20/08/2024
গত ১৬/১৭ বছর যাদের কোন লজ্জা শরম ছিল না, বিবেক-বুদ্ধি ছিল না, তারা নিজ দলের হাজার হাজার দূর্নীতি,অপরাধ, খুম,গুম,নৈরাজ্য,অবিচার জুলুম দেখার পরও কিভাবে নিজেকে আওয়ামিলীগ হিসাবে পরিচয় দেয়?
সাউথ আফ্রিকায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের সংবাদ ভিত্তিক ফেইসবুক পেইজ। Bangladeshi Voice of South Africa is a news viewing page.
This page has been playing a role in conveying information based and maintain highest standard of journalism. truthful and objective news to Bangladeshi citizens living in South Africa and Bengali speaking people living in different countries around the world. In the field of news coverage, we always maintain the highest standards of journalism. Chief Admin : SHOWKAT BIN ASHRAF
� We believe peo
ple can do more together than alone and that each of us plays an important role in helping to create a safe and respectful community.So we've laid out a set of principles for us to follow on this page.
� Let's celebrate the things that bring us together.
�Let's choose to treat each other like neighbours rather than strangers.
�Let's respect individuality and welcome diverse backgrounds and perspective.
�Let's assume people mean well.
�Our page admin are here for the South african Bangladesh community and Bangali speaking people around the World to uphold these values everyday.
গত ১৬/১৭ বছর যাদের কোন লজ্জা শরম ছিল না, বিবেক-বুদ্ধি ছিল না, তারা নিজ দলের হাজার হাজার দূর্নীতি,অপরাধ, খুম,গুম,নৈরাজ্য,অবিচার জুলুম দেখার পরও কিভাবে নিজেকে আওয়ামিলীগ হিসাবে পরিচয় দেয়?
আওয়ামীলীগ!!
৮০ হাজার টাকা বেতনের গোয়েন্দা কর্মকর্তা হারুনের সম্পদ দেখে নিন...
১/ স্বপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব আছে হারুনের।
২/ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের নিউ হাইড পার্ক এলাকায় স্ত্রীর নামে পাঁচ মিলিয়ন ডলারের একটি বাড়ি কিনেছেন হারুন।
৩/ উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের ২০ নম্বর রোডে (লেকপাড়ের রোডে) রয়েছে ৬তলা একটি আলিশান বাড়ি। এটি গেস্ট হাউস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
৪/ একই রোডের মাথায় ৮তলা আরেকটি বাড়ি আছে হারুনের। এই বাড়ির চতুর্থ তলায় পরিবারে নিয়ে থাকতেন।
৫/ উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের ৭ নম্বর রোডের হোল্ডিং নম্বর-৫ এ ১০ কাঠা জায়গার ওপর একটি ১০তলা মার্কেট। এটি হারুনের শ্বশুরের নামে করা হয়েছে।
৬/ উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের সোনারগাঁও জনপথ রোডের ২১ নম্বরে ৬তলা একটি বাড়ি। এই বাড়িটি বন্ধক রেখে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছে।
৭/ উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের শাহ মখদুম এভিনিউয়ে ১২ নম্বর প্লটটির মালিক হারুন। এখানে তাজ ফুডকোর্টসহ কয়েকটি দোকান ভাড়া দেওয়া আছে।
৮/ উত্তরা ১৩ নাম্বার সেক্টরের সোনারগাঁও জনপথ রোডের ৭৯ নম্বর হোল্ডিংয়ের একটি প্লট জজ মিয়া নামের এক ব্যক্তির কাছে ভাড়া দেওয়া আছে।
৮/ ৩ নম্বর সেক্টরে ১৫ নম্বর রোডের ২৩ নম্বর হোল্ডিংয়ে ১৪ তলা বাণিজ্যিক ভবন,
৯/ ১৩ নম্বর সেক্টরে ৩ নম্বর রোডের ৪৯ নম্বর বাড়িতে ৬তলা ভবন,
১০/ ৩ নম্বর সেক্টরের ৯ নম্বর রোডের ১ নম্বর হোল্ডিংয়ে ৭ কাঠার বাণিজ্যিক প্লট,
১০/ ১০ নম্বর সেক্টরের ১১ নম্বর রোডের ৩৯ নম্বর হোল্ডিংয়ে ৫ কাঠার একটি প্লট
১১/ ৫ নম্বর সেক্টরে ৬ নম্বর রোডে ঢুকতেই প্রথমে ২৯ ও ৩০ নম্বর হোল্ডিংয়ের ১০ কাঠার দুটি প্লটের মালিক হারুন। শেষ দুটি প্লটের মধ্যে একটিতে টিনশেড ঘর বানিয়ে ভাড়া দেওয়া এবং অন্যটি গোডাউন।
১২/ ১৪ নম্বর সেক্টরের ২০ নম্বর রোডের ১৭ ও ১৯ নম্বর প্লট চারটি কোম্পানির শোরুম হিসেবে ভাড়া দেওয়া।
১৩/ ১০ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর রোডের ৪ নম্বর বাড়ির ৫ তলায় কথিত মামা জাহাঙ্গীরের অফিস। এই অফিসেই হারুনের সব সম্পত্তির কাগজপত্র রক্ষিত থাকে বলে জানিয়েছে জাহাঙ্গীরের ঘনিষ্ঠ সূত্র।
উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের ৯ নম্বর রোডের ১৪ নম্বর প্লটটি হিরন নামের এক ব্যক্তির কাছে ৩২ কোটি টাকায় বিক্রি করেছেন হারুন। ৩ নম্বর সেক্টরের সাবেক ৯ নম্বর রোড বর্তমানে রবীন্দ্র সরণিতে ৭ কাঠার ৪১ নম্বর প্লটটি মাসিক ১৪ লাখ টাকায় ভাড়া দেওয়া আছে। ১১ নম্বর সেক্টরের উত্তরা স্মৃতি কেবল টিভি লিমিটেডের পাশে ৫ কাঠার আরেকটি প্লট ‘স্টার কার সেলেকশন’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ভাড়া দেওয়া আছে। এ ছাড়া ১৩ নম্বর সেক্টর, জম টাওয়ারের পাশে, উত্তরা থার্ড ফেইসে, পূর্বাচলে কয়েক ডজন ফ্ল্যাট রয়েছে হারুনের।
বনানী কবরস্থানের দক্ষিণ পাশে ২০ কাঠার প্লট দখল করে একটি কোম্পানির কাছে ৭০ কোটি টাকায় বিক্রি করেন হারুন। টঙ্গীর সাতাইশ মৌজায় ৮ বিঘা জমিতে কোনো অনুমোদন ছাড়াই নির্মাণ করা হচ্ছে ‘জেএইচ-জিওটেক্স লিমিটেড’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। টঙ্গীর গুশুলিয়া মৌজায় ছায়াকুঞ্জ-৫ আবাসিক প্রকল্পের ভেতরে ১২ বিঘা জমিতে গড়ে তোলা হচ্ছে আবাসিক হোটেল। ছাড়া হারুন অর রশীদের নামে কিশোরগঞ্জে মিঠামইনে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট নামে একটি বিলাসবহুল রিসোর্ট রয়েছে। যেটি পরিচালনা করেন হারুনের ভাই ডাক্তার শাহরিয়ার। গাজীপুরে রয়েছে সবুজ পাতা রিসোর্ট এবং ‘গ্রিন টেক’ নামে আরও একটি বিলাসবহুল রিসোর্টের শেয়ার। এ ছাড়া নন্দন পার্কেও শেয়ার আছে হারুনের। আছে আমেরিকান ডেইরি নামে একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ। এই কোম্পানির এমডি হারুনের স্ত্রী। ময়মনসিংহের ত্রিশালের সাবেক এমপি আনিসের সঙ্গে ফিশারিজ এবং রেস্টুরেন্টের যৌথ ব্যবসা আছে হারুনের।
বিদেশে অর্থ পাচারের সুবিধার জন্য গড়ে তোলা হয় নিজস্ব মানি এক্সচেঞ্জ। ঢাকায় এই প্রতিষ্ঠানের অফিস পুরানা পল্টনের আজাদ প্রোডাক্টসের গলিতে। কার্যক্রম পরিচালনায় দুবাইয়ে আছে আরেকটি অফিস। এই মানি এক্সচেঞ্জ পরিচালনা করেন এডিসি সাইফুল ইসলামের দুই ভাই। একজন থাকেন দেশে। আরেক ভাই রিফাত অবস্থান করেন দুবাই।
বোনের বাসায় লুকিয়ে ছিলেন দিপু মনি, ভাগ্নে'কে ধমক দিয়ে "মোবাইল টিপা বাদ দিয়ে পড়তে বসো" বলায় ভাগ্নে রেগে ৯৯৯ নাম্বারে কল দিয়ে ধরিয়ে দিলো😑দিপুকে।
ভিসা ব্যাকলগের ৫০ শতাংশ কাজ সমাপ্ত।বাকি ৫০ শতাংশের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে বারিধারা থেকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের একটি দল।
প্রসঙ্গ ; ড মোহাম্মদ ইউনুস এবং গ্রামীণ ব্যাংক
(সংগৃহীত) একটু সময় নিয়ে পড়ুন।
ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশ্রীভাবে 'সুদখোর' ডাকা হয় বারবার। মজার ব্যাপার হচ্ছে- মুহাম্মদ ইউনূসকে যারা পছন্দ করেন তাদের বেশীরভাগও জানেন না, মুহাম্মদ ইউনূসের সুদের ব্যবসা নাই। গ্রামীণ ব্যাংক তার প্রতিষ্ঠিত হলেও গ্রামীন ব্যাংকে তাঁর এক টাকার মালিকানাও নাই, শেয়ারও নাই। কখনোই ছিল না।
সারা পৃথিবীর ১০৭টা ইউনিভার্সিটিতে মুহাম্মদ ইউনূস সেন্টার আছে। ইউনিভার্সিটিগুলো নিজেদের উদ্যোগে এটা করেছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে তাঁর মাইক্রো-ফাইনান্স। যেটা তাঁকে এবং তাঁর গ্রামীন ব্যাংকে নোবেল শান্তি পুরষ্কার এনে দিয়েছিল।
জিনিসটা আপনার-আমার কাছে আশ্চর্যজনক মনে হতে পারে। কিন্তু এটাই সত্যি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মাইক্রো-ফাইনান্সের ধারণার মূল ভিত্তিই হচ্ছে এটা।
এই ব্যবসার কেউ মালিক হতে পারবে না। সম্পূর্ণ নন-প্রফিট তথা অলাভজনক।
এটাকে বলে সামাজিক ব্যবসা। নির্দিষ্ট কোনো মালিক নাই। জনগণই এর মালিক।
বাইর থেকে অনুদানের টাকা এনে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ড মুহাম্মদ ইউনূস। নিজে এটি প্রতিষ্ঠা করলেও প্রতিষ্ঠানে তার এক পয়সার মালিকানাও রাখেননি। বরং এর ২৫% মালিকানা সরকারের, বাকি মালিকানা গরীব মানুষের। নিজের প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকে ড মুহাম্মদ ইউনূস মাত্র ৩০০ ডলার বেতনে চাকরী করতেন।
তিনি যে নিজের কোনো শেয়ার রাখেননি তা না, কোম্পানীকে এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করেছেন যাতে কেউ এর একক মালিক হতে না পারে। কোম্পানী অধ্যাদেশ ২৮ ধারা অনুযায়ী তিনি এটি রেজিস্ট্রেশন করেন।
শুধু যে গ্রামীন ব্যাংকে তিনি মালিকানা রাখেননি তা কিন্তু না। জর্জ সরোস, টেলিনরদের এনে তিনি গ্রামীন টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর কথায় টেলিনর বাংলাদেশে আসে। তাঁর কথায় তাঁর বিলিয়নিয়ার বন্ধুরা গরীবদের উন্নতির জন্য ফান্ড দেয়। তিনি গ্রামীন টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। সেটাও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবেই। অনেকেই জানেন না গ্রামীন টেলিকমকে নন ফর প্রফিট কোম্পানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন ড মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানেও তিনি নিজের জন্য ১% মালিকানাও রাখেননি। তিনি চাইলে ইজিলি ১০-১৫ পার্সেন্ট মালিকানা নিজের জন্য রেখে দিতে পারতেন। অথচ লাভের এক টাকাও যাতে নিজের কাছে না আসে, সেটা নিশ্চিত করেন তিনি।
তাঁর প্রতিষ্ঠিত সরকার নিয়ন্ত্রিত গ্রামীণ ব্যাংকে এখনো সুদের হার বাংলাদেশে সর্বনিম্ন। অথচ স্বাভাবিকভাবে আপনার মনে হবে গ্রামীন ব্যাংকের মত সুদ বোধহয় কেউ নেয় না। আর নিশ্চয় এই টাকায় প্রফিট করেন ড ইউনূস!
আসলে আমাদের দেশের মানুষ এসব কল্পনাও করতে পারেন না, একজন মানুষ ব্যবসা করবে অথচ সেখান থেকে নিজে কোনো লাভ করবে না। এমন কথা আমরা ভাবতেই পারিনা। আমরা ভাবতে পারি কেবল টাকা কামানোর কথা।
যেমনভাবে ড মুহাম্মদ ইউনূস বলেন- টাকা কামানোতে আছে সুখশান্তি, অন্যের উপকারে আছে প্রশান্তি। ওনার ভাষায় 'নিজের জন্য টাকা কামানো হয়তো হ্যাপিনেস, অন্যের উপকার হচ্ছে সুপার হ্যাপিনেস।'
মুহাম্মদ ইউনূস মনে করেন, সবাই এককভাবে সম্পত্তির মালিক হতে থাকলে গরীব আরো গরীব হয়ে যাবে, ধনী আরো ধনী হবে। ফলে বিশ্বব্যবস্থা অচল হয়ে পড়বে। এই বিশ্বাস থেকেই ওনি সব ননপ্রফিট বা অলাভজনক প্রতিষ্ঠান তৈরী করে গেছেন, নিজের কোনো মালিকানা রাখেননি।
এরকমটা কি আপনি ভাবতে পারেন? আপনি বাংলাদেশের যেকোনো কোম্পানী দেখেন, তাদের সব নিজেদের মালিকানা।
কোম্পানীর কথা বাদ দেন, এনজিও ব্র্যাক দেখেন! মালিকানা ফজলে হাসান আবেদের পরিবারের। বড় বড় পদে পরিবারের সদস্যরা আছে।
কিন্তু মুহাম্মদ ইউনূস সেটা করেননি। তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীতে নিজের বা পরিবারের কাউকে রাখেননি।
অথচ ড মুহাম্মদ ইউনূস চাইলে এসব ব্যবসায় নিজের মালিকানা রেখে ইজিলি বিলিয়নিয়ার হয়ে যেতে পারতেন। খুব ইজিলি।
তাঁর প্রায় সব বন্ধুবান্ধব বিলিয়নিয়ার, মাল্টি বিলিয়নিয়ার। তিনি সেদিকে যাননি।
অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন, তাহলে ড মুহাম্মদ ইউনূসের আয়ের উৎস কী?
আমি নিশ্চিত, এটাও অনেকে জানেন না।
ড মুহাম্মদ ইউনূস হচ্ছেন পৃথিবীর ওয়ান অব দ্যা হায়েস্ট পেইড স্পীকার। স্পীচ দেয়ার জন্য ওনাকে টাকা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওনার বক্তব্য শোনার জন্য খরচ করতে হয় ৭৫ হাজার থেকে ১ লাখ ডলার মত। কখনো আরো বেশী।
বিশ্বের নামীদামী প্রতিষ্ঠান গুলো ওনাকে নিয়ে যান ওনার বক্তব্য শুনতে।
ওনাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনার জন্যও ডাকা হয়।
২০২৪ সালের ফ্রান্সে অনুষ্ঠিতব্য প্যারিস অলিম্পিকের আয়োজক কমিটির ৩ জনের একজন হচ্ছে মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে আরেকজন প্রেসিডেন্ট ম্যাঁখ্রো।
২০২৬ ইতালী অলিম্পিকের জন্য ইতালীয়ানরা ওনাকে পাওয়ার জন্য তদবির করছে। যাতে ওনি পরামর্শ দেন।
এদিকে আমরা মনে করি গ্রামীন ব্যাংক আর গ্রামীন টেলিকমের মত ওনার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানী থেকে টাকা পান তিনি। যেন গ্রামীন ব্যাংকের সুদগুলো সরকার খায় না, ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস খায়। এরা কখনো প্রকাশ্যে স্বীকারই করে না যে, এগুলোতে তার ০.০১% শেয়ারও নাই।
ওনি একটা বিশ্ববিদ্যালয় করতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশে, কিন্তু অনুমতি পাননি। একটা আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হতো। ওনি বললে পৃথিবীর সেরা সেরা প্রফেসররা সেখানে এসে ক্লাস নিয়ে যেতো। ওনি ডাকলে এমনকি বিল গেটস কিংবা আমেরিকান প্রেসিডেন্টও তাঁর ইউনিভার্সিটিতে স্পীচ দিতে চলে আসতো।
কিন্তু সেটা হতে দেয়া হয়নি। তাঁকে ইউনিভার্সিটি করতে দেয়া হয়নি।
ড মুহাম্মদ ইউনূসকে যত জানবেন, আপনার মনে হবে- দেশ এবং জাতি হিসেবে আমরা ড মুহাম্মদ ইউনূসকে ডিজার্ভই করিনা।
একটা প্রশ্ন করি, আপনি কি জানতেন মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীনব্যাংক কিংবা গ্রামীন টেলিকমের মত ওনার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানীতে নিজের জন্য কোনো শেয়ার রাখেননি?
সাইকো খুনি শেখ হাসিনা 😡😡
কান ধরে তওবা করছি আর জীবনে আওয়ামীলীগ করবনা 🤣🤣সকল আওয়ামীলীগের এইভাবে তওবা করা প্রয়োজন।
বিডিআরের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে রাকিন আহমেদ; “পিলখানা হ*ত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা-তাপস-সেলিম সরাসরি জড়িত।
২৫০শতাংশ অপহরণ বেড়েছে
-------------------------------------
দক্ষিণ আফ্রিকায় গত ১ বছরে অপহরণ বেড়েছে ২৫০ শতাংশ।প্রতিদিন গড়ে ৪২ জন অপহরণের শিকার হয় এই দেশটিতে। এমন ভয়ংকর রিপোর্ট প্রকাশ করেছে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনস্টিটিউট ফর সিকিউরিটি স্টাডিজের।
এই রিপোর্টে সংস্থাটি বলেছেন,গত একবছরে দেশটিতে অপহরণের সংখ্যা আশংকাজনক হারে বেড়েছে।প্রতিদিন দেশটিতে গড়ে ৪২ জন লোক অপহৃত হয়।
ইনস্টিটিউট ফর সিকিউরিটি স্টাডিজের ক্রাইম অ্যান্ড জাস্টিস ইনফরমেশন হাবের ম্যানেজার লিজেট ল্যাঙ্কাস্টারের মতে, গত একবছরে অপহরণের বৃদ্ধির সাথ স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সিন্ডিকেট জড়িত।অপহরণের শিকার অধিকাংশই অভিবাসী ব্যবসায়ী।
তিনি বলেন, অপহরণ শুধুমাত্র দক্ষিণ আফ্রিকার পর্যটনকে প্রভাবিত করছে না, বরং কিছু সম্প্রদায়ের মধ্যে, বিশেষ করে ব্যবসায়ীদের মধ্যে ভয়ভীতি তৈরি করছে।
ড. আসিফ নজরুলকে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টার পাশাপাশি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়।
আওয়ামী মার্কা বক্তব্য দেওয়ার কারণে এবং আওয়ামী সংশ্লিষ্টতা সন্দেহ সরানো হলে সাখাওয়াতকে।
এই সিদ্ধান্ত যথাযথ।
প্রায় সব দেশ থেকে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে আওয়ামিলীগের হাইকমিশনারদের। দক্ষিণ আফ্রিকার আওয়ামী হাইকমিশনার ফিরে যাবে কখন?
জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রাথমিক রিপোর্টে বলা হয়েছে ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে ৬৫০ জনের।
গ্রেপ্তারের পর আয়না ঘরের কারিগর মেজর জিয়া ৮ দিনের রিমান্ডে।
ড.মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা লে. জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী উপদেষ্টা হিসেবে সংযোজিত হচ্ছেন বলে খবর বেরিয়েছে। এতে খুব আশাবাদী হলাম একটি গুরুতর ঘটনার রহস্য উন্মোচনের ব্যাপারে।
রহস্যঘেরা বিডিআর বিদ্রোহ ও রক্তক্ষয়ী পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত রহস্য আজো উন্মোচিত হয়নি বলেন অনেক নাগরিকের মতো আমারও ধারণা। এই ঘটনাকে আমি জাতিদ্রোহী এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্রের রূপায়ন বলে মনে করি এবং দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এর মূল হোতা ও মাস্টারমাইন্ডদের আড়াল করা হয়েছে।
ওই পৈশাচিক ঘটনার রহস্য উদঘাটনে সেনাবাহিনীর তরফ থেকে নিজস্ব একটি তদন্তদল গঠন করা হয়েছিল। কুড়ি সদস্যের ওই তদন্ত টিমের নেতৃত্বে ছিলেন জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সেনাবাহিনীর তদন্ত টিম যে প্রতিবেদন তৈরি করেছিল তা আওয়ামী সরকার প্রকাশ করতে দেয়নি। সেই রিপোর্ট শেখ হাসিনাকে প্রচন্ড ক্রুদ্ধ করেছিল। তিনি তদন্ত টিমের কোনো প্রশ্নের জবাব দিতেও অস্বীকার করেছিলেন।
এখন জাহাঙ্গীর সাহেব নিজেই সরকারে যাচ্ছেন। জাতির প্রত্যাশা তিনি সেই রিপোর্ট প্রকাশ করবেন এবং ৫৭ জন মেধাবী সেনা কর্মকর্তাকে শোচনীয়ভাবে হত্যা এবং তাদের পরিবারের নারী সদস্যদের অসম্মান করার পরিকল্পনায় জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের সনাক্ত করে বিচারের আয়োজন করা হবে।▪️
দৃষ্টি আকর্ষণ
--------------
জোহানেসবার্গ শহরে ইমিগ্রেশন সহ যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু হবে আগামীকাল শুক্রবার থেকে।অভিযান চলবে টানা রবিবার পর্যন্ত।
অবৈধ অভিবাসীদের গ্রেপ্তার,নকল ভেজাল ও মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য জব্দ করতে এই অভিযান চালাবে
পুলিশ ইমিগ্রেশনের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনীর ৬ হাজার সদস্য।
জোহানসবার্গ শহর ও আশপাশের সব শহরে টানা তিনদিন এই অভিযান চলবে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে অভিবাসীদের বিরুদ্ধে এটাই সবচেয়ে বড় অভিযান।পর্যায়ক্রমে এই ধরনের অভিযান দেশের বিভিন্ন শহরে চালানো হবে।
তাই বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা সর্বোচ্চ সর্তক থাকুন।
সালমান এফ রহমানের কাছে থেকে ১২ হাজার ৬২৪ ইউএস ডলার, ৬২০ সুইস ফ্রাংক, সাড়ে ৮ হাজার দিরহাম, উজবেকিস্তানের ১৩ লাখ সোম, ১১ হাজার ৬৫০ রিয়াল, ৭৭৯ সিঙ্গাপুরের ডলার, দেড়শ পাউন্ড, এক হাজার ৩২১ ইউরো, ৫০ হাজার টাকা, ভুটানের ৬ হাজার ২৩০ গুলট্রাম, এক হাজার রুপি, থাইল্যান্ডের তিন হাজার ৩২০ বাথ জব্দ করা রয়েছে।
পাশাপাশি তার কাছে থেকে পাঁচটি সবুজ রঙের পাসপোর্ট ও একটি কূটনৈতিক পাসপোর্ট পাওয়া গেছে।
এ ছাড়া সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে ১৭ হাজার ৫১২ ইউএস ডলার, ৭২৬ সিঙ্গাপুরের ডলার এবং তিনটি কূটনৈতিক পাসপোর্ট পাওয়া গেছে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। এই এলাকায় কেউ এলেই তাদের থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এমনকি মানুষের পরিচয়পত্র, মুঠোফোন তল্লাশি করে দেখা হচ্ছে।
হায় আওয়ামিলীগ, হায় আওয়ামিলীগ।
আরো দুই উইকেট হারালো লীগ।
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর হৃদয়ে স্পন্দন আল্লামা সাঈদীর ১ম মৃত্যু বার্ষিকী আজ।
আজকের এই দিনে খুনি হাসিনা পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করেছিল প্রিয় আল্লামাকে।আল্লামার জীবনের শেষ হাসিটি জালিমদের মসনদ ধ্বসিয়ে দিয়েছে।
আল্লাহতায়ালা কারো প্রতি অবিচার করেন না। আর তাঁর সুবিচারের দাবী এই যে, তিনি কিয়ামত সংঘটিত করবেন এবং যাদের উপর দুনিয়ায় যুলুম করা হয়েছে তাদেরকে পূর্ণ বদলা দিয়ে দেওয়া হবে।(,সুরা আত্ব ত্বীন-৮)
সালমান এফ রহমান ও আওয়ামীলীগের সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গ্রেপ্তার।
শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের।
রামাপোসাকে সালমানের ফোন
-------------------------------------
সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স এবং প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান দক্ষিণ আফ্রিকার প্রসিডেন্ট Cyril Ramaphosa উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন।আজ রাতে টেলিফোনে তিনি এই অভিনন্দন জানান।ঐক্য সরকারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এই প্রথম সালমান টেলিফোনে অভিনন্দন জানান রামাপোসাকে।
টেলিফোনে দুই নেতার মাধ্য রাজনীতি,অর্থনীতি এবং দুইদেশের সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়েও কথা হয়েছে।সৌদি আরব এবং দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে বানিজ্য সম্পর্ক আরো বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। জ্বালানি, বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ আরো রাড়ানোর ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছেন সালমান।
ছাত্র আন্দোলনের সময় এইভাবেই টার্গেট কিলিং করে মন্ত্রী,আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনারকে হিসাব বুঝিয়ে দিচ্ছেন এসব খুনি পুলিশ!!এই সব নৃশংস খুনিদের পূনর্বাসনের প্রশ্ন আসে কিভাবে?
হিন্দি ভাষা🤣🤣
পুলিশের মনোগ্রাম ও পোশাক পরিবর্তন হচ্ছে।
এই লোককে অনতিবিলম্বে সরাতে হবে
--------------------------------------------
দেড়যুগের বেশি সময় ধরে চালিয়ে আসা খুন,গনহত্যা, জুলুম নির্যাতন ও লুটপাটের বিচার না করে এত তাড়াতাড়ি দল গোছাতে বলা ষড়যন্ত্রের একটি অংশ।এসব সস্তা কথা বার্তা এত তাড়াতাড়ি জাতি আসা করেনি।
আগে আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে শেখ হাসিনা সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ফাঁসির কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।এর পর তারা দল গোছাবে কিনা এটি তাদের ব্যাপার।
আপনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসাবে এসব কথা বলতে পারেননা।এই বিপ্লব শুধুমাত্র ছাত্রদের অবদান।
123, Nelson Mandela Drive
Durban
2030
Be the first to know and let us send you an email when Bangladeshi Voice of South Africa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Bangladeshi Voice of South Africa:
ছাত্র আন্দোলনের সময় এইভাবেই টার্গেট কিলিং করে মন্ত্রী,আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনারকে হিসাব বুঝিয়ে দিচ্ছেন এসব খুনি পুলিশ!!এই সব নৃশংস খুনিদের পূনর্বাসনের প্রশ্ন আসে কিভাবে?
The Rise Up Movement South Africa
Clark Road