হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ - ঢাকা বই বিক্রয় বিভাগ

  • Home
  • Dhaka
  • হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ - ঢাকা বই বিক্রয় বিভাগ

হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ - ঢাকা বই বিক্রয় বিভাগ হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
প্রকাশিত বইসমূহ পাওয়া যায়

কিছু সংখ্যক পরিবেশিত বইও পাওয়া যায়
(1)

তরজমাতুল কুরআন📕 বইটি সংগ্রহ করতে আজই যোগাযোগ করুন!ঢাকা : ০১৮৩৫-৪২৩৪১১🇧🇩 বাংলাভাষীদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ..🕋 পবিত্র কুরআনের...
20/10/2023

তরজমাতুল কুরআন

📕 বইটি সংগ্রহ করতে আজই যোগাযোগ করুন!

ঢাকা : ০১৮৩৫-৪২৩৪১১

🇧🇩 বাংলাভাষীদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ..
🕋 পবিত্র কুরআনের বিশুদ্ধ অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
📔 তরজমাতুল কুরআন
⬛ অনুবাদক: প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
▪️প্রফেসর (অবঃ), আরবী বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

অনুবাদ গ্রন্থটির কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য :
১. সাবলীল ও সহজবোধ্য বাংলায় কুরআনের মর্ম সাধ্যমত স্পষ্ট করা হয়েছে।
২. এক আয়াতের ব্যাখ্যায় অন্য আয়াত, ছহীহ হাদীছ ও সালাফে ছালেহীনের বুঝকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।
৩. আল্লাহর নাম ও গুণাবলী বিষয়ে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের আক্বীদা সমুন্নত রাখা হয়েছে।

কুরআন অনুধাবননির্ধারিত মূল্য- ২৫ টাকালেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিবসংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩...
19/10/2023

কুরআন অনুধাবন
নির্ধারিত মূল্য- ২৫ টাকা
লেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব

সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-

(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩৪১১)

পবিত্র কুরআন মানব জাতির হেদায়াতের জন্য আল্লাহ প্রেরিত সর্বশেষ এলাহী গ্রন্থ। যা সত্য ও মিথ্যার মানদণ্ড। মানুষ যতদিন কুরআন অনুযায়ী নিজেদের জীবন পরিচালনাকরবে, ততদিন তারা সুখে-শান্তিতে থাকবে। আর যখনই এথেকে বিচ্যুত হবে, তখনই তারা অশান্তির অগ্নি গহ্বরে নিক্ষিপ্ত হবে। কুরআনের হেদায়াত অনুযায়ী জীবন পরিচালনার দায়িত্ব যাদের ছিল, সেই মুসলিম উম্মাহ আজ কুরআন থেকে কার্যতঃ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। মুসলমানদের প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র সমূহের পৃষ্ঠপোষকতায় বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় চলছে, কিন্তু কোথাও কুরআন গবেষণার ব্যবস্থা নেই। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতেও পর্যাপ্ত সুযোগ নেই। ফলে জীবনের সামান্য অংশ ব্যতীত মুসলমানের বলতে গেলে সার্বিক জীবনই চলছে নিজেদের মনগড়া বিধান অনুযায়ী। ফলে কুরআন এখন মুমিনদের নিকট বরকত লাভের গ্রন্থ হয়েছে, বিধান গ্রন্থ নয়।

বায়‘এ মুআজ্জালনির্ধারিত মূল্য- ২৫ টাকালেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিবসংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪২...
18/10/2023

বায়‘এ মুআজ্জাল
নির্ধারিত মূল্য- ২৫ টাকা
লেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব

সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-

(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩৪১১)

হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হ‘তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এক ব্যবসায়ের মধ্যে দুই বিক্রয় নিষেধ করেছেন। (তিরমিযী হা/১২৩১; মুওয়াত্ত্বা হা/২৪৪৪: নাসাঈ হা/৪৬৩২: আহমাদ হা/৯৫৮২: মিশকাত হা/২৮৬৮) অর্থাৎ নগদে একদর ও বাকীতে অধিক দামে বিক্রি। এক কথায় বাকী বিক্রয়ে অধিক লাভ।

মানবিক মূল্যবোধনির্ধারিত মূল্য- ৩০ টাকালেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিবসংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪...
17/10/2023

মানবিক মূল্যবোধ
নির্ধারিত মূল্য- ৩০ টাকা
লেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব

সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-

(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩৪১১)

দেহ ও আত্মার সমন্বিত চাহিদার নিয়ন্ত্রিত স্ফুরণকে মূল্যবোধ () বলা হয়। মানুষ ও জীব জগতের কল্যাণ সাধনের মধ্যেই তা প্রতিফলিত হয়। এই কল্যাণ সাধনের মাত্রার উপর মূল্যবোধের মাত্রা নির্ভর করে। শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ) প্রেরিত হয়েছিলেন সর্বোত্তম চরিত্রের পূর্ণতা দানের জন্য‘ (ছহীহাহ হা/৪৫)। যে কাজে জীব জগতের কল্যাণ নেই, তা মূল্যবোধের বিরোধী এবং তা অগ্রাহ্য। মানুষের মূল্যবোধের সুষ্ঠু বিকাশ ও সমাজের যথার্থ অগ্রগতির জন্যই ধর্মের সৃষ্টি । যা ধারণ করে মানুষ বেচে থাকে। সেকারণ পৃথিবীতে আদমকে প্রেরণের সাথে সাথে আল্লাহ তার হেদায়াত প্রেরণ করেন (বাক্বারাহ ২/৩৮) । যেটাই হ‘ল প্রকৃত ধর্ম। যা নিখুৎ। কিন্তু পরে মানুষ হঠকারিতা বশে এ থেকে দূরে সরে যায় ( বাক্বারাহ ২/২১৩) এবং নিজেরা ধর্মের নাম দিয়ে বহু রীতি-নীতি চালু করে । যেখানে থাকে স্বেচ্ছাচারিতার নানা সুযোগ। সেকারণ মন্দপ্রবণ মানসিকতা সেটিকে লুফে নিতে প্রলুব্ধ হয়। কিন্তু আল্লাহ প্রেরিত ধর্মে স্বেচ্ছাচারিতার কোন সুযোগ থাকে না। ফলে মানুষ সেটাকে প্রশংসা করলেও তাকে গ্রহণে আগ্রহী হয় না। বরং আতংকিত হয় একারণে যে, এখানে অন্যায় ও দুর্নীতির কোন সুযোগ পাওয়া যায় না। অথচ যে সমাজে মূল্যবোধ যত বেশী নিরাপদ হবে, সে সমাজ তত বেশী শান্তি ও সুখ নিশ্চিত হবে। এমন অবস্থা হবে যে, কেউ কারু প্রতি অন্যয় হস্তক্ষেপের চিন্তাও করবে না। কেউ কারু জান-মাল ও ইযযতের কোন ক্ষতি করবে না। বরং প্রত্যেকে হবে প্রত্যেকের জন্য রক্ষাকবচ কারু অসাক্ষাতেও কেউ কারু অমঙ্গল চিন্তা করবে না। বরং পরস্পরের কল্যাণের জন্য দো‘য়া করবে। যা ফেরেশতাগণ লিখেনিবেন ও ক্বিয়ামতের দিন তাকে উত্তম পুরস্কার দিবেন।(মুসলিম হা/২৭৩৩ মিশকাত হা/২২২৮ দো‘য়া সমূহ অধ্যায়)

মৃত্যুকে স্মরণলেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবহাদিয়া: -৫০ টাকাকপিটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩৪...
16/10/2023

মৃত্যুকে স্মরণ
লেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
হাদিয়া: -৫০ টাকা

কপিটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-
(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩৪১১)

ডাক ও কুরিয়ারের মাধ্যমে বই পাঠানো হয়।

মৃত্যু থেকে বাঁচার উপায় নেই

দুনিয়ার পাগলেরা সুদৃঢ় ও সুউচ্চ প্রাসাদসমূহ নির্মাণ করে। অথচ তাকে
চলে যেতে হবে সব ছেড়ে মাটির গর্তে। যেখানে তার নীচে-উপরে ও
ডাইনে-বামে থাকবে স্রেফ মাটি আর মাটি। যা থেকে সে সারা জীবন গা
বাঁচিয়ে চলেছে। আল্লাহ বলেন, ?যেখানেই তোমরা থাক না কেন, মৃত্যু তোমাদের পাকড়াও করবেই। এমনকি যদি তোমরা সুদৃঢ় দুর্গেও অবস্থান কর’ (নিসা ৪/৭৮)। তিনি বলেন, প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে। অতঃপর তোমরা আমাদের নিকটে প্রত্যাবর্তিত হবে’ (আনকাবূত ২৯/৫৭)। তিনি আরও বলেন, প্রাণী মাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে। আর আমরা তোমাদেরকে মন্দ ও ভাল দ্বারা পরীক্ষা করে থাকি এবং আমাদের কাছেই তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে’ (আম্বিয়া ২১/৩৫)।
প্রাণী মাত্রই মৃত্যুবরণ করবে। জন্ম ও মৃত্যু অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। দু’টির
কোনটিরই ক্ষমতা মানুষের হাতে নেই। আল্লহর হুকুমেই জন্ম হয়। আল্লাহর হুকুমেই মৃত্যু হয়। কখন হবে, কোথায় হবে, কিভাবে হবে, তা কারো জানা নেই। জীবনের সুইচ তাঁরই হাতে, যিনি জীবন দান করেছেন। অতঃপর জীবনদাতার সামনে হাযিরা দিয়ে জীবনের পূর্ণ হিসাব পেশ করতে হবে। হিসাব শেষে জান্নাত বা জাহান্নাম নির্ধারিত হবে ও সেখানেই চিরকাল শান্তিতে বসবাস করবে অথবা শাস্তি ভোগ করবে। দুনিয়ার এ চাকচিক্যে আমরা পরকালকে ভুলে যাই। অথচ নির্দিষ্ট আয়ুষ্কাল শেষে আমাদের সেখানে যেতেই হবে। কেউ আমাদের জগত সংসারে ধরে রাখতে পারবে না। কবি বলেন, (১) ‘শোন হে সুউ”চ প্রাসাদের অধিবাসী! + সত্বর তুমি দাফন হবে মাটিতে’। (২) ‘ইহকালে আমরা আমাদের জীবনের অল্প সময়ই কাটিয়ে থাকি + আর আমাদের প্রত্যাবর্তন স্থল হ’ল মাটির ঘরে (কবরে)’।

সমাজ পরিবর্তনের স্থায়ী কর্মসূচীনির্ধারিত মূল্য- ৩০ টাকালেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিবসংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-(ঢাক...
15/10/2023

সমাজ পরিবর্তনের স্থায়ী কর্ম
সূচী
নির্ধারিত মূল্য- ৩০ টাকা
লেখক: মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল গালিব

সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন:-

(ঢাকা মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩৪১১)

সমাজ সুন্দর না হ‘লে মানুষ সুন্দরভাবে গড়ে উঠতে পারে না। পরিবার ও পরিবেশের প্রভাবে মানুষ প্রভাবিত হয়ে থাকে। শয়তান প্রতিনিয়ত সমাজ দূষণে রত থাকে এবং মানুষকে তার হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে। শেষনবী হযরত মুহাম্মাদ (ছাঃ) আগমনের পূর্বে মক্কাসহ বিশ্ব সমাজ মনুষ্যত্বহীনতার জাহেলিয়াতে ডুবে ছিল । মানুষ নিজ হাতে নিজের মনুষ্যত্ব হননে লিপ্ত ছিল। আল্লাহ পাক স্বীয় অনুগ্রহে তাদের মধ্য থেকেই একজনকে শেষনবী হিসাবে প্রেরণ করেন (আলে ইমরান ৩/১৬৪) । যার মাধ্যমে তিনি পথহারা মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথে ফিরিয়ে আনেন। কিন্তু তার ও তার খুলাফায়ে রাশেদীনের মৃত্যুর পর মুসলিম উম্মাহ পুনরায় ফেলে আসা জাহেলিযাতের দিকে ফিরে যেতে থাকে। বর্ত‍মানে যা চরম অবস্থায় পৌছে গেছে । আধুনিক জাহেলিয়াতের ভদ্র লেবাসে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিনিয়ত মানবতা পর্যুদস্ত হচ্ছে। যাতে যেকোন মুহূর্তে বিশ্ব ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌছে যেতে পারে। এই পতিত অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আমাদেরকে অবশ্যই ফিরে যেতে হবে সেই পথে, যে পথের মাধ্যমে জাহেলী আরবের মানুষ প্রকৃত মানুষে পরিণত হয়েছিলেন এবং তারা বিশ্বনেতার আসনে সমাসীন হয়েছিলেন।

বই পরিচিতি –বইয়ের নাম : মাল ও মর্যাদার লোভলেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবনির্ধারিত মূল্য : ৩৫ টাকাপ্রকাশনী : হাদীছ ...
14/10/2023

বই পরিচিতি –

বইয়ের নাম : মাল ও মর্যাদার লোভ
লেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

নির্ধারিত মূল্য : ৩৫ টাকা
প্রকাশনী : হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

যোগাযোগ-০১৮৩৫৪২৩৪১১

ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) বলেন, মাল ও মর্যাদা কামনায় চার ধরনের মানুষ রয়েছে। (১) যারা আল্লাহর অবাধ্যতার মাধ্যমে মানুষের উপর কর্তৃত্ব চায় ও বিপর্যয় সৃষ্টি করে। যেমন দুষ্টমতি রাজা-বাদশা ও সমাজনেতারা। (২) যারা কর্তৃত্ব কামনা ছাড়াই সমাজে বিপর্যয় সৃষ্টি করে। যেমন চোর-ডাকাত প্রভৃতি নিম্নশ্রেণীর লোকেরা (৩) যারা বিশৃংখলা ছাড়াই কেবল মর্যাদা চায়। যেমন ঐসব দ্বীনদার লোক যারা দ্বীনের মাধ্যমে সমাজে শ্রেষ্ঠত্ব কামনা করে। (৪) জান্নাতীগণ। যারা শ্রেষ্ঠত্ব চায় না বা বিশৃংখলা সৃষ্টি করে না।[ইবনু তায়মিয়াহ দিমাশক্বী (৬৬১-৭২৮ হি.), আস-সিয়াসাতুশ শার‘ইয়াহ ২১৭-১৯ পৃ.।] শেষোক্ত শ্রেণীর লোকেরাই সমাজে প্রকৃত মর্যাদা লাভ করেন ও শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী হন।

বই পরিচিতি –বইয়ের নাম : ইসলামী খেলাফত ও নেতৃত্ব নির্বাচনলেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবপ্রকাশকাল :প্রথম প্রকাশ: ২০০...
13/10/2023

বই পরিচিতি –

বইয়ের নাম : ইসলামী খেলাফত ও নেতৃত্ব নির্বাচন
লেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
প্রকাশকাল :
প্রথম প্রকাশ: ২০০৩ মার্চ

৪র্থ প্রকাশ : ২০২২ জানুয়ারী
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৬৬
বাঁধাই মান : পেপার
নির্ধারিত মূল্য : ৬০ টাকা
প্রকাশনী : হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

যোগাযোগ-০১৮৩৫৪২৩৪১

বই পরিচিতি –বইয়ের নাম : মাদ্রাসার পাঠ্যবই সমূহের অন্তরালেলেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবপ্রকাশকাল : ২০২১ ফেব্রুয়ারী...
12/10/2023

বই পরিচিতি –

বইয়ের নাম : মাদ্রাসার পাঠ্যবই সমূহের অন্তরালে
লেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
প্রকাশকাল : ২০২১ ফেব্রুয়ারী
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ২৬৩
বাঁধাই মান : পেপার
নির্ধারিত মূল্য : ১২০ টাকা
প্রকাশনী : হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

যোগাযোগ-০১৮৩৫৪২৩৪১১

বই পরিচিতি –বইয়ের নাম : জঙ্গীবাদ প্রতিরোধ কিছু পরামর্শ এবং চরমপন্থীদের বিশ্বাসগত বিভ্রান্তির জবাবলেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল...
11/10/2023

বই পরিচিতি –

বইয়ের নাম : জঙ্গীবাদ প্রতিরোধ কিছু পরামর্শ এবং চরমপন্থীদের বিশ্বাসগত বিভ্রান্তির জবাব

লেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

নির্ধারিত মূল্য : ১৫ টাকা
প্রকাশনী : হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

যোগাযোগ-০১৮৩৫৪২৩৪১১

দেশে দেশে পরাশক্তিগুলির অব্যাহত যুলুম ও নির্যাতনে অতিষ্ঠ মানবতা যখন ইসলামের শান্তিময় আদর্শের দিকে দ্রুত ছুটে আসছে, তখন ইসলামকে সন্ত্রাসী ধর্ম হিসাবে প্রমাণ করার জন্য তারা তাদেরই লালিত একদল বুদ্ধিজীবীর মাধ্যমে কুরআন-হাদীছের অপব্যাখ্যা করে চরমপন্থী দর্শন প্রচার করছে। অন্যদিকে নতজানু মুসলিম সরকারগুলিকে দিয়ে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে উস্কানীমূলক কার্যকলাপ সমূহ চালিয়ে যাচ্ছে। অতঃপর জনগণের পুঞ্জীভূত ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে একদল তরুণকে অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে সন্ত্রাসী তৎপরতায় লাগানো হচ্ছে। আর তাকেই জঙ্গীবাদ হিসাবে প্রচার চালিয়ে ইসলামকে সন্ত্রাসবাদী ধর্ম বলে বদনাম করা হচ্ছে। অতঃপর সন্ত্রাস দমনের নামে বিশ্বব্যাপী নিরীহ মুসলমানদের রক্ত ঝরানো হচ্ছে। বাংলাদেশে একই পলিসি কাজ করছে। ফলে শান্ত এই দেশটিকে অশান্ত করার জন্য সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদকে বিভিন্নভাবে উস্কে দেওয়া হচ্ছে।

১৯৮৬ সালের ২২শে অক্টোবর রাজশাহীতে ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর তিনদিন ব্যাপী ‘কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সম্মেলন’ উদ্বোধন করতে গিয়ে আমরা বলেছিলাম, ‘এযুগে জিহাদের সর্বাপেক্ষা বড় হাতিয়ার হ’ল তিনটি : কথা, কলম ও সংগঠন’। অতঃপর ১৯৯৮ সালের ২৫শে মে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর সাতক্ষীরা যেলা সম্মেলনে প্রদত্ত ভাষণে আমরা জঙ্গীবাদ ও চরমপন্থা বিষয়ে সর্বপ্রথম জাতিকে সাবধান করি। বর্তমানে যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।

উক্ত প্রেক্ষিতে সরকার ও জনগণের প্রতি আমাদের পরামর্শগুলি নিম্নরূপ।

এক্সিডেন্ট- প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবনির্ধারিত মূল্য : ২০ টাকাপ্রকাশনী : হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশযোগাযোগ-...
10/10/2023

এক্সিডেন্ট

- প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

নির্ধারিত মূল্য : ২০ টাকা
প্রকাশনী : হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

যোগাযোগ-০১৮৩৫৪২৩৪১১

বিষয়বস্তু :
বস্তুবাদীদের ধারণা এই বিশ্বজগৎ এক্সিডেন্ট বা মহাবিস্ফোরণের মাধ্যমে আপনা-আপনি হয়েছে। এর পিছনে কোন কর্তা নেই।
পক্ষান্তরে ঈমানদারগণ বিশ্বাস করে সবকিছু আল্লাহর হুকুমেই সংঘটিত হয়েছে (আম্বিয়া ২১/৩০)। এটি তাঁর মহা পরিকল্পনারই অংশ। মানুষ এক্সিডেন্টের সৃষ্টি নয়। সে আল্লাহর হুকুমে অনুল্লেখ্য বস্তু থেকে অস্তিত্ব লাভ করেছে। অতঃপর তাকে ভাল-মন্দ পথ বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে (দাহর ৭৬/১-৩)। অতঃপর তাকে অবশ্যই মরতে হবে এবং তার সৃষ্টিকর্তার কাছে ফিরে যেতে হবে (আনকাবূত ২৯/৫৭)। অতঃপর তাকে তার সৃষ্টিকর্তার নিকট সারা জীবনের অণু পরিমাণ ভাল-মন্দ কর্মের হিসাব দিতে হবে (যিলযাল ৯৯/৭-৮)। সেখানে যালেম তার পূর্ণ শাস্তি পাবে ও মযলূম তার যথাযথ প্রতিদান পাবে (বাক্বারাহ ২/২৮১)।....
সংক্ষিপ্ত পরিসরে বিশুদ্ধ দলীল ও যুক্তির নিরিখে জানতে বইটি পাঠ করুন।

বই পরিচিতি –বইয়ের নাম : বিবর্তনবাদলেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিববাঁধাই মান : পেপারনির্ধারিত মূল্য : ২৫ টাকাপ্রকাশন...
09/10/2023

বই পরিচিতি –

বইয়ের নাম : বিবর্তনবাদ
লেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

বাঁধাই মান : পেপার
নির্ধারিত মূল্য : ২৫ টাকা
প্রকাশনী : হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

যোগাযোগ-০১৮৩৫৪২৩৪১১

কথায় বলে ‘গায়ে মানেনা আপনি মোড়ল’ কথাটি এদেশের ক্ষেত্রে শতভাগ প্রযোজ্য। বাংলাদেশে সম্ভবতঃ লাখে একজনকেও খুঁজে পাওয়া যাবেনা, যে নিজেকে ‘বানরের বংশধর’ বলে মনে করে। অথচ এরূপ একটি ফালতু বিষয়কে বিজ্ঞানের নামে স্কুল-কলেজে এমনকি ২০১৪ সাল থেকে মাদ্রাসার সিলেবাসেও ঢুকানো হয়েছে। অথচ ক্ষমতাসীনরাও এরূপ আক্বীদা পোষণ করেননা বলে জানি। তাহ’লে কারা এগুলি করছে এবং কাদের গোপন নির্দেশে সরকার জনগণের কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে জনগণকে নাস্তিক বানাবার এই আত্মঘাতী প্রকল্প চালিয়ে যাচ্ছে বছরের পর বছর ধরে, আমরা ভেবে পাই না। আমাদের হাতে আল্লাহ যতটুকু ক্ষমতা দিয়েছেন, ততটুকু দিয়ে এই তাওহীদ বিরোধী পশুত্ববাদী আক্বীদার প্রতিবাদ করে যাচ্ছি। বর্তমান লেখনী তারই একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস মাত্র। এর দ্বারা আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের সতর্ক ও সজাগ করতে চাই। যেন তারা নাস্তিক হয়ে জাহান্নামী না হয়।

বই পরিচিতি –বইয়ের নাম : ছিয়াম ও ক্বিয়ামলেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবপৃষ্ঠা সংখ্যা :১৯২বাঁধাই মান : পেপারনির্ধারিত...
08/10/2023

বই পরিচিতি –

বইয়ের নাম : ছিয়াম ও ক্বিয়াম
লেখক : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

পৃষ্ঠা সংখ্যা :১৯২
বাঁধাই মান : পেপার
নির্ধারিত মূল্য : ১২০ টাকা
প্রকাশনী : হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

যোগাযোগ-০১৮৩৫৪২৩৪১১

হে ছায়েম অনুধাবন করুন!

ওহে আত্মভোলা মানুষ! দুনিয়ার ব্যস্ততায় তোমার জীবনের গাড়ী পাথেয়শূন্য অবস্থায় এগিয়ে চলেছে তীব্র গতিতে প্রতি সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলোমিটার বেগে। ভেবেছ একটু পরেই পাথেয় ভরব। কিন্তু বিরতির সিগন্যাল যে তোমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। যেমনি ওটা জ্বলে উঠবে, তেমনি থেমে যাবে তোমার জীবনের গাড়ী। আর পাথেয় ভরার সুযোগ তুমি পাবেনা। তাই ভাগ্যক্রমে যদি রামাযানের স্টেশন পেয়ে যাও, তবে সেখান থেকে ভরে নাও তোমার বগি। হ’তে পারে এটাই তোমার জীবনের শেষ স্টপেজ। একবার ভেবে দেখ, গতবার যারা তোমার সাথে ছিয়াম রেখেছে, তারাবীহর জামা‘আতে যোগ দিয়েছে, তোমার সাথে ইফতার করেছে, একসাথে ঈদের জামা‘আতে যোগদান করেছে, এ বছর তারা কি আছে? তারা ইতিমধ্যে তাদের জীবনের শেষ স্টপেজে পৌঁছে বিদায় হয়ে গেছে। ফিরে গেছে সেখানে, যেখান থেকে তারা মায়ের গর্ভে এসেছিল। বহু আকাঙ্খা ছিল বড় ধরনের সঞ্চয় সাথে নেবার। কিন্তু দুনিয়াবী ব্যস্ততায় সুযোগ হয়নি। আজ কাল করতে করতে হঠাৎ চোখের আলো নিভে গেছে। জীবনের স্পন্দন থেমে গেছে। কারু কাছ থেকে বিদায় নেবারও সময় পায়নি। এটা কি তোমার হ’তে পারেনা?

একবার ভেবে দেখ, তোমার জীবনকে ও তোমার পরিবারকে তুমি কত ভালবাস! তোমাকে যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি তোমাকে কি তার চাইতে বেশী ভালবাসেন না? তুমি তো অসহায় একটা শিশুরূপে দুনিয়ায় এসেছিলে। এখন তুমি শক্ত-সমর্থ পূর্ণদেহী মানুষ। কিভাবে হ’লে? কে তোমাকে দেড় ফুট থেকে সাড়ে পাঁচ ফুট লম্বা করলেন? তুমি তো কেবল পেটের মধ্যে খাদ্য প্রবেশ করাও। কে সেটা সেখানে হযম করিয়ে রক্ত-মাংস ও অস্থি-মজ্জায় পরিণত করেন? কে তা থেকে তোমার দেহে শক্তি ও মস্তিষ্কে মেধা যোগান? যিনি তোমাকে অলক্ষ্যে থেকে এমন ভালবাসা দিয়ে তোমাকে পরম আদরে গড়ে তুলেছেন, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে, ছায়া দিয়ে, বৃষ্টি দিয়ে, খাদ্য দিয়ে তোমাকে পুষ্ট করে তুলেছেন, জীবন সংগ্রামে তোমাকে বিজয়ী হবার প্রেরণা দিচ্ছেন, সফলকাম করছেন, তার কথা কি একবার ভেবে দেখেছ? তোমাকে পরীক্ষা করার জন্য তিনি ইবলীসকে সৃষ্টি করেছেন ও তোমাকে তার প্ররোচনা থেকে সাবধান করেছেন। কিন্তু তুমি কি তার থেকে সাবধান হয়েছ? আল্লাহ চান তোমার স্বতঃস্ফূর্ত আনুগত্য। জেনে-বুঝে ভীতি ও শ্রদ্ধাপূর্ণ ইবাদত। অন্যান্য প্রাণীর মত বাধ্যগত ইবাদত তিনি তোমার কাছে চান না। কেননা তুমি জ্ঞান ও বিবেকসম্পন্ন শ্রেষ্ঠ জীব। তোমার স্বতঃস্ফূর্ত ইবাদত তাই তাঁর নিকটে সবচেয়ে প্রিয়। সেই ইবাদত কি তুমি তাঁর জন্য পেশ করেছ?

তিনি তোমাকে সবচেয়ে বেশী ভালবাসেন। তিনি চাননা তোমাকে জাহান্নামের জ্বলন্ত হুতাশনে দগ্ধ করতে। তাই তোমাকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন পথ-পন্থা তোমার সামনে পেশ করেছেন। তার অন্যতম প্রধান পথ হ’ল রামাযানের একমাস ছিয়াম সাধনা। অতএব জাঁকজমকপূর্ণ জীবনের সুসজ্জিত তেজিয়ান ঘোড়ার পিঠ থেকে নেমে বছরের এই বিশেষ মাসটির রহমতের দরিয়ায় ডুব দাও। তুলে নাও রহমত, মাগফেরাত ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির মণি-মুক্তা সমূহ। তাহ’লে মৃত্যুর পরেই তোমার সামনে উদ্ভাসিত হবে জান্নাতের সুসজ্জিত দৃশ্য। যা কোন চোখ কখনো দেখেনি, কান কখনো শোনেনি, হৃদয় কখনো কল্পনা করেনি। ইবলীস বাহিনী চাইবে তোমাকে এ মাসে অধিক ব্যবসায়ে ব্যস্ত রাখতে। তোমার সামনে লোভনীয় অফার দিবে। বিবেক একটু দুর্বল করলেই তুমি পেয়ে যাবে দুনিয়াবী বিলাসের সম্ভার। হ্যাঁ, এখানেই তোমার পরীক্ষা। তোমার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তোমাকে দেখছেন অলক্ষ্যে থেকে, তুমি এখন কি কর দেখার জন্য। জিনরূপী শয়তান তোমার মধ্যে খটকা সৃষ্টি করবে। মানুষরূপী শয়তান তোমাকে প্রতারণায় ভুলাবে। তোমার মধ্যকার বিবেক তোমাকে ধিক্কার দিবে। প্রশান্ত আত্মা তোমাকে উপদেশ দিবে ও আল্লাহর পথ দেখাবে। মন, বিবেক ও প্রশান্ত আত্মার মধ্যে তুমি কাকে অগ্রাধিকার দিবে, সেটাই তো আল্লাহ দেখছেন। যিনি তোমার গর্দানের প্রাণশিরার চাইতেও নিকটবর্তী আছেন। কিন্তু তোমার চর্মচক্ষু তাঁকে দেখতে পাবে না। হৃদয়ের চক্ষু দিয়ে একবার তাঁকে অনুধাবন কর। হ্যাঁ, যখন তুমি তাঁকে অনুধাবনে সক্ষম হবে, তখুনি শয়তানকে থুক মেরে তুমি ফিরে আসবে আল্লাহর পথে। যেভাবে ফিরে এসেছিলেন ইউসুফ (আঃ) তরুণ বয়সে যুলায়খা থেকে। ফিরে এসেছিল গুহায় আটকে পড়া যুবক তার জীবনের এক চরম পরীক্ষার মুহূর্তে। শয়তানকে হটাতে পারলে অবশ্যই তুমি ফিরে আসবে সেই সরল পথে, যার সন্ধান তুমি পেয়েছ পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের মধ্যে।

এসো ফরয ও নফল ছিয়ামের ঢাল দিয়ে প্রবৃত্তির চাহিদা সমূহকে প্রতিরোধ করি। জাহান্নামের যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে বাঁচার চেষ্টা করি। মনে রেখ, নিঃশ্বাস বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত তোমার সময়। এরপরে আর সময় পাবেনা। তাই রামাযানের এই সুযোগে এসো আল্লাহর রহমতের দরিয়া থেকে আখেরাতের কলস ভরে নেই। ক্বিয়ামতের দিন হাসিমুখে আল্লাহর সম্মুখে দাঁড়াবার পাথেয় সঞ্চয় করি। ভেবে দেখ, কারু প্রতি কোনরূপ যুলুম করেছ কি? কারু সম্মানে আঘাত দিয়েছ কি? কারু সাথে অঙ্গীকার ভঙ্গ করেছ কি? আল্লাহ বা বান্দার কোন হক নষ্ট করেছ কি? যদি করে থাক, তাহ’লে আজই মিটিয়ে নাও। বলোনা যে, কাজটি কালকে করব (মুসলিম হা/২০৪; মিশকাত হা/৫৩৭৩)।

অতএব হে ছায়েম! খালেছ তওবা করে আখেরাতের ডালি ভরতে শুরু কর। ঐ শোন প্রতি রাতে তোমার প্রতিপালকের আহবান, হে কল্যাণের অভিযাত্রী! এগিয়ে চলো। হে অকল্যাণের অভিসারী! বিরত হও! (তিরমিযী হা/৬৮২; ইবনু মাজাহ হা/১৬৪২; মিশকাত হা/১৯৬০)। তুমি কি শুনতে পাও এ আহবান ধ্বনি? তাহ’লে আর দেরী করোনা। অলসতার চাদর ছেড়ে উঠে দাঁড়াও। শয়তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা কর। সকল নেকীর কাজে প্রতিযোগিতা কর। ‘তাসনীম’ ঝর্ণার মিশ্রণ যুক্ত জান্নাতের মোহরাংকিত শরাব পানের প্রতিযোগিতায় ঝাঁপিয়ে পড়।

তাওহীদের শিক্ষা ও আজকের সমাজ- মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবমূল্য : ৩০/-পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৬৪ভূমিকা :১৯৮০ সালের ৫ ও ৬ই এপ্রি...
07/10/2023

তাওহীদের শিক্ষা ও আজকের সমাজ

- মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

মূল্য : ৩০/-

পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৬৪

ভূমিকা :

১৯৮০ সালের ৫ ও ৬ই এপ্রিল ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র ১ম জাতীয় সম্মেলন ও ইসলামী সেমিনার-এর প্রথম দিন ইসলামিক ফাউণ্ডেশন মিলনায়তন, ঢাকায় ‘তাওহীদের শিক্ষা ও আজকের সমাজ’ শীর্ষক ইসলামী সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন, সে সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য এম.এ পাশ করা ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভাইস চ্যান্সেলর ও বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলেহাদীসের সভাপতি প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুল বারী (১৯৩০-২০০৩ খৃ.)-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন, ‘স্পষ্টভাষী’ নামে পরিচিত দৈনিক ইত্তেফাকের প্রসিদ্ধ কলাম লেখক ও বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় যুব উন্নয়ন মন্ত্রী খন্দকার আব্দুল হামিদ (১৯১৮-১৯৮৩)। তবে শেষ মুহূর্তে তিনি আসতে পারেননি।

দু’জন বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাবেক প্রধান ও প্রফেসর এমেরিটাস ডঃ সিরাজুল হক (১৯০৫-২০০৫) এবং বাংলাদেশে প্রথম সঊদী রাষ্ট্রদূত ফুওয়াদ আব্দুল হামীদ আল-খত্বীব (১৯২৫-১৯৯৫)। এতদ্ব্যতীত উপস্থিত ছিলেন দেশের বিশিষ্ট আহলেহাদীছ ওলামায়ে কেরাম এবং রাজধানীসহ বিভিন্ন যেলা থেকে আগত ‘আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র নেতা-কর্মী ও সুধীবৃন্দ।

প্রবন্ধটি পাঠের সময় বিশেষ অতিথি সঊদী রাষ্ট্রদূত ফুওয়াদ আব্দুল হামীদ আল-খতীব চেয়ার ছেড়ে দু’বার উঠে এসে লেখক তথা পাঠকের পিঠ চাপড়ে উৎসাহ দেন। অতঃপর স্বীয় ভাষণে লেখকের ভূয়সী প্রশংসা করেন। একইভাবে প্রশংসা করেন অন্যতম বিশেষ অতিথি প্রফেসর ডঃ সিরাজুল হক। তিনি তাঁর ভাষণের এক পর্যায়ে বলেন, জীবনে বহু সেমিনারে গিয়েছি। সব জায়গায় হাততালি পেয়েছি। কিন্তু আজই ব্যতিক্রম দেখলাম। যেখানে কোন হাততালি নেই। আছে কেবলই আলহামদুলিল্লাহ, সুবহানাল্লাহ ও আল্লাহু আকবর। আমি ‘আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র সংস্কারধর্মী আন্দোলনের সার্বিক অগ্রগতি কামনা করি।

সেমিনারে উপস্থিত দৈনিক আজাদ-এর সহকারী সম্পাদক মাওলানা মুন্তাছির আহমাদ রহমানী (১৯২৩-১৯৮৯ খৃ.) বলেন, নিবন্ধটি ইংরেজী-উর্দূ-আরবী বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া হৌক! তিনি প্রবন্ধটি নিয়ে যান ও পরের দিন থেকে কয়েক কিস্তিতে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় প্রকাশ করেন। আল্লাহ তাঁদের সবাইকে উত্তম জাযা দান করুন- আমীন!

প্রবন্ধটি মাননীয় লেখকের একটি হারানো সম্পদ। যা বহুদিন পরে হঠাৎ ফাইলসমূহের মধ্যে পাওয়া যায়। হস্তলিখিত উক্ত পাণ্ডুলিপিটি প্রকাশ করার জন্য হাফাবা-কে হস্তান্তর করায় আমরা তাঁকে ধন্যবাদ জানাই।

পরিশেষে এ উপলক্ষ্যে ‘হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ’-এর গবেষণা বিভাগের সংশ্লিষ্ট ও সহযোগী সকলকে আন্তরিক মুবারকবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে বইটি সম্মানিত লেখকের ও তাঁর মরহূম পিতা-মাতা ও পরিবারবর্গের পরকালীন নাজাতের অসীলা হৌক, এই প্রার্থনা করছি- আমীন! -প্রকাশক

গ্রন্থটি পেতে যোগাযোগ করুন-

ঢাকা অফিস- হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ২২০বংশাল রোড়,২য় তলা ঢাকা-১১০০ মোবাইল-০১৮৩৫৪২৩৪১১

বিদ‘আত হ’তে সাবধাননির্ধারিত মূল্য -২০ টাকামূল: আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বাযলেখকঃ ড.মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবঢা...
06/10/2023

বিদ‘আত হ’তে সাবধান
নির্ধারিত মূল্য -২০ টাকা

মূল: আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায

লেখকঃ ড.মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ’৭৬ (আরবী)-তে ছাত্র থাকা কালীন সময়ে একদিন বিকালে প্রিয় শিক্ষক ড. মুস্তাফিজুর রহমান স্যারের (পরবর্তীতে ভিসি, ই.বি. কুষ্টিয়া) ফুলার রোডের বিশ্ববিদ্যালয় স্টাফ কোয়ার্টারের বাসায় গেলে তিনি আমাকে সদ্য প্রকাশিত এই বইটি [প্রকাশক : মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (১৩৯৬/১৯৭৬ খৃ:)] পড়তে দেন এবং অনুবাদ করতে বলেন। বইটি আমি ২০.১২.১৯৭৬ ইং তারিখে গ্রহণ করি এবং ২৮.১২.১৯৭৬ ইং তারিখে অনুবাদ শেষ করে স্যারের বাসায় নিয়ে যাই। স্যার খুবই খুশী হন এবং দো‘আ করেন। পরবর্তীতে বইয়ের চতুর্থ বিষয়টি ‘একটি বহুল প্রচলিত অছিয়তনামা’ (মদীনার শায়খ আহমাদ বর্ণিত) শিরোনামে ঢাকার সাপ্তাহিক আরাফাত ২০ বর্ষ ১২, ১৩, ১৪ পরপর তিন সংখ্যায় ১৯৭৭ সালের ১৬, ২৩ ও ৩০শে ডিসেম্বর তারিখে প্রকাশিত হয়। বাকীগুলি খাতায় বন্দী হয়ে পড়ে থাকে।

জীবনের নানা ঘাত-প্রতিঘাতে পান্ডুলিপিটির কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। সম্প্রতি ‘হাদীছ ফাউন্ডেশন’ গবেষণা বিভাগের উদ্যোগে পুরানো দিনের লেখাগুলি বন্দীত্ব কাটিয়ে আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে। এজন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি। অনুবাদ করেছিলাম সাধু ভাষায়। গবেষণা বিভাগ আমার অনুমতিক্রমে তা চলতি ভাষায় পরিবর্তন করেছে। এজন্য তাদেরকে ধন্যবাদ রইল। অতঃপর পুরা লেখাটি নতুনভাবে দেখার পর মুদ্রণের অনুমতি দিয়েছি। যে আল্লাহর অপার অনুগ্রহে এটি সম্ভব হয়েছে, সেই মহান প্রজ্ঞাময় ও দয়াময়ের প্রতি রইল আমার হৃদয় উজাড় করা প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা। যাঁর অমূল্য লেখনী আমরা অনুবাদ ও প্রকাশ করছি, তিনি আজ সকলের ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। এই অনুবাদের মাধ্যমে ও তা পঠন ও পাঠনের মাধ্যমে যত মানুষ উপকৃত হবেন ও বাতিল ছেড়ে হক-এর অনুসারী হবেন, সকলের নেক আমলের ছওয়াব মরহূম লেখকের আমলনামায় ছাদাক্বায়ে জারিয়াহ হিসাবে যুক্ত হৌক, এই দো‘আ করি। সাথে সাথে অনুবাদক, প্রকাশক ও সহযোগী সকলের জন্য বইটি পরকালীন মুক্তির অসীলা হৌক- মহান আল্লাহর নিকটে একান্তভাবে সেই প্রার্থনা করি- আমীন!

নয়টি প্রশ্নের উত্তরনির্ধারিত মূল্য -১৫ টাকালেখকঃ ড.মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবআপনারা কপিটি সংগ্রহের জন্য আজই যোগাযোগ ক...
05/10/2023

নয়টি প্রশ্নের উত্তর
নির্ধারিত মূল্য -১৫ টাকা

লেখকঃ ড.মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
আপনারা কপিটি সংগ্রহের জন্য আজই যোগাযোগ করুনঃ-
ঠিকানাঃ ২২০ বংশাল রোড,(১৩৮ মাজেদ সরদার রোড,২য় তলা) ঢাকা-১১০০

মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩৪১১
সিরিয়ার যুগশ্রেষ্ঠ হাদীছ বিশারদ পন্ডিত এবং ছহীহ হাদীছ সমূহকে বাছাই করে একত্রিতভাবে জগত সমক্ষে তুলে ধরার অনন্য কৃতিত্বের অধিকারী মুহাদ্দিছ নাছেরুদ্দীন আলবানী (১৯১৪-১৯৯৯) শিষ্যদের ৯টি প্রশ্নের বাণীবদ্ধ জওয়াব দিয়েছিলেন। যা তাঁর সংযুক্তি ও অনুমতিক্রমে প্রথম পুস্তিকাকারে প্রকাশ করে জর্ডানের রাজধানী আম্মানের ‘আল-মাকতাবাতুল ইসলামিয়াহ’ নামক প্রতিষ্ঠান ১৪২১ হিজরী সনে (২০০১খৃঃ)। আমরা তাদের শুকরিয়া আদায় করছি।

প্রশ্ন এবং উত্তরগুলি অত্যন্ত শিক্ষণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হওয়ায় মাননীয় পরিচালক কারাগারে থাকতেই যে প্রায় পাঁচ হাযার পৃষ্ঠার বিশাল পান্ডুলিপি রচনা করেন, তন্মধ্যে ‘ইনসানে কামেল’, ২৫ জন নবীর কাহিনী, পবিত্র কুরআনের কয়েক পারা-র তাফসীর, মিশকাতের প্রথম কয়েকটি অধ্যায়ের অনুবাদ ও ব্যাখ্যার সাথে সাথে অত্র বইটির অনুবাদও সমাপ্ত করেন। যা পরে মাসিক আত-তাহরীক অক্টোবর-ডিসে’০৯ পরপর তিন সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। এক্ষণে আমরা তা বই আকারে প্রকাশ করতে পেরে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি। যাতে সর্বস্তরের বাংলাভাষী পাঠক উপকৃত হন এবং মরহুম শায়েখ পরজগতে তাঁর ইলমী ছাদাক্বার নেকী লাভে ধন্য হন। আল্লাহ তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসে স্থান দানে সম্মানিত করুন এবং মযলূম অনুবাদককে ইহকালে ও পরকালে উত্তম জাযা দান করুন- আমীন!

আরব বিশ্বে ইস্ররাঈলের আগ্রাসী নীল নকশানির্ধারিত মূল্য=৪০ টাকামূল (ইংরেজী) : মাহমূদ শীছ খাত্ত্বাবঅনুবাদ : মুহাম্মাদ আসাদু...
04/10/2023

আরব বিশ্বে ইস্ররাঈলের আগ্রাসী নীল নকশা
নির্ধারিত মূল্য=৪০ টাকা

মূল (ইংরেজী) : মাহমূদ শীছ খাত্ত্বাব
অনুবাদ : মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

অনুবাদকের কথা
১৯৮১ থেকে ১৯৮৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় যোহা হলের অ্যাসিস্ট্যান্ট হাউজ টিউটর থাকার সময় হলে বসে প্রথমে ‘রাবেতা আলমে ইসলামী’ মক্কা কর্তৃক প্রকাশিত ১৪৭ পৃষ্ঠার অত্র ছোট সাইজের ইংরেজী বইটি এবং পরে কুয়েত থেকে প্রকাশিত সালাফী দাওয়াতের মূলনীতি আরবী বইটি অনুবাদ করি যা ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে অতঃপর পত্র ইংরেজী অনুবাদ বইটি প্রকাশের জন্য ‘ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’ ঢাকা অফিসে জমা দেই। যা পরে তারা ১৯৮৭ সালে প্রকাশ করে। কিন্তু দীর্ঘ দিনেও বইটি বাজারে দেখতে না পেয়ে এবং ঢাকার ইফাবা অফিসে যোগাযোগ করে কোন সদুত্তর না পেয়ে ফিলিস্তিনের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় বাধ্য হয়ে পরিমার্জনা শেষে ‘হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’ থেকে পুনরায় প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় (১৯৩৯-১৯৪৫ খৃ) জার্মানির স্বৈরশাসক হিটলারের পরিকল্পনায় হলোকস্টে প্রায় 60 লাখ ইহূদীকে হত্যা করা হয়। ইউরোপ হলোকস্টের এই অপরাধ করলেও শাস্তি হয় ফিলিস্তিনি আরবদের উপর। ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর সদ্য গঠিত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে অন্যায়ভাবে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডকে ইহূদি ও আরবদের মধ্যে দুই ভাগে ভাগ করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। অতঃপর ১৯৪৮ সালে ১৪ই মে ব্রিটিশ শাসনের অবসান ঘটার সাথে সাথে স্বাধীন ইস্রাঈল রাষ্ট্র ঘোষিত হয়। সীমানা নির্ধারিত হয় জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুসারে। যাতে লাখ লাখ ফিলিস্তিনীর উপর নেমে আসে মাতৃভূমি হ‘তে বহিষ্কারের মহা বিপর্যয়। হাযার বছর ধরে বসবাসকারী প্রায় ১০ লাখের অধিক মুসলিম বিতাড়িত হয়ে পার্শ্ববর্তী আরব রাষ্ট্র সমূহে স্থায়ীভাবে উদ্বাস্ত্ত হয়ে পড়ে। বর্তমানে যা ৫০ লাখের উপরে দাঁড়িয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যের তৈল লুট করা ও সেখানকার মুসলমান রাষ্ট্রগুলির উপর ছড়ি ঘোরানোর কপট উদ্দেশ্যে ইঙ্গ-মার্কিন চক্রান্তে ও আন্তর্জাতিক ইসলামী বৈরী শক্তিগুলির যৌথ ষড়যন্ত্রের ১৯৪৮ সালের ১৫ই মে মধ্যপ্রাচ্যের বুকে কথিত ইস্রাঈল রাষ্ট্রের জন্ম দেওয়া হয়। সাধারণ ইহূদিদেরকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য একটি হিব্রু উপাখ্যান(myth) বা সনাতন ধর্মচেতনাকে কাজে লাগানো হয়। যার পিছনে কোন সত্য নেই। আর তা হ‘ল ইহূদীদের জন্য ফিলিস্তিন হ‘ল ‘ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতি ভূমি’(promised । land) অথচ তাদের নবী মূসা (আঃ) যখন তাদেরকে সেখানে প্রবেশ করতে বলেছিলেন, তখন তারা অস্বীকার করে বলেছিল, তুমি ও তোমার প্রভু(আল্লাহ) যাও যুদ্ধ কর গে। আমরা এখানে বসে রইলাম (মায়েদাহ ৫/২৪)।

আনুষ্ঠানিকভাবে ইস্রাঈল রাষ্ট্র জন্মলাভের ঠিক ৭০ বছর পরে ২০১৮ সালের ১৫ই মে তেলআবিব থেকে আমেরিকান দূতাবাস জেরুযালেমে স্থানান্তর করা হ‘ল। পুরা জেরুযালেমের উপরে ইহূদিদের দাবী পূর্ণতা লাভের পথে ইস্রাঈল একধাপ এগিয়ে গেল। এভাবে মুসলমানদের প্রথম ক্বিবলা দখল করার পর তারা মদীনা ও কা‘বা দখলের দিকে এগিয়ে যাবে। ১৯৬৭ সালের ৬ই জুন ইস্রাঈল জেরুযালেমের প্রাচীন নগরী অধিকার করে। তার পরপরই প্রধান পুরোহিতের নেতৃত্বে ইস্রাঈল প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীবর্গ বিলাপরত প্রাচীরের(Wailing wall) দিকে মার্চ করে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। যেখানে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মোশে দায়ান ঘোষণা করেন, The way to Medina and Mecca‘ is now open to us. মদীনা ও মক্কা দখলের পথ এখন আমাদের জন্য উন্মুক্ত’। একই দিনে তারা মসজিদের চার দেওয়ালের মাঝখানে অত্যন্ত নির্লজ্জভাবে নাচ-গানের মাধ্যমে এর পবিত্রতা বিনষ্ট করে (ইন্নালিল্লাহ....)। আজও সেখানে আমেরিকান দূতাবাস উদ্বোধনের দিন একই নির্লজ্জ দৃশ্য দেখা গেল।

লেখক মাহমূদ শীছ খাত্ত্বাব নিজেই ১৯৪৮ সালে ইরাকী সেনাবাহিনীর অন্যতম সেনানায়ক হিসেবে ইস্রাঈলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। ফলে স্বীয় অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে ইহূদী পরিকল্পনা, আগ্রাসন ও ধ্বংসযজ্ঞ, তার দার্শনিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ও সামরিক তৎপরতার সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ করেছেন এবং এক্ষেত্রে মুসলিম উম্মাহর করণীয় তুলে ধরেছেন।

এই সঙ্গে কারা নির্যাতিত এই পান্ডিত্য লেখকর সংগ্রাম মুখর জীবনী সংযুক্ত করা হল।

আশা করি, বাংলাভাষী পাঠক সমাজ এ বই থেকে আরব বিশ্বে ইস্রাঈলের আগ্রাসী নীল নকশা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারবেন এবং ফিলিস্তিনী মযলূম ভাই-বোনদের প্রতি তাদের যথাযথ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হবেন।

‘হে আল্লাহ! তুমি মুসলিম বিশ্বকে যোগ্য নেতা দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে মযলূম উম্মাহর মুক্তির জন্য উত্তম সাহায্যকারী পাঠিয়ে দাও’! পরিশেষে দরূদ ও সালাম বর্ষিত হৌক শেষনবী মুহাম্মদ (ছাঃ) ও তাঁর পরিবারবর্গ এবং সাহাবায়ে কেরামের প্রতি।

অছিয়ত নামানির্ধারিত মূল্য - ২৫ টাকামূল (ফার্সী)ঃ শাহ অলিউল্লাহ দেহলভী (রহঃ)অনুবাদ- ড.মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবআপনারা...
03/10/2023

অছিয়ত নামা
নির্ধারিত মূল্য - ২৫ টাকা

মূল (ফার্সী)ঃ শাহ অলিউল্লাহ দেহলভী (রহঃ)

অনুবাদ- ড.মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

আপনারা কপিটি সংগ্রহের জন্য আজই যোগাযোগ করুনঃ-
ঠিকানাঃ ২২০ বংশাল রোড,(১৩৮ মাজেদ সরদার রোড,২য় তলা) ঢাকা-১১০০

মোবাইল: ০১৮৩৫৪২৩৪১১

Address

১৩৮মাজেদ সরদার লেন, ২২০ বংশাল রোড(২য় তলা)
Dhaka
১১০০

Opening Hours

Monday 09:00 - 19:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 19:00
Saturday 09:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 19:00

Telephone

+8801835423411

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ - ঢাকা বই বিক্রয় বিভাগ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category

Our Story

‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর পরিচালনাধীন প্রকাশনা সংস্থা ‘হাদীছ ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ’-এর মাধ্যমে পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে রচিত প্রয়োজনীয় গ্রন্থাবলী নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে, যা দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে আহলেহাদীছ আন্দোলনের উপরে কৃত আলোড়ন সৃষ্টিকারী ডক্টরেট থিসিস ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন: উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ; দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষিতসহ’। প্রকাশিত হয়েছে বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় এযাবতকালের সেরা ও বিশুদ্ধ ছালাত শিক্ষা হিসাবে জ্ঞানী মহলে সমাদৃত ‘ছালাতুর রাসূল (ছাঃ)’। এতদ্ব্যতীত প্রকাশিত হয়েছে নবীদের কাহিনী (১ম ও ২য় খণ্ড), আহলেহাদীছ আন্দোলন কি ও কেন? সমাজ বিপ্লবের ধারা, ইক্বামতে দ্বীন, ইসলামী খেলাফত ও নেতৃত্ব নির্বাচন, আশূরায়ে মুহাররম, হাদীছের প্রামাণিকতা, দাওয়াত ও জিহাদ, হজ্জ ও ওমরাহ এবং ইনসানে কামেল-সহ পাঠক সমাদৃত অর্ধশতাধিক গুরুত্বপূর্ণ বই ও পুস্তিকা। এছাড়া বিভিন্ন উপলক্ষ্যে দাওয়াতী লিফলেট ও ক্যালেণ্ডার, ‘আল-হেরা শিল্পীগোষ্ঠী’র ইসলামী জাগরণীর সিডি এবং খ্যাতনামা বক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ভিত্তিক বক্তৃতার সিডি-ডিভিডি নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। যা নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও বিনামূল্যে প্রচার করা হচ্ছে।