14/06/2024
বাতিল হল নিয়োগ প্রক্রিয়া!!!!
এবার বাতিল করা হল বিধানসভায় Group C , Group D ৩৭ টি পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া।
“𝐖𝐡𝐞𝐧 𝐲𝐨𝐮 𝐠𝐢𝐯𝐞 𝐣𝐨𝐲 𝐭𝐨 𝐨𝐭𝐡𝐞𝐫 𝐩𝐞𝐨𝐩𝐥𝐞, 𝐲𝐨𝐮 𝐠𝐞𝐭 𝐦𝐨𝐫𝐞 𝐣𝐨𝐲 𝐢𝐧 𝐫𝐞𝐭𝐮𝐫𝐧!!!
(5)
বাতিল হল নিয়োগ প্রক্রিয়া!!!!
এবার বাতিল করা হল বিধানসভায় Group C , Group D ৩৭ টি পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া।
সর্ব ভারতীয় NEET (UG) পরীক্ষায় ইতিহাস গড়লো আমাদের ছোট্ট ত্রিপুরা রাজ্য !!
ত্রিপুরার ইতিহাসে এই প্রথম NEET ( UG ) পরীক্ষায় সর্ব ভারতীয় র্যাঙ্ক অনুযায়ী প্রথম স্থান অধিকার করলো রাজ্যের কৃতি ছাত্র চাঁদ মল্লিক। NEET পরীক্ষায় চাঁদ মল্লিকের প্রাপ্ত নম্বর 720 তে 720। চাঁদ মল্লিক তুমায় উষ্ণ অভিনন্দন। আগামী ভবিষ্যত উজ্জ্বল হউক কামনা রইল।
Right decision of GDCD 📌‼️
কিছু কিছু নতুন ছেলেমেয়েরা কলেজে উঠে রিল বানানোর কথা যদি ভাবেন, তাহলে মাথা থেকে এই চিন্তা বের করে ফেলুন, কিছু ছেলেমেয়েরা আছে কলেজে যায় নামে, আর গিয়া শুধু রিল আর রিল বানানোতে ব্যস্ত থাকে,
এইসব ছেলেমেয়েদের জন্য সমাজের অন্যান্য ছেলেমেয়েরা মানুষের কাছে ছোট হয়। মা বাবা পোশাক বানিয়ে দেয় কলেজে গিয়ে পড়ার জন্য Reels ভিডিও বানানোর জন্য নয়। কলেজের পোশাকের পড়ে এই পোশাকে Reels ভিডিও বানিয়ে পোশাকের অপমান করাটা কী খুব দরকার 🙄🙄।
এতো দিনে ভালো একটা সিদ্ধান্ত নিলো ধর্মনগর সরকারি মহাবিদ্যালয় ❤️
সনৎ বাবু প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক।।
বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ের দূরত্ব সাত কিলোমিটার।।
একদম নির্জন রাস্তার উপর দিয়ে যেতে হয়,, তার স্কুলে।।
বাড়ি থেকে স্কুলে যাওয়ার রাস্তায়,, কোনোরকম যানবাহন ছিলো না।। সনৎ বাবু সজ্জন মানুষ,, প্রায় প্রতিদিন ওনাকে কেউ না কেউ,, বাইক অথবা সাইকেলে লিফট দিয়ে দিতেন।। ভাগ্য খারাপ হলে,, সেদিন দুই-পায়ের উপর ভরসা ছাড়া কোনো উপায় ছিলো না।।
"এত নির্জন জায়গায় কেনো যে সরকার স্কুল খোলে ??" রোজ সকালে স্কুলে বের হওয়ার আগে,, সনৎ বাবু এটাই মনে করেন।।
একটু একটু করে পরিশ্রমের টাকা জমিয়ে ,, সনৎ বাবু একটা স্কুটার কেনেন।।
হিরো হোন্ডা কম্পানির পেপ্ট স্কুর্টি।।
স্কুর্টি কেনার পরেই তিনি শপথ নিলেন,, প্রতিদিন কাউকে না কাউকে লিফট দেবেন।। কাউকে মানা করবেন না।। কারণ,, তিনি জানতেন,, যখন কেউ লিফট দিতে মানা করে,, তখন ভীষণ লজ্জায় পড়ে যেতে হয়।।
সনৎ বাবু যখনই স্কুলে যেতেন,, কাউকে না কাউকে পিছনে বসিয়ে নিতেন।। ফেরার সময় ও যে কোনো মানুষকে লিফট দিতেন।।
একদিন স্কুল থেকে ফেরার পথে,, একজন অচেনা ব্যাক্তি হাত দেখান।। সনৎ বাবু স্কুর্টি থামিয়ে,, তাকে পিছনে বসিয়ে নেন।।
কিছুদুর যাওয়ার পর,, অজ্ঞাত পরিচয় মানুষটি সনৎ বাবুর পিঠে ছুরি ঠেকিয়ে বলে -- "কাছে যতো টাকা আছে,, আর এই স্কুটার আমাকে দিয়ে দাও।। নাহলে তোমাকে মেরে ফেলবো।।"
সনৎ বাবু ভীষণ ভয় পেয়ে গেলেন।। টাকা পয়সা তেমন কিছু ছিলো না।। কিন্তু,, কষ্টার্জিত উপার্জন জমা করে,, অনেক আশা নিয়ে এই স্কুর্টি কিনেছেন।।
যাইহোক,, নিরুপায় সনৎ বাবু,, অজ্ঞাত পরিচয় মানুষটিকে স্কুর্টি দিয়ে বললেন - "স্কুর্টি নিয়ে যান,, কিন্তু,, আমার একটা অনুরোধ রইলো।।"
চোর বলে - "বলুন।।"
সনৎ বাবু বললেন - "তুমি কোনদিন কাউকে বলবেনা,, এই স্কুর্টি কোথা থেকে,, এবং,, কিভাবে তুমি পেয়েছো।। আমিও থানায় রিপোর্ট করবো না।।"
চোর আশ্চর্য হয়ে বললো - "কিন্তু কেনো ?? "
সনৎ বাবু বললেন - "দেখো,, এই রাস্তা নির্জন।। এমনিতেই সবাই ভয়ে ভয়ে চলাফেরা করে।। তারপর,, সবাই যদি জানতে পারে,, এই রাস্তায় স্কুর্টি ছিনতাই হয়েছে,, তাহলে কেউ আর কাউকে লিফট দেবে না।। "
চোরের মায়া হলো।। ভাবলো সনৎ বাবু সৎ এবং সজ্জন মানুষ।। কিন্তু,, পেট তো আর শুনবে না।। স্কুর্টি ষ্ট্রাট করে চোর চম্পট দিলো।।
পরেরদিন সকালে,, সনৎ বাবু দরজা খুলে দেখেন,, দরজার সামনে তার স্কুর্টি রয়েছে।।
সনৎ বাবু খুশী হয়ে গেলেন।। কিছুটা আশ্চর্য হয়ে স্কুর্টির কাছে গিয়ে দেখেন--- .
স্কুর্টির হ্যান্ডেলে একটা কাগজ রয়েছে।।
কাগজে লেখা------
"মাষ্টারমশাই,, এটা ভাববেন না যে,, আপনার জ্ঞানগর্ভ কথা শুনে,, আমার মন বিগলিত হয়ে পড়েছে।।"
" আপনার স্কুর্টি নিয়ে প্রথমে চোরাই মাল খরিদকারীর কাছে গেলাম।। উনি দেখেই বললেন - "আরে,, এটা তো মাষ্টার মশাইয়ের স্কুর্টি??"
" বললাম,, হ্যাঁ,, ঠিক বলেছেন,, মাষ্টার মশাই আমাকে বিশেষ কাজে বাজারে পাঠিয়েছেন,, বলে ,, ততক্ষণাৎ সেখান থেকে চম্পট দিলাম।।"
" সারাদিন কিছু খাওয়া হয়নি,, মিষ্টির দোকানে কিছু খেতে গেলাম।। দোকানদার বললো -- "আরে মাষ্টার মশাইয়ের স্কুর্টি নিয়ে কোথায় ঘুরছো??"
-- "বললাম,, হ্যাঁ,, মাষ্টার মশাইয়ের বাড়িতে অতিথি এসেছে,, তাই মিষ্টি কিনতে এলাম।।"
-- "রাস্তায় যার সঙ্গে দেখা,, সেই বলছে,, মাষ্টার মশাইয়ের স্কুর্টি......"
"ভাবলাম এলাকার বাইরে কোথাও গিয়ে বিক্রি করতে হবে।। এলাকার বর্ডারে পুলিশ চেকিং চলছিলো।।
পুলিশ বললো - "আরে,, মাষ্টার মশাইয়ের স্কুর্টি নিয়ে কোথায় চলেছো ??"
- "পুলিশ আমার দিকে তেড়ে আসছে দেখে,, কোনো রকমে স্কুর্টি নিয়ে চলে এলাম।। পুলিশের হাতে ধরা পড়লে,, আমার বারোটা বাজিয়ে দিতো।।"
-" মহাশয়,, এটা আপনার স্কুর্টি নাকি,, মুকেশ আম্বানির রোলস্-রয়েস্ সেটাই বুঝতে পারলাম না।। গোটা এলাকার মানুষ চেনে,, এটা মাষ্টার মশাইয়ের স্কুর্টি।।"
-- "আপনার জিনিস,, আপনার কাছেই রেখে গেলাম।। এটা চুরি করে,, কতো মারাত্মক ভুল করে ফেলেছি,, আপনাকে বোঝাতে পারবো না।।"
-- "এই ভুলের খেসারত বাবদ,, আপনার স্কুর্টিতে ফুলট্যাঙ্ক তেল ভরে দিলাম।।"
চিঠিটা পড়ে সনৎ বাবু হেসে উঠলেন।। বললেন - "ভালো কাজ করলে,, অবশ্যই ভালো প্রতিদান পাওয়া যাবে।।
( সংগৃহীত )
Fulbari H. S School
2024ইং সনের মাধ্যমিকের ফলাফল:
Total Candidate 51 জন , পাশ --49
(1st div-05,2nd div--14,3Rd div-30
বছর বাচাও --1, ফেইল -1)
উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল :
Science বিভাগে মোট পরীক্ষার্থী -14,
পাশ --14( 1st div-4,2nd div-10) সবাই পাশ।
Arts বিভাগে মোট পরীক্ষার্থী -37.
পাশ -24
( 1st div-2, 2nd div-8 ,3Rd div--14
বছর বাচাও --10 ,fail--3)।
#সরকারী_স্কুলও 100% #রেজাল্ট_করতে_পারে।ত্রিপুরার একেবারে উত্তর সীমানায় ভারত-বাংলাদেশ-আসাম সীমান্তবর্তী তারকপুর হাই স্কুল মাধ্যমিক পরীক্ষায় 100% পাশের রেকর্ড করলো। 54 জন পরীক্ষার্থীর সবাই পাশ করেছে যাদের মধ্যে 7 জন ফার্স্ট ডিভিশন, 17 জন সেকেন্ড ডিভিশন পেয়েছে।
Sayan Dey- 423
Nasima Parbin- 413
Ahmed Hussain- 412
Sahajul Haque- 396
Majmul Hussain- 351
Babita Mahishya Das- 357
Esha Begam- 338
হয়তো অনেকেই ভাবতে পারেন এখানে আবার বিশেষ কী আছে? হ্যা অবশ্যই আছে। এই স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষার্থী দরিদ্র সীমার নীচে বসবাসকারী অতি পিছিয়ে পড়া তফশিলী জাতি বিশেষতঃ মৎস্যজীবী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু, চা জনজাতি ও OBC সম্প্রদায়ভুক্ত।
অভিনন্দন জানাই তারকপুর হাই স্কুলের উত্তীর্ণ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদেরকে, অভিনন্দন জানাই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুজিত গোস্বামী মহাশয়কে, অভিনন্দন জানাই স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা বৃন্দকে।
যেখানে ত্রিপুরার 13 টি স্কুল 100% ফেল করেছে, সেখানে এই স্কুল 100% পাশ করেছে। এটা এক অনন্য অনুভূতি।
ধীরেন্দ্র স্যার, সুবোধ স্যার, নিখিল স্যার, মতিন স্যার সহ অন্যান্য স্যারদের তিলে তিলে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া স্কুলটি আজ 100% রেজাল্ট করলো, এই স্কুলের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে এর চেয়ে আনন্দের বিষয় আর কী হতে পারে?
তারকপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের 100% রেজাল্টের পর দীর্ঘদিনের দাবি পুনরুত্থাপন করছি। তারকপুর হাই স্কুলকে চলতি সেশনেই HS স্কুলে উন্নীত করতে হবে, যাতে এই স্কুলের শিক্ষার্থীদের HS পড়তে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে না হয়। দৈনিক গাড়ী ভাড়ার অভাবে যেনো মাঝপথ থেকে পড়াশোনা থেকে ঝরে যেতে না হয়।
Collected
ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিচালিত মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় যারা কৃতকার্য হয়েছো তোমাদেরকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন এবং যারা উক্ত পরীক্ষায় আশানুরূপ ফল করতে পারোনি কিংবা ফেল করেছ তোমরা মন ভেঙ্গে কোন অসামাজিক কাজে লিপ্ত যেন না হও। ফেল করেছ তাতে কি হয়েছে এটা জীবনের চূড়ান্ত পরীক্ষা নয়। আর একটি কথা মনে রাখবে ব্যর্থতাই সাফল্যের চাবিকাঠি। একবার না পারিলে দেখো শতবার। কারণ অনেক ছাত্রছাত্রীরা বিগত দিনে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে ভালো রেজাল্ট করার পরেও এরা এখনো বেকারত্বের জালে বন্দী অথচ যারা আশানুরূপ রেজাল্ট করতে পারেনি তারা আজ সফলতা অর্জন করতে পেরেছে। পেরেছে সমাজে একটা ভালো অবস্থান নিতে। মন মানসিকতা দৃঢ় করে আবারও লেগে পড়ো। দেখবে তুমিই সফল হবে।
Sabir Ahmed
ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিচালিত ২০২৪ সালের উচ্চতর মাধ্যমিক, মাধ্যমিক, মাদ্রাসা ফাজিল এবং মাদ্রাসা আলিম পরীক্ষার ফলাফল ২৪শে মে, ২০২৪ ইং (শুক্রবার) দুপুর ১২টায় পর্যদের মিলনায়তনে এক সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে।
সোর্স হেডলাইন ত্রিপুরা
We lost our pride!! Unfortunately it's happening in Our locality!!
গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া। এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস! অথচ ৮/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই। কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হতো। সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।
বোর্ড পরীক্ষার আগে গাইড, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। আগের বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।
মাত্র ৮/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর ছাত্র-ছাত্রীদের বাজারে তো দূরের কথা ঘরের বাইরে দেখলেই সবাই অবাক হতো, শাসন করতো। আর এখন বাড়ী গেলে দেখি অনেক রাত পর্যন্ত ছেলেরা বাজারে আড্ডা দিচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্ররা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই। গ্রুপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস, পাব্জি, ফ্রী ফায়ার, টিকটক, চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি, গ্রুপিং করা, শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষকের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা।
সকলকে ঈদের শুভচ্ছা।।
ক্লাস সিক্সের এই ছোট্ট শিশু কৌশিক কে রোজ ভোর পাঁচটায় উঠে, চার কিলোমিটার দূরে পড়তে যেতে হয়, প্রতিদিন টোটো করে যাওয়া ও আসা সম্ভব না, তাই হেঁটেই রওনা দিত সেই শিশুটি।
আট কিলোমিটার রান করে আবার স্কুলে অবশেষে ক্লান্ত হয়ে পরত সে। বিষয়টি জানতে পেয়ে দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন থানার S.I সাহেব সম্মানীয় বৈদ্যনাথ বর্মন মহাশয় কৌশিকের জন্য একটা সাইকেল নিয়ে সশরীরে হাজির হলেন তার বাড়িতে। পাশে থাকার বার্তা সহ দিয়ে গেলেন আশীর্বাদ,করালেন মিষ্টি মুখ।
এইরকম আচরণ আমাকে মুগ্ধ করেছে স্যার। আপনাকে নত মস্তকে প্রনাম জানাই। মানবিকতার জয় হোক, এইভাবেই বেঁচে থাক মানবিকতা।
বৈদ্যনাথ বর্মন শুধু একজন পুলিশ অফিসার নন।তিনি একজন সত্যিকারের মানুষ।তিনি ওই অঞ্চলের সমস্ত অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পরা ছাত্রছাত্রী দের পড়াশুনার দায়িত্ব নিজে কাঁধে তুলে নিয়েছে।তিনি তার মাইনে থেকে প্রচুর বাচ্চাদের বই ,ব্যাগ কিনে দেন।শুধু তাই নয়,যেখানেই মানুষের বিপদ সেখানেই তিনি ছুটে চলে যান একজন সত্যিকারের মানুষ হিসাবে।প্রচুর বৃদ্ধ বৃদ্ধাকে নিয়ে নিজের গাড়ি করে রাতের গভীর অন্ধকারে হসপিটালে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন।অসুবিধায় তাদের চিকিৎসার জন্য নিজের মাইনে থেকে টাকাও দিয়েছেন।
কিছু মানুষ আছে যারা কখনোই বিজ্ঞাপনের আলোতে আসেন না।বৈদ্যনাথ বাবু সেই ধরনের একজন প্রকৃত মানুষ যিনি নীরবে নিভৃতে মানুষের উপকার করে চলছেন।আপনাদের মতো পুলিশ অফিসার তথা সত্যিকারের মানুষের আজ সমাজে ভীষণ দরকার sir। ভালো থাকবেন।
অনেক কুর্নিশ জানাই 🙏❤️
সংগৃহীত।।
আইপিএলে যা কিছুই হয়ে যাক, আপনি নারিনের হাসি দেখতে পাবেন না 😂
সুনীল নারিন যখন আই পি এল খেলতে এলেন তখনও স্মার্টফোনে খেলা দেখার চল আসেনি।২০১২ সাল। নাইন্টিজ কিডদের অনেকেরই মাধ্যমিকের বছর। সুনীল 'বিস্ময়কর' নারিন। যাঁকে ঠ্যাঙানো যায় না। কোনও পিচেই তাঁকে সহজে খেলতে পারে না ব্যাটার। কে কে আরের আই পি এল জয়ের পিছনেও নারিনের আঙুলের ভেল্কি। এই শতকের দু'দশকে অনেক মিস্ট্রি স্পিনার এসেছেন, সে মিস্ট্রি ভেদও হয়ে গেছে। কিন্তু নারিনের রহস্য তো ভেদ হলই না, বরং পরের দু'বছরে আরও ধারালো হল নারিন জাদু। বিতর্কের জেরে বারবার বদলাল বোলিং অ্যাকশান, কিন্তু গত বারো বছরের আই পি এল ইতিহাসে কোনও ক্রিকেটবোদ্ধাই কি দাবী করতে পারবেন ধারাবাহিকভাবে নারিনকে দুরমুশ করতে পেরেছেন কেউ? নাহ!
ক্রিস লিনের সঙ্গে জুটি বেঁধে নারিন যখন ওপেনে নেমে বিধ্বংসী খেলতে শুরু করলেন, সবাই জানতাম এটা পার্ট অফ প্ল্যানিং, সব ম্যাচে ক্লিক না করলেও কিছু ম্যাচে করবে। আর সেইদিন ম্যাচটা কে কে আরের হাতে চলে আসবে। আসলও৷ কিন্তু শর্ট বল, বাউন্সারের বিরুদ্ধে দূর্বলতা এ যুগে ধরে ফেলা কঠিন না। ধরা পড়লেন নারিনও। কিন্তু একজন দেড়শোর ওপর উইকেট নেওয়া, কার্যত লেজেন্ড হয়ে যাওয়া একজন টি-টোয়েন্টি বোলার যে নিজেকে অমন রোলে মানিয়ে দুটো সিজন খেললেন, সেটাই বিস্ময়কর। আমরা ধরেই নিয়েছিলাম নারিন মানেই বিস্ময়। সারা বছর জুড়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে টি-টোয়েন্টি খেলে বেড়ানো নারিন জানেন, বিস্ময় হয়ে থাকতে গেলে দরকার আধুনিকতম ক্রিকেট বিজ্ঞানের সঙ্গে রোজ মোলাকাত।
গম্ভীর হটসিটে ফিরে আসার পর, নারিন ফের ওপেনে নামছেন। নারিন যদি এই ফর্মে ব্যাটিং না-ও করতেন তিনি নাইট জার্সিতে খেলে যাওয়া শুধু না, সম্ভবত আই পি এলে খেলে যাওয়া সেরা বিদেশী হয়েই থাকতেন। কিন্তু নারিন তাঁর গায়ে লেগে থাকা 'বিস্ময়কর' তকমাটা এত সহজে ঝেড়ে ফেলতে চাননি।
নারিন আই পি এলে আসার পর ১২ টা বছর কেটে গেছে। একটা আস্ত যুগ। আমরা স্কুল পেরিয়ে, কলেজ পেরিয়ে, এখন প্রায় তিরিশের কোঠায়। অথচ, যা এক থেকে গেছে তা হল নারিন নামক বিস্ময়। নারিন এখনও খেলছেন। তাঁর পুরোনো সতীর্থরা প্রায় সকলেই বিদায় জানিয়েছেন মাঠকে। নারিন এখনও নিজেকে ভেঙে গড়ে নিচ্ছেন। আর এতবছর পরেও, সেই প্রথম দিনের মতো, একটা জিনিস নারিন করে চলেছেন, তা হল আমাদের বিস্মিত করা। 'যেকোনও ভূমিকায় সমানে লড়ে যাই...'- শুধু না, একটা যুগ ধরে নাইটদের ক্ষণে ক্ষণে বিস্ময় হয়ে থেকে যাওয়ার আরেক নাম সুনীল নারিন।
গ্রেটেস্ট এভার নাইট- তকমাটা এই লোকটা ছাড়া আর কি কাউকে দেয়া যায়?
সংগৃহীত পোস্ট।।
Notice For Admission, Fulbari RM Girl's Hostel, Dharmanagar North Tripura 799262
দুই বিঘা জমি
___রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শুধু বিঘে-দুই ছিল মোর ভুঁই, আর সবই গেছে ঋণে।
বাবু বলিলেন, ‘বুঝেছ উপেন? এ জমি লইব কিনে।’
কহিলাম আমি, ‘তুমি ভূস্বামী, ভূমির অন্ত নাই –
চেয়ে দেখো মোর আছে বড়জোর মরিবার মতো ঠাঁই।
শুনি রাজা কহে, ‘বাপু, জানো তো হে, করেছি বাগানখানা,
পেলে দুই বিঘে প্রস্থে ও দিঘে সমান হইবে টানা –
ওটা দিতে হবে।’ কহিলাম তবে বক্ষে জুড়িয়া পাণি
সজল চক্ষে, ‘করুন রক্ষে গরিবের ভিটেখানি।
সপ্তপুরুষ যেথায় মানুষ সে মাটি সোনার বাড়া,
দৈন্যের দায়ে বেচিব সে মায়ে এমনি লক্ষ্মীছাড়া!’
আঁখি করি লাল রাজা ক্ষণকাল রহিল মৌনভাবে,
কহিলেন শেষে ক্রুর হাসি হেসে, ‘আচ্ছা, সে দেখা যাবে।’
পরে মাস-দেড়ে ভিটে মাটি ছেড়ে বাহির হইনু পথে –
করিল ডিক্রি, সকলই বিক্রি মিথ্যা দেনার খতে।
এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি,
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।
মনে ভাবিলাম, মোরে ভগবান রাখিবে না মোহগর্তে,
তাই লিখি দিল বিশ্বনিখিল দু বিঘার পরিবর্তে।
সন্ন্যাসীবেশে ফিরি দেশে দেশে হইয়া সাধুর শিষ্য –
কত হেরিলাম মনোহর ধাম, কত মনোরম দৃশ্য।
ভূধরে সাগরে বিজনে নগরে যখন যেখানে ভ্রমি
তবু নিশিদিনে ভুলিতে পারি নে সেই দুই বিঘা জমি।
হাটে মাঠে বাটে এইমত কাটে বছর পনেরো-ষোলো,
একদিন শেষে ফিরিবারে দেশে বড়োই বাসনা হল।।
নমোনমো নম, সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি!
গঙ্গার তীর, স্নিগ্ধ সমীর জীবন জুড়ালে তুমি।
অবারিত মাঠ, গগনললাট চুমে তব পদধুলি –
ছায়াসুনিবিড় শান্তির নীড় ছোটো ছোটো গ্রামগুলি।
পল্লবঘন আম্রকানন, রাখালের খেলাগেহ –
স্তব্ধ অতল দিঘি কালোজল নিশীথশীতলস্নেহ।
বুক-ভরা-মধু বঙ্গের বধু জল লয়ে যায় ঘরে
মা বলিতে প্রাণ করে আনচান, চোখে আসে জল ভরে।
দুই দিন পরে দ্বিতীয় প্রহরে প্রবেশিনু নিজগ্রামে –
কুমোরের বাড়ি দক্ষিণে ছাড়ি, রথতলা করি বামে,
রাখি হাটখোলা নন্দীর গোলা, মন্দির করি পাছে
তৃষাতুর শেষে পঁহুছিনু এসে আমার বাড়ির কাছে।।
ধিক্ ধিক্ ওরে, শত ধিক্ তোরে নিলাজ কুলটা ভূমি,
যখনি যাহার তখনি তাহার – এই কি জননী তুমি!
সে কি মনে হবে একদিন যবে ছিলে দরিদ্রমাতা
আঁচল ভরিয়া রাখিতে ধরিয়া ফলফুল শাক-পাতা!
আজ কোন্ রীতে কারে ভুলাইতে ধরেছ বিলাসবেশ –
পাঁচরঙা পাতা অঞ্চলে গাঁথা, পুষ্পে খচিত কেশ!
আমি তোর লাগি ফিরেছি বিবাগি গৃহহারা সুখহীন,
তুই হেথা বসি ওরে রাক্ষসী, হাসিয়া কাটাস দিন!
ধনীর আদরে গরব না ধরে! এতই হয়েছ ভিন্ন –
কোনোখানে লেশ নাহি অবশেষ সে দিনের কোনো চিহ্ন!
কল্যাণময়ী ছিলে তুমি অয়ী, ক্ষুধাহরা সুধারাশি।
যত হাসো আজ, যত করো সাজ, ছিলে দেবী – হলে দাসী।।
বিদীর্ণহিয়া ফিরিয়া ফিরিয়া চারি দিকে চেয়ে দেখি –
প্রাচীরের কাছে এখনো যে আছে সেই আমগাছ একি!
বসি তার তলে নয়নের জলে শান্ত হইল ব্যথা,
একে একে মনে উদিল স্মরণে বালককালের কথা।
সেই মনে পড়ে, জ্যৈষ্ঠের ঝড়ে রাত্রে নাহিকো ঘুম,
অতি ভোরে উঠি তাড়াতাড়ি ছুটি আম কুড়াবার ধুম।
সেই সুমধুর স্তব্ধ দুপুর, পাঠশালা-পলায়ন –
ভাবিলাম হায়, আর কি কোথায় ফিরে পাব সে জীবন।
সহসা বাতাস ফেলি গেল শ্বাস শাখা দুলাইয়া গাছে,
দুটি পাকা ফল লভিল ভূতল আমার কোলের কাছে।
ভাবিলাম মনে, বুঝি এতখনে আমারে চিনিল মাতা।
স্নেহের সে দানে বহু সম্মানে বারেক ঠেকানু মাথা।।
হেনকালে হায় যমদূতপ্রায় কোথা হতে এল মালী।
ঝুঁটিবাঁধা উড়ে সপ্তম সুরে পাড়িতে লাগিল গালি।
কহিলাম তবে, ‘আমি তো নীরবে দিয়েছি আমার সব –
দুটি ফল তার করি অধিকার, এত তারি কলরব।’
চিনিল না মোরে, নিয়ে গেল ধরে কাঁধে তুলি লাঠিগাছ;
বাবু ছিপ হাতে পারিষদ-সাথে ধরিতেছিলেন মাছ –
শুনে বিবরণ ক্রোধে তিনি কন, ‘মারিয়া করিব খুন।’
বাবু যত বলে পারিষদ-দলে বলে তার শতগুণ।
আমি কহিলাম, ‘শুধু দুটি আম ভিখ মাগি মহাশয়!’
বাবু কহে হেসে, ‘বেটা সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়!’
আমি শুনে হাসি, আঁখিজলে ভাসি, এই ছিল মোরে ঘটে –
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে।।
কোলকাতা টু লন্ডনের বাস রুট ছিলো বিশ্বের দীর্ঘতম বাস রুট। 1957 সাল থেকে1976 সাল পর্যন্ত চালু ছিলো এই রুট। আলবার্ট ট্রাভেল নামে একটা কোম্পানী এটা পরিচালনা করতো। এই রুটের দুরুত্ব ছিলো প্রায় 32669 কি.মি.। কোলকাতা থেকে লন্ডন পৌছাতে সময় লাগতো প্রায় 50 দিন। লন্ডন থেকে বেলজিয়াম, যুগস্লাভিয়া, তুরস্ক, ইরান, আফগানিস্থান ও পাকিস্থান হয়ে কোলকাতায় পৌছাতো। থাকা খাওয়াসহ বাসের টিকেটের মূল্য ছিলো 145 পাউন্ড। এই বাসে বই পড়ার ব্যবস্থা ছিলো, রেডিও ও গান শোনার ব্যবস্থা ছিলো। ছিলো ঘুমানোর জন্য বাঙ্কার, খাবারের জন্য ছিলো সুসজ্জিত কিচেন। যাত্রাপথে তাজমহলসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখার জন্য বিরতি দেওয়া হতো। এছাড়া ও শপিং করার জন্য ভিয়েনা, ইস্তানবুল, কাবুল ও তেহেরানে বিরতী দেওয়া হতো। Rural Communities Our Favourite Fulbari JAMIL AHAMED Jamil Ahamed Fulbari
Who is মাস্টার দা সূর্য সেন?
ব্রিটিশরা যখন "মাস্টার দা সূর্য সেনের" মাথার দাম ১০০০০ টাকা ধার্য্য করেছিল,তখন শ্যামাপ্রসাদ ব্রিটিশদের দেওয়া ৬০ টাকার চাকরি করতো।
মুচলেকা ম্যান শ্যামাপ্রসাদ যখন ব্রিটিশ পুলিশের কাছে ৬ বার মুচলেখা দিয়ে ছাড়া পেয়েছিলো এবং জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কোনো এক অজ্ঞাত কারণে ব্রিটিশদের থেকে প্রতি মাসে মাসিক ভাতা পেত ঠিক সেই সময়ে আমাদের মাস্টারদার মাথার দাম ব্রিটিশ পুলিশ ১০ হাজার টাকা ধার্য করেছিলো। এই মর্মে ১৯৩২ সালের ২২ শে জুন ব্রিটিশ পুলিশ সংবাদপত্রে একটি বিজ্ঞাপন জারি করেছিল। আজ থেকে প্রায় ৯১ বছর আগে ১০ হাজার টাকার মূল্য কতটা একবার অনুমান করে দেখুন।
সাহেবি আমল। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠান চলছে। মাঠে মিলিটারি প্যারেডের আয়োজন রেখেছে কর্তৃপক্ষ। ছাত্রেরা কুচকাওয়াজ করতে করতে থমকে দাঁড়ায় ব্রিটিশ পতাকার সামনে। ব্রিটিশদের প্রতিভূ ‘ইউনিয়ন জ্যাক’কে কিছুতেই স্যালুট জানাবে না তারা। তাদের গায়ে লেগেছে স্বদেশ প্রেমের ঢেউ। মঞ্চ থেকে উপাচার্য হুকুম করলেন, “পতাকাকে সেলাম করো। স্যালুট!” কেউ নড়ে না। অবশেষে জোর গলায় নিজের আপত্তি জানালো একজন। বিদ্যাসাগর কলেজের এক পড়ুয়া। উপাচার্য গেলেন খেপে। সবার সামনে নির্মমভাবে বেত মারা হলো ছাত্রটিকে। এই ঘটনার প্রতিবাদে ফেটে পড়েছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। তারা ধর্মঘট ডেকে বসল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। কিন্ত উপাচার্য পাল্টা রাসটিকেট করে দিলেন দু’জনকে। ধর্মঘটে অংশ নেওয়ার অপরাধে। রাসটিকেট হওয়া ছাত্রদের নাম, ধরিত্রী গঙ্গোপাধ্যায় এবং উমাপদ মজুমদার।
আমাদের মাস্টারদা কিন্তু মৃত্যুর শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ব্রিটিশদের সামনে নিজের মাথা নত করেননি। ওই দেশদ্রোহী গুলোর সাথে আমাদের সূর্য সেনের এটুকুই পার্থক্য। এটুকুই।
যে সূর্য উদয় হয় অস্ত যায়না তার নামই মাস্টারদা সূর্য সেন।
Fulbari , Churaibari , Dharmanagar North
Dharmanagar
799262
Be the first to know and let us send you an email when Rural Communities posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Rural Communities:
সামাাজিক ও পারিবারিক অবক্ষয় নিয়ে যে ডিসপ্লে করে আলোচনায় লিবার্টি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীরা! #socialmedia #awarness #reelsfb #reelsviralシ
আমাদের পেজের সকল দর্শক এবং সমস্ত ফলোয়ারদের আজকের এই মহামূল্যবান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন এবং জয় হিন্দ। " হিন্দু-মুসলমান " - কাজী নজরুল ইসলাম . মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু-মুসলমান । মুসলিম তার নয়ন মণি, হিন্দু তাহার প্রান । এক সে আকাশ মায়ের কোলে যেন রবি শশী দোলে, এক রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান । এক সে দেশের খাই গো হাওয়া, এক সে দেশের জল, এক সে মায়ের বক্ষে ফলে এক ফুল ও ফল। এক সে দেশের মাটিতে পাই কেউ গোরে কেউ শশ্মানে ঠাঁই, মোরা এক ভাষাতে মাকে ডাকি, এক সুরে গাই গান । চিনবে নেরে আঁধার রাতে করি মোরা হানাহানি, সকাল হলে হবে রে ভাই ভায়ে ভায়ে জানাজানি। চাইবো ক্ষমা পরস্পরে, হাসবে সেদিন গরব ভরে এই হিন্দুস্থান।
❤️ ইংরেজি পারুক/ না পারুক, এটা কোনো বিষয়ই না! সে তার নিজের দেশের জন্যে নিজের সর্বোচ্চ টা দিয়ে খেলুক এতটুকুই প্রত্যাশা🥰 কোন একটি ভাষা না জানা , এতে কোন লজ্জার কিছু না তবে নিজেকে নতুন রূপে হাজির করতে যদি ভাষা শিখতে হয় , তাতে আমাদের কোন ক্ষতি নেই।। 💖 পৃথিবীর সব প্রান্তে পৌছে যাক রক্ত দিয়ে অর্জিত বাংলা ভাষা 💖 অনুবাদক :- প্রান্তিক নওরোজ নাবিল (অনুর্ধ্ব ১৯ দলের বর্তমান ক্যাপ্টেন) #শেয়ার_করে_সবাইকে_দেখার_সুযোগ_করে_দিন🥰
কোন এক শীতের সকালে দিল্লি শহরের এক ক্রিকেট ময়দানে যখন পাগলের বেশে স্টার ক্রিকেটার #ইউসুফ পাঠান হটাৎ এসে উপস্তিত। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য দেখুন ভিডিও।। 🏏 প্রেমীদের জন্য আজকের এই ভিডিও।।