আফ*গানি*স্তানের ইতিহাস (১-৩খণ্ড)
খ্রিষ্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীতে গোবির তৃণহীন মরুভূমি থেকে আকাশ আঁধার করে আসা সর্বনাশা ঝড় প্রচণ্ড আক্রোশে আছড়ে পড়ে খাওয়ারিজমের ওপর এবং ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে শক্তিমান ও সমৃদ্ধ এই সাম্রাজ্য। কিন্তু খাওয়ারিজমের করুণ অবস্থা দেখেও সতর্ক হওয়ার গরজ অনুভব করেনি পাশের বাগদাদ। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়। মোঙ্গল ও তাতার নামক সেই প্রলয়ংকরী তাণ্ডবে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বিশাল আব্বাসি খিলাফত। মুসলিমবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে ত্রাস, শঙ্কা আর উৎকণ্ঠা। রক্তের স্রোতে তলিয়ে যেতে থাকে খিলাফতের রাজধানী বাগদাদ। ফেলে দেওয়া গ্রন্থের কালিতে কালো হয়ে যায় দিজলা ও ফুরাত। জীবিতরা আশ্রয়ের খোঁজে পালাতে থাকে মিসরের দিকে—মামলুক সুলতানের আশ্রয়ে।
মানুষ মনে করেই নিয়েছিল, তাতারঝড় একটা খোদায়ি গজব; কিয়ামতপূর্ব ইয়াজুজ-মাজুজের বাহিনী। কেউ কেউ ভাবছিল এরা দাজ্জালের বাহি
খুলাফায়ে রাশেদিন (১-৬খণ্ড)
উম্মাহর এই ক্রান্তিলগ্নে আমাদের চিন্তা-চেতনাকে শানিত, আদর্শ ও নীতিকে পরিশুদ্ধ করতে খুলাফায়ে রাশিদিন তথা ইসলামের প্রথম চার খলিফাকে পাঠের বিকল্প নেই।
কারণ, তাঁরা হলেন দুনিয়ার ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ শাসকদের অন্যতম। তাঁদের খিলাফাহ হলো ইসলামি রাজনীতি, সমাজনীতি, চিন্তা-চেতনা এবং সর্বোপারি সর্বোত্তম আদর্শের প্রতিকৃতি ও বাস্তবিক বয়ান।
.
আপনি খুলাফায়ে রাশেদিন সম্পর্কে কতটুকু জানেন? বিস্তারিত না জানলে অনেক কিছুই না জেনে থাকবেন অনেক শিখারও বাকি থাকবে, বিস্তারিত জানতে পড়ুন কালান্তর থেকে প্রকাশিত খুলাফায়ে রাশেদিন সিরিজ।
#কালান্তর_প্রকাশনী
#খুলাফায়ে_রাশেদিন
সিরাতুন নবি সা. ৩ খণ্ডে (নবিজির পূর্নাঙ্গ জীবনি)
আমাদের প্রিয়নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম; জীবনের শুদ্ধতার মাপকাঠি নবিজির আদর্শ। তাই তাঁর জীবনী বা সিরাত অধ্যয়ন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অতি জরুরি। রাসুলের জীবনী অধ্যয়ন করলে একজন মুসলমান তাঁর জীবনের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয় তথা জন্ম থেকে মৃত্যু—শৈশবকাল, যৌবনকাল, দাওয়াত, রাজনীতি, রাষ্ট্র পরিচালনা, জিহাদসহ জীবনের সব বিষয়ের বিস্তারিত পথনির্দেশনা পাবে।
বিশ্বখ্যাত ইতিহাস ও সিরাত গবেষক ড. আলি মুহাম্মাদ সাল্লাবি বিশুদ্ধ বর্ণনার আলোকে নবিজির বিস্তারিত জীবনী রচনা করেছেন। বইটির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে এতটুকু আমরা আপনাদের জানাচ্ছি যে, অতীতের শত সিরাতের সারনির্যাস ও বর্তমান সময়ের রাজনৈতিক অস্থিরতার সমাধান এতে আলোচনা করা হয়েছে। এমন বিশ্লেষণধর্মী-শিক্ষামূলক আরেকটি সিরাতগ্রন্থ আমাদের নজরে পড়েনি।মূল গ্রন্থটি আরবি ভাষায় র
আমাদের আকিদা
আলী হাসান উসামা
সেলজুক সাম্রাজ্যের ইতিহাস। ড. আলি মুহাম্মাদ সাল্লাবি
সেলজুক সাম্রাজ্যের ইতিহাস (দুই খণ্ড)
লেখক : ড. আলি মুহাম্মাদ সাল্লাবি
প্রকাশনী : কালান্তর প্রকাশনী
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৮০০
মুসলিম উম্মাহর ইতিহাসে শক্তিশালী যে কয়েকটি সাম্রাজ্য গত হয়েছে, সেলজুক সাম্রাজ্য তার অন্যতম। আরসালানের মতো বীর মুজাহিদ, মালিকশাহর মতো ন্যায়পরায়ণ সুলতান, মুহাম্মাদ ও বারকিয়ারুকের মতো খাঁটি ঈমানদার; আর সানজারের মতো শক্তিমান শাসকদের দ্বারা আজও উজ্জ্বল হয়ে আছে এই সাম্রাজ্যের ইতিহাস।
.
ড. আলি সাল্লাবি এই বইতে মুসলিম উম্মাহর সেই গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় রচনা করেছেন। শুধু সেলজুক সাম্রাজ্যের উত্থান-পতনের আদ্যোপান্তই আলোচনা করেন নি; আলোচনা করেছেন তাদের উত্থান-পূর্ববর্তী সামানি, গজনবি, কারাখানি ও বুওয়াইহি সম্প্রদায়ের প্রয়োজনীয় ইতিহাস। একইভাবে আলোচনা করেছেন তাদের পতনোত্তর উম্মাহর ওপরন এমে আসা বিপদের ঘনঘটার কথাও। বাদ যায়নি ফাতিমি-উবাইদি ও বাস
সিরাতুন নবি সা. ড. আলি মুহাম্মাদ সাল্লাবি
আমাদের প্রিয়নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম; জীবনের শুদ্ধতার মাপকাঠি নবিজির আদর্শ। তাই তাঁর জীবনী বা সিরাত অধ্যয়ন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অতি জরুরি। রাসুলের জীবনী অধ্যয়ন করলে একজন মুসলমান তাঁর জীবনের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয় তথা জন্ম থেকে মৃত্যু—শৈশবকাল, যৌবনকাল, দাওয়াত, রাজনীতি, রাষ্ট্র পরিচালনা, জিহাদসহ জীবনের সব বিষয়ের বিস্তারিত পথনির্দেশনা পাবে।
বিশ্বখ্যাত ইতিহাস ও সিরাত গবেষক ড. আলি মুহাম্মাদ সাল্লাবি বিশুদ্ধ বর্ণনার আলোকে নবিজির বিস্তারিত জীবনী রচনা করেছেন। বইটির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে এতটুকু আমরা আপনাদের জানাচ্ছি যে, অতীতের শত সিরাতের সারনির্যাস ও বর্তমান সময়ের রাজনৈতিক অস্থিরতার সমাধান এতে আলোচনা করা হয়েছে। এমন বিশ্লেষণধর্মী-শিক্ষামূলক আরেকটি সিরাতগ্রন্থ আমাদের নজরে পড়েনি।মূল গ্রন্থটি আরবি ভাষায় র
মোঙ্গল ও তাতারদের ইতিহাস
খ্রিষ্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীতে গোবির তৃণহীন মরুভূমি থেকে আকাশ আঁধার করে আসা সর্বনাশা ঝড় প্রচণ্ড আক্রোশে আছড়ে পড়ে খাওয়ারিজমের ওপর এবং ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে শক্তিমান ও সমৃদ্ধ এই সাম্রাজ্য। কিন্তু খাওয়ারিজমের করুণ অবস্থা দেখেও সতর্ক হওয়ার গরজ অনুভব করেনি পাশের বাগদাদ। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়। মোঙ্গল ও তাতার নামক সেই প্রলয়ংকরী তাণ্ডবে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বিশাল আব্বাসি খিলাফত। মুসলিমবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে ত্রাস, শঙ্কা আর উৎকণ্ঠা। রক্তের স্রোতে তলিয়ে যেতে থাকে খিলাফতের রাজধানী বাগদাদ। ফেলে দেওয়া গ্রন্থের কালিতে কালো হয়ে যায় দিজলা ও ফুরাত। জীবিতরা আশ্রয়ের খোঁজে পালাতে থাকে মিসরের দিকে—মামলুক সুলতানের আশ্রয়ে।
মানুষ মনে করেই নিয়েছিল, তাতারঝড় একটা খোদায়ি গজব; কিয়ামতপূর্ব ইয়াজুজ-মাজুজের বাহিনী। কেউ কেউ ভাবছিল এরা দাজ্জালের বাহ
সারাংশ। খতিব তাজুল ইসলাম
সারাংশ
—খতিব তাজুল ইসলাম
মুদ্রিত মূল্য : ৩৩০/-
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ১৯২
চিন্তার মৃত্যু নেই। মানুষ মরে গেলেও তার চিন্তা কখনো মরে না। আর সবকিছুর মতো এই যে কমপিউটার, এর আবিষ্কারের পেছনেও মূল অবদান কিন্তু চিন্তার। কেউ একজন এ নিয়ে চিন্তা না করলে আজ এটি আবিষ্কৃত হতো না। ফলে বলা যায়, অগ্রগামী ও উন্নত সমাজব্যবস্থার জন্য চিন্তা অপরিহার্য ও প্রধান অবলম্বন। এখানে যারা এগিয়ে, সভ্যতায় তারা পিছিয়ে থাকে না কোনোকালে। দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, আমাদের উপমহাদেশে বিশেষত বাংলাদেশে চিন্তার সে রকম চর্চা নেই। পরিণতিতে এখানকার শিক্ষা ও সমাজব্যবস্থা সেই আদিকালেই পড়ে আছে।
লেখক দেশবিদেশ সফর করেছেন, বহু প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন। আলোচনা করেছেন, মতবিনিময় করেছেন ইসলামি অনেক চিন্তাবিদ, পণ্ডিত, গবেষক ও প্রতিষ্ঠান-পরিচালকের সঙ্গে। এসব সফর ও মতবিনিময়ের অভিজ্ঞতা থেকেই তাঁর কলমে উঠ