Mr & Mrs Khan

Mr & Mrs Khan The story of our daily life ...
(1)

ছোট বোনদের কোন কাজের অর্ডার দেয়ার পরে, তারা যেমন কাজ করে। 🙂
14/09/2024

ছোট বোনদের কোন কাজের অর্ডার দেয়ার পরে, তারা যেমন কাজ করে। 🙂

Right😜
10/09/2024

Right😜

জন্মমাস অনুযায়ী আপনি কোনটা🤨🤨
04/09/2024

জন্মমাস অনুযায়ী আপনি কোনটা🤨🤨

If you're a married man, remember this:•Texting another woman is cheating. •Giving your attention to another woman is ch...
06/07/2024

If you're a married man, remember this:

•Texting another woman is cheating.

•Giving your attention to another woman is cheating.

•Making another woman feel she has a chance is cheating. Cheating isn't just about physical intimacy.

•If you give your time and emotional energy to another woman, you're cheating.

Maintaining boundaries and respect in a relationship is crucial. Making your partner feel valued and secure is key.

A good husband wipes her tears, but a great husband listens to the story of why she's crying! 😊♥️
01/07/2024

A good husband wipes her tears, but a great husband listens to the story of why she's crying! 😊♥️

যখন আমি বাপের বাড়ি ফোনে কথা বলি আমার জামাইয়ের কান🥴
06/06/2024

যখন আমি বাপের বাড়ি ফোনে কথা বলি আমার জামাইয়ের কান🥴

😊😘
25/05/2024

😊😘

13/05/2024

Your first time on a Airplane ✈️ where did u go!!

Everyone should be read this story please,“ছেলে মাকে বলছে, মা একটা কথা বলি, আমার একটা অনুরোধ রাখবে?  তুই চাইলে আমি কি না...
12/05/2024

Everyone should be read this story please,

“ছেলে মাকে বলছে, মা একটা কথা বলি, আমার একটা অনুরোধ রাখবে?
তুই চাইলে আমি কি না করতে পারি? বল্ তোর সব কথা আমি রাখবো।

তোমার বৌ'মা বলছিল তোমার বয়স হয়েছে। এখন তো তোমার শরীরের একটু বিশ্রাম প্রয়োজন। আর এই বাড়িটা তো খুব একটা ভালো না। ছোট ঘুপচি! তোমার কাশিটাও বেড়ে গেছে। আর ডায়াবেটিস তো আছেই, হার্টের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা..... আরো কতো কি!"

হ্যাঁ রে, মনে হয় আর বেশিদিন....!
আহ্ থামো তো মা। তোমার সব সময় দেখা শোনার জন্য কাউকে রাখতে হবে।
আচ্ছা আমাকে তাহলে গ্রামের বাড়িতে...।
না না ওই যে বৃদ্ধাশ্রমের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে ভর্তি করালে কেমন হয়? এটাই বলছিল তোমার বৌ'মা। ওখানে অনেকে থাকবে তোমার মতোই। তাদের সাথে গল্প করতে পারবে আর এ বাড়িতে তো কেউই নেই, আমি ব্যবসায় দৌড়াচ্ছি, তোমার বৌ'মা অফিসে আর মিঠু তো সারাদিনই স্কুলে।ওখানে তুমি আরামেই থাকবে মা। এটাই আমার, মানে আমাদের অনুরোধ ছিল।
আচ্ছা তুই চাইলে তাই হবে।
থ্যাংকস মা......।
আচ্ছা কালকে বিকেলেই কিন্তু তাহলে ওখানে যাচ্ছো। তোমার ব্যাগ গুছিয়ে রাখবে।
পরের দিন, অস্বস্তিকর জ্যামে আটকে আছে মা-ছেলে। নীরবতা ভাঙলেন মা.......!
বাবা ওখানে আমাকে দেখতে যাবি তো? পারলে একটা ফোন কিনে দিস আমাকে।
--- মা তুমি ফোন দিয়ে কি করবে? ওখানে ফোন আছে তো।
কিছুক্ষন পরে একটা বাড়ির সামনে এসে গাড়ি থামালো। বেশ কিছুক্ষণ নিরব থেকে এবার ছেলে বলে উঠলো।

-নামো মা, এটাই তো ওই বৃদ্ধাশ্রম। বলেছিলাম না তোমার পছন্দ হবে। তোমার জন্য দোতালার দক্ষিণের ঘরটা বুকিং দিয়ে রেখেছি।

টিং ডং টিং ডং (দরজা খুললো)
- হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ ! হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ 'মা' ! !

দরজা খুলতেই চমকে গেলেন মা। আরে ওই তো তার একমাত্র নাতি আর বৌ'মা কেক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এতো বেলুন আগে কখনো দেখেননি। এতো আয়োজন করে কখনো কেউ তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানায় নি। আরে, ওই তো তার দুই মেয়ে আর তাদের জামাই দাঁড়িয়ে।ওদেরও ডেকে এনেছে তার পাগল ছেলেটা।

হ্যাপি বার্থ ডে মা।
--- তুই অনেক বড় হয়ে গেছিস (মা কান্না ভেজা কন্ঠে)। কিন্তু, এটা কার ঘর?

--- বাড়ির ফলকে নাম দেখোনি! বাবার নামে রেখেছি। মা পুরো বাড়িটাই আমাদের। এবার তুমি আরামে থাকতে পারবে মা।

--- তুই না ! এমন কি কেউ করে? (কান্না ভেজা চোখে জোরে জোরে মাথা নাড়ছেন। আনন্দে কথা বলতে পারছেন না)

আয়োজন শেষে ঘুমাতে যাবে এমন সময় পেছন থেকে মায়ের ডাক। হাতের ব্যাগটা আতিপাতি খুঁজে একটা কৌটা বের করে ছেলের হাতে ধরিয়ে দিলেন।

--- নে এটার আর দরকার হবে না। (ইঁদুর বিষ)
চিন্তা করেছিলাম যদি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসিস তাহলে সেদিনই খেয়ে নেবো।

--- ধুর মা কি যে বলো ! এটাই তো আমি কাল রাতেই পাল্টে তোমার ক্যালসিয়ামের ওষুধ ভরে রেখেছি। তুমি ঘুমাও।

মার আজ আর কিছুই চাওয়ার নেই। আর কিছু না হোক তার ছেলেকে অন্তত মানুষ করতে পেরেছে সে। যাক আজকের ঘুমটা সত্যিই আরামের হবে, ঘুমের ঔষুধ খেতে হবে না।

প্রত্যেক সন্তানই যেন মা-বাবাকে এভাবেই ভালোবাসে এবং মা-বাবার শেষ বয়সে যেন তাদেরকে বৃদ্ধাশ্রমে না পাঠায়।❤️🙂
পৃথিবীর সকল মায়েদের প্রতি মা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ❤️❤️

Mathai ki buddhi nai...🤨🤨🤔🤔
10/05/2024

Mathai ki buddhi nai...🤨🤨🤔🤔

হ্যাঁ আমিই তোমার স্ত্রী ❤🥀🥀
09/05/2024

হ্যাঁ আমিই তোমার স্ত্রী ❤🥀🥀

✅"যৌবনাশ্রম খুঁজে দেখো!"⛔বৃদ্ধাশ্রম নয়⛔কে লিখেছেন জানি না, যিনি লিখেছেন, ওনাকে অনেক ধন্যবাদ।" বাড়ি ঘর জায়গা জমি সন্তা...
06/05/2024

✅"যৌবনাশ্রম খুঁজে দেখো!"⛔বৃদ্ধাশ্রম নয়⛔

কে লিখেছেন জানি না, যিনি লিখেছেন, ওনাকে অনেক ধন্যবাদ।
" বাড়ি ঘর জায়গা জমি সন্তানদের লিখে দিবেন না । আপনার ঘরে আপনি বসবাস করবেন । দরকার হলে ছেলে মেয়েরা বাড়ি ঘর তৈরি করে 'যৌবনাশ্রমে ' থাকবে " :

পরিণত বয়সে এসে আমাদের অনেকেরই হয়তো কাজেও লাগতে পারে গল্পটি!!!

"যৌবনাশ্রম খুঁজে দেখো!"

আব্দুর রহমান সাহেব ক'মাস ধরেই কিছু আঁচ করছিলেন। উনি তিন বছর হয় রিটায়ার করেছেন। সরকারী উচ্চপদে ছিলেন। ভাল অঙ্কের পেনশন পান। স্ত্রী গত হয়েছেন বহুদিন আগে।

দুটি ছেলেকে বড় যত্নে মানুষ করেছেন। বাবা এবং মায়ের দুজনের স্নেহ দিয়ে ভালভাবে লেখাপড়া করে তারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তারপর বড় ছেলের বিয়ে দিলেন। একটি নাতি হল। উনার মনে আর আনন্দ ধরে না ।

এরপর ছোট ছেলে নিজের পছন্দের মেয়ে খুঁজে বাবাকে জানালে তিনি সানন্দে সেই মেয়েকে ঘরে নিয়ে এলেন। রিটায়ারের আগেই বড় ছেলের বিয়ে হয়েছিল। তারপর ছোট বৌমা এল।

আব্দুর রহমান সাহেব এখন নাতিকে নিয়ে বেশ সময় কাটান। সংসারের অনেকটা ব্যয় ভার বহন করেন।

একদিন ইজি চেয়ারে বসে সকালে কাগজ পড়ছেন বড় বৌমার গলা পেলেন, আজ বাজার শর্ট আছে.রাতে রান্না হবে না। সে চাকরী করে। বলছে জা কে।

এ বাড়িতে ছেলেদের জন্মের আগে থেকে কাজের মেয়ে জয়নব আছে। সে তাঁর ছেলেদের থেকে বেশ কিছুটা বড়। জয়নব মাতৃহারা দুই ছেলেকে অপার স্নেহে আগলে রেখেছিল।

সে বলল--ভাইজানরা কেউ এনে দেবে।

বড় বৌ বলল--কেন বাবা তো বসে আছেন বাজারটা রোজ করলেই পারেন।

আব্দুর রহমান সাহেবের কানে কথাটা বাজল। বুঝলেন সংসারে তাঁর প্রয়োজন ফুরিয়েছে।

নিজের মনকে বললেন-- মন তুই তৈরী থাক।

এরপর থেকে বৌদের নানা আচরণে তাঁর প্রতি বিরূপতা প্রকাশ পেতে থাকল।

একদিন সকালে বড় ছেলে রাগত গলায় বৌকে বলছে--আমার শার্টটা লণ্ড্রী থেকে আনা হয়নি?

বড় বৌ বললো-- না যাবার সময় হয়নি।

বড় ছেলে -বাবা একটু আনতে পারল না? সারাদিন তো বসেই থাকে।

আব্দুর রহমান সাহেবের কানে গেলে ভাবলেন-- যুগধর্ম!

এরপর একদিন এক ছুটির দিনে সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে এসে দেখলেন--সবাই আগে ভাগেই উপস্থিত।

জয়নব প্লেটে গরম লুচি, আলু ভাজি আর সন্দেশ পরিবেশন করছে।

বড় ছেলে বলল --বাবা একটা কথা ছিল।

আব্দুর রহমান সাহেব বুঝলেন এরা সকলে কিছু প্ল্যান করেছে। বললেন, বল।

বড় ছেলে বললো, জানো বাবা কাল অফিসের কাজে গাজীপুর গিয়েছিলাম। কাজের ফাঁকে সময় পেয়ে ওখানকার দর্শনীয় জায়গা গুলো দেখতে বেড়িয়েছিলাম। দেখলাম নদীর ধারে স্বাস্থ্যকর পরিবেশে একটা সুন্দর বৃদ্ধাশ্রম চালু হয়েছে। দেখেই ভাবলাম তুমি ওখানে মনোরম পরিবেশে শেষ জীবনটা থাকতে পারো। আমরা যাব আসব। কিরে ভাই কি বলিস?

ছোট ছেলে বলল, বেশ ভালো হবে।

আব্দুর রহমান সাহেব হেসে বললেন--সব তো শুনলাম। কিন্তু বাবারা তোমরা যেমন আমার জন্য ভাবো, আমিও তোমাদের জন্য ভাবি। তাই আমারও একটা প্রস্তাব আছে তোমাদের জন্য। তোমরাই বরং যুতসই এবং মনোরম পরিবেশের একটা যৌবনাশ্রমের খোঁজ করে নিয়ে সেখানে গিয়ে থাকোনা কেন। বাড়ীটাতো আমারই, পেনশনও পাই ভাল। জয়নব মাকে নিয়ে আমরা বাপ বেটিতে বেশ ভালই থাকব। তোমরাও আসবে যাবে।

এই ভাবে তিনি এক ছক্কায় বাজীমাত করে দিলেন। জয়নবকে বললেন--জয়নব মা, লুচিগুলো ঠাণ্ডা হয়ে গেল। গরম গরম নিয়ে আয় তো।

ছেলেরা আর ছেলেদের বৌয়েরা রীতিমতো হতভম্ব হয়ে গেল, বাকরুদ্ধ হয়ে বসে রইলো.....!!

দিন কাল পালটাচ্ছে। তাই যোগ্য জবাব দেবার জন্য তৈরী থাকা উচিৎ ........

তা নাহলে ভবিষ্যতে বড় বিপদে পড়তে হতে পারে।


🪺🌿🍂🫒🍁☘️🌶️©️🌶️☘️🍁🫒🍂🌿🪺

আমরা যারা 1990-2005 সালের মধ্যে জন্মেছি😎আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না,তবে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম🤦যখন আমরা ছোট ছিলাম হাতগুলো জামা...
03/05/2024

আমরা যারা 1990-2005 সালের মধ্যে জন্মেছি😎
আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না,
তবে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম🤦
যখন আমরা ছোট ছিলাম হাতগুলো জামার ভিতর ঢুকিয়ে রেখে বলতাম ,আমার হাত নাই🤞
একটা কলম ছিলো যার চার রকমের কালি ছিলো✍️
আর তার চারটা বোতাম একসাথে টেপার চেষ্টা করতাম😎
আমাদের সময়ে এক হাত সমান কলম পাওয়া গেলেও আমরা আবার কলম কেটে অনেক ছোট কলম আবিষ্কার করতাম🤦
দরজার পিছনে লুকিয়ে থাকতাম কেউ এলে চমকে দিব বলে, সে আসতে দেরি করছে বলে অধৈর্য হয়ে বেরিয়ে আসতাম🤦
রাতে হাটার সময় ভাবতাম আমি যেখানে যাচ্ছি চাঁদ টাও আমার সাথে যাচ্ছে😞
কারেন্টের সুইচের দুইদিকে আঙ্গুল চেপে সুইচটাকে অন অফ এর মাঝামাঝি
অবস্থানে আনার চেষ্টা করতাম😴
স্কুলে যাওয়ার সময় সবাই এক সাথে
দৌড়াদৌড়ী করে যেতাম🏃🏃ক্লাসে কলম কলম খেলা, খাতায়
ক্রিকেট খেলা, চোর-ডাকাত🕵️
-বাবু-পুলিশ
খেলতাম।🧑‍🏭

অনেক সময় স্কুল ফাকি দিয়ে কয়েকজন বন্ধু মিলে ঘুরতে যেতাম আড্ডা
দিতাম আর ও কত কি.
এক টাকার রঙ্গিন বা নারকেলি আইসক্রিম🧑‍🦱
, হাওয়াই মিঠাই খেতে না
পারলে মনটাই খারাপ হয়ে যেত😭
হঠাৎ আকাশ দিয়ে হেলিকপ্টার গেলে সবাই রুম থেকে বের হয়ে আকাশের দিকে তাকাই থাকতাম😞
স্কুল ছুটি হলে দৌড়ে বাসায় আসতাম মিনা কার্টুন দেখবো, সিসিমপুর দেখবো।🕵️
শুক্রবার দুপুর ৩ টা থেকে আপেক্ষা করতাম কখন BTV তে সিনেমা শুরু হবে 😎এবং সন্ধার পর আলিফ লায়লা ,সিন্দবাদ, রবিনহুড, ম্যাকাইভার দেখার জন্য পুরো
সপ্তাহ অপেক্ষা করতাম😴
ফলের গুটি খেয়ে ফেললে দুশ্চিন্তা করতাম😎
পেটের ভিতর গাছ হবে কিনা
মাথায় মাথায় ধাক্কা লাগলে শিং গজানোর ভয়ে আবার নিজের ইচ্ছায় ধাক্কা দিতাম😁
কেউ বসে থাকলে তার মাথার উপর দিয়ে ঝাপ দিতাম ।
যাতে সে আর লম্বা হতে না পারে🧑‍🏭
বিকেলে কুতকুত, কানামাছি, গোল্লাছুট, ১এ ঋতু, না খেললে বিকাল টাই যেন মাটি হয়ে যেত😭
ফাইনাল পরিক্ষা শেষ হলে তো সকালে পড়া নেই😎
এতো মজা লাগতো যা বলার বাইরে।
নানু বাড়ি, দাদু বাড়ি যাওয়ার এটাই তো ছিলো সময়,,😎 ব্যাডমিন্টন,কেরাম,লুডু না খেললে কি হয়।
ডিসেম্বর মাস ও শিতকাল টা আমাদের ছেলেবেলায় এমনি কালারফুল ছিল 😎
তবে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ যতই আগাই আসতো মনের মধ্যে ভয় ততই বাড়তো, ওই দিন যে ফাইনালের রেজাল্ট দিবে তাই আর কি,😭😭

আমি জানি আমাদের জেনারেশনের যারা এগুলো পড়ছো, নিশ্চয়ই তোমাদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে??

এসব কথা মনে পড়লে ইচ্ছা করে আবার ফিরে যাই ©

গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া। এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার...
02/05/2024

গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া। এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস! অথচ ৮/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই। কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হতো। সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।

বোর্ড পরীক্ষার আগে আল-ফাতাহ, পাঞ্জেরী, পপি গাইড, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। আগের বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।

মাত্র ৮/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর ছাত্র-ছাত্রীদের বাজারে তো দূরের কথা ঘরের বাইরে দেখলেই সবাই অবাক হতো, শাসন করতো। আর এখন বাড়ী গেলে দেখি অনেক রাত পর্যন্ত ছেলেরা বাজারে আড্ডা দিচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্ররা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই। গ্রুপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস, পাব্জি, ফ্রী ফায়ার, টিকটক, চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি, গ্রুপিং করা, শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষকের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা।

সংগৃহীত পোস্ট

Address

Shahzadpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mr & Mrs Khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mr & Mrs Khan:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Shahzadpur

Show All