সফল বাংলাদেশ

সফল বাংলাদেশ সাফল্য বার্তা দেই ছড়িয়ে হাস্য গৌরবে!
(93)

সকালে পত্রিকা খুল্লেই সব খারাপ খবর।
চায়ের আড্ডায় শুধু পরচর্চ।
অনেকে বলেন “ওমক আমল ভালো ছিল” “তোমক আমল ভালো ছিল”
কেন ভাই, বাংলাদেশে ভালো কি কিছু নাই? এত বছরে কি আমরা কিছুই অর্জন করতে পরিনি?
কোনো রাজনৈতিক মতামত নয়, নয় কোনো নেতি বাচক খবর বা সমস্যার কথা …. ভালবাসি দেশকে, তাই সীমাবদ্ধতার বদনাম গুলো দেশ বিদেশে প্রচার না করে, আসুন দেশের ভালো গুলো আলাপ করে নিজে জানি অন্য কে জানাই। সফলতার খবর গুলো আলোচনা করি, মন দিয়ে দেশ গড়ি।
"সফল্য বার্তা দেই ছড়িয়ে হাস্য গৌরবে!"

🇧🇩 ১৮৪ বছরের চা শিল্পে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  গত বছর বাংলাদেশে চা উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে। দেশের ১৬৮...
06/02/2024

🇧🇩 ১৮৪ বছরের চা শিল্পে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-


গত বছর বাংলাদেশে চা উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে। দেশের ১৬৮টি বাগান ও ক্ষুদ্রায়তন চা-চাষিদের হাত ধরে ১০ কোটি ২৯ লাখ কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। ১৮৪০ সালে চট্টগ্রামে প্রথম পরীক্ষামূলক চা চাষ শুরুর পর ১৮৪ বছরের ইতিহাসে গত বছর প্রথমবারের মতো চা উৎপাদন ১০ কোটি কেজি ছাড়িয়েছে। এর আগে সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছিল ২০২১ সালে।

সে বছর দেশের সব বাগান মিলিয়ে ৯ কোটি ৬৫ লাখ কেজি চা উৎপাদন হয়েছিল, এখন সেটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উৎপাদনের রেকর্ডে পরিণত হয়েছে। তৃতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড ২০১৯ সালে। ওই বছর চা উৎপাদিত হয়েছিল ৯ কোটি ৬০ লাখ কেজি।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘চায়ের ইতিহাসে উৎপাদনের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে গত বছর। চা বোর্ড, বাগানমালিক, শ্রমিক, ক্ষুদ্র চাষি সবার দলগত সাফল্যে এই অর্জন সম্ভব হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, দেশে চায়ের চাহিদা ৯ কোটি ২০ থেকে ৩০ লাখ কেজি। উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় এখন বাড়তি চা রপ্তানিতে নজর দিতে হবে। গত বছর ১০ লাখ ৪০ হাজার কেজি চা রপ্তানি হয়েছে। রপ্তানি বাড়াতে চায়ের গুণগতমান আরও বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে।

গত বছর বাংলাদেশে চা উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে। দেশের ১৬৮টি বাগান ও ক্ষুদ্রায়তন চা-চাষিদের হাত ধরে ১০ কোটি ২৯ লাখ ক...

🇧🇩 হস্তশিল্পকে বর্ষপণ্য ঘোষণা 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  ২১ জানুয়ারি ২০২৪  সকালে পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ...
06/02/2024

🇧🇩 হস্তশিল্পকে বর্ষপণ্য ঘোষণা 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-


২১ জানুয়ারি ২০২৪ সকালে পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) বক্তব্য রাখার সময় এ ঘোষণা দেন তিনি।
নারীদের কর্মসংস্থান বাড়ানো ও তাদের স্বাবলম্বী করার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
‘এর মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হবে। বাড়িতে ও সমাজে তাদের একটা জায়গা (অবস্থান) তৈরি হবে। নারীদের কর্মসংস্থান করে দেওয়ার জন্য আমি এবার এই ‘২৪ সালে হস্তশিল্পকে বর্ষপণ্য হিসেবে ঘোষণা করছি।’


২১ জানুয়ারি ২০২৪ সকালে পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) বক্তব্য ...

🇧🇩 জানুয়ারিতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  দেশের পণ্য রপ্তানি আয়ে জানুয়ারি মাসে ১১ দশমিক ৪৫ ...
06/02/2024

🇧🇩 জানুয়ারিতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-



দেশের পণ্য রপ্তানি আয়ে জানুয়ারি মাসে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। জানুয়ারি মাসে রপ্তানি হয়েছে ৫৭২ কোটি ৪৩ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য। গত বছরের জানুয়ারিতে রপ্তানি হয়েছিল প্রায় ৫১৪ কোটি ডলারের পণ্য। সেই হিসাবে গত বছরের জানুয়ারির তুলনায় চলতি বছরের জানুয়ারিতে রপ্তানি বেড়েছে ৫৮ কোটি ডলারের।

গতকাল রোববার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বা ইপিবি রপ্তানির হালনাগাদ যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে এ তথ্য পাওয়া গেছে। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে বাংলাদেশ থেকে ৩ হাজার ৩২৬ কোটি ডলারের রপ্তানি হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে রপ্তানি আয় ছিল ৩ হাজার ২৪৫ কোটি ডলার। সেই হিসাবে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে সামগ্রিক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২ দশমিক ৫২ শতাংশ। তবে উল্লেখিত সাত মাসের জন্য সরকার রপ্তানির যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল, সেটি পূরণ হয়নি। গত জুলাই থেকে জানুয়ারি সময়ের জন্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৩ হাজার ৫৮৮ কোটি ডলারের।

ইপিবির তথ্যে আরও দেখা যায়, দেশের রপ্তানি আয়ের বড় খাত তৈরি পোশাকে চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এ সাত মাসে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৮৩৬ কোটি ডলারের। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৭৪২ কোটি ডলার। পোশাকের রপ্তানির ওপর ভর করে সার্বিক রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় রয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে প্রধান রপ্তানি পণ্য পোশাক খাত থেকে ২ হাজার ৮৩৬ কোটি ৩১ লাখ ডলার আয় হয়েছে। এর মধ্যে নীট পোশাক (সোয়েটার, টি-শার্ট জাতীয় পোশাক) রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ৬১৮ কোটি ডলার সমমূল্যের এবং ওভেন পণ্যের (শার্ট, প্যান্ট জাতীয় পোশাক) রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২১৮ কোটি ৩৭ লাখ ডলার। আলোচ্য সময়ে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এছাড়া জুলাই-জানুয়ারি সময়ে অন্যান্য প্রধান রপ্তানি পণ্য যেমন-পাট ও পাটজাত পণ্য ৫১ কোটি ডলার, হোম টেক্সটাইল ৪৫ কোটি ৪৭ লাখ ডলার, পাদুকা ২৯ কোটি ৬২ লাখ ডলার, প্লাস্টিক পণ্য ১৪ কোটি ১৩ লাখ ডলার, কৃষিজাত পণ্য ৫৭ কোটি ২৭ লাখ ডলার, হিমায়িত মাছ ২৪ কোটি ৮১ লাখ ডলার এবং রাসায়নিক পণ্য ২০ কোটি ২২ লাখ ডলার রপ্তানি হয়েছে।

দেশের পণ্য রপ্তানি আয়ে জানুয়ারি মাসে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। জানুয়ারি মাসে রপ্তানি হয়েছে ৫৭২ কোটি ৪৩ .....

🇧🇩 রঙ্গিন কপি চাষ করে কৃষক লাভবান 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  জেলার নালিাতাবাড়ী উপজেলায় পাহাড়ি অঞ্চলে অনেক ধরনের শাকসবজির দেখা ...
06/02/2024

🇧🇩 রঙ্গিন কপি চাষ করে কৃষক লাভবান 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-


জেলার নালিাতাবাড়ী উপজেলায় পাহাড়ি অঞ্চলে অনেক ধরনের শাকসবজির দেখা মেলেএ শীতকালে। মুলা, গাজর, শিম, টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপিসহ বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির চাষ হয় এ উপজেলায়। এবার দেখা মিললো একটু ব্যতিক্রমধর্মী রঙিন ফুলকপির চাষ। কোনোটির রঙ হলুদ আবার কোনোটির রঙ বেগুনি।কোনো রকম কীটনাশক ছাড়াই চাষ হচ্ছে এসব রঙিন ফুলকপি।
কৃষক ৩৩ শতাংশ জমিতে রঙিন ফুলকপি চাষ করেছেন নালিতাবাড়ী উপজেলার বাঘবের ইউনিয়নের শিমূলতলা এলাকায়।প্রথমবারের মতো রঙিন ফুলকপি চাষে সফলতা পাওয়ায় আগামীতে আরও বড় পরিসরে এ রঙিন ফুলকপি চাষ করবেন বলে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি।কৃষক সিরাজের রঙিন ফুলকপির সৌন্দর্য উপভোগ করতে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত অনেকেই আসেন তার জমিতে।সিরাজ জানান, সাধারণ হল্যান্ড জাতীয় সাদা ফুলকপি চাষ করে অর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।তাই প্রথম দিকে আমি সাধারণ বাঁধাকপি ও ফুলকপিই চাষ করতে চেয়েছিলাম। পরে মনে হলো একটু চাষ করেই দেখি রঙিন কপি কেমন হয়। পরে ৩৩ শতাংশ জমিতে চাষ করি। যেখানে হলুদ রঙের ফুলকপি ১২শ পিস, এর সাথে অল্প বাঁধাকপিও রোপণ করি। কোনো প্রকার কীটনাশক ব্যবহার ছাড়াই এগুলো চাষ করেছেন বলে জানান তিনি। প্রতিটি রঙিন ফুলকপির ওজন এক থেকে দুই কেজি পর্যন্ত হয়েছে। বাজারে পাইকারি ৬০-৭০ টাকা পিস হিসেবে ফুলকপি বিক্রি করছি। আমার ৩৩ শতাংশ জমির সবগুলো কপি বিক্রি করতে পারলে ৭০ থেকে৮০ হাজার টাকার মতো বিক্রি হবে বলে আমি আশাবাদী।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ওয়াদুদ বাসস কে বলেন, আকর্ষণীয় সবজিগুলোর মধ্যে রঙিন কপি নিঃসন্দেহে একটি আকর্ষণীয় সবজি। রঙিন কপি চাষে বর্তমানে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। সেইসাথে মানবদেহের জন্য সাদা রঙের ফুলকপির চেয়ে এ রঙিন ফুলকপি অনেক পুষ্টিকর। অন্যদিকে কৃষক সিরাজের রঙিন ফুলকপি চাষের প্রচার প্রচারণার ফলে ভোক্তা ও বিক্রেতাদের মাঝে ক্রয়-বিক্রয়ে আগ্রহ লক্ষ্য করা গেছে। । কীটনাশক ছাড়াই চাষাবাদ করা যাচ্ছে এ রঙিন কপি । এতে কৃষকেরা লাভবান হবেন। আশা করি আগামীতেএ সবজি চাষের পরিমাণও বাড়বে।


জেলার নালিাতাবাড়ী উপজেলায় পাহাড়ি অঞ্চলে অনেক ধরনের শাকসবজির দেখা মেলেএ শীতকালে। মুলা, গাজর, শিম, টমেটো, ফুলকপি, বা...

🇧🇩 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক পরিচালকের দায়িত্ব নিলেন সায়মা ওয়াজেদ 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র দক...
05/02/2024

🇧🇩 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক পরিচালকের দায়িত্ব নিলেন সায়মা ওয়াজেদ 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক অফিসের (ডব্লিউএইচওএসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন বৈশ্বিক অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল)।

বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে পাঁচ বছরের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন তিনি।
দায়িত্ব গ্রহণ করার সময় এক বক্তব্যে তিনি তার উপর আস্থা রাখার জন্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোকে ধন্যবাদ জানান এবং কয়েকটি শীর্ষ অগ্রাধিকারের কথা তুলে ধরেন, যার মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য, নারী ও শিশুদের জন্য পদক্ষেপ এবং স্বাস্থ্যের জন্য প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এর আগে গত ১ জানুয়ারি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের জন্য ডব্লিউএইচও আঞ্চলিক কমিটির ৭৬তম অধিবেশনে সদস্য দেশগুলো সায়মা ওয়াজেদকে এই পদে মনোনীত করার পক্ষে ভোট দেয়।
পরে, সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ২২ থেকে ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ডব্লিউএইচও নির্বাহী বোর্ডের ১৫৪ তম অধিবেশনে তার মনোনয়ন অনুমোদন করা হয়। সায়মা ওয়াজেদ ডব্লিউএইচও’র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের বিদায়ী আঞ্চলিক পরিচালক ডা. পুনম ক্ষেত্রপাল সিং এর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
বাংলাদেশ, ভুটান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং পূর্ব তিমুর নয়া দিল্লিতে ভোটগ্রহণে অংশ নেয়। বিশিষ্ট অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ আটটি ভোট পেয়েছিলেন। অপর প্রার্থী, নেপাল মনোনীত ডা. শম্ভু প্রসাদ আচার্য্য পেয়েছেন দুটি ভোট। তিনি বাংলাদেশের প্রথম এবং ডব্লিউএইচও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের দ্বিতীয় মহিলা আঞ্চলিক পরিচালক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, বিশেষ করে অটিজমের ক্ষেত্রে তার ভূমিকার জন্য বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছেন। তিনি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ডব্লিউএইচও এর মহাপরিচালকের উপদেষ্টা। সায়মা ওয়াজেদই প্রথম বাংলাদেশি যিনি ১৯৪৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আঞ্চলিক বিভাগের অংশ হিসেবে সৃষ্ট এই পদে অধিষ্ঠিত হলেন।
তিনি বাংলাদেশে অটিজম সচেতনতার প্রচারণার নেতৃত্ব দিয়েছেন এমন সময়ে যখন পিতামাতারা সামাজিক কলঙ্কের কারণে তাদের সন্তানদের এই বিকাশজনিত অক্ষমতা নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার লুকিয়ে রাখতেন।
সায়মা ওয়াজেদ যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার ব্যারি ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং পরে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে স্নাতকোত্তর করেন।
২০১৯ সাল থেকে তিনি মানসিক স্বাস্থ্য এবং অটিজম বিষয়ে ডব্লিউএইচও এর মহাপরিচালকের একজন উপদেষ্টা এবং ২০১৪ সাল থেকে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ডব্লিউএইচও-এর বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা প্যানেলের সদস্য ছিলেন।
এর আগে সায়মা ওয়াজেদকে ২০১৭ সালে ডব্লিউএইচও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অটিজম বিষয়ক শুভেচ্ছা দূত মনোনীত করা হয়েছিল। তিনি একই বছর অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার সম্পর্কিত ডব্লিউএইচও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক কৌশলের সহ-লেখক ছিলেন। তিনি যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল হেলথ প্রোগ্রাম চ্যাথাম হাউজের অ্যাসোসিয়েট ফেলো, বাংলাদেশের অটিজম ও এনডিডি বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন এবং সূচনা ফাউন্ডেশনে চেয়ারপারসন। সায়মা ওয়াজেদ ২০১৪ সালে ডব্লিউএইচও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আঞ্চলিক কার্যালয় কর্তৃক ‘এক্সিলেন্স ইন পাবলিক হেলথ’ পুরস্কার এবং ২০১৬ সালে ডক্টর ইব্রাহিম মেমোরিয়াল কাউন্সিল, বাংলাদেশ কর্তৃক অটিজম এবং নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার নিয়ে কাজ করার জন্য ইব্রাহিম মেমোরিয়াল গোল্ড মেডেল পেয়েছেন। ২০১৭ সালে সায়মা ওয়াজেদ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অটিজম নিয়ে কাজ করার জন্য মার্কিন সংস্থা শেমা কোলাইনু থেকে আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়ন পুরস্কার পান। ২০১৯ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির গ্লোবাল মেন্টাল হেলথ প্রোগ্রাম কর্তৃক ইনোভেটিভ উইমেন লিডারস ইন গ্লোবাল মেন্টাল হেলথ পুরস্কারে ভূষিত হন।


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা'র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক অফিসের (ডব্লিউএইচওএসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব...

🇧🇩 জাতীয় স্মৃতিসৌধে ১৩ বিদেশি সামরিক কর্মকর্তার শ্রদ্ধা 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই...
05/02/2024

🇧🇩 জাতীয় স্মৃতিসৌধে ১৩ বিদেশি সামরিক কর্মকর্তার শ্রদ্ধা 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-


প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল হামিদুল হকের নেতৃত্বে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ১১টি দেশের ১৩ জন সামরিক কর্মকর্তা। তারা প্রত্যেকেই ঢাকায় নিজ নিজ দূতাবাসে নিযুক্ত সামরিক প্রতিনিধি (ডিফেন্স অ্যাটাশে) হিসেবে কর্মরত আছেন।
রবিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এ সময় মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি তারা ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন বিদেশি সামরিক কর্মকর্তারা। এরপর কর্মকর্তারা জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাখা পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ডিজিএফআই মহাপরিচালক মেজর জেনারেল হামিদুল হক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে যারা আত্মত্যাগ করেছিলেন, সেই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করার জন্য ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের সামরিক প্রতিনিধিরা এখানে এসেছেন। তারা ডিজিএফআইএর ব্যবস্থাপনায় আজকে (রবিবার) শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন। এখানে ১১টি দেশের ১৩ জন সামরিক প্রতিনিধি শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে ডিজিএফআই প্রধান বলেন, প্রতিটি দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে- ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়।’ এ পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশের সামরিক প্রতিনিধিরা আমাদের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন।


প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল হামিদুল হকের নেতৃত্বে সাভারে জাতীয় স্মৃত....

🇧🇩 এক মাসে পোশাক থেকেই এলো ৫ বিলিয়ন ডলার 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  অর্থনীতিতে সুখবর দিয়েই শুরু হয়েছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি ...
05/02/2024

🇧🇩 এক মাসে পোশাক থেকেই এলো ৫ বিলিয়ন ডলার 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-



অর্থনীতিতে সুখবর দিয়েই শুরু হয়েছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস। এ মাসে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে অন্তত তিনটি রেকর্ড হয়েছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সদ্য বিদায়ী জানুয়ারি মাসে প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারের (৪.৯৭ বিলিয়ন) পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ। পোশাক রফতানির ইতিহাসে একক মাস হিসেবে এটাই সর্বোচ্চ। রফতানিতে যে নেতিবাচক প্রবণতা ছিল, সেটা কাটিয়ে ইতিবাচক ধারায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া একক মাস হিসেবে জানুয়ারিতে দেশে ২ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জানুয়ারির তুলনায় চলতি বছরের জানুয়ারিতে ১২ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি পোশাক রফতানি হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএ’র মুখপাত্র ও পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘একটি খুশির খবর হলো—একক মাস হিসেবে পোশাক রফতানিতে এই প্রথম ৫ বিলিয়ন ডলারের একটি মাইলফলক স্পর্শ করেছে এই খাত।’ তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক দিকটি হলো—আমরা ধীরে ধীরে আমাদের পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে সক্ষম হচ্ছি এবং অত্যাধুনিক আইটেমগুলোর দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, যা আয় বৃদ্ধিতে প্রতিফলিত হচ্ছে।’
পোশাক বিক্রির মধ্যে দিয়ে পুরো রফতানি খাতে রেকর্ড করেছে বাংলাদেশ। ইপিবির তথ্য বলছে, আগের সব রেকর্ড ভেঙে সদ্য বিদায়ী জানুয়ারিতে বাংলাদেশের মোট রফতানি ৫ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে যা ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি।
এর আগে একক মাস হিসেবে সর্বোচ্চ রফতানি হয়েছিল গত বছরের ডিসেম্বরে, যার পরিমাণ ছিল ৫ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার।
ইপিবির তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের (জুলাই-জানুয়ারি) এই সাত মাসে তৈরি পোশাক রফতানি করে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ২৮ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে পোশাক রফতানি করে আয় হয়েছিল ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ সাত মাসের হিসাবে রফতানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
ইপিবি বলছে, অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে নিটওয়্যার পোশাক রফতানি হয়েছে ১৬ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ বেশি। অবশ্য ধীরে ধীরে বাংলাদেশের ওভেন পোশাক রফতানি কমে যাচ্ছে। এই সাত মাসে ওভেন পোশাক রফতানি হয়েছে ১২ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারের। অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রফতানি আয় কমছে ২ দশমিক ২০ শতাংশ।
এদিকে সার্বিকভাবে পোশাক রফতানির ক্রয়াদেশ বাড়তে শুরু করেছে। তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুযায়ী, গত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে ক্রয়াদেশ বেড়েছে ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ। এতে রফতানিকারকদের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রচলিত বাজারের ওপর অতি নির্ভরতাও কাটতে শুরু করেছে। রফতানিতে নতুন বাজারের হিস্যাও বাড়ছে। এতে তৈরি পোশাক শিল্পে লেগেছে নতুন এক রূপান্তরের ঢেউ। দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশা রফতানিকারকদের।
এই খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও কানাডায় মুদ্রাস্ফীতি কমেছে। এ কারণে পোশাক রফতানির অর্ডার বাড়ছে। তারা বলছেন, আগামী মাসগুলোতে আরও বেশি অর্ডার পাবেন।
বিজিএমইএ’র তথ্য অনুযায়ী, ইউটিলাইজেশন ডিক্লারেশনের (ইউডি) সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে গত তিন মাসে রফতানি আদেশ এসেছে ৬ হাজার ৭৭১টি।‌ গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬ হাজার ৩৫২টি।
এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও কানাডায় মুদ্রাস্ফীতি কমেছে। এছাড়া নতুন বাজারের দিকে এগিয়ে চলছি। সার্বিকভাবে চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদের প্রতিযোগীদের তুলনায় অর্ডার পাওয়ার ক্ষেত্রে আমরা ভালো অবস্থানে আছি। আগামী দিনে অর্ডার আরও বাড়তে পারে।’
এদিকে প্রবাসীরা জানুয়ারিতে দেশে গত সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় এই অর্থ ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেশি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ রেমিট্যান্স হিসেবে ১ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার পেয়েছিল। গত বছরের জুনে দেশে কোনও একক মাসে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ১৯

অর্থনীতিতে সুখবর দিয়েই শুরু হয়েছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস। এ মাসে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে অন্তত তিনটি রেকর্ড হয....

🇧🇩 পুঁজিবাজারে ১৬ মাসের সর্বোচ্চ লেনদেন 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  পুঁজিবাজারে বেঁধে দেওয়া শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাই...
05/02/2024

🇧🇩 পুঁজিবাজারে ১৬ মাসের সর্বোচ্চ লেনদেন 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-


পুঁজিবাজারে বেঁধে দেওয়া শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর পতনের কারণে তৈরি আতঙ্ক কাটতে শুরু করেছে। চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকে বড় উত্থান হওয়ার পাশাপাশি বেশির ভাগ শেয়ারের দর বেড়েছে। একইসঙ্গে এক্সচেঞ্জটিতে ১৬ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা বলেছেন, দেশের পুঁজিবাজারের আকার অনুযায়ী এটি স্বাভাবিক লেনদেন। তবে কিছু পচা কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ছে, সেগুলো থেকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের পুঁজিবাজারের সাইজ অনুযায়ী এই লেনদেন ঠিক আছে, প্রত্যাশিত। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর শেয়ার বেচাকেনার সুযোগ তৈরি হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে।’
তবে পচা বা জাঙ্ক শেয়ারের দরবৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আবু আহমেদ বলেন, চিন্তার বিষয় জাঙ্ক শেয়ারের দাম বাড়ছে। বিনিয়োগকারী নামের কিছু ট্রেডার এসবের পেছনে ছুটছে। অনেকেই মার্জিন ঋণ নিয়ে এসব শেয়ার কিনছেন। ফলে ভবিষ্যতে এসব শেয়ারধারীদের বড় লোকসানের মুখে পড়তে হবে।
ডিএসইতে দিনভর হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৫৮০ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ১ হাজার ৮১০ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
এদিন লেনদেন শুরু হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। সময় গাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার প্রবণতাও বাড়তে থাকে। দিন শেষে ২৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম এক দিনে যতটা বাড়া সম্ভব, ততটাই বেড়েছে। লেনদেনের একপর্যায়ে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ দামে বিপুল ক্রয়ের আদেশ আসে। বিপরীতে শূন্য হয়ে পড়ে বিক্রিয় আদেশের ঘর। পুঁজিবাজারের ভাষায় যেটাকে হল্টেড বলা হয়।
দুই ডজনের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বেড়ে হল্টেড হওয়ার দিনে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ৩২১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ৪৪ টির। আর ৩০টির দাম অপরিবর্তিত ছিল।
দাম বাড়ার তালিকায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৯৬টির দাম ৫ শতাংশের বেশি বেড়েছে। এর মধ্যে হল্টেড হওয়া ২৫ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। শতাধিক প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার ক্ষেত্রে দাপট দেখানোর প্রভাবে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৮০ পয়েন্টে উঠে এসেছে।
পুঁজিবাজারের পতন ঠেকাতে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ২০২২ সালের ২৮ জুলাই ফ্লোর প্রাইস আরোপ করেছিল। ফলে বাজারে তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ড বিএসইসির বেঁধে দেওয়া ওই দামের নিচে নামতে পারত না। গত ২১ জানুয়ারি প্রথম দফায় বিএসইসি ৩৫টি কোম্পানি বাদে বাকি সব প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়। আর দ্বিতীয় দফায় ২৩টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয় ২৩ জানুয়ারি। বর্তমানে ১২টি কোম্পানির ওপর ফ্লোর প্রাইস আরোপিত আছে।
২১ জানুয়ারি স্বাভাবিকভাবে লেনদেন শুরুর দিনে ৯৬ পয়েন্ট পতন হলেও ২২ জানুয়ারি থেকে টানা তিনদিন হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়। এরপর কিছুটা ভাটা পড়লেও বৃহস্পতিবার ফের হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়। সেখান থেকে ১৬ মাস পর দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয় গতকাল।
ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- ফু-ওয়াং ফুডস, খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, ফরচুন সুজ,বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড,অলিম্পিক এক্সেসরিজ, মালেক স্পিনিং, ইভিন্স টেক্সটাইল, আইএফআইসি ব্যাংক, একমি পেস্টিসাইড ও এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।
দর বৃদ্ধির শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- কাট্টালি টেক্সটাইল, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স, আমান কটন ফাইবার্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, তিতাস গ্যাস, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স, সিকদার ইন্স্যুরেন্স, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, সেন্ট্রাল ফার্মা এবং ফরচুন সুজ লিমিটেড।
আর দর কমার শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- জুট স্পিনার্স,আরামিট সিমেন্ট, আফতাব অটোমোবাইলস, বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি, রতনপুর স্টিল রি-রোলিং, বাংলাদেশ মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইমাম বাটন, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স এবং লিবরা ইনফিউশনস লিমিটেড।


পুঁজিবাজারে বেঁধে দেওয়া শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর পতনের কারণে তৈরি আতঙ্ক কাটতে শুরু ....

🇧🇩 দেশে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন: ভালো দাম পেয়ে খুশি কৃষকরা 🪁-। সফল বাংলাদেশ ।-  পেঁয়াজের বাম্পার ফলনের সঙ্গে বাজারে বিক্রি ...
05/02/2024

🇧🇩 দেশে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন: ভালো দাম পেয়ে খুশি কৃষকরা 🪁
-। সফল বাংলাদেশ ।-


পেঁয়াজের বাম্পার ফলনের সঙ্গে বাজারে বিক্রি মূল্য ভালো পেয়ে এ বছর বেশ খুশি দেশের কৃষকরা।মৌসুমের প্রথম দিকে কেজি প্রতি ১২০ টাকা পেলেও এখন গুণগত মাণ ভেদে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করছেন তারা। বেশি দামের আশায় ইতোমধ্যে অপরিপক্ক পেঁয়াজ উঠিয়ে কেউ-কেউ বাজারে তুলছেন। আবার অনেকে আগাম জাতের পেঁয়াজ উঠানো এবং হালি পেঁয়াজ রোপণেরও ব্যস্ত সময় পার করছেন। পেঁয়াজ আবাদের অন্যতম জেলাগুলোর মাঠ ও বাজারে সরেজমিন ঘুরে এসে এমন চিত্র তুলে ধরেছেন বাসসের সংবাদদাতাগণ।
বৃহত্তর যশোর সংবাদদাতা সুলতান মাহমুদ জানান- চলতি রবি মওসুমে যশোর কৃষি জোনের আওতায় ৬ জেলায় পেঁয়াজের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। বাড়তি চাহিদার জোগান দিতে এ কৃষি জোনে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯০২ হেক্টর বেশি জমিতে পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে।বাজারে আসা নতুন পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। এ পর্যন্ত ৬ জেলায় ৫হাজার ৮৬৩ হেক্টর জমির পেঁয়াজ কাটা সম্পন্ন হয়েছে বলে কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে। যশোর কৃষি জোনের আওতায় ৬ জেলা হচ্ছে- যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর। আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি রবি (২০২৩-২০২৪) মওসুমে ৬ জেলায় মোট ৩৮হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ৩৯ হাজার ৭৫২ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে।এর মধ্যে যশোর জেলায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ১হাজার ৭০৭ হেক্টর জমিতে।আবাদ হওয়া জমি থেকে ৪০৩ হেক্টর জমির পেঁয়াজ কর্তন করা হয়েছে।এ জেলায় পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১হাজার ৫৫০ হেক্টর জমিতে। ঝিনাইদহ জেলায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ১০ হাজার ৮৪ হেক্টর জমিতে।আবাদ হওয়া জমি থেকে ২৮৫ হেক্টর জমির পেঁয়াজ কর্তন করা হয়েছে।এ জেলায় পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে। মাগুরা জেলায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ১১ হাজার ৩৯ হেক্টর জমিতে।আবাদ হওয়া জমি থেকে ৬৪০ হেক্টর জমির পেঁয়াজ কর্তন করা হয়েছে। এ জেলায় পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০হাজার ২৭৫ হেক্টর জমিতে। কুষ্টিয়া জেলায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ১২ হাজার ২৫৫ হেক্টর জমিতে।আবাদ হওয়া জমি থেকে ৩হাজার ৪৮ হেক্টর জমির পেঁয়াজ কর্তন করা হয়েছে।এ জেলায় পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১২ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে।চুয়াডাঙ্গা জেলায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ১ হাজার ১৩১ হেক্টর জমিতে। আবাদ হওয়া জমি থেকে ৫৫০ হেক্টর জমির পেঁয়াজ কর্তন করা হয়েছে।এ জেলায় পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৩৭৫ হেক্টর জমিতে। মেহেরপুর জেলায় পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ৫৩৬ হেক্টর জমিতে।আবাদ হওয়া জমি থেকে ৯১০ হেক্টর জমির পেঁয়াজ কর্তন করা হয়েছে।এ জেলায় পেঁয়াজ চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে।গত বছর থেকে পেঁয়াজের দাম ভালো পাওয়ায় কৃষকরা পেঁয়াজ চাষে ঝুঁকেছেন বলে কৃষি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। যশোর বড় বাজারের পেঁয়াজের পাইকারী আড়তদার মোহাম্মদ কামাল হোসেন বাসসকে জানান, শুক্রবার প্রতিমণ পেঁয়াজ মান ভেদে ২হাজার ৪০০ টাকা থেকে ২হাজার ৮০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।যা গত সপ্তাহ থেকে মন প্রতি কমেছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। আগামি দু থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের দাম আরও কমে যাবে বলে তিনি জানান। যশোরের চৌগাছা উপজেলার পাতিবিলা ইউনিয়নের পেঁয়াজ কৃষক ওসমান আলী জানান, তিনি ১০ কাঠা জমিতে পেঁয়াজ আবাদ করেছেন। জমি থেকে পেঁয়াজ কাটা শেষ পর্যায়ে।ফলনও ভালো হয়েছে।তিনি প্রায় ৫০ মণ পেঁয়াজ পাবেন বলে আশাবাদী।দাম ভালো পাওয়ায় আগামিতে আরো বেশি জমিতে পেঁয়াজ আবাদ করবেন বলে জানান।এ ইউনিয়নের বেশ কয়েকজন পেঁয়াজ কৃষক জানান, তারা গ্রীষ্মকালীন ও শীতকালীন এ দু’মওসুমেই পেঁয়াজের চাষ করে থাকেন। পাতিবিলা ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সাকিল আহমেদ বলেন, এ ইউনিয়নসহ আশপাশের বিভিন্ন ইউনিয়নে চাষিরা পেঁয়াজ চাষে ঝুঁকছেন।পেঁয়াজ চাষ বাড়াতে চাষিদের নিয়ে উঠান বৈঠকসহ সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। যশোর আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অফিসের ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পরিচালক ড. সুশান্ত কুমার তরফদার জানান, পেঁয়াজ চাষ বাড়াতে মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের প্রশিক্ষণ, পরামর্শসহ সার্বিক সহযোগিতা কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে করা হয়েছে। প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র চাষিদের দেয়া হয়েছে কৃষি প্রণোদনা।এ অঞ্চলের কৃষকরা বাজারে পেঁয়াজের অধিক যোগান দিতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে পেঁয়াজের চাষ করেছেন।নতুন

পেঁয়াজের বাম্পার ফলনের সঙ্গে বাজারে বিক্রি মূল্য ভালো পেয়ে এ বছর বেশ খুশি দেশের কৃষকরা।মৌসুমের প্রথম দিকে কেজি প...

এবার ঢাকায় আসছে ইন্টারচেঞ্জ মেট্রোরেলযাতায়াত ব্যবস্থায় আসবে নতুন গতি
01/02/2024

এবার ঢাকায় আসছে ইন্টারচেঞ্জ মেট্রোরেল

যাতায়াত ব্যবস্থায় আসবে নতুন গতি

সম্মতি পেলেইতিস্তা প্রকল্পে কাজ শুরু করতে চায় চীন
31/01/2024

সম্মতি পেলেই
তিস্তা প্রকল্পে কাজ শুরু করতে চায় চীন

ইভিএম- এর মাধ্যমে ভোট গ্রহনের সুবিধা বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন ও ব্যক্তি উপস্থিতি বাধ্যতামূলককেন্দ্র দখল করে জাল ভোট প্রদা...
31/01/2024

ইভিএম- এর মাধ্যমে ভোট গ্রহনের সুবিধা
বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন ও ব্যক্তি উপস্থিতি বাধ্যতামূলক

কেন্দ্র দখল করে জাল ভোট প্রদান এবং
একজনের ভোট অন্যের পক্ষে কোনভাবেই প্রদান করা সম্ভব নয়

কিশোরগঞ্জের মিঠামইন সাজবে নতুনরূপেনির্মাণ করা হবে ১৫.৩১ কিলোমিটার উড়াল সড়কআনন্দে ভাসছে হাওরবাসী
31/01/2024

কিশোরগঞ্জের মিঠামইন সাজবে নতুনরূপে

নির্মাণ করা হবে ১৫.৩১ কিলোমিটার উড়াল সড়ক

আনন্দে ভাসছে হাওরবাসী

সংকটে সম্ভাবনা দেখাচ্ছে সিলেট গ্যাস ফিল্ডতিনটি কূপে গ্যাসের সন্ধান মিলেছে শিগগিরই যুক্ত হবে জাতীয় গ্রিডেতেলেরও সন্ধান প...
31/01/2024

সংকটে সম্ভাবনা দেখাচ্ছে সিলেট গ্যাস ফিল্ড

তিনটি কূপে গ্যাসের সন্ধান মিলেছে শিগগিরই যুক্ত হবে জাতীয় গ্রিডে

তেলেরও সন্ধান পাওয়া যেতে পারে

২০২৭ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকারঅনলাইন বাজারে তৈরি পোশাক বিক্রি করেবাংলাদেশের বাড়তি ৪৮ কোটি ৯...
31/01/2024

২০২৭ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকার

অনলাইন বাজারে তৈরি পোশাক বিক্রি করে

বাংলাদেশের বাড়তি ৪৮ কোটি ৯০ লাখ ডলার আয়ের সম্ভাবনা

ব্রিটিশ বিনিয়োগকারী চাইলে পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চল -প্রধানমন্ত্রী
31/01/2024

ব্রিটিশ বিনিয়োগকারী চাইলে পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চল -প্রধানমন্ত্রী

বিটিসিএলের সেবায় বিঘ্ন হলে কল করুন ১৬৪০২ নম্বরে
31/01/2024

বিটিসিএলের সেবায় বিঘ্ন হলে কল করুন ১৬৪০২ নম্বরে

দুর্নীতিকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া হবে না-মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাদুর্নীতিকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া হবে না বলে...
31/01/2024

দুর্নীতিকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া হবে না
-মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

দুর্নীতিকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া হবে না বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুর্নীতি করলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবেনা বলে সতর্ক করেছেন। তিনি আরও বলেছেন, অগ্নিসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স অব্যাহত থাকবে। ২৮ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গণভবনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন তিনি।

চালসহ ৪ পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর নির্দেশ দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাচার নিত্যপণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর নির্দেশ ...
31/01/2024

চালসহ ৪ পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর নির্দেশ দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

চার নিত্যপণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর নির্দেশ দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসব পণ্য হলো চাল, ভোজ্যতেল, চিনি ও খেজুর।

জার্মানি, যুক্তরাজ্যকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশ হবে তৃতীয় বৃহত্তম বাজার- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা১৩ সেপ্টেম্বর,২০২৩বাংলাদে...
31/01/2024

জার্মানি, যুক্তরাজ্যকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশ হবে তৃতীয় বৃহত্তম বাজার
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

১৩ সেপ্টেম্বর,২০২৩

বাংলাদেশের অবস্থান প্রায় ৩০০ কোটি মানুষের বাজারের কেন্দ্রস্থলে জানিয়ে এখানে বিনিয়োগ বাড়াতে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর ব্যবসায়ীদেরকে প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের ১৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় সাড়ে তিন কোটি স্বচ্ছল হবে। ফলে জার্মানি ও যুক্তরাজ্যকে পেছনে ফেলে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বাজারে পরিণত হবে বাংলাদেশ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, “বাংলাদেশের সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগের প্রায় ৭০ শতাংশই আসে পুনঃবিনিয়োগ থেকে। এ থেকে প্রমাণ হয় বাংলাদেশে বিনিয়োগের চমৎকার পরিবেশ বিদ্যমান।” বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য 'প্রায় সব খাত উন্মুক্ত' থাকলেও কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাত, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাত, চিকিৎসা সরঞ্জাম, গাড়ি ও জাহাজ নির্মাণ এবং আইসিটি খাতে আরও বিনিয়োগ উৎসাহিত করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

বিশ্ব ইজতেমায় ত্রিমাত্রিক নিরাপত্তা দিবে র‍্যাববিশ্ব ইজতেমার আগে ইজতেমা ময়দানে র‍্যাবের সুইপিং শুরু হয়েছে। বিশ্ব ইজতেমা...
31/01/2024

বিশ্ব ইজতেমায় ত্রিমাত্রিক নিরাপত্তা দিবে র‍্যাব

বিশ্ব ইজতেমার আগে ইজতেমা ময়দানে র‍্যাবের সুইপিং শুরু হয়েছে। বিশ্ব ইজতেমার মূলমঞ্চের সামনে বোম ডিস্পোজাল ইউনিটের বিপুল সংখ্যক র‍্যাব সদস্য সুইপিং করেন। এবারের ইজতেমায় ১৫ থেকে ২০ লাখ লোক হবে । তাদের নিরাপত্তার জন্য র‍্যাব সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। বিশ্ব ইজতেমাকে ঘিরে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশ পথে বিশেষ টহল থাকবে। ইজতেমার মুসল্লিদের নিরাপত্তার জন্য পোশাকে র‍্যাবের পাশাপাশি সাদা পোশাকেও থাকবে তারা। আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে র‍্যাব বরাবরের মতোই সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করবে।

তেল-খেজুর-চিনি-চালের শুল্ক হার কমানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর- মন্ত্রিপরিষদ সচিব
31/01/2024

তেল-খেজুর-চিনি-চালের শুল্ক হার কমানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- মন্ত্রিপরিষদ সচিব

পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ সম্পন্ন নির্ধারিত সময়ের আগেইবৃদ্ধি পায়নি প্রকল্পের ব্যয় বা মেয়াদসাশ্রয় হয়েছে অর্...
31/01/2024

পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ সম্পন্ন নির্ধারিত সময়ের আগেই

বৃদ্ধি পায়নি প্রকল্পের ব্যয় বা মেয়াদ

সাশ্রয় হয়েছে অর্থ ও সময়

শুধু পোশাক খাতের রফতানি হবে ৫০ বিলিয়ন ডলারবাংলাদেশে গার্মেন্টস খাতে গ্রিন ফ্যাক্টরির প্রচলন বাড়ায় বিদেশি ক্রেতারা আগের ত...
31/01/2024

শুধু পোশাক খাতের রফতানি হবে ৫০ বিলিয়ন ডলার

বাংলাদেশে গার্মেন্টস খাতে গ্রিন ফ্যাক্টরির প্রচলন বাড়ায় বিদেশি ক্রেতারা আগের তুলনায় অনেক বেশি ঝুঁকছেন এদেশে প্রস্তুত গার্মেন্টস সামগ্রী ক্রয়ের প্রতি। এদেশের লাখ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিকের জীবন পাল্টে যাচ্ছে। বর্তমানে আমাদের গার্মেন্টস শিল্পের যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে তা এই গ্রিন ফ্যাক্টরির মাধ্যমে মোকাবিলা করা সম্ভব। সরকারি, অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের প্রেসক্রিপশন মেনে সংস্কার কাজসম্পন্ন করার মাধ্যমে এখন অনেকগুলো বৃহৎ শিল্প গ্রুপ তাদের কারখানাগুলোকে গ্রিন ফ্যাক্টরিতে রূপান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। রানা প্লাজা ধস এবং তাজরিন গার্মেন্টস এর অগ্নিদুর্ঘটনার পর আমাদের গার্মেন্টস শিল্প নিয়ে অনেক নেতিবাচক কথাবার্তা প্রচারিত হয়েছিল। কিন্তু, বর্তমানে গ্রিন ফ্যাক্টরিতে রূপান্তরের ফলে কারখানাগুলো নিরাপদ সনদ লাভ করেছে। এখন দুর্ঘটনাও কমেছে। গার্মেন্টস খাত নিয়ে ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছে। অর্জনটিকে ধরে রাখতে হলে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিতে হবে আরও। বাংলাদেশের তৈরি গার্মেন্টস পণ্য আজ বিশ্বের দরবারে প্রশংসা অর্জন করছে। প্রায় শতাধিক দেশে বাংলাদেশে প্রস্তত পোশাক সুনামের সঙ্গে রপ্তানি হচ্ছে। কারখানাগুলোতে শতভাগ কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হবে। বাড়বে রপ্তানিও। এর মধ্যে দিয়ে আমাদের গার্মেন্টস খাতে ৫০ বিলিয়ন ডলার আয়ের যে রূপকল্প নির্ধারণ করা হয়েছে, তার লক্ষ্য অর্জনে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের গার্মেন্টস শিল্পে কর্মপরিবেশ নিরাপত্তায় অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে। এতোদিন ধরে এমনভাবে প্রচারণা চালানো হয়েছে যে, আমাদের বেশিরভাগ গার্মেন্টস কারখানা ঝুঁকিপূর্ণ। অথচ আজ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা বা গ্রিন ফ্যাক্টরি আমাদের বাংলাদেশে অবস্থিত। বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পে এক নীরব সবুজ বিপ্লব ঘটেছে।

কক্সবাজার বিমানবন্দর হতে যাচ্ছে রিজিওনাল হাব
31/01/2024

কক্সবাজার বিমানবন্দর হতে যাচ্ছে রিজিওনাল হাব

২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে উত্তরণে সহায়তা অব্যাহত রাখবে IMF
31/01/2024

২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে উত্তরণে সহায়তা অব্যাহত রাখবে IMF

ভোলায় সার কারখানাস্থাপনে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশমিতসুবিশি
31/01/2024

ভোলায় সার কারখানা
স্থাপনে সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ
মিতসুবিশি

এক বছরে বেকার কমেছে লাখের বেশি
31/01/2024

এক বছরে বেকার কমেছে লাখের বেশি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রীডে বিদ্যুৎ যুক্ত হবে খুব শীঘ্রইউন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ...
31/01/2024

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রীডে বিদ্যুৎ যুক্ত হবে খুব শীঘ্রই

উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে সাশ্রয়ী মূল্যে

ক্লিন এনার্জির রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র দারুণ ভূমিকা রাখবে

লালমনিরহাটে আলুর বাম্পার ফলন চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আলু চাষ হয়েছে লালমনিরহাটে
31/01/2024

লালমনিরহাটে আলুর বাম্পার ফলন
চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে
বেশি আলু চাষ হয়েছে লালমনিরহাটে

Address

Dhanmondi
Dhaka
1209

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সফল বাংলাদেশ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সফল বাংলাদেশ:

Videos

Share

Category



You may also like