Life living world

Life living world We created a social media content creator channel called Life Living .

19/06/2023

অপ্রকাশিত মাদার তেরেসা হাউজ এর ভিডিও II First time Mother Teresa's house video

আমরা মোবাইলের মাধ্যমে চেষ্টা করেছি মাদার তেরেসা বাড়ীর ভেতরে সকল অংশ আপনাদের সামনে তুলে ধরার কারন মাদার তেরেসার বাড়ির ভিতরে ছবি তোলা বা ভিডিও করা নিষেধ I
১৯১০ সালের ২৬ আগস্ট উসমানীয় সাম্রাজ্যের ইউস্কুব জন্মগ্রহণ করেন। তবে ২৬ আগস্ট জন্ম হলেও তিনি ২৭ আগস্ট তারিখটিকে তার "প্রকৃত জন্মদিন" মনে করতেন I তিনি ছিলেন নিকোলো ও দ্রানা বয়াজুর কনিষ্ঠ সন্তান। তাদের আদি নিবাস ছিল আলবেনিয়ার অঞ্চলে। তার পিতা আলবেনিয়ার রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯১৯ সালে মাত্র আট বছর বয়সে তার পিতৃবিয়োগ হয়। পিতার মৃত্যুর পর তার মা তাকে রোমান ক্যাথলিক আদর্শে লালন-পালন করেন। ছোট্টো অ্যাগনেস ধর্মপ্রচারকদের জীবন ও কাজকর্মের গল্প শুনতে বড়োই ভালবাসতেন। ১২ বছর বয়সেই তিনি ধর্মীয় সন্ন্যাস জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। ১৮ বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করে একজন ধর্মপ্রচারক হিসেবে যোগ দেন সিস্টার্স অফ লোরেটো সংস্থায়। মা আর দিদিদের সঙ্গে আর তার কোনোদিন দেখা হয়নি।
১৯৪৮ সালে এই মোতাবেক দরিদ্রের মাঝে ধর্মপ্রচার কাজ শুরু করেন। প্রথাগত লোরেটো অভ্যাস ত্যাগ করেন। পোশাক হিসেবে পরিধান করেন নীল পারের একটি সাধারণ সাদা সুতির বস্ত্র। এ সময়ই ভারতীয় নাগরিকত্ব গ্রহণ করে বস্তি এলাকায় কাজ শুরু করেন। প্রথমে মতিঝিলে একটি ছোট স্কুল স্থাপনের মাধ্যমে শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে ক্ষুধার্ত ও নিঃস্বদের ডাকে সাড়া দিতে শুরু করেন। তাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে থাকেন। তার এই কার্যক্রম অচিরেই ভারতীয় কর্মকর্তাদের নজরে আসে। স্বয়ং তৎকালিন প্রধানমন্ত্রীও তার কাজের স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।
প্রথম দিকের এই দিনগুলো তার জন্য বেশ কষ্টকর ছিল। সে সময় তার হাতে কোন অর্থ ছিল না। গরিব এবং অনাহারীদের খাবার ও আবাসনের অর্থ জোগাড়ের জন্য তাকে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হতো। ধনী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে হতো। এসব কাজ করতে গিয়ে অনেক সময়ই হতাশা, সন্দেহ ও একাকিত্ব বোধ করেছেন। ১৯৯৬ সালের এপ্রিলে পড়ে গিয়ে কলার বোন ভেঙে ফেলেন। আগস্টে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হন। ১৯৯৭ সালের ১৩ই মার্চ মিশনারিস অফ চ্যারিটির প্রধানের পদ থেকে সরে দাড়ান। ৫ই সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
We have tried to show you all the parts inside Mother Teresa's house through mobile because it is forbidden to take pictures or videos inside Mother Teresa's house. Born on August 26, 1910 in Yuskub, Ottoman Empire. But despite being born on August 26, he considered August 27 as his "real birthday".
In 1948, he started evangelizing among the poor. Abandon traditional Loreto practices. He wears a plain white cotton cloth with a blue border. It was at this time that he accepted Indian citizenship and started working in slum areas.
These early days were quite difficult for him. He had no money at that time. He had to go from door to door to raise money to feed and house the poor and hungry. Money had to be collected from rich people. While doing these things, many times he felt despair, doubt and loneliness. In April 1996, the banana fell and broke the sister. He contracted malaria in August. On March 13, 1997, he stepped down as head of the Missionaries of Charity. Died on 5th September.
Facebook - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Like Our page - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Follow our website - https://lifelivingworld.com
Like Our - https://twitter.com/LifeLiving07
Like our - https://www.instagram.com/lifelivingworld/
https://www.youtube.com/c/LifeLivingWorld

23/05/2023

সাগর আর মেঘনার মোহনায় ডিঙি নৌকায় মাছ ধরা ॥ Fishing in canoes in the sea and Meghna estuary

22/05/2023

জেলেদের মাথায় হাত ,খরস্রোতা মেঘনায় মাছের আকাল ॥ Famine of fish in Kharsrota Meghna

22/05/2023

মাছ ধরার নৌকায় দিনরাত্রী ॥ Full day & night stay in fishing boat

21/05/2023

প্রমত্তা মেঘনা জেলেদের মাছ ধরা কত কষ্ট ॥ How difficult is the fishing of Pramatta Meghna

21/05/2023

মাছ ধরার কষ্ট শুনুন জেলের মুখে ॥ Listen to the suffering of fishing #

20/05/2023

বাংলার রসালো পিঠা তৈরির রেসিপি ॥Bengali Juicy Pitha Recipe

12/05/2023

নিঝুম দ্বীপের হিরো আলম II Stand up comedian in Nijhum Island



পথে প্রান্তরে , নদ নদী ও সাগরে ঘুরে বেড়াই , চোখে যা পড়ে , তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরি । সব সময় আমি আমার দেশের মানুষের জীবন যাপন তুলে ধরতে পছন্দ করি । আমার দেশের মানুষ আমার কাছে অনেক মূল্যবান । নিঝুম দ্বীপ বসবাসকারী জনগোষ্টি , আমাদের দেশের মূলধারা জনগোষ্টি থেকে অনেক পিছিয়ে রাস্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা থেকে , নিঝুম দ্বীপের জনসাধারণের জীবন জীবিকা জন্য কাজ একটাই নদী আর সাগরে মাছ ধরা । এখানে ভালো ফসল হয় না কারন প্রাকৃতিক জলোচ্ছ্বাস এর কারনে পুরো দ্বীপের মাটি নোনা হয়ে গেছে তাই ভালো ফসল হয় না ।তাই নিঝুম দ্বীপের মানুষ মাছ ধরার জাল , নৌকা এই নিয়ে কাজে ব্যস্ত থাকে । চলতে পথে একজনকে পেলাম যে , ছেড়া জাল নতুন বুনন করে দেয় , তার জীবন জীবিকা এটাই । তার সংগে কথা বলে অনেক কিছু জানতে পেরেছি এবং সে একজন মজার মানুষ বটে । তার সহজ সরল কথা আমাকে যেমন আবেগী করে তুলেছে , ঠিক সেই ভাবে আপনাদের আন্দোলিত করবে আশা করি । আমাদের প্রান্তিক মানুষ গুলি খুবই প্রানবন্ত । আজকের এপিসোড ,এই অসাধারন মানুষকে উৎসর্গ করলাম I
নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। বাংলাদেশের বনবিভাগ ৭০-এর দশকে বন বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে চার জোড়া হরিণ ছাড়ে। নিঝুম দ্বীপ এখন হরিণের অভয়ারণ্য। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দের হরিণশুমারি অনুযায়ী হরিণের সংখ্যা ২২,০০০। নোনা পানিতে বেষ্টিত নিঝুম দ্বীপ কেওড়া গাছের অভয়ারণ্য। ম্যানগ্রোভ বনের মধ্যে সুন্দরবনের পরে নিঝুম দ্বীপকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন বলে অনেকে দাবি করেন।
On the way, I wandered in the wilderness, rivers and seas, I will present to you what I see. I always like to highlight the life of the people of my country. People of my country are very precious to me. The people living in Nijhum Island are far behind the mainstream population of our country in terms of national facilities, the livelihood of the people of Nijhum Island is fishing in the river and the sea. There is no good harvest here because the soil of the whole island has become salty due to natural tides, so there is no good harvest. So the people of Nijhum Island are busy with fishing nets and boats. On the way, I met a person who weaves torn webs, this is his livelihood. I learned a lot from talking to him and he is a funny person.
I hope his simple words will move you in the same way as they moved me. Our marginal people are very lively. I dedicate today's episode to this wonderful man .
Nijhum Island is a small island of Bangladesh . It belongs to Hatia upazila of Noakhali district . On April 8, 2001, the Bangladesh government declared the entire island as a national park. In 2013, the island was separated from the Jahazmara Union and got the status of an independent union. The former name of Nijhum Island was Char-Osman , Char of Baulla , and some also called it Char of Ichamati . It was also called Ichamati Char as a lot of Icha fish (local name for shrimp) was available in this char. A Bathania named Osman first settled on Nijhum Island with his herd of buffaloes. Then it was named after this name. Basically Ballarchar, Char Osman, Kamlar Char and Moulvir Char - these four chars together form Nijhum Island. The island of about 14,050 acres was raised around 1940 AD. Around 1950 AD, the settlement was established. In the terrible cyclone of 1970, no life existed on the island. The soil of this island is sandy, so the fishermen named it Balur Char. The island was sometimes called by the local people as Ballarar Dale or Ballarachar due to the presence of sand dunes. Although it is now called Nizhumdwip, the local people still refer to this island as Bailar Dale or Ballarachar. The Forest Department of Bangladesh started its activities in the 70s. First four pairs of deer are released experimentally. Nijhum Island is now a deer sanctuary. According to the 1996 AD deer census, the number of deer is 22,000. Nijhum island surrounded by salt water is a keora tree sanctuary. Nijhum Island is claimed by many to be the second largest mangrove forest in Bangladesh after the Sundarbans .
Facebook - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Like Our page - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Follow our website - https://lifelivingworld.com
Like Our - https://twitter.com/LifeLiving07
Like our - https://www.instagram.com/lifelivingworld/
https://www.youtube.com/c/LifeLivingWorld

11/05/2023

নিঝুম দ্বীপের সহজ সরল মানুষ II Simple people in Nijhum Island



পথে প্রান্তরে , নদ নদী ও সাগরে ঘুরে বেড়াই , চোখে যা পড়ে , তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরি । সব সময় আমি আমার দেশের মানুষের জীবন যাপন তুলে ধরতে পছন্দ করি । আমার দেশের মানুষ আমার কাছে অনেক মূল্যবান । নিঝুম দ্বীপ বসবাসকারী জনগোষ্টি , আমাদের দেশের মূলধারা জনগোষ্টি থেকে অনেক পিছিয়ে রাস্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা থেকে , নিঝুম দ্বীপের জনসাধারণের জীবন জীবিকা জন্য কাজ একটাই নদী আর সাগরে মাছ ধরা । এখানে ভালো ফসল হয় না কারন প্রাকৃতিক জলোচ্ছ্বাস এর কারনে পুরো দ্বীপের মাটি নোনা হয়ে গেছে তাই ভালো ফসল হয় না ।তাই নিঝুম দ্বীপের মানুষ মাছ ধরার জাল , নৌকা এই নিয়ে কাজে ব্যস্ত থাকে । চলতে পথে একজনকে পেলাম যে , ছেড়া জাল নতুন বুনন করে দেয় , তার জীবন জীবিকা এটাই । তার সংগে কথা বলে অনেক কিছু জানতে পেরেছি এবং সে একজন মজার মানুষ বটে । তার সহজ সরল কথা আমাকে যেমন আবেগী করে তুলেছে , ঠিক সেই ভাবে আপনাদের আন্দোলিত করবে আশা করি । আমাদের প্রান্তিক মানুষ গুলি খুবই প্রানবন্ত । আজকের এপিসোড ,এই অসাধারন মানুষকে উৎসর্গ করলাম I
নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। বাংলাদেশের বনবিভাগ ৭০-এর দশকে বন বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে চার জোড়া হরিণ ছাড়ে। নিঝুম দ্বীপ এখন হরিণের অভয়ারণ্য। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দের হরিণশুমারি অনুযায়ী হরিণের সংখ্যা ২২,০০০। নোনা পানিতে বেষ্টিত নিঝুম দ্বীপ কেওড়া গাছের অভয়ারণ্য। ম্যানগ্রোভ বনের মধ্যে সুন্দরবনের পরে নিঝুম দ্বীপকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন বলে অনেকে দাবি করেন।
On the way, I wandered in the wilderness, rivers and seas, I will present to you what I see. I always like to highlight the life of the people of my country. People of my country are very precious to me. The people living in Nijhum Island are far behind the mainstream population of our country in terms of national facilities, the livelihood of the people of Nijhum Island is fishing in the river and the sea. There is no good harvest here because the soil of the whole island has become salty due to natural tides, so there is no good harvest. So the people of Nijhum Island are busy with fishing nets and boats. On the way, I met a person who weaves torn webs, this is his livelihood. I learned a lot from talking to him and he is a funny person.
I hope his simple words will move you in the same way as they moved me. Our marginal people are very lively. I dedicate today's episode to this wonderful man .
Nijhum Island is a small island of Bangladesh . It belongs to Hatia upazila of Noakhali district . On April 8, 2001, the Bangladesh government declared the entire island as a national park. In 2013, the island was separated from the Jahazmara Union and got the status of an independent union. The former name of Nijhum Island was Char-Osman , Char of Baulla , and some also called it Char of Ichamati . It was also called Ichamati Char as a lot of Icha fish (local name for shrimp) was available in this char. A Bathania named Osman first settled on Nijhum Island with his herd of buffaloes. Then it was named after this name. Basically Ballarchar, Char Osman, Kamlar Char and Moulvir Char - these four chars together form Nijhum Island. The island of about 14,050 acres was raised around 1940 AD. Around 1950 AD, the settlement was established. In the terrible cyclone of 1970, no life existed on the island. The soil of this island is sandy, so the fishermen named it Balur Char. The island was sometimes called by the local people as Ballarar Dale or Ballarachar due to the presence of sand dunes. Although it is now called Nizhumdwip, the local people still refer to this island as Bailar Dale or Ballarachar. The Forest Department of Bangladesh started its activities in the 70s. First four pairs of deer are released experimentally. Nijhum Island is now a deer sanctuary. According to the 1996 AD deer census, the number of deer is 22,000. Nijhum island surrounded by salt water is a keora tree sanctuary. Nijhum Island is claimed by many to be the second largest mangrove forest in Bangladesh after the Sundarbans .
Facebook - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Like Our page - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Follow our website - https://lifelivingworld.com
Like Our - https://twitter.com/LifeLiving07
Like our - https://www.instagram.com/lifelivingworld/
https://www.youtube.com/c/LifeLivingWorld

10/05/2023

স্বশিক্ষিত ইঞ্জিনিয়ারই নিঝুম দ্বীপের জেলেদের ভরসা II Self-educated engineers in Nijhum Island



পথে প্রান্তরে , নদ নদী ও সাগরে ঘুরে বেড়াই , চোখে যা পড়ে , তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরি । সব সময় আমি আমার দেশের মানুষের জীবন যাপন তুলে ধরতে পছন্দ করি । আমার দেশের মানুষ আমার কাছে অনেক মূল্যবান । নিঝুম দ্বীপ বসবাসকারী জনগোষ্টি , আমাদের দেশের মূলধারা জনগোষ্টি থেকে অনেক পিছিয়ে I নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার পুরো দ্বীপটিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। ২০১৩ সালে দ্বীপটি জাহাজমারা ইউনিয়ন হতে পৃথক হয়ে স্বতন্ত্র ইউনিয়নের মর্যাদা লাভ করে। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো চর-ওসমান,বাউল্লার চর, আবার কেউ কেউ একে ইছামতীর চরও বলত। এ চরে প্রচুর ইছা মাছ (চিংড়ীর স্থানীয় নাম) পাওয়া যেত বলে একে ইছামতির চরও বলা হত। ওসমান নামের একজন বাথানিয়া তার মহিষের বাথান নিয়ে প্রথম নিঝুম দ্বীপে বসত গড়েন। তখন এই নামেই এর নামকরণ হয়েছিলো। পরে এই নাম বদলে নিঝুম দ্বীপ নামকরণ করেন।মূলত বাল্লারচর, চর ওসমান, কামলার চর এবং মৌলভির চর - এই চারটি চর মিলিয়ে নিঝুম দ্বীপ। প্রায় ১৪,০৫০ একরের দ্বীপটি ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জেগে ওঠে। ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জন বসতি গড়ে উঠে। ১৯৭০ এর ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে দ্বীপটিতে কোন প্রাণের অস্তিত্ব ছিলনা। এ দ্বীপের মাটি চিকচিকে বালুকাময়, তাই জেলেরা নিজ থেকে নামকরণ করে বালুর চর। এই দ্বীপটিতে মাঝে মাঝে বালুর ঢিবি বা টিলার মতো ছিল বিধায় স্থানীয় লোকজন এই দ্বীপকে বাইল্যার ডেইল বা বাল্লারচর বলেও ডাকত। বর্তমানে নিঝুমদ্বীপ নাম হলেও স্থানীয় লোকেরা এখনো এই দ্বীপকে বাইল্যার ডেইল বা বাল্লারচর বলেই সম্বোধন করে। বাংলাদেশের বনবিভাগ ৭০-এর দশকে বন বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে চার জোড়া হরিণ ছাড়ে। নিঝুম দ্বীপ এখন হরিণের অভয়ারণ্য। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দের হরিণশুমারি অনুযায়ী হরিণের সংখ্যা ২২,০০০। নোনা পানিতে বেষ্টিত নিঝুম দ্বীপ কেওড়া গাছের অভয়ারণ্য। ম্যানগ্রোভ বনের মধ্যে সুন্দরবনের পরে নিঝুম দ্বীপকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন বলে অনেকে দাবি করেন।
On the way, I wandered in the wilderness, rivers and seas, I will present to you what I see. I always like to highlight the life of the people of my country. People of my country are very precious to me. The people living in Nijhum Island are far behind the mainstream people of our country, from the national opportunities, So far electricity has not gone inside the facility. A local young entrepreneur is generating, distributing and developing his own fortune by generating and distributing electricity to the entire Nijhum Island "Namar Bazar". Today's episode is about such a young man. We salute him from our channel Life Living.
Nijhum Island is a small island of Bangladesh . It belongs to Hatia upazila of Noakhali district . On April 8, 2001, the Bangladesh government declared the entire island as a national park. In 2013, the island was separated from the Jahazmara Union and got the status of an independent union. The former name of Nijhum Island was Char-Osman , Char of Baulla , and some also called it Char of Ichamati . It was also called Ichamati Char as a lot of Icha fish (local name for shrimp) was available in this char. A Bathania named Osman first settled on Nijhum Island with his herd of buffaloes. Then it was named after this name. Basically Ballarchar, Char Osman, Kamlar Char and Moulvir Char - these four chars together form Nijhum Island. The island of about 14,050 acres was raised around 1940 AD. Around 1950 AD, the settlement was established. In the terrible cyclone of 1970, no life existed on the island. The soil of this island is sandy, so the fishermen named it Balur Char. The island was sometimes called by the local people as Ballarar Dale or Ballarachar due to the presence of sand dunes. Although it is now called Nizhumdwip, the local people still refer to this island as Bailar Dale or Ballarachar. The Forest Department of Bangladesh started its activities in the 70s. First four pairs of deer are released experimentally. Nijhum Island is now a deer sanctuary. According to the 1996 AD deer census, the number of deer is 22,000. Nijhum island surrounded by salt water is a keora tree sanctuary. Nijhum Island is claimed by many to be the second largest mangrove forest in Bangladesh after the Sundarbans .
Facebook - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Like Our page - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Follow our website - https://lifelivingworld.com
Like Our - https://twitter.com/LifeLiving07
Like our - https://www.instagram.com/lifelivingworld/
https://www.youtube.com/c/LifeLivingWorld

09/05/2023

নিঝুম দ্বীপের এক তরুণের ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ II Exceptional initiative of a young man in Nijhum Island



পথে প্রান্তরে , নদ নদী ও সাগরে ঘুরে বেড়াই , চোখে যা পড়ে , তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরি । সব সময় আমি আমার দেশের মানুষের জীবন যাপন তুলে ধরতে পছন্দ করি । আমার দেশের মানুষ আমার কাছে অনেক মূল্যবান । নিঝুম দ্বীপ বসবাসকারী জনগোষ্টি , আমাদের দেশের মূলধারা জনগোষ্টি থেকে অনেক পিছিয়ে , রাস্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা থেকে , এখন পর্যন্ত বিদ্যুৎ সুবিধার ভিতরে যায় নাই । স্থানীয় এক তরুন নিজ উদ্যোগ পুরো নিঝুম দ্বীপের "নামার বাজার" কে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে , বিতরন করছে এবং নিজের ভাগ্য উন্নয়ন করছে । আজকের এপিসোড এই রকম একজন তরুন কে নিয়ে । তাকে আমারা স্যালুট জানাই আমাদের চ্যানেল লাইফ লিভিং থেকে ।
নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার পুরো দ্বীপটিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। ২০১৩ সালে দ্বীপটি জাহাজমারা ইউনিয়ন হতে পৃথক হয়ে স্বতন্ত্র ইউনিয়নের মর্যাদা লাভ করে। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো চর-ওসমান,বাউল্লার চর, আবার কেউ কেউ একে ইছামতীর চরও বলত। এ চরে প্রচুর ইছা মাছ (চিংড়ীর স্থানীয় নাম) পাওয়া যেত বলে একে ইছামতির চরও বলা হত। ওসমান নামের একজন বাথানিয়া তার মহিষের বাথান নিয়ে প্রথম নিঝুম দ্বীপে বসত গড়েন। তখন এই নামেই এর নামকরণ হয়েছিলো। পরে এই নাম বদলে নিঝুম দ্বীপ নামকরণ করেন।মূলত বাল্লারচর, চর ওসমান, কামলার চর এবং মৌলভির চর - এই চারটি চর মিলিয়ে নিঝুম দ্বীপ। প্রায় ১৪,০৫০ একরের দ্বীপটি ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জেগে ওঠে। ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জন বসতি গড়ে উঠে। ১৯৭০ এর ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে দ্বীপটিতে কোন প্রাণের অস্তিত্ব ছিলনা। এ দ্বীপের মাটি চিকচিকে বালুকাময়, তাই জেলেরা নিজ থেকে নামকরণ করে বালুর চর। এই দ্বীপটিতে মাঝে মাঝে বালুর ঢিবি বা টিলার মতো ছিল বিধায় স্থানীয় লোকজন এই দ্বীপকে বাইল্যার ডেইল বা বাল্লারচর বলেও ডাকত। বর্তমানে নিঝুমদ্বীপ নাম হলেও স্থানীয় লোকেরা এখনো এই দ্বীপকে বাইল্যার ডেইল বা বাল্লারচর বলেই সম্বোধন করে। বাংলাদেশের বনবিভাগ ৭০-এর দশকে বন বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে চার জোড়া হরিণ ছাড়ে। নিঝুম দ্বীপ এখন হরিণের অভয়ারণ্য। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দের হরিণশুমারি অনুযায়ী হরিণের সংখ্যা ২২,০০০। নোনা পানিতে বেষ্টিত নিঝুম দ্বীপ কেওড়া গাছের অভয়ারণ্য। ম্যানগ্রোভ বনের মধ্যে সুন্দরবনের পরে নিঝুম দ্বীপকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন বলে অনেকে দাবি করেন।
On the way, I wandered in the wilderness, rivers and seas, I will present to you what I see. I always like to highlight the life of the people of my country. People of my country are very precious to me. The people living in Nijhum Island are far behind the mainstream people of our country, from the national opportunities, So far electricity has not gone inside the facility. A local young entrepreneur is generating, distributing and developing his own fortune by generating and distributing electricity to the entire Nijhum Island "Namar Bazar". Today's episode is about such a young man. We salute him from our channel Life Living.
Nijhum Island is a small island of Bangladesh . It belongs to Hatia upazila of Noakhali district . On April 8, 2001, the Bangladesh government declared the entire island as a national park. In 2013, the island was separated from the Jahazmara Union and got the status of an independent union. The former name of Nijhum Island was Char-Osman , Char of Baulla , and some also called it Char of Ichamati . It was also called Ichamati Char as a lot of Icha fish (local name for shrimp) was available in this char. A Bathania named Osman first settled on Nijhum Island with his herd of buffaloes. Then it was named after this name. Basically Ballarchar, Char Osman, Kamlar Char and Moulvir Char - these four chars together form Nijhum Island. The island of about 14,050 acres was raised around 1940 AD. Around 1950 AD, the settlement was established. In the terrible cyclone of 1970, no life existed on the island. The soil of this island is sandy, so the fishermen named it Balur Char. The island was sometimes called by the local people as Ballarar Dale or Ballarachar due to the presence of sand dunes. Although it is now called Nizhumdwip, the local people still refer to this island as Bailar Dale or Ballarachar. The Forest Department of Bangladesh started its activities in the 70s. First four pairs of deer are released experimentally. Nijhum Island is now a deer sanctuary. According to the 1996 AD deer census, the number of deer is 22,000. Nijhum island surrounded by salt water is a keora tree sanctuary. Nijhum Island is claimed by many to be the second largest mangrove forest in Bangladesh after the Sundarbans .
Facebook - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Like Our page - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Follow our website - https://lifelivingworld.com
Like Our - https://twitter.com/LifeLiving07
Like our - https://www.instagram.com/lifelivingworld/
https://www.youtube.com/c/LifeLivingWorld

07/05/2023

প্রান্তিক উদ্যোক্তার গল্প II The story of the marginal entrepreneur



পথে প্রান্তরে , নদ নদী ও সাগরে ঘুরে বেড়াই , চোখে যা পড়ে , তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরি । সব সময় আমি আমার দেশের মানুষের জীবন যাপন তুলে ধরতে পছন্দ করি । আমার দেশের মানুষ আমার কাছে অনেক মূল্যবান । নিঝুম দ্বীপ বসবাসকারী জনগোষ্টি , আমাদের দেশের মূলধারা জনগোষ্টি থেকে অনেক পিছিয়ে , রাস্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা থেকে , এখন পর্যন্ত বিদ্যুৎ সুবিধার ভিতরে যায় নাই । স্থানীয় এক তরুন নিজ উদ্যোগ পুরো নিঝুম দ্বীপের "নামার বাজার" কে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে , বিতরন করছে এবং নিজের ভাগ্য উন্নয়ন করছে । আজকের এপিসোড এই রকম একজন তরুন কে নিয়ে । তাকে আমারা স্যালুট জানাই আমাদের চ্যানেল লাইফ লিভিং থেকে ।
নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার পুরো দ্বীপটিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। ২০১৩ সালে দ্বীপটি জাহাজমারা ইউনিয়ন হতে পৃথক হয়ে স্বতন্ত্র ইউনিয়নের মর্যাদা লাভ করে। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো চর-ওসমান,বাউল্লার চর, আবার কেউ কেউ একে ইছামতীর চরও বলত। এ চরে প্রচুর ইছা মাছ (চিংড়ীর স্থানীয় নাম) পাওয়া যেত বলে একে ইছামতির চরও বলা হত। ওসমান নামের একজন বাথানিয়া তার মহিষের বাথান নিয়ে প্রথম নিঝুম দ্বীপে বসত গড়েন। তখন এই নামেই এর নামকরণ হয়েছিলো। পরে এই নাম বদলে নিঝুম দ্বীপ নামকরণ করেন।মূলত বাল্লারচর, চর ওসমান, কামলার চর এবং মৌলভির চর - এই চারটি চর মিলিয়ে নিঝুম দ্বীপ। প্রায় ১৪,০৫০ একরের দ্বীপটি ১৯৪০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জেগে ওঠে। ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে জন বসতি গড়ে উঠে। ১৯৭০ এর ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে দ্বীপটিতে কোন প্রাণের অস্তিত্ব ছিলনা। এ দ্বীপের মাটি চিকচিকে বালুকাময়, তাই জেলেরা নিজ থেকে নামকরণ করে বালুর চর। এই দ্বীপটিতে মাঝে মাঝে বালুর ঢিবি বা টিলার মতো ছিল বিধায় স্থানীয় লোকজন এই দ্বীপকে বাইল্যার ডেইল বা বাল্লারচর বলেও ডাকত। বর্তমানে নিঝুমদ্বীপ নাম হলেও স্থানীয় লোকেরা এখনো এই দ্বীপকে বাইল্যার ডেইল বা বাল্লারচর বলেই সম্বোধন করে। বাংলাদেশের বনবিভাগ ৭০-এর দশকে বন বিভাগের কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে চার জোড়া হরিণ ছাড়ে। নিঝুম দ্বীপ এখন হরিণের অভয়ারণ্য। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দের হরিণশুমারি অনুযায়ী হরিণের সংখ্যা ২২,০০০। নোনা পানিতে বেষ্টিত নিঝুম দ্বীপ কেওড়া গাছের অভয়ারণ্য। ম্যানগ্রোভ বনের মধ্যে সুন্দরবনের পরে নিঝুম দ্বীপকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন বলে অনেকে দাবি করেন।
On the way, I wandered in the wilderness, rivers and seas, I will present to you what I see. I always like to highlight the life of the people of my country. People of my country are very precious to me. The people living in Nijhum Island are far behind the mainstream people of our country, from the national opportunities, So far electricity has not gone inside the facility. A local young entrepreneur is generating, distributing and developing his own fortune by generating and distributing electricity to the entire Nijhum Island "Namar Bazar". Today's episode is about such a young man. We salute him from our channel Life Living.
Nijhum Island is a small island of Bangladesh . It belongs to Hatia upazila of Noakhali district . On April 8, 2001, the Bangladesh government declared the entire island as a national park. In 2013, the island was separated from the Jahazmara Union and got the status of an independent union. The former name of Nijhum Island was Char-Osman , Char of Baulla , and some also called it Char of Ichamati . It was also called Ichamati Char as a lot of Icha fish (local name for shrimp) was available in this char. A Bathania named Osman first settled on Nijhum Island with his herd of buffaloes. Then it was named after this name. Basically Ballarchar, Char Osman, Kamlar Char and Moulvir Char - these four chars together form Nijhum Island. The island of about 14,050 acres was raised around 1940 AD. Around 1950 AD, the settlement was established. In the terrible cyclone of 1970, no life existed on the island. The soil of this island is sandy, so the fishermen named it Balur Char. The island was sometimes called by the local people as Ballarar Dale or Ballarachar due to the presence of sand dunes. Although it is now called Nizhumdwip, the local people still refer to this island as Bailar Dale or Ballarachar. The Forest Department of Bangladesh started its activities in the 70s. First four pairs of deer are released experimentally. Nijhum Island is now a deer sanctuary. According to the 1996 AD deer census, the number of deer is 22,000. Nijhum island surrounded by salt water is a keora tree sanctuary. Nijhum Island is claimed by many to be the second largest mangrove forest in Bangladesh after the Sundarbans .
Facebook - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Like Our page - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Follow our website - https://lifelivingworld.com
Like Our - https://twitter.com/LifeLiving07
Like our - https://www.instagram.com/lifelivingworld/
https://www.youtube.com/c/LifeLivingWorld

05/05/2023

উত্তাল সাগরে মাছ ধরার ট্রলার তৈরি করার কৌশল II Techniques for Building Fishing Trawlers



আমাদের বাংলাদেশে হাজার বছর যাবত প্রচলিত ভাবে যে মাছ ধরার নৌকা ব্যবহার করা হয় , তার নির্মাণ শৈলী খুবই চমৎকার । এই বোট গুলি তৈরি যে কারিগরা করে থাকেন তাঁরাও কাজ শিখেছেন তার পূর্ববতী ওস্তাদ কাছ থেকে । এই বোট তৈরির কারিগরদের কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই । তারপর এই কারিগরদের উপর আমাদের জেলেরা বিশ্বাস করে তাদের মাছ ধরার নৌকা তৈরি করে থাকেন I নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। এটি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অন্তর্গত। ২০০১ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার পুরো দ্বীপটিকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করে। ২০১৩ সালে দ্বীপটি জাহাজমারা ইউনিয়ন হতে পৃথক হয়ে স্বতন্ত্র ইউনিয়নের মর্যাদা লাভ করে। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো চর-ওসমান,বাউল্লার চর, আবার কেউ কেউ একে ইছামতীর চরও বলত। এ চরে প্রচুর ইছা মাছ (চিংড়ীর স্থানীয় নাম) পাওয়া যেত বলে একে ইছামতির চরও বলা হত।
The construction style of the fishing boat which is traditionally used in our Bangladesh for thousands of years is very nice. The artisans who make these boats also learned the work from his former master. These boat builders have no formal education. Then these artisans are trusted by our fishermen to build their fishing boats . Nijhum Island is a small island of Bangladesh . It belongs to Hatia upazila of Noakhali district . On April 8, 2001, the Bangladesh government declared the entire island as a national park. In 2013, the island was separated from the Jahazmara Union and got the status of an independent union. The former name of Nijhum Island was Char-Osman , Char of Baulla , and some also called it Char of Ichamati . It was also called Ichamati Char as a lot of Icha fish (local name for shrimp) was available in this char.

Civic communications was founded to be an entire production house and event management company. We make documentary films and video clips on World heritage, history, religion, architecture, sculptures, culture, people, heritage food, customs, and on many more subjects. We created a social media content creator channel called Life Living World. The primary purpose of Life Living World highlights the details of society and life. The audience is the life of the channel. please stay with us.
সিভিক কমিউনিকেশন ২০০৭ সাল থেকে ভিডিও নির্মাতা এবং ইভেন্ট প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে . আমাদের নতুন উদ্যোগ হচ্ছে , সামাজিক মাধ্যম গুলিতে সুস্থ বিনোদন দেওয়া জন্য লাইভ লিভিং ওয়ার্ল্ড চ্যানেল বা পেইজ এর মাধ্যমে প্রাচীন ঐতিহ্য , ঐহিত্যবাহী খাবার , ধর্মীয় আচার আচরন , সংস্কৃতি , কৃষি বিপ্লব এবং জীবনের খুঁটিনাটি বিষয় তুলে ধরাই মূল উদেশ্য I দর্শকরাই চ্যানেলের প্রান , তাই অনুরোধ থাকবে , আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন।
Facebook - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Like Our page - https://www.facebook.com/LifeLivingworld
Follow our website - https://lifelivingworld.com
Like Our - https://twitter.com/LifeLiving07
Like our - https://www.instagram.com/lifelivingworld/
https://www.youtube.com/c/LifeLivingWorld
Civic communications was founded to be an entire production house and event management company. We make documentary films and video clips on World heritage, history, religion, architecture, sculptures, culture, people, heritage food, customs, and on many more subjects. We created a social media content creator channel called Life Living World. The primary purpose of Life Living World highlights the details of society and life. The audience is the life of the channel. please stay with us.
সিভিক কমিউনিকেশন ২০০৭ সাল থেকে ভিডিও নির্মাতা এবং ইভেন্ট প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে . আমাদের নতুন উদ্যোগ হচ্ছে , সামাজিক মাধ্যম গুলিতে সুস্থ বিনোদন দেওয়া জন্য লাইভ লিভিং ওয়ার্ল্ড চ্যানেল বা পেইজ এর মাধ্যমে প্রাচীন ঐতিহ্য , ঐহিত্যবাহী খাবার , ধর্মীয় আচার আচরন , সংস্কৃতি , কৃষি বিপ্লব এবং জীবনের খুঁটিনাটি বিষয় তুলে ধরাই মূল উদেশ্য I দর্শকরাই চ্যানেলের প্রান , তাই অনুরোধ থাকবে , আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন।

Address

Baridhara DOHS
Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Life living world posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Life living world:

Videos

Share

Category

Nearby media companies