সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা কত সালে সবচেয়ে ভালো হয়..!!
শুভ জন্মাষ্টমী
শান্তিহীন পৃথিবীতে শান্তি আসুক ।
অত্যাচারীর বিরুদ্ধে দুর্বলের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক এবং দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালন হোক ।
আমাদের স্বপ্নের সীমা ৭১ হোক..!!
সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা কত হওয়া উচিত..!!
সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা কত হওয়া উচিত..!!
২৭/২৮, ৩০, ৩২, ৩৫, ৪০, ৪৫, ৫০, ৫৫, ৫৯, ৭১, No limit নাকি ১০০ বছর ।
কোনটা এবং কিভাবে..??
"সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী (৩১ মার্চ ২০২২) থেকে ৭১ বছর করলে কেমন হইতো..!!"
এ স্বাধীনতা “সরকারি চাকরির স্বাধীনতা” না, এ স্বাধীনতা "আমাদের প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা”।
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক “আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলা গড়ার স্বাধীনতার" মাঝে।
❤️💛❤️
“ ৭১ মানে আমাদের স্বাধীনতা, ৭১ মানে আমাদের বঙ্গবন্ধু, ৭১ মানে সেই ৭ই মার্চের ভাষণ, ৭১ মানে আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা, ৭১ মানে আমাদের বীরাঙ্গনা, ৭১ মানে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা, ৭১ মানে আমাদের সংগ্রাম, ৭১ মানে আমাদের মুক্তি, ৭১ মানে আমাদের বিজয়, ৭১ মানে আমাদের স্বপ্নের স্বাধীনতা, ৭১ মানে আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা, ৭১ মানে আমরা। ”
স্মারকলিপি:
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার,
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পুরানো সংসদ ভবন, তেজগাঁও, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ।
বিষয়: সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী (৩১ মার্চ ২০২২) থেকে ৭১ বছর করার দাবিতে স্মারকলিপি।
“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,
ভালোবাসা, কৃতজ্ঞতা, শুভকামনা। আপনি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর গড়া তাঁর স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আমরা স্বপ্ন দেখি, আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এই বিশেষ ক্ষণ(৩১ মার্চ ২০২২) থেকে সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা ৭১ বছর হওয়ার।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের "প্রিয় বঙ্গবন্ধু" শিরোনামে, বঙ্গবন্ধু-সম্পর্ক
"পারিবারিক জিবনে কোন নারীর দরকারি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিনটা জিনিস কি?"
"ন্যায়, সমতা, স্বাধীনতা।"
["What are the three important things a women needs in a family life?"
"Justice, equality, freedom." ]
Movie: Jaya Jaya Jaya Jaya Hey(2022)
আমাদের স্বপ্নগুলো বেঁচে থাকুক..!!
আজ যদি স্বাধীনতা যুদ্ধের সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীরা বেঁচে থাকতেন, তাহলে সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা কত চাইতেন..!!
৩০, ৩৫, ৪০, ৪৫, ৫০, ৫৫ নাকি ৭১ ..??
আমাদের স্বপ্নের সীমা ৭১ হোক..!!
সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর করলে কেমন হইতো..!!
“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,
ভালোবাসা, শুভকামনা। আপনি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর গড়া তাঁর স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী । আমরা আছি, আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর এই সন্ধিক্ষণের বছরে..!! তাই আমরা স্বপ্ন দেখি, আমাদের জাতির পিতার জন্ম শতবার্ষিকী থেকে (৩১ মার্চ ২০২২ / ১৭ মার্চ ২০২০) সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর হওয়ার। এ স্বাধীনতা “সরকারি চাকরির স্বাধীনতা” না, আমাদের “প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা”। "বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক "আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।
কি হবে..!!
** এদেশের সকল মা-বাবা তার সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত হবে। জানবে, ৩০ বছর বয়স হলেই তার সন্তানের জীবন মূল্যহীন না, রাষ্ট্র তার সন্তানের পাশে আছে, “শত বছর”। আমাদের জাতির পিতা "বঙ্গবন্ধু"র স্বপ্নের স
স্মারকলিপি ১:
বরাবর,
"মাননীয় প্রধানমন্ত্রী"
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।
কেমন হইত..!!
যদি,"সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩১ মার্চ ২০২২/১৭ মার্চ ২০২০ থেকে এই বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর ২০২২) ১০০ বছর করা হইতো !!"
কিভাবে সম্ভব..!!
১। "সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর করা।" (যেমনঃ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যাংক, অফিশিয়ালসহ সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুযোগের কথা বলা হচ্ছে। সেনাবাহিনী, প্রতিরক্ষাবাহিনী ও বিশেষ সব সরকারি চাকরিতে নয়।)
২। "সাধারণত অবসরকালীন বয়স ৫৯ বছরই রাখা, কিন্তু ৫৫ বছর বা তার বেশি বয়সে কেউ চাকরি শুরু করলে, তার অবসরকালীন বয়স চাকরি শুরুর পর ৫ বছর করা।" (বর্তমানে প্রযোজ্য বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে অবসরকালীন বয়স ভিন্ন ভিন্ন হইতে পারে। এবং নীতিমালা আনুসারে পেনশনের জন্যও যোগ্য বলে বিবেচিত হইতে পারেন।)
এ স্বাধ
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক "আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।
এই স্বাধীনতা সরকারি চাকরির না, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়ার আমাদের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু ।
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা দিয়েছেন এ জাতিকে।
“বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে” বাঙালি পাবে "শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা";
এর চেয়ে সুন্দর উপহার বাঙালির জীবনে আর কিছু কি আসতে পারে..??
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক "আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।
এই স্বাধীনতা সরকারি চাকরির না, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়ার আমাদের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু ।
** আমরা এখন আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে আছে। এটা আমাদের জাতির জন্য অনেক বড় ভালোলাগার, অনেক বড় ভালোবাসার। তাই,
এদেশের ছেলে হিসেবে - মেয়ে হিসেবে, এদেশের সন্তান হিসেবে আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে, আমাদের জাতির পিতার কাছে আমাদের অনেক বড় চাওয়া,
"শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা চাওয়া।"
১২-১৫ লক্ষ সরকারি চাকরি কখনো বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার বড় বিষয় না ।
আমরা ওই সরকারি চাকরি চাই না। চাই, আমাদের দেশ বলুক,
"১০০ বছর পর্যন্ত তোমার মূল্য এই সোনার বাংলায়, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায়"।
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক
"আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।
যদি থাকতেন, আমরা তো তাঁর এই জন্মশতবার্ষিকীতে আমাদের “100 বছরের স্বাধীনতা’ চাইতাম…!!
আমাদের "জাতির পিতা" কি করতেন..??
"বঙ্গবন্ধু" কি করতেন..??
.
.
আমি শিওর, আমরা কাঁদতাম..!! আমাদের মা-
বিষয়: আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর জন্মশতবার্ষিকীর এই শুভক্ষণে এই স্বাধীনতা দিবসে( ২৬ মার্চ ২০২২) বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের, আমাদের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে সবার সর্বোচ্চ দাবি মেনে নিয়ে সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর করলে কেমন হবে..??
**এদেশের সকল মা-বাবা তার সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত হবে।
জানবে, ত্রিশ বছর বয়স হলেই তার সন্তানের জীবন মূল্যহীন না, রাষ্ট্র তার সন্তানের পাশে আছে। শত বছর।
আমাদের জাতির পিতা "বঙ্গবন্ধু"র স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে তার সন্তানের জীবনের মূল্য শতবছর।
** 30 বছরের মধ্যে ভালো সরকারি চাকরি না পাইলে জীবন ব্যর্থ/মূল্যহীন,
এই ধারণা থেকে এদেশের সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং যুবক শ্রেণি এই গণ্ডির বাইরে আসতে পারবে |
** সকল ছেলেমেয়েরা পড়াশোনার সাথে সাথে তার স্বপ্নের পিছনে ছুটবে, কাজের পিছনে ছুট
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকীতে" তাঁর পক্ষ থেকে "শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা" হোক আমাদের সবার জন্য।
সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা 100 বছর চাওয়া মানে,
"বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশের 100% মানুষের জন্য শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা চাওয়া,এদেশের সকল মা-বাবার তার সন্তানের ভবিষ্যতের দুশ্চিন্তামুক্ত শতবছরের স্বাধীনতা চাওয়া, সরকারি চাকরি চাওয়া না।"
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।
১০ মার্চ ২০২২
বরাবর,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পুরানো সংসদ ভবন, তেজগাঁও, ঢাকা-১২১৫
বাংলাদেশ ।
বিষয়: আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর জন্মশতবার্ষিকীর এই শুভক্ষণে এই স্বাধীনতা দিবসে( ২৬ মার্চ ২০২২) বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের, আমাদের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে সবার সর্বোচ্চ দাবি মেনে নিয়ে সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর করার আবেদন।
“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,
ভালোবাসা, শুভকামনা। আপনি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর গড়া তাঁর স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আমাদের জাতির পিতা আমাদের স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছেন, সংগ্রাম করতে শিখিয়েছেন, স্বাধীনতা শিখিয়েছেন।
তাইতো আমরা স্বপ্ন দেখি,
আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর এই শুভলগ্নে, এই স্বাধ
"প্রিয় বঙ্গবন্ধু",
আজ যদি আপনি থাকতেন, আপনার কাছে স্বাধীনতার এই সুবর্ণজয়ন্তীতে,
"সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা হোক ১০০ বছর, এটা চাইতাম"।
৩০ বছর হইলেই আমাদের কেউ না বলুক, "তুমি ব্যর্থ" ! আমাদের মা-বাবাকে কেউ না বলুক, "তোমার সন্তান ব্যর্থ" !
৩০ না, ৩২ না, ৩৫ না, ৪০ না, ৪৫ না, ৫০ না, ৫৫ না, ৫৯ না, সারাজীবন ও না ।
১০০ বছর। ১০০ বছরের স্বাধীনতা।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু ।
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক
"আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।