অনুভূতির ভাষা

অনুভূতির ভাষা ভালোবাসার কথা, গল্প, গান ইত্যাদি সকল প?

পেজের পরিচালনার ক্ষেত্রে কিছু রুলস বা নিয়মের দরকার হয়। আমাদের পেজের ও তার ব্যতিক্রম নয়। নিম্নে পেজের রুলস গুলো দেয়া হলো। সকল মেম্বার দেরকে রুলস মেনে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

১. কারও পোস্টে গালিগালাজ আর স্ল্যাং ইউজ করা যাবে না।

২.পেজের সবার সাথে বন্ধুসুলভ আচরণ করুন, একে অপরকে সন্মান করুন।

৩. মেয়েদের পোস্টে লুলামি বা লুইচ্চামি করতে আসলে নগদে ব্যান করা হবে।

৪. নিজের ছবি দিয়ে 'কেউ আমার উপর ক্

রাশ খাও' ' নিজের উপর নিজেই ক্রাশ খাইলাম' মার্কা পোস্ট করা যাবে নাহ!

৫. ফেইক আইডি দেখলে বা সন্দেহ হলে ব্যান করা হবে।

৬.পেজের মদ, গাঁজা, বিড়ি, সিগারেট বা যেকোন নেশা দ্রব্যকে হাইলাইট করে কোন পোস্ট এলাউ করা হবে না।

৭.ক্রিনশট পোস্ট করা যাবেনা।

৮. কাউকে পচিয়ে বা হেয় করে পোস্ট করা যাবেনা।।

৯. মিলে যাওয়ার গেম খেলে পোস্ট করা যাবেনা!

১০.জেন্ডার ডিস্ক্রিমিনেশন সৃষ্টি অর্থাৎ বিপরীত জেন্ডারের প্রতি বিরুপাচরন করা যাবেনা।

১১. কেউ এডমিন এর হেল্প চেয়ে পোস্ট করলে ওইদিকে যদি কোন মেম্বার কে বলতে দেখা যায় 'আমি এডমিন' বিনা নোটিশে ব্যান!

১৩. পেজের কোন এডমিনকে ব্লক মারলে বিনা নোটিশে ব্যান।

এগুলোই মোটামুটি পেজের রুলস, পরবর্তীতে কোন সংযোজন বিয়োজন দরকার হলে এডিট করা হবে।

সকলেই পেজেরটিকে উপভোগ করুন এবংপেজের কাজে এডমিনদের অথবা মডারেটর দের মেনশন দিয়ে, রিপোর্ট করে সাহায্য করুন, ধন্যবাদ!
আমাদের সাথে থাকুন আর বেশি বেশি লাইক এবং কমেন্ট করুন।।।

13/02/2024

অনলাইন রিলেশনশিপ --- ১ ম পর্ব

এটা কোনো গল্প না। এটা সত্য ঘটনা। প্রথম বার লিখছি ভুলত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সময়টা ছিলো ২০২০। পৃথিবী থমকে গিয়েছিল করোনা ভাইরাস এর এক ভয়াল থাবায়। পৃথিবীর সাথে সাথে সকল কিছুই থমকে গিয়েছিল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সকল কর্মক্ষেত্রো। বসে বসে অলস সময় কাটছিলো তখন। তখন সময় কাটানোর জন্য মোবাইল ফোনে ফেইবুকিং করাটা ছিলো অন্যতম উপায়। আমি তখন ডিপ্লোমা ইন ইন্জিনিয়ারিং এর মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট এ অধ্যায়নরত ছিলাম। তো আমারও সময়টা ফেইসবুকিং করে কাটিয়ে দিতাম। একদিন হটাৎ করে আমার এক ফেইসবুক ফ্রেন্ড আমাকে একটা লাভ স্টোরির লিংক সেয়ার করল
আমি খুব আগ্রহের সাথে গল্প টা পরলাম তখন থেকে গল্প পরা শুরু হলো। একদিন গল্প পরার জন্য আলাদা একটা আইডি খুলে নিলাম। আইডির নাম দিলাম অবহেলিত মানব। সময়টা বেশ ভালো কাটছিলো গল্প পরে পরে। দেখতে দেখতে অনেক টা সময় কেটে গেলো কুরবানির ঈদ চলে আসলো। সময়টা ছিলো ঈদের পরের দিন ২ আগস্ট। হটাৎ করে অচেনা একটা ফেইসবুক আইডি থেকে রিকুয়েষ্ট আসলো। আইডিটা একটা অপরিচিতা মেয়ের ছিলো। আর আমার এই আইডি টা যেহেতু প্রোফেশনাল না তাই কোনকিছু না ভেবেই ঐ ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট একসেপ্ট করে নিলাম। আর ঘটনা টা ঠিক এখান থেকেই শুরু। রিকুয়েস্ট একসেপ্ট করার ৫ মিনিট পর ঐ আইডি থেকে মেসেজ আসলো
(ও হ্যা ঐ আইডির মেয়ের নাম ছিলো নুসরাত আর আমার আইডির নামেই নিজেকে তুলে ধরছি )

নুসরাত : hi
অবহেলিত :hi
নুসরাত: আপনার নামটা কি জানতে পারি
অবহেলিত: আপনি কি আমাকে চিনেন বা কখনো দেখেছেন।
নুসরাত : না
অবহেলিত : তাহলে অপরিচিত একটা ছেলেকে মেসেজ দিচ্ছে যে।আপনার মতলব কি?
নুসরাত : মানে 😡
অবহেলিত :কিছু না এমনি
নুসরাত : ও ভালো
অবহেলিত : আমার নাম রাব্বি
নুসরাত : আমি নুসরাত মিম
অবহেলিত : ভালো
নুসরাত : আপনার একটা পিক দেন তো
অবহেলিত : আমার পিক দিয়ে কি করবেন
নুসরাত: দিতে বলছি দিবেন
অবহেলিত : আচ্ছা দিতে পারি তবে আপনারটাও দিতে হবে

এভাবে তাদের অনেক কথা হলো। দুজন দুজনের পিক দেখলো।তাদের পরিবার, ঠিকানা সব কিছু সম্পর্কে তারা জেনে নিলো। ছেলেটি একটু বেশি সহজ সরল ছিলো। যাকে এই সমাজের মানুষ বোকা/ বলদ বলে। অপরদিকে মেয়েটা ছিলো খুবই চালাক।
আর ছেলেটা আগে কখনো তেমন কোনো মেয়ের সাথে তেমন কথা বলতো না।
কারন কোনো মেয়েদের সমনে দারাতে খুব ভয় পেত। হার্টবিট বেরে যেতো। কথা বলতে গেলে তুতলিয়ে যেত। খুব প্রয়োজন ছারা কারোর সাথে বেশি কথা বলতো না ছেলেটি।
ছেলেটির বন্ধ ছিলো ঐ স্কুল কলেজ পর্যন্তই। এর বাইরে তেমন কারোর সাথে মিসতো না।সারাদিন বাসয়ই থাকতো। মায়ের কথায় উঠতো বসতো।
কথার একদম সহয সরল।
আচ্ছা গল্পে ফেরা যাক আপনারা গল্পটা পরতে থাকেন এমনিতেই সব জানতে পরাবেন। ছেলেটা আর মেয়েটা চ্যটিং করতে করতে সারাটা দিন অতিবাহিত করে দিলো।
এদিকে ছেলেটা প্রথম কোনো মেয়ের সাথে চ্যটিং করছে ছেলেটা অনেকটা এক্সাইটেড ছিলো আর মেয়েটার সাথে কথা বলতে অনেক বেশি ভালো লাগছিলো ছেলেটার। সন্ধার পর ছেলেটা তার মায়ের কথায় পরতে বসে তখন মেয়েটা মেসজ পাঠায়

নুসরাত : এই কি করেন
অবহেলিত : এইতো পরার টেবিলে বসে আছি
নুসরাত : এহহহ
অবহেলিত : হুম
নুসরাত : আমার বিশ্বাস হয় না। আজকে ঈদের পরের দিন আর কেউ আজকে পরতে বসছে।
অবহেলিত : আচ্ছা বাদ দিন। নাস্তা করছেন
নুসরাত : হ্যা। আপনি
অবহেলিত : হুম। আচ্ছা এখন অফলাইনে যেতে হবে। আম্মু চিল্লাচিল্লি করছে ফোন নিয়ে বসে আছি তাই
নুসরাত : আচ্ছা good night
অবহেলিত : ফজরের নামাজ পড়ে নিয়েন
good Night
এভাবে প্রথম দিনের মতো তাদের এভাবে দেখতে দেখতে কয়েকটা দিন কেটে গেলো। কিন্তু ছেলেটা একয় দিনে মেয়েটার প্রতি একটু দুর্বল হয়ে যায়।
একদিন ছেলেটা মেয়েটিকে বলে আচ্ছা আমরাতো এখন ভালো বন্ধু। তাহলে আপনার ফেইজ হাইট করা পিক ছাড়া অন্য একটা পিক দেন।
মেয়েটা বলে

নুসরাত : কেন পিক দিয়ে কি হবে? আর ঐ দিন তো দিলামই
অবহেলিত : আরে ঐটাতে তো হাত দিয়ে আপনার মুখ ঢেকে রাখা।আর আমি আপনাকে আমার আসল পিক দিয়ে দিলাম।😔😔
নুসরাত : আপনি তো গাধা একটা
অবহেলিত : মানে কি
নুসরাত : আপনার সাথে কথা বলতে বলতে বুঝতে পারলাম আপনি খুবই সরল একটা মানুষ।
অবহেলিত : ঢপ দিচ্ছেন।
নুসরাত : আমি কাওকে ঢপ দেইনা।
অবহেলিত : আপনি পিক দিবেন কি না বলেন।
নুসরাত : পিক দিয়ে কি করবেন।
অবহেলিত : দেখি ক্রাশ খাওয়া যায় কি না।
নুসরাত : বন্ধুত্বের মাঝে এসব ক্রাশ খাওয়া আসছে কোথা থেকে।
অবহেলিত :দেখেন কোথায় যেন পরেছিলাম একটা ছেলে আর একটা মেয়ে কখনো বন্ধু হতে পরারে না।তারা কখনো না কখনো প্রেমে পরবেই।হয়তো কম সময়ের জন্য হলেও প্রেমে পরবেই।
নুসরাত : আসলে সব ছেলেরাই এক
মেয়েরা একটু কথা বললেই উল্টো পাল্টা ভেবে বসে থাকে।
আরনার সাথে আর কথাই বলবো না। এখনই ব্লক করে দিচ্ছি
অবহেলিত : এই প্লিজ না। আর কখনো এসব বলবো না
নুসরাত : চুপ আছে কোনো রিপ্লাই দিলো না
অবহেলিত : আচ্ছা সরি বলছি তো। আর কখনো পিক চাইবো না।আর এসব বলবো না।
নুসরাত : নিশ্চুপ
অবহেলিত : আমি আমাদের বন্ধুত্বটা রাখতে চাই।
নুসরাত মেসেজ সিন না করেই অফলাইনে চলে গেলো।
এদিকে ছেলেটা বসে বসে ভাবছে এ কয়দিনে মেয়েটার প্রতি কেমন যেন দূর্বল হয়ে গেছি। ওকে যেভাবেই হোক প্রেমে ফেলতেই হবে।তারপর থেকে থেকে ছেলেটা ঠিক করলো বন্ধু হিসেবে কথা বলবো আর ওকে প্রচুর সময় দিবো তাহলে ও হয়তো একটু হলেও আমার প্রতি দূর্বল হয়ে যাবে। এর পর থেকে ছেলেটা অনেক বেশি সময় দিচ্ছে মেয়েটাকে। আর অনেক বেশি কেয়ার নিচ্ছে।কিন্তু মনের কথা টা কখনো মেয়েটাকে বলছে না।হারিয়ে ফেলার ভয়ে
এভাবে আর কয়েটা দিন অতিবাহিত হয়ে গেলো।একদিন সকালে ছেলেটা দেখলো মেয়েটা অনলাইনে আসে নাই আর good morning ও বলে নাই। ছেলেটা মেসেজ দিলো কিন্তু মেসেজ টা সিন হলো না।
এভাবে যতো সময় যাচ্ছে ছেলেটা তত অস্থির হয়ে যাচ্ছে। খেলার দম বন্ধ হয়ে আসছে। হার্ট বিট অনেক বেরে গেলে ছেলেটা ভাবছে তাকে কি হারিয়ে ফেললাম। নাকি তার কোনো বিপদ হলো।এদিকে ছেলেটা মেয়েটার ফোন নম্বর ও নেয় নাই যে কল দিবে।এদিকে দুপুর গরিয়ে বিকেল হলো ছেলেটা শুয়ে শুয়ে কান্না করতে লাগলো আর প্রতি ১০ মিনিট পর পর একটা করে মেসেজ দিতে লাগলো এভাবে রাত হয়ে গেলো ছেলেটা খুব হতাশ হয়ে ফোন চার্জে বসিয়ে ডাটা অফ করতে যাবে তখনই টং করে একটা নোটিফিকেশনে আসলো
নুসরাত : সরি
ছেলের যেন দেহে প্রান ফিরে এলো।ছেলেটার অজান্তে মুখের কোনে হাসি ফুটলো।
কি আজব একটা বিষয় চোখের কোনে পানি আর ঠোঁটের কোনে হাসি। একেই হয়তো ভালোবাসা বলে এক নিমিষেই সব কিছু শেষ আবার এক নিমিষেই সব কালো অন্ধকার কাটিয়ে মুখের কোনে হাসি।প্রিয় মানুষটির একটু উপস্থিতি আমাদের পৃথিবীটা রাঙ্গিয়ে দেয়।
নুসরাত : আসলে আজকে আমাদের পাশের বাসার ভাবির পিচ্চি টার বার্থডে ছিলো। ৪ বছর এ পরলো পিচ্চি টার বয়স ওখানে তাদের সাথে আমার পরিবারসহ ছিলাম ফোনটা রুমে ফেলে রেখে গেছি
অবহেলিত: 019********** এটা আমার নম্বর
নুসরাত : ও ভালো
অবহেলিত : নম্বর টা সেইভ করে রাখো
নুসরাত : আচ্ছা
এদিকে তার নম্বর টা চাওয়ার সাহস করে উঠতে পারল না ছেলেটি
অবহেলিত: আচ্ছা তোমার বাবা কি করে
নুসরাত : আমার বাবা পুলিশের ইন্সপেক্টর
অবহেলিত : ও ভালো। আর আমার বাবা
দোকানি।আমাদের কাপরের দোকান
নুসরাত :ও ভালো
অবহেলিত : তোমার আম্মু কি করে
নুসরাত : উনি একটা প্রাইমারি স্কুলের হেড টিচার।
অবহেলিত : ও ভালো।
এখানে মেয়েটি খুব কম কথা বলে।সব সময় চুপ করে থাকে। ছেলেটি যা প্রশ্ন করে ঠিক তার উত্তর দেয়। এর বেশি কিছু বলে না মেয়েটি। ছেলেটি নিজে থেকেই সব কিছু বলে দেয়। মেয়েটির বাড়ি ছিলো নোয়াখালী আর ছেলেটি তার পরিবার এর সাথে বরিশাল থাকতো।মেয়েটি ইন্টার ফাস্ট ইয়ার এ ভর্তি হয়েছে মাত্র।
এভাবে কথা বলতে বলতে কেটে গেল একটি সপ্তাহ ছেলেটা মেয়েটিকে বললো একটি বার তোমার পিক দাও তোমাকে দেখবো। মেয়েটি একটা পিক দিলো বোরখা ও হিজাব পরা। পিকটা সেন্ড করে সাথে সাথে রিমুভ করে দিলো মেয়েটা। এদিকে পিকটা দেখে আমার মোটামুটি ভালো লাগলো।মোটামুটি ভালো লাগার কারন ঐযে ফেইস হাইট করা পিক দেখে যেমন একটা ছবি একে ছিলাম মনের ভিতর তার সাথে তেমন কোনো মিল নেই।
তবুও মেয়েটা যেমনই দেখতে হোক না কেন চেহারায় কি আসে যায়। সুন্দর একটা মন হলেই তো হলো।কিন্তু ঐ পিকে মেয়ে দেখতে অনেক সুন্দরী হলেও ছেলেটা তো মনে মনো অন্য ছবি একেছিলো। পরের দিন সকাল বেলা হটাৎ করে দেখি মেয়েটা আমাকে ব্লক করছে
আমার পৃথিবী টা কেমন যেন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। তখনই ফোন দিলো৷ মেয়েটা বললো তার বড় ভাইয়া নাকি তার ফোন নিয়েছিলো সে নাকি আমাকে ব্লক করছে
আমি বললাম আনব্লক করো নুসরাত বললো সে পারে না
আমি বললাম আচ্ছা আমার নম্বর এ ইমো খোলা আছে আমেকে মেসেজ করো আমি স্কিন সর্ট নিয়ে দেখাচ্ছি কিভাবে আনব্লক করতে হয়।তারপর ইমোতে আমি স্কিন সর্ট নেওয়া ফোল্ডার টা পাঠিয়ে দিলাম ভুল করে। সে ঐ সকল স্কিন সর্ট এর মাঝে তার নিজের দেওয়া পিক এর স্কিন সর্ট দেখতে পেয়ে অনেকটা রেগে গেলো আর আমার মেসেজ এর রিপ্লাই দেওয়া বন্ধ করে দিলো। আমি অনেক বার ক্ষমা চাইলাম কিন্তু তার ঐ একটাই কথা। আসলে তোমাকে সহজ সরল ভেবে অনেক টা বেশি বিশ্বাস করেছি।কিন্তু আমি ভুলছিলাম। ভালো থাকো। এটা বলে সে অফলাইনে চলে গেলো। .......চলবে

একটা মেয়েকে দেখে আসার পর যদি মেয়েটা জানতে পারে আপনি তাকে পছন্দ করেননি, তাহলে মেয়েটা সত্যিই খুব কষ্ট পায়।একটি মেয়ে ক...
15/08/2023

একটা মেয়েকে দেখে আসার পর যদি মেয়েটা জানতে পারে আপনি তাকে পছন্দ করেননি, তাহলে মেয়েটা সত্যিই খুব কষ্ট পায়।
একটি মেয়ে কারো সন্তান, কারো বোন, তাই পন্যের মতো মনে করে এভাবে

আনুষ্ঠানিকতা করে না দেখা উচিত।। প্রয়োজন হলে গোপনে দেখেনিন সহজ কোন মাধ্যমে বা মেয়ের নিকট আত্মীয়ের মাধ্যমে দেখা পরিচিত হোন।

এভাবে কাউকে কষ্ট দিবেন না।
কোনো মেয়েকে দেখতে যাওয়ার আগে তার সম্পর্কে ভাল করে জেনে নিন।
যদি মনে করেন, আপনার সাথে তার বিয়ে হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি তবেই তাকে দেখতে যাবেন।
ব্যাক্তিগত মতামত 🖤

কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌১.  মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছ...
28/03/2023

কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌

১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।

৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।

৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।

৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।

৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।

৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।

১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!

*জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া।
সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি *
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে!

~সংগৃহীত~

25/01/2023

যখন তুমি
''First propose'' পাও🤭
তখন কোন Class এ পড়তে?☺️

21/01/2023

বাবা আছে যতক্ষন রাজকন্যা তুমি ততক্ষন...🥰

জুম'আর সালাত পড়তে এসেছি। অজুখানায় ঢুকে দেখি একটা বাচ্চা পানির কল ছেড়ে দাঁড়িয়ে আছে। ভাবলাম.. হয়তো পানি নিয়ে খেলা করছে। এক...
19/12/2022

জুম'আর সালাত পড়তে এসেছি। অজুখানায় ঢুকে দেখি একটা বাচ্চা পানির কল ছেড়ে দাঁড়িয়ে আছে। ভাবলাম.. হয়তো পানি নিয়ে খেলা করছে। একেবারেই ছোট বাচ্চা। এই বয়সের বাচ্চারা সুন্দর কিছু দেখলে খেলায় মেতে ওঠে।

কিন্তু কাছে গিয়ে দেখি সে ওযু করছে। হাত ধোয়ার সময় বলছে— এক... দুই... তিন...। এভাবে তিনবার করে নিজের ছোট্ট ছোট্ট আঙুল দিয়ে হাত-পা ধৌত করছে।

তাকে বললাম— মাশা আল্লাহ। তুমি তো ভালোই ওযু করতে জানো দেখি!

আমার কথা শুনে ভাঙা ভাঙা বুলিতে সে যা বলল তা ছিল এমন—

'ওযু করা এক্কেবারে সহজ। এতে আমার অসুবিধা হয় না কখনও। অসুবিধা হয় নামাজে দাঁড়াতে গেলে। ছোট বলে সবাই আমাকে পেছনের কাতারে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু আমি তো অন্যদের মতো দুষ্টুমি করি না। তখন বরং ওদের দুষ্টুমির কারণে আমিও নামাজ পড়তে পারি না ঠিকমতো।'

বললাম— 'তোমার আব্বুর সাথে নামাজে দাঁড়াবে। তাহলে কেউ তোমাকে পেছনে পাঠাবে না।'

বলল— 'আব্বু মারা গেছেন। প্রতিবেলা নামাজের সময় হলে আম্মু আমাকে মসজিদে পাঠান। আর বলে দেন, আব্বুর সাথে দেখা করতে চাইলে; নামাজ পড়ে তার জন্য দুআ করো। তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আব্বুর সাথে সুন্দর একটা জায়গায় তোমার দেখা হবে।'

এটি কোনো গল্প নয়। বাস্তব ঘটনা। জানি না.. কে সেই মহিয়সী; যিনি এমন পবিত্র ফুলের জন্ম দিয়েছেন। সালাম তাকে।

✒️

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে (?)সকলের জানা উচিৎ (!)  #খাবার০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।০২. আ...
03/07/2022

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে (?)
সকলের জানা উচিৎ (!) #খাবার

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৩. আপনার গলব্লাডার ভীত; যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

০৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ভাজা-পোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

০৬. ফুসফুস তখন ভীত; যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

০৭. লিভার ভীত; যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

০৮. হৃদপিন্ড ভীত; যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

০৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত; যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত; যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত; যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

সুতরাং আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।

Collected from 20 Minute

Tahmina chowdhury prityএকজন টিকটকার হিসেবে খুব পরিচিত মুখ🥰আর আজ তার ভিডিও ভাইরাল💔 একটি লাইভে এসে কান্না জড়োসড়ো হয়ে বলে উ...
20/02/2022

Tahmina chowdhury prity

একজন টিকটকার হিসেবে খুব পরিচিত মুখ🥰
আর আজ তার ভিডিও ভাইরাল💔
একটি লাইভে এসে কান্না জড়োসড়ো হয়ে বলে উঠেন "বেঁচে থাকা বড় দায়" 💔
ভাই মানুষ মাত্রাই ভুল 🙂 বিশেষ করে কাছের কিংবা পাশের মানুষ গুলো দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন💔 সে এখন ভিডিও ভাইরাল করে পারসোনালি হ্যারাসমেন্ট করতেছে🙂 তবে আমরা কি জানেন, কোথায় কিছু না ভেবেই, এই লিংক আসছে, লিংক লাগবে, এই গ্রুপে লিংক শেয়ার দে এইভাবে একটা মানুষ কে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাই💔 এইগুলা করে আপনারা আনন্দ পান, আর ওই দিকে যেটা সহ্য করতে না পেরে তারা আত্বহত্যা করে বসে 🙂💔
আসেন নিজেকে পরিবর্তন করি, নিজের মন মানসিকতা বদলাই, বিশেষ করে বিশ্বাস এর মুল্য পৃথিবী থেকে উঠে গেছে বললেই চলে 🙂💔

একটি মেয়ে কখন তার বয়ফ্রেন্ড এর সাথে সেক্স কিংবা দেহ দেখাতে বাধ্য হয়? কখন? উওর টি আপনার মনের মধ্যে থাকুক।🙂
৯৯% মানুষ মেয়েটিকে গালা গালি & বাজে ভাবে পোস্ট দিয়ে বলতেছে কাজ টি ভাল হয়েছে আপুটির সাথে যা ঘটে গেল 😊
- আমি বলবো মোটেও ঠিক হয়নি সুসাল মিডিয়াতে আপলোড দিয়ে
কারণ সে ও আপনার বোন এর মত হতে পারতো এই মেয়েটি আপনার বোন কিংবা আত্মীয়-স্বজন 😊
- কখন একটি মেয়ে এই সব করতে বাধ্য হয়ে জানেন?
যখন ছেলেটির সাথে বছর পর. বছর রিলেশন চালিয়ে আসার পর হঠাৎ যখন তার বয় ফ্রেন্ড তার দেহ দেখার জন্য পাগল হয় - হয়তো প্রথমত বারণ করে কিন্তো আপনাদের মত আমাদের মত কিছু কুলাঙ্গার ব্রেকআপ করবে বলে হুমকি দিয়ে থাকে অথবা রিলেশন রাখবে না এই সেই ইত্যাদি
- তখন হয়তো মেয়েটি ভালবাসার কথা চিন্তা করে ছেলেটিকে হারানোর ভয়ে
নিজের দেহ দেখাতে বাধ্য হয় 🙂
ঠিক তখনই আপনার এবং আমার মত কিছু মানুষ রুপি জানোয়ার
তার সরলতার সুযোগ নিয়ে
এইসব ছবি ভিডিও ওনলাইনে ভাইরাল করে -🙂
এখানে মেয়েটির দোষ বলে আমি কিছু মনে করি না -
কারণ তুমি খা*কি*র পোলা ভালোবাসতে পারো নি ভালবেসেছ তার দেহকে -ঃ😃
অনেক কিছু বলার ছিল
লিখলাম না আর কিছু
বন্ধ করেন এইসব নোংরা মনুষ্যত্ব মন্তব্য।
বন্ধ করেন সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড দিয়ে ট্রল করা -🙂
সে আপনার হয়তো বোন নয়
যদি সে আপনার বোন হত তাহলে কি পারতেন এইসব বাজে বাজে স্ট্যাটাস দিয়ে বলতেছেন কারো লিংক লাগলে ইনবক্সে আসেন-😊
মেয়েটার থেকে আপনারা আরো বড় খারাপ কাজ করতেছেন এইসব ধরনের পোস্ট দিয়ে😊

# আজ যদি মেয়েটা সুইসাইড করে তার জন্য দায়ী আমি,আপনি, আপনারা🙂💔

নারী! বাজারের কোনো পণ্য কিংবা যৌনদাসী নয়.....নারী! এই শব্দটিতে মিশে আছে পৃথিবীর যতো সুখ,স্নেহ,মমতা,প্রীতি,ভালোবাসার অমৃত...
09/01/2022

নারী!
বাজারের কোনো পণ্য কিংবা যৌনদাসী নয়.....

নারী!
এই শব্দটিতে মিশে আছে পৃথিবীর যতো সুখ,স্নেহ,মমতা,প্রীতি,ভালোবাসার অমৃত।

একজন নারী তোমার মা।
মা,,, যে ৫৭+ ইউনিট ব্যাথা সহ্য করে তোমাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছে।তোমাকে পরম যত্নে লালনপালন করেছে।নিজে না খেয়ে তোমাকে খাইয়েছে।সকল প্রকার বিপদআপদে তোমাকে আগলে রেখেছে।তোমার হাসি ফোটাতে গিয়ে নিজে হাসতে ভুলে গেছে।

একজন নারী তোমার বোন।
বোন যার সাথে কেটেছে তোমার দূরন্ত শৈশব। যে তোমার বাল্যকালের সব থেকে ভাল বন্ধু।তোমার খেলার সঙ্গী। যার সাথে তুমি খুনসুটি তে মেতে থাকো সবসময়।

একজন নারী তোমার বউ।
বউ যে তোমার সংসার সামলায়।তোমার সন্তান লালন পালন করে।গরমে ঘেমে,হাত পুড়িয়ে তোমার জন্য নানান জাতের মুখরোচক খাবার তৈরী করে। যে তোমার কষ্টে কষ্ট পায়।তোমার হতাশায় হতাশ হয়। যার প্রেমময় চাহনিতে মুছে যায় সকল দুঃখ,যাতনা,গ্লাণি। যার একচিলতে হাসিতে ক্লান্ত দেহে সঞ্চারিত হয় নব উদ্যম।যার অনুপ্রেরণা তোমায় সফল হতে সহায়তা করে।

একজন নারী তোমার মেয়ে।
মেয়ে যার অবুঝ আচরণে সবুজ হয়ে উঠে তোমার সুপ্ত স্বপ্নেরা। যার আদুরে গলায় আব্বু ডাক না শুনলে তোমার ভাল লাগে না।যার মুখের হাসি তোমায় ক্লান্তি ভুলিয়ে দেয়।

সর্বোপরী নারী মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের এমনই এক অনন্য সৃষ্টি যাকে উপেক্ষা করে মানব সভ্যতা তো দূরের কথা কল্পনাও করা যায় না।কেনো না-
"বিশ্বে যা কিছু আছে মহান সৃষ্টি কল্যাণকর,
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তা নর।"

তাই নারীকে পণ্য বা যৌনদাসী নয়, একজন মানুষ ভাবুন। দৃষ্টিভঙ্গি বদলান সমাজ বদলাতে খুব বেশি সময় নিবে না।

ভাল থাকুক পৃথিবীর সকল নারী।
রিপোস্ট

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহুপ্রিয় বোন আমার,,,তোকে তোর মোহরানা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে এসেছি। পাত্র ...
25/08/2021

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
প্রিয় বোন আমার,,,
তোকে তোর মোহরানা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে এসেছি। পাত্র পক্ষের কাছে কত টাকা মোহরানা ধার্য করবো তুই বলে দে...

ভাইয়া: তাকে জিজ্ঞেস করবে, সে আমাকে বিয়ের দিনে কত টাকা মোহরানা হইলে সম্পূর্ণ পরিশোধ করতে পারবে, সেটাই আমার জন্য মোহরানা ধার্য করবে।
আমিতো অবাক!

কি বলিস তুই, সে যদি বলে আমি 10 হাজার টাকা?
তখন কি হবে?

ভাইয়া: তুমি আমাকে বিক্রী করছ না। আমি তোমার নিরাপদ আশ্রয় স্থল থেকে আরেকটা নিরাপদ আশ্রয়স্থল যাচ্ছি, আমাকে সেখানে মৃত্যু পর্যন্ত অবস্থান করতে হবে, তুমি কেন ভয় পাচ্ছো। কি ভাবছ আমাকে ডিভোর্স দিলে মাত্র 10 হাজার টাকা দিয়ে কি করব?
ভাইয়া, মেয়েদের বাবার বাড়ির পরেই দ্বিতীয় আশ্রয়স্থল স্বামীর ঘর, সেই আশ্রয়স্থলে যেতে যদি প্রথমেই আমার মনের ভিতরে এ ধরনের মনোভাব ঘটে তবে আমার সেখানে না যাওয়াই উচিত। শুধু তাই নয়, মোহরানা সম্পূর্ণ নিয়ে আমি একজন হালাল স্ত্রীর হিসেবে আমার সুখের সংসার গড়তে চাই। যেখানে আল্লাহর রহমতে সব সময় বর্ষিত হবে।

ভাইয়া তুমি তাকে ভরসা করতে পারছ না বলেই তোমার আপত্তি মনে হচ্ছে। তবে কেন তুমি আমাকে সেখানে বিয়ে দিতে চাচ্ছো। ভাইয়া আমার মোহরানার লক্ষ্য কোটি টাকার দরকার নেই। আমাকে একটি দ্বীনদার, ঈমানদার ,নিষ্ঠাবান এবং সত্যবাদী ছেলের হাতে তুলে দাও, যে কিনা হীরার খনির চেয়ে অনেক দামি।

সত্যি সেই বোনটি আমার 35 হাজার টাকা দেনমোহরে আজ ১৬ বছর পার হয়ে গেল। আর আমার সেই বোনের জামাই 35 লাখ টাকার জমি আমার বোনকে দিয়েছে।

আমি আমার বোন জামাই কে জিজ্ঞেস করেছিলাম,
আপনি কেন এটা করতে গেলেন উত্তর এসে বলেছিল।
ভাইয়া, বিশ্বাস স্থাপন সেই দিন থেকেই হয় যেদিন সত্তিকারের মানুষটাকে চেনা যায়। আমি আপনার বোনকে পেয়ে ধন্য। আল্লাহর কাছে অশেষ শুকরিয়া।
আল্লাহ আমাকে এরকম দ্বীনদার একজন জীবনসঙ্গী দেওয়ার জন্য।

সকল প্রিয় মা বাবার ও ভাই আর বিয়ের কনে বোনদের কাছে অনুরোধ, বিশ্বাস যেখানে শুরু সেখানে সুখ আছে, আর সন্দেহে সম্পর্কে সুখ দেয় না বরং কষ্ট বাড়ে।

আল্লাহ সকলকে বুঝার তৌফিক দান করে দিন আমিন সুম্মা আমিন

 #শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা ও বাচ্চার জন্ম দেওয়ার জন্য মানুষ সংসার করে না।সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থা...
14/08/2021

#শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা ও বাচ্চার জন্ম দেওয়ার জন্য মানুষ সংসার করে না।

সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থাকতে গড়ে ওঠে, একে অপরের সাথে কথা বলতে বলতে, একে অপরকে সহ্য করতে করতে এই অভ্যেস গড়ে ওঠে।

সংসার মানে হলো একসাথে থাকতে থাকতে একে অপরের গায়ের গন্ধটা আত্মস্থ করে নেওয়া। সংসার মানে হলো মানুষটা মুখের সামনে এসে দাঁড়ালেই মানুষটার মনের ভেতর কি চলছে, সেটা বুঝে ফেলা।

সংসার মানে হলো স্নানের পর স্ত্রীর কপালে লাল টিপটা রোজ পরিয়ে দেওয়া, সংসার মানে হলো বর অফিস থেকে ফিরলে এক গ্লাস জল রোজই মুখের সামনে তুলে ধরা।

সংসার মানে হলো ছেঁড়া বোতাম সেলাই করতে করতে নিজেদের ভেতর ভুল বোঝাবুঝি গুলো মাঝেমধ্যে সেলাই করে নেওয়া।

সংসার মানে হলো এডজাস্টমেন্ট, "তোমার আমার" থেকে আমাদের হয়ে ওঠা। সংসার মানে মাছের ঝোলে নুন বেশি হলেও চুপচাপ হাসিমুখে খেয়ে ফেলা, সংসার মানে হলো রোজই বিছানার উপর রাখা নিজের পার্টনারের ভেজা টাওয়ালটা মেলে দেওয়া।

সংসার মানে হলো বিয়ের ডেট, একে অপরের জন্মদিনের তারিখ ভুলে গেলেও মানিয়ে নেওয়া।

সংসার মানে গাঢ় নীল রং নিজের পছন্দ না হওয়া সত্ত্বেও পার্টনারের পছন্দ বলে একদিন নীল রঙের পাঞ্জাবিটা পরে ফেলা, আবার তেমনি শাড়ি পরতে একটুও ভালো না লাগলেও এক দুটো দিন নিজের পার্টনারের পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে একটা লাল টকটকে শাড়ি পরে পার্টনারের সামনে এসে দাঁড়ানো।

সংসার হলো একটা প্রতিজ্ঞা, যার ভেতর মান, অভিমান, রাগ, ক্ষোভ, দুঃখ, ব্যথা সবই থাকবে, কিন্তু দিনের শেষে একে অপরের মুখের সামনে ভাতের থালা তুলে দেওয়ার প্রতিজ্ঞাটা একে অপরকে করতে হবে।

সংসার মানে হলো মাসের শেষে টাকাপয়সার হিসেব করতে করতে একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বলা "আজ তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাবো, আজ আমায় একটু ঘুম পাড়িয়ে দাও।

সংসার মানে হলো মাঝরাতে বরকে ঘুম থেকে তুলে শিশির ভেজা রাস্তায় হাঁটতে যাওয়ার বায়না ধরা।

সংসার মানে হলো স্ত্রীর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ না করা, সংসার মানে হলো বরের প্রাইভেসিতে না ঢুকে পড়া।

সংসার করা সহজ, কিন্তু একটা সংসারকে প্রতি মুহূর্তে যাপন করা সহজ নয়

সংসার মানে হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও একবার অন্তত ফোন করে জিজ্ঞেস করা "খেয়েছো?"

সংসারে ওঠানামা, ভাঙাগড়া থাকবেই, কিন্তু হাঁপিয়ে গেলে চলবে না, একে অপরকে মানিয়ে নিতে হবে, একে অপরের সমস্যায় পাশে থাকতে হবে, একে অপরকে সাহস যোগাতে হবে।

সংসারে কেউ কারোর থেকে ছোট বা বড় হয় না, দুজনেই দুজনের পরিপূরক হয়, তাই সংসার করতে গেলে একে অপরকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করা বড্ড জরুরি।

14/08/2021

শিক্ষার্থী'রা
পড়া'লেখায় পিছিয়ে গেলেও

-প্রেমের দিকে এগিয়ে আছে 🤭

🗣দিপু মনি খালা🙄

08/08/2021

অবশেষে গেজেট প্রকাশ হলো সন্তান যদি পিতামাতার ভরণপোষণ না করে ৩ মাসের কারাদণ্ড ও এক লক্ষ টাকা জরিমানা!

ভালো থাকুক সকল মা-বাবা❤️

13/07/2021

নিরবতার চেয়ে বড় প্রতিশোধ আর কিছু নেই||🌺💝

Voice: সাকিব আদনান

06/05/2021

আজ ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে একটা ধর্ষিতা মেয়েকে বিয়ে করলাম। আসলে বিয়েটা নিজের ইচ্ছেমতো করিনি। মায়ের জন্য করতে হয়েছে। আমি খুব গরিব ঘরের মেধাবি একজন ছেলে। মা হাসপাতালে ভর্তি মায়ের অপারেশন এর জন্য ১০ লাখ টাকার দরকার ছিলো।অফিসের বসের কাছে টাকা চাইতে গেলে উনি আমাকে এই শর্ত দেন। উনি আমাকে বলে উনি আমাকে টাকা দিতে পারে কিন্তু আমাকে বিনিময়ে তার মেয়েকে বিয়ে করতে হবে।
!
!
!
!
আমি শুনেই রাজি হয়ে গিয়েছি। অফিসের বসের মেয়েকে বিয়ে করবো এতে না বলার কী আছে। কিন্তু বস বললো উনার মেয়েটা নাকি ধর্ষিতা।ধর্ষিতা কথাটা শুনা মাত্রই আমি না বলে দিলাম। বললাম একটা ধর্ষিতা মেয়েকে আমি কেন বিয়ে করতে যাবো? বস আমার হাতে ধরে রিকোয়েস্ট করলো। বললো দয়া করে তুমি আমার মেয়েটাকে বিয়ে করো!
!
!
!
!

নয়তো ও যে কোন সময় আত্মহত্যা করে বসবে। ঠিক সেই সময় হাসপাতাল থেকে ফোন আসলো আর তারা জানালো তারা তারি ১০ লাখ টাকা জমা করে দিতে। অপারেশন করতে হবে নয়তো নাকি মাকে বাচাঁনো যাবে না। আমি আর কিছুই ভাবতে পারছি না। আমি আর কিছু ভাবতে ও চাই না। আমি বসের সব শর্ত মেনে নিলাম। আর বসের মেয়েটাকে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেলাম।
!
!
!
!

বস খুব বড় লোক। তাই বিয়েটা খুব ধুমধামেই দিলো। আজ আমার বাসর রাত। আমি বাইরে দাড়িয়ে ছিলাম। বসের মেয়ে মানে আমার বউ রুমে আগে থেকে বসে ছিলো। আমি প্রায় ১ ঘন্টা দেরি করে বাসর ঘরে ঢুকলাম। রুমে ঢুকেই দেখলাম মেয়েটা জানালার কাছে গিয়ে বাইরে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। হয়তো মেয়েটার মনটা খুবই খারাপ।
!
!
!
!

আমি মেয়েটার পিছনে গিয়ে একটু শব্দ করলাম। মেয়েটা পিছন ঘোরে আমার দিকে তাকালো। আর আমাকে জিজ্ঞেস করলো কেন বিয়ে করলেন আমাকে? আপনি কী জানেন না আমি একজন ধর্ষিতা মেয়ে। আমি বললাম হুম জানি।মেয়েটি অবাক হলো। আর বললো সবাই তো আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে আপনি এই বিয়েটা কেন করলেন?আমি কিছু বলছি না।
!
!
!
!
শুধু চুপ করে আছি। মেয়েটি দেখতে কিন্তু বেশ।আমি প্রথমে ভেবে ছিলাম মেয়েটা দেখতে বেশি ভাল হবে না। কিন্তু যখন ওকে দেখলাম তখন আমার ধারনটা ভেঙে গেলো। ওর নামটা জানতে খুব ইচ্ছা হচ্ছে। বললাম আপনার নামটা কী জানতে পারি?মেয়েটা বললো ওর নাম নীলা। মনে মনে বললাম নামটা কিন্তু বেশ। বললাম নীলা যান আপনি শুয়ে পরুন।
!
!
!
!
কেন এই বিয়েটা করলাম তা অন্যদিন বলবো। নীলা বেডে আর আমি সোফায় শুয়ে পরলাম। খুব সকালে আমি ঘুম থেকে উঠে পরলাম। আর ফ্রেস করে নিলাম। বাথরুম থেকে যেই ঘরে ঢুকেছি। টিক তখনি নীলার মায়াবী মুখটা নজরে এলো। নীলা তখন ঘুমিয়ে ছিলো। কী সুন্দর লাগছে নীলাকে চুল গুলো এলোমেলো ছিলো। আমি একধারে নীলার দিকে তাকিয়ে ছিলাম!
!
!
!
!
নীলার মুখটা কী মায়াবী লাগছিলো
দেখে মনে হচ্ছিলো একটুকরো চাঁদ যেন হাসঁছে। আমি নীলার দিক থেকে চোখ ফেরাতে পারছিলাম না। হঠাৎ করে নীলা চোখ খুলে ফেললো। আর ও দেখে ফেললো যে আমি ওর দিকে তাকিয়ে আছি। আমি একটু সরম পেলাম।
!
!
!
!
আর মনে মনে বলছি। আল্লাহই জানে নীলা কী ভাবলো আমায়? আমি রুমের বাইরে চলে আসলাম। নীলা বাথরুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে নিলো। আমার বস মানে নীলার বাবা আমাকে আর নীলাকে খাবার জন্য খাবার টেবিলে ডাকছে। আমরা দুজনে খাবার টেবিলে চলে গেলাম। নীলার বাবা আমাকে বললো। আজ থেকে তোমাকে আর চাকরি করতে হবে না।
!
!
!
!
আমি বললাম কিন্তু কেন? নীলার বাবা
বললো তোমাকে এই ছোট চাকরি টা করতে হবে না! অফিস আমি সামলে নেবো। তুমি আমার মেয়েটাকে সময় দাও। ওকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাও!!আমি নীলার বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম আমার মা কেমন আছে?উনি বললো
তোমার মায়ের অপারেশন হয়ে গেছে উনি এখন খুবই সুস্থ আছে। আমি কথাটা শুনে খুবই খুশি হলাম।
!
!
!
!
আমি নীলার বাবাকে বললাম আমি হাসপাতালে যাবো। আমার মাকে দেখতে। উনি বললেন হুম দেখে এসো গিয়ে। আমি খাবার শেষ করে রুমে চলে আসলাম। আর রেডি হচ্ছিলাম হাসপাতালে যাবো বলে। পিছন থেকে নীলা বলে উঠলো। একটা রিকোয়েস্ট করবো রাখবেন?পিছনে ফিরে দেখি নীলা। আমি বললাম হুম বলুন। অবশ্যয় রাখবো
!
!
!
!
নীলা বললো আমি আপনার সাথে হাসপাতালে আপনার মাকে দেখতে যাবো। আমি বললাম পারবেন তো যেতে। নীলা বললো সে যেতে পারবে। নীলার বাবা আমাকে একটা গাড়ি দিয়েছে।গাড়িটা বের করলাম। আর নীলাকে সাথে নিয়ে হাসপাতালের দিকে রওনা দিলাম। মাঝরাস্তায় খেয়াল করলাম নীলা গাড়িতে ঘুমিয়ে পরেছে।ওর মাথাটা আমার কাঁধে রেখেছে।
!
!
!
!
আমি ওকে ডাকলাম না। হাসপাতালে প্রায় পৌছে গেছি। আমি আস্তে করে নীলার কানের কাছে গিয়ে বললাম এই যে শুনছেন? হাসপাতালে এসে গেছি। নীলা চোখ খুলে ওর মাথাটা আমার কাঁধে দেখে একটু লজ্জা পেলো! আমি বললাম চলেন। আমরা মায়ের সাথে দেখা করলাম। নীলাকে দেখিয়ে বললাম মা আমি বিয়ে করেছি। নীলা গিয়ে মায়ের পা ধরে সালাম করলো।
!
!
!
!
মা খুব খুশি হয়েছে আমার বিয়ের কথা শুনে।মা বললো কী সোন্দর আমার বউ মা!নীলা মায়ের সাথে অনেক কথা বললো। মা আর নীলাকে দেখে আমার মনে হচ্ছে। ওরা দুজন একে অপরের খুব পরিচিত। আমি মাকে বললাম মা কাল তোমাকে এখান থেকে নিয়ে যাবো। মা আমাকে বললো এখন অনেক রাত হয়ে গেছে তোরা বাড়ি ফিরে যা আমরা দুজন মায়ের থেকে বিদায় নিলাম।
!
!
!
!

আর বাড়ির দিকে রওনা দিলাম। মাঝ রাস্তায় এসে গাড়ি থামালাম। নীলা জিজ্ঞেস করলো কী বেপার এখানে গাড়ি থামালেন যে?আমি বললাম গাড়ি থেকে নামুন। নীলা গাড়ি থেকে নামলো। আমি বললাম চলুন ফুসকা খাবো। নীলা প্রথমে না বললেও আমার জোরাজোরি তে খেতে রাজি হলো। আমরা দুজনে ফুচকা খাচ্ছি! আমি নীলাকে জিজ্ঞেস করলাম আপনার জীবনে এত বড় ক্ষতি কী ভাবে হলো? নীলা কিছু বলছে না। শুধু চোখের জল ফেলছে।

চলবে ত????

কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন। ভাল লাগলে পরবর্তী পর্ব দেব। বানান ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এটা আমার পরাতন গল্প। কিছু সংযোজন এবং বিয়োজন করে নতুন করে পোস্ট করলাম। যদি সবাই চাই পরবর্তী পর্ব খুব শিগ্রই দেওয়া হবে। 🙂

# ধর্ষিতা বউ

#পর্বঃ ০১

খোঁজ নিতে একটু দেরি হলে যে মানুষটা অভিমানেকান্না করতো সেই মানুষটাও বদলে যায়।বছরের পর বছর খোঁজ না নিলেও আর কৈফিয়ত চায় না।...
29/04/2021

খোঁজ নিতে একটু দেরি হলে যে মানুষটা অভিমানে
কান্না করতো সেই মানুষটাও বদলে যায়।বছরের পর বছর খোঁজ না নিলেও আর কৈফিয়ত চায় না।আষাঢ়ের বৃষ্টির মতো অঝর ধারায় কাঁদেনা।

অন্যের ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট দিলে যে মানুষটা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠতো,উল্টা পাল্টা বলে আই ডি ডিএক্টিভ করে দিত সেই মানুষটাও একদিন চুপ হয়ে যায়।চোখের সামনে একের পর এক অন্যের ছবিতে লাভ রিয়্যাক্ট দিতে দেখেও মানুষটা আর কিছু বলে না।গাল ফুলিয়ে অভিমান করে না।

নাম্বার বিজি বা ওয়েটিং দেখলেই যে মানুষটার বুকের ভেতর খঁচাৎ করে উঠতো,হারানোর ভয়ে
পুরো শরীরটা হিম হয়ে যেত সেই মানুষটাও
একদিন সবকিছু মেনে নিয়ে স্বাভাবিক হয়ে যায়।
ভুল করেও সেই নাম্বারটা হয়তো আর কোনদিন ডায়াল করে না।

ম্যাসেজের রিপ্লে দিতে বা সিন করতে সামান্য দেরি হলে যে মানুষটা হাজারটা কৈফিয়ত চাইতো বা চ্যাট লিস্টে কে কে আছে তার স্কীন শর্ট চাইতো বা কার সাথে বিজি আছো জানতে চাইতো সেই মানুষটাও একদিন আর এসবের তোয়াক্কা করে না।
দিন রাত চব্বিশ ঘন্টা আই ডির সবুজ বাতি জ্বলতে দেখেলেও আর ম্যাসেজের আশা করে না।নক করে কখনো জানতে চায়না সারাদিন এতো কার সাথে বিজি থাকো।

আসলে একটা সম্পর্ক শেষ হওয়া মানে সমস্ত অধিকার শেষ হয়ে যাওয়া।মানুষটা ঠিকই সামনে থাকে,তার নাম্বারটা লিস্টে থাকে,তার আইডিটাও সার্চ লিস্টে থাকে শুধু মানুষটাই আর অধিকারে থাকে না।ভালোবেসেও আর কখনো ভালোবাসি বলা হয় না।সবকিছু দেখে,শুনে,জেনেও চুপ করে থাকতে হয়।মুখ ফুটে আর কখনোই বলা যায় না যে"তুমি মানুষটা আমার অধিকার,তুমি মানুষটা একান্তই আমার ব্যক্তিগত অধিকার।"

ক্ষুদ্র লেখক

বহুদিন পরে.লেখক:গো:রাব্বিমেয়েঃ হাই.. কেমন আছো?ছেলেঃ হঠাৎ Unblock করলে যে...?মেয়েঃ আমার ইচ্ছা হইছে তাই..!!ছেলেঃ ওহ. স...
27/04/2021

বহুদিন পরে.
লেখক:গো:রাব্বি
মেয়েঃ হাই.. কেমন আছো?
ছেলেঃ হঠাৎ Unblock করলে যে...?
মেয়েঃ আমার ইচ্ছা হইছে তাই..!!
ছেলেঃ ওহ. সেদিন ও তো তোমার ইচ্ছা রেখেছিলাম.. তো আজ কি চাও?
মেয়েঃ কিছু চাওয়া ছাড়া কি ম্যাসেজ দেওয়া যাবেনা?
ছেলেঃ হ্যা,,বলো.. শুনছি..
মেয়েঃ উত্তর টা দিলে না তো?
ছেলেঃ জানার অধিকার হারিয়েছো..তুমি কেমন আছো?
মেয়েঃ হুম.. এই তো ভালো..
ছেলেঃ তার মানে বেশি ভালো নেই..
মেয়েঃ কিভাবে বুঝলে..?
ছেলেঃ সেটা তুমি জানলে.. ছেড়ে যেতে না.. আচ্ছা শোনো আমি বের হবো. খারাপ লাগছে কিছু বললে বলো..
মেয়েঃ একটু সময় কি পাওয়া যাবে?
ছেলেঃ হুম,,বলো..
মেয়েঃ কি করো?
ছেলেঃ দোকানে বসে আছি..
মেয়েঃ এখন ও ছাড়ো নি..
ছেলেঃ যার জন্য ছেড়েছিলাম সে আমাকে ছেড়ে চলে গেছে..তাই আবার আমি আগের মত হয়ে গেছি..
মেয়েঃ খুব ই খারাপ..
ছেলেঃ হ্যা,, তবে পিছুটান নেই..
মেয়েঃ তুমি কি আর রিলেশন করেছো?
ছেলেঃ যদি করতামা তাহলে তোমার ম্যাসেজ এর রিপ্লে দেওয়ার সময় পেতাম না..এন্ড প্লিজ যা বলার তাড়াতাড়ি বলো আর পারছিনা..
মেয়েঃ কেনো কি হইছে?
ছেলেঃ বুকের বাম কোণে ব্যথা হচ্ছে...
মেয়েঃ কেনো?
ছেলেঃ না জানলেও চলবে.. প্লিজ তাড়াতাড়ি...
মেয়েঃ আমাকে কি আরেকবার সুযোগ দিবা? তোমার জীবনে ফিরে আসতে?
ছেলেঃ সে কি তোমাকে সুখী রাখেনা?
মেয়েঃ..........
ছেলেঃ হুম বুঝালাম.. যাই হোক.. কেনো ফিরতে চাও?
মেয়েঃ তোমার মত করে কেউ ভালোবাসেনা..
ছেলেঃ আমি বলেছিলাম.. তোমাকে..
মেয়েঃ খুব ই কষ্ট হয়..
ছেলেঃ জানো,,খুব ইচ্ছে হচ্ছে তোমাকে আবার বুকে জড়াতে.. ফিরেয়ে আনতে জীবনে
মেয়েঃ তাহলে কেনো ফিরিয়ে নিচ্ছ না..
ছেলেঃ কারণ..এইবার তোমাকে ফিরেয়ে নিলে. যখন ই তুমি আমার চোখের দিকে তাকাবা তখন ই তোমার নিজের কাছে অপরাধী মনে হবে,, আমার চোখে ভালোবাসা খুঁজে পাবেনা তুমি,, মনে হবে করুণা করছি, আর তোমার চোখের দিকে তাকালে মনে হবে.. আমার প্রতিটা রাত দিনের কথা...
মেয়েঃ প্লিজ. আমার কান্না পাচ্ছে..
ছেলেঃ সেদিন আমিও কেঁদেছিলাম.. একবার দেখোনি..
মেয়েঃ Sorry প্লিজ..
ছেলেঃ তোমার এই sorry টা পারবেনা. আমার সেই কষ্টের দিন গুলো ফিরিয়ে দিতে পারবেনা.. আমার নষ্ট হওয়া সময় গুলো ফেরাতে. পারবেনা আমার নরম থেকে কঠিন হয়ে যাওয়া মন টাকে আবার নরম করতে.. পারবেনা.. সেই কথা গুলো ভোলাতে তোমার বিদায়ে যা তুমি বলেছিলে...
মেয়েঃ প্লিজ এইভাবে বলোনা.. আমার কষ্ট হচ্ছে
ছেলেঃ হুম,,,তুমিও ফিরে আসতে চেওনা এইবার ফিরে আসলে আমার চেয়ে বেশি কষ্ট তোমার হবে.
মেয়েঃ একটা সুযোগ কি পাবোনা?
ছেলেঃ সুযোগ যদি তোমাকে দিয়েও দি তুমি সেই আগের তুমি আর আমি সেই আগের আমি হতে পারবোনা..
মেয়েঃ কেনো পারবোনা.. চেষ্টা করলে ঠিক ই পারবো..
ছেলেঃ মন যার ভাঙে সেই জানে.. সেটা আর আগের মত জোড়া লাগানো সম্ভব না.
মেয়েঃ হুম,,,
ছেলেঃ জানি,,ভুলতে পারবোনা.. তবুও ফিরে পেতে চাইনা. আর তোমার অপরাধী মুখটা দেখতে চাইনা..
মেয়েঃ(কিছু কান্নার ইমুজ সেন্ড করে)
ছেলেঃ হা হা হা, ভাগ্যিস চোখের পানি কথা বলতে পারেনা না হলে সেদিন তোমার আসল রূপ টা দেখাতে পারতাম না.. যাই হোক. ভালো থেকো..ভালো রেখো.. আমিও চেষ্টা করবো.. কিন্তু প্লিজ.. আর কারো মন নিয়ে খেলা করোনা.. অনেক কষ্ট হয়..
মেয়েঃ সত্যি সেদিন যদি তোমকে বুঝতাম..
ছেলেঃ একটা কথা জানো তুমি আজ ফিরতে চাও কেনো আমার কাছে?
মেয়েঃ কেনো?
ছেলেঃ আজ তুমি একা হয়ে গেছো তাই..
মেয়েঃ হুম,অনেক..
ছেলেঃ একাকীত্ব যে কতটা যন্ত্রণার যে ভোগে সে জানে. তবুও আমি কাওকে চাইনা কারণ,, এইবার আবার তোমাকে হারালে পৃথিবীতে বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে.
মেয়েঃ কথা দিলাম হারাবোনা.
ছেলেঃ শুরুতে সবাই এই রকম ই বলে. তুমিও বলেছিলে. কিন্তু সময় বাস্তবটা ঠিক দেখিয়ে দিয়েছে.. তাইনা.
মেয়েঃ.......
ছেলেঃ তোমার নীরবতা জানিনা কি বলছে.. তবে সত্যি আমি আর পারবোনা.
মেয়েঃ.......
ছেলেঃ ওকে,, বাই.. ভালো থেকে
মেয়েঃ শোনো
ছেলেঃ বলো
মেয়েঃ I love U
ছেলেঃ আফসোস,, সেদিন আমিও হাত জোর করে বলেছিলাম..
মেয়েঃ প্লিজ
ছেলেঃ বাই,,
মেয়েঃ প্লিজ..
ছেলেঃ No more excuse,, No more pain,, life is struggle,, So fight every time,, and now,, I am fighter,,,
মেয়েঃ হুম,, বাই...

সমাপ্ত 😭😭😭

গল্প টি কেমন হলো কমেন্ট করে জানাবেন
কষ্ট লাগে যখন পোস্ট গুলো পড়ে লাইক
বা কমেনট না করেন।😊

27/04/2021

-- ভাবি দরজা বন্ধ করলেন কেনো। (আমি)
-- আজ আমি তোকে একটা উপহার দিব,তাই।
-- তাই, তা কি উপহার দিবে আমার প্রিয় ভাবি টা।
-- তোকে এমন জিনিস দিব তুই কল্পনাও করতে পারবি না।
-- তাই বুঝি, আমার ভাবি তো দেখছি আমাকে অনেক ভালোবাসে।
-- হুম্ম। তার জন্যেই তো এই দিনটার অপেক্ষা।
-- ভাবি তাহলে তারা তারি দেন আমার আর তর সইছে না।
-- আরে দারাও দারাও এত তারা কিসের। তার আগে বল যেটা দিব সেটা কিন্তু কাউকে বলা যাবে না।
-- আচ্ছা ঠিক আছে।
-- এবার ভাবী তার কাপর খুলতে শুরু করতে ধরল।
-- আমি সাথে সাথে চিৎকার দিয়ে বললাম ভাবি এটা কি করছেন।
-- তোকে আমি আমার সবচেয়ে বড় উপহার টা দিচ্ছি, কেন তুই নিবি না।
-- তাই বলে কাপর কেন খুলতেছেন।
-- আরে বাহ কাপড় না খুললে কিভাবে দিব।
-- ভাবি আপনি আসলে কি চাচ্ছেন বলুনত।
-- আমি চাচ্ছি তুই আমাকে আজ এমন কিছু দিবি যাতে আমি মা হতে পারি।
-- না ভাবি, এটা কখনই হতে পারে না, আমি ওই রকম ছেলে না ভাবি ।আপনি ভালো করেই জানেন। আর এটা আমি আপনার কাছে আশা করিনি আমি। আমি আপনাকে অনেক ভালোবাসি , কিন্তু এভাবে নয়। একটা বোনের মত করে ভালোবাসি আপনাকে ।
-- আমি এত কিছু শুনতে চাইনা তোর কাছ থেকে৷ তুই আমার ইচ্ছা পুরন করবি কিনা বল।
-- না ভাবি, এটা আমি কখনই করতে পারব না। মরে গেলেও না। আপনার যা করার আছে আপনি করেন।
-- নিলয়, তুই কি ভুলে গেছিস। আমি যেটা চাই সেটা পেয়েই ছাড়ি। আর না পেলে আমি সব কিছু ছাড় খাড় করে দেই।
-- ভাবি আমি কোন কিছুর ভয় করিনা। আপনি নিশ্চয়ই ভালো ভাবে জানেন আমি এরকম কাজ কখনোই করবনা, মরে গেলেও না। হে ঠিক আছে, আমি একটু আধটু খারাপ কাজ করি। তাই বলে আমি এত বড় খারাপ কাজটা করতে পারব না।।।।।
-- চুপ, অনেক হয়েছে আমি শেষ বারের মত বলতে চাই আমার প্রস্তাবে রাজি হয়ে যা।।। না হলে তোর কপালে দুঃখ আছে। তুই কিন্তু ভাল করেই জানিস আমি যত ভালো তত খারাপ। আর তুই বুঝার চেস্টা কর এতে দুইজনেরই ভালো, আমার সংসারটাও বেচে যাবে। আর তুই মজাও পাবি৷।। আর তুই যখন চাইবি আমার কাছে আসবি, বাধা দিব না।
-- ছি ভাবি ছি , আপনার এসব কথা বলতে একটুকুও লজ্জা লাগতেছে না। আপনি সংসার বাচানোর জন্য এটা করছেন, ছি । আপনার লজ্জা হওয়া উচিৎ। আপনার স্বামি আপনাকে কত ভালোবাসে আর আপনি, ছি। বাড়ির কেউ যদি এসব কথা জানতে পারে আমি,আপনি তখন তাদের সামনে মুখ দেখাব কিভাবে, ছি। (আমি আর সহ্য করতে পারলাম না।আমারি চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে আসল। )
,
,
আমি আর একটা কথাও না বলে কাদতে কাদতে দরজা খুলে বাইরে চলে আসলাম। আসলে আমার কিছু সয্য হচ্ছে না এখন। আমার প্রিয় ভাবিটা আমার সাথে এরকম করতে পারল। । আমারে নিজরই খুব লজ্জা হচ্ছে এখন।।।।
,
তিনি আমার নিজের ভাবি না। আমার চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রী। আমার কোন ভাই নাই, তাই চাচাত ভাই ভাবীদের খুব সন্মান দেই। নিজের মনে করি।।।কিন্তু আজ যা ঘটল, আমি নিজেকে এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না।
,
আমি ওরকম ছেলে নই। আমি জানি একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা কত কঠিন। এসব অবৈধ সম্পর্কের কথা প্রতিদিন শুনা যায়। এসব অবৈধ সম্পর্কের ফলে আমাদের সমাজ আজ ধংসের পথে।
,
আমিও একটা মেয়েকে খুব ভালবাসি।তাই আমি জানি ভালোবাসা টিকিয়ে রাখা কত কঠিন। তাই মেয়েদের খুব সম্নান দিয়ে চলি। আর এই সন্মান দেয়াটা আমার ভালোবাসার মানূষটিই আমাকে শিখিয়েছে।
,
সেই ভালোবাসার মানুষ টা আর কেউ নয় সেও আমার নিজের চাচাতো বোন রাইশা। সেও আমাকে প্রচন্ড ভালোবাসে।
,
আমি জানি ভাবীর এই চাওয়াটার কারন কি। ভাবির বিয়ে হয়েছে 4 বছর হল। এখনও তার কোন বাচ্চা হয় নি। তিনি অনেক ডাক্তারের সংগে যোগাযোগ করেছেন। তবুও কাজ হয়নি। সমস্যা টা নাকি আমার ভাইয়েরই। তাদের মধ্যে একটা মধুর সম্পর্ক রয়েছে। এখন সেই সম্পর্ক টা তে ধিরে ধিরে ফাটল ধরতেছে,বেবি না হওয়ার জন্য।। কিন্তু ভাবি চায় না সেই ফাটল টা আরোও বড় হতে। তাই হয়ত আমাকে এভাবে নিয়ে গিয়ে এরকম করল। কিন্তু আমি এটা আশা করি নি ভাবির কাছ থেকে। বাসায় আজ কেউ নেই সবাই গেছে বিয়ে বাড়িতে, ভাবি আমাকে যেতে নিষেধ করেছিল তাই আমিও যাই নি। এখন বুঝলাম ভাবি আমাকে কেন যেতে দিল না। আমি আর সহ্য করতে পারছি না, কিছুক্ষন আগে ঘটে যাওয়া ঘটনাটা আমাকে দারুণ ভাবে আঘাত করছে ।
,
,
আমি বাসায় এসে সুয়ে সুয়ে ভাবতেছি, ভাবি আমার সাথে এটা কি করল৷ কেন করল। তার সাথে থাকা এত ভালো সম্পর্ক টা আজ শেষ হয়ে গেল।।।শেষ যদি এখানে হত, তবু্ও মনে হয় আমার জীবন টা ভালই যেত। কিন্তু এই ঘটনা টা এত বড় ভাবে গড়াবে আমি বুঝতে পারিনি।
,
বিকেলের দিক বাবা মা চাচা চাচি সবাই আসল বিয়ের দাওয়াত খেয়ে। সবাই একসাথে বাড়ির বাইরে বসে গল্প করতেছে, বাড়ির ভিতর খুব গরম।।আমিও তাদের সাথে বসে আড্ডা দিচ্ছি মন ভালো করার জন্য। আর মনে মনে ভাবতেছি ভাবিকে ভালো কিছু একটা উপহার দিব, আর তাকে আবার নতুন করে বুঝাব, যে আপনি যেটা করতেছেন সেটা সম্পুর্ণ ভুল।। এটা হয় না।তার আর আমার সম্পর্ক টা নতুন করে জোড়া লাগাব। কিন্তু সেই সুজুক টা আর পেতে দিল না।
,
,
এসব কথা ভাবতে ভাবতেই, এমন সময় ভাবি কাদতে কাদতে আসল। এসে সবার সামনে কিছু ছেড়া জামা আর কাপর বের করে বলল, আমি নাকি তার সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়াতে চেয়েছি। আমি তাকে বলেছি আমি তাকে মা বানাতে সক্ষম হব।আর যা যা মিথ্যা বলার ছিল সব বলে দিল।
,
,এদিকে সবাই তার কথা বিশ্বাস করে নিল। আমি বার বার বলছিলাম এসব মিথ্যে, এসব মিথ্যে। কিন্তু কেউ বিশ্বাস করল না। কিভাবেই বা বিশ্বাস করবে, বিশ্বাস না করার অনেক কারন ছিল। তার মধ্যে একটি হল, একদিন আমি বন্ধুদের পাল্লায় পরে একটা মেয়েকে ইভটিজিং করেছিলাম ।তারপর মেয়েটি এসে আমার বাবাকে বলে দেয়,, সেদিন আব্বু আমাকে হেব্বি কেলানি দেয়। তখন থেকে আমি আব্বুর কালো তালিকায় পরে যাই।
আর তাছাড়া ভাবির সাথে আমার একটা মধুর সম্পর্ক ছিল। ভাবির কাছে আমি প্রিয় ছিলাম, এটা বাড়ির সবাই জানত। আর সেই প্রিয় মানুষ টা যদি এই ভাবে অভিযোগ করে তবে কে না বিশ্বাস করবে।।।।
,
তাই ভাবির বলা কথা গুলো আব্বু আম্মুরও বিশ্বাস হয়ে গেল। আমি হাজারো বার বললাম আমি এসব করিনি, উল্টো ভয়ে সব সত্যি বলে দিলাম, কিন্তু কেউ আমাকে বিশ্বাস করল না।
,
ভাইয়া আমার দিকে অগ্নি চোখে তাকিয়ে আছে। আব্বু আছে বিধায় আমাকে কিছু বলতে পারতেছে না বা মারতে পারতেছে না।
,
সবাই সুধু আমার দিকে তাকিয়ে আছে, যেন আমার বলা কথা গুলো কেউ বিশ্বাসই করতে চাচ্ছে না।
,
অতঃপর বাবা এসে আমায় ঢাস ঢাস করে এলোপাথারি চর মারলেন।আমার মাথা ভন ভন করছিল। আমার মুখ দিয়ে আর কোন কথা বের হচ্ছিল না। আব্বু বললেন আজ থেকে তুই আমার ছেলে না এই মুহূর্তে আমার সামনে থেকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যা। এসব ছেলেদের তো বাড়ি থেকে বের করে না দিয়ে পুলিশকে দেয়া উচিত। আবার অন্য কোন মেয়ের ক্ষতি করবে।,
আমি ভাবতে পারিনি আব্বু এরকম একটা কথা বলবে।
মুখ দিয়ে কথা বের হওয়া না সত্তেও বললাম বাবা আমি এসব করিনি।
কে তোর বাবা। খবরদার আমাকে আর বাবা বলবি না।
আমি আর কোন কথা শুনতে চাই না। তুই এই মুহুর্তে আমার সামনে থেকে চলে যা না হলে এর ফল ভালো হবে না কিন্তু।
,
এবার আমি বাবা কে ছেড়ে মায়ের কাছে গেলাম,, মাও মুখ ফিরিয়ে নিল।। আমি মনে মনে বলতেছি মা তুমিও আমাকে বিশ্বাস করতে পারলে না ।।।এভাবে চাচা চাচি, ভাই বোন সবার কাছে গেলাম সবাই মুখ ফিরিয়ে নিল।
,
অবশেষে ভাবির কাছে গিয়ে বললাম, ভাবি এত বড় ভুলটা আপনি করতে পারলেন। আমার ভাবতেও খুব কষ্ট হচ্ছে।।
,
এত দিন জানতাম দেবর ভাবির জন্য মৃত্যু স্বরুপ(আল হাদিস)। আজ দেখলাম ভাবি দেবরের জন্য মৃত্যু স্বরুপ।
,
অতঃপর বাধ্য হয়ে রাস্তা ধরতে হল।।। রাস্তা দিয়ে হাটতেছি আর ভাবতেছি ভাবি এমনটা না করলেও পারত। তিনি তার ওয়াদা পুরন করেই ছারলেন।তিনি আবার প্রমান করে দিলেন তার চাওয়া পুরন না হলে তিনি সব কিছু ছাড় খার করে দেন।
,
সামনে দেখতে পেলাম রাস্তার ধারে রাইশা দারিয়ে আছে। দৌড়ে তার কাছে গেলাম তার হাত দুইটা ধরে কাদতে কাদতে বললাম তুই তো আমাকে বিশ্বাস করিস, তুই আমার আব্বু কে বুঝানা আমি কিছু করিনি। বলনা।
--বিশ্বাস, বিশ্বাস তো অনেক আগেই উঠেগিয়েছিল। যখন ভাবির সাথে তোর মেলামেশা দেখতাম। আর আজ তো নিজের চোখে দেখলাম।
-- এই পাগলি তুই এসব কি বলতেছিস। বলনা আমি এরকম না, বলনা।।।
-- ছি, তোর মত ছেলের মুখের দিকে তাকাতেই আমার লজ্জা হচ্ছে ছি.. আরে আমিতো তোর মত ছেলেকে ভালোবেসে ভুল করেছি। আমার কি কম ছিল যে তুই এই রকম একটা কাজ করলি, ছি।তোর যদি এতই ইচ্ছা ছিল, আমাকে বলতি বিয়ের আগে আমিই সব কিছু দিয়ে দিতাম।।৷ চলে যা আমার চোখের সামন থেকে।
-- তুইও আমাকে বিশ্বাস করতে পারলি নারে,,, এই ভালোবেসেছিলি আমায়।
,
এই বলে চলে আসলাম, দুই চোখের পানি ঝর ঝর করে পরতেছিল, চাইলেও আর আটকাতে পারছিলাম না। এখন রাস্তা মাপা ছাড়া আর কোন উপায় নেই আমার হাতে।।।
,
আছে নানুর বাড়ি আছে। কিন্তু এই মুখ নিয়ে আর নানুর বাড়ি যেতে চাই না। সেখানে গেলেও হাজার প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
,
পকেটে বেশি টাকা নেই, শুধু 500 টাকা আছে।সাথে ছোট মোবাইলটা নিয়ে এসেছিলাম, কোন sim ছিল না, শুধু গান সুনতাম।ভাবতেছি ঢাকা চলে যাব। একটা বাসে করে ঢাকায় চলে আসলাম।
ঢাকা যেতে যেতে সব টাকা শেষ হয়ে গেছে।
,
খুব খুদা লাগছে। পকেটে আর এক টাকাও নেই। অবশেষে পাশে থাকা পুকুরের পানি পান করলাম।।
,
জানি না জীবন এ কোন ভুল করেছিলাম, যার শাস্তি আজ পেতে হচ্ছে। চার দিক থেকে সব আতংক যেন আমাকে গ্রাস করে ধরেছে। আমার কিছু করার নেই,, কিছুই করার ছিলনা। আমি হয়ে গিয়েছিলাম নিরুপায়।
,
তার পরেও ভেবে ছিলাম সব কিছু একদিন ঠিক হয়ে যাবে।
এসব ভাবতে ভাবতে ক্লান্তের মাঝে কখন ঘুমিয়ে গেছি মনে নেই,।
সকাল হয়ে গেছে। আমি এক মাঠের মাঝে সুয়ে ছিলাম। খুব খিদা লাগছে, এ খুধার ব্যাথা যেন সহ্য করার নয়।তার পরেও, একটু সকাল হতে আশে পাশে ইট ভাটা খুজতে লাগলাম। কিছু তো করতে হবে না করলে টাকা পাব কোথা থেকে। ,
,
ভাটার মেনেজারের সাথে কথা বললাম, তিনি আমাকে কাজে নিবেন না। অনেক জোড়া জুড়ি করার পর বলল যদি ভালো করে কাজ করতে পারি তাহলে টাকা দিবে আর না হলে দিবে না। আমি রাজি হয়ে গেলাম।
,
আমকে বলল ইট বানাতে হবে। কাজ শুরু করে দিলাম। ইট বানানো সহজ কাজ নয়। 50 টা ইট বানাতে আমি খুব ক্লান্ত হয়ে গেলাম। এই কয়টা ইট বানাতে বানাতে দুপুর হয়ে গেল।।
,
সবাই তাদের নিয়ে আসা খাবার খেতে গেল। আর আমি এদিকে বসে আছি। আমার বার বার মনে হচ্ছিল আমাকে কেউ একজন বলুক বাবা খাবার নিয়ে আসনাই। আসো আমারা ভাগাভাগি করে খাই। না, কেউ বল্লনা। আমি খুবই ক্লান্ত। অজ্ঞান হবার মত অবস্থা। তবুও কারো কাছে হাত পাততে ইচ্ছা করছে না। বার বার মনে হচ্ছিল, একটু কাদা খেয়ে নেই, কিন্তু তাও আমার দাড়া সম্ভব হল না। অবশেষে ইট তৈরিতে ব্যবহৃত পানি খেয়ে নিলাম।।।
,
সারাদিনে মাত্র 150 টা ইট বানালাম। সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। মেনেজার সবাইকে 300 করে টাকা দিল। আমাকে 200 টাকা দিয়ে বলল কাল থেকে না আসতে। যে যার বাড়ি চলে গেল।
,
আমি একটা বাজারে গিয়ে 50 টাকার খাবার খেলাম। হাতে ফোস্কা পরেছে তাই খেতেও কষ্ট হচ্ছে।এখন বুঝতেছি জীবন কতটা কঠিন। আর 100 টাকা দিয়ে একটা sim কিনলাম। আর 50 টাকা রাখলাম ভবিষ্যতের জন্য।,
,
নতুন sim কিনে আমার এক বন্ধুকে ফোন দিলাম। যার বাড়ি আমাদের বাড়ির পাশেই।আমার ছোট বেলার বন্ধু। একই সাথে পরি। তার নাম্বারে ফ্লাক্যিলোড দিতে দিতে তার নাম্বারটা মুখস্ত হয়ে গিয়েছিল।
,
তাকে ফোন দিতেই, সে ফোন ধরল।।,
-- তাকে আমি সালাম দিলাম।
-- সে মনে হয় বুঝতে পেরেছিল,এটা আমি সাথে সাথে হাউ মাউ করে কেঁদে দিল। আর বলল আমি জানি তুই এরকম কাজ করবি না। কেমন আছিস রে।
(যেখানে কাঁদার কথা আমার, সেখানে সে কেঁদে দিল। আসলে বন্ধুর তুল্য কেউ হয় না।)
--আমি ভাল আছি রে তুই কেমন আছিস, বাড়ির সবাই কেমন আছে রে।
-- সবাই ভাল আছে রে। ওরা তো সুখে থাকবেই। এ তোর কাছে টাকা পয়সা আছে তো। ঠিক মত খাওয়া দাওয়া করিস তো। টাকা লাগলে আমাকে বলিস বিকাশ করে দিব।
,
এবার আমিও সত্যি সত্যি কেঁদে দিলাম। সাথে সাথে ফোনটাও কেটে দিলাম।
,
বার বার চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা হচ্ছিল, হে আল্লাহ আমার সাথেই কি এটা হওয়ার ছিল।
,
আজকের আকাশটা খুব খারাপ। বাতাস হচ্ছে। মনে হয় বৃষ্টি আসবে। তাই আজ মাঠ ছেড়ে অন্য কোথাও গেলাম ছাউনির মত কোন জায়গায়।
,
খুজতে খুজতে পেয়ে গেলাম, একটা বিল্ডিং। নতুন
বিল্ডিং হচ্ছে এর কাজ চলতেছে। সেখানে সুয়ে পরলাম। রাতে হেব্বি বৃষ্টি হচ্ছিল। আজ সারারাত মশার জন্য ঘুমাতে পারলাম, না।
,
পরের দিন সকাল হতেই আবার কাজ খুজতে গেলাম। আজ আর কাজ পেলাম না। ভাবতেছি এই 50 টাকা ভাড়া দিয়ে একটা রিকশা চালাবো। কিন্তু আমি তো রিকশা চালাতে পারি না। তারপর অন্য কাজ খুজার চেষ্টা করলাম৷ কিন্তু আজ আর পেলাম না।
,
অতঃপর ওই 50 টাকার কিছু টাকা দিয়ে খুদা নিবারন করলাম। এখানে আমার কষ্ট দেখার মত কেউ নেই।
সবাই চলে নিজের গতিতে।
,
এভাবেই চলল এক বছর।
এই এক বছরে সামান্য তম পরিবর্তন বা উন্নতি হল না, আমার দিন দিন যেন অবনতিই হচ্ছে। আগের থেকে খুব কালো হয়ে গেছি।। প্রতিদিন পুকুর নদীর ময়লা পানিতে গোসল করতে হয়।।।।জামা কাপর ছিল না যে কাপড় বদলাবো। গায়েই কাপড় শুকাতে হয়।
যার ফলে শরিরে ঘা হয়েছে অনেক জায়গায়। কিছু করার ছিল না আমার। কারো বাসায় আশ্রয় ও পাই নি।। কাজের লোক হিসেবে ও অনেকে রাখেনি।
,
,
মাঝে মাঝে ঘায়ের ঔষধ খেতে গিয়ে টাকা শেষ হয়ে যায়।
,
প্রায় বন্ধুটার সাথে কথা হয়। তাকে বলতে নিশেধ করেছিলাম যেন বাড়ির কেউ না জানে তার সাথে আমার কথা হয়। সে আমাকে বলে, বাড়ির কেউই নাকি আমার কথা তোলে না। এটা শুনতে আমার খুব কষ্ট হয়। বুকটা ফেটে যায়। ,
,
আজ বিকালে আমাকে আমার বন্ধু ফোন দিয়ে বলল আজ নাকি রাইশার বিয়ে। কথাটা শুনা বুকটা কেপে উঠল। আমাকে ছাড়া ভালোই আছে পাগলিটা। আজ সে অন্য কারো হবে। ভাবতেই চোখ বেয়ে পানি পরল। কিছুই করার নেই আমার। তার পরেও বন্ধুর কাছ থেকেই এক প্রকার জোড় করেই নিলাম ভাবির নাম্বার টা। শুনেছি ভাবি নাকি এখনও ভাইয়ের সাথেই থাকে ওই বাড়িতে, ওই ঘটনার পর থেকে নাকি ভাইয়া তাকে আরও আপন করে নিছে। যদিও এখনও তাদের বাচ্চা হয়নি।।
,
,
মোবাইলে টাকা নেই, আমি তিন দিন থেকে কাজে যেতে পারিনি। খুব অসুস্থ আমি। এখনও আমাকে রাস্তার ধারে থাকতে হয়। সন্ধ্যা হয়ে গেছে।আমার হাতে 20 টা টাকা , ভাবতেছি এই টাকা দিয়ে খুদা নিবারন করব নাকি ফ্লাক্সি লোড দিব। এপাশে আমি খুধায় কাতর আর অপাশে রাইশা আর পরিবার হারানো ব্যাথা। তার পরেও খুদার ব্যাথা কে চাপা দিয়ে মোবাইলে টাকা ঢুকালাম
,
,
রাত আট টার দিকে,
আমি এক খোলা মাঠের মধ্য খানে বসে আছি। হয়ত বিয়ে শুরু হয়ে গেছে। হয়ত ভাবি আজ খুব ব্যাস্ত রাইশাকে সাজাতে।। তার পরেও ফোন দিলাম, সেই প্রিয় ভাবিটাকে।।। কয়েকবার ফোন দিতেই ফোন ধরল।।।
,
-- কেমন আছেন ভাবি।।।(আমি)
-- কে বলছেন।?
-- এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলেন ভাবি।
-- কে নিলয়।।।
-- হ্যা ভাবি। কেমন আছেন।।
-- সাথে সাথে চিৎকার দিয়ে বলল , নিলয় তুই এখন কই,, তোকে আমি অনেক কষ্ট দিছি। আমি অনেক ভুল করেছি তুই ফিরে আয়।।। আমি আমার পাপ সবার সামনে বলেদিব, তুই ফিরে আয়।আমার খুব কষ্ট হচ্ছে তোকে না দেখে।।আমি রাগের বসে এসব করে ফেলেছি।।। তুই চলে আয়।।।( ভাবি কাদতে কাদতে বলতেছেন)
-- সেই সুজুক আর নাই ভাবি। ভাবি আমি তিন ধরে না খেয়ে আছি ভাবি। ভাবি আর মনে হয় না আমি বাচব ।।। খুব কষ্ট হচ্ছে ভাবি। খুব কষ্ট হচ্ছে।
-- তুই তাড়াতাড়ি বল কোথায় আছিস, আমি তোকে গিয়ে নিয়ে আসব তারাতাড়ি বল।
--ভাবি আমি অনেক বহুদূরে আছি ভাবি। আর কিছুক্ষণের মধ্যে মনে হয় অজানা দেশে চলে যাব। ভাবি আমি সয্য করতে পারছিনা ভাবি। আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন ভাবি। ভাবি আমি আপনাকে এখনও ভালোবাসি একটা বোনের মত করে। কেন জানি না আপনার প্রতি আমার ঘৃণা টা আসে নি ভাবি। ভাবি আমার জীবনের শেষ ইচ্ছাটা রাখবেন ভাবি।
-- আমি আর কোন কথা শুনতে চাই না। শুধু বল কোথায় আছিস।
-- ভাবি সেটা জেনে আর কি হবে ভাবি। বলেন না আমার ইচ্ছা টা পুরন করবেন কিনা।
-- বল।(কেঁদে কেঁদে)
--ভাবি আমার আব্বু আম্মুকে বলবেন আমাকে যেন ক্ষমা করে দেয়।।আর আমার ঘরের পড়ার টেবিলের ড্রয়ারে একটা উপহার রেখেছিলাম রাইশা কে দেয়ার জন্য কিন্তু তা আর দিতে পারিনি, জানি না ওটা এখন আছে কিনা। ওটা পাইলে রাইশাকে দিয়ে দিয়েন, বলার দরকার নেই কে দিছে।। আর সত্যটা গোপন রাখিয়েন,আমাকে ভালোবাসার খাতিরে । কাউকে বলিয়েন না, এটা বললে আপনার জীবনটাও নষ্ট হয়ে যাবে।ভাবি পারলে আমার ভুল ত্রুটি গুলো কক্সমা করে দিয়েন। আর পারলে সবাইকে আমার অগ্রিম মৃত্যুর সংবাদ দিয়ে দিয়েন। ভালো থাকিয়েন
,
ঠিক সেই মুহুর্তে মোবাইল বন্ধ হয়ে গেল, চার্য শেষ। জীবনের তো সব শেষ হয়ে গেছে আর তুই বাকি থাকিস কেন।।
অনেক কান্না করেছি, এখন অনেক ঘুম পাচ্ছে আমার, এ ঘুম যেন আর জাগার নয়। এই ঘুম যেন জীবনের শেষ ঘুম। এখন কেন যানি মরতেও ভয় হচ্ছে, যানি না পরকালে আল্লাহ আমার জন্য কোন শাস্তি অপেক্ষা করে রাখছে। তার তো কোন গোলামিই করি নাই।তারপরেও চোখকে আটকে রাখতে পারলাম, জানি না পরের দিন এই চোখ দুটো খুলবে কি না।।।।
চলবে…………♥♥♥
গল্প:- বিবেক
! (সংগ্রহ)
প্রথম পর্ব
!

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অনুভূতির ভাষা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অনুভূতির ভাষা:

Videos

Share

Category

Nearby media companies