Message - বার্তা

Message - বার্তা Messages(1)

21/04/2024

উম্মাহর সমাধানকৃত বিষয়ের উপর যারা তর্ক বিতর্ক করে আপনাদের সময় নষ্ট করতে চায়, আপনাদের দৃষ্টি মূল দায়িত্ব কর্তব্য থেকে ফিরিয়ে রাখতে চায়, এদের থেকে নিজেকে দূরে রাখুন, এদের অনুসরণ করা থেকে নিজেদের বিরত রাখুন।
— ইউসুফ সাবিত

17/04/2024

টিকটক, রিলস এসব ভিডিওতে যেভাবে নারীদেহের সফট প্রদর্শনী হয়, সেটা পর্ণোগ্রাফির চেয়েও মারাত্মক। নিয়মিত যখন কেউ এটা দেখছে তখন সে অন্য নারীদেরকে পণ্য হিসেবেই দেখবে। সে নারীর অস্তিত্বকে কেবল আকর্ষনীয় ও ব্যবহারযোগ্য বডি হিসেবেই চিন্তা করবে। মাতৃত্ব, সম্মান, ভালবাসা, নৈতিকতার চিন্তা তার মাথায় আসবে না। সেখানে কেবলই আকর্ষণ, রোমান্স এবং যৌনতার কথাই কল্পনা করবে।

যারা এসব ভিডিও দেখে তারা কোনভাবেই এক নারীতে সন্তুষ্ট থাকতে পারবে না। সে পরিপাটি ও প্রদর্শনীমূলক আকর্ষণীয় দেহ দেখতে দেখতে স্ত্রীর প্রতি বিতৃষ্ণ হয়ে উঠবে। বিভিন্ন নারীর স্বাদ সে কামনা করবে।

এমনকি মাহরাম নারীদের প্রতিও তার কল্পনা ঐ দেহ প্রদর্শনীর জায়গায় চলে যাবে। তাদের নিয়েও তার ভিতর মন্দ চিন্তা ও খাহেশাত জাগ্রত হতে থাকবে। আমাদের পরিবার ও সমাজে গোপনে গোপনে এরকম প্রবণতা দিন দিন বৃদ্ধিই পাচ্ছে।

কিন্তু দেখা গেছে পর্ণোগ্রাফির কথা শুনলে আমরা যতটা কপালে ভাজ আসা নেতিবাচক ধারণা রাখি, ফেসবুক রিলস আর টিকটকের আসক্তির ক্ষেত্রে এই নেতিবাচকতাটা আমাদের ভিতর আসে না৷ অথচ ফলাফল ও প্রভাবের দিক থেকে এগুলো আরো ভয়াবহ। এরচেয়ে পরিতাপের বিষয় আর কি হতে পারে যে, একদম ভাত খাওয়া শেখা বাচ্চাকাল থেকেই এসব দেখে দেখে আমাদের একটা প্রজন্ম বেড়ে উঠছে। আমরা কিভাবে আশা রাখতে পারি এই প্রজন্ম চারিত্রিক পবিত্রতার বন্ধনে আবদ্ধ থাকবে!

©ইফতেখার সিফাত হাফি.

24/03/2024

আল্লাহকে ছাড়া ভালো আছো তো তুমি?
নাকি এখনো একরাশ ডিপ্রেশন নিয়ে ঘরে ফেরো?

08/03/2024

🔴 যে সমস্ত কারণে সিয়াম (রোজা) ভেঙে যায়:

➤ ইচ্ছাকৃত খাওয়া বা পান করা।
—[সূরা বাক্বারাহ: ১৮৭]
➤ ইচ্ছাকৃত বমি করা।
—[ সুনান আবু দাউদ: ২৩৭০; তিরমিজি: ৭২০; ইবনু মাজাহ: ১৬৭৬]
➤ শিঙ্গা লাগানো।
—[ আবু দাউদ: ২৩৬৭; ইবনু মাজাহ: ১৯৮৩]
➤ স্ত্রীর সাথে শারীরিক মেলামেশা।
—[সহীহ্ বুখারী: ১৯৩৬; সহীহ্ মুসলিম: ১১১১]
➤ মহিলাদের হায়েয (ঋতুস্রাব) ও নেফায (গর্ভপাতজনিত রক্তপাত) বের হওয়া।
—[সহীহ্ বুখারী: ৩০৪]
➤ রোজা ভাঙার নিয়ত করা।
—[সহীহ্ বুখারী: ১]
➤ ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করা।
—[সূরা যুমার: ৬৫]

| শেয়ার করে অন্যদের জানার সুযোগ করে দিন |

05/03/2024

"তোমাকে যদি টানা ১০ বছরও আয়রোজগার কিংবা খাবার ছাড়া থাকতে হয়, তবুও ইলমে দ্বীন থেকে দূরে থেকো না। কারণ, ইলমের খোরাক নেওয়া ছেড়ে দিলে তোমার জীবনই সংকুচিত হয়ে যাবে, সংকীর্ণতা নেমে আসবে।"
— ছাত্র আবু ইউসুফের প্রতি ইমাম আবু হানিফার উপদেশ। রহিমাহাল্লাহ।

সূত্র: গামযু উয়ুনিল বাসাইর: ৪/৩১৩

27/02/2024

খারেজি নেতা ইবনে মুলজিম, আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে হত্যা করার জন্য কুফায় অবস্থান করতে থাকে।
একদিন গভীর রাত হলে ইবনে মুলজিম ওঁৎ পেতে থাকে।
আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু ফজরের নামাজ পড়ার জন্য মসজিদের দিকে অগ্রসর হলে ইবনে মুলজিম আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে তরবারি দ্বারা আঘাত করে এবং তা মগজে গিয়ে ঠেকে।

আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু চিৎকার দিয়ে উঠলে ইবনে মুলজিম আর পালাতে পারেনি। তাকে গ্রেফতার করা হয়।
(আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহুর মেয়ে) উম্মে কুলসুম বলেন,
‘হে আল্লাহর দুশমন! আমি আশা করছি এই জখম দ্বারা আমার বাবার কোনো ক্ষতি হবে না।’
ইবনে মুলজিম বলল,
‘আল্লাহর কসম! আমি এই তরবারি একমাস যাবৎ বিষমিশ্রিত করে রেখেছি। এখনো যদি তার প্রতিক্রিয়া প্রকাশ না পায়,তাহলে আল্লাহ তার অমঙ্গল করুন।’

আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বিষক্রিয়ায় ইন্তেকাল করলে ইবনে মুলজিমকে জেলখানা থেকে হত্যার জন্য বের করা হয়।
আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর রহিমাহুল্লাহ তার হাত-পা কেটে ফেললেন। তারপরও সে কোনো প্রতিক্রিয়া (ওহ আহ শব্দ) ব্যক্ত করে না। কিছু বলছে না।
পরে গরম কাঁটা দ্বারা তার চোখ সেলাই করে দেয়া হলেও কোনো কথা বলছে না, কেবল কুরআনের আয়াত পড়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় তার চোখ থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল।

অতঃপর তার জিহ্বা কাটার ইচ্ছে করা হলে সে ভয় পেয়ে যায়।
তাকে জিজ্ঞেস করা হলে সে বলল,
‘আমি এটা চাই না যে, দুনিয়াতে আল্লাহর যিকির ব্যতীত এমন এক মুহূর্ত কাটুক।’
ইবনে মুলজিম ধূসর আকৃতির ব্যক্তি—যার কপালে স্পষ্ট সিজদার চিহ্ন ছিল।

ইবলিশ কী অদ্ভুতভাবে খারেজিদের ওপর ধোঁকা আর চক্রান্তের জাল বিস্তার করেছে।
আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহুর ব্যাপারে তারা ভুলের অপরাধ দিচ্ছে। অথচ তারা মনে করছে, এরাই সঠিক পথের অনুসারী।
খুনি পথভ্রষ্ট ইবনে মুলজিম তার জিহ্ব কাটার সময় ভীত হয়ে পড়ে, ‘হায়! যিকির করার বুঝি আর সুযোগ মিলবে না!’
অথচ সে আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে হত্যা করা বৈধ মনে করছিল।তারা মুসলমানদের ওপর অস্র চালিয়েছিল।
[তালবিসে ইবলিস — ইবনুল জাওযি রহ., পৃ. ১৬০-৬১]

26/02/2024

ছেলে আমার, কিছু কথা বলছি। এগুলো মনে রেখো—

• তিন উদ্দেশ্য নিয়ে জ্ঞান অর্জন করবে না—
১. জ্ঞান দিয়ে তর্ক-বিতর্ক করার উদ্দেশ্যে
২. জ্ঞানের বড়াই করার উদ্দেশ্যে
৩. জ্ঞান নিয়ে লৌকিকতা করার উদ্দেশ্যে

• তিন কারণে জ্ঞান অর্জন ছেড়ে দেবে না—
১. উদাসীনতার কারণে
২. মানুষের প্রতি লজ্জার কারণে
৩. নিজের অজ্ঞতায় সন্তুষ্ট থাকার কারণে

[জামেউ বায়ানিল ইলমি ওয়া-ফাদলিহি]

24/02/2024

যদি হারাম রিলেশন থেকে ফিরে আসতে না চাও, তবে মৃত্যুর কথা স্মরণ করো। মৃত্যুর সময় যে কষ্ট প্রকাশ পায় তার কথা স্মরণ করো।
চিন্তা করো যে সকল মৃত ব্যক্তি তাদের আমলের কারণে কবরে আটকা পড়ে আছে।
তাদের এমন কেউ নেই যে পাপসমূহ মোচন করে তাদের পাশে দাঁড়াবে, সাহায্য করবে। তাদের নেক আমল বৃদ্ধি করার মতও কেউ নেই। তারা নিরুপায়।

সুতরাং এ বিষয়ে হেলাখেলায় লিপ্ত হয়ো না। নিজেকে মুক্ত ও স্বাধীন ভেবো না।
তুমি চারদিক থেকে বেষ্টনীর মাঝে রয়েছ। প্রত্যেক দিবা-রাত্রী তোমাকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। জীবন দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।

হে যুবক, যতক্ষণ তুমি তোমার অবস্থান কোথায় হবে এবং কোথায় তুমি থাকবে—তা জানতে না পারবে, ততক্ষণ তুমি প্রশান্তির ঢেকুর নিয়ো না।
যদি তুমি আমার এই উপদেশ নিয়ে সন্তুষ্ট না হও,তবে অচিরেই তুমি তোমার ভুল জানতে পারবে এবং এমন সময় অনুশোচনা করবে, যখন তোমার অনুশোচনা কোনো কাজে আসবে না।
[যাম্মুল হাওয়া — ইমাম ইবনুল জাওযি রহ.]

24/02/2024

"একটা তুচ্ছ পাপও মানুষকে চিরতরে ধংস করে দিতে পারে, যেমনটা ইবলিসের বেলায় হয়েছিল।"

— ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রহ. [আল ফাওয়াঈদ, পৃ: ৯০]

24/02/2024

গণ[ত[ন্ত্রের মধ্যে মৌলিক একটা সমস্যা আছে।সমস্যাটা আইনের উৎস নিয়ে।
গণ[ত[ন্ত্রের ভিত্তি কি? অধিকাংশের মতামত? অধিকাংশ মানুষ ভোট দিয়ে সংসদ বা কংগ্রেস সদস্য নির্বাচন করবে; তারপর জনপ্রতিনিধিরা অধিকাংশের মতের ভিত্তিতে আইন প্রণয়ন করবে?

বাস্তবতা হলো অধিকাংশের মত অধিকাংশ সময় ভুল হয়।অধিকাংশ মানুষ যে নৈতিক ভাবে সঠিক এবং ইনসাফের অবস্থানে থাকবে,তার নিশ্চয়তা কি?
মানুষ প্রকৃতগত ভাবেই তার নিজ নিজ স্বার্থ আর কুপ্রবৃত্তি অনুযায়ী স্বীদ্ধান্ত নেয়।
অধিকাংশের মত দিয়ে মানুষের কুপ্রবৃত্তির ওপর বাঁধ দেয়া সম্ভব নয়।আর এমন নড়বড়ে, নৈতিক ভিত্তির ওপর আসলে ভরসা করা যায় না।
এ কারণেই আধুনিক পশ্চিমের ইতিহাসে ভালোমন্দের সংজ্ঞা আমরা বদলাতে দেখি।সংজ্ঞা বদলায়,কারণ জনমত বদলায়।
একটা সময় যেটা ঘৃণ্য, কিছুদিন পর সেটার বিরোধিতা করা ঘৃণ্য হয়ে দাঁড়ায়।

— Shoukat Hossain
_____________
বিস্তারিত জানতে পড়ুন,
সংশয়বাদি — ড্যানিয়েল হাকিকাতযু
হিউম্যান বিয়িং — ইফতেখার সিফাত
জাহিলিয়াতের ইতিবৃত্ত — মুহাম্মদ কুতুব রহ.
আগামীর সভ্যতা ইসলাম — ড. ইউসুফ আল কার‍যাভী

24/02/2024

❝বর্তমান যুগে উম্মতের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক— ওই মূর্খ জাহেল গোষ্ঠী, যারা দাওয়াতের কাজ করছে। তাদের কাছে ইলম নেই, তথাপি অজ্ঞতা ও ভ্রষ্টতা নিয়ে মানুষদেরকে দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছে।❞

— সালিহ বিন ফাওজান আল-ফাওজান হাফিজাহুল্লাহ (জ. ১৩৬৩ হি.)

·
[সালিহ বিন ফাওজান আল-ফাওজান, ইআনাতুল মুস্তাফিদ বি শারহি কিতাবিত তাওহিদ (বৈরুত : মুআসসাসাতুর রিসালা, ৩য় প্রকাশ, ১৪২৩ হি./২০০২ খ্রি.), খ. ১, পৃ. ৩৩৭।]

23/02/2024

وَمَا یُؤۡمِنُ اَکۡثَرُہُمۡ بِاللّٰہِ اِلَّا وَہُمۡ مُّشۡرِکُوۡنَ
অনেক মানুষ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, কিন্তু সাথে সাথে শিরকও করে।

— Sura Yusuf, Ayah 106

22/02/2024

যেখানে মতভেদ রয়েছে, সেখানে আমি সুস্পষ্ট ও উজ্জ্বল পথ বেছে নেব, অন্য কোনো দিকে তাকাব না।
এমনকি কিনারা ধরে চলার বদলে মাঝ পথ দিয়েই চলব। অন্যান্যদের মতামতেরও তোয়াক্কা করব না।
— শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ্ দেহলভী রহ.
[হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগাহ: ১/৪৮]

09/01/2024

চার মাযহাবের পরবর্তীকালের সংখ্যাগরিষ্ঠ আলিমের মতে, মুকাল্লিদের (অর্থাৎ মাযহাবের অনুসারীর) জন্য ইচ্ছে অনুযায়ী বেছে বেছে সহজ বিষয়গুলো মেনে চলা সমীচীন নয়; বরং এরূপ কাজ মোটের ওপর অবৈধ।
ইবনু হাযম আয-যাহিরী [৩৮৪-৪৫৬ হি.] ও ইবনু আবদিল বার [৩৬৮-৪৬৩ হি.] রহ. প্রমুখসহ কেউ কেউ এ বিষয়ে ইমামগণের ইজমা (ঐক্যমত)ও নকল করেছেন।[১]
ইমাম আবূ ইসহাক আল-মারওয়ায়ী [মৃ. ৩৪০ হি.] রহ. মনে করেন, এরূপ করা জঘন্য পাপ।[২]
কাযী ইসমা‘ঈল [মৃ. ২০০-২৮২ হি.] রহ. তো এ ব্যাপারে খুবই রূঢ় মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন,‌

ما من علم إلا وله زلة، ومن جمع زلل العلماء ثم أخذ جل ذهب.

‌ — ‘প্রত্যেক আলিমের ই কিছু না কিছু পদস্খলন আছে। কাজেই যে ব্যক্তি আলিমদের পদস্খলনগুলো সংগ্রহ করে আমল করতে থাকে, তার দ্বীনই নষ্ট হয়ে গেল।’[৩]
বলাবাহুল্য যে, পরিবর্তিত অবস্থার প্রেক্ষিতে এ মতটি অধিকতর বাস্তবসম্মত।
কারণ বিভিন্ন মাযহাবে অধিকতর সহজ মতগুলো তালাশ করে আমল করতে থাকলে একপর্যায়ে মুকাল্লিদ দ্বীন থেকেও বের হয়ে যেতে পারে। খুব সম্ভব, এভাবে সে তার মন যা চায় তা-ই করতে প্রবৃত্ত হবে।[৪]
ফলে হালাল-হারাম ও বৈধ-অবৈধ সকল কিছুই তার স্বার্থ ও মর্জির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়তে পারে।
যেমন ধরা যাক— ইমাম শাফি‘য়ী রহ.–এর মতে, দাবা খেলা নিষিদ্ধ, ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনু জা‘ফর রহ.–এর মতে, গানের আসরে যোগদান বৈধ।
ইমাম আবু হানিফা রহ.–এর মতে, কাফির রাষ্ট্রে যুদ্ধকালীন সময় কাফিদের সাথে সুদি লেনদেন বৈধ। তদ্রূপ ইমাম কাসিম ইবনু মুহাম্মাদ রহ. সম্পর্কে বলা হয় যে, ছবির বৈধতার ব্যাপারে তাঁর ফাতওয়া রয়েছে।
ইমাম আ‘মাস রহ.–এর মতে, ফজর উদয়ের পরিবর্তে সূর্যোদয় হচ্ছে রোজার প্রারম্ভিক সময়।
ইমাম ‘আতা ইবনু রাবাহ রহ.–এর মতে, একই দিনে জুমুআহ এবং ঈদ হলে জুমুআহ ও যুহর উভয় নামাজ মওকুফ হয়ে যায়। অর্থাৎ আসর পর্যন্ত কোনো ফরজ সালাত নেই।
ইমাম দাউদ আয-যাহিরী ও ইবনু হাযম রহ. প্রমুখের মতে, বিয়ের উদ্দেশ্যে যেকোনো নারীর নগ্ন শরীর দেখা যেতে পারে। আর ইমাম ইবনু সাহনুন রহ.–এর মতে, স্ত্রীর ***দ্বারে মিলিত হওয়া বৈধ।
এখানে মাত্র কয়েকটি মাস‘আলা উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হলো। এ ধরনের বহু মাস‘আলা মুজতাহিদগণের ফাতওয়াগুলোর মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায়।
এরূপ অবস্থায় যদি প্রত্যেক মাযহাব থেকে সহজতর ও সুবিধাজনক বিষয়গুলো বেছে বেছে আমল করার সুযোগ থাকে, তাহলে নিঃসন্দেহে একথা বলা যায় যে, এ জাতীয় ফাতওয়া ও মাস‘আলাসমূহের সমন্বয়ে একটি পাঁচমিশালী মাযহাব তৈরি হবে, যার প্রবর্তককে শয়তানের সাক্ষাত মুরীদ ছাড়া আর কিছু বলা চলে না।
———
[১] মিরদাভী, আত-তাহবীর..., ৮/৪০৯১; ইবনু আমীরিল হাজ্জ, আত-তাকরীর ওয়াত তাহবীর, ৩/৪৬৯; ইবনুন নাজ্জার, শারহুল কাওকাবুল মুনীর, ৪/৫৭৮; ইবনু ‘উলাইশ, ফাতওয়া, ১/৭৬
[২] যারকাশী, আল-বাহরুল মুহীত, ৪/৬০২; শাওকানী, ইরশাদুল যুহূল, ২/২৫৩
[৩] যারকাশী, আল-বাহরুল মুহীত, ৪/৬০৩; শাওকানী, ইরশাদুল যুহূল, ২/২৫৩
[৪] সুবকী, জাম‘উল জাওয়ামি, (বৈরূত: মাতবা‘আতু আল-হালাবী, ১৩৯ হি.), ২/৪০০
[তূলনামূলক ফিকহ – ড. আহমাদ আলী, পৃ. ৬৮৫-৬৮৬]

07/01/2024

وَمَنْ لَمْ يَحْكُمْ بِمَا أَنْزَلَ اللَّهُ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ،
“যারা আল্লাহ্ ﷻ যা অবতীর্ণ করেছেন সে অনুযায়ী ফয়সালা করে না, তারাই কা|ফি|র।” — আল মায়িদাহ : ৪৪
এ আয়াতের ব্যাপারে মুফাসসীরদের বিভিন্ন মতামত পাওয়া যায়। এ বিধান কি মুসলিমদের ব্যাপারে না কা|ফি|রদের ব্যাপারে?
তাবেয়ী শা‘বী রহিমাহুল্লাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: “এ বিধান মুসলিমদের ব্যাপারে। তাওস রহিমাহুল্লাহ থেকেও এরূপ বর্ণনা পাওয়া যায়।
কিন্তু কু|ফ|রি দ্বারা উদ্দেশ্য হল, এমন কু|ফ|রি যা ইসলাম থেকে বের করে দেয় না।”
শা‘বী রহিমাহুল্লাহ থেকে অন্য বর্ণনায় পাওয়া যায়, এ বিধান ই|য়া|হু|দীদের ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়েছে।
ইবনে আব্বাস (ُرَضِيْ اَللّٰهُ عَنْه) বলেন: ليس الفر الذى تذهبون إليه — এ কু|ফ|রির দ্বারা সে কু|ফ|রি না, যা তোমরা মনে কর।
(ইবনু আবী হাতিম রহিমাহুল্লাহ বর্ণনা করেছেন, ইমাম হাকিম রহিমাহুল্লাহ বলেছেন: বর্ণনাটি বুখারী,মুসলিমের শর্তানুপাতে)
কোনো কোনো আলেম বলেছেন: “কুরআন প্রমাণ করে এ আয়াত ই|য়া|হু|হীদের ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়।
কেননা পূর্বে আল্লাহ্ ﷻ ই|য়া|হু|দীদের কথা উল্লেখ করেছেন।আবার পরের আয়াতে তাদের কথায় উল্লেখ করেছেন।”
এ মত প্রকাশ করেছেন, বারা বিন আযেব, হুযাইফা বিন ইয়ামান, ইবনু আব্বাস (رَضِيْ اَللّٰهُ عَنْه), ইকরিমা ও হাসান বসরী রহিমাহুল্লাহ সহ অনেক।
ইমাম কুরতুবি রহিমাহুল্লাহ বলেন:“(وَمَنْ لَمْ يَحْكُمْ بِمَا أَنْزَلَ اللَّهُ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ)— কা|ফি|রদের ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়েছে। সহীহ্ মুসলিমে বারা বিন আযেব থেকে প্রমাণিত রয়েছে। এ হিসেবে কোনো মুসলিম কাবিরা গুনাহের কারণে কা|ফি|র হয় না।”
আবার কেউ বলেছেন: “এখানে কিছু কথা উহ্য রয়েছে যার অর্থ হল: যদি কেউ কুরআনকে প্রত্যাখ্যান ও রসূল ﷺ– এর বাণীকে অস্বীকার করতঃ আল্লাহ্ ﷻ–র নাযিলকৃত বিধান দ্বারা ফয়সালা না করে তাহলে সে কা|ফি|র।” এ কথা ইবনু আব্বাস (رَضِيْ اَللّٰهُ عَنْه) ও মুজাহিদ রহিমাহুল্লাহও বলেছেন।
ইবনু মাসঊদ (رَضِيْ اَللّٰهُ عَنْه) ও হাসান বসরী রহিমাহুল্লাহ বলেছেন: “আয়াতটি মুসলিম, ই|য়া|হু|দী, কা|ফি|র সকলের জন্য ব্যাপক। যারাই আল্লাহ ﷻ–র প্রদত্ত বিধান ছাড়া অন্য বিধান দ্বারা ফয়সালা করা বৈধ মনে করবে এবং সে অনুপাতে বিশ্বাস রাখবে তারাই কা|ফি|র।”
এসব আলোচনার পর ইমাম শানক্বিতী রহিমাহুল্লাহ বলেন: “জেনে রাখুন, এ আলোচ্য বিষয়ে সঠিক কথা হল— কু|ফ|র, জু|লু|ম, ও ফিসক (পাপাচার) প্রত্যেকটি শব্দ শরীয়তে অবাধ্য কাজ করা অর্থে ব্যবহার হয়, আবার ইসলাম থেকে বের করে দেয় এমন কু|ফ|রি কাজ করার অর্থেও ব্যবহার হয়।
যদি এমন বিধান দ্বারা ফয়সালা করে,যা রাসূল ﷺ–র বিরুদ্ধাচারণ ও আল্লাহ ﷻ–র বিধানকে বাতিল করে দেয় তাহলে কু|ফ|র, জু|লু|ম, ফিসক (পাপাচার) প্রত্যেকটি ইসলাম থেকে বের করে দেয় এমন গুনাহের অর্থে ব্যবহার হবে।
আর যদি তার বিশ্বাস থাকে সে হারাম কাজে লিপ্ত এবং অন্যায় করছে, তাহলে সে ইসলাম থেকে বের হয়ে যাবে না, শুধু অপরাধী বলে গণ্য হবে।” —তাফসীর আযওয়াউল বায়ান: ২/৭১
[তাফসীর ফাতহুল মাজীদ— আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ শহীদুল্লাহ্ খান মাদানী, পৃ. ৪৮৪]

31/12/2023

গত ১ বছরে (২০২৩) আমার পড়া বইসমূহঃ
১. মাআল মুস্তফা — ড. সালমান আল আওদাহ
২. আকাশের ওপারে আকাশ — লস্ট মডেস্টি
৩. ইজ মিউজিক হালাল? — ড. গওহর মুশতাক
৪. ইসলামে দাস-দাসী ব্যবস্থা — ড. শামসুল আরেফিন
৫. ঈদে মিলাদুন্নবী — ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ.
৬. নবিজীবনের সৌরভ — ড. নুরুদ্দিন ইতির
৭. কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায় — মনযুর নুমানী
৮. ইমান সবার আগে — মোহাম্মদ আব্দুল মালেক
৯. তিনি আবার আসবেন — রাজিব হাসান
১০. প্রত্যাবর্তন ২ — মুওয়াফফিকা বিনতে আব্দুল্লাহ এবং জাকিয়া সিদ্দীকি সম্পাদিত
১১. হোসাইন (রা.)’র জীবনী ও কারবালার সঠিক ইতিহাস — ড. মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল হাদী শাইবানী ও মুহাম্মদ সালেম আল খিদ্বর
১২. এটা সালাফগণের মানহাজ নয়! — ড. মুহাম্মদ ইবন উমার ইবন সালিম বাযমূল
১৩. রাসূলের চোখে দুনিয়া — ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল রহ.
১৪. বর্তমান মুসলিম উম্মাহ — ড. ইশরার আহমেদ
১৫. ধূলিমলিন উপহার রামাদান — আহমাদ মূসা জিবরীল
১৬. সফলতার সূত্র — আলি হাম্মুদা
১৭. নামাজের জানা অজানা মাশায়েল
১৮. শয়তানের ফাঁদ — ড. আব্দুল্লাহ আল খাতির
১৯. ঈমান ভঙ্গের দশ কারণ — আল বিন খুদাইর আল–খুদাইর
২০. কালেমা তাইয়্যেবা — মুহাম্মদ আব্দুর রহিম রহ.
২১. সংবিৎ — জাকারিয়া মাসুদ
২২. আল ফিকহুল আকবার — ইমাম আবু হানিফা রহ.
২৩. জিন ও শয়তানের জগৎ — ড. উমার সুলায়মান আল আশকার
২৪. মিশনঃ ইসলাম — ড. শামসুল আরেফিন
২৫. প্রচলিত ভুল — মাওলানা আব্দুল মালেক
২৬. মহিরুহ — ইমরান রাইহান
২৭. ইসতিগফার — আহামাদ মূসা জিবরীল
২৮. বিশ্বাসের জয় — ড. হুসামুদ্দীন হামিদ
২৯. ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ — ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৩০. মুসলিম জাতির ইতিহাস (১ম খন্ড) — ড. সুহাইল তাক্কুশ
৩১. মসলার যুদ্ধ — সত্যেন সেন
৩২. প্রোডাক্টিভিটি লেসনস — মাশআল আব্দুল আজিজ আল ফাল্লাহি
৩৩. পশ্চিমাদের কণ্ঠে শুনি ইসলামের জয়ধ্বনি — ড. মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল আজিজ আল মুসনিদ
৩৪. এহইয়াউস সুনান — ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৩৫. সংক্ষিপ্ত সিরাতু ইবনি হিশাম — আবু মুহাম্মদ আবদুল মালিক ইবনু হিশাম
৩৬. আমার জীবনের গল্প: ড. জাকির নায়েক — আরিফুল ইসলাম
৩৭. একজন জাপানী মহিলার ইসলাম ও পর্দা — ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৩৮. জিজ্ঞাসা ও জবাব — ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৩৯. সাহাবিদের চোখে দুনিয়া — ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল
৪০. প্রধান চার ফেরেশতা — শারিকা হাসান
৪১. শেষের অশ্রু — দাঊদ ইবনু সুলাইমান উবাইদি
৪২. দ্যা রিভার্টস: ফিরে আসার গল্প — সামছুর রহমান উমর এবং কানিজ শারমিন
৪৩. জিজ্ঞাসা ও জবাব ৪ — ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৪৪. হাদিসের নামে জালিয়াতি — ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৪৫. জিজ্ঞাসা ও জবাব ৫ — ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৪৬. নবী ﷺ এর নামায আদায়ের পদ্ধতি — আব্দুল আযীয ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে বায রহ.
৪৭. জাহিলিয়াতের ইতিবৃত্ত — মুহাম্মাদ কুতুব রহ.
৪৮. আলেমগণের মধ্যে মতভেদ: কারণ এবং আমাদের অবস্থান — মুহাম্মাদ ইবন সালেহ্ আল উসাইমীন রহ.
৪৯. ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার (১ম খন্ড) — আল্লামা মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান রহ.
৫০. উদ্দেশ্যহীন আর কত দিন? — মুহাম্মাদ হোবলস
৫১. ইতিহাসের ধুলোকালি — পিনাকী ভট্টাচার্য
৫২. মুক্তিযুদ্ধের বয়ানে ইসলাম — পিনাকী ভট্টাচার্য
৫৩. সাহাবিদের অন্তঃকলহ এবং সালাফদের অবস্থান — শাইখ ইরশাদুল হক আসারি
৫৪. এসব হাদীস নয় ১ — মাওলানা আব্দুল মালেক
৫৫. এসব হাদীস নয় ২ — মাওলানা আব্দুল মালেক
৫৬. তাযকিয়া : আত্মশুদ্ধির সহজ পাঠ — ইসমাইল কামদার
৫৭. পশ্চিমা নারীদের আর্তনাদ — ড. আব্দুল্লাহ আল খাতির
৫৮. একাত্তরের চিঠি — প্রথমা প্রকাশন
৫৯. আকীদার চারটি মৌলিক পরিভাষা — প্রফেসর ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
৬০. অলি আউলিয়াদের অসীলা গ্রহণ : ইসলামি দৃষ্টিকোণ — আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায রহ.
৬১. যুগের মহান দা‘ঈ : ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. — আব্দুর রহমান
৬২. কেন এই অধঃপতন — মুহাম্মাদ কুতুব রহ.
৬৩. একদিন ছুটি হবে — সাজিদ ইসলাম
৬৪. হালাল হারামের বিধান — ড. ইউসুফ আল কারযাবী
৬৫. ফয়জুল কালাম — মুফতি ফয়জুল্লাহ রহ.
৬৬. রূহের চিকিৎসা — ইমাম ইবনু তাইমিয়া রহ.
৬৭. সিসাঢালা প্রাচীর — ইমাম ইবনু আবিদ দুনইয়া রহ.
৬৮. ঈমানের দাবি — মাওলানা আবু সাবের আব্দুল্লাহ
৬৯. ইউথ‘স প্রবলেমস — মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল উসাইমীন ও সালেহ বিন ফাউযান আল ফাউযান
৭০. ঈমান শিক্ষা — ইমাম বাইহাকী রহ.
৭১. নবীজীর দিনলিপি — শাইখ আব্দুল ওয়াহহাব ইবনু নাসির আত–তুরাইরি
৭২. মালফুযাত — মাওলানা মোহাম্মাদ মনজুর নোমানী রহ.
৭৩. সত্য নবি শেষ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) — ইমাম ইবনু তাইমিয়্যা রহ.
৭৪. আর রাহীকুল মাখতুম — সফিউর রহমান মোবারকপুরী
শিকড়ের সন্ধানে — হামিদা মুবাশ্বেরা
৭৫. সুখের সন্ধানে — আব্দুল হামীদ ফাইযী
৭৬. আলোকিত রমজান — মাওলানা মামুন চৌধুরী
৭৭. তাবেয়ীদের চোখে দুনিয়া — ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বাল রহ.
৭৭. রূহের খোরাক — ইমাম ইবনুল কায়্যিম রহ.
৭৮. ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার (২য় খন্ড) — আল্লামা মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান রহ.
৭৯. লুম‘আতিল ই‘তিক্বদ — ইবনু কুদামা মাক্বদিসি রহ.
৮০. বিষয়ভিত্তিক বিশুদ্ধ হাদিস সংকলন — শাইখ ড. আওয়াদ আল – খালফ

(কয়েকটা বই পড়া চলমান আছে, তবে সেগুলো এই ২৩ এ শেষ করা সম্ভব নয়)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম! আপনি কি খাঁটি মধু খুঁজছেন?🔖কোনো প্রকার অগ্রিম পেমেন্ট ছাড়া এখুনিই অর্ডার করুন ১০০% খাঁটি মধ...
01/08/2023

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম!

আপনি কি খাঁটি মধু খুঁজছেন?
🔖কোনো প্রকার অগ্রিম পেমেন্ট ছাড়া এখুনিই অর্ডার করুন ১০০% খাঁটি মধু। প্রতিযোগিতামূলক বাজারে সর্বোচ্চ কম রেটে পাবেন:-
🎁 সরিষা ফুলের মধু
🎁 লিচু ফুলের মধু
🎁 কালোজিরা ফুলের মধু
🎁 সুন্দরবনের মধু বা খলিশা ফুলের মধু

👉চিনির সিরা, পটাশ এলাম (ফিটকিরী) , চিটাগুড়, ইউরিয়া সার ও হানি এসেন্সের (সুগন্ধি) রাসায়নিক উপাদান মিশিয়ে তৈরি নকল মধু খেয়ে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করবেন না।

👉 আমরা আপনাকে দিচ্ছি ১০০% খাঁটি মধু। খাঁটি মধু কিভাবে চিনবেন? আগুন, পানি, কুকুর, পিঁপড়া, নখের উপরে রাখা - এগুলো সবই কুসংস্কার বা বাতিল পদ্ধতি।

🟠 খাঁটি মধু চেনার দু'টি উপায় আছে। যথা,
১। ল্যাবটেস্ট অথবা
২। যার কাছ থেকে নিচ্ছেন তার সততা বা ঈমানদারিতা।
ইনশাআল্লাহ আমাদের থেকে দু'টো পদ্ধতিতে যাচাই করা মধু পাবেন। ভেজাল দিয়ে হারাম খায়না।

👉 সমগ্র বাংলাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় । পণ্যের দামের সাথে কুরিয়ার চার্জ প্রযোজ্য।

অর্ডার করতে অনুগ্রহপূর্বক ইনবক্স করুন।
অথবা কল করতে পারেন :
☎️ 01642602667
☎️ 01407649540

26/06/2023

“কোনো নারীর কাপড়ের দিকেও তোমার দৃষ্টি নিক্ষেপ করো না। কারণ, দৃষ্টি অন্তরে উত্তেজনা সৃষ্টি করে।”
______আলা ইবনু জিয়াদ রহ. (আয-যুহদ, ইমাম আহমাদ, ২০৪)

18/06/2023

সামনের দিনগুলোতে হয়তো আপনি চোরকে চোর বলতে পারবেন না,চোর বললে আপনি উল্টো অপরাধী হবেন।
আপনি কাউকে হি জা ব পড়তে বলতে পারবেন না,কারণ এটা তার ব্যক্তি স্বাধীনতা।
বরং অন্যের ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার কারণে আপনাকেই মি ডি য়া খারাপ ভাবে উপস্থাপন করবে।
স ম কা মী তা কিংবা নারী–পুরুষ যেখানে সেখানে অবাধে যৌ না চা রে লিপ্ত হবে,অথচ সেটা নিন্দনীয় বলতে পারবেন না।কারণ দুজনের সম্মতি থাকলে যা ইচ্ছা তা করতে পারবে; অপরাধ হবে না।
অন্যদিকে আপনি আপনার স্ত্রী সম্মতি ছাড়া কিছু করতে চাইলে সেটা বৈ বা হি ক ধ র্ষ ণ হিসেবে সাব্যস্ত হবে।কারণ এতে স্ত্রীর সম্মতি ছিল না।আর সম্মতি না থাকলে কাজটা প্রাসঙ্গিক হলেও অপরাধ।

কি ভাবছেন,আপনি প্রতিবাদ করবেন?
প্রতিবাদ করলে এই পর্যায়ে এসে আপনাকে ব্যক্তি স্বাধীনয় হস্তক্ষেপকারী,সেকেলে, মৌ ল বা দী,সত্যকে প্রত্যাখ্যানকারী,আপনি সহজ বিষয় বুঝেন না ইত্যাদি কথা বলে মি ডি য়া আপনাকে দোষী বলে উপস্থাপন করবে।
অর্থাৎ অন্যায়ের প্রতিবাদকারীকেই অন্যায়কারী হিসেবে উপস্থাপন করার এই ফ্রেমের মাধ্যমে আপনাকে কোনঠাসা করার চেষ্টা করা হবে।আর সংক্ষিপ্ত করে বললে এটাই লি বা রে লি জ ম।
‌‌
— Shoukat Hossain

Address

Gazipur
Dhaka

Telephone

+8801712345678

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Message - বার্তা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Message - বার্তা:

Share

Category



You may also like