Saju akhand

Saju akhand 'For the purpose of birth'

এই গরমে তাপমাত্রা কমাতে গাছ লাগাতে চাইছেন, দ্রুত বৃদ্ধি এই গাছগুলো রোপন করা থেকে বিরত থাকুন, এতে পরিবেশের উপকারের বদলে অ...
28/04/2024

এই গরমে তাপমাত্রা কমাতে গাছ লাগাতে চাইছেন, দ্রুত বৃদ্ধি এই গাছগুলো রোপন করা থেকে বিরত থাকুন, এতে পরিবেশের উপকারের বদলে অপকার হবে।

ইউক্যালিপটাস : ইউক্যালিপটাস গাছের ক্ষতিকর প্রভাব অনেক। এই গাছ রাতদিন ২৪ ঘণ্টাই জল শোষণ করে বাতাসে ছাড়ে। এর ফলে মাটিতে জলের ঘাটতি দেখা দেয়। প্রচুর জল শোষণ করার ফলে এই গাছ আশপাশের জমির জল শুষে নেয়। এই গাছ কৃষিজমির গুণাগুণ ও উর্বরতা শক্তি নষ্ট করে। ইউক্যালিপটাস গাছ প্রচুর অক্সিজেন শোষণ করে। এ গাছ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।

রেইনট্রি: এই ছাতার মতো ছায়া দানকারী গাছ অন্য গাছকে বাড়তে দেয় না, ঝরা পাতা ফসল ও মাছের জন্য ক্ষতিকর, কাঠও নিম্নমানের।

Edit Post

Information collected from Wikipedia & Google

20/04/2024

"অসারের তর্জন গর্জন সার"

রিয়াল ৪-৩ ম্যানসিটিএই হারের মধ্য দিয়ে বার্সা তথা আর্জেন্টাইন  সমর্থকদের সব শাখার অফিসিয়াল বিদায় হলো।আমি অনেকবারই রিয়াল ম...
18/04/2024

রিয়াল ৪-৩ ম্যানসিটি
এই হারের মধ্য দিয়ে বার্সা তথা আর্জেন্টাইন সমর্থকদের সব শাখার অফিসিয়াল বিদায় হলো।

আমি অনেকবারই রিয়াল মাদ্রিদকে এটা (অসম্ভব জায়গা থেকে জয়) করতে দেখেছি। এটার কারণ বোধ হয় (রিয়ালের) ব্যাজটা। এটা আপনার ভেতর থেকে এমন কিছু বের করে আনবে, যেটা আপনি নিজেই জানতেন না যে আপনার ছিল_____কার্লো আনচেলত্তি

রিয়াল মাদ্রিদকে একইভাবে দুবার হারানো অসম্ভব। তাদের একবার হারানোই অনেকঠিন।___গার্দিওয়ালা

সেই ছোট থেকে এরকম কতশত ম্যাজিক্যাল রাত উপহার দিয়েছে রিয়াল তার ইয়ত্তা নাই।

17/04/2024

‘চর্চা’ শব্দটা উত্তম, অর্থবহ। আলোচনা, পড়াশোনা, অভ্যাস, অনুশীলন, গবেষণা ইত্যাদি ভালো অর্থে শব্দটি ব্যবহৃত হয়। জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চা, সাহিত্য চর্চা, শরীর চর্চা, ধর্ম চর্চা—এসব ক্ষেত্রে ‘চর্চা’ শব্দ চড় চড় করে মর্যাদার উঁচু চেয়ারে বসে আছে। কিন্তু শব্দটির মাথায় যেই না বসল ‘পর’, শব্দটি সঙ্গে সঙ্গে ধপাস করে পতন হলো। তখন শব্দটি হলো, যার সহজ ব্যাবহারিক অর্থ হলো—পরনিন্দা।

শব্দের অধঃপতন ঘটল ঠিকই, কিন্তু বিষয়টি হয়ে উঠল দারুণ সুস্বাদু লোকপ্রিয় আর লোভনীয়। পরনিন্দা একটি দোষ। এটাকে আমি জনপ্রিয়, লোকপ্রিয় বলছি বলে কেউ কেউ হয়তো মন ভারী করবেন। তা করুন। কিন্তু মনে রাখবেন, ‘চুরি করা মহাপাপ’ জেনেও কিছু মানুষ হরদম চুরি করে। মিথ্যা বলা মহাপাপ জেনেও আমরা হড় হড় করে মিথ্যা বলি। তাই মুখে যত পরচর্চা পরনিন্দাকে ‘দূর ছাই, ছি ছি’ করি না কেন, পরনিন্দা আমরা সবাই করে থাকি। সানন্দে করি, উত্তেজনার সঙ্গে করি এবং উপভোগ করি। দাদ একটা ঘৃণ্য পচা রোগ, কিন্তু দাদ চুলকানোতে সুখ আছে!

এমন কেউ আছে নাকি, যিনি পরচর্চা করেন না? আছেন বৈকি। ব্যতিক্রম সবক্ষেত্রে থাকে, কিন্তু ব্যতিক্রম প্রমাণ বা দৃষ্টান্ত নয়। শতকরা হয়তো পাঁচ বা দশ জন পরনিন্দা করেন না। মজার কথা হলো, বাকি ৯৫ জনই নিজেদের ওই শতকরার একজন বলে মনে করেন! ওই ৯০-৯৫ জনই বলেন, ‘পরনিন্দা করা আমার কপালে লেখা নাই। ওসব আমি কখনো করি না।’ লেখক যাযাবরের সেই উক্তিটি মনে পড়ে, ‘কৃতজ্ঞতা কথাটি আছে ইংরেজের ভাষায়-নেই তার চরিত্রে।’ ঠিক তেমনি বলা চলে, পরচর্চা করার অভ্যাসটি আছে ওই ৯৫ ভাগের চরিত্রে, কিন্তু ওটা লেখা নেই তাদের কপালে। আমাদের জ্ঞানী–গুণীজনেরা বলেন, ‘হে মানুষ, তুমি আত্মসমালোচনা কর। নিজের দোষ খুঁজে বের কর।’ মানুষ তাই করছে। রাম-শাম, কটাই-মজুর, মন্ত্রী-দারোগা, নেতা-চোর, বন্ধু-সহকর্মী, সহপাঠী, পাড়া–প্রতিবেশী, পুত্রবধূ, শ্বশুর–শাশুড়ি, ননদ, ভাবি, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, অধীনস্থ কর্মী, পাড়ার দোকানদার—এক কথায় চারপাশের সর্বভূত অর্থাৎ সবাই তো আমার আত্মবৎ। ওদের সমালোচনা করা, ওদের দোষ-ত্রুটি খুঁজে বের করে ওদের পিছু চটকানোর নামই আসলে আত্মসমালোচনা। ওরা কি আমার পর!

পরচর্চা, পরনিন্দা হচ্ছে এক ধরনের বিনোদন মানে অ্যামিউজমেন্ট। প্রায় সব রকম অ্যামিউজমেন্টের জন্য সরকারকে কর দিতে হয়। এমনকি কাউকে মারলেও কর লাগে। একবার এক বীরপুরুষ স্ত্রীকে মেরে আহত করে কোর্টে যেতে বাধ্য হয়েছিল। বিচারককে সে বলল, হ্যাঁ, সে তার স্ত্রীকে মেরে হাতের সুখ মিটিয়েছে। তখন বিচারক রায় দিয়ে বললেন, মহিলাকে মেরে আহত করার জন্য ছয় মাসের জেল। সে সঙ্গে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে। লোকটি বলল, সাজা তো পেলাম ছয় মাসের জেল। কিন্তু হুজুর, ওই পাঁচ হাজার টাকা কিসের জন্য? বিচারক বললেন, ওটা হাতের সুখ মিটানোর জন্য অ্যামিউজমেন্ট ট্যাক্স!

কিন্তু পরচর্চা নামক বিনোদনটি বিনা ট্যাক্সে যখন খুশি, যত খুশি করা যায়। সেই পৌরাণিক যুগ থেকে পরচর্চা বিনোদনের কাজ করে চলেছে। কিছুদিন আগে গ্রামগঞ্জের পুকুরঘাট ছিল মেয়েদের আড্ডার জায়গা। ওখানে পরচর্চার একেবারে পরাকাষ্ঠা দেখা যেত। এখন গ্রামাঞ্চলের পানির নল কল নির্ভর হয়ে যাওয়ায়, সেই পরচর্চার স্থানটি লুপ্ত হয়েছে। উঠান, বারান্দা, ক্লাবঘর, বৈঠকখানা, পাবলিক পাঠাগার, চায়ের দোকান এবং নাম করা কিছু আড্ডালয়ে হয়ে থাকে নানা বিষয়ে চর্চা। পরচর্চা ছাড়া অন্য বিষয়ে চর্চায় থাকে না তেমন ঝাল-টক-মিষ্টি। আর সেসব চর্চায় ‘এলেম’ লাগে। দরকার হয় বিদ্যাবুদ্ধির। তাই সেগুলো তেমন জমে না। সে কারণে চর্চাটি ঘুরেফিরে পৌঁছে যায় আসল স্টেশনে। আর যেইমাত্র চর্চা শুরু হলো পরের, অমনি সবার মুখ গেল খুলে—সবার স্টকে রয়েছে দুনিয়ার তাবৎ লোকের সব তাজা তাজা হাঁড়ির খবর।

শুরু হয়ে গেল অন্তহীন বিনোদন। স্বপ্নে পোলাও রাঁধতে কেউ কী ঘি ঢালতে কার্পণ্য করে! তেমনি চর্চা যখন শুরু হয় পরের, তখন তিলকে তাল, নারকেলকে সষে, নরকে বানর বানাতে বাধা কোথায়!

আমাদের ভাষায় ‘রাজা উজির মারা’ বলে একটা কথা আছে। অনেকেই রাজা উজির মেরে থাকেন। এমনিতেই রাজা উজির মারা সহজ কর্ম নয়। কিন্তু অতি সহজে তাদের মারা যায়, শুধু ওই পরচর্চার বধ্যভূমিতে। বসে গেলাম কয়েকজন সেখানে, তারপর বাস্তবে যাদের নাগাল পাব না, পেলেও তাদের সামনে ‘টু’ শব্দটি করতে পারব না—শুরু করলাম তাদের চর্চা, মানে নিন্দা। এরপর ওদের মেরে কেটে, ল্যাং মেরে ধরাশায়ী করে কুপোকাত করে, নরাধম বানিয়ে আহা কি সুখ! কি সুখ!!

এমনিতে যদি লাঠি, চাকু, বন্দুক নিয়ে মারতে যাই, তবে কিন্তু নিজে মরার সম্ভাবনাও থাকে। তার ওপর পুলিশ, কোর্ট কাছারির আঠারো ঘা অবধারিত। কিন্তু পরচর্চার আসরে প্রতিপক্ষকে যত মার, যত খুশি ঘায়েল কর, কোনো ঝঞ্ঝাট নেই। যাকে মারলাম, ঘায়েল করলাম, তার কোনো ক্ষতি হলো না-আমারও তো কোনো ক্ষতি হলো না উপরন্তু লাভ হলো। দাদ চুলকানোর সুখের মতো মানসিক অসুখ চুলকানোর সুখ! সুতরাং পরচর্চা এমন আর কী মন্দ!

তা ছাড়া একবিংশ শতাব্দীতে আমাদের দেশে বিদ্যুৎ পুরোপুরি স্বাধীনতা লাভ করেছে। মর্জি মতো সে আসে–যায়–থাকে অথবা থাকে না। আকাশের বুনো বিদ্যুতের মতো তারের বিদ্যুৎও ঝিলিক দিয়ে পালিয়ে যায়। রবিঠাকুরের ‘আজ ধানের খেতে রৌদ্র ছায়ায়...’ গানের সুরে স্বাচ্ছন্দ্যে গাওয়া যায়—আজ ক্ষণে ক্ষণে আলোয় ছায়ায় লুকোচুরি খেলা রে ভাই, লুকোচুরি খেলা। বিরক্তিকর লোডশেডিংয়ের সময়টাতে টাইম পাসিংয়ের এক মস্ত বড় পন্থা হচ্ছে ওই পরচর্চা। ওই সময়টাতে পরচর্চা শুরু করলে দেখতে দেখতে ওই অন্ধকার সময়টা বড্ড মজায় কেটে যায়। এটি একেবারে পরীক্ষিত সত্য। সুতরাং পরচর্চা তো বলা যায় নতুন ধরনের এক আঁধার বিনোদন খেলা।

কোনো আড্ডায় যখন সাপে কামড়ানো অথবা ভূতের গল্প শুরু হয়, তখন উপস্থিত সবাই একটা না একটা নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা বলবেন। আর আপনার কোনো অসুখ করলে আপনার সব চেনাজানা লোক, বন্ধু-বান্ধব সবাই আপনাকে কোনো না কোনো ওষুধের প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে দেবে। তখন আপনার মনে হবে, একমাত্র আপনি ছাড়া পৃথিবীর আর সবাই ডাক্তার, কবিরাজ, হেকিম, ওঝা, তান্ত্রিক, টোটকা বিশারদ! ঠিক তেমনি পরচর্চা যার বিষয়ে চর্চা হয়, সেই অনুপস্থিত লোকটির কোনো না কোনো দোষ-ত্রুটি, কেলেঙ্কারি, কুকর্মের গল্প চর্চাকারীদের সবার জানা। সে গান তারা গাইবে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যখন শ্মশানে মরা পোড়ায়, তখন অনেক ক্ষেত্রে দেখেছি উপস্থিত শ্মশান বন্ধুরা প্রত্যেকে এক এক খণ্ড আমগাছের ডাল জ্বলন্ত চিতায় ফেলে দেয়। এটাকে বলে ‘জ্ঞাতি কাষ্ঠ’। পরচর্চার ক্ষেত্রে সবাই চর্চিত লোকটির চিতায় নিজ নিজ অবদানের ‘জ্ঞাতি-কাষ্ঠ’ জোগান দিতে বড় উৎসুক থাকেন। এতে আমাদের ঐক্যহীন দেশে ঐক্য বাড়ে। পরচর্চার আসরে আমরা দারুণ ঐক্যবদ্ধ হতে পারি। পরচর্চায় আমাদের সাংঘাতিক একতা।

বলা হয়, পেন ইজ মাইটার দেন সোর্ড। অর্থাৎ অসির চেয়ে মসির শক্তি বেশি। ঠিক তেমনি নিন্দা কম শক্তিশালী নয়। সহজে বলা চলে, নিন্দুক ইজ মোর পাওয়ারফুল দেন বন্দুক। এতসব ভালো দিক থাকলে কিন্তু একটা উপদেশ নৈতিক কারণে দিতে হয়। যেমন প্রতিটি সিগারেটের প্যাকেটে লেখা থাকে—‘ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক’, তেমনি আমাদের জানা উচিত পরচর্চা নৈতিক স্বাস্থ্যের পক্ষে ভয়ানক ক্ষতিকারক।

সাবধান বাণী থাকা সত্ত্বেও সিগারেট বাজারে চলছে। সিগারেটের মুখাগ্নি করে নিজেদের শিগগির মুখাগ্নি করানোটা এগিয়ে আনছে অনেকে, তেমনি পরচর্চা, পরনিন্দা লিখেই চলবে। কারণ, কোনো কালে ‘চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনি’।

16/04/2024

রাতদিন অপরের কুভাবগুলো আলোচনা করে করে নিজের ভেতর যেটুকু সদ্ভাব ছিল নষ্ট হয়ে গিয়ে মনের উপর ঐসব কুভাবের ছাপ পড়ে যায়.
খা দা, আনন্দ কর, মজা কর. কার কি দোষ আছে না আছে দেখবার দরকার কি ? সকলের সঙ্গে মিশবি, আনন্দ করবি. তা নয়, এ ও করেছে, সে তা করেছে বলে পাঁচজনে মিলে জটলা করা আর লোকের পিছনে লাগা বড় খারাপ. অতি হীনবুদ্ধি না হলে ওসব হয় না.
কে কি করেছে, কার কি হলো---- ওসব দেখবার বা ভাববার কিছুমাত্র দরকার নেই. তুমি নিজে ঠিক পথে এগিয়ে চল. লক্ষ্য ঠিক রেখে তোমরা গন্তব্য পথে চলে যাও.

সবসময় মানুষের গুণ দেখতে শেখ. একটু গুণ থাকলেও তাকে বড় করে দেখতে হবে, সম্মান দিতে হবে, প্রশংসা করতে হবে. গুণের আদর না করলে মানুষ বড় হতে পারে না, নিজের মনও উদার হয় না.......মানুষের দোষ দেখে তাকে হেয় জ্ঞান করতে নেই. তাকে ভালবাসা দিয়ে আপনার করে ভালর দিকে নিয়ে যেতে হয়. ভালমন্দ সকলের ভিতরেই আছে. দোষ দেখতে সকলেই পারে, মানুষকে ভালো করতে পারিস তো বুঝবো ক্ষমতা আছে.....!

19/03/2024

সত্যিকারের ভালোবাসা হল অনেকটা প্রেতআত্মার মতো। এ নিয়ে সবাই কথা বলে,কিন্তু শুধুমাত্র কয়েকজনই এর দেখা পায়।

— লা রচেফউকোল্ড।

19/03/2024

ছেলেটা অপ্রতিষ্ঠত থাকায় যারা ইগ্নোর করছে, যারা প্রত্যাখ্যান করছে, যারা বারবার অপমান ও লজ্জায় ফেলছে, যারা বিলাসবহুল জীবনের লোভে প্রতারণা করেছে ও বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে। কখনও ছেলেটার হাত ধরার দুঃসাহস দেখাতে পারেনি তারা এখন মায়াকান্না করে অভিশাপের বাণী শুনায়। কতটা জঘন্য নিকৃষ্ট মুর্খো নিচু মনের হলে এমন মানসিকতার মানুষ হওয়া সম্ভব আমার জানা নাই!
ধিক্কার ঘৃণা জানাই এমন জঘন্যতম বিকৃত মানসিকতার মানুুষদের প্রতি।
হয় হেদায়েতে হোক নয় লানত এদের উপর।

বি.দ্র. উল্লেখ্য এমন ছেলের হাত ধরার দুঃসাহস সব মেয়ে দেখাতে পারেনা। যারা পারে তারাই সত্যিকারের নারী। সুন্দর নির্মল প্রকৃত মন মননশীলতা যেমন হওয়া উচিত ঠিক তেমন মনের অধিকারীই এরা।
সেলুট সম্মান শ্রদ্ধা ভালবাসা জানাই এমন সব বৃহৎমনা নারীদের।❤

09/02/2024

জীবনে ভুল মানুষজনের সাথে ভুল পথে হাঁটার চাইতে, নিঃসঙ্গহীন ভাবে সঠিক পথে একা হাঁটা অনেক ভাল।🖤

20/12/2023

"চার্লি মাঙ্গার বলছে, ভালো চেহারা, ভালো চরিত্র না খোজে, উচ্চাকাঙ্খা ও লোভ যার কম তারে বিয়ে করতে"
আমি অনেক দীর্ঘ পথ অতিক্রমের পরে দেখলাম এই উক্তিটাই সঠিক। একজন উচ্চাকাঙ্ক্ষী লোভী কাউকে বিশুদ্ধ ভালবাসতে পারবে না। কল্পনায় লালন করা নিখাদ সরল ভালবাসাটা উচ্চাকাঙ্ক্ষী থেকে পাওয়া অসম্ভবই বটে। তার উচ্চাভিলাষী চাওয়া পাওয়ায় প্রতিনিয়ত পিষ্ট হতে হবে। ভালবাসার সীমানা চলে আসবে টাকা, সম্পদ, ও ক্যারিয়ারের ভ্যালুর উপরে। তার মানে ভ্যালু ডাউন-ভালবাসাও ডাউন, সহজ হিসেবে আপনি ভ্যালুলেস মানে লোভী ও পরিবারশুদ্ধ আপনি পরিত্যাক্ত। মোটকথা সুসময়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষী লোভীরা ভালবাসায় ভাসিয়ে দিবে, অসময়ে ছায়াও মারাবেনা।অতি উচ্চাকাঙ্ক্ষী লোভী পরিবারের কাউকে বেছে নেওয়া মানে জেনেশুনে মৃত্যূকুপে ঝাঁপ দেওয়ার সমান সেখানে চাহিদার কোন শেষ হবেনা।

আপনার নিজস্ব সত্ত্বা ও গুণাবলী অর্থাৎ আপনার আপনিটাকে যে ভালবেসেছে সেই আপনায় সত্যিকারের ভালবেসেছে। যার শুধু চাওয়াটা আপনাকেই, যে আপনার একাউন্ট ভ্যালু অর্থকরী জানার আগেই আপনায় চেয়েছে, আপনায় ভাল লেগেছে, তারে কখনো ছেড়ে দিবেন না তার জন্য বাঁচুন, তার জন্য কিছু করুন।

যদিও এমন কাউকে পাওয়াটা দূর্লভ! তবুও কম উচ্চাকাঙ্ক্ষার সঙ্গী খুঁজুন, দৃঢ়চিত্তে খুঁজতে থাকুন পেয়ে যাবেন।

16/12/2023

ইচ্ছাশক্তির অধোঃগতি এমন একটি অবস্থা, এ অবস্থায় একজন মানুষ তার চিন্তাভাবনা, অনুভূতি ও কাজে নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকে।

আজকের লিখাটা 'বন্ধু' নিয়ে।আজকাল ভালো বন্ধু খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন, তাইনা?মোটেই না, বন্ধু অহরহ মিলে স্বার্থে, প্রয়োজনে, সাম...
07/12/2023

আজকের লিখাটা 'বন্ধু' নিয়ে।
আজকাল ভালো বন্ধু খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন, তাইনা?
মোটেই না, বন্ধু অহরহ মিলে স্বার্থে, প্রয়োজনে, সাময়িক সময় কাটাতে, বসতে, হাটতে, চলতে ও ঘুরতে। এগুলোর মধ্যে অনেকে নামমাত্র বন্ধু আবার অনেকে প্রকৃত থাকে, যা আমরা সবই একভাবে গুলিয়ে ফেলি।
তবে হ্যাঁ, প্রকৃত বন্ধু পাওয়াটা আজকাল দূর্লভই বটে!
অনেক অনেক বন্ধু থাকাও কোন অস্বাভাবিক ঘটনা নয়, তবে এমন একটি বন্ধু থাকাটাই অস্বাভাবিক যে আপনার সপক্ষে এসে দাঁড়াবে যখন হাজার জন আপনার বিরুদ্ধে যাবে।
এই প্রকৃত লোকটা যে পেয়েছে সে অবশ্যই সৌভাগ্যবান! সেটা তার জীবনের অমূল্য আশীর্বাদ যা টাকা সম্পদ দিয়েও ক্রয় করা সম্ভব নয়। একজন প্রকৃত বন্ধু পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুক যত বড়ই হোক যত উচ্চ পর্যায়েই যাক সে আমৃত্যু বন্ধু হিসাবেই থেকে যাবে, আচার কথাবার্তা যা কখনো বদলিবে না।
বন্ধু শব্দটার বিশালতা বুঝতে হলে আপনাকে জীবনে বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া আবশ্যক, তথা এই প্রকৃত বন্ধু ছাড়া জীবনকে পরিপূর্ণ উপভোগ করা অসম্ভব।

আবার এই সঙ্গ বা বন্ধুত্বই আপনার অধঃপতন ডেকে আনতে পারে। কোন নিয়ন্ত্রণ নেই, সীমারেখা নেই, অসংযম ও অধৈর্য এমন বন্ধ তথা সঙ্গ সবসময়ই নেতিবাচক চরিত্র। এমন সঙ্গে আপনাকে অজান্তেই প্রভাবিত করতে বাধ্য। বন্ধুর আচার-আচরণ বাজে স্বভাব-চরিত্রে প্রভাব ফেলতে পারে আপনার সামাজিকতায় ভাবমূর্তি ও সম্মানে। এখানে বন্ধুর প্রভাব গুরুতর, এক্ষেত্রে বন্ধু তথা সঙ্গী নির্বাচনে সাবধানতা অবলম্বন জরুরী।

আরেকটা কথা আছে, 'নির্বোধ বন্ধুর চেয়ে বুদ্ধিমান শত্রু ভাল'
এই কথাটির বেশ গূঢ় অর্থ আছে। আমি মনে করি, কম-বেশী সকলেরই এটা মেনে চলা উচিত।

একজন বুদ্ধিমান শত্রু তার অজান্তেই আপনাকে সবসময় অনুপ্রেরণা দেবে যাতে আপনি তাকে অতিক্রম করে যেতে পারেন। সেটা শিক্ষাগত যোগ্যতার দিক থেকে হতে পারে, কোন খেলা অথবা বাজনার দিক থেকেও হতে পারে। আবার যখন আপনি তাকে অতিক্রম করে যাবেন, তখন তার উপস্থিতি আপনাকে সদা সতর্ক থাকতে ও নিজের উন্নতির কাজে সক্রিয় থাকতে সাহায্য করবে। এককথায়, সুস্থ প্রতিযোগিতা সবসময়ই মানুষকে তার সেরাটা প্রকাশ্যে আনতে সাহায্য করে।

অন্যদিকে, একজন বোকা বন্ধু হয়তো আপনার সব কাজের সাথী হবে, এককথায় আপনার জন্য প্রাণ দিতে প্রস্তুত থাকবে… কিন্তু তার সঙ্গে সময় কাটিয়ে আপনার নিজের চরিত্রগত উন্নতি ঘটবে না। বরং, তার বুদ্ধিমত্তার অভাব আপনাকেও আংশিকভাবে প্রভাবিত করতে বাধ্য।

একটা ছোট্ট উদাহরণ দিই।

'শার্লক হোমস' নিশ্চয়ই অনেকেই দেখেছেন। সেখানে 'স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড' -এর ইন্সপেক্টর লেস্ট্রেডকে হয়তো অনেকবারই লক্ষ করেছেন। এখানে লেস্ট্রেড কিন্তু কোন অংশেই বোকা নন, বরং সাধারণ মানুষের থেকে বুদ্ধিমানই বটে। কিন্তু ভাবুন দেখি, যদি হোমস তাঁর প্রধান ও সর্বশ্রেষ্ঠ শত্রু প্রফেসর মরিয়ার্টির সঙ্গে স্নায়ুযুদ্ধে লিপ্ত না হয়ে সর্বক্ষণ লেস্ট্রেডের সঙ্গে গল্প-গাছা করে কাটিয়ে দিতেন, তিনি কী কোনদিন বুদ্ধিমত্তার সেই চরম স্তরে পৌঁছাতে পারতেন যা মরিয়ার্টির বিরোধিতার জন্য দরকার? উত্তরটা সহজেই অনুমেয়।

সুতরাং, বন্ধু এবং শত্রু দুটোই ভেবে চিন্তে বাছবেন!

07/12/2023

ঘন্টার পর ঘন্টা অনলাইনে থেকে-ও শুধু নিউজ'ফিড স্ক্রল করা সত্ত্বেও কোনো মেয়েকে নক না করা ছেলেদের আর যাই হোক আত্মসম্মানবোধ পরিপূর্ণ থাকে!......

06/12/2023

জীবনে সুন্দর মুহুর্তগুলো দ্রুত শেষ হয়ে যায়।
এই তুলনায় কঠিন মুহুর্ত গুলো অনেক দীর্ঘমেয়াদীই হয়।।

Address

Sylhet
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Saju akhand posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Nearby media companies