বিশ্ব বাংলা

বিশ্ব বাংলা বাংলাদেশ ও বাংলার ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে নতুনপ্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে বদ্ধ পরিকর।

13/11/2022

আজ দুপুরে আকবরের স্ত্রী হঠাৎ ফোন করে অঝোরে কাঁদছিলো, বললো- ‘আমাকে ফাঁকি দিয়ে চলে গ্যাছে’। ফোনটা যখন পাই তখন আমি রংপুরে পরবর্তী ইত্যাদির জন্য একটি প্রতিবেদন ধারণ করছিলাম। ফোন পেয়েই বুঝেছিলাম আকবর আর নেই। কারণ বেশ কিছুদিন থেকেই তার শারীরিক অবস্থা ভালো যাচ্ছিলো না। ক্রমশই অবনতি হচ্ছিলো। নিয়মিত খোঁজ রাখছিলাম। চিকিৎসকদের সঙ্গেও কথা হচ্ছিলো। লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিস-সবকিছু মিলিয়ে শারীরিক অবস্থা ছিলো অনেকটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। নেয়া হয় লাইফ সাপোর্টে। অবশেষে জীবনের কঠিন সত্য মৃত্যু (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তবে এটুকু সান্ত্বনা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আকবরের চিকিৎসার কোন ত্রুটি হয়নি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছিলেন এবং আর্থিক সহায়তাও দিয়েছিলেন। এছাড়াও অনেকেই তাকে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
আকবরের সংগীত জীবনের উত্তরণের পথটা সহজ ছিলো না। ২০০৩ সালে যাত্রার পর থেকে অনেকটা একাই ওকে নিয়ে যুদ্ধ করেছি। আকবর খুব বেশি গান করেনি। তবে যে কটা করেছে তা সব প্রজন্মের শ্রোতাদের আবেগ-অনুভূতি ছুঁয়ে গ্যাছে-যা তাকে বাঁচিয়ে রাখবে অনেক দিন। আকবরের এই অকাল মৃত্যুতে আমি শোকাহত। আকবরের আত্মার শান্তি কামনা করছি এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।

13/10/2022

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি শুরু হোক স্কলার্স এর সাথে।

https://youtu.be/3Xl61UI6hvo
10/10/2022

https://youtu.be/3Xl61UI6hvo

প্রবারণা উৎসব।। চিত্তরম।।কাপ্তাই।।চট্টগ্রাম

29/08/2022

একযুগ আগের কথা।তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠচুকিয়ে ঢাকায় কর্মজীবনে পা রেখেছি।থাকতাম হাতিরপুল সংলগ্ন ভূতেরগলিতে।দিনগুলো বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের মতো উদ্দাম না হলেও কাটছিল বেশ।তখন রাস্তায় টাঙানো পত্রিকা,বিলবোর্ড, টু-লেট কিংবা হাতেলেখা কোন হারানো বিজ্ঞপ্তিও এড়িয়ে যেত না।
এরকম জীর্ণশীর্ণ কয়েকটি দেয়াল ও বৈদ্যুতিক পিলারে হঠাৎ একটি কবিতা চোখে পড়লো। কবিতাটি লিখেছেন ড্রাইভার বাচ্চু ভাই।সেই কবিতা আজ আর সংরক্ষণে নেই।তবে কবিতার মর্মার্থ মনে আছে।সেটি হল সারাবিশ্বে শ্রমিকদের দৈনিক কর্মঘণ্টা ৮ঘণ্টা হলেও ড্রাইভারদের সেটির দিনরাত নেই।সরকারি বা অফিসের ড্রাইভারদের কর্মঘণ্টা নির্ধারিত থাকলেও বিকেলে ও ছুটির দিনে তাদের কর্মকর্তার বাড়ির লোকদের ফুটফরমাশ খাটতে হয়।তাদের কর্মঘণ্টা যদি আন্তর্জাতিক শ্রম আইন
অনুযায়ী ৮ ঘণ্টা করা হয় তাহলে যানজট অনেকটাই কমে যাবে।
আজ বর্তমান পরিস্থিতিতে আবার অদেখা সেই ড্রাইভার কবিকেই মনে পড়ছে।ড্রাইভার বাচ্চুভাই এর সেই আবেদন বাস্তবায়ন করলে আমরা দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধান করতে পারবো।
এখন আসা যাক ড্রাইভার বাচ্চুর ইচ্ছে বাস্তবায়ন করলে কী কী সুবিধা হবে।
বাসাবাড়ি বা অফিস বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত ড্রাইভারদের জরুরি প্রয়োজনে
মজুরিসহ ওভারটাইমের সুযোগ রেখে কর্মঘণ্টা ৮ ঘণ্টা করা। এতে নিশ্চিতভাবে ব্যক্তিগত গাড়ির চলাচল ৩ভাগের ১ ভাগ এর বেশি কমে যাবে।আবার ওভারটাইমের সুযোগ থাকায় জরুরি যেকোন প্রয়োজন মেটানো যাবে।এতে অন্ততঃ গাড়ির চাপের কারণে যেসব স্থানে যানজট হয় সেগুলো কমে যাবে।আমাদের দেশে মহাসড়কে দুর্ঘটনা ঘটার অন্যতম প্রধান কারণ ড্রাইভারদের ঘুম ও বাড়তি পরিশ্রম। যদি ড্রাইভারদের কর্মঘণ্টার ৮ ঘণ্টা করা হয় সেক্ষেত্রে ড্রাইভাররা ঘুমের সময় পাবেন।ফলে দুর্ঘটনা কমে যাবে।
আর সবচেয়ে বড় সাশ্রয় হবে জ্বালানির।জ্বালানি সাশ্রয় এর জন্য ইতোমধ্যে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে।তবে,ড্রাইভার দের কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট হয়ে গেলে অপ্রয়োজনে গাড়ি নিয়ে বের হবার প্রবণতা কমে যাবে, অনেকক্ষেত্রে গণপরিবহন ব্যবহার বাড়বে,বিকল্প পরিবহন এর ব্যবহার বাড়বে।ফলে জ্বালানির উল্লেখযোগ্য সাশ্রয় হবে।

#জ্বালানিসাশ্রয়

Address

Dhanmondi
Dhaka
1217

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিশ্ব বাংলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বিশ্ব বাংলা:

Videos

Share

Category

Nearby media companies



You may also like