Story & info

Story & info know the worlds

31/07/2024

প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস:-
🍚 ভাত-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥔আলু-
পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়)
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🌰 ছোলা-
পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।
সিটি:- লো আচে ২-৩ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥘খিচুড়ি-
পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🍚পোলাও-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

🍗দেশি মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🐓 কক মুরগি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🥗সবজি -
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।

🫕নেহেরি-
পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন
সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক।

🍲 লাউ ডাল-
পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।
সিটি:- ২ সিটি

🫕পাতলা ডাল-
পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🦆 হাঁস-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- লো আচে ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।

🐟 মাছ-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।

🥘মুগ ডাল ঘাটি-
পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।
সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট।

🍱 চিকেন বিরিয়ানি-
পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে
©️

**  জীবনের সবকিছুই আপেক্ষিক **কারো মার্সিডিজ থামছে রাতের গভীরে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে......
06/07/2024

** জীবনের সবকিছুই আপেক্ষিক **

কারো মার্সিডিজ থামছে রাতের গভীরে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে...! কেউ ভাঙা ঘরে থেকে স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে।

কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন! ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি। কেউ কেউ আবার একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য অবিরাম যুদ্ধ করে চলছে।

কেউ সদ্যোজাত সন্তানকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে। আবার কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!

কেউ বছরে কতোজন ভালবাসার মানুষ বদলে ফেলছে!
কেউ আবার তার ভালবাসার মানুষের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করে চলছে।

কেউ দামি শাড়ি হাতে পেয়ে তবু খুশি নয়! আবার কেউ তাঁতের নতুন শাড়ির গন্ধ বারবার শুঁকছে।

কেউ প্রিয়জন এর কাছ থেকে সোনা বা হিরের চুড়ি পেয়ে খুশি নয়,

কেউ প্রিয়জন এর কাছ থেকে পাওয়া কাঁচের চুড়িতে স্বর্গের সুখ খুঁজে পাচ্ছে।

কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে খেতে পারছেনা! কেউ পেঁয়াজ, কাঁচালঙ্কা কচলিয়ে গোগ্ৰাসে পান্তা গিলছে।

কারো দামি খাটে শুয়েও ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায় অঘোরে ঘুমোচ্ছে।

কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়ার ইচ্ছে নেই। কেউ আবার পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাসবহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো? কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, আর মনে মনে ভাবছে... সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! ঈশ্বর চাইলে, ওরা নিজেরাই নিজের জীবনটা গড়ে নেবে।

নানান রঙের মানুষ,
বিভোর নানা স্বপ্নে,
জীবন এঁকে বেড়ায়
সাদাকালো আলাপনে !!

আসলে এটাই বাস্তবতা। সুখ এবং শান্তি সর্বদাই আপেক্ষিক।

কারো সব থেকেও "সুখ" জিনিসটাই নাই, আবার কারো বাকি সব ঘাটতি থাকলেও সুখটা আছে!

কেউ দুইবেলা খাওয়ার জন্য সারাদিন হাটে, আবার কেউ খাবার হজম করার জন্য হাটে।

জীবন যেখানে যেমন!


Pic just for attention...

গল্প-১বাবা গোসলে, মা রান্না ঘরে আর ছেলে টিভি দেখছিল। এমন সময় দরজায় ঘণ্টা বাজল। ছেলে দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলে দেখল, পাশের বাসা...
05/07/2024

গল্প-১
বাবা গোসলে, মা রান্না ঘরে আর ছেলে টিভি দেখছিল। এমন সময় দরজায় ঘণ্টা বাজল। ছেলে দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলে দেখল, পাশের বাসার করিম সাহেব দাঁড়িয়ে।
ছেলে কিছু বলার আগেই করিম সাহেব বললেন, ‘আমি তোমাকে ৫০০ টাকা দেব, যদি তুমি ১০ বার কান ধরে উঠবস কর।’
বুদ্ধিমান ছেলে অল্প কিছুক্ষণ চিন্তা করেই কান ধরে উঠবস শুরু করল, প্রতিবার উঠবসে ৫০ টাকা বলে কথা।
শেষ হতেই করিম সাহেব ৫০০ টাকার নোট ছেলের হাতে ধরিয়ে দিয়ে চলে গেলেন।
বাবা বাথরুম থেকে বের হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কে ছিল দরজায়?’
‘পাশের বাসার করিম সাহেব’, উত্তর দিল ছেলে।
‘ও’, বললেন বাবা, ‘আমার ৫০০ টাকা কি দিয়ে গেছেন?’

শিক্ষণীয়বিষয়
আপনার ধারদেনার তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের থেকে গোপন করবেন না। এতে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রক্ষা পাবেন।

গল্প-২
সেলসম্যান, অফিস ক্লার্ক ও ম্যানেজার দুপুরে খেতে যাচ্ছিলেন। পথে তাঁরা একটি পুরোনো প্রদীপ পেলেন।
তাঁরা ওটাতে ঘষা দিতেই দৈত্য বের হয়ে এল।
দৈত্য বলল, ‘আমি তোমাদের একটি করে ইচ্ছা পূরণ করব।’
‘আমি আগে! আমি আগে!’ বললেন অফিস ক্লার্ক, ‘আমি বাহামা সমুদ্রপারে যেতে চাই, যেখানে অন্য কোনো ভাবনা থাকবে না, কাজ থাকবে না।’
‘ফুঃ...!!’ তিনি চলে গেলেন।
‘এরপর আমি! এরপর আমি!’ বললেন সেলসম্যান, ‘আমি মায়ামি বিচে যেতে চাই, যেখানে শুধু আরাম করব।’
‘ফুঃ...!!’ তিনিও চলে গেলেন।
‘এখন তোমার পালা’, দৈত্য ম্যানেজারকে বলল।
ম্যানেজার বললেন, ‘আমি ওই দুজনকে আমার অফিসে দেখতে চাই।’

শিক্ষণীয়বিষয়
সব সময় বসকে আগে কথা বলতে দেবেন। তা না হলে নিজের কথার কোন মূল্য থাকবে না।

গল্প-৩
একটি ইগল গাছের ডালে বসে আরাম করছিল।
এমন সময় একটি ছোট খরগোশ ইগলটিকে দেখে জিজ্ঞেস করল, ‘আমিও কি তোমার মতো কিছু না করে এভাবে বসে আরাম করতে পারি?’
ইগল উত্তর দিল, ‘অবশ্যই, কেন পারবে না।’
তারপর খরগোশটি মাটিতে এক জায়গায় বসে আরাম করতে থাকল। হঠাত্ একটি শিয়াল এসে হাজির, আর লাফ দিয়ে খরগোশকে ধরে খেয়ে ফেলল।

শিক্ষণীয়বিষয়
যদি কোনো কাজ না করে বসে বসে আরাম করতে চান, তাহলে আপনাকে অনেক ওপরে থাকতে হবে।

গল্প-৪
একটি মুরগি ও একটি ষাঁড় আলাপ করছিল।
‘আমার খুব শখ ওই গাছের আগায় উঠব, কিন্তু আমার এত শক্তি নেই’, মুরগিটি আফসোস করল।
উত্তরে ষাঁড়টি বলল, ‘আচ্ছা, তুমি আমার গোবর খেয়ে দেখতে পার, এতে অনেক পুষ্টি আছে।’
কথামতো মুরগি পেট পুরে গোবর খেয়ে নিল এবং আসলেই দেখল সে বেশ শক্তি পাচ্ছে। চেষ্টা করে সে গাছের নিচের শাখায় উঠে পড়ল।
দ্বিতীয় দিন আবার খেল, সে তখন এর ওপরের শাখায় উঠে গেল।
অবশেষে চার দিন পর মুরগিটি গাছের আগায় উঠতে সক্ষম হলো।
কিন্তু খামারের মালিক যখন দেখলেন মুরগি গাছের আগায়, সঙ্গে সঙ্গে তিনি গুলি করে তাকে গাছ থেকে নামালেন।

শিক্ষণীয়বিষয়
ফাঁকা বুলি (বুল শিট) হয়তো আপনাকে অনেক ওপরে নিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনি বেশিক্ষণ ওখানে টিকে থাকতে পারবেন না।

গল্প-৫
একটি পাখি শীতের জন্য দক্ষিণ দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু এত ঠান্ডা ছিল যে পাখিটি শীতে জমে যাচ্ছিল এবং সে একটি বড় মাঠে এসে পড়ল।
যখন সে মাঠে পড়ে ছিল, একটি গরু তার অবস্থা দেখে তাকে গোবর দিয়ে ঢেকে দিল। কিছুক্ষণ পর পাখিটি বেশ উষ্ণ অনুভব করল। যখন গোবরের গরমে সে খুব ঝরঝরে হয়ে উঠল, আনন্দে গান গেয়ে উঠল।
এমন সময় একটি বিড়াল পাশ দিয়ে যাচ্ছিল, পাখির গান শুনে খুঁজতে লাগল কোথা থেকে শব্দ আসে। একটু পরই সে গোবরের কাছে আসে এবং সঙ্গে সঙ্গে গোবর খুঁড়ে পাখিটিকে বের করে তার আহার সারে।

শিক্ষণীয়বিষয়
১. যারা আপনার ওপর কাদা ছোড়ে, তারা সবাই-ই আপনার শত্রু নয়।
২. যারা আপনাকে পঙ্কিলতা থেকে বের করে আনে, তারা সবাই-ই আপনার বন্ধু নয়।
৩. এবং যখন আপনি গভীর পঙ্কিলতায় নিমজ্জিত, তখন মুখ বেশি না খোলাই শ্রেয়।

26/06/2024

নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।
হাত লাগলেই শেষ।
সেইটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোনো পুরুষের।
এই হাত লাগা শুধু শারীরিক স্পর্শে না,
পুরুষের সঙ্গতায়ও নারীর লজ্জা কেটে যায়।
যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সংস্পর্শে যাবে,
তার লজ্জা তত কমবে।
যেমন-চিত্র নায়িকারা।
বিকিনি পড়তেও দ্বিধা করেনা।
পুরুষের মাঝে থেকে চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে।
কনজারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে ওড়না ছাড়া
দাঁড়াতে বললেও সে লজ্জায় মরে যাবে।
ইদানিং ফেসবুক এই লজ্জা নিবারণের
ভূমিকা পালন করছে।-
ফেসবুকে বন্ধু বেশি।
অতি-আধুনিকরা ছেলে বন্ধুর সঙ্গে
পিরিয়ড নিয়ে কথা বলে।
ফ্ল্যার্ট করতে গিয়ে শরীর নিয়ে নগ্ন কথা
বলে- মাইন্ড করলে বলে '' জাস্ট
কিডিং, টেক ইট ইজি।'
ইজিলি নিতে নিতে সেই অশালীন
বিষয় আর অশালীন লাগে না।
লজ্জা শেষ !
আবার ফেসবুকে প্রেমিক বেশি!!
কেউ প্রেমে পড়েছে তো,
প্রেমিক রোমান্সের ছলে অশ্লীল কথা বলে।
স্বামীর মতো।
এরপর ব্রেকআপ হয়।
আবার কারো প্রেমে পড়ে।
আবারো চুম্মা-চাটি,আরো কত কি করে !!
আবার ব্রেকাপ।
লজ্জা -শরমের মাথা খেয়ে মেয়েটা এক সময় নির্লজ্জ
হয়ে যায়।
'প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস করে,
পুরুষের সব বিলীন হয়ে যায়।
নারীর কাছে পুরুষের উপস্থিতি ইয়াবার মতো।
প্রথমে একটা খেলেই পিনিক আসে।
পরে ২০-২৫ টা খেলেও কাজ হয় না।
ব্যস !
এক সময় পুরুষের প্রতি ফিলিংস কাজ করেনা।
প্রেমিকের ভালবাসা তার কাছে পানসে লাগে।
একটার পর একটা পুরুষ বদল করে।
কিন্তু স্থির হতে পারে না।
জানাশোনা শেষ হলেই - আর ভালো লাগে না।
বোরিং লাগে।
কারণ, ডিফারেন্ট টেস্ট নিতে নিতে ভালবাসার
অনুভূতিই শেষ !
মুরব্বীরা বলতেন বিয়ের পরে মেয়ের
লজ্জা কমে।
বাচ্চা হবার পরে আরো কমে যায়।
তখন বুঝতাম না।
ভাবতাম লজ্জা 'ফোঁড়ার' মতো কিছু।
বিয়ের পরে গলে যায়।
tongue emoticon
এখন বুঝি।
আগে মেয়েদের কাছে স্বামীই ছিলো পুরুষ।
তাই বিয়ের পরের কথা এসেছে।
এখন বিয়ে লাগে না পুরুষের কাছে
আসতে- ফেসবুক হলেই চলে।
ফেসবুক সেই স্বামীর ভূমিকা পালন করে।

লেখাটি না বুঝলে আরেকবার পড়ুন,
তারপরে মন্তব্য করুণ।

আর যাদের এই লেখা পড়ে গায়ে লাগবে লেখাটা বিশেষ ভাবে তাদের জন্য..

©©©© post

22/06/2024
আসলে সুখ কোথায়?আবুল মিয়া ফর্সা মানুষ, বউটা তাহার কালোএই কারণে বউটা বেশি ,লাগে না তার ভালো।বউটা আবার কালো হইলেও, বড় ঘরে...
15/06/2024

আসলে সুখ কোথায়?
আবুল মিয়া ফর্সা মানুষ, বউটা তাহার কালো
এই কারণে বউটা বেশি ,লাগে না তার ভালো।

বউটা আবার কালো হইলেও, বড় ঘরের বেটি
বাপের ঘরে খাইছে শুধু ,বড় মাছের পেটি।

ভালো খেয়ে বড় হওয়া ,এই বেচা*রির মুখে
স্বামীর ঘরের ভর্তা ভাজি ,পান্তা কি আর ঢোকে।

বউয়ের জ্বালা জামাই গরিব, স্বামীর বউ তার কালো
দুইজনেই কয় এমন সংসার, ভেঙ্গে দেওয়াই ভালো।

দুইজনেই ভুইলা তাদের, দুই মানিকের কথা
সোনার সংসার ভেঙ্গে দিল, এ দুই মাতা পিতা।

নিজের ভুলে পথ হারিয়ে, পথভোলা এই নারী
নিজেই নিজের ঘর ভাঙ্গিয়া, গেল বাপের বাড়ি।

ভেবেছিল ভাইয়েরা তার, আগের মতই আছে
আগের মতই বাসবে ভালো টানবে বুকের কাছে।

বাপের বাড়ি গিয়ে দেখে ভাবনাটা তার ভুল
ভাই ভাবিদের হাতে এখন ,বিষ কাঁটা আর হূল।

কথায় কথায় কথার খুটার, হূল কাঁটা দেয় গায়
পাড়াপড়শি ও কাটা গায়ে ,লবণ দিয়ে যায়।

ভাই ভাবীদের কাছ থেকে এই, আঘাত পাওয়ার পর
বুঝতে পারে স্বামীর ঘরেই, নারীর আসল ঘর।

হেলায় হেলায় ঘর ভাঙ্গিয়া ,ঘর হারা এই নারী
চোখের জলে বক্ষ ভাসায় ,বইসা বাপের বাড়ি।

ওইদিকে তার স্বামী আবার, করছে আরেক বিয়ে
বিয়ে করে পড়ছে জ্বালায়, বাচ্চা দুটো নিয়ে।

এমনিতেই এই বাচ্চা দুটোর, মা নাই তাদের কাছে
এখন আবার সৎ মা তাদের, লেগে থাকে পাছে।

খানা খাদ্য খায় না ওরা ,সারাটা দিন ঝিমায়
এদের নিয়ে বাপটা পরছে, ফাটা বাঁশের চিপায়।

চিপায় পইরা বাপটা কান্দে, বাচ্চা বাপের দোষে
মা টা কান্দে ঘর হারাইয়া, ভাইয়ের ঘরে বসে।

এই যে এত কান্নাকাটি, এত চোখের জল
সবটা হইলো হেলায় হেলায় ,ঘর ভাঙ্গিবার ফল।

কারো বুকে ঘর ভাঙ্গিবার ,স্বপ্ন যদি জাগে
এদের একটু দেইখা নিও, ঘর ভাঙ্গিবার আগে।
(সংগৃহীত)

12/06/2024

ঢাকায় যারা আছেন সাবধান…

১। গাজীপুর হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ একজন মানুষ কে মেরে রক্তাত্ত করে চলেছে আর সে আপনাকে বলছে ভাই, সাহায্য করেন। আপনি দয়া দেখাতে গিয়ে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেই বিপদ হতে পারে। ওরা আপনাকে মেরে সব কিছু নিয়ে যেতে পারে, কারণ তারা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র।

২। ওভার ব্রিজ এর উপর মহিলা কাঁদছে যে, সে যার সাথে দেখা করবে তার মোবাইলে কল দিতে হবে কিন্তু তার কাছে টাকা নেই। বলবে আপনার মোবাইল দিয়ে সেই লোকের নাম্বারে মিসকল দিলেও সে ব্যাক করবে। আপনি কল দিলেন তো ফাঁদে পড়লেন। ওরা নিরীহ মানুষ দেখে তাদের নম্বর সংগ্রহ করে ও পরবর্তীতে সেই নাম্বারে কল করে লোভনীয় প্রস্তাব দেয়, রাজী হলে আপনাকে তাদের আস্তানাতে নিয়ে ব্লাক মেইল করবে।

৩। শাহবাগ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী জ্যামে আটকে আছেন, নানা ধরণের লিফলেট যেমনঃ দুর্বলতা,রোগে, নানা লোভে আপনাকে ফাঁদে ফেলার ব্যবস্থা।

৪। গাবতলি, সায়েদাবাদ, কিংবা সদরঘাট , মাওয়া, আরিচা, দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে বসে আছেন, দেখলেন যে বাইরে তাস, লুডু ইত্যাদি খেলছে, কাছে গেলেন কি ফেঁসে গেলেন।

৫। যাত্রাপথে অপরিচিত লোক এর সাথে মতবিনিময় করবেন খুবই কম। আপনি যে স্থানে যাবেন সে স্থান যেন আপনার পরিচিত।

৬। রেলগাড়ির ছাঁদে চলাচল করা থেকে বিরত থাকবেন, কারণ এক দল ছেলে পাওয়া যায়, যারা রেলের ছাদের উপর থেকে ছিনতাই করে ছাদ থাকে ফেলে দেয়।

৭। লঞ্চ এ কম যাত্রী থাকলে উঠবেন না।

৮। যারা দ্রুত যাতায়াত এর জন্য স্পীড বোট এ যাতায়াত করবেন তারা টাকা বা মুল্যবান কিছু সাথে নিবেন না। কারণ দেখা গিয়েছে যে, এক দল আছে যারা বোট ছাড়ার পর নির্জন স্থানে বোট ভিড়িয়ে ছিনতাই করে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে।

৯। হেঁটে যেতে হলে বিভিন্ন বাসের মাঝখান দিয়ে যাওয়া অনুচিত কারণ নেশাখোর ওঁত পেতে থাকে ছিনতাই এর জন্য।

এছাড়াও যাতায়াতের সময় এ জাতীয় অন্যান্য ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। সচেতনতা সৃষ্টিতে শেয়ার করে সকলকে জানিয়ে দিন।

সবাইকে ধন্যবাদ।
সংগৃহীত

হরিণ এক লাফে ২০/২১হাত পর্যন্ত যেতে পারে । আর বাঘ এক লাফে ১৭/১৮হাত পর্যন্ত যায়।।এদের একসাথে দৌড়াতে দিলে বাঘ কখনো হরিণকে ধ...
31/12/2023

হরিণ এক লাফে ২০/২১হাত পর্যন্ত যেতে পারে । আর বাঘ এক লাফে ১৭/১৮হাত পর্যন্ত যায়।।
এদের একসাথে দৌড়াতে দিলে বাঘ কখনো হরিণকে ধরতে পারবে না।
কিন্তু হরিণ মাঝে মাঝে পিছনের দিকে তাকিয়ে বাঘের দুরত্ব দেখার চেষ্টা করে।।
হরিণের সব থেকে বড় ভুল পিছনের দিকে তাকিয়ে অন্যের অবস্থান জানতে চাওয়া,এজন্যই হরিণ বাঘের শিকার হয়।।
তাই নতুন বছরে হরিণের মতো কোনো ভুল করা যাবে না।
জীবনে অনেক ভুল ও স্মৃতিময় গল্প থাকবেই,এটা নিয়ে এতো বেশি চিন্তা করার কিছু নাই । বার বার নিজের ভুল ও স্মৃতিগুলোর দিকে না তাকিয়ে নিজের লক্ষ নিয়ে সামনের দিনগুলো ব্যস্ত থাকতে হবে,

21/12/2023

আমি নিজেও কখনাে এভাবে ভাবিনি...
ফজর- ২ x ৩৬৫ দিন = ৭৩০ রাকাআত
যােহর- ৪ x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
আসর- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মাগরিব- ৩ x ৩৬৫ দিন = ১০৯৫ রাকাআত
এশা- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মােট = ৬২০৫ রাকাআত
সুন্নাত এবং নফল সালাত তাে বাদই দিলাম !!
১ বছরে (৩৬৫ x ৫) = ১৮২৫ ওয়াক্ত সালাত।
অর্থাৎ বছরে ১৮২৫ বার আপনাকে আযানের মাধ্যমে
ডাক দেয়া হয়।
আপনি কয়বার সাড়া দিয়েছিলেন ?
আপনার মনে কি একটুও অনুশােচনা হওয়ার কথা না ?
কি ভেবেছেন আল্লাহর কাছে হিসাব দিতে হবে না?
এখানে শুধু ১ বছরের একটু ধারণা তুলে ধরা হল,
আল্লাহ্'র কাছে পুরাে জীবনের হিসাব কিভাবে দিবেন. ?
কি অবস্থা হবে সেদিন ?
আসুন!!
আজ থেকেই ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা শুরু করি।
আল্লাহর ডাকে সাড়া দেই।আল্লাহ্ কে ডাকি।
আল্লাহ নিশ্চয়ই আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত
নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুক...... আমিন।

★জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার১ কাঠা = ১.৬৫ শত...
14/12/2023

★জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর
১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা = ১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০ বর্গফুট = ৯৯১৬৭২ বর্গমিটার = ১ বর্গকিলোমিটার =
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা = ১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩ বর্গমিটার = ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
জেনে নিন
খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ = ৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার = ৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।

শেয়ার করে সবাই কে জানার সুযোগ করে দিন 🌺🌺

29/11/2023

. Lieutenant (লেফটেনেন্ট) ➫ সামরিক কর্মী। ✎ Lie u ten ant ➫ মিথ্যা তুমি দশ পিপড়া।
2. Psychological (সাইকোলজিক্যাল) ➫ মনস্তাত্ত্বিক। ✎ Psy cholo gi cal ➫ পিসি চলো যাই কাল।
3. Assassination (এ্যাসএ্যাসিনেশন) ➫ গুপ্তহত্যা। ✎ Ass ass i nation -গাধার উপরে গাধা, তার উপরে আমি, আমার উপরে জাতি।
4. Questionnaire ➫ প্রশ্নমালা। ✎ Question nai re ➫ কোশ্চেন নাই রে।
5. Assessment ➫ কর নির্ধারণ। ✎ Ass e ss men t ➫ গাধায় ই ডাবল ss মানুষেতে নাই।
6. Hallucination ➫ অমুলক / অলীক কিছু দেখা বা তাতে বিশ্বাস। ✎ Hall u ci nation-হলে তুমি! ছি জাতি।
7. Diarrhoea ➫ উদারাময়। ✎ Dia rr hoea ➫ ডায়াল করো ডাবল rr হোয়ে যাবে।
8. Bureaucracy ➫ আমলাতন্ত্র। ✎ Burea u cracy ➫ বুড়িয়া তুমি cracy.
9. Restaurant ➫ রেস্টুরেন্ট। ✎ Rest a u r ant ➫ বিশ্রাম এ তুমি আর পিপড়া।
10. Parallel ➫ সমান্তরাল। ✎ Par all e l ➫ পার করো সকলকে ই।
11. Illegitimate ➫ অবৈধ। ✎ Illeg i tim ate ➫ অসুস্থ পায় আমি টিম খেয়েছিলাম।
12. Miscellaneous ➫ বিবিধ। ✎ Mis cell an e o us-মিস করলে একটি সেলে ই ও আমাদের সাথে থাকবে। (cell-ক্ষুদ্র কক্ষ)।

কিছু প্রয়োজনীয় ইংরেজি বানানঃ
1) ☆ Accommodation(বাসস্থান)
2) ☆ Brilliant(মেধাবী)
3) ☆ Bulletin(বুলেটিন)
4) ☆ Burglar(চোর)
5) ☆ Challenge(চ্যালেন্জ)
6) ☆ Cigarette(সিগরেট)
7) ☆ Colonel(কর্নেল)
8) ☆ Commission(কমিশন)
9) ☆ Committee(কমিটি)
10) ☆ Guerrilla(গেরিলা যুদ্ধা)
11) ☆ Leisure(অবসর)
12) ☆ Maintenance(ভরণপোষণ)
13) ☆ Millennium(সহস্রাব্দ)
14) ☆ Misspell(ভুল বানান করা)
15) ☆ Questionnaire(প্রশ্নমালা)
কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি বানান,যেগুলো আমরা প্রায়ই ভুল করি…….
16) Aberration ➫ বিপদগামিতা/নীতিভ্রংশ
17) Accessory ➫ অপরাধের সহযোগী
18) Acclivity ➫ উর্ধ্বমুখী ঢাল/চড়াই
19) Amateur ➫ শৌখিন/অপেশাদার
20) Ammunition ➫ গোলা-বারুদের ভাণ্ডার
21) Anaemia ➫ রক্তাল্পতা
22) Anesthesia ➫ অনুভূতিবিলোপ/অবেদন
23) Apocalypse ➫ (জগতের ভবিষ্যত পরিণতি বিষয়ে) ঈশ্বরলব্ধ দিব্যজ্ঞান
24) Archipelago ➫ দ্বীপপুঞ্জ
25) Assassin ➫ গুপ্তঘাতক
26) Avaricious ➫ লোলুপ/লোভী
27) Besiege ➫ অবরোধ করা/চারিদিক থেকে আক্রমণ করা
28) Bourgeois ➫ সম্পদশালী/মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোক
29) Camouflage ➫ ছদ্মবেশ/কপটবেশ
30) Celestial ➫ স্বর্গীয়/দিব্য
31) Cemetery ➫ সমাধিক্ষেত্র/গোরস্থান
32) Colonel ➫ উচ্চতর পদমর্যাদার সেনাপতি/কর্নেল
33) Commemoration ➫ স্মৃতিরক্ষার্থে অনুষ্ঠান
34) Commencement ➫ সূচনা/আরম্ভ
35) Commodity ➫ পণ্যদ্রব্য
36) Complaisant ➫ সৌজন্যপূর্ণ/সন্তোষ উৎপাদনে আগ্রহী
37) Contemporaneous ➫ সমকালীন/
সমসাময়িক
38) Contemptuous ➫ ঘৃণ্য/অবজ্ঞেয়
39) Councillor/Counsellor ➫ পরিষদের সদস্য/উপদেষ্টা
40) Counterfeit ➫ জাল/নকল
41) Curriculum ➫ পাঠ্যসূচি
42) Delinquency ➫ দুষ্কৃতি/অপকর্ম
43) Dilettante ➫ (কাব্য/সঙ্গীত বিষয়ে) অগভীর জ্ঞানসম্পন্ন
44) Disciplinarian ➫ কঠোর শাসক
45) Dyspepsia ➫ অজীর্ণ রোগ/বদহজম
46) Elephantiasis ➫ গোদ/পা ফোলা রোগ
47) Embarrassment ➫ অস্বস্তি/মানসিক দুশ্চিন্তা
48) Encyclopedia ➫ বিশ্বকোষ/জ্ঞানকোষ
49) Erroneous ➫ অশুদ্ধ/ভ্রান্ত
50) Etiquette ➫ শিষ্টাচার/নম্র আচরণ
51) Etiquette ➫ নম্র আচরণ/শিষ্টাচার
52) Exaggerate ➫ অতিরঞ্জিত করা
53) Factitious ➫ অস্বাভাবিক/কৃত্রিম
54) Flicker ➫ মিট মিট করা
55) Gargantuan ➫ প্রকাণ্ড/সুবিপুল/দানবীয়
56) Grandeur ➫ মহিমা/বিশালতা
57) Gymnasium ➫ শরীরচর্চা কেন্দ্র
58) Hereditary ➫ বংশানুক্রমিক/কৌলিক
59) Hippopotamus ➫ জলহস্তী
60) Homogeneous ➫ সমজাতীয়
61) Honorary ➫ অবৈতনিক/সম্মানসূচক
62) Humorous ➫ রসিকতাপূর্ণ
63) Hyacinth ➫ কচুরিপানা
64) Idiosyncrasy ➫ স্বভাব বৈশিষ্ট্য/আচরণ
65) Inapplicable ➫ অপ্রযোজ্য/অনুপযুক্ত
66) Incorrigible ➫ অশোধনীয়/অপ্রতিকার্য
67) Infinitesimal ➫ অতিক্ষুদ্র/অনীয়ান
68) Inheritance ➫ উত্তরাধিকার
69) Interruption ➫ ব্যাঘাত/বিঘ্ন/বাধা
70) Irreconcilable ➫ বিসঙ্গত/অসদৃশ
71) Irresponsible ➫ দায়িত্বহীন/বেপরোয়া
72) Irreversible ➫ অপরিবর্তনীয়
73) Itinerant ➫ পরিভ্রমী/ভ্রমণশীল
74) Jewelry ➫ রত্নখচিত অলঙ্কারাদির সমগ্র
75) Magniloquent ➫ বাগাড়ম্বরপূর্ণ/বড় বড় কথা বলে এমন
76) Malediction ➫ অভিশাপ
77) Manoeuvre ➫ কৌশল
78) Masquerade ➫ ভান বা ছদ্মবেশ ধারণ করা
79) Mediterranean ➫ ভূমধ্যসাগরীয়
80) Mellifluous ➫ সুমধুর/সুললিত
81) Mellifluous ➫ সুমধুর/সুললিত
82) Mercenary ➫ ভাড়াটে সৈনিক বা কর্মী
83) Millennium ➫ সহস্রাব্দ/বর্ষসহস্রক
84) Millionaire ➫ কোটিপতি/অতি ধনাঢ্য ব্যক্তি
85) Monotonous ➫ একঘেয়ে/বৈচিত্র্যহীন
86) Multifarious ➫ নানাবিধ/বিচিত্র
87) Nauseous ➫ বিতৃষ্ণাজনক
88) Omelet ➫ ডিম ভাজা/মামলেট
89) Omission ➫ বর্জন/বাতিল
90) Opprobrious ➫ অশোভন
91) Orthodoxy ➫ গোঁড়ামি
92) Oscillate ➫ দোলানো/আন্দোলিত করা
93) Palliate ➫ প্রশমন/লাঘব করা
94) Pedagogue ➫ স্কুলশিক্ষক/পণ্ডিতপ্রবর
95) Peevish ➫ বিরক্তিকর
96) Phthisis ➫ যক্ষ্মারোগ
97) Physique ➫ দৈহিক গঠন
98) Pomegranate ➫ ডালিম
99) Predecessor ➫ পূর্বসূরী
100) Procession ➫ মিছিল/শোভাযাত্রা
101) Prodigious ➫ অতিবৃহৎ
102) Prolegomenon ➫ গ্রন্থাভাষ/ভূমিকা
103) Pseudonym ➫ ছদ্মনাম
104) Pulchritude ➫ দৈহিক সৌন্দর্য
105) Questionnaire ➫ প্রশ্নাবলী
106) Receipt ➫ প্রাপ্তি
107) Recommendation ➫ সুপারিশ/পরামর্শ
108) Reconciliation ➫ সামঞ্জস্যবিধান/
মীমাংসা
109) Reconnaissance ➫ তথ্যসংক্রান্ত অভিযান
110) Referendum ➫ গণভোট
111) Regeneration ➫ আধ্যাত্মিক পুনর্জম্ম/
নবজন্মলাভ
112) Reminiscence ➫ স্মৃতিচারণ
113) Rendezvous ➫ মিলনস্থল
114) Rhinoceros ➫ গণ্ডার
115) Sanatorium ➫ স্বাস্থ্যকেন্দ্র
116) Scissors ➫ কাঁচি
117) Shaggy ➫ রুক্ষ/মোটা ও অপরিপাটি
118) Simultaneous ➫ যুগপৎ/সমকালীন
119) Sobriety ➫ আ

অল্প বিদ্যা ভয়ংকর...... প্লেন ল্যান্ড করেছে। যাত্রীরা সবাই নেমে গেছে। পাইলট হোটেলে পৌঁছেছেন। উড়োজাহাজ পরিচ্ছন্ন কর্মী এস...
02/11/2023

অল্প বিদ্যা ভয়ংকর......

প্লেন ল্যান্ড করেছে। যাত্রীরা সবাই নেমে গেছে। পাইলট হোটেলে পৌঁছেছেন। উড়োজাহাজ পরিচ্ছন্ন কর্মী এসেছেন- পুরো প্লেন পরিষ্কার করতে।পরিষ্কার করতে করতে তিনি পাইলটের ককপিটে আসেন। দেখেন-সেখানে একটা বই। বইয়ের উপরে লিখাঃ
কিভাবে পাইলট হতে হয় (ভলিউম ১)

উৎফুল্ল পরিচ্ছন্ন কর্মী - বইয়ের প্রথম পাতা উল্টান। সেখানে লিখা - লাল বোতামে টিপুন- প্লেনের ইঞ্জিন চালু হবে।

তিনি তাই করলেন- লাল বোতামে চাপ দেয়ার সাথে সাথে ইন্জিন চালু হয়ে গেলো।

পরের পাতায় লিখা- উড়োজাহাজকে সামনে অগ্রসর করাতে চাইলে এবার এই নীল বোতাম টিপুন। তিনি আর অপেক্ষা না করে তাই করলেন। সাথে সাথে উড়োজাহাজ সামনে এগোতে লাগলো।

তারপরের পাতায় লিখাঃ গ্রাউন্ড থেকে শূণ্যে উড়াতে চাইলে এবার সবুজ বোতাম টিপুন।

পরিচ্ছন্ন কর্মী অবাক- প্লেন শূণ্যে উড়া শুরু করেছে। উপরে ওঠছে তো ওঠছে।

তার আনন্দের সীমা নেই। এতো সহজেই প্লেন আকাশে উড়ানো যায়। প্রায় বিশ মিনিট তিনি আকাশে উড়লেন। এবার নামার পালা।

বইয়ের পরের পাতা উল্টালেন। সেখানে লিখাঃ প্লেন কিভাবে নীচে ল্যান্ড করাতে হয় সেটা শিখতে চাইলে (ভলিউম ২) বইটি কিনুন এবং আমাদের ফ্লাইট লার্ণিং কোর্সে ভর্তি হয়ে যান।

সারমর্ম : অল্প বিদ্যায় পারদর্শিতা আপনাকে হয়তো সাময়িক সময়ের জন্য আকাশে উড়াতে পারে, কিন্তু একসময় ঠিক নিচে নামবে জীবিত অথবা মৃত না হয় কেটে ছিড়ে!
#সংগৃহিত

18/10/2023

খলিফা উমর রাঃ মৃত্যুদন্ডের আসামী কে ছেড়ে দিলেন, জামিনদার আবু যর গিফারীর কারণে তারপর-----
দোষী এক ব্যক্তিকে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই যুবক। তারা তাদের পিতার হত্যার বিচার চান।
"এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"
খলীফা হযরত উমর (রা) সেই ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করলেন যে তার বিপক্ষে করা অভিযোগ সত্য কিনা। অভিযোগ স্বীকার করল সে। তারপর সেই ঘটনার বর্ণনা দিলঃ
"অনেক পরিশ্রমের কাজ করে আমি বিশ্রামের জন্য একটি খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত।
অভিযোগকারী এই দুই যুবকের বাবাকে আমার মৃত উটের পাশে পেলাম। সে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি। ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"
বাদী’রা জানালেন- "আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই।"
সব শুনে হযরত উমর (রা) অপরাধী যুবককে বললেন, "উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট দাবি করতে পারতে, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।"
ঐ ব্যক্তি বললো, "আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন, আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।"
খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, "তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য যেতে দিতে পারি।“
"এখানে আমার কেউ নেই যে আমার জিম্মাদার হবে।" নিরুপায় হয়ে ঐ ব্যক্তি জানালো।
এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত একজন সাহাবী হযরত আবু যর গিফারী (রা) দাঁড়িয়ে বললেন, "আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। তাকে যেতে দিন।"
আবু যর গিফারীর (রা)র এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একে তো অপরিচিত ব্যক্তি, তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামী! তার জামিনদার কেন হচ্ছেন আবু যর!!!
খলিফা বললেন, "আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত এই ব্যক্তিকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে সে মদীনায় ফেরত না আসলে তার বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।"
মুক্তি পেয়ে ঐ ব্যক্তি ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।
দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। ঐ ব্যক্তির আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা, আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই ব্যক্তি যদি না আসে, আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।
জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত। এই জল্লাদ জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না সে। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না।
এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।
এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, "হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা সেই ব্যক্তির ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও।"
ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই ব্যক্তি। সে দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, "আমীরুল মুমিনীন, মাফ করবেন। রাস্তায় যদি আমার ঘোড়া পায়ে ব্যথা না পেত, তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করিনি। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।"
আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কী হতে চলেছে! ঐ ব্যক্তির পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।
খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, "তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে?"
উত্তরে সেই ব্যক্তি বলল, "আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।"
এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কেন না চেনার সত্বেও ওই ব্যক্তির জামিনদার হলেন?"
উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, "পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ অন্য কোন মুসলমান তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।"
এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, "হে খলীফা, আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।"
হযরত উমর (রা) বললেন, “কেন তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছ?”
তখন সেই যুবক বলে উঠলো, "কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি"।।

চট্রগ্রাম টু ঢাকা (আন্তনগর ট্রেনের সময়সূচী)🔷 সুবর্ন এক্সপ্রেস সকাল ০৭:০০🔴 স্টপেজ - নন স্টপ❌ বন্ধ সোমবার 🔷  চট্রলা এক্সপ্...
29/08/2023

চট্রগ্রাম টু ঢাকা (আন্তনগর ট্রেনের সময়সূচী)
🔷 সুবর্ন এক্সপ্রেস সকাল ০৭:০০
🔴 স্টপেজ - নন স্টপ
❌ বন্ধ সোমবার

🔷 চট্রলা এক্সপ্রেস - সকাল ০৮:৩০
🔴 স্টপেজ - কুমিরা ( ০৯:০০), ফেণী (১০:১৫), হাসানপুর (১০:৪০), নঙলকোট (১০:৫০), লাকসাম (১১:১২), কুমিল্লা (১১:৫৭), শশিদল (১২:২২), কসবা (১২:৪০), আখাউড়া (১৩:০৫), ব্রাহ্মনবাড়িয়া (১৩:২৮), ভৈরব বাজার (১৩:৫০), মেথিকান্দা (১৪:০৯), নরসিংদি (১৪:২৮), বিমাবনবন্দর (১৫:১২), ঢাকা পৌছায় ১৫:৫০
❌ বন্ধ মঙ্গলবার

🔷 মহানগর এক্সপ্রেস - দুপুর ১২:৩০
🔴 স্টপেজ - কুমিরা (১২:৫৮), ফেণী (১৪:০৮), নাঙলকোট (১৪:৩৬), লাকসাম (১৪:৫৬), কুমিল্লা (১৫:২৩), কসবা (১৫:৫৮), আখাউড়া (১৬:২৩), ব্রাহ্মন বাড়িয়া (১৬:৪৬), আশুগঞ্জ (১৭:০৩), ভৈরব বাজার (১৭:১৩), নরসিংদি (১৭:৪৭), ঢাকা পৌছায় ১৯:১০ টায়
❌ বন্ধ রবিবার

🔷 মহানগর গোধুলি - বিকাল ০৩ টায়
🔴 স্টপেজ - ফেণী (১৬:৩০), গুনবতী (১৬:৪৭), লাকসাম (১৭:২০), কুমিল্লা (১৭:৫০), আখাউড়া (১৯:০৪), ব্রাহ্মন বাড়িয়া (১৯:২৫), ভৈরব বাজার (১৯:৪৭), ঢাকা পৌছায় ২১:২৫ টায়
❌অফ ডে নাই

🔷 সোনার বাংলা বিকাল ০৫ টায়
🔴 স্টপেজ- ননস্টপ ঢাকা (২২:১০)
❌ অফ ডে মঙ্গলবার

🔷 তুর্ণা - রাত ১১ টা
স্টপেজ - ফেণী (০০:৩৪), লাকসাম (০১:২০), কুমিল্লা (০১:৫০), আখাউড়া (০২:৪৩), ব্রাহ্মনবাড়িয়া (০৩:০৬), ভৈরব বাজার (০৩:৩০), ঢাকা পৌছায় ৫:১৫ টায়
❌ অফ ডে নাই

🔴⭕ বিদ্র- সময় ২৪ ঘন্টা স্কেলে করা
রাত ১২:০০ = ০০:০০, ১২:০৫= ০০:০৫, রাত ০১:০০ টা = ০১:০০
দুপুর ০১:০৫ = ১৩:০৫, ০৪:১৫ = ১৬:১৫
🔴⭕ প্রতিটি স্টেশনের সময়গুলো ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার সময় নির্দেশ করে।

🟢🟢 এ ছাড়াও দুইটি ট্রেন চলে

৩ আপ কর্ণফুলী কমিউটার ছাড়ে সকাল ১০ঃ০০ টায়

এবং ১ আপ ঢাকা মেইল ছাড়ে রাত ১০ঃ৩০

স্টপেজ ও সময় জানা যায়নি

ফ্রিতে বা কম খরচে ট্রেনের অবস্থান, বিলম্ব জানতে প্রথম কমেন্টের লিংকে ক্লীক করে জেনে নিন----

ছবি ও ইনফো Kbd Kabir Hossain - কবির হোসেনন

নিজে জানুন,অন্যকে জানান 👇১/ রাতে একা একা হাটলে যদি বুঝেন আপনার পিছনে কেউ আছে ঘাড় ঘুরাবেন না, পুরো শরীর ঘুরিয়ে দেখুন, আর ...
13/08/2023

নিজে জানুন,অন্যকে জানান 👇
১/ রাতে একা একা হাটলে যদি বুঝেন আপনার পিছনে কেউ আছে ঘাড় ঘুরাবেন না, পুরো শরীর ঘুরিয়ে দেখুন, আর পিছনে না তাকানোই উত্তম।

২/ ঘরে, মসজিদে বা বিছানায় সাপ দেখলে প্রথমে মারবেন নাহ, চলে যেতে বলবেন, কারণ জ্বীনেরা সাপের রুপ ধারণ করতে পছন্দ করে, না গেলে বুঝবেন ওটা সাপ তখন মারতে পারেন বা তাড়িয়ে দিন।

৩/ যদি রাতে কখনো দেখেন গাছের ডাল বা বাঁশ ঝুকে আছে এর উপর বা নিচ দিয়ে যেতে চেষ্টা করবেন নাহ, সুরা ইখলাস পাঠ করুন।

৪/ গভীর রাতে ঘরের বাহির থেকে কেউ একবার ডাকলে সাড়া দিবেন না, তিনবার ডাকলে সতর্কতার সহিত বের হোন।

৫/ যদি কখনো গাছের ডগায় বা ডালে অস্বাভাবিক কিছু দেখতে পান, দ্বিতীয় বার না তাকিয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে চলে যান।

৬/ যদি রাতে আপনার রুমে এসে দেখেন আপনিই আপনার রুমে বসে আছেন, ভয় না পেয়ে চোখ বন্ধ করে আয়াতুল কুরসি পড়বেন তারপর চোখ খুলুন, এটা আপনার সাথে থাকা (কারিন জ্বীন)

৭/ রাতে কখনো চিত হয়ে ঘুমাবেন নাহ, আর যদি ভয়ের স্বপ্ন দেখেন, বুকের বাম পাশে তিনবার থুথু ফেলবেন, (বুখারী)

৮/ পুকুরে বা নদীতে গোসল করার সময় যদি কেউ আপনার পা টেনে নিচের দিকে নিয়ে যায় এমন বুঝেন প্রথমে চিৎকার দিবেন, পরে কষ্ট হলেও দোয়া ইউনুস পাঠ করুন, পানির নিচে জ্বীন বাস করে।

৯/ যদি রাতে কখনো দেখতে পান কুকুর বা বিড়াল আপনার সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করছে তাহলে সাথে সাথে মাটিতে একটা বৃত্ত একে তার ভিতরে দাড়িয়ে যান, আর দোয়া ইউনুস পাঠ করুন।

১০/ যদি কখনো রাতের বেলায় পথ হারিয়ে ফেলেন বা একি রাস্তায় বারবার চলে আসেন, বা গন্তব্য মনে পড়ছে নাহ, আজান দিবেন ঠিক হয়ে যাবে, গয়রান- নামক জ্বীন আপনাকে ঘোরাচ্ছে।

১১/ রাতে ঘুমের মধ্যে যদি দেখেন আপনার বুকে কেউ ভর করে আছে চিৎকার দিবেন নাহ লাভ নেই কারণ আপনার চিৎকার কেউ শুনতে পাবেনা, আপনার জানা যেকোনো সুরা বা আয়াত পাঠ করুন।

১২/ মরা মানুষের আত্মা আপনার সামনে ঘুরে বেড়াচ্ছে এমন কিছু ঘটলে ভয় না পেয়ে আয়াতুল কুরসি পড়বেন, জ্বীনেরা এমনটা করে থাকে। শুধু সালাম দিয়ে চলে যান।

১৩/ কবরস্থান পবিত্র জায়গা হলেও সেখানে (ঘুল) নামক জ্বীন থাকে, সতর্ক হওয়া উচিত।

১৪/ আয়নার মধ্যে জ্বীন প্রবেশ করতে পারে তাই পর্দা দিয়ে রাখবেন, বাতরুমের আয়না রাতে না দেখা ভালো।

১৫/ যদি কখনো দেখেন আপনি মিষ্টি জাতীয় কিছু খাচ্ছেন পিঠা বা অন্য কিছু সামনে বিড়াল খেতে চাচ্ছে অবশ্যই তাকেও খেতে দিন, সাপ আর বিড়ালের রুপ ধারণ করতে জ্বীন পছন্দ করে আর ওদের প্রিয় খাবার মিষ্টি।

১৬/ মাগরিবের সময়, ঠিক দুপুর বেলায় এবং রাত ১২ টার দিকে জ্বীনদের প্রভাব বেশি থাকে, এই সময় সতর্ক থাকবেন বাচ্চা দের সতর্ক রাখবেন, বিশেষ করে সন্ধ্যায় বিসমিল্লাহ বলে দরজা বন্ধ করবেন।

১৭/ অতিরিক্ত রাগ করবেন নাহ, রাগের সময় আমাদের মুখের কথা যখন আটকে যায় তখন জ্বীনেরা আমাদের শরীরে প্রবেশ করে, রাগের সময় দাড়িয়ে থাকলে বসে যান, বসে থাকলে শুয়ে যান।

ধন্যবাদ আপনাকে কষ্ট করে পড়ার জন্য।

পারলে একটা শিয়ার দিয়া আরেক ভাইকে পড়ার সুযোগ করে দেই

Address

#House-41 #Block-B #Road-3 #South Banasree # Khilgaon
Dhaka
1219

Telephone

+8801670414090

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Story & info posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Story & info:

Videos

Share

Category

Nearby media companies