29/11/2022
নিশ্চয়ই এমন নারী সুখি এবং সৌভাগ্যবতী!
যার স্বামী কোনো পর নারীর সাথে কথা বার্তায়, হাসি তামাশায় মেতে না থাকে!🌸🤎
Islamic Guideline-ইসলামিক গাইড লাইন
ইসলামিক ভিডিও, ইসলামিক গল্প, ইসলামিক নিয়মকানুন, ইসলামিক ওয়াজ
নিশ্চয়ই এমন নারী সুখি এবং সৌভাগ্যবতী!
যার স্বামী কোনো পর নারীর সাথে কথা বার্তায়, হাসি তামাশায় মেতে না থাকে!🌸🤎
তারপরও যারা জেনে শুনে তাদের সাপোর্ট করে উল্লাস করবে।
তারা নিঃসন্দেহে তাদের অন্ধ ভক্ত হয়ে গিয়েছে অর্থাৎ দাজ্জালের ফেতনায় পড়ে আছে।
আল্লাহ আমাদের হেফজত করুন।
আল্লাহর রাসুল (ﷺ) বলেছেন,
তুমি যাকে ভালোবাসো তার সাথেই, তোমার কিয়ামত হবে....!💓
📚.__[মুসলিম, ৬৫২১]
শুধু তাদের ভালো বাসার কারনেই যাতে জাহান্নামের যাওয়ার কারণ না হয়।😓
আসুন একজন প্রকৃত মুসলিম হিসেবে সবাই
এদেরকে বর্জন করি।🫡
স্ত্রীকে ভালো রাখার মানেই ভালো খাবার আর বাসস্থান নয়।তার আত্মিক শান্তিটা খুবই জরুরী।সবাই বিলাসিতায় সুখী হয়না, প্রতিনিয়ত অল্প কিছুর মধ্যেও কেউ সুখ খুজে।একজন স্বামী মানে যার হাত ধরে তার স্ত্রী সব ছেড়ে আজীবন কাটিয়ে দিবে, যার ফলে তার সর্বগুণ থাকা প্রয়োজন।অথচ সমাজ স্ত্রীর পেছনে লেগে থাকে তাকে জ্যাজ করতে।
আপনি জানেননা আপনার স্ত্রীর ত্যাগের গল্প,আপনার চোখে সে সর্বসুখী।এরকম হলে সমস্যা আপনার চোখের,সাথে অন্তরেরও।আপনি আসলে তাকে উপলব্ধি করতে পারেননা।একটা স্বামী শুধু জীবন সঙ্গীই নয়,বরং বাবা মায়ের স্নেহেরও অংশীদার, স্ত্রীর উত্তম বন্ধু। অথচ আপনার মধ্যে ইগো কাজ করে।
স্ত্রীর উপদেশ যদি শুনতে শরীর জ্বলে তাহলে বুঝে নিন শয়তান আপনাকে অহংকারে কাবু করে ফেলেছে।
স্ত্রীর প্রতি যেমন স্বামীর কর্তৃত্ব রয়েছে তদ্রুপ স্বামীর প্রতিও স্ত্রীর পূর্ণ হক্ব রয়েছে।সংসার জীবনে কলহ আসবেই কিন্তু সেই কলহে জবান দিয়ে যেন এমন কিছু বের না হয় যেটা সাংসারিক জীবটাই বিষাদ করে দেয়।জীবন কেটে যাবে কিন্তু জবানের কষ্টের ঘাঁ কোনো মলমেই শুকাবে না।
স্ত্রী অনুভুতি গুলো তার হয়ে ভাবলে বুঝতেন তাকে।বিশ্বাস করুন জগতের সব নারীই ভালোবাসা,আদর ও আহ্লাদের কাঙাল।এসব দিয়েই প্রতিটি নারীকে সহজেই কাবু করা যায়।
আপনি একটু ভাবুন,স্ত্রীর পরিবার থেকে কেউ আপনার বিরুদ্ধে কিছু বললে আপনি মারাত্মক চটে যাবেন।হয়তো কোনোদিন শ্বশুর বাড়ি পা রাখবেন না। অথচ প্রতিনিয়ত আপনার স্ত্রীর সাথে এটায় হয়ে চলে আপনার পরিবারে।যেখানে আপনিই পারেননা ফ্যামিলি ছাড়া অন্য কাউকে আপন করতে সেখানে তার ওপর কিভাবে চাপিয়ে দেন?
মেয়ে বলে কি মানুষ না?আপনিও যেই মায়ের সন্তান সেও মায়েরই সন্তান বরং বাবার রাজকুমারিও।আচ্ছা কোন আইনে লেখা একটা মেয়েকে এসব সহ্য করতেই হবে?না রাষ্ট্রীয় আইন আর না ইসলামিক শরিয়াহ্।শরিয়তের দৃষ্টিতে নারীরা এহসান করে।না করলে বাধ্য নয়।স্ত্রীকে সম্মান দিতে শিখুন।কেননা আল্লাহ্ র কাছে ঐ ব্যক্তিই উত্তম যে তার স্ত্রীর নিকট উত্তম।আমার কথা না হাদিসের কথা।
একজন স্বামীকে খুব বেশিই সাপোর্টিভ হতে হয়।উত্তম জীবনসঙ্গী না পেলে জীবনটা এতো বেশি তিক্ত হয়!!!
এটাও ঠিক সবার নসীবে সব জোটেনা।থাকনা কিছু অপূর্ণ, চলুক এভাবেই!!
এইতো কয়টা দিন,মৃত্যু আসলেই তো সব শেষ
দুনিয়ায় কস্টের বিনিময়ে আমার আল্লাহর কাছে সুখ চেয়ে নেবো পরকালে।
ভবিষ্যতে দুর্ভিক্ষ আসবে বলে যারা হতাশার গল্প শোনাচ্ছেন...........হতাশ হওয়ার কারণ নেই।।
প্রখ্যাত তাবিয়ি হাসান বাসরি (রহ.) হতে বর্ণিতঃ
আমি কুরআনের ৯০ জায়গায় পেয়েছি, আল্লাহ বান্দার রিযিক নির্ধারণ করে রেখেছেন এবং রিযিকের দায়িত্ব নিয়েছেন। কেবল এক জায়গায় পেয়েছি, "শয়তান তোমাদেরকে অভাব অনটনের ভয় দেখায়"। (সুরা বাক্বারাহ,২৬৮)।
সত্যবাদিতায় আল্লাহ অতুলনীয়। তাও আমরা তাঁর ৯০টি ওয়াদার প্রতি আস্থা রাখতে পারি না। অথচ চরম মিথ্যুক যে শয়তান, তার এক কথার ওপর গভীর বিশ্বাস রাখি!
আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাঁর অশেষ রহমত ও বরকতের উপর পূর্ণ আস্থা বা বিশ্বাস রাখার তৌফিক দান করুণ।।
~আমিন।।🤲🤲💖💞
🍀💚স্ত্রীকে দাসি নয় বন্ধু ভাবুন💚☘️
গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে যৌন উত্তেজনায় জোর করে স্ত্রীর ব্রা খুললেই স্বামী হওয়া যায় না। আমরা স্বামীর দাবি নিয়ে ব্রা খুলতে শিখেছি!!
কিন্তু কখনো কি স্ত্রীকে বলেছি, আজ তোমার শরীরটা কেমন? সারা দিন প্রচুর খাটাখাটনি হয়েছে তাই না? আজ তোমার শরীরটা একটু টিপে দেই? শরীরের ব্যথা কমে যাবে!!
অফিসে কাজের নামে অন্যের স্ত্রীর সাথে কর্পোরেট ঘষাঘষি করি। কখনো কি মনে পড়ে কেউ একজন দিন শেষে বেলকুনির গ্রিল ধরে পথ চেয়ে আছে আমার অপেক্ষায়। অফিস থেকে ফিরে ক্লান্ত শরীরে,মেজাজ গরমে স্ত্রীকে বলি দুধ চিনি ভাল করে দিয়ে, তাড়াতাড়ি এক কাপ চা দাও!!!
তখন একবারের জন্য কি মনে হয় না, এই মানুষটাও তো সারাদিন আমার মতো কামলা দিয়েছে, তার আমার মধ্যে পার্থক্য, সে ঘরে দিয়েছে আর আপনি বাহিরে দিয়েছেন!!
রাতে ঘুমের ভান ধরে কম্বলের নিচে মেসেঞ্জারে ডিজিটাল পরকীয়া করার সময়, ঘুমন্ত স্ত্রীর কথা একবারও মনে পড়েনা, আপনি তার বিশ্বাস ও আস্থার জায়গাটা নষ্ট করে তাকে ঠকাচ্ছেন?
বাকি রইলো বিয়ে! দেনমোহর আর কবুল বলেই স্বামী হওয়া যায় না। স্বামী একটি অন্ধ বিশ্বাস, ভরসাময় আস্থা♥
শুধু যৌনতায়ই স্ত্রী সুখ না, ভালবাসায়ই স্ত্রীর অফুরন্ত সুখ, শান্তি🌺
স্ত্রী মানেই রোবট না, স্ত্রীও আপনার মতো রক্তে মাংসে গড়া একজন মানুষ। তাকে বুঝন, বোঝার চেষ্ঠা করুন, বোঝা উচিৎ। স্ত্রী আপনার, দায়িত্ব ও কর্তব্যের পাশাপাশি তাকে ভালবাসাটাও আপনার মহা দায়িত্ব🏖
কখনও কি তাকে জিজ্ঞাসা করেছি, মাসের প্রথমে অথবা শেষে তার শরীর থেকে যেই বিষাক্ত রক্তপাত হয়, তা কতটা কষ্টের ও যন্ত্রনাদায়ক? যৌনতায় ভালবাসা থাকেনা, ভালবাসা থাকে গভীর রাতে যৌন মিলন না করে স্ত্রীকে বুকে জড়িয়ে নিজের হৃদপিন্ডে ঢুকিয়ে তার কষ্টের কথা গুলো শুনার মাঝে, তাকে শান্তনার মাঝে♥♥
দশমাস নয়, মাত্র দশদিন, দশ কেজি ওজনের একটি পাথর আপনার পেটে বেধে দেওয়া হবে। তা নিয়ে এই দশদিন আপনি সমস্ত কাজ করতে পারলেই আপনার সন্তান সেটা স্বীকৃতি পাবেন!!
স্ত্রী কে ভোগ করতে না, ভালোবাসতে শিখুন♥
বুঝতে শিখুন,যে সে কি চায়!!
লেখাটা পড়ার পর অনেকের খারাপ লাগবে কিন্তু
এটাই বাস্তব তাই একটু প্লিজ নিজেকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন ♥♥♥
হে পুরুষ নিজের স্ত্রীকে ভালবাসো,,
তোমার কাছে তোমার মা যেমন একটা জান্নাত তেমনি তোমার স্ত্রীও একটা জান্নাত!!!❤❤❤
একজন মা তার ছেলেকে জন্ম দেন নাড়ী থেকে,,,,
একজন স্ত্রী সেই ছেলেকেই জন্ম দেন হৃদয় থেকে।
একজন মা তার অদেখা ছেলেকে অনুভব করেন পেটে হাত রেখে দশ মাস,,,,
একজন স্ত্রী সেই অচেনা ছেলেকেই অনুভব করেন বুকে হাত রেখে সারাটা জীবন।
একজন মা জন্ম দেন একজন শিশু পুত্রকে,,,,
একজন স্ত্রী জন্ম দেন একজন পরিণত পুরুষকে।
একজন মা তার সন্তানকে হাত ধরে হাঁটতে শেখান,,,,
একজন স্ত্রী সেই সন্তানের হাত ধরেই জীবনের সমস্ত পথটা হাঁটেন।
একজন মা তার সন্তানকে কথা বলতে শেখান,,,,
একজন স্ত্রী প্রিয় বন্ধু হয়ে সারাজীবন তার কথা বলার সঙ্গী হয়ে ওঠেন।
সন্তানের দায়িত্ব কাঁধে আসতেই মা তার সমস্ত পৃথিবী ভুলে যান,,,,
আবার স্ত্রী সেই সন্তানের দায়িত্ব নেবেন বলেই তার সমস্ত পৃথিবীটা ছেড়ে একদিন চলে আসেন।
সন্তান না খেতে পারলে পাতের সেই উচ্ছিষ্ট খাবার মা এবং স্ত্রী উভয়েই খান,আবার সন্তান এবং স্বামীর মঙ্গল কামনায় উপবাস মা এবং স্ত্রী দুজনেই করে থাকেন।
সন্তানকে বড় করেও সন্তানের থেকে প্রতিটা মাকেই আঘাত পেতে হয়।ক
আবার স্বামীকে বিয়ে করেও প্রত্যেকটি স্ত্রীকে এক না একদিন নির্যাতিত হতেই হয়।
মায়ের কাছে সন্তানের জীবনে দায়িত্ব নেওয়ার শুরু প্রায় কুঁড়ি বছর।
স্ত্রীর কাছে স্বামীর জীবনের দায়িত্ব নেভানোর শেষ বাকি ষাটটি বছর(কখনো কখনো সেটি আশি বছরেও যেতে পারে যদি আয়ু একশো বছর হয়)।
সন্তানের শৈশবে তার মলমূত্র মা-ই পরিষ্কার করেন।
সন্তান যখন বৃদ্ধ হন তখন তার এই একই দায়িত্ব স্ত্রীর কাঁধেই বর্তায়।
মায়ের কোল হল সেই কোল যেখানে সন্তানের জন্ম হয় অর্থাৎ প্রথম বিছানা।
স্ত্রীর কোল হল সেই কোল যেখানে মৃত্যু হয় অর্থাৎ শেষ বিছানা।
গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়াটাই মা ও স্ত্রীর মধ্যে যদি সবচেয়ে বড় পার্থক্য হয়ে থাকে তাহলে শেষ কথা একটাই বলবো-
"একজন আপনাকে গর্ভে ধারণ করেছেন,
অন্যজন আপনার জন্য গর্ভধারণ করবেন।"
"একজন আপনাকে জন্ম দিয়ে মা হয়েছেন,অন্যজন আপনার জন্য আরেক জনকে জন্ম দিয়ে মা হবেন।"
কাদেরকে আমরা অনুসরণ অনুকরণ করতেছি ? যারা কি না ইহুদি খ্রিস্টান ,ওরা মুসলমানের চিরন্তন দুশমন ,। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আমাকে বলতেছেন یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوا الۡیَہُوۡدَ وَالنَّصٰرٰۤی اَوۡلِیَآءَ ۘؔ بَعۡضُہُمۡ اَوۡلِیَآءُ بَعۡضٍ ؕ وَمَنۡ یَّتَوَلَّہُمۡ مِّنۡکُمۡ فَاِنَّہٗ مِنۡہُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ لَا یَہۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ
হে মুমিনগণ! ইয়াহুদী ও খ্রিস্টানদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা নিজেরাই একে অন্যের বন্ধু! তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি তাদেরকে বন্ধু বানাবে, সে তাদেরই মধ্যে গণ্য হবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ জালিমদেরকে হিদায়াত দান করেন না।
—আল মায়িদা ৫১
""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
হাদিসে উল্লেখ্য আছে,
আল্লাহর রাসুল (ﷺ) বলেছেন,
তুমি যাকে ভালোবাসো তার সাথেই, তোমার কিয়ামত হবে....!💓
📚.__[মুসলিম, ৬৫২১]
আসুন একজন প্রকৃত মুসলিম হিসাবে সবাই
এদেরকে বর্জন করি।
মহান আল্লাহু সুবহানাহু ওয়া-তা'আলা আপনাকে আমাকে যেন ক্ষমা করেন,।
এবং আমাদের সবাইকে সকল প্রকার ফিতনা থেকে দূরে রাখেন! (আমীন)
শুরু হয়ে গেলো কিয়ামত এর আলামত
সূরা ইয়াসিন ( ফজরের পর)!!
রাতে ঘুমানোর আগে পড়লে সগিরা গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
__[তিরমিযী- ২৮৮৭, সহীহ ইবনে হিব্বান - ২৫৭৪]
🔘 সূরা ওয়াক্বিয়া ( মাগরিবের পর)
রিযিকের পেরেশানি দূর হয়ে যায়। অভাব থাকেনা।
______[ বাইহাকী - ২৪৯৭]
🔘 সূরা মূলক ( এশার পর অথবা রাতে ঘুমানোর আগে)
কবরের আ-যা-ব থেকে বাচা যাবে। পাঠকারীর জন্যে সুপারিশ করতে থাকবে যতক্ষণ তাকে মাফ না করা হয়।
______[তিরমিযী - ২৮৯০]
🔘 সূরা বাকারা ( যে কোন সময়)
যে ঘরে পাঠ করা হয় সেখানে শয়তান থাকেনা।
__[তাফসির ইবনে কাসির ১ম খন্ড / পৃ : ১২৩-১২৪]
🔘 সূরা ইখলাস , ফালাক্ব, নাস (প্রতি ফরয সলাতের পর একবার করে।আর ফজর আর মাগরিবের পর ৩ বার করে পড়া। রাতে ঘুমানোরর আগে পড়ে শরীর মাসেহ করা।)
শয়তান, জাদু টুনার প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
____[তাফসিরে তাওযিহুল কোরআন ৩য় খণ্ড / ৭৬০ পৃ, আবু দাঊদ ২/৮৬, নং ১৫২৩; তিরমিযী, নং ২৯০৩; নাসাঈ ৩/৬৮, নং ১৩৩৫]
🔘আয়তুল কুরসি (প্রতি ফরজ সলাতের পর একবার। রাতে ঘুমানোর আগে।)
যে পড়ে তার আর জান্নাতের মাঝে শুধু মৃত্যু বাধা থাকে।
____[তাবরানী কাবীর - ৭৪০৮]
🔘 সূরা কাহাফ পারলে সবটা পড়া। আর নাহলে ১ম ১০ আয়াত ও শেষের ১০ আয়াত।
( বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকে শুক্রবার সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে একবার পড়া।)
দা-জ্জা-লের ফিতনা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
___[তাফসিরে তাওযিহুল কোরআন ২য় খন্ড / ২৫০ পৃ, মুসলিম হাদীস নং ৮০৯; তাফসীরে
ইবনে কাসীর-৩/৭৯]
🔘 সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত। ( ফজর আর মাগরিবের পর)
৭০ হাজার ফেরেশতা রহমত পাঠাতে থাকে সকালে পড়লে সন্ধ্যা পর্যন্ত। আর সন্ধ্যায় পড়লে সকাল পর্যন্ত। সে দিন মারা
গেলে শ-হী-দি মর্যাদা পাবে।
_______ তিরমিযী - ২৯২২]
নবী করিম (স) এর কিছু সুন্নাহ!!
চারটি জিনিস রিয্ক বৃদ্ধি করে:
(১) তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করা।
(২) সেহরীর সময় বেশি করে ইস্তেগফার করা।
(৩) নিয়মিত দান করা এবং
(৪) দিনের শুরু ও শেষভাগে আল্লাহ তা‘আলার যিকির করা।
(হাফিয ইবনুল কাইয়িম রাহিমাহুল্লাহ)
-যাদুল মা‘আদ:৩৭৮/৪
“কারো যদি অনেক বেশি গুনাহ হয়ে যায়, আর সে গুনাহগুলো থেকে মুক্ত হতে চায়, তাহলে সে যেন নামাজের পর নিজের জায়গায় বসে থাকার বিষয়ে গুরুত্ব দেয়; যাতে ফিরিশতারা তার জন্য বেশি দোয়া ও ক্ষমা প্রার্থনা করে।”
- আবুল হাসান ইবনু বাত্তাল রাহিমাহুল্লাহ
[ শারহু সাহিহিল বুখারি: ০২/৯৫ ]
আল্লাহ বান্দা কে কতটা ভালোবাসেন এই ওয়াজটি শুনলে বুঝতে পারবেন।।
আল্লাহ যখন যা করেন বান্দা র ভালোর জন্যই করেন।
#ইসলামিক_গল্প
#ইসলামিক_ওয়াজ
#ইসলামেরআলো কি ভাবে দুয়া তায়ালা খুব শীঘ্রই কুবুল নেন।
প্রঃপবিত্র কুরআনে মোট সূরা কতটি?
উঃ১১৪ টি।
প্রঃ পবিত্র কুরআনেরর প্রথম সূরার নাম কি?
উঃ ফাতিহা।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে বড় সূরা কোনটি?
উঃ সূরা বাকারা।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে ছোট সূরা কোনটি?
উঃ সূরা কাওছার।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের মধ্যে সবচেয়ে বড় আয়াত কোনটি এবং কোন সূরায়?
উঃ সূরা বাকারার ২৮৬ নংআয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনেরর মধ্যে সবচেয়ে ফযিলত পূর্ণ আয়াত কোনটি?
উঃ আয়াতুল কুরসি।
প্রঃফরয নামাযের পর কোন আয়াতটি পাঠ করলে, মৃত্যু ছাড়া জান্নাতে যেতে কোন বাধা থাকে না?
উঃ আয়াতুল কুরসি।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি পাঠ করলে, কবরের আযাব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়?
উঃ সূরা মূলক।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান?
উঃ সূরা ইখলাস।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার প্রতি ভালবাসা থাকলে, মানুষকে জান্নাতে নিয়ে যাবে?
উঃ সূরা ইখলাস।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি কুরআনের চতুর্থাংশের সমপরিমাণ?
উঃ সূরা কাফিরূন।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরাটি জুমআর দিন বিশেষ ভাবে পাঠ করা মুস্তাহাব?
উঃ সূরা কাহাফ।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন সূরার প্রথমাংশ তিলাওয়াত কারীকে দাজ্জালের ফেতনা থেকে রক্ষা করবে?
উঃ সূরা কাহাফের প্রথম দশটি আয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন দু'টি সূরা জুমআর দিন ফজরের নামাযে তিলাওয়াত করা সুন্নত?
উঃ সূরা সাজদা ও দাহর।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের কোন দু'টি সূরা জুমআর নামাযে তিলাওয়াত করা সুন্নত?
উঃ সূরা আ'লা ও গাশিয়া।
প্রঃ পবিত্র কুরআনে কত বছরে নাযিল হয়?
উঃ তেইশ বছরে।
প্রঃ "মুহাম্মদ " সাঃ এর নামটি পবিত্র কুরআনে কত স্থানে উল্লেখ হয়েছে?
উঃ চার স্থানে। ১/সূরা আল ইমরান।(১১৪নংআয়াত) ২/সূরা আহযাব।(৪০নংআয়াত) ৩/সূরা মুহাম্মদ। ২নংআয়াত) ৪/ সূরা ফাতাহ্। (২৯নংআয়াত)।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের সর্বপ্রথম কোন আয়াত নাযিল হয়?
উঃ সূরা আলাকের প্রথম পাঁচটি আয়াত।
প্রঃ পবিত্র কুরআনের সর্বপ্রথম কোন সূরাটি পূর্ণরূপে নাযিল হয়? উঃ সূরা ফাতিহা।
প্রঃ পবিত্র কুরআন প্রথম যুগে কি ভাবে সংরক্ষিত ছিল?
উঃ সাহাবায়ে কেরামের নিকট
প্রঃ পবিত্র কোরআনের সৌন্দর্য হলো -
উঃ সূরা আর রাহমান।
"এই ঝর বন্যার ভিতরে যারা বিপদে আছে, যাদের ঘর নদীর সাইটে، তাদের জন্য বসে বসে একটু দোয়া পরে, আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন..
لا اله الا انت .سبحانك اني كنت من الظالمين....
(লা ইলাহা ইল্লা আংতা সুবহানাকা ইন্নি কুংতু মিনাজ্জলিমিন..)
দোয়ায় ইউনুস..❤️
পাঠ করে সবার জন্য দোয়া করুন.. আল্লাহ তায়ালা,এই বন্যায় সবাইকে যাতে হেফাজতে রাখে..!
"""আমিন 🤲💖"""
"আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতনির রাজিম"
"বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহীম"
* কালেমা তাইয়্যেবা
لا اله الا الله محمد رسول الله
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
* কালেমা শাহাদাত
اسهد الا اله الله واحده لاسريك له واسهد ان محمد عبده ورسوله
আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওহদাহু লা শারীকা লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহু।
* কালেমা তাওহীদ
لا اله الا انت واحدا لاشانى لك محمد رسول الله امام المتقين رسول رب المالمن
লা ইলাহা ইল্লা আনতা ওয়াহিদাল্লা সানিয়া লাকা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি ইমামুল মুত্তাকীনা রাসূলু রাব্বিল আলামীন।
* কালেমা তামজীদ
لا اله الا انت نورايهدى الله لنوره من يساء محمد رسول الله امام المر سلين خاتم النبين
লা ইলাহা ইল্লা আনতা নূরাই ইয়াহ্ দিয়াল্লাহু লিনূরিহী মাই ইয়াশাউ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি ইমামুল মুরসালীনা খাতামুন্নাবিয়্যীন।
* ঈমানে মুজমাল
امنت بالله عماهو باسماىه وصفاته وقبلت جميم احقا مه وارعانه
আমানতু বিল্লাহি কামা হুয়া বিআসমাইহী ওয়া সিফাতিহী ওয়া কাবিলতু জামীআ আহকামিহী ওয়া আরকানিহী।
* ঈমানে মুফাসসাল
امنت بالله وملىقته وعتبه ورسله واليوم الاخر والمد رخيره وشره من الله تمالى واليمث ىمد الموت
আমানতু বিল্লাহি ওয়া মালাইকাতিহী ওয়া কুতুবিহী ওয়া রুসূলিহী ওয়াল ইয়াওমিল আখিরি ওয়াল কাদরি খাইরিহী ওয়া শাররিহী মিনাল্লাহি তা আলা ওয়াল বা'সি বা'দাল মাওত।
ইয়া আল্লাহ, ইয়া রাহমানুর রাহিম, ইয়া গাফুরুর রাহিম, ইয়া ফাত্তাহ,
তুমি আমাদের সকলের নফসকে হিদায়াত দান
তোমার দ্বিন কায়েম করার তৌফিক দান করো
আল্লাহ মরনের সময় জবানে কালিমা নিয়ে যেনো মরতে পারি সেই তৌফিক দান কর
🤲আমিন🤲
✪
সুন্দর একটি দোয়া :🌸
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ حُبَّكَ وَحُبَّ مَنْ يُحِبُّكَ
-🍂আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুব্বাকা ওয়া হুব্বা মান ইউহিব্বুক। অর্থ: হে আল্লাহ, আমি তোমার ভালোবাসা চাই এবং তোমাকে যে ভালোবাসে তার ভালোবাসা চাই!❤️🌻
-(তিরমিযী:৩৪৯০)🍀
ধৈর্য ধরলে সমস্যার সমাধান হবেই ইনশাল্লাহ।
মিজানুর রহমান আজাহারি❤️🌼
মহানবী (সা.)-এর অপছন্দনীয় শব্দ ও বাক্য নিয়ে মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ এর কলামটির দ্বিতীয় এবং শেষ অংশ।
আইয়্যামে জাহেলিয়াত তথা অন্ধকার যুগের সব আহ্বান ও স্লোগানকে তিনি বর্জন করার আদেশ দিয়েছেন। মুসলিমদের গোত্র, বংশ ও জাতীয়তাবাদের দিকে আহ্বান করতে এবং এর ভিত্তিতে বিভক্ত হতে নিষেধ করেছেন।
তিনি বেশির ভাগ মুসলমানের কাছে পরিচিত ‘এশা’ সালাতের নাম বর্জন করে ‘আতামাহ’ রাখাকে অপছন্দ করেছেন। গ্রাম্য লোকেরা সে সময় এশার সালাতকে আতামার সালাত বলত। কিন্তু বেশির ভাগ মুসলমান তখন এশার সলাত বলত। তাই রাসুল (সা.) গ্রাম্য লোকদের অভ্যাস মোতাবেক এশার সালাতের নাম বর্জন করে ‘আতামার সালাত’ বলা অপছন্দ করেছেন।
এমনি কোনো মুসলমানকে গালি দেওয়া, তিনজন একসঙ্গে থাকলে একজনকে বাদ দিয়ে দুজন মিলে গোপনে আলাপ করা এবং নারীকে তার স্বামীর কাছে অন্য নারীর সৌন্দর্য বর্ণনা করতে নিষেধ করেছেন।
মহানবী (সা.) ‘হে আল্লাহ, তুমি ইচ্ছা করলে আমাকে ক্ষমা করো’—এভাবে দোয়া করতে নিষেধ করেছেন এবং আল্লাহর কাছে কিছু চাইলে দৃঢ়তার সঙ্গে চাওয়ার আদেশ করেছেন। তিনি বেশি বেশি শপথ করা, আল্লাহর চেহারার উসিলায় কিছু চাওয়া থেকে নিষেধ করেছেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনাকে ইয়াসরিক বলতে নিষেধ করেছেন। রাসুল (সা.) বিনা প্রয়োজনে কোনো লোককে এ কথা জিজ্ঞেস করতে নিষেধ করেছেন যে কেন সে তাঁর স্ত্রীকে প্রহার করেছে। তবে প্রয়োজনবশত জিজ্ঞেস করা যেতে পারে।
রাসুল (সা.) ‘আমি পূর্ণ রমজান মাস সিয়াম রেখেছি এবং পূর্ণরাত তাহাজ্জুদ সালাত পড়েছি’—এমন কথা বলতে নিষেধ করেছেন।
যেসব বিষয় ইঙ্গিতের মাধ্যমে বলা উচিত, তা সুস্পষ্ট করে এবং খোলাখুলিভাবে বলা নবীজি (সা.)-এর অপছন্দনীয় কথা-বার্তার অন্তর্ভুক্ত।
রাসুল (সা.) এমন কথা বলতে নিষেধ করেছেন যে ‘ওই আল্লাহর শপথ! যার সিলমোহর আমার মুখের ওপর আছে। ’ কেননা কাফিরের মুখের ওপরও আছে আল্লাহর সিলমোহর।
জোরপূর্বক আদায়কৃত সম্পদকে হক বা অধিকার বলা অন্যায়। আল্লাহর রাস্তায় ও আল্লাহর আনুগত্যে খরচ করার পর এ কথা বলা নিষিদ্ধ যে আমি এত এত সম্পদ নষ্ট করেছি, দুনিয়াতে আমি অনেক সম্পদ খরচ করেছি ইত্যাদি।
ইজতেহাদি মাসআলায় (গবেষণালব্ধ ইসলামী বিধানের ক্ষেত্রে) মুফতির জন্য এ কথা বলা নিষিদ্ধ যে আল্লাহ এটাকে হালাল করেছেন অথবা আল্লাহ এটাকে হারাম করেছেন।
কোরআন ও সুন্নাহর কোনো দলিলকে মাজাজ (রূপকার্থবোধক) বলা ঠিক নয়। এভাবে দার্শনিকদের সন্দেহযুক্ত কথাকে অকাট্য যুক্তি বলা অযৌক্তিক।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যেসব কাজ (সহবাস বা অন্য বিষয়) হয় তা মানুষের মধ্যে বলে বেড়ানো নিষিদ্ধ। যেমনটি করে থাকে নির্বোধ ও নিম্ন শ্রেণির লোকেরা।
‘আমি, আমার, আমার কাছে’ ইত্যাদি শব্দ উচ্চারণ করা থেকে সতর্ক থাকা উচিত। কেননা এই তিনটি শব্দ বলার কারণেই ইবলিস, ফেরাউন ও কারুন ধ্বংস হয়েছে। ইবলিস বলেছিল, ‘আমি তার (আদম) থেকে শ্রেষ্ঠ। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ আগুন থেকে। আর তাঁকে সৃষ্টি করেছ মাটি থেকে। ’ (সুরা আরাফ, আয়াত : : ১২)
ফেরাউন বলেছিল, ‘মিসরের রাজত্ব কি একমাত্র আমার নয়?’ (সুরা জুখরুফ, আয়াত : ৫১)
কারুন বলেছিল, ‘এই ধন আমার নিজস্ব জ্ঞান-গরিমা দ্বারা প্রাপ্ত হয়েছি। ’ (সুরা কাসাস, আয়াত : ৭৮)
"𝐈𝐭'𝐬 𝐦𝐲 𝐁𝐞𝐬𝐭 𝐅𝐞𝐞𝐥𝐢𝐧𝐠𝐬🍁🖤
-আয়তুল কুরসি💙
-اَللهُ لآ إِلهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ، لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ، لَهُ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ، مَنْ ذَا الَّذِىْ يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ، يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِشَيْئٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَآءَ، وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَ هُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ-
-বাংলা উচ্চারণ- আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম। লা তা’খুযুহু সিনাতুঁ ওয়ালা নাঊম। লাহূ মা ফিস্ সামা-ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্বি। মান যাল্লাযী ইয়াশফাউ’ ই’ন্দাহূ ইল্লা বিইজনিহি। ইয়া’লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খালফাহুম, ওয়ালা ইউহিতূনা বিশাইয়্যিম্ মিন ‘ইলমিহি ইল্লা বিমা শা-আ’ ওয়াসিআ’ কুরসিইয়্যুহুস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্বি, ওয়ালা ইয়াউ’দুহূ হিফযুহুমা ওয়া হুওয়াল ‘আলিইয়্যুল আ’জিম। (সূরা আল-বাক্বারা আয়াত-২৫৫)
এই দুনিয়ার পুরো জীবনটাই হচ্ছে লালসা ময় একটা জীবন।
🔳যেকোনো সময় আল্লাহ তাআলা দোয়া কবুল করেন। তবে হাদিসে কিছু বিশেষ সময়ের কথা উল্লেখ রয়েছে, যখন দোয়া করলে কবুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
💠শেষ রাতে দোয়া করলে কবুল হয়:
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘মহান আল্লাহ প্রতি রাতের শেষ প্রহরে (যখন রাতের এক-তৃতীয়াংশ বাকি থাকে) দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন। তিনি তখন বলেন, ‘আছ কি কোনো আহ্বানকারী? আমি তোমার ডাকে সাড়া দেব। কোনো প্রার্থনাকারী কি আছো, আমি তোমাকে যা চাও তা দেব? কেউ কি ক্ষমা প্রার্থনা করবে, আমি তোমাকে ক্ষমা করে দেব।’ (মুসলিম, হাদিস : ৭৫৮)
💠সিজদার সময় দোয়া:
আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘সিজদারত বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে নিকটবর্তী। সুতরাং সে সময় বেশি বেশি দোয়া করো।’ (মুসলিম, হাদিস : ৪৮২)
💠আজানের সময় দোয়া:
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন মুয়াজ্জিন আজান দেয় আসমানের দোয়ার খুলে যায় ও দোয়া কবুল হয়’ (মাজমাউজ জাওয়ায়েদ, হাদিস : ১৮৮৪)
💠আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে দোয়া:
আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২১২)
💠ফরজ নামাজের পর দোয়া:
আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, ‘একবার রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল! কোন সময়ের দোয়া দ্রুত কবুল হয়? তিনি উত্তর দিলেন, ‘রাতের শেষ সময়ে এবং ফরজ নামাজের পর।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৯৮)
💠জুমার দিন দোয়া কবুল হয়:
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবুল কাসিম (সা.) বলেন, ‘জুমার দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে, যদি সে মুহূর্তটিতে কোনো মুসলিম দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করে, আল্লাহর কাছে কোনো কল্যাণের জন্য দোয়া করলে তা আল্লাহ তাকে দান করবেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪০০; মুসলিম, হাদিস : ১৪০৭)
💠বৃষ্টির সময় দোয়া কবুল হয়:
রাসুল (সা.) বলেন, ‘দুই সময়ের দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। আজানের সময়ের দোয়া ও বৃষ্টি বর্ষণের সময়ের দোয়া।’ (সুনানে আবু দাউদ, সহিহুল জামি, হাদিস : ৩০৭৮)
💠রমজান ও শবে কদরের রাত:
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াব লাভের আশায় লাইলাতুল কদরে রাত জেগে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করে, তার আগের (জীবনের) সব গোনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ১৩৭২)
💠রোজাদার ব্যক্তির ইফতারের সময়ের দোয়া:
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তিন ব্যক্তির দোয়া কখনো ফিরিয়ে দেয়া হয় না। যখন রোজাদার ব্যক্তি ইফতার করে। ন্যায় পরায়ন শাসক। নির্যাতিত ব্যক্তির দোয়া।’ (মুসনাদে আহমাদ, তিরমিজি)
💠 মুসাফিরের দোয়া:
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, “তিনটি দোয়া (আল্লাহর দ্বারা) ফিরিয়ে দেয়া হয়না। সন্তানের জন্য পিতামাতার দোয়া, রোজাদার ব্যক্তির দোয়া, মুসাফিরের দোয়া”। (বায়হাকি, তিরমিজি)
💠অনুপস্থিত মুসলিম ভাই বা বোনের জন্য অন্তর থেকে উৎসরিত দোয়া:
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, “এমন কোন বিশ্বাসী বান্দা নেই, যে তার অনুপস্থিত কোন ভাইয়ের জন্য দোয়া করে আর ফেরেশতারা বলে না ‘তোমার জন্যও তা হোক’”। (মুসলিম)
💠আরাফাতের দিনের দোয়া:
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘দোয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো আরাফাতের দিনের দোয়া।’ (তিরমিজি)
💠জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের দোয়া:
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল অন্য যে কোনে দিনের আমলের চেয়ে উত্তম।’ (বুখারি)
♻️আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি দোয়া করার তাওফিক দান করুন। আমিন।।🤲
বিবাহিতা মেয়ের উপর তার পিতা-মাতার খেদমত করা কি আবশ্যক?
----------------------------------------------------------------
কিছুদিন আগে একজন ভদ্রমহিলা জানতে চাইলেন যে, মেয়েদের বিয়ের পর তাদের উপর পিতা-মাতার খেদমত করা কি আবশ্যক থাকে? ঘটনা হলো, তার মা-বাবা দুজনই খুব অসুস্থ। অসুস্থতার দরুন দৈনন্দিনের জরুরি প্রয়োজন পূরণের সক্ষমতাটুকুও তাদের নেই। তাই তিনি মা-বাবার সেবা-যত্ন করার জন্য তাদের কাছে যেতে চান। কিন্তু তার স্বামী তাকে এর অনুমতি দিচ্ছেন না। তার জিজ্ঞাসা হলো, এ পরিস্থিতিতে তিনি কি স্বামীর কথা না মেনে মা-বাবার খেদমত করার জন্য যেতে পারবেন?
উক্ত ভদ্রমহিলাকে তার উপরোক্ত জিজ্ঞাসার যে জবাব দেয়া হয়েছে তা নিম্নরূপ :
বিবাহিতা নারীর উপর যেমনিভাবে তার স্বামীর হক রয়েছে তেমনি সন্তান হিসেবে তার উপর তার পিতা-মাতারও শরীয়ত কর্তৃক নির্ধারিত কিছু হক রয়েছে। বিয়ের পরও সেসব হক অবশিষ্ট থাকে। তাই মা-বাবা বৃদ্ধ হয়ে গেলে বা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে এবং মেয়ে ছাড়া অন্য কেউ সেবা করার মত না থাকলে তার কর্তব্য হয়ে যায় তাদের খেদমত করা। এক্ষেত্রে তার স্বামীর বাধা দেয়ার অধিকার নেই।
অতএব স্বামীর কর্তব্য হবে, স্ত্রীকে তার অসহায় মা-বাবার প্রয়োজনীয় খেদমতের জন্য খুশিমনে যেতে দেয়া। কিন্তু যদি স্বামী কিছুতেই যাওয়ার অনুমতি না দেয়, আর মা-বাবার অন্য কোনো সন্তান বা এমন কেউ না থাকে যে তাদের সেবাযত্ন করবে তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রীর জন্য তার স্বামীর অনুমতি ছাড়াই মা-বাবার খেদমতে যাওয়া জায়েয হবে। এতে স্ত্রী তার স্বামীর স্বতস্ফুর্ত সম্মতি গ্রহণ না করায় গুনাহগার হবে না।
-ফাতাওয়া খানিয়া ১/৪৪৩; আলমুহীতুল বুরহানী ৪/২৩৬; আদ্দুররুল মুখতার ৩/৬০৩; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ৪/৩০৮; ফাতহুল কাদীর ৪/২০৮; আলবাহরুর রায়েক ৪/১৯৫
আল্লাহপাক মুসলিম উম্মাহর প্রতিটি সন্তানকে আপন পিতামাতার খেদমত এবং তাদের যথাযথ হক আদায়ের তাওফিক দান করুন।
যে আমার উপর জুলুম করেছে তার বিচার আল্লাহ ওই করবে।
নবী রাসুলদের সিয়াম:
‘আবদুল্লাহ ইব্নু ‘আমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জানান হল যে, আমি বলছি, আল্লাহ্র কসম! আমি যতদিন বেঁচে থাকব ততদিন অবশ্যই আমি অবিরত দিনে সওম পালন করবো আর রাতে ‘ইবাদাতে রত থাকবো। তখন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিজ্ঞেস করলেন, তুমিই কি বলেছো, ‘আল্লাহ্র শপথ! আমি যতদিন বাঁচবো, ততদিন দিনে সওম পালন করবো এবং রাতে ‘ইবাদাতে মশগুল থাকবো। আমি আরয করলাম, আমিই তা বলেছি। তিনি বললেন, সেই শক্তি তোমার নেই। কাজেই সওমও পালন কর, ইফ্তারও কর। রাতে ‘ইবাদতও কর এবং ঘুমও যাও। আর প্রতি মাসে তিনদিন সওম পালন কর। কেননা প্রতিটি নেক কাজের কমপক্ষে দশগুণ সওয়াব পাওয়া যায়। আর এটা সারা বছর সওম পালন করার সমান। তখন আমি আরয করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমি এর থেকেও বেশী সওম পালন করার ক্ষমতা রাখি। তখন তিনি বললেন, তাহলে তুমি একদিন সওম পালন কর আর দু’দিন ইফতার কর। তখন আমি আরয করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমি এ থেকেও অধিক পালন করার শক্তি রাখি। তখন তিনি বললেন, তাহলে তুমি একদিন সওম পালন কর আর একদিন বিরতি দাও। এটা দাউদ (‘আঃ)-এর সওম পালন করার নিয়ম। আর এটাই সওম পালনের উত্তম নিয়ম। আমি আরয করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমি এ থেকেও অধিক শক্তি রাখি। তিনি বললেন, এ থেকে বেশী কিছু নেই।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৪১৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
আল্লাহু আকবার
লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহ
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মালিকুল হাক্কুল মুবিন
ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম বিরাহমাতিকা আস্তাগিছ
ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম
اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلاً
"আল্লহু আকবার কাবীরা- ওয়াল হামদুলিল্লা-হি কাসীরা- ওয়া সুবহা-নাল্ল-হি বুকরাতান ওয়া আসীলা-”
(অর্থাৎ- আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, বড়। সব প্রশংসা আল্লাহর। আর সকাল ও সন্ধ্যায় তারই পবিত্রতা বর্ণনা করতে হবে।)। সহীহ মুসলিম হাদিস নম্বরঃ ১২৪৫
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির
" سُبْحَانَ اللَّهِ عَدَدَ خَلْقِهِ سُبْحَانَ اللَّهِ رِضَا نَفْسِهِ سُبْحَانَ اللَّهِ زِنَةَ عَر
১ঃ শরীয়ত পর্দার ব্যাপারে অত্যন্ত চৌকান্না। শরীয়ত মূলত গুনাহের রাস্তা বন্ধ করে। গুনাহের সুদূর সম্ভাবনা থাকলেও সেখানে আগাম নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রাখে। পালকপুত্র বা পালককন্যার সাথে দেখা দেয়াও শরীয়তের বিধানে হারাম। কেউ কেউ এই হুকুম শুনে বিস্মিত হয়। যে ছেলেকে ছেলেবেলা থেকে পেলেপুষে বড় করেছে, তার সাথে দেখা দেয়া হারাম হবে কেন? কুরআন কারীমে এই কেনর পরোক্ষ উত্তর আছে।
২ঃ মিসরের বাজার থেকে বালক ইউসুফকে কিনে এনে আযিযে মিসর স্ত্রীকে বললেন,
أَكۡرِمِی مَثۡوَىٰهُ عَسَىٰۤ أَن یَنفَعَنَاۤ أَوۡ نَتَّخِذَهُۥ وَلَدࣰاۚ
তার আদরযত্ন করো। ছেলেটা ভবিষ্যতে আমাদের কাজে আসতে পারে। তাকে পালকপুত্র হিসেবেও গ্রহণ করতে পারি (ইউসুফ: ২১)।
৩ঃ পালকপুত্র একসময় বড় হলো। কর্তার কাছে ছেলেটা পালকপুত্র থাকলেও পালকপুত্রের সাথে গিন্নির সম্পর্ক অতটা সরল থাকল না। শয়তান এসে ‘গরল’ করে দিল। নির্বিষ সম্পর্কটাকে কতটা বিষাক্ত করে তুলল? আয়াতেই উত্তরটা আছে,
وَرَ ٰوَدَتۡهُ ٱلَّتِی هُوَ فِی بَیۡتِهَا عَن نَّفۡسِهِۦ وَغَلَّقَتِ ٱلۡأَبۡوَ ٰبَ وَقَالَتۡ هَیۡتَ لَكَۚ
যে নারীর ঘরে ইউসুফ থাকতেন, সে তাকে ফুসলানোর চেষ্টা করল এবং সব দরজা বন্ধ করে দিয়ে বলল, এস পড়ো (ইউসুফ: ২৩)।
৪. বেগানার সাথে উন্মুক্ত চলাফেরা, অবাধ ওঠাবসা কতটা বিপদজনক হতে পারে, উক্ত ঘটনা থেকে কিছুটা হলেও আঁচ করা যায়। ‘পালকপুত্র-পালকমাতা’-এর আপাত নির্দোষ সম্পর্ক অবাধ ওঠাবসার কারণে, একসময় বিপদজনক মোড় নিতে পারলে, বেগানার সাথে চাকরি করলে, পড়ালেখা করলে কতটা বাঁধভাঙা বাঁক নিতে পারে, ভাবতেও গা শিউরে ওঠে।
কষ্টের পরেই আছে সুখ আলহামদুলিল্লাহ
""দাজ্জালের মরন গেইট!
দাজ্জালকে কোথায় কতল করা হবে জানেন?
ই-হুদিদের দেশে সাদা স্বেত পাথরের বিশাল এক গেইট এর নীচে।
সেই গেইট ইতিমধ্যে ই-হুদিরা নির্মাণ করে ফেলছে তেলআবিব থেকে প্রায় ১৫কিলোমিটার দূরে।
গুগলে সার্চ দিলেই পাবেন।
কে কতল করবেন জানেন?
হযরত ইসা আঃ, তিনি আকাশ থেকে দুই ফেরেশতার কাধে ভর করে সিরিয়ার দামেস্ক শহরের বিশাল মসজিদের সাদা মিনারে এসে নামবেন।
খোঁজ নিয়ে জানলাম সেই বিশাল মসজিদ আজ থেকে ৭০০ বছর আগেই তৈরী হয়ে গেছে।
একি স্থানে একি বর্ণনা অনুযায়ী, একদম হযরত আবু হুরায়রা রঃ এর বর্ণনানুযায়ী।
তখন সমুদ্রের নীচে আগুন থাকবে আগুনের নীচে পানি থাকবে।
শুনতে আজব লাগছে তাই না?
প্রশান্ত মহাসাগরের বিভিন্ন স্থানে পানির নীচ থেকে এখন ধাউ ধাউ করে আগুন বের হচ্চে!
তখন আরব দেশে বরফ জমতে থাকবে। গত দুই বছর ধরে সেটাই হচ্ছে।
তখন ইরাক সিরিয়ার মধ্যবর্তী ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে।
সেখানে বিশাল এক স্বর্নের পাহাড় ভেসে উঠবে, এটা নিয়ে সবাই যুদ্ধ করবে।
আজকে ফুরাত নদী প্রায় ৯৫ ভাগ শুকিয়ে গেছে, বিভিন্ন দেশের আর্মিরা সে জায়গাটা ঘিরে রেখেছে।
এর আগে ইমাম মাহদি ( অর্থাৎ সু পথ প্রাপ্ত নেতা) আত্ম প্রকাশ করবেন। যার নাম হবে মোহাম্মদ, পিতার নাম আব্দুলাহ।
ইমাম মাহদি যেদিন আত্ম প্রকাশ করবেন সেদিন হবে রোজ শুক্রবার এবং মক্কার ১৫ রমজানের দিন।
আশ্চর্যের বিষয় হলো গত ২০১০ সাল থেকে মক্কার প্রতিটা ১৫ই রমজান ছিলো শুক্রবার এবং ক্যালেন্ডার দেখলে জানতে পারবেন আগামী ২০২৪ সাল পর্যন্ত মক্কার প্রতিটি ১৫ রমজান হবে শুক্রবার।
কি মনে হয় কেয়ামত খুব দূরে?
আল্লাহ তায়ালা ভালো জানেন। প্রস্তুত থাকুন!!
হে আল্লাহ আমাদের গুনাহ গুলো মাফ করে,
সঠিক পথে চলার তৌফিক দিন।( আমিন)
হযরত জিবরাঈল (আ:) ২৪ হাজার বার দুনিয়াতে হুজুর (সা:) এর দরবারে এসেছিলেন।
এক সাক্ষাতে হুজুর (সা:) জিবরাঈল (আ:) কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন,
হে জিবরাঈল!
আমার ইন্তেকালের পরে তুমি কতবার দুনিয়াতে আসবে?
তিনি বললেন,
১০ বার আসব এবং প্রতিবারই একটি করে জিনিস তুুলে নেব ।
তুলে নেওয়ার দশটি জিনিস হলঃ
💎 ১. বরকত তুলে নেয়া হবে ।
💎 ২. এবাদত থেকে মজা তুলে নেয়া হবে
💎 ৩. পরস্পর মহব্বত তুলে নেয়া হবে ।
💎 ৪.লজ্জা তুলে নেয়া হবে।
💎 ৫. হক বিচার তুলে নেয়া হবে।
💎 ৬. ছবর (ধৈর্য্য) তুলে নেয়া হবে।
💎 ৭. আলেম থেকে সত্য কথা তুলে নেয়া হবে অর্থাৎ একদল আলেম জানা সত্ত্বেও হক কথা বলবে না।
💎 ৮. ধনীদের সৎ সাহস উঠিয়ে নেয়া হবে।
💎 ৯. ঈমানদার থাকবে না / ঈমান উঠিয়ে নেয়া হবে ।
💎 ১০. ক্বারীদের কাছ থেকে কোরআনের তেলোয়াত তুলে নেয়া হবে / অর্থাৎ কোরআনকে উঠিয়ে নেয়া হবে ।
হে মানুষ তুমি ভয় কর সেদিনকে, ভুল পথ থেকে সরে দাড়াও সঠিক আলোয় জীবন গড় ……..
আল্লাহ-পাক সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক (আমিন)।😥🤲
জুম্মার দিন এর আমল ও ফযীলত
Mirpur
Dhaka
1216
Be the first to know and let us send you an email when Islamic Guideline-ইসলামিক গাইড লাইন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
সংহতি প্রকাশন-Samhati Publications
Rose View Plaza