ডেভেলপমেন্ট জগতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্কিল হচ্ছে গিট। একটা প্রবাদ আছে এমনঃ 'নতুন ডেভেলপার? তাহলে গতকালই তোমার গিট শেখা উচিৎ ছিল!’ যে কোন ডেভেলপারের স্কিল ডেভেলপমেন্টের পাশা পাশি যা শিখা উচিৎ, তা হচ্ছে গিট। আর স্কিল ডেভেলপমেন্ট করতে গিয়ে যে সকল প্রজেক্ট করা হবে, সেগুলো আপলোড করা উচিৎ গিটহাবে। ফলে এক সাথে তিনটে উপকার হবে। কিভাবে একটা প্রজেক্টে কাজ করতে হয় শেখা হবে। গিট শেখা হবে। নিজের প্রোটফলিও বাড়বে, যা জব পেতে সাহায্য করবে।
এই বই থেকে গিট ব্যবহার করে কিভাবে একটা প্রজেক্ট ম্যানেজ করতে হয়, তা শেখা যাবে। এছাড়া গিটহাবে কিভাবে প্রজেক্ট হোস্ট করতে হয়, সে সম্পর্কে জানা যাবে।ডেভেলপমেন্ট জগতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্কিল হচ্ছে গিট। একটা প্রবাদ আছে এমনঃ 'নতুন ডেভেলপার? তাহলে গতকালই তোমার গিট শেখা উচিৎ ছিল!’ যে কোন ডেভেলপারের স্কিল ডেভেলপমেন্টের পাশা পাশি যা শ
ক্রমাগত প্রাকৃতিক নিয়ম লঙ্ঘন করলে দেহ ও মনের মধ্যে যে সমন্বয়হীনতা তৈরি হয়, সেটাই ‘রোগ’! যদিও প্রাথমিক অবস্থায় কোনো রোগই তেমন ক্ষতিকর নয়, কেননা রোগ প্রতিরোধের সকল সক্ষমতা প্রাকৃতিক নিয়মে দেহের ভেতরেই বিদ্যমান। কিন্তু মানুষ যখন ভুলভাল জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাস অব্যাহত রাখে, রোগ তখনি প্রবলভাবে জাপটে ধরে- যেখান থেকে অনেকেই আমৃত্যু ছাড়া পায় না!
সৃষ্টির শুরু থেকে মানুষের চিকিৎসা ছিল প্রকৃতি নির্ভর। সে কারণে ঘটনাক্রমে কেউ অসুস্থ হলেও প্রকৃতির সহযোগিতা নিয়ে খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতো, কিন্তু যখন থেকে রোগমুক্তির জন্য প্রকৃতিকে উপেক্ষা করে মানুষ কৃত্রিম পদ্ধতির দিকে ঝুঁকে পড়েছে, তখন থেকেই বিপর্যয়ের সূচনা। মানুষ তার ভুল বুঝতে পেরে প্রকৃতির কাছে ফিরে গেলে আবার সুরক্ষা পাবে, কিন্তু প্রকৃতি-বিরুদ্ধ নিয়মে চললে ভুলের মাত্রা ক্রমশ বাড়তেই থাকবে। চল
সর্বশক্তিমান আল্লাহ মানুষকে এই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। বিবর্তনের ভেতর দিয়ে গুহামানব থেকে সভ্যতার এই পর্যায়ে মানুষ এসেছে শুধুমাত্র একটি জিনিসের ব্যবহার করে। আর সেটি হচ্ছে আবেগ। আবেগ মানুষের কল্পনার বিকাশ ও বাস্তবায়ন ঘটায়। বিবর্তনের এই ধারায় যে নেতারা অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছেন তারা সবাই এই আবেগকে ব্যবহার করেছেন যথাযথভাবে। সুখ, দুঃখ, রাগ, ভয়, বিস্ময়, বিতৃষ্ণা, শঙ্কা বা বিশ্বাস প্রতিটি আবেগই আমাদের মাঝে শক্তি এবং তথ্যের আদান-প্রদান করে।
সফল নেতারা সেই শক্তি এবং তথ্যকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে তাদের নেতৃত্বকে সুসংহত করেছেন যুগে যুগে। বর্তমান শতাব্দীর অন্যতম নেতৃ্ত্ব বিশেষজ্ঞ ওয়ারেন জি বেনিস বলছেন, “আমাদের বিশ্বের চারটি প্রধান হুমকির মধ্যে। প্রথমটি হল আমাদের মানব সমাজের বর্তমান নেতৃত্বের অবস্থা। শুধুমাত্র অনুকরণীয় নেতৃত
ফ্রিডম ফ্রিল্যান্সার
ফ্রিডম ফ্রিল্যান্সার
স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়ুন স্বাধীনভাবে
যখন আমরা ছোট থেকে আস্তে আস্তে বড় হতে থাকি, ক্যারিয়ার বিল্ড আপ করার চিন্তাটা মাথায় তত বেশি জেঁকে বসতে থাকে। তখন চারপাশে থাকা ক্যারিয়ার অপশনগুলো দেখে মনে হতে থাকে, “ডাক্তার -ইঞ্জিনিয়ার হব, বিজনেস করব নাকি কোনো জব?’’
সত্যি বলতে এই ক্যারিয়ার গোল সিলেক্ট করার সময় বেশির ভাগই ব্যতিক্রম কিছু চিন্তা করেন না। তারা হয়তো কোনো জব করেন বা কোনো বিজনেস স্টার্ট করেন। আমার টার্গেট কিন্তু সেসব মানুষ নন।
বরং আমার টার্গেট হলেন ফ্রিল্যান্সাররা। আরেকটু স্পেসিফাই করে বলতে গেলে সেসব সাহসী ও ক্রিয়েটিভ ফ্রিল্যান্সার যারা এমন নিজের স্বাধীনতা বজায় রেখেই একটা স্টেবল ও স্মার্ট ক্যারিয়ার বিল্ড আপ করতে রেডি। এই মানুষগুলোই আমার কাছে ফ্রিডম ফ্রিল্যান্সার, যাদের লক্ষ্যপূরণে সহায়তা করতে আমি কাজ করে চলেছি বেশ কিছুদিন ধরে।
পাইথন প্রোগ্রামিং ফর লিটল স্টারস । ইয়াসির আরাফাত রাতুল
পাইথন প্রোগ্রামিং ফর লিটল স্টারস । ইয়াসির আরাফাত রাতুল
.
আজকাল ছোটরাও শিখছে অনেক কিছু। 👍
এমনকি প্রোগ্রামিং এর মতো বড়দের কাজকারবারও শিখে ফেলছে তারা। 🖥️
তাদের শেখার এই আগ্রহকে আরেকটু উস্কে দিতে “পাইথন প্রোগ্রামিং ফর লিটল স্টারস” বইটি ভালোই কাজে আসবে। 📖
তবে ছোটদের বই ভেবে আপনারা বড়রা আবার এটা মিস দেবার ভুল করবেন না যেন।
বইটা লেখাই হয়েছে এমনভাবে যাতে ছোটবড় সবার কাজে লাগে, এমনকি কারো যদি ডিভাইসও না থাকে তবুও সে যেন বই পড়েই এই বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যেতে পারে।
বইটা পড়ার পর ইনশাআল্লাহ প্রোগ্রামিং এর বেসিক কনসেপ্ট আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে, সেই সাথে হাতেকলমে শেখার মাধ্যমে দক্ষতাও অর্জন করা যাবে।
.
তবে জুনিয়রস, বইটার জন্য পড়াশোনার ক্ষতি করা যাবে না কিন্তু! পড়াশোনা + প্রোগ্রামিং, দুটোই চলুক পাশাপাশি। 🙂
বইটি সংগ্রহ করুন Wafilife.com থেকে।
বইমেলা ২০২৩
বইমেলা অদম্য প্রকাশ স্টল নং ৪৪৫
Corporate Excel
এক্সেল অনেকটা জাদুকরি বিদ্যার মত। এর মাধ্যমে হাজারো ঘণ্টার কাজ সম্পন্ন করা যায় এক নিমিষে। নিজের সৃজনশীল মেধাকে সঠিকভাবে প্রয়োগ করা যায়। নিজের পেশাদারিত্বের পরিচয় এই এক্সেলের মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়। আপনি অফিসের যে বিভাগেই (মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, বিক্রয় এবং বিপণন, হিসাব রক্ষণ এবং অর্থনীতি, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা, উদ্যেক্তা) কর্মরত থাকেন না কেন এক্সেল এর নিয়মগুলো যথাযথ ভাবে রপ্ত করতে পারলে আপনার জন্য নিত্যদিনের কাজ গুলো হবে আরও সহজ এবং নির্ভুল। এতে আপনার পেশাদার সময়জ্ঞানের মেধার প্রকাশ পাবে। মাইক্রোসফট সার্টিফাইড ট্রেইনার, এক্সেল গুরু মোঃ আনোয়ার হোসেন ফকির স্যার এর লেখা “কর্পোরেট এক্সেল” বইটি প্রকাশিত হয়েছে। এক্সেল বইটি রিয়েল লাইফ প্রোজেক্ট ভিত্তিক,
সম্পূর্ণ বাংলায়, সহজ ভাষায় লেখা হয়েছে। বইটি তে বেসিক থেকে প্রফেশনাল অ্যাডভান্স, VBA কোড, ম্যাজিক ম
সহজে শিখি মাইক্রোসফট অফিস
মাইক্রোসফট অফিস শেখার আপডেট ভার্সন বই "সহজে শিখি মাইক্রোসফট অফিস”
বইটিতে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, এক্সেস, প্রোজেক্ট ভিত্তিক
সম্পূর্ণ বাংলায় শেখার চমৎকার বই
ঈদ অফার!
প্রিয় পাঠক আপনার জন্য ঈদ অফার!
সাইবার হ্যাকিং এন্ড ইন্টেলিজেন্স
বর্তমানে সবকিছুতেই কম্পিউটিং এবং নেটওয়ার্কিং ব্যবহার, বাড়ছে নিরাপত্তা ঝুঁকি। আমরা সবাই দিন দিন ইন্টারনেট নির্ভর হয়ে পড়ছি। বর্তমান ইন্টারনেটের দুনিয়ার সাইবার সিকিউরিটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অতি জরুরী বিষয়।
সবাই যদি তার নিজ নিজ অবস্থানে সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে সচেতন থাকেন, তাহলে সাইবার দুনিয়া হতে পারে আরও সুন্দর। আসুন সাইবার হ্যাকিং/ সিকিউরিটি নিয়ে বিস্তারিত জানি এবং নিজে সচেতন থাকি। পরিবার ও প্রিয়জনকে সচেতন করি।
অর্ডার করুন আজই আমাদের মেসেজ করে বা অনলাইন বুকশপে বা নিকটস্থ লাইব্রেরীতে-
Cyber hacking and intelligence
সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্টদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার অনেক বেশি উজ্জ্বল। সবকিছুতেই কম্পিউটিং এবং নেটওয়ার্কিং ব্যবহার, বাড়ছে নিরাপত্তা ঝুঁকি। আমরা সবাই দিন দিন ইন্টারনেট নির্ভর হয়ে পড়ছি। বর্তমান ইন্টারনেটের দুনিয়ার সাইবার সিকিউরিটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অতি জরুরী বিষয়। সবাই যদি তার নিজ নিজ অবস্থানে সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে সচেতন থাকেন, তাহলে সাইবার দুনিয়া হতে পারে আরও সুন্দর। আসুন সাইবার হ্যাকিং/ সিকিউরিটি নিয়ে বিস্তারিত জানি এবং নিজে সচেতন থাকি। পরিবার ও প্রিয়জনকে সচেতন করি।
Taray taray khochita
কেউ হিচ-হাইকিং করে অ্যামেরিকার অধিকাংশ অঙ্গরাজ্য ঘুরে ফেলেছেন, কেউ কানেক্টিভিটি ইজ প্রোডাক্টিভিটি তত্ত্বের প্রবক্তা, কেউ ৩০ বিলিয়ন ডলারের কোম্পানিকে ১৫০ বিলিয়ন ডলারের কোম্পানিতে উন্নীত করায় নেতৃত্ব দিয়েছেন, কেউ ইন্টেলের প্রতিষ্ঠাতার কাছ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মাত্র ২৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান যোগাড় করেছেন, কেউ দাদীর দেওয়া জমিতে চমৎকার মসজিদ বানিয়ে পেয়েছেন স্থাপত্যের ‘নোবেল’ পুরস্কার, ৮৩ বছর বয়সে কেউ এখন ‘চোখ বুজে সার্জারী’ করতে পারেন, কেউ তৈরি করেছেন বাংলাদেশের সেরা মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস, কেউ হয়েছেন কোয়ালিটি গুরু, কেউ খুঁজে পেয়েছেন অধরা ভাইল ফার্মিয়ন কণা কিংবা কেউ মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসের ভাষায় ‘শিক্ষকের শিক্ষক’ হয়েছেন। তাঁদের এই সাফল্যের পেছনের রহস্য কী? কেমন করে তাঁরা এক্সট্রা মাইল গিয়েছেন? কী অনন
ora egaro banglar biggani
প্রকৃতির নিজের কিছু হিসাব আছে। যেমন বাংলার সাহিত্য আর বিজ্ঞানের রেনেসাঁ যে দুইজনের হাতে, তাদের জন্ম কিন্তু একই বছরে। আমাদের অনেকেই মনে করে ভাল ল্যাবরেটরী বা ফান্ড নাই দেখে ওনারা বিজ্ঞানে ফাটায়া ফেলতে পারছেন না। তাদের জন্য আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু বলতেন - নিজের ল্যাব নিজে বানাও। শরীয়তপুরের বিজ্ঞানী গোপাল চন্দ্রের কথা ধরা যাক। উনি ব্যাঙ্গাচিকে আটকে রেখে দেখিয়েছেন আদর্শ পরিবেশ না পেলে ব্যাঙ্গাচি বড় হয়ে ব্যাঙ হতে পারে না। বেশি খেতেন বলে ভাই-এর হাতে মার খেয়ে খুলনার এক কিশোর কোলকাতা পালিয়ে গিয়েছিল। ভাগ্যিস। না হলে প্রত্যেক মানুষের আঙ্গুলের ছাপ আলাদা আর সেটার শ্রেণিকরণ (কম্পিউটার ছাড়াই) করাটা আমরা জানতাম কেমনে?
এরকম ১১ জন বাংলার বিজ্ঞানীকে নিয়ে লেখা বই - ওরা ১১ বাংলার বিজ্ঞানী।
জিরো টু ওয়ান
উদ্যোক্তাদের জন্য মাস্ট রিড বেস্ট সেলার বুক ''জিরো টু ওয়ান''
একজন উদ্যোক্তা মানে একজন লিডার। কথা আছে, Leaders must readers. যিনি নেতৃত্ব দিবেন জানতে হবে সবার থেকে বেশি। আর জ্ঞান আহরণের জন্য বই পড়ার ভূমিকা ঠিক কত তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সামাজিক উদ্যোক্তা ও বিশিষ্ট সাংবাদিক মুনির হাসান বলেছেন, "যে আইডিয়াকে নিয়ে একজন উদ্যোক্তা কাজ করছেন সে আইডিয়ার সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকল জ্ঞান তার থাকতে হবে। শুধুমাত্র টিমের উপর নির্ভর করে এগোতে চাইলে একজন দক্ষ ম্যানেজার হওয়া সম্ভব কিন্তু উদ্যোক্তা হওয়া সম্ভব না। " তাই উদ্যোক্তাদের উচিৎ বেশি বেশি বই পড়া। নিজের আইডিইয়া সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে অবহিত থাকা। সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সহায়ক বই।
bodle felun nijeka
সফল হতে প্রয়োজন সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া। সাথে প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কীভাবে সফল হবেন তার জন্য কিছু টুলস এবং টেকনিক জানা।
কোচ কামরুল হাসান দীর্ঘ ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা দিয়ে লিখেছেন তাঁর প্রথম বই যেখানে তিনি এই বিষয়গুলো নিয়ে লিখেছেন, যা হয়ে উঠতে পারে আপনার সফলতার সঙ্গী।
#বদলে_ফেলুন_নিজেকে, #bodlefelunnijeke, #অদম্য_প্রকাশ, #boimela
অপেক্ষার প্রহর শেষ হচ্ছে !
শুক্রবার বইমেলায় দেখা হবে সবার সাথে।
হাতে কলমে এক্সপোর্ট বিজনেস
জাহিদ হোসাইন
বদলে ফেলুন নিজেকে
আপনি কি জীবন এবং ক্যারিয়ারে সফল হতে চান?
জানতে পুরো ভিডিওটি দেখুন ।
বদলে ফেলুন নিজেকে
কোচ কামরুল হাসান
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!
আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি...
আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি...
Aviation Career
আমাদের তরুণ প্রজন্ম কিংবা বয়োজ্যেষ্ঠর মাঝে একটা বড় অংশ উড়োজাহাজ কিংবা এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে তেমন সঠিক কোন ধারণা নেই কিন্তু আছে জানার অতি আগ্রহ, প্রবল ইচ্ছা এবং কৌতুহল। এভিয়েশন সম্পর্কে সঠিক গাইডলাইন আর শত অজানা তথ্য দিবে এভিয়েশন ক্যারিয়ার বইটি যার ফলে এভিয়েশনের প্রতি তৈরী হবে আগ্রহ, উদ্দীপনা এবং জানার প্রবল ইচ্ছা। বইটি পড়লে জানতে পারবে দারুন সব চমকপ্রদ বিষয় যা তরুণদের অনুপ্রাণিত করবে- যেমন: উড়োজাহাজ, হেলিকপ্টার এবং সামরিক উড়োজাহাজ কিভাবে উড়ে। কিভাবে একজন পাইলট, ক্যাবিন ক্রু, ইঞ্জিনিয়ার ও এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলার হবে এছাড়াও জানতে পারবে উড়োজাহাজ তৈরীর উপাদান সহ সকল তথ্য। শিক্ষার্থীদের এভিয়েশনে সুন্দর ক্যারিয়ার গড়তে এভিয়েশন ক্যারিয়ার বইটি অনন্য ভূমিকা পালন করবে।
বইটি অনলাইনে রকমারিতে পাওয়া যাচ্ছে এছাড়াও
অমর এক
The Art and Science of Presentation Skills
চাকরীর ক্ষেত্রে বা দৈনন্দিন জীবনে আমাদের উপস্থাপন করতে হয় নানাবিধ জিনিস। সুন্দর উপস্থাপনায় মন জয় করা যায়, কর্মক্ষেত্রে পাওয়া যায় সাফল্য। গতানুগতিক ধারার বাইরে এসে, আসুন নিজের উপস্থাপনাকে করি আরও সুন্দর, অনবদ্য...
The Art and Science of Presentation Skills
- প্রফেসর মঈনুদ্দিন চৌধুরী
পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং
কাদের জন্যে এই বইটি?
১) যারা ক্যারিয়ারে উন্নতি চান
২) যারা শিক্ষাজীবন শেষে চাকরির জন্য এক ধাপ এগিয়ে থাকতে চান
৩) যারা উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে চান
৪) যারা নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করে চাকরির পাশাপাশি কিছু আয় করতে চান
৫) যারা Influencer হতে চান
৬) যারা strong professional network গড়ে তুলতে চান
পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং কেন করবেন?
আমরা তিনজন, তিন প্রজন্মের মানুষ। একজনের ক্যারিয়ারের শুরু হয়েছে যখন বাংলাদেশে ফেসবুক সামান্য একটি ওয়েবসাইট ছিলো, একজনের ক্যারিয়ারের শুরুতে বাংলাদেশে ফেসবুক মার্কেটিং হয়ে উঠেছে ক্যারিয়ার, এবং একজনের ক্যারিয়ারের শুরুতে ফেসবুকে মজার কন্টেন্ট বানানোকেই পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন বাংলাদেশিরা!
সময়ের আগে আগে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব বুঝে, অফলাইন ও অনলাইন জগতে পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং করে উপকৃত হয়েছি আমরা তিনজনেই। আমাদের শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, ও সফল পার্সোনাল বা
বদলে ফেলুন নিজেকে
দুই দশকের কর্মজীবনে দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন স্তরের মানুষ যাদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি, এমনকি সৌভাগ্য হয়েছে এই মানুষগুলোর জীবনে ঘটে যাওয়া নানারকম টানাপোড়ার গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা জানতে পেরে। বিভিন্ন সময়ে পড়াশুনা, প্রকৃতি এবং নিজের মধ্যে খোঁজ করে জানতে চেয়েছি মানুষের মনের মধ্যে খেলে বেড়ানো ইতিবাচক ও নেতিবাচক ভাবনাগুলো কেমন হয়।
বিপুল তথ্য ভান্ডারে জানা অজানা সন্ধানের মাঝে একটা সিদ্ধান্তেই আসতে পেরেছি , সফলতা হলো একটি আপেক্ষিক চিন্তামাত্র, এর কোন স্ট্যান্ডার্ড লাইন নেই। যা এখনো অবধি অসংজ্ঞায়িত।
মূলত, বইটি লিখবার অন্তর্নিহিত অভিসন্ধি হলো যারা তথাকথিত সাফল্যের ছকে বাধাঁনো কয়েকটা গাইডলাইনে এগিয়ে নিতে চায় জীবন আমার বইটি তাদের জন্য নয়, সকল প্রতিবন্ধকতা জয় করে যারা শুধু আত্মার প্রশান্তির পেছনে ছোটার ইচ্ছাশক্তি হৃদয়ে ধারণ করে রয়েছে সকল বয়সী সৃষ্
employability
যিনি কাজ করছেন বা যিনি কাজ খুঁজছেন বা যিনি কাজ করবেন বলে ভাবছেন, প্রত্যকের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শব্দ হল ”এমপ্লায়াবিলিটি” বা কর্মদক্ষতা। একটি কাজ পেতে এবং কাজটি ধরে রাখতে, একটি সুযোগ পেতে বা একটি সুযোগ কে ধরে রাখতে বা সুযোগ আসবার পথকে প্রসারিত করতে প্রয়োজন #এমপ্লাবিলিটি। ”আমি জানি, কিন্তু আমি নিজ হাতে করতে পারি না” এটি এমপ্লায়াবিলিটি নয়, বরং এমপ্লায়াবিলিটি হচ্ছে ”আমি জানি এবং কর্মক্ষেত্রের নিয়ম অনুসারে নিজ হাতে করতে পারি”।
আমাদের বইটিতে এই এমপ্লায়াবিলিটিকেই বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এই বইটি তে মোট ১২টি অধ্যায় রয়েছে এবং এই ১২টি অধ্যায় আপনার জন্য ১২টি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে যা আপনার জন্য ৩৬০ ডিগ্রী মডেল অনুযায়ী এই বই’তে সাজানো হয়েছে। আপনার যখন যে অধ্যায় প্রয়োজন, সেই অধ্যায় পড়বেন এবং প্রতিটি অধ্যায় শেষে রয়েছে অনুশীলনী। প্রতিটি অনুশীলনী নিজ
emotional-intelligences
মানুষের ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স খুবই চমৎকার। মানুষের সব কাজের উৎস তাঁর মস্তিষ্ক। এই ছোট মাত্র তিন পাউণ্ডের অঙ্গের প্রভাব একজন মানুষের জীবনে বিশাল এবং ব্যাপক। এখনও মনোবিজ্ঞানীরা এই রহস্যময় অঙ্গটির কর্মকান্ড নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছতে পারেননি।
কিছু সাধারন বিষয়ে অবশ্য দলগতভাবে মনোবিশেষজ্ঞ বা নোবিজ্ঞানীরা একমত। তেমনি কয়েকটি বিষয়ের মাঝে ‘মস্তিষ্কের সাথে মানুষের আবেগ দ্বারা প্রভাবিত আচরণের’ বিষয়টি অন্যতম।
ইমোশন বা আবেগের একটি আচরণিক বুদ্ধিমত্তা বা মূর্খতা আছে। আবেগের যথাযথ ব্যবহারে বুদ্ধিমত্তা প্রকাশ করা সম্ভব। আবার আবেগের অতি বাড়াবাড়ি একজন মানুষকে বোকা বা মূর্খ হিসেবে পরিগণিত করতে পারে। আবেগ প্রবণ হওয়া এবং আবেগীয়ভাবে বুদ্ধিমান হওয়া দুটো দুই বিষয়।
ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স বা আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা মানুষকে আবেগীয়ভাবে বুদ্ধিমান হতে সাহায্য করে। গবেষণায়
টাইম মেশিন বই
জীবনে সাফল্য অর্জনের মূল মন্ত্রই হলো টাইম ম্যানেজমেন্ট। সময়কে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারলে জীবনে আপনি যা কিছু করতে চান, তা পেতে সময়ই আপনাকে সাহায্য করবে। যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান বেশি সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয় । জীবন অনেক ছোট, কিন্তু জীবনের গল্পটা অনেক বড়।
বাংলা ভাষাতে সম্ভবত এটাই প্রথম বই যেখানে ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে নেয়া টাইম ম্যানেজমেন্ট এর সেরা অভিজ্ঞতা থেকে নেয়া টাইম ম্যানেজমেন্ট এর সেরা টেকনিকগুলি শেয়ার করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন দেয়া হয়েছে যাতে আপনি নিজেই নিজের টাইম ম্যানেজমেন্ট তৈরি করতে পারেন।
গ্রেটনেসের রাস্তায় এগোনোর জন্য চড়ে বসুন তাহলে টেইম মেশিনে!
"ওরা ১১ বাংলার বিজ্ঞানী" লিখেছেন মুনির হাসান। বইটিতে মোট ১১ জন বিজ্ঞানীর জীবন ও কর্ম তুলে ধরা হয়েছে। আচার্য স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু, আচার্য স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায়, কাজি আজিজুল হক, গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, মেঘনাদ সাহা, সত্যেন্দ্রনাথ বসু, অমর গোপাল বসু, জামাল নজরুল ইসলাম, এম এ ওয়াজেদ মিয়া, মাকসুদুল আলম, জাহিদ হাসান এর মত বিজ্ঞানীদের কাজ ও অবদানকেই এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
তাঁদের কাজের পিছনের গল্পগুলো জানার জন্য হলেও বইটি সংগ্রহ করার বিকল্প নেই। বইটি সংগ্রহ করতে নিচের লিংক এ ক্লিক করুন বা আমাদেরকে মেসেজ করুন।
https://www.rokomari.com/book/216148/ora-egaro-banglar-biggani
<3
পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং
কাদের জন্যে এই বইটি?
১) যারা ক্যারিয়ারে উন্নতি চান
২) যারা শিক্ষাজীবন শেষে চাকরির জন্য এক ধাপ এগিয়ে থাকতে চান
৩) যারা উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে চান
৪) যারা নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করে চাকরির পাশাপাশি কিছু আয় করতে চান
৫) যারা Influencer হতে চান
৬) যারা strong professional network গড়ে তুলতে চান
পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং কেন করবেন?
আমরা তিনজন, তিন প্রজন্মের মানুষ। একজনের ক্যারিয়ারের শুরু হয়েছে যখন বাংলাদেশে ফেসবুক সামান্য একটি ওয়েবসাইট ছিলো, একজনের ক্যারিয়ারের শুরুতে বাংলাদেশে ফেসবুক মার্কেটিং হয়ে উঠেছে ক্যারিয়ার, এবং একজনের ক্যারিয়ারের শুরুতে ফেসবুকে মজার কন্টেন্ট বানানোকেই পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন বাংলাদেশিরা!
সময়ের আগে আগে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব বুঝে, অফলাইন ও অনলাইন জগতে পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং করে উপকৃত হয়েছি আমরা তিনজনেই। আমাদের শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, ও সফল পার্সোনাল বা