The Voice of Human Rights

The Voice of Human Rights আমাদের আশেপাশে ঘটে যাওয়া সমসাময়িক অন?
(5)

আল্লাহর ইঙ্গিতে ফেরেস্তার প্রতিনিধিত্বে গ্রহ-নক্ষত্রের অভিনয়চক্রে, সুপার ক্লাস্টার গোত্রীয় লোকাল ক্লাস্টার ল্যানিয়াকিয়...
08/04/2022

আল্লাহর ইঙ্গিতে ফেরেস্তার প্রতিনিধিত্বে গ্রহ-নক্ষত্রের অভিনয়চক্রে, সুপার ক্লাস্টার গোত্রীয় লোকাল ক্লাস্টার ল্যানিয়াকিয়া'র ডিভিনিটিরিগিনালসিন ঐশ্বরত্বে সূর্য্যের আলোক রশ্মির সৌভাগ্যপূর্ণতায়, পর্যায় সারণির ৭টি পর্যায় এবং ১১৮টি মৌলে বিরল মৃত্তিকা ধাতুর সংমিশ্রণে তড়িৎ ঋণাত্মকতা বন্ধনে আপনিও যেনো হউন জাতির মাইক ফলক।
বিশ্বভ্রমাণ্ডের নাক্ষত্রিক ফিশন ও ফিউশন এর অভিলাষে বাংলাদেশ স্বাধীনতার অসারত্বে আমার অন্তরঙ্গের প্রগাঢ়তায় বাঙ্গালী জাতির জীবন স্বর্গসুখের সূচকে ঐশ্বর্যশালী হউক। এবং বিশ্ব বিশিষ্ট পরমাণুবিদ রাদারফোর্ডের সৌরজগত পরমাণু মডেলের আলফা কণা'র অনুক্রমে আপনিও যেনো তরঙ্গে-অন্তরঙ্গে জাতির কল্যাণে ঘূর্ণায়মান হউন। কসমিক সাইন্স-মহাকর্ষীয় আপেক্ষিকতা'র স্টিমুলেশনে জাতি যেনো ধন্য হয়।

কিন্তু অত্যন্ত অনুতপ্তের বিষয় হচ্ছে ১৯৭১ সনে স্বাধীনতার জন্য আমাদের জাতি শরীরের যেই রক্ত দিয়েছিল-রক্তের বিনিময়ে অর্জিত সেই স্বাধীনতা আজ খর্ব হচ্ছে নীতিভ্রষ্ট কতিপয় আমলার জন্য।

সমাজকর্মী-লেখক মোশতাক আহমেদ, কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর, রাষ্ট্রচিন্তার সদস্য দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন। (প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ওই ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নজরুল ইসলাম শামীম)।

''আইনের অহেতুক ব্যবহার হচ্ছে উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এই অপব্যবহার বন্ধে সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।'' অর্থাৎ এই কথার মাধ্যমে তিনি স্বীকার করে নিলেন যে কেউ কেউ এই আইনের অপব্যবহার অলরেডি করেছে।
তবে প্রশ্ন থাকে যে, যারা যারা আইনের অপব্যবহার করেছে তাদেরকে শনাক্ত করার দায়িত্বও কার?

এবং সাংবিধানিকভাবে জনগণের অধিকার রক্ষা করা আদালতের কর্তব্য।
অথচ কারাগারে অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়া লেখক মুশতাক আহমেদকে কেন ছয়বার জামিন আবেদন করার পরও জামিন দেওয়া হয়নি?
উক্ত আদালতের বিচারক কার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে? নাকি বিচারকের পক্ষপাতিত্ব, স্বেচ্ছাচারিতায়?

মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট আইনে মুমূর্ষু রুগীকে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ থাকলেও তাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিতে জামিন মুঞ্জুর না করে তাকে মৃত্যুর কোলে ঠেলে দিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে এই বিচারক।

যাহার কথা বলিতে এখন কলম ধরিলাম, ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার পরাক্রমশালী স্রোতে সবার চোখে বাংলার বুকে জাহিরও করিলাম,
তাহার নামঃ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন (বিচারক, ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনাল, বাংলাদেশ) প্রহসনের এই বিচারকের অন্যায্য এহেন বিচারিক কার্যক্রমে শুধুমাত্র মোশতাক আহমেদ এরই মৃত্যু ঘটেনি অধিকন্ত আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মানবাধিকার লঙ্ঘনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি চরম ভাবে নষ্ট হয়েছে।

এখন সম্মানিত প্রধান বিচারপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি, সৌরমণ্ডলে নিখিলশ্রেষ্ট আদালতের বিচারিক দৃষ্টিকোণে আপনারা আপনাদের স্নায়ুতন্ত্রের মানবতা সংশ্লিষ্ট চৈতন্য ধারায় ইন্দ্রিয় প্রণালীর (মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির অন্তর্ভুক্ত নক্ষত্রের সমতুল্য সাংখ্যিক) কোটি কোটি সাইটোপ্লাজমীয় কোষের কম্বিনেশনে গঠিত এক হাজার কোটি স্নায়ুকোষ(নিউরন, গ্লিয়াল) কোষগুলোর কেন্দ্রীয় বিচক্ষণতায়, এই বিচারকের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিবেন নাকি তাকে বহাল রাখিবেন তা আপনাদের আপেক্ষিক ব্যাপার। তবে 'সাধারণ আপেক্ষিকতা থিওরি'র জনক বিশ্ব নন্দিত জ্যোতির্বিদ-আইনস্টাইনের ভাষ্যমতে ''সময় অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যতের মধ্যে পার্থক্য শুধু একগুঁয়ে বিভ্রমের।''
অর্থাৎঃ ভাগ্য, অতীত ও বর্তমানের কর্মকাণ্ডের ফলাফলে সময়ের পরিক্রমায় ভবিৎষতের স্থানান্তর (বিভ্রম!) সংশ্লিষ্ট গবেষণায় জ্যোতির্বিজ্ঞানের মাল্টিভার্স থিওরি ও টাইম ট্রাভেল থিওরি'র হাইপোথিসিসে প্রাপ্ত বিশাল ব্যাখ্যা হতে নেওয়া অতি সহজ ভাষ্যে সংক্ষিপ্ত পরামর্শঃ আদালত প্রাঙ্গণে হাজারো সাধু বিচারক থাকতে দূষিত এই বিচারকের নীতিহীন কর্মকাণ্ডের দায়ভার আপনি কেনইবা স্বেচ্ছায় কান্দে নিবেন! বরং তাকে বিচার বিভাগ হইতে পার্মানেন্টলি বহিস্কার করে তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে আদালতকে কলুষিত মুক্ত করিয়া আদালতের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার করাটা অত্যাবশ্যকীয়।।

জগলুল হোসেন পাইলো সরকারি দরবারখানা, বাংলার আদালতকে বানাইলো মুঘল সাম্রাজ্যের সাদৃশ্যমান শাহী দরবারখানা।
আর কোন লোভে কার অবৈধ ইঙ্গিতে তার বেআইনি নির্দেশে লেখক অর্থাৎ শিক্ষাগুরু'র মৃত্যু ঘটাইলো !
বিচারকঃ আসসামছ জগলুল হোসেন, বিচারকের বিচার করবে কে?
তবে ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে,
"পাপে ছাড়েনা বাপেরে।"

সাধারণ আপেক্ষিকতায় লেখক, ব্লগার ও সাংবাদিক বন্ধুরা,
প্রহসনের বিচারক (মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন) এর বেআইনি অর্ডারে (চিকিৎসা বঞ্চিত করায়)কারাগারে আমাদের কলমধারী এক ভাই (লেখক মোস্তাক আহমেদ)এর দেহ থেকে প্রাণ বিচ্ছিন্ন হয়েছে, আমরা এখন আর নীরব থাকতে পারিনা একটুও।

টান দিলে ভাই টান পরিবে টানাটানি থাক, কিভাবে মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন হইছে ঢাকার বাঘ?

আমরা কলমধারী যারা এখনো জীবিত আছি তারা সুপারস্টার-ল্যানিয়াকিয়া'র অনুক্রমে (অধিকারবঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে) ক্ষমতার অপব্যবহারকারী (জগলুল হোসেন) এর বিরুদ্ধে নিখিলসৃষ্টির ফিউশন ধারায় কলম চালিয়ে যাবো। নিউট্রন তাঁরকার কালির ধূর্জটি স্রোতে কলমের লিখনি কার্যক্রম সোশ্যাল মিডিয়া/ ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া ও নিউজ মিডিয়ায় আরো প্রবলভাবে লিথিয়ামের মতো সক্রিয় করে উন্মুখ জনতার আত্মজাগরণের মাধ্যমে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চৈতন্যকে জোরালো করে তুলে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী-প্রহসনের এই বিচারকরকে আদালতে আসামির কাঠগড়ায় দাড় করানোর ব্যবস্থা করবো (এটা আপেক্ষিকতা)। তখন দেখবে সুপারনোভার সাদৃশ্যমান বিস্ফোরণ সেখানে ঘটবেই ঘটবে। এবং প্রাণ ঘাতকের অন্তরালে কি লুক্কায়িত ছিল তা সবই বেড়িয়ে আসবেই আসবে।

আমরা বাংলা সংস্কৃতি-সাহিত্য শিখেছি বাঘের বাচ্চার মতন লড়বো, শকুন, বিড়াল দেখে একটুও ভয় পাইনা। আমরা মহাজাগতিক বিজ্ঞান শিখেছি, হাতে নিয়েছি কলম তুলে তা লিথিয়ামের মতন সক্রিয়তায় ওই সকল বাঘ-সিংহদেরকে হিলিয়ামের মত নিষ্ক্রিয় করে দিবো। নিশ্চয়ই কলম শক্তির চাইতে নীতিহীনদের শক্তি বেশি নয়। কলম শক্তির ঊর্ধ্বে কামান শক্তিও নয়। অতএব স্বয়ংক্রিয়ভাবেই কলম শক্তির কাছে অনৈতিক শক্তি গুড়িয়ে যাবেই।

বিচারক: মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এর বেআইনি কর্মকাণ্ডের ক্যালকুলেশনে 'জ্যোতির্বিজ্ঞানের ঋণাত্মক রাশি ও জ্যোতিষবিজ্ঞানের ভৌতিক রাশি গন্যতায়' স্বাধীনতার সুনাম খর্বকারী এই ঘাতকের সাবধানতায় ৯ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত প্রদর্শন করিতেছে।
বিশ্লেষণের ব্যাখ্যায়: তার ললাটের প্রতি শনি হুঙ্কারে বাঁশি বাজাচ্ছে ও রাহু গ্রাসে-অমাবস্যা তাকে ইশারায় ডাকিতেছে।'

এতএব, এখন শুধুমাত্র তাকে (আসসামছ জগলুল হোসেনকে) আদালতে আসামির কাঠ গড়ায় তুললেই রেজাল্টে তার রসের হাড়ির রস ঝরবেই ঝরবে। এবং সেই রেজাল্টে লেখক মুশতাক আহমেদের আত্মা অতিমানবিক জগতে শান্তি পাবে।

লেখক, ব্লগার ও গবেষক
টিপু সুলতান।

***পোস্টের কথাগুলির যুক্তি বিজ্ঞানের তাত্ত্বিক ভিত্তিতে লেখা। লেখা কপি না করে বেশি বেশি শেয়ার করুন।

***অনুরূপ প্রতিবাদী শুধুমাত্র এই ছবিটি সংগৃহীত © Alamy

বিশ্বভ্রমাণ্ডের নাক্ষত্রিক ফিশন ও ফিউশন এর অভিলাষে বাংলাদেশ স্বাধীনতার অসারত্বে আমার অন্তরঙ্গের প্রবলতায় বাঙ্গালী জাতির ...
08/02/2022

বিশ্বভ্রমাণ্ডের নাক্ষত্রিক ফিশন ও ফিউশন এর অভিলাষে বাংলাদেশ স্বাধীনতার অসারত্বে আমার অন্তরঙ্গের প্রবলতায় বাঙ্গালী জাতির জীবন স্বর্গসুখের সূচকে ঐশ্বর্যশালী হউক।

কিন্তু অত্যন্ত অনুতপ্তের বিষয় হচ্ছে ১৯৭১ সনে স্বাধীনতার জন্য আমাদের জাতি শরীরের যেই রক্ত দিয়েছিল-রক্তের বিনিময়ে অর্জিত সেই স্বাধীনতা আজ খর্ব হচ্ছে নীতিভ্রষ্ট কতিপয় আমলার জন্য।

সমাজকর্মী-লেখক মোশতাক আহমেদ, কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর, রাষ্ট্রচিন্তার সদস্য দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন। (প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ওই ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নজরুল ইসলাম শামীম)।

''আইনের অহেতুক ব্যবহার হচ্ছে উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এই অপব্যবহার বন্ধে সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।'' অর্থাৎ এই কথার মাধ্যমে তিনি স্বীকার করে নিলেন যে কেউ কেউ এই আইনের অপব্যবহার অলরেডি করেছে।

তবে প্রশ্ন থাকে যে, যারা যারা আইনের অপব্যবহার করেছে তাদেরকে শনাক্ত করার দায়িত্বও কার ?

সাংবিধানিকভাবে জনগণের অধিকার রক্ষা করা আদালতের কর্তব্য।
অথচ কারাগারে অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়া লেখক মুশতাক আহমেদকে কেন ছয়বার জামিন আবেদন করার পরও জামিন দেওয়া হয়নি?
উক্ত আদালতের বিচারক কার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে? নাকি বিচারকের পক্ষপাতিত্ব, স্বেচ্ছাচারিতায়?

মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট আইনে মুমূর্ষু রুগীকে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ থাকলেও তাকে চিকিৎসার সুযোগ না দিতে জামিন মুঞ্জুর না করে তাকে মৃত্যুর কোলে ঠেলে দিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে এই বিচারক।

এই সেই বিচারকঃ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন (ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনাল),
প্রহসনের এই বিচারকের অন্যায্য এহেন বিচারিক কার্যক্রমে শুধুমাত্র মোশতাক আহমেদ এরই মৃত্যু ঘটেনি অধিকন্ত আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মানবাধিকার লঙ্ঘনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি চরম ভাবে নষ্ট হয়েছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি, সাধারণ জনতার পক্ষ থেকে আপনি আপনার স্নায়ুতন্ত্রের সাইটোপ্লাজমীয় কোষগুলোর সংবেদনশীলতার বিচক্ষণতায়, এই বিচারকের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিবেন নাকি তাকে বহাল রাখিবেন তা আপনার আপেক্ষিক ব্যাপার। তবে আদালত প্রাঙ্গণে হাজারো বিচারক থাকা সত্ত্বেও দূষিত এই বিচারকের নীতিহীন কর্মকাণ্ডের দায়ভার আওয়ামীলীগ সরকার কেনইবা স্বেচ্ছায় কান্দে নিবে!
'সাধারণ আপেক্ষিকতা থিওরি'র জনক বিশ্ব নন্দিত জ্যোতির্বিদ-আইনস্টাইনের উদ্ধৃতি থেকে বলা যায় ''সময় অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যতের মধ্যে পার্থক্য শুধু একগুঁয়ে বিভ্রমের।''
এতএব তাকে বিচার বিভাগ হইতে পার্মানেন্টলি বহিস্কার করে তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার করাটা অত্যাবশ্যকীয়।।

আদালতকে তিনি নিজ সিংহাসন বানিয়েছে !
বিচারকঃ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন, বিচারকের বিচার করবে কে?
তবে ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে,
"পূর্ণিমাতে ভাইসা গেছে নীল দরিয়া
সোনার পিনিশ বানাইছিল যতন করিয়া
চেলচেলাইয়া চলে পিনিশ, ডুইবা গেলেই ভুস !
জ্বালাইয়াছে সোনার পিদিম তীর্থ হরিয়া
ঝলমলায়া জ্বলে পিদিম,নিইভ্যা গেলেই ফুস !"

লেখক, ব্লগার ও সাংবাদিক বন্ধুরা, প্রহসনের বিচারক (মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন) এর বেআইনি অর্ডারে (চিকিৎসা বঞ্চিত করায়)কারাগারে আমাদের কলমধারী এক ভাই (মোস্তাক আহমেদ)এর দেহ থেকে প্রাণ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, আমরা এখন আর চুপ থাকতে পারিনা।
টান দিলে ভাই টান পরিবে টানাটানি থাক, কিভাবে মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন হইছে ঢাকার বাঘ?

আমরা কলমধারী যারা এখনো জীবিত আছি তারা সুপারস্টার-ল্যানিয়াকিয়া'র অনুক্রমে (অধিকারবঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে) ক্ষমতার অপব্যবহারকারী (জগলুল হোসেন) এর বিরুদ্ধে নিখিলসৃষ্টির ফিউশন ধারায় কলম চালিয়ে যাবো। নিউট্রন তাঁরকার কালির ধূর্জটি স্রোতে কলমের লিখনি কার্যক্রম সোশ্যাল মিডিয়া/ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া ও নিউজ মিডিয়ায় আরো প্রবলভাবে লিথিয়ামের মতো সক্রিয় করে উন্মুখ জনতার আত্মজাগরণের মাধ্যমে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার চৈতন্যকে জোরালো করে তুলে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী-প্রহসনের এই বিচারকরকে শুধুমাত্র আদালতের কাঠগড়ায় দাড় করানোর ব্যবস্থা করো তখন দেখবে সুপারনোভার সাদৃশ্যমান বিস্ফোরণ সেখানে ঘটবেই। এবং প্রাণ ঘাতকের অন্তরালে কি লুক্কায়িত ছিল তা সবই বেড়িয়ে আসবেই আসবে।

তোমরা বাংলা সংস্কৃতি-সাহিত্য শিখেছ বাঘের বাচ্চার মতন লড়বে, শকুন, বিড়াল দেখে একটুও ভয় পাবেনা।
তোমরা মহাজাগতিক বিজ্ঞান শিখেছ, হাতে নিয়েছ তোমরা কলম তুলে তা লিথিয়ামের মতন সক্রিয় হয়ে ওই সকল সিংহদেরকে হিলিয়ামের মত নিষ্ক্রিয় করে দিবে। নিশ্চয়ই কলম শক্তির চাইতে নীতিহীনদের শক্তি বেশি নয়। কলম শক্তির ঊর্ধ্বে কামান শক্তিও নয়। অতএব স্বয়ংক্রিয়ভাবেই কলম শক্তির কাছে অনৈতিক শক্তি গুড়িয়ে যাবেই।

''আমরা ইন্দ্রানী-সুত হাতে চাঁদ ভালে সূর্য,
(মহা আইনের লহরী অনুচ্ছেদঃ ১৯০৪১২ নং ধারায় আমরা রণতূর্য);
আমরা ধূর্জটি, আমরা ঘুট্ঘুটে কালো কাল বৈশাখীর ঘূর্ণিঝড়,
আমরা টর্পেডো, আমরা সাইক্লোন, আমরা দুর্দম্য
আমরা মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের ভরা তরী-নৌকা করি ভরা-ডুবি।''

বিচারকঃ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এর বেআইনি কর্মকাণ্ডের ক্যালকুলেশনে 'জ্যোতির্বিজ্ঞানের ঋণাত্মক রাশি ও জ্যোতিষবিজ্ঞানের ভৌতিক রাশি গন্যতায়' এই ঘাতকের সাবধানতায় মহাবিপদের ৯নং হুঁশিয়ারি সিগন্যাল দেখাতে বলা হয়েছে।
বিশ্লেষণেঃ তার ললাটের প্রতি শনি হুঙ্কারে বাঁশি বাজাচ্ছে ও রাহু গ্রাসে-অমাবস্যা তাকে ইশারায় ডাকিতেছে।'

এতএব, এখন শুধুমাত্র তাকে (আসসামছ জগলুল হোসেনকে) আদালতের কাঠ গড়ায় তুললেই রেজাল্টে তার রসের হাড়ির রস ঝরবেই ঝরবে।
এবং সেই রেজাল্টে লেখক মোস্তাক আহমেদের আত্মা অতিমানবিক জগতে শান্তি পাবে।

লেখক, ব্লগার ও গবেষক
টিপু সুলতান।

পর্যায় সারণির ৭টি পর্যায় এবং ১৮টি গ্রুপের ১১৮টি মৌলে বিরল মৃত্তিকা ধাতুর সংমিশ্রণে তড়িৎ ঋণাত্মকতা বন্ধনে আপনিও যেনো হউ...
07/30/2022

পর্যায় সারণির ৭টি পর্যায় এবং ১৮টি গ্রুপের ১১৮টি মৌলে বিরল মৃত্তিকা ধাতুর সংমিশ্রণে তড়িৎ ঋণাত্মকতা বন্ধনে আপনিও যেনো হউন জাতির মাইক ফলক। এবং বিশ্ব পরমাণুবিদ রাদারফোর্ডের সৌরজগত পরমাণু মডেলের আলফা কণা'র অনুক্রমে (সূর্যকে কেন্দ্র করে নিজ নিজ কক্ষপথে আবর্তনীয় গ্রহসমূহের মতো নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ঋণাত্মক ইলেকট্রনগুলো ঘূর্ণায়মান ও পরমাণুর মডেলের ক্ষেত্রে, ধণাত্মক নিউক্লিয়াস ও ঋণাত্মক ইলেকট্রনের মধ্যে স্থির বৈদ্যুতিক আকর্ষণ বলও বিদ্যমান) ঠিক তেমনিভাবে আপনিও যেনো তরঙ্গে-অন্তরঙ্গে জাতির কল্যাণে ঘূর্ণায়মান হউন। কসমিক সাইন্স-এ আপনার এক্সপ্লোরেশনে গ্রাভিটেশনাল স্টিমুলেশনে জাতি যেনো ধন্য হয়।

নিউটনের মহাকর্ষীয় বলয় সূত্রের অভিনিবিষ্টতায় আইনস্টাইনের অভিকর্ষীয় আপেক্ষিকতায় নিউক্লিয়াস বৈশিষ্টে ইলেকট্রন আকৃষ্টে জ্যোতির্বিজ্ঞানের ফোকাসে নক্ষত্রপূঞ্জের তরঙ্গে ডিভিনিটিরিগিনালসিন ঐশ্বরত্বে আসমানী-মহাজাগতিক উদ্ভাসিত নাক্ষত্রিক কেঁদ্রীভূতকরণে আমার অন্তরঙ্গের প্রগাঢ়তায় বাংলার স্বাধীনতার চপলতায় বাঙ্গালী জাতির জীবন স্বর্গসুখের সূচকে মহিমান্বিত হউক।

কিন্তু বিবেকহীন মানুষ রুপী হিংস্র কিছু অমানুষদের অনিষ্টকর কর্মকাণ্ডের জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বর্তমানে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি চরমভাবে নষ্ট হয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘন মূলক অপরাধ কার্যক্রমে জড়িত থাকায় আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্ত এই সেই আইজিপি বেনজির আহমেদ।
(ভবিষ্যদ্বাণী: রাজনৈতিক ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথেই আন্তর্জাতিক ঘৃণিত এই ব্যক্তি দৌড়ে পালানোর মতন কোনো পথও পাবেনা)।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতি পরামর্শঃ বাংলাদেশ পুলিশ ডিপার্টমেন্ট হতে জঘন্যতম এই অপরাধীকে বহিস্কার করে তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার করা উচিত। উদ্ধত এই ব্যক্তি আবার উদ্ধৃতি দিয়েছে: ''আমেরিকানরা নাকি তাকে মানবাধিকার লঙ্ঘন মূলক অমন কার্যক্রম শিখাইয়াছে''!

তবে শুনোঃ
''ওই বদরে বদরে বলি কিনারে কিনারে চলি,
ভাটি গাঙ্গে ভাটিয়ালী তুমি গাইয়াছ।
থাকিলে জোয়ার বেশি কাজ হবেনা লগি মারি.....
মাঝী নিমিশেই গুটাইয় পাল সামনে ধরিও হাল।
ওই গগণে গগণে হুংকারে ছুটেছে মেঘ
শন শনে বায়ু বইছে চৌদিকে ।
যারে কূলে রাইখা বারেবার গাঙেতে দিয়াছ পাড়
দুরুদুরু কাঁপে হিয়া তার নৈরাশ্যে
সাথে নিও তারে তুলে ওই নৌকাতে।
তুমি নাও বাইয়ো না মাঝি ভীষণ দরিয়াতে।
মাঝী নিমিশেই গুটাইয় পাল সামনে ধরিও হাল
তখন কাজ হবেনা দিলেও ঠেলা ওই বৈঠাতে।
নাও বাইওনা মাঝি বিষম ধইরাছে
নাও বাইওনা মাঝি ভীষণ দরিয়াতে,
ভীষণ দরিয়াতে মাঝি বিষম ধইরাছে''।

মানবাধিকার লঙ্ঘন:বাংলাদেশ মানবাধিকার সংঘঠন "আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)" ও মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন এর আলাদা প্রতিবেদ...
06/30/2022

মানবাধিকার লঙ্ঘন:

বাংলাদেশ মানবাধিকার সংঘঠন "আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)" ও মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন এর আলাদা প্রতিবেদনে জানা গেছে ২০২১ সনটি বাংলাদেশে চরমতম মানবাধিকার লঙ্ঘনের বছর হিসাবে প্রমাণ মিলেছে। তারাও মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন ও আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবিও করেছে।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহারের কথা স্বীকার করে এই প্রসঙ্গে আইনের অপব্যবহার বন্ধ করার পথ খুঁজবে বাংলাদেশ সরকার। এই মর্মে বিবিসিকে মত প্রকাশ করেছেন আইন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
(বিবিসিঃ ২১ জানুয়ারি ২০২২)।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে আর যেনো মানবাধিকার লঙ্ঘন না হয় সেই প্রসঙ্গেও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন অনেকেই।
(তথ্যসূত্র: https://cgs-bd.com)।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগ প্রসঙ্গে মানবাধিকারের বিপদাশঙ্কা প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত মি. পিটার আর বাংলাদেশ আইনমন্ত্রী ইতিবাচক আশ্বাস দিয়েছেন।
(তথ্যসূত্র: চ্যানেল আই, ৩০ জুন, ২০২২)।

ঘটনার পুনঃসমীক্ষাঃ
২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত অর্থাৎ ছয় মাসে সাতটি জাতীয় পত্রিকা এবং কয়েকটি আঞ্চলিক পত্রিকার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংক্রান্ত ১০৯টি মামলার খবর বিশ্লেষণ করেছে প্রথম আলো। তাতে দেখা যায় যে, সরকারি দলের লোকজন ও সরকারের কাজকর্ম সম্পর্কে বিরূপ কথা বলা নিয়ে ঢাকা সাইবার ট্রাইবুনালের বিচারক মামলা গ্রহণ করেছেন ৮৫টি অর্থাৎ ৭৮% আর অবশিষ্ট ২২% মামলার মধ্যে কিছু মামলা হয়েছে ধর্ম নিয়ে কটূক্তি বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে।
(তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১, ২২: ১৪)।

তবে প্রশ্ন থাকে যে ভুক্তভুগী সাধারণ পাবলিক কি মামলার (২৫, ২৯ ধারার) বাদী হয়ে সাইবার ট্রাইব্যুনালে আসেইনি? (ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনালের সেরেস্তাগারে অনুসন্ধান চালালে দেখা যাবে যে, অসংখ সাধারণ পাবলিকের মামলার আবেদন গুলো উক্ত ট্রাইব্যুনালের বিচারক কর্তৃক রিজেক্ট হয়ে পাহাড়ে স্তূপ হয়ে রয়েছে)। তবে এই আদালতটি কি শুধুমাত্র সরকার দলীয় লোকজনদের সুবিধার্থেই, সাধারণ জনতার স্বার্থে আইনটি প্রণয়ন করা হয়নি কি? তবে জরিপে কেন এত ব্যবধান? তাহলে দেশের সাধারণ পাবলিকের অধিকার গেলো কোথায়? গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যেমনি ভাবে পাবলিকদের মিনিমাম ৫১% ভোট পেয়ে সরকার গঠন করতে হয় ঠিক তেমনি ভাবে এই মামলা গুলোর মধ্যে ভুক্তভুগী পাবলিকের দায়েরকৃত মামলার সংখ্যা মিনিমাম ৫১% দর্শনীয় নয় কেন?

উপরুক্ত তথ্যচিত্রে স্পষ্টই ফুটে উঠেছে যে মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক অপরাধের কার্যকলাপের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত একজন চিহ্নিত হচ্ছেন ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারকের পক্ষপাতিত্ব, বৈষম্য, স্বেচ্ছাচারিতা ও আইন ক্ষমতার অপব্যবহার।
ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এর পক্ষপাতিত্বের দৃষ্টান্তঃ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ, অশ্লীল ভাষায় নারী বিদ্বেষমূলক বক্তব্যের অভিযোগে সদ্য সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা: মুরাদ হাসানসহ দুইজনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল - তথ্যসূত্র: দৈনিক নয়া দিগন্ত, ১৪ ডিসেম্বর ২০২১, ০০:০০

গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনঃ
খুবই অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও লেখক মোস্তাক আহমেদ এর আইনজীবী বারবার জামিন চাওয়ার পরেও উক্ত ট্রাইব্যুনালের বিচারক কেন তাকে জামিন দেয়নি? কেন তাকে সুচিকিৎসার সুযোগ দেয়নি? তবে তার মৃত্যুর জন্য দায়ী কি সরকার নাকি উক্ত ট্রাইব্যুনালের বিচারক? তার মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক মহলও নিন্দার সাথে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এইভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার ক্ষমতা কে দিয়েছে তাকে? বাংলাদেশ সংবিধানের মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট আইন ও জাতিসংঘের মানবাধিকার সংশ্লিষ্ট আইনকে লঙ্ঘন করার অধিকার তাকে কে প্রদান করেছে? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে চায় দেশবাসীও।

উপরুক্ত তথ্যসূত্রের ভিক্তিতে ঢাকা সাইবার ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারকের নিকট কৈফয়েত চাইয়া (তাকে বৈষম্যমূলক কার্যকলাপ চালাতে কে নির্দেশ দিয়েছে?) বাংলাদেশ হাইকোর্টে রিট করার পাশাপাশি উক্ত বিচারকের বরখাস্ত অতঃপর তাকে আইনের আওতায় আনিয়া দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি করিয়া হাইকোর্টের জজ কাউন্সিল সেকশনে অতি দ্রুত অভিযোগ দায়ের করার জন্য মানবাধিকার সংঘঠন গুলোর অনতিবিলম্বে উদ্যোগ নেওয়া উচিত।

প্রসঙ্গ - বিচার বিভাগে বিচারকদের অনৈতিকতা/ক্ষমতার অপব্যবহারঃবিচার বিভাগ হচ্ছে মসজিদের মত পবিত্র স্থান। আর বিচারকদের নৈতি...
05/22/2022

প্রসঙ্গ - বিচার বিভাগে বিচারকদের অনৈতিকতা/ক্ষমতার অপব্যবহারঃ

বিচার বিভাগ হচ্ছে মসজিদের মত পবিত্র স্থান। আর বিচারকদের নৈতিকতা হওয়া উচিত ঈমামের মত স্বচ্ছ। বিচার বিভাগ হচ্ছে মানুষের ন্যায্য অধিকার চাওয়া-পাওয়ার সর্বশেষ আশ্রয়স্থল।

যখন এই শেষ আশ্রয়স্থলের বিচারকরা দুর্নীতি-ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে মামলার পিটিশন গ্রহণ করে বা খারিজ করে অধিকন্ত রায় বিক্রি করে তখন সাধারণ মানুষের আর যাওয়ার স্থান থাকে না, উপায়ও থাকেনা। যাকে বলা হয় প্রহসনের বিচার। দুর্নীতি ও অপশাসনের যৌথ আক্রমণে কীভাবে একটি রাষ্ট্র (বাংলাদেশ) গভীর সন্ধিক্ষণ-টালে তলিয়ে যাচ্ছে! তা ইতিমধ্যেই কতিপয় মামলায় বিচারকদের অনৈতিক কার্যক্রমে প্রতিফলিত হয়েছে। জাতি কিভাবে নীতিভ্রষ্ট বিচারকদের হতে পরিত্রাণ পেতে পারে (আদালতের সকল স্তরে) সে ব্যাপারে কোনো সুনির্দিষ্ট এবং সুস্পষ্ট প্রতিবেদন লেখা বা তত্ত্বানুসন্ধান এখনো দেখা যায়নি। বিচার বিভাগের সকল বিচারকদেরকে নীতিহীনতা মুক্ত করতে হলে সর্বপ্রথম নীতিভ্রষ্ট বিচারকদের চিহ্নিত করে সাংবিধানিক পন্থায় অতি দ্রুত তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

দুর্নীতি নির্মূলে বিচার বিভাগের আমূল সংস্কারই জনগণের শেষ আশ্রয়স্থল। বিচার বিভাগকে একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে। আইনের শাসন এবং বিচার বিভাগে বিচারকদের ক্ষমতার অপব্যবহার-দুর্নীতি একসাথে চলতে পারে না। বিচার বিভাগের কর্মকর্তারা দুর্নীতিগ্রস্ত হলে আইনের শাসন শুধু গ্রন্থাগারেই সংকুচিত হবে।

এখন আপাতত এক বিচারকের নীতিভ্রষ্টতা মূলক ঘটনার রেফারেন্স সহ নিম্নে উপস্থাপন করা হলঃ

ঘটনা-১ঃ
ঢাকাস্থ শাহআলী থানার ফৌজদারি মামলা নং ৭(১১)০৭,
A.C.M.M মোঃ জসিমুদ্দিন, ঢাকায় কর্মরত থাকা অবস্থায় উল্লেখিত মামলাটি মিথ্যা/ভুয়া হওয়া সত্ত্বেও বাদী পক্ষের লোক (জানা গেছে: উর্ধতন কোনো জজ) দ্বারা প্রভাবিত হয়ে বিচারকঃ A.C.M.M মোঃ জসিমুদ্দিন আসামিকে দুই বছরের সাজা প্রদান করে।
পরবর্তীতে ফৌজদারি আপিল নং ১৪৮৫/১৭ মামলায় গত ০৭/১১/২০২১ ইং তারিখে মামলাটির আসামি নিৰ্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি খালাস পায়।
* তা স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কিং সিস্টেমে A.C.M.M মোঃ জসিমুদ্দিন এর ফোনকল রেকর্ডিং তল্লাশি চালালেই ঘটনার সততা মিলবে এবং প্রভাব বিস্তারকারী ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরও সন্ধান মিলবে।
(ক) অধিকন্ত যুক্তি থাকে যে, আসামি যদি সত্যিই দোষী হতো তবে আপিল বিভাগ থেকে কিভাবে খালাস পেলো?
(খ) তবে কি আপিল বিভাগের বিচারক মিথ্যা/অন্যায্য রায় ঘোষণা করছিলেন?
আজ জনতা এই দুটি প্রশ্নের উত্তর জানতে চায়।

ঘটনা-২ঃ
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তারিক সালমান বলেছেন “স্বাধীনতা দিবসে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এক শিশুর আঁকা জাতির জনকের ছবি ব্যবহার করে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র ছাপা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রতি শিশুদের ভালবাসা সৃষ্টি এবং ছবি আঁকার প্রতি তাদের আগ্রহী করে তোলা। ”জনাব এইচ টি ইমাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত দিয়ে বলেন, ছবিটি দেখে তিনি বিস্মিত হলেন। “প্রধানমন্ত্রী বললেন, ক্লাস ফাইভের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে এই অফিসার সুন্দর একটি কাজ করেছেন। এবং সেখানে যে ছবিটি আঁকা হয়েছে, সেটি আমার সামনেই আছে, আপনারা দেখতে পারেন। এই ছবিটিতে বিকৃত করার মতো কিছু করা হয়নি।

অথচ বরিশালের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্টেট্র আদালতের বিচারক মোঃ. আলী হোসাইন তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আদালত পর্যায়ে বিচারক দ্বারা এমন জঘন্যতম নীতিভ্রষ্টতার ঘটনায় এখন আইনজীবী ও সাংবাদিকরা আর নীরব থাকতে পারেনা।

বিচারকদের এমন অনৈতিকতার রেফারেন্স যদি আরো কারো কাছে থেকে থাকে তবে আপনারা (জনতা ও আইনজীবী ভাইয়েরা) রেফারেন্স সহ
আমাকে অথবা বাংলাদেশ নিউজ মিডিয়াকে অবহিত করুন। আমার ইমেইল: [email protected]

উপযুক্ত রেফারেন্স পেলে জনস্বার্থে, নীতিভ্রষ্ট একজন বিচারককেও ছাড় দেওয়া হবেনা (সাংবিধানিক পন্থায়) এটা আমার মাতৃভূমির কসম ও জাতির জনকঃ শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ। কারণ, এই নীতিভ্রষ্টরাই বাংদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেই চলছে। এবার বাংলাদেশকে দুর্নীতি নির্মূল করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ।

উল্লেখ থাকে যে, উক্ত ঘটনার 'ইউএনও' এর সাথে সাথে যতই আপোষ করা হোকনা কেন, এই জঘন্যতম অনৈতিক ঘটনার দায়ে বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। বিদেশিরা আমাদেরকে (প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে) এহেন রেফারেন্স টেনে বলে যে "তোমাদের দেশটা অনৈতিকতায় ভরপুর" এবং এই কারণে প্রবাসীরা (যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও) উপযুক্ত কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, আমরা (প্রবাসীরা) এমন অসম্মানজনক পরিস্থিতির মুখোমুখী হচ্ছি প্রতিনিয়তই। তাতে আমাদের মাতৃভূমির মানসন্মানে চরম আঘাত হেনেছে।

এমন ঘৃণিত দৃষ্টান্তে, জনস্বার্থে ও জাতির সংবেদনশীলতায় আইনজীবী ও সাংবাদিক ভাইয়েরা আর নীরব থাকতে পারেনা।

''তোমরা ছায়ানট, তোমরা অতন্দ্র-প্রাণবন্ত
তোমরা দোলনা, তোমরা ঝঞ্জা
পথযাত্রায় তোমরা একলহমায় বজ্রপাত,
অশনি-উচ্চনাদ, তোমরা বন্যা, তোমরা ঝর্ণা
বেণু দিয়া তুলো তাদের বিদ্বেষপূর্ণ ধূলিকণা,
তোমরা চঞ্চল চপলা দোলনা
আকাশচুম্বী উত্থালে তাদেরকে ঝুলাওনা !''

আমরা (প্রবাসী বাংলাদেশীরা) বাংলার ভিক্তি শক্তিশালী করার জন্য কোটি কোটি ডলার রেমিট্যান্স প্রদান করে চলেছি। পক্ষান্তরে তাদের এহেন অপকর্মের দরুন আজ বিদেশীদের কাছে আমাদেরকে (প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে) চরম লাঞ্ছনা মূলক কথাবার্তা শুনতে হচ্ছে প্রায় প্রতিনিয়তই। কি দোষ করেছিলাম আমরা?

আইনমন্ত্রী সাহেবের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, জনস্বার্থে কুলষিত এমন বিচারকদেরকে গণপ্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ সরকারের আইন মন্ত্রলায়ের বিচার বিভাগ এর উক্ত কর্মকর্তাদেরকে সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্ট হতে বহিস্কার করে তাদেরকে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে বর্তমানের কুলষিত-পাপিষ্ঠ আদালতকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধার করতে এবং জাতির আইনগত অধিকার চাওয়া-পাওয়ার ব্যাপারটা নিশ্চিত করতে আপনার প্রতি জোড়ালো দাবি জানাচ্ছি।

লেখকঃ টিপু সুলতান
ব্লগার, কলামিস্ট ও গবেষক,
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

প্রসংগঃ দুর্নীতি, অনৈতিকতা, ক্ষমতার অপব্যবহার ও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টকারীর বিরুদ্ধে আইনগত পন্থায় দৃষ্টান্ত মূলক শাস্...
05/13/2022

প্রসংগঃ দুর্নীতি, অনৈতিকতা, ক্ষমতার অপব্যবহার ও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টকারীর বিরুদ্ধে আইনগত পন্থায় দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি।

অনৈতিকতা, অবৈধ অর্থ প্রদান বা হ্যালোর মাধ্যমে তৃতীয় কোনো পক্ষ সুবিধা পায়, যার ফলে তারা বিশেষ ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে, এতে করে দুর্নীতির সাথে যুক্ত পক্ষটি এবং তৃতীয় পক্ষ উভয়ই লাভবান হয় এবং এই কার্যে দুর্নীতিগ্রস্ত পক্ষটি থাকে কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ সরকারি ডিপার্টমেন্ট গুলোর অধিকাংশ কর্তৃপক্ষই চরম অনৈতিকতা বা দুর্নীতির সাথে জড়িত।
অধিকন্ত জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট ও প্রশাসনিক ডিপার্টমেন্ট। সরকার তাদেরকে জনগণের সার্ভিস করার জন্য কর্তৃপক্ষের সম্মানিত যেই চেয়ারটি দিয়েছেন সেটাকে তারা তাদের উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া বাপ্-দাদার রাজসিংহাসন মনে করে। পাবলিকের সেবার পরিবর্তে তারা অধিপত্য বিস্তার করে। এমনই ঘটনার শিকার হচ্ছে বাংলার লাখো জনতা, খবরের পাতায় দু-একটি সংবাদ আসলেও নীরবে-নিভৃত্তে কাঁদছে সাধারণ জনতা। এভাবে আর কতদিন?

রেফারেন্স: গণমাধ্যমের তথ্যসূত্রে জানা গেছে, রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের স্ত্রী শাম্মী আকতার মনির নির্দেশে ঈশ্বরদীর পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসিও) নাসির উদ্দিন টিটি শফিককে বরখাস্ত করা হয়।
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন সর্বশেষে জানিয়েছেন, "সাসপেনশন অর্ডারটা (টিটিই শফিকুলকে বরখাস্তের আদেশ) সঠিক হয়নি। এটা প্রত্যাহার করার জন্য ইতোমধ্যে আমরা বলেছি।"

উল্লেখ থাকে যে, উক্ত টিটির সাথে যতই আপোষ করা হউকনা কেন, এই জঘন্যতম অনৈতিক ঘটনার দায়ে বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। বিদেশিরা আমাদেরকে (প্রবাসী বাংলাদেশীদেরকে) এহেন রেফারেন্স টেনে বলে যে "তোমাদের দেশটা অনৈতিকতায় ভরপুর" এমন অসম্মানজনক কথার মুখোমুখী হচ্ছি প্রতিনিয়তই আমরা প্রবাসীরা।
তাতে আমাদের মাতৃভূমির মানসন্মানে চরম আঘাত হেনেছে ।

** ঐতিহাসিক রেফারেন্স: "দেশ স্বাধীন করলে সবাই পায় সোনার খনি আর আমি পেয়েছি চোরের খনি..
আমার ডানে চোর, বাঁয়ে চোর, সামনে চোর, পিছনে চোর, চোর আর চোর' - জাতির জনক-বঙ্গবন্ধু: শেখ মুজিবুর রহমান।"

*** বিশ্বাসযোগ্য রেফারেন্স: জাতিসংঘ অধীনস্থ আই.এম.এফ এর প্রমাণ্যচিত্রের তথ্যসূত্রে জানা গেছে "বাংলাদেশে অনৈতিক পন্থার মানুষের পরিমান এভারেজ ৭.১০% I"

ভাইয়েরা, কি দুষ করেছিলাম আমরা ? আমরা (প্রবাসীরা) দেশের কল্যাণে শরীরের রক্ত পানি করে/ ঘাম ঝরিয়ে কোটি কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছি বদনাম-অবমূল্যায়ন-অপবাদের ভাগীদার হওয়ার জন্যে নয় নিচ্চয়ী। কিন্তু আজ এমন কতিপয় স্বার্থনেষী-সর্বনাশীর কারণে বিদেশীদের কাছে আমাদের মাথা হেয় হচ্ছে, চরমভাবে, আমরা জাতিগতভাবে ঘৃণার্হ হিসাবে চিহ্নিত হচ্ছি তাদের জন্য-শুধু তাদেরই জন্য।

বাংলার ১৮ কোটি জনতা (আনুমানিক) এর মধ্যে এখন পর্যন্ত একজনও এহেন জঘন্যতম ঘটনার পরিপেক্ষিতে সুবিচার চাহিয়া মামলার বাদী হয়ে দাঁড়ায়নি শুধু সাহসিকতার অভাবে। কারণ তারা দুর্বৃত্ত, তাদেরকে দেখে সবাই ভীতু-ভীরু।

তাই আমিই দাঁড়াচ্ছি, আমাদের মাতৃভূমির মানসন্মান-দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার দায়ে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের স্ত্রী শাম্মী আকতার মনি ও ঈশ্বরদীর পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসি) নাসির উদ্দিন সহ উক্ত ঘটনায় জড়িত থাকা দেশের ভাবমূর্তি নষ্টকারী, ক্ষমতার অপব্যবহারকারী অসাধু ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আদালতি ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে, মামলা পিটিশন ফাইল করার জন্য আমার স্কুল লাইফের বাল্যবন্ধু-একজন দায়িত্বশীল আইনজীবীকে কৃত্যভার অর্পণ করেছি। এবং বাংলাদেশের সকল আইনজীবীদের প্রতি আমার নৈবেদ্য এই যে, আপনারা আমার নিযুক্ত আইনজীবীকে এই মামলার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করিবেন তা মাতৃভূমির ভাবমূর্তির সংবেদনশীলতায়, এটা আমার/আপনার মাতৃদুদ্ধতার দাবি।

আইনজীবী ভাই ও বন্ধুরা, মন্ত্রীর পরিবার বলে একটুও ভয় পাবেননা। আপনারা শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের চৈতনিক ধারায় আইন শিখেছেন, অতএব বাঘের বাচ্চার মতন লড়বেন
অপশক্তি দেখে ভয় পাবেননা একটুও।

মানবতায় হৃদয়সংবেদী আপনার ভাইদের মধ্যে আবার কেউ কেউ নজরুলের চৈতন্যে সাংবাদিকতা শিখেছে ও বাংলা সংস্কৃতি-সাহিত্য শিখেছে, এই ভাইদের এক অপূর্ব দ্বৈবিধ্যতায় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলম চালাবেই, এদের এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী আর হাতে রণ-তূর্য-(কলম)
আইনজীবী ও সাংবাদিক ভাইয়েরা, মোলার ঘনত্বে হাতে যখন তোমরা কলম তুলে নিয়েছ তবে তোমরা লিথিয়ামের মতন সক্রিয় হয়ে দেশের ভাবমূর্তি নষ্টকারী, অপঃপ্রভাবশালী-ক্ষমতার অপব্যবহারকারী সিংহদেরকে হিলিয়ামের মত নিষ্ক্রিয় করে দাও - (লিখন প্রক্রিয়ায় ও আদালতি পন্থায়) I

আপনার ভাইদের মধ্যে আবার কেউ মহাজাগতিক বিজ্ঞান শিখেছে, দুস্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে লিথিয়ামের মতন সক্রিয় হয়ে তারা সূর্যের অভ্যন্তরের তীব্রতাপ বা সুপারনোভা'র সাদৃশ্য তেজস্ক্রিয়তায় সিংহ-অপশক্তিকে কার্বন ডাই-অক্সাইড এর মতন নির্বাপিত করে দিবে -''আদালতি পন্থায়-(প্রমান্যে: ইতিহাস এই কথা বলে)।''

***আন্তর্জাতিক নীতিমালায় মহা আইনের গ্রাভিটেশনাল লহরী অনুচ্ছেদঃ ১৯০৪১২ নং ধারা অনুযায়ী, "নিচ্চয়ী কলম শক্তির উর্দ্ধে কামান শক্তি নয়, রণ-তুর্যে কলম এটমের উর্দ্ধেও শক্তিশালী, অতএব স্বয়ংক্রিয়ভাবেই অনৈতিক কামান গুড়িয়ে যাবেই I"

টিপু সুলতান,
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

Address

New York, NY
11372

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Voice of Human Rights posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share