Alomgir Hossain 400mh

Alomgir Hossain 400mh আর তোমরা হীনবল হয়ো না এবং দুঃখিত হয়ো না তোমরাই হবে সর্বোপরি বিজয়ী যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।সুঃ ইমরান/১৩৯

24/06/2024
20/06/2024
Jigar ka tukda.......
28/05/2024

Jigar ka tukda.......

সুরাঃ আল আনকাবুত আয়াত ৬৩:৬৪আয়াত ৬৩: অনুবাদ যদি তুমি ওদেরকে জিজ্ঞাসা কর, ‘ভূমি মৃত হওয়ার পর কে আকাশ হতে বৃষ্টি বর্ষণ কর...
06/03/2024

সুরাঃ আল আনকাবুত আয়াত ৬৩:৬৪

আয়াত ৬৩: অনুবাদ
যদি তুমি ওদেরকে জিজ্ঞাসা কর, ‘ভূমি মৃত হওয়ার পর কে আকাশ হতে বৃষ্টি বর্ষণ করে ওকে সঞ্জীবিত করে?’ ওরা অবশ্যই বলবে, ‘আল্লাহ।’ বল, ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর।’ কিন্তু ওদের অধিকাংশই জ্ঞান করে না। [১]

তাফসির
[১] কারণ, জ্ঞানী হলে ও জ্ঞান করলে তারা নিজ প্রতিপালকের সাথে সাথে পাথর ও মৃতদেরকেও প্রতিপালক মনে করত না এবং তাদের মাঝে স্ববিরোধিতা থাকত না। যেহেতু আল্লাহ তাআলাকে স্রষ্টা ও প্রতিপালক স্বীকার করার পরেও তারা মূর্তিদেরকে প্রয়োজন পূরণকারী এবং ইবাদতের যোগ্য মনে করত।

আয়াত ৬৪:অনুবাদ
এ পার্থিব জীবন তো খেল-তামাশা ছাড়া কিছুই নয়।[১] আর পারলৌকিক জীবনই তো প্রকৃত জীবন;[২] যদি ওরা জানত। [৩]

তাফসির
[১] অর্থাৎ যে পার্থিব জীবন তাদেরকে পরকালের জীবন সম্বন্ধে অন্ধ এবং তার জন্য সম্বল সঞ্চয় করার ব্যাপারে উদাসীন করে রেখেছে, তা আসলে এক ধরনের খেলাধূলা অপেক্ষা বেশি মর্যাদা রাখে না। কাফেররা পার্থিব জীবন নিয়ে ব্যাপৃত থাকে, তাতে সুখ অর্জনের জন্য দিবারাত্রি মেহনত করে, কিন্তু যখন মারা যায়, তখন শূন্য হাত হয়ে পরকালের পথে পাড়ি দেয়। যেমন শিশুরা সারা দিন ধুলো-বালির ঘর বানিয়ে খেলা করে এবং পরে বাড়ী ফিরে যাওয়ার সময় খালি হাতে ফিরে যায়, ক্লান্তি ছাড়া তাদের আর কিছুই অর্জন হয় না। [২] সুতরাং এমন নেক আমল করা প্রয়োজন, যাতে পারলৌকিক জীবন সুন্দর হতে পারে। [৩] কারণ, যদি তারা এ কথা জানত, তাহলে পারলৌকিক জীবন সম্বন্ধে অমনোযোগী হয়ে ইহলৌকিক জীবন নিয়ে মগ্ন হত না। বলা বাহুল্য, এর ঔষধ হচ্ছে জানা ও শেখা, শরীয়তের জ্ঞান শিক্ষা করা।

02/02/2024

"কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মাউত"

অর্থ:- প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।
{ সূরা আল ইমরান, আয়াত-১৮৫ }।

With friends. 😍🤩Shirin Akter Olympian
27/11/2023

With friends. 😍🤩
Shirin Akter Olympian

নিম্নে বর্ণিত দীললসমূহ পর্দা ফরযের উজ্জল প্রমাণ এবং যারা মনে করে যে, পর্দা একটি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত অভ্যাস বা ইসল...
30/10/2023

নিম্নে বর্ণিত দীললসমূহ পর্দা ফরযের উজ্জল প্রমাণ এবং যারা মনে করে যে, পর্দা একটি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত অভ্যাস বা ইসলামের প্রাথমিক যুগের জন্যই মানানসই ছিল, তাদের জন্য দাঁত ভাঙ্গা জবাব।

প্রথম দলীল: আল্লাহ তা‘আলার বাণী:
----------------------------------------------
﴿وَقُل لِّلۡمُؤۡمِنَٰتِ يَغۡضُضۡنَ مِنۡ أَبۡصَٰرِهِنَّ وَيَحۡفَظۡنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبۡدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنۡهَاۖ وَلۡيَضۡرِبۡنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّۖ وَلَا يُبۡدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوۡ ءَابَآئِهِنَّ أَوۡ ءَابَآءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوۡ أَبۡنَآئِهِنَّ أَوۡ أَبۡنَآءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوۡ إِخۡوَٰنِهِنَّ أَوۡ بَنِيٓ إِخۡوَٰنِهِنَّ أَوۡ بَنِيٓ أَخَوَٰتِهِنَّ أَوۡ نِسَآئِهِنَّ أَوۡ مَا مَلَكَتۡ أَيۡمَٰنُهُنَّ أَوِ ٱلتَّٰبِعِينَ غَيۡرِ أُوْلِي ٱلۡإِرۡبَةِ مِنَ ٱلرِّجَالِ أَوِ ٱلطِّفۡلِ ٱلَّذِينَ لَمۡ يَظۡهَرُواْ عَلَىٰ عَوۡرَٰتِ ٱلنِّسَآءِۖ وَلَا يَضۡرِبۡنَ بِأَرۡجُلِهِنَّ لِيُعۡلَمَ مَا يُخۡفِينَ مِن زِينَتِهِنَّۚ وَتُوبُوٓاْ إِلَى ٱللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَ ٱلۡمُؤۡمِنُونَ لَعَلَّكُمۡ تُفۡلِحُونَ ٣١ ﴾ [النور: ٣١]

“(হে নবী!) ঈমানদার নারীদেরকে বল: তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে ও তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে, তারা যেন যা সাধারণত; প্রকাশ থাকে তা ব্যতীত তাদের শোভা প্রদর্শন না করে, তাদের গলদেশ ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে, তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা (দাদা-নানাসহ), শশুর (দাদা শশুর-নানা শশুরসহ), পুত্র (ও নাতি), স্বামীর পুত্র (নাতিসহ), ভাই (সহোদর ও সৎভাই), ভাতিজা, ভাগ্নে, আপন (মুসলিম) নারীগণ, তাদের মালিকানাধীন দাস- দাসী, এমন অধিনস্থ পুরুষ যাদের মধ্যে পৌরুষত্ব বিলুপ্ত এবং নারীদের গোপন অঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞ বালক ব্যতীত কারো নিকট তাদের শোভা প্রকাশ না করে। তারা যেন সজোরে পদক্ষেপ না নেয় যাতে তাদের গোপন শোভা প্রকাশ পায়। হে মুমিনগণ! তোমরা সবাই আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন কর যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো। [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৩১]

আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, আল্লাহ প্রথম পর্যায়ের হিজরতকারী মহিলাদের প্রতি অনুগ্রহ করুন: যখন আল্লাহ তা‘আলা অবতীর্ণ করেন:
﴿وَلۡيَضۡرِبۡنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّ﴾ [النور: ٣١]

“(তাদের গলদেশ ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে) সাথে সাথে তারা স্বীয় চাদরসমূহ চিরে টুকরা করে তা দ্বারা আবৃত করেন।” (সহীহ বুখারী)
দ্বিতীয় দলীল: আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
----------------------------------------------
﴿وَٱلۡقَوَٰعِدُ مِنَ ٱلنِّسَآءِ ٱلَّٰتِي لَا يَرۡجُونَ نِكَاحٗا فَلَيۡسَ عَلَيۡهِنَّ جُنَاحٌ أَن يَضَعۡنَ ثِيَابَهُنَّ غَيۡرَ مُتَبَرِّجَٰتِۢ بِزِينَةٖۖ وَأَن يَسۡتَعۡفِفۡنَ خَيۡرٞ لَّهُنَّۗ وَٱللَّهُ سَمِيعٌ عَلِيمٞ ٦٠﴾ [النور: ٦٠]

“আর এমন বৃদ্ধ নারীগণ যারা বিবাহের আশা রাখে না, তাদের জন্য দোষ নেই যদি তারা তাদের শোভা প্রদর্শন না করে তাদের (বাহ্যিক অতিরিক্ত চাদর উড়না) বস্ত্র খুলে রাখে, তবে সংযমী হয়ে বিরত থাকলে তা তাদের জন্য উত্তম। আল্লাহ সর্বশ্রোতা সর্বজ্ঞ।” [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৬০]

তৃতীয় দলীল: আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
---------------------------------------------
﴿يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّبِيُّ قُل لِّأَزۡوَٰجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَآءِ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ يُدۡنِينَ عَلَيۡهِنَّ مِن جَلَٰبِيبِهِنَّۚ ذَٰلِكَ أَدۡنَىٰٓ أَن يُعۡرَفۡنَ فَلَا يُؤۡذَيۡنَۗ وَكَانَ ٱللَّهُ غَفُورٗا رَّحِيمٗا ٥٩﴾ [الاحزاب: ٥٩]

“হে নবী তুমি তোমার স্ত্রীগণকে, কন্যাগণকে ও মুমিনদের নারীগণকে বল, তারা যেন তাদের উড়না বা চাদরের কিছু অংশ নিজেদের (চেহারা ও বুকের) উপর টেনে দেয়, এতে তাদের চেনা সহজতর হবে, (বুঝা যাবে যে তারা স্বাধীন ও সম্ভ্রান্ত) ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৫৯]

চতুর্থ দলীল: আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
--------------------------------------------
﴿وَقَرۡنَ فِي بُيُوتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجۡنَ تَبَرُّجَ ٱلۡجَٰهِلِيَّةِ ٱلۡأُولَىٰ﴾ [الاحزاب: ٣٣]

“আর তোমরা স্বগৃহে অবস্থান করবে, প্রাচীন জাহেলী যুগের মতো তোমরা সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেড়াবে না।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৩৩]

পঞ্চম দলীল: আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
---------------------------------------------
﴿فَسۡ‍َٔلُوهُنَّ مِن وَرَآءِ حِجَابٖۚ ذَٰلِكُمۡ أَطۡهَرُ لِقُلُوبِكُمۡ وَقُلُوبِهِنَّۚ﴾ [الاحزاب: ٥٣]

“আর যখন তোমরা তাদের নিকট কিছু চাইবে পর্দার অন্তরাল থেকে চাইবে, এ বিধান তোমাদের ও তাদের হৃদয়ের জন্য অধিকতর পবিত্র।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ৫৩]
---------------------------------------------
দ্বিতীয়তঃ হাদীস থেকে পর্দার দলীল:
----------–-----------------------------------
প্রথম দলীল:
---------------
সহীহ বুখারী ও মুসলিমে রয়েছে উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনার স্ত্রীদেরকে পর্দা করতে বলুন, আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, এরপর আল্লাহ পর্দার আয়াত অবতীর্ণ করেন। সহীহ বুখারী ও মুসলিমে এ বর্ণনাও রয়েছে যে, উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, হে আল্লাহর রাসূল, যদি আপনি মুমিনদের জননীদেরকে পর্দার আদেশ দিতেন; এরপর আল্লাহ পর্দার আয়াত অবতীর্ণ করেন।

দ্বিতীয় দলীল:
----------------
ইবন মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করে বলেন, “নারীরা হলো গোপনীয় বস্তু।” (তিরমিযী এবং এটিকে আলাবনী সহীহ বলেছেন)

তৃতীয় দলীল:
----------------
ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যে ব্যক্তি অহংকারবশতঃ স্বীয় কাপড় টাখনুর নিচে রাখলো কিয়ামতের দিন আল্লাহ তার দিকে দৃষ্টিপাত করবেন না। অতঃপর উম্মে সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, তবে মহিলারা তাদের নিম্নাংশের ঝালরের ব্যাপারে কী করবে? তিনি বলেন, এক বিঘত (গোছার নিচে) ঝুলিয়ে দিবে, উম্মে সালামা বলেন, তবে এতে তাদের পা বেরিয়ে থাকবে, তিনি বলেন, তবে তা (গোছার নিচে) এক হাত ঝুলিয়ে দিবে এর বেশি করবে না।” (আবু দাউদ ও তিরমিযী এবং তিনি বলেন, হাদীসটি হাসান-সহীহ)।👌😍

সূরা আল ইমরান আয়াত ১৩৫/১৩৬অনুবাদ. .(১৩৫)যারা কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে অথবা নিজেদের প্রতি যুলুম করলে আল্লাহকে স্মরণ করে ...
25/10/2023

সূরা আল ইমরান আয়াত ১৩৫/১৩৬
অনুবাদ. .(১৩৫)
যারা কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে অথবা নিজেদের প্রতি যুলুম করলে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং নিজেদের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। [১] আর আল্লাহ ছাড়া অন্য কে পাপ ক্ষমা করতে পারে? এবং তারা যা (অপরাধ) করে ফেলে, তাতে জেনে-শুনে অটল থাকে না।

তাফসীর.( ১)
[১] অর্থাৎ, মানবিক প্রবৃত্তিবশে তাদের দ্বারা কোন পাপ কাজ হয়ে গেলে, তারা সত্বর তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করে।

অনুবাদ (১৩৬)
ঐ সকল লোকের প্রতিদান তাদের প্রতিপালকের কাছে ক্ষমা এবং জান্নাত; যার নিচে নদীসমূহ প্রবাহিত। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। এবং (সৎ)কর্মশীলদের পুরস্কার কতই না উত্তম।

তাফসীর( ২)
(১৩৬) ঐ সকল লোকের প্রতিদান তাদের প্রতিপালকের কাছে ক্ষমা এবং জান্নাত; যার নিচে নদীসমূহ প্রবাহিত। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। এবং (সৎ)কর্মশীলদের পুরস্কার কতই না উত্তম।

19/10/2023

২ নং সূরা বাকারা আয়াত ১৪০ .....

اَمۡ تَقُوۡلُوۡنَ اِنَّ اِبۡرٰهٖمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطَ کَانُوۡا هُوۡدًا اَوۡ نَصٰرٰی ؕ قُلۡ ءَاَنۡتُمۡ اَعۡلَمُ اَمِ اللّٰهُ ؕ وَ مَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنۡ کَتَمَ شَهَادَۃً عِنۡدَهٗ مِنَ اللّٰهِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۱۴۰﴾

অনুবাদ,,
তোমরা কি বল যে, ‘ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব ও তাঁর বংশধরগণ ইয়াহুদী বা খ্রিষ্টান ছিল?’ বল, ‘তোমরা কি বেশী জান, না আল্লাহ?’[১] আল্লাহর নিকট থেকে প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ যে গোপন করে, তার অপেক্ষা অধিকতর সীমালংঘনকারী আর কে হতে পারে? আর তোমরা যা কর, সে সম্বন্ধে আল্লাহ বেখবর নন। [২]

তাফসীর,,
[১] তোমরা বলছ যে, ঐ সকল আম্বিয়া ও তাঁদের সন্তানরা ইয়াহুদী অথবা খ্রিষ্টান ছিলেন, অথচ মহান আল্লাহ তা খন্ডন করছেন। এখন তোমরাই বল যে, আল্লাহ বেশী জানেন, না তোমরা? [২] তোমরা জানো যে, এই নবীগণ ইয়াহুদী বা খ্রিষ্টান ছিলেন না। অনুরূপ তোমাদের কিতাবে রসূল (সাঃ)-এর নিদর্শনসমূহ বিদ্যমান, কিন্তু এই প্রমাণগুলো লোকদের কাছে গোপন করে তোমরা যে বড় যুলুম করছো তা আল্লাহর নিকট গুপ্ত নয়।

কা'বা রক্ষায় ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে আসা পাখি আমি দেখিনি,,,❗তবে আল-আকসা রক্ষায় উড়ে আসা মানুষরূপী পাখি দেখছি,,,❗অচিরেই ইসলামের বি...
13/10/2023

কা'বা রক্ষায় ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে আসা পাখি আমি দেখিনি,,,❗
তবে আল-আকসা রক্ষায় উড়ে আসা মানুষরূপী পাখি দেখছি,,,❗

অচিরেই ইসলামের বিজয় দেখবে বিশ্ববাসী❗!

ইনশাআল্লাহ,,✊🇦🇪

وَ اِلٰی رَبِّکَ فَارۡغَبۡ   অনুবাদ আর তোমার প্রতিপালকের প্রতিই মনোনিবেশ কর। [১]তাফসীর [১] অর্থাৎ, তাঁর কাছেই তুমি জান্ন...
03/10/2023

وَ اِلٰی رَبِّکَ فَارۡغَبۡ

অনুবাদ
আর তোমার প্রতিপালকের প্রতিই মনোনিবেশ কর। [১]

তাফসীর
[১] অর্থাৎ, তাঁর কাছেই তুমি জান্নাতের আশা রাখ। তাঁর কাছেই তুমি নিজের প্রয়োজন ভিক্ষা কর এবং সর্ববিষয়ে তাঁরই উপর নির্ভর কর ও ভরসা রাখ।

সূরা আল ইনশিরাহ আয়াতঃ ৮

মানুষ মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে, জাহান্নাম থেকে নয় , অথচ মানুষ চেষ্টা করলে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে, পারে ...
27/09/2023

মানুষ মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে, জাহান্নাম থেকে নয় ,
অথচ মানুষ চেষ্টা করলে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে, পারে মৃত্যু থেকে নয়,

সূরাঃ আন নুর আয়াতঃ ৩১(অনুবাদ) বিশ্বাসী নারীদেরকে বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে ও তাদের লজ্জাস্থান রক্ষা করে।[১] ...
25/09/2023

সূরাঃ আন নুর আয়াতঃ ৩১
(অনুবাদ)
বিশ্বাসী নারীদেরকে বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে ও তাদের লজ্জাস্থান রক্ষা করে।[১] তারা যা সাধারণতঃ প্রকাশ থাকে তা ব্যতীত[২] তাদের সৌন্দর্য যেন প্রদর্শন না করে[৩] তারা তাদের বক্ষঃস্থল যেন মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত রাখে।[৪] তারা যেন[৫] তাদের স্বামী,[৬] পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুষ্পুত্র, ভগিনী পুত্র,[৭] তাদের নারীগণ, [৮] নিজ অধিকারভুক্ত দাস,[৯] যৌনকামনা-রহিত পুরুষ[১০] অথবা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞ বালক[১১] ব্যতীত কারও নিকট তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন এমন সজোরে পদক্ষেপ না করে, যাতে তাদের গোপন আভরণ প্রকাশ পেয়ে যায়।[১২] হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা সকলে আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। [১৩]

(তাফসীর)
[১] যদিও মহিলারা দৃষ্টি সংযত রাখা ও গুপ্তাঙ্গের হিফাযত করার প্রথম আদেশেই শামিল, যা ব্যাপকভাবে সকল মু'মিনদেরকে দেওয়া হয়েছে; যেহেতু মু'মিন মহিলারাও ব্যাপকার্থে মু'মিনদেরই অন্তর্ভুক্ত। তবুও এখানে বিষয়টির গুরুত্বের প্রতি লক্ষ্য রেখে বিশেষভাবে মহিলাদেরকেও দ্বিতীয়বার সেই একই আদেশ দেওয়া হচ্ছে। যার উদ্দেশ্য হল তাকীদ ও গুরুত্ব আরোপ। এখান হতে কিছু উলামাগণ দলীল গ্রহণ করে বলেছেন যে, যেরূপ পুরুষদের জন্য বেগানা মহিলাদেরকে তাকিয়ে দেখা নিষিদ্ধ, অনুরূপ মহিলাদের জন্যও বেগানা পুরুষদেরকে তাকিয়ে দেখা ব্যাপকভাবে নিষিদ্ধ। পক্ষান্তরে অন্য কিছু উলামা সেই হাদীস থেকে দলীল গ্রহণ করে মহিলাদের জন্য পুরুষদেরকে নিষ্কাম দৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখা বৈধ বলেছেন, যে হাদীসে আয়েশা (রাঃ)-এর হাবশীদের খেলা দেখার বর্ণনা রয়েছে। (বুখারীঃ নামায অধ্যায়)
[২] 'যা সাধারণতঃ প্রকাশ থাকে' বলতে এমন সৌন্দর্য (বাহ্যিক আভরণ) বা দেহের অংশকে বুঝানো হয়েছে যা পর্দা বা গোপন করা অসম্ভব। যেমন কোন জিনিস নিতে বা দিতে গিয়ে হাতের করতল, অথবা কিছু দেখতে গিয়ে চোখ গোপন করা সহজ নয়। অনুরূপভাবে হাতের মেহেন্দী, আঙ্গুলের আংটি, চোখের সুর্মা, কাজল, অথবা পরিহিত সৌন্দর্যময় পোশাককে ঢাকার জন্য যে বোরকা বা চাদর ব্যবহার করা হয়, তাও এক প্রকার সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত; যা গোপন করা অসম্ভব। অতএব এই সব আভরণের প্রকাশ প্রয়োজন মত দরকার সময়ে বৈধ। [৩] সৌন্দর্য বলতে এমন পোশাক ও অলংকার বোঝায় যা মহিলারা নিজেদের রূপ-সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করে থাকে। যে সৌন্দর্য একমাত্র স্বামীদের জন্য ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। সুতরাং নারীর পোশাক ও অলংকারের সৌন্দর্য প্রকাশ যদি অন্য পুরুষের সামনে নিষিদ্ধ হয়, তাহলে দেহের কোন অংশ খুলে প্রদর্শন করা ইসলামে কেমন করে অনুমতি থাকতে পারে? এ তো অধিকরূপে হারাম তথা নিষিদ্ধ হবে। [৪] যাতে মাথা ঘাড়, গলা ও বুকের পর্দা হয়ে যায়। কারণ এ সমস্ত অঙ্গ খুলে রাখার অনুমতি নেই। [৫] এখানে সেই সৌন্দর্য বা প্রসাধন এগানা পুরুষদের সামনে প্রকাশ করা বৈধ বলা হচ্ছে, যা ইতিপূর্বে বেগানা পুরুষদের সামনে প্রকাশ করা নিষিদ্ধ বলা হয়েছে। অর্থাৎ, পোশাক, অলংকার ও প্রসাধন ইত্যাদির সৌন্দর্য যা চাদর বা বোরকার নিচে গুপ্ত থাকে। এখানে এ মর্মে ব্যতিক্রমধর্মী বর্ণনা এসেছে যে, অমুক অমুক ব্যক্তির সামনে প্রকাশ করা বৈধ হবে। [৬] এদের মধ্যে সবার শীর্ষে হল স্বামী। সেই জন্য স্বামীকে সবার আগে উল্লেখ করা হয়েছে। কারণ স্ত্রীর সকল শোভা- সৌন্দর্য একমাত্র স্বামীর জন্যই নির্দিষ্ট। আর স্বামীর জন্য স্ত্রীর সারা দেহ (দেখা ও ছোঁয়া) বৈধ। (যেহেতু স্বামী-স্ত্রী একে অপরের লেবাস।) এ ছাড়া মাহরাম (এগানা; যাদের সঙ্গে চিরতরে বিবাহ হারাম) অথবা ঘরে যাদের আসা-যাওয়া সব সময় হয়ে থাকে এবং নৈকট্য বা আত্মীয়তার কারণে বা অন্য কোন প্রাকৃতিক কারণে নারীর প্রতি তাদের সকাম এমন আকর্ষণ সৃষ্টি হয় না, যার ফলে কোন ফিতনা (বা অঘটন) ঘটার আশঙ্কা থাকে, শরীয়তে সেই সমস্ত লোকদের সামনে এবং এগানা পুরুষদের সামনে সৌন্দর্য প্রদর্শনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে এখানে মামা ও চাচার কথা উল্লেখ হয়নি। অধিকাংশ উলামাগণের নিকট এরাও মাহরাম বা এগানার অন্তর্ভুক্ত। এদের সামনেও সৌন্দর্য প্রদর্শন মহিলার জন্য বৈধ। পক্ষান্তরে কিছু উলামার নিকট এরা মাহরামের অন্তর্ভুক্ত নয়। (ফাতহুল কাদীর) [৭] পিতা বলতে বাপ, দাদা, দাদার বাপ এবং তার ঊর্ধ্বে, নানা ও নানার বাপ এবং তার ঊর্ধ্বের সবাই এর অন্তর্ভুক্ত। অনুরূপ শ্বশুর বলতে শ্বশুরের বাপ, দাদা এবং তার ঊর্ধ্বে সকলেই শামিল। পুত্র বলতে বেটা, পোতা, পোতার বেটা, নাতী নাতীর বেটা এবং এদের নিম্নের সকলেই শামিল। স্বামীর পুত্র বলতেও তার (অন্য স্ত্রীর গর্ভজাত) বেটা, পোতা এবং তার নিম্নের সকলেই শামিল। ভ্রাতা বলতে সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় তিন প্রকারের ভাইকেই বুঝানো হয়েছে। ভ্রাতুষ্পুত্র বলতে ভাইপো বা ভাতিজা ও তাদের নিম্নের সকল পুরুষকে এবং ভগিনী পুত্র বলতে সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় তিন প্রকার বোনের বেটা (ভাগ্নে) ও তাদের নিম্নের সকল পুরুষকে বুঝানো হয়েছে। [৮] 'তাদের নারীগণ' বলতে মুসলিম মহিলাদেরকে বুঝানো হয়েছে, যাদেরকে নিষেধ করা হয়েছে যে, তারা যেন কোন মহিলার শোভা-সৌন্দর্য, রূপ-লাবণ্য, দৈহিক আকার-আকৃতি নিজেদের স্বামীর কাছে বর্ণনা না করে। এ ছাড়া যে কোন কাফের মহিলার সামনে সৌন্দর্য প্রকাশ করা নিষেধ। এই অভিমত ব্যক্ত করেছেন উমার, আব্দুল্লাহ বিন আববাস (রাঃ), মুজাহিদ এবং ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল (রঃ)। কেউ কেউ বলেন, এখানে 'তাদের নারীগণ' বলতে বিশেষ ধরনের নারীদেরকে বুঝানো হয়েছে, যারা খিদমত ইত্যাদির জন্য সর্বদা কাছে থাকে, আর তার মধ্যে বাঁদী-দাসীও শামিল। (এদের সামনে সৌন্দর্য প্রকাশ করায় দোষ নেই।) [৯] مَا ملَكَتْ أِيمَانُهُنَّ (তাদের ডান হাত যাদের মালিক হয়েছে) বলতে কেউ কেউ শুধু ক্রীতদাসী এবং কেউ কেউ শুধুমাত্র ক্রীতদাস অর্থ নিয়েছেন। আবার কেউ কেউ উভয়কেই বুঝিয়েছেন। হাদীসেও পরিষ্কার এসেছে যে, ক্রীতদাসদের সামনে পর্দার প্রয়োজন নেই। (আবু দাউদঃ পরিচ্ছদ অধ্যায়) অনুরূপভাবে কেউ কেউ তার ব্যাপক অর্থ নিয়ে বলেছেন, তাতে মু'মিন ও কাফের উভয় প্রকার ক্রীতদাস শামিল। [১০] কেউ কেউ এ থেকে এমন সব পুরুষ অর্থ নিয়েছেন, যাদের ঘরে থেকে খাওয়া-পান করা ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্য থাকে না। আবার কেউ নির্বোধ, কেউ হিজড়া, খাসি করা বা ধ্বজভঙ্গ, কেউ অতিবৃদ্ধ অর্থ নিয়েছেন। ইমাম শাওকানী (রঃ) বলেন, যাদের মধ্যে কুরআনে বর্ণিত গুণ পাওয়া যাবে, তারা এর পর্যায়ভুক্ত এবং অন্যেরা বহির্ভূত হবে। [১১] এ থেকে এমন সব বালককে বুঝানো হয়েছে যারা সাবালক বা সাবালকত্বের নিকটবর্তী নয়। কারণ এরা মেয়েদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অভিজ্ঞ নয়। [১২] গোপন আভরণ বা অলঙ্কার প্রকাশ পেয়ে অর্থাৎ, পায়ের নূপুরের শব্দে পুরুষের দৃষ্টি আকৃষ্ট না হয়। হাই-হিল বা এমন শক্ত জুতা-চপ্পলও এই নির্দেশের শামিল। যেহেতু মহিলারা যখন এসব পরিধান করে চলা-ফিরা করে, তখন তাতে এক ধরনের এমন শব্দ সৃষ্টি হয়, যা আকর্ষণে নূপুরের শব্দের তুলনায় কম নয়। অনুরূপ হাদীসে এসেছে যে, সুগন্ধি মেখে ঘর থেকে বের হওয়া মহিলার জন্য বৈধ নয়। যে এ রকম করে, সে ব্যভিচারিণী। (তিরমিযীঃ অনুমতি অধ্যায়, আবু দাউদঃ চুল আঁচড়ানো অধ্যায়।) [১৩] এখানে পর্দার আদেশের পরপর তওবার আদেশ দেওয়ার মধ্যে যুক্তি হল যে, অজ্ঞতার যুগে এই সমস্ত আদেশের যে বিরোধিতা তোমরা করতে তা যেহেতু ইসলাম আসার পূর্বের কথা, সেহেতু তোমরা যদি সত্য অন্তরে তওবা করে নাও এবং উক্ত আদেশের সঠিক বাস্তবায়ন কর, তাহলে সফলতা, ইহ ও পরকালের সৌভাগ্য একমাত্র তোমাদের।
সূরাঃ আন নুর , আয়াতঃ ৩১

‘ভার্সিটির ফ্রি মিক্সিং আড্ডায় অভ্যস্ত মেয়েকে বিয়ে করলে আর যাই হোক সন্তানের জন্য একজন লজ্জাশীলা মা দিতে পারবেন না।’✔️নেক...
25/09/2023

‘ভার্সিটির ফ্রি মিক্সিং আড্ডায় অভ্যস্ত মেয়েকে বিয়ে করলে আর যাই হোক সন্তানের জন্য একজন লজ্জাশীলা মা দিতে পারবেন না।’

✔️নেককার/দ্বীনদার/পূণ্যবান "স্ত্রী" পাওয়ার জন্য দোয়া:
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا

উচ্চারণ : ‘রাব্বানা হাব্লানা মিন আযওয়াঝিনা ওয়া জুর্রিয়াতিনা কুর্রাতা আইয়ুনিও ওয়াঝআলনা লিলমুত্তাক্বিনা ইমামা।’

অর্থ : ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের এমন স্ত্রী ও সন্তান দান করুন। যারা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দেয় আর আমাদেরকে (পুরুষদেরকে) মুত্তাকি লোকদের নেতা বানিয়ে দাও।’ (সুরা ফুরক্বান : আয়াত ৭৪)

23/09/2023

বল, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি? যদি পানি ভূগর্ভে তোমাদের নাগালের বাইরে চলে যায়, তাহলে কে তোমাদেরকে এনে দেবে প্রবহমান পানি?’ [১]

("তাফসীর ")
[১] غَوْرٌ শব্দের অর্থ হল শুকিয়ে যাওয়া অথবা পানির এত গভীরে চলে যাওয়া যে, সেখান হতে তা বের করা অসম্ভব হয়। অর্থাৎ, আল্লাহ তাআলা যদি পানি শুকিয়ে দিয়ে তার অস্তিত্বই শেষ করে দেন অথবা মাটির এত গভীরে করে দেন, যেখান থেকে পানি বের করতে সর্বপ্রকার যন্ত্র ব্যর্থ সাব্যস্ত হয়, তাহলে বল, কে আছে এমন, যে তোমাদের জন্য প্রবহমান ও নির্মল পানির ব্যবস্থা করে দেবে? অর্থাৎ, কেউ নেই। এটা মহান আল্লাহর অশেষ অনুগ্রহ যে, তোমাদের অবাধ্যতা সত্ত্বেও তিনি তোমাদেরকে পানি থেকে বঞ্চিত করেননি।

(সূরাঃ আল মু্লক, আয়াতঃ ৩০)

23/09/2023

স্ত্রী চাকরী করলে স্বামীর হক আদায় হয়না ।
স্ত্রী চাকরী করলে সন্তানের হক আদায় হয়না ।
স্ত্রী চাকরী করলে তার কমনীয়তা নষ্ট হয় ।
স্ত্রী চাকরী করলে পরিবার ধ্বংস হয় ।
স্ত্রী চাকরী করলে পর্দা নষ্ট হয় ।
স্ত্রী চাকরী করলে সমাজ নষ্ট হয় ।

হোক প্রতিবাদ
কপি পোস্ট

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alomgir Hossain 400mh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Alomgir Hossain 400mh:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All