Ujjwal Hira

Ujjwal Hira Big Dreamer, small executioner..!!

এ স্বাধীনতা “সরকারি চাকরির স্বাধীনতা” না, এ স্বাধীনতা "আমাদের প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা”। "বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষ...
04/10/2023

এ স্বাধীনতা “সরকারি চাকরির স্বাধীনতা” না, এ স্বাধীনতা "আমাদের প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা”। "বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক “আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলা গড়ার স্বাধীনতার" মাঝে।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

08/09/2023

সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা কত সালে সবচেয়ে ভালো হয়..!!

06/09/2023

শুভ জন্মাষ্টমী

শান্তিহীন পৃথিবীতে শান্তি আসুক ।
অত্যাচারীর বিরুদ্ধে দুর্বলের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক এবং দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালন হোক ।

27/08/2023

আমাদের স্বপ্নের সীমা ৭১ হোক..!!

18/07/2023

সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা কত হওয়া উচিত..!!
২৭/২৮, ৩০, ৩২, ৩৫, ৪০, ৪৫, ৫০, ৫৫, ৫৯, ৭১, No limit নাকি ১০০ বছর ।
কোনটা এবং কিভাবে..??

"সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী (৩১ মার্চ ২০২২) থেকে ৭১ বছর করলে কেমন হইতো..!!"

এ স্বাধীনতা “সরকারি চাকরির স্বাধীনতা” না, এ স্বাধীনতা "আমাদের প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা”।
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক “আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলা গড়ার স্বাধীনতার" মাঝে।

❤️💛❤️

17/07/2023

স্বপ্নের স্বাধীনতা ৭১ হোক..!!

26/03/2023

“ ৭১ মানে আমাদের স্বাধীনতা, ৭১ মানে আমাদের বঙ্গবন্ধু, ৭১ মানে সেই ৭ই মার্চের ভাষণ, ৭১ মানে আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা, ৭১ মানে আমাদের বীরাঙ্গনা, ৭১ মানে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা, ৭১ মানে আমাদের সংগ্রাম, ৭১ মানে আমাদের মুক্তি, ৭১ মানে আমাদের বিজয়, ৭১ মানে আমাদের স্বপ্নের স্বাধীনতা, ৭১ মানে আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা, ৭১ মানে আমরা। ”

23/02/2023
22/02/2023

স্মারকলিপি:
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার,
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পুরানো সংসদ ভবন, তেজগাঁও, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ ।

বিষয়: সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী (৩১ মার্চ ২০২২) থেকে ৭১ বছর করার দাবিতে স্মারকলিপি।

“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,
ভালোবাসা, কৃতজ্ঞতা, শুভকামনা। আপনি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর গড়া তাঁর স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আমরা স্বপ্ন দেখি, আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এই বিশেষ ক্ষণ(৩১ মার্চ ২০২২) থেকে সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা ৭১ বছর হওয়ার।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের "প্রিয় বঙ্গবন্ধু" শিরোনামে, বঙ্গবন্ধু-সম্পর্কিত ভাবনা, ভালোবাসা, আবেগের কথা নিয়ে লেখা চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে, আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এই বিশেষ ক্ষণে এই স্বপ্ন দেখার সাহস করা।
এ স্বাধীনতা “সরকারি চাকরির স্বাধীনতা” না, এ স্বাধীনতা "আমাদের প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা”। "বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক “আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের-আমাদের সোনার বাংলা গড়ার স্বাধীনতার" মাঝে।

“৭১ মানে আমাদের স্বাধীনতা, ৭১ মানে আমাদের বঙ্গবন্ধু,৭১ মানে আমাদের জাতির পিতা, ৭১ মানে সেই ৭ই মার্চের ভাষণ,৭১ মানে আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা, ৭১ মানে আমাদের বীরাঙ্গনা, ৭১ মানে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা, ৭১ মানে আমাদের সংগ্রাম, ৭১ মানে আমাদের বিজয়,৭১ মানে আমাদের জাতির পিতা, ৭১ মানে আমাদের মুক্তি, ৭১ মানে আমাদের সোনার বাংলা, ৭১ মানে আমাদের স্বপ্নের স্বাধীনতা, ৭১ মানে আমরা।”


কেন..!!
১. আমরা প্রত্যেকে (প্রায় ১৬ কোটি ৯৮ লাখ মানুষ) আমাদের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা পাইবো। এই স্বাধীনতা সরকারি চাকরি পাবার স্বাধীনতা না, এই স্বাধীনতা আমাদের প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা, স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা ।

২. সকল মা-বাবা তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা মুক্ত হবে। প্রত্যেক মা-বাবা মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ ও ভালো থাকবে। জানবে, বঙ্গবন্ধুর এই সোনার বাংলার তার সন্তানের মূল্য ৩০ বছর পর্যন্ত না, ৭১ বছর পর্যন্ত।

৩. এদেশের প্রত্যেক মা-বাবা তার সন্তানকে নিজের স্বপ্ন সফল করার পেছনে ছুটতে বলবে। সন্তানের যা স্বপ্ন, তাই হওয়ার পিছনের ছুটতে বলবে। সরকারি চাকরির পিছনে না।

৪. কৃষক, দিনমজুর, রিক্সাওয়ালা, ভ্যানওয়ালা, গার্মেন্টস কর্মী, ব্যবসায়ী, ছোট চাকরিজীবী, বেসরকারি চাকরিজীবী, সরকারি চাকরিজীবী, সর্বোচ্চ পর্যায়ের আমলা অর্থাৎ কোন কাজকেই কেউ ছোট করে দেখবে না। জানবে, এদের প্রত্যেকেরই সুযোগ আছে নিজেদেরকে প্রমাণ করার, যে কোন কিছু হওয়ার। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ এই সুযোগ ৩০ বছর পর্যন্ত না, ৭১ বছর পর্যন্ত।

৫. প্রতিযোগিতা না, সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি হওয়া। সমাজের সকল মানুষ একে অন্যের সাথে প্রতিযোগিতা না করে, সহযোগিতা করে, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা সৃষ্টি করবে।

৬. এদেশের গ্রাম ও শহরের নিম্নবিত্ত নারীরাও জীবনের যে কোন বয়সে পুনরায় শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ ও কারণ খুঁজে পাবে। চাকরি না পাইলেও, সন্তানকে তো সুশিক্ষিত করতে পারবে।
"তোমরা আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের শিক্ষিত জাতি দেবো।" _নেপোলিয়ন বোনাপার্ট

৭. সুশিক্ষিত সমাজ সৃষ্টি হবে। সমাজ থেকে কুশিক্ষা দূর হবে। ১৮-৩০ বছরের পরেও মানুষ নিজেকে প্রতিনিয়ত সুশিক্ষিত করবে। "শিক্ষার কোন বয়স নাই", এটা সত্যিকারভাবে আমরা অনুধাবন করব ও সুশিক্ষিত হব।

৮. মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সমাজ সৃষ্টি হবে। দেশ স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি মুক্ত হবে। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের স্বপ্নের সোনার বাংলা হবে। আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা হবে।

৯. সমাজের সর্বস্তর দুর্নীতিমুক্ত হবে। মানুষ সরকারি চাকরি পাবার জন্য দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়া থেকে বিরত থাকবে। ঠিক তেমনি, সমাজের সর্বস্তর দুর্নীতিমুক্ত হবে।

১০. দেশের মেধাপাচার রোধ হইবে। এমনকি, উচ্চশিক্ষিত ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে ফিরে এসেও দেশকে সেবা করার সুযোগ পাবে।

১১. "এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়"। ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সীরা সরকারি চাকরির পিছনে না ছুটে, উদ্যোক্তা হওয়ার পিছনে ছুটবে। সৃষ্টির পিছনে ছুটবে, সোনার বাংলা গড়ার পিছনে ছুটবে, সমস্যা সমাধানের পিছনে ছুটবে। তারা সৃষ্টিসুখের উল্লাসে কাজগুলো করবে।

১২. উদ্যোক্তা, ফ্রিল্যান্সিং, আইটি সেক্টর , কন্টেন্ট ক্রিয়েশনসহ সকল ক্রিয়েটিভ ক্ষেত্রে তরুণ-তরুণীরা মন-প্রাণ দিয়া কাজ করতে পারবে। যেহেতু সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭১ বছর হবে, তাই সরকারি চাকরি হাতছাড়া হওয়ার কোনো সুযোগ নাই! তাই তাদের কোন প্রকার পিছুটানও থাকবে না। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের বৈপ্লবিক উত্থান ঘটবে।

১৩. কৃষি খামার, মৎস্য খামার, পশু খামার, বিদেশি ফলমূল (স্ট্রবেরি, ড্রাগন ফল, ব্রকলি, কমলা, মালটা ও অন্যান্য) চাষের ক্ষেত্রে বিপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। তরুণ-তরুণীরা তাদের তারুণ্যে কৃষি, মৎস্য ও পশু খামারে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে কাজ করবে। আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালের “সবুজ বিপ্লবের” ডাক সফল হবে।

১৪. ছেলে-মেয়েদের সম্পর্ক ও বিয়ের ক্ষেত্রে বাধা দূর হবে। সরকারি চাকরির না পাইলে বিয়ে নয়, এই ধারণা থেকে সমাজ মুক্ত হইবে। সকল কাজ ও পেশাকে আমরা মূল্যায়ন করব। তারুণ্য মনস্তাতিক হীনমন্যতা হইতে মুক্ত হবে।

১৫। প্রবাসী আয় ও রিজার্ভের বৈপ্লবিক উত্থান ঘটবে। ছাত্র-ছাত্রী ও তরুণ-তরুণীরা তাদের তারুণ্যে অর্থনৈতিক স্বাধীনতার পিছনে ছুটবে। সরকারি চাকরির পিছনে না।

১৬। ‘রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবে রূপায়ণ : বাংলাদেশের প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১’ আমরা অর্জন করতে পারব। (এর ভিত্তিমূলে রয়েছে দুটি প্রধান অভীষ্ট: ১. ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে একটি উন্নত দেশ, যেখানে মাথাপিছু আয় হবে ১২,৫০০ ডলারের বেশি, ২. বাংলাদেশ হবে সোনার বাংলা, যেখানে দারিদ্র্য হবে সুদূর অতীতের ঘটনা। )

১৭. সারা পৃথিবী দেখবে আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলাদেশকে..!!

কিভাবে সম্ভব..!!
১। "সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী (৩১ মার্চ ২০২২) থেকে ৭১ বছর করা।" (যেমনঃ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যাংক, অফিশিয়ালসহ সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুযোগের কথা বলা হচ্ছে। সংবিধান দ্বারা সৃষ্ট কোন চাকরি বা পদ, বিচার-কর্ম বিভাগ, প্রতিরক্ষা-কর্ম বিভাগ ও বিশেষ সব সরকারি চাকরিতে নয়। (সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮, ধারা ১।(৩))।

২। "সাধারণ অবসরকালীন বয়স বর্তমানের ৫৯ বছরই রাখা, কিন্তু ৫৫ বছর বা তার বেশি বয়সে কেউ চাকরি শুরু করলে তার অবসরকালীন বয়স চাকরি শুরুর পর ৫ বছর করা যা সর্বোচ্চ একবারের জন্য প্রযোজ্য হবে।" (বর্তমানে প্রযোজ্য বিশেষ-বিশেষ ক্ষেত্রে অবসরকালীন বয়স ভিন্ন-ভিন্ন রইলো এবং নীতিমালা অনুসারে পেনশনের জন্যও যোগ্য বলে বিবেচিত হইলো ( সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮, ধারা ১।(৩)) ।

“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,
তাই, আপনার নিকট আমাদের বিনীত নিবেদন, উল্লেখিত দুইটা দাবি বিবেচনা করে, সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী (৩১ মার্চ ২০২২) থেকে ৭১ বছর করার বিহীত ব্যবস্থা গ্রহণ করে আমাদের বাধিত করবেন ।

কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা, শুভকামনা ।

21/02/2023
08/01/2023

"পারিবারিক জিবনে কোন নারীর দরকারি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিনটা জিনিস কি?"
"ন্যায়, সমতা, স্বাধীনতা।"

["What are the three important things a women needs in a family life?"
"Justice, equality, freedom." ]

Movie: Jaya Jaya Jaya Jaya Hey(2022)

16/12/2022

আমাদের স্বপ্নগুলো বেঁচে থাকুক..!!

15/12/2022

আজ যদি স্বাধীনতা যুদ্ধের সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীরা বেঁচে থাকতেন, তাহলে সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ-বয়সসীমা কত চাইতেন..!!
৩০, ৩৫, ৪০, ৪৫, ৫০, ৫৫ নাকি ৭১ ..??

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা, শুভকামনা।এটা আসলে সরকারি চাকরির স্বাধীনতা না।এটা আমাদের স্বপ্নের স্বাধীনতা, স্...
08/12/2022

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা, শুভকামনা।

এটা আসলে সরকারি চাকরির স্বাধীনতা না।

এটা আমাদের স্বপ্নের স্বাধীনতা,
স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা,
সোনার বাংলার গড়ার স্বাধীনতা।

এটা উদ্যোক্তা হওয়ার স্বাধীনতা, কৃষি-ব্যবসা-শিক্ষা-তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ে কাজ করার স্বাধীনতা, অশিক্ষা-কুশিক্ষা ও দুর্নীতি মুক্ত হওয়ার স্বাধীনতা, নিজের স্বপ্ন পূরণ করার পর দেশের সেবা করার স্বাধীনতা, বিশ্বজয় করার স্বাধীনতা।

যে কোনো স্বপ্ন দেখার স্বাধীনতা,
যে কোনো স্বপ্ন পূরণ করার স্বাধীনতা।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।

[বিশেষ দ্রষ্টব্য: যে কোন প্রকার পরামর্শ, তথ্য ও মতামত বিশেষভাবে গ্রহণযোগ্য যাতে এটা সুন্দর ও সার্থক হয়।]

“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা, শুভকামনা ।
08/12/2022

“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,

কৃতজ্ঞতা,
ভালোবাসা,
শুভকামনা ।

25/11/2022

“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,

ভালোবাসা, শুভকামনা। আপনি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর গড়া তাঁর স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী । আমরা আছি, আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর এই সন্ধিক্ষণের বছরে..!! তাই আমরা স্বপ্ন দেখি, আমাদের জাতির পিতার জন্ম শতবার্ষিকী থেকে (৩১ মার্চ ২০২২ / ১৭ মার্চ ২০২০) সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর হওয়ার। এ স্বাধীনতা “সরকারি চাকরির স্বাধীনতা” না, আমাদের “প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা”। "বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক "আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।



কি হবে..!!

** এদেশের সকল মা-বাবা তার সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত হবে। জানবে, ৩০ বছর বয়স হলেই তার সন্তানের জীবন মূল্যহীন না, রাষ্ট্র তার সন্তানের পাশে আছে, “শত বছর”। আমাদের জাতির পিতা "বঙ্গবন্ধু"র স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে তার সন্তানের জীবনের মূল্য শতবছর।সকল মা-বাবা মানসিক ও শারীরিকভাবে ভালো থাকবে ।

** 30 বছরের মধ্যে ভালো সরকারি চাকরি না পাইলে জীবন ব্যর্থ/মূল্যহীন, এই ভাবনা থেকে বের হয়ে ছেলেমেয়েরা পড়াশোনার সাথে সাথে তার স্বপ্নের পিছনে ছুটবে, কাজের পিছনে ছুটবে, সরকারি চাকরির পিছনে না। তারা উদ্যোক্তা হবে, ব্যবসায়ী হবে, কৃষিবিদ হবে, তথ্যপ্রযুক্তিবিদ হবে। তারা কাজ খুঁজবে, সরকারি চাকরি না ।

** স্বাক্ষরতার হার ১০০% এর কাছাকাছি হবে। নিজেরা অশিক্ষামুক্ত, কুশিক্ষামুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত হবো। সরকারি জবের পড়া পড়তে গিয়ে সবাই দেশকে জানবে, মুক্তিযুদ্ধকে জানবে, বিশ্বকে জানবে, তথ্য প্রযুক্তিকে জানবে।

** বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ আমাদের ৩০ বছর পার হলেই ত্যাজ্যপুত্র/ত্যাজ্যকন্যা করিয়া দেয় নাই, এটা আমরা জানবো । আমরা আবারো কৃতজ্ঞ থাকব আমাদের জাতির পিতার প্রতি, দেশের প্রতি, আপনার প্রতি “আগামি শতবছর”।

কিভাবে সম্ভব..!!

১। "সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর করা।" (যেমনঃ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যাংক, অফিশিয়ালসহ সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুযোগের কথা বলা হচ্ছে। সেনাবাহিনী, প্রতিরক্ষাবাহিনী ও বিশেষ সব সরকারি চাকরিতে নয়।)

২। "সাধারণত অবসরকালীন বয়স ৫৯ বছরই রাখা, কিন্তু ৫৫ বছর বা তার বেশি বয়সে কেউ চাকরি শুরু করলে, তার অবসরকালীন বয়স চাকরি শুরুর পর ৫ বছর করা যা সর্বোচ্চ একবারের জন্য প্রযোজ্য হবে।" (বর্তমানে প্রযোজ্য বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে অবসরকালীন বয়স ভিন্ন ভিন্ন হইতে পারে এবং নীতিমালা অনুসারে পেনশনের জন্যও যোগ্য বলে বিবেচিত হইতে পারেন।)

“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,

তাই, আপনার নিকট আমাদের বিনীত নিবেদন, উল্লেখিত দুইটা দাবি বিবেচনা করে, সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩১ মার্চ ২০২২/১৭ মার্চ ২০২০ থেকে এই বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর ২০২২) ১০০ বছর করার বিহীত ব্যবস্থা গ্রহণ করে আমাদের বাধিত করবেন ।

কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা, শুভকামনা ।

"জয় বাংলা"
"জয় বঙ্গবন্ধু"।

18/11/2022

স্মারকলিপি ১:
বরাবর,
"মাননীয় প্রধানমন্ত্রী"
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।

কেমন হইত..!!
যদি,"সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩১ মার্চ ২০২২/১৭ মার্চ ২০২০ থেকে এই বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর ২০২২) ১০০ বছর করা হইতো !!"

কিভাবে সম্ভব..!!
১। "সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর করা।" (যেমনঃ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যাংক, অফিশিয়ালসহ সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুযোগের কথা বলা হচ্ছে। সেনাবাহিনী, প্রতিরক্ষাবাহিনী ও বিশেষ সব সরকারি চাকরিতে নয়।)
২। "সাধারণত অবসরকালীন বয়স ৫৯ বছরই রাখা, কিন্তু ৫৫ বছর বা তার বেশি বয়সে কেউ চাকরি শুরু করলে, তার অবসরকালীন বয়স চাকরি শুরুর পর ৫ বছর করা।" (বর্তমানে প্রযোজ্য বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে অবসরকালীন বয়স ভিন্ন ভিন্ন হইতে পারে। এবং নীতিমালা আনুসারে পেনশনের জন্যও যোগ্য বলে বিবেচিত হইতে পারেন।)

এ স্বাধীনতা “সরকারি চাকরির স্বাধীনতা” না, আমাদের “প্রত্যেকের স্বপ্নের স্বাধীনতা”।
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক "আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।

ভালোবাসা ও শুভকামনা ।
💚💚

04/09/2022

মেয়েরা,
পারলে "ডানা কাটা পরী" হবে।

15/03/2022

"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক "আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।
এই স্বাধীনতা সরকারি চাকরির না, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়ার আমাদের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু ।

15/03/2022

বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা দিয়েছেন এ জাতিকে।
“বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে” বাঙালি পাবে "শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা";
এর চেয়ে সুন্দর উপহার বাঙালির জীবনে আর কিছু কি আসতে পারে..??

"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক "আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।
এই স্বাধীনতা সরকারি চাকরির না, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়ার আমাদের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু ।

14/03/2022

** আমরা এখন আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে আছে। এটা আমাদের জাতির জন্য অনেক বড় ভালোলাগার, অনেক বড় ভালোবাসার। তাই,
এদেশের ছেলে হিসেবে - মেয়ে হিসেবে, এদেশের সন্তান হিসেবে আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে, আমাদের জাতির পিতার কাছে আমাদের অনেক বড় চাওয়া,
"শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা চাওয়া।"
১২-১৫ লক্ষ সরকারি চাকরি কখনো বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার বড় বিষয় না ।
আমরা ওই সরকারি চাকরি চাই না। চাই, আমাদের দেশ বলুক,
"১০০ বছর পর্যন্ত তোমার মূল্য এই সোনার বাংলায়, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায়"।

"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক
"আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।

যদি থাকতেন, আমরা তো তাঁর এই জন্মশতবার্ষিকীতে আমাদের “100 বছরের স্বাধীনতা’ চাইতাম…!!
আমাদের "জাতির পিতা" কি করতেন..??
"বঙ্গবন্ধু" কি করতেন..??
আমি শিওর, আমরা কাঁদতাম..!! আমাদের মা-বাবা কাঁদত..!! দেশের লক্ষ-কোটি সন্তানেরা কাঁদত, তাদের লক্ষ-কোটি মা-বাবা কাঁদত..!!
ভালোলাগার কান্না, মুক্ত হওয়ার কান্না, স্বাধীনতার কান্না ।

❤️❤️
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।

13/03/2022

বিষয়: আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর জন্মশতবার্ষিকীর এই শুভক্ষণে এই স্বাধীনতা দিবসে( ২৬ মার্চ ২০২২) বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের, আমাদের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে সবার সর্বোচ্চ দাবি মেনে নিয়ে সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর করলে কেমন হবে..??

**এদেশের সকল মা-বাবা তার সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত হবে।
জানবে, ত্রিশ বছর বয়স হলেই তার সন্তানের জীবন মূল্যহীন না, রাষ্ট্র তার সন্তানের পাশে আছে। শত বছর।
আমাদের জাতির পিতা "বঙ্গবন্ধু"র স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে তার সন্তানের জীবনের মূল্য শতবছর।

** 30 বছরের মধ্যে ভালো সরকারি চাকরি না পাইলে জীবন ব্যর্থ/মূল্যহীন,
এই ধারণা থেকে এদেশের সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং যুবক শ্রেণি এই গণ্ডির বাইরে আসতে পারবে |

** সকল ছেলেমেয়েরা পড়াশোনার সাথে সাথে তার স্বপ্নের পিছনে ছুটবে, কাজের পিছনে ছুটবে, সরকারি চাকরির পিছনে না। জানবে, নিজের স্বপ্নকে ছুঁতে না পারলে, তার জন্য সরকারি চাকরির সুযোগ আছে।
বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ কখনও তাকে খালি হাতে ফিরাবে না।

** ছেলেমেয়েরা পড়াশোনাকালীন/পড়াশোনা শেষে বের হয়েই কাজ খুঁজবে, সরকারি চাকরি না। জানবে, সরকারি চাকরি তার জন্য 100 বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। তারা উদ্যোক্তা হবে, ব্যবসায়ী হবে, তথ্যপ্রযুক্তিবিদ হবে, কৃষিবিদ হবে।

** শিক্ষার হার অনেক মাত্রায় বেড়ে যাবে। এদেশের যুবসমাজের অনেক বড় অংশ আবার শিক্ষার সাথে যুক্ত হবে। সরকারি জবের পড়া পড়তে গিয়ে যুবসমাজ দেশকে জানবে, মুক্তিযুদ্ধকে জানবে, বিশ্বকে জানবে, তথ্য প্রযুক্তিকে জানবে। নিজেরা অশিক্ষামুক্ত ও কুশিক্ষামুক্ত হবে।

** পৃথিবীর সর্ব প্রান্ত থেকে উচ্চশিক্ষিত এবং অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন হয়ে এসেও তার দেশকে সেবা করার সুযোগ পাবে । হতে পারে, একজন অতি উচ্চশিক্ষিত/পিএইচডি করার পরও এদেশের কোন একটা প্রাইমারি স্কুলশিক্ষক হিসাবে দেশের সেবা করতে পারবে । অন্যান্য সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ও এটা প্রযোজ্য হবে | মেধাপাচার রোধ হবে।

** বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ তাকে ত্যাজ্যপুত্র/ত্যাজ্যকন্যা করিয়া দেয় নাই, এটা সে জানবে। নিজের মধ্যে অসীম সম্ভাবনার খুঁজে পাবে। সরকারি চাকরির না, নিজের স্বপ্নপূরণের সম্ভাবনা।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।

13/03/2022

"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকীতে" তাঁর পক্ষ থেকে "শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা" হোক আমাদের সবার জন্য।

সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা 100 বছর চাওয়া মানে,
"বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশের 100% মানুষের জন্য শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা চাওয়া,এদেশের সকল মা-বাবার তার সন্তানের ভবিষ্যতের দুশ্চিন্তামুক্ত শতবছরের স্বাধীনতা চাওয়া, সরকারি চাকরি চাওয়া না।"

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।

12/03/2022

১০ মার্চ ২০২২
বরাবর,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, পুরানো সংসদ ভবন, তেজগাঁও, ঢাকা-১২১৫
বাংলাদেশ ।
বিষয়: আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর জন্মশতবার্ষিকীর এই শুভক্ষণে এই স্বাধীনতা দিবসে( ২৬ মার্চ ২০২২) বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের, আমাদের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে সবার সর্বোচ্চ দাবি মেনে নিয়ে সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ১০০ বছর করার আবেদন।

“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,
ভালোবাসা, শুভকামনা। আপনি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর গড়া তাঁর স্বপ্নের আমাদের সোনার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আমাদের জাতির পিতা আমাদের স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছেন, সংগ্রাম করতে শিখিয়েছেন, স্বাধীনতা শিখিয়েছেন।
তাইতো আমরা স্বপ্ন দেখি,
আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর এই শুভলগ্নে, এই স্বাধীনতা দিবসে( ২৬ মার্চ ২০২২), আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী, এদেশের সকল মা-বাবার দিকে তাকিয়ে, তাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা মুক্ত করতে, আমাদের স্বপ্নের সীমা ১০০ বছর করে আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে, তাঁর পক্ষ থেকে, "শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতা" আমাদের জন্য উপহার দিবেন।
আমরা জানি, ছোট ছোট বাধা হয়তোবা আছে। এবং অবশ্যই তার সুন্দর সুন্দর সমাধানও আছে। ১২-১৫ লক্ষ সরকারি চাকরি কখনো বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার বড় বিষয় না । আমরা ওই সরকারি চাকরি চাই না। চাই, আমাদের দেশ বলুক,
"১০০ বছর পর্যন্ত তোমার মূল্য এই সোনার বাংলায়, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায়"।
"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক "আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।

“মাননীয় প্রধানমন্ত্রী”,
তাই, আপনার নিকট আমাদের বিনীত নিবেদন, সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা হোক ১০০ বছর। কারন, আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীর চেয়ে বড় উপলক্ষ আমাদের জীবনে আর হয়তোবা আসবে না, অথবা অনেক দেরি হয়ে যাবে।
ভালোবাসা, শুভকামনা ।

বিনীত নিবেদক,
বাংলাদেশের সকল মা-বাবা ও সন্তানদের পক্ষ থেকে,

উজ্জ্বল হীরা
NID: 19900111415000082
Contact No: 01726-884824
Mother: Mamata Biswas
Father: Nitya Rangan Hira
Present Address: Flat: B-2, Tropical Park View 9/1- 9/4, Free School Street, Kalabagan, Dhaka-1205.
Permanent Address: Village: North Khalishakhali, P.O: Babugangbazar - 9360, Chitalmary, Bagerhat.
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।

12/03/2022

"প্রিয় বঙ্গবন্ধু",
আজ যদি আপনি থাকতেন, আপনার কাছে স্বাধীনতার এই সুবর্ণজয়ন্তীতে,
"সম্ভাব্য সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা হোক ১০০ বছর, এটা চাইতাম"।
৩০ বছর হইলেই আমাদের কেউ না বলুক, "তুমি ব্যর্থ" ! আমাদের মা-বাবাকে কেউ না বলুক, "তোমার সন্তান ব্যর্থ" !
৩০ না, ৩২ না, ৩৫ না, ৪০ না, ৪৫ না, ৫০ না, ৫৫ না, ৫৯ না, সারাজীবন ও না ।
১০০ বছর। ১০০ বছরের স্বাধীনতা।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু ।

12/03/2022

"বঙ্গবন্ধুর এই জন্মশতবার্ষিকী" জড়িয়ে থাকুক
"আমাদের শতবছরের স্বপ্নপূরণের স্বাধীনতার" মাঝে।

"যদি কেউ ন্যায্য কথা বলে, আমরা সংখ্যায় বেশি হলেও একজন যদিও সে হয় তার ন্যায্য কথা আমরা মেনে নেব।"- বঙ্গবন্ধু (7 মার্চ 1...
11/03/2022

"যদি কেউ ন্যায্য কথা বলে, আমরা সংখ্যায় বেশি হলেও একজন যদিও সে হয় তার ন্যায্য কথা আমরা মেনে নেব।"
- বঙ্গবন্ধু (7 মার্চ 1971)

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু ।

Address

40, Mymensingh Road, Banglamotor
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ujjwal Hira posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ujjwal Hira:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All