Nitya Chandra

Nitya Chandra Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nitya Chandra, Digital creator, Dhaka.

যে যতই বলুক, শূন্যস্থান পূরণ হয়ে যায়, আদতে একজনের শূন্যস্থান অন্যজন এসে কখনোই পূরণ করতে পারে না। (উদ্ধৃতিটি  “শূন্যস্থান...
17/06/2024

যে যতই বলুক, শূন্যস্থান পূরণ হয়ে যায়, আদতে একজনের শূন্যস্থান অন্যজন এসে কখনোই পূরণ করতে পারে না।


(উদ্ধৃতিটি “শূন্যস্থান" থেকে নেওয়া। লেখাটির লিংক প্রথম কমেন্টে দেওয়া আছে।)

ঘড়ি পরেন নিশ্চই? ✋কোন হাতে? বাম হাতে নাকি ডান হাতে❓ উত্তরটা যদি হয় বাম হাতে, তাহলে আপনার জন্য প্রশ্ন, কেনো বাম হাতে ঘড়ি ...
16/06/2024

ঘড়ি পরেন নিশ্চই?

✋কোন হাতে? বাম হাতে নাকি ডান হাতে❓

উত্তরটা যদি হয় বাম হাতে, তাহলে আপনার জন্য প্রশ্ন, কেনো বাম হাতে ঘড়ি পরেন? নিশ্চই কোন উত্তর হবে সবাই পরে তাই আমিও পরি।

প্রথম যখন ঘড়ি আবিস্কার হয় তখন হাতে পরার কথা কেউ চিন্তাও করেনি। মানে হাতে ঘড়ি রেখে সময় দেখার ব্যাপারটা। তখন ঘড়ি রাখা হত পকেটে। তাহলে কিভাবে এই ঘড়ি আমাদের হাতের কব্জিতে তার জায়গা করে নিলো, এবং কেনো বাম হাতেই?

কিন্তু এর পেছনে রয়েছে এক মজার ইতিহাস। বোর যুদ্ধের সময় যখন আমেরিকান সৈনিকরা দক্ষিন আফ্রিকার রিপাবলিক ধ্বংস করতে নামে, তখন একদল সৈনিক চামড়ার স্ট্রাপে ঘড়ি আটকে কবজিতে পরা শুরু করে। কারন তাদের মূল লক্ষ ছিলো মিলিটারি অপারেশনের প্রত্যেকটা মিনিট নথিবদ্ধ করা। আর এমনটা করতে গেলে তাদের বার বার পকেট থেকে ঘড়ি বের করতে হত। যেটা যুদ্ধের ময়দানে টাইম কিলার ছিলো।

কিন্তু বাম হাতে কেনো, কারন পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ ডানহাতি, এবং তারা ডান হাতে কাজ করতে সাচ্ছন্দবোধ করে। ডান হাতে ঘড়ি পরলে কাজ বন্ধ করে সময় দেখতে হত তাছাড়া সেই সময় ঘড়ি ছিলো খুবই ভঙ্গুর, তাই কিছুটা বাধ্য হয়েও বাম হাতেই পরতে হতো। কিন্তু এই অভ্যাসটা আমাদের মাসল মেমোরিতে পরিনত হয়।

🔥তবে মজার কথা হচ্ছে, শারীরিক গঠন অনুযায়ী, বিজ্ঞান বলে ছেলেদের ডান হাতে ও মেয়েদের বাম হাতে ঘড়ি পরা উচিৎ। কিন্তু এই নিয়মটা কেউ মানেনা।

11/06/2024
13/05/2024

আমি আমার জীবনে কখনো জিপিএ-৫ পাইনি। সবসময়ই মোটামুটি লেভেলের একটা রেজাল্ট করে আসছিলাম। আমার এসএসসি রেজাল্ট ছিলো 3.94। এইচএসসির পর এডমিশন টাইমে কঠোর পরিশ্রম করে ভর্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। এবং বর্তমানে আমি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করছি। শুধু জিপিএ-৫ দিয়েই সবকিছু হয় না, জিপিএ-৫ পায়নাই এমন অনেক ছেলে-মেয়েই পাবলিকে পড়ে। মনে রাখবে, জিপিএ-৫ পেলেই জীবনে সফলতা আসেনা। জিপিএ-৫ যারা পেয়েছো তাদের অভিনন্দন, আর যারা পাওনি কোনো সমস্যা নেই, জীবন সবেমাত্র শুরু। তোমরা যারা এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিলে, ভেবোনা জীবনের অনেক কিছু হয়ে গেছে। সবে তো মাত্র শুরু হলো!

- নাজমুল
আমাদের একজন এডমিশন শিক্ষার্থীর টাইমলাইন থেকে নেয়া।

একজন শিক্ষার্থী  অনেকদিন পড়াশোনা করেনি তার  এভাবে পড়াশোনা  করা উচিত:প্রথম দিন ১/২ ঘন্টা পড়াশোনা  করা উচিত।  ২য় দিন ২/৩ ঘ...
13/05/2024

একজন শিক্ষার্থী অনেকদিন পড়াশোনা করেনি তার এভাবে পড়াশোনা করা উচিত:

প্রথম দিন ১/২ ঘন্টা পড়াশোনা করা উচিত।

২য় দিন ২/৩ ঘন্টা,

৩য় দিন ৩/৪ ঘন্টা

৪র্থ দিন ৪/৫ ঘন্টা

৫ম দিন-৫/৬ ঘন্টা

৭ম দিন-৭/৮ ঘন্টা

৮ম দিন-৮/৯

৯ম দিন -৯/১০

১০ম দিন-১০ ঘন্টা/১১ ঘন্টা

একজন শিক্ষার্থীর অবশ্যই ৬ঘন্টা ঘুমিয়ে পড়াশোনা করা উচিত। পর্যাপ্ত ঘুমালে মনযোগ ভালো থাকে।

এভাবে ২১-২২ দিন পড়লে তোমার পড়াশোনার প্রতি ধীরে ধীরে আগ্রহ আসবে।

কিন্তু তোমরা যেভাবে পড়ো। একটা মোটিভেশনাল ভিডিও দেখেই ১০/১৫ ঘন্টা পড়তে যাও কিন্তু ১/২ দিন পর গতি হারিয়ে ফেলো। পরবর্তীতে হতাশ হয়ে যাও। এটাই স্বাভাবিক। পড়াশোনা নিয়মিত পড়তে হয় এবং অভ্যাস করতে হয়। আমার একটি কমন অভ্যাস আছে আমি সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত ভালো পড়তে পারি কিন্তু দুপুরের পর আমার ঘুম আসে কিন্তু সন্ধ্যার পর থেকে ১০ টা/১১ টা পর্যন্ত পড়তে পারি। এর কারণ কি বলো তো? আমি সকাল ৮ টা থেকে ১ টা পর্যন্ত পড়াশোনার অভ্যাস হয়ে গেছে। আবার সন্ধ্যা থেকে রাত ১০/১১ টা পপর্যন্ত পড়াশোনার অভ্যাস হয়ে গেছে। ফলে আমার ঐ সময়ে অটোমেটিক পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ আসে। এই কথাগুলোর অর্থ কি দাড়ালোঃ- আমরা নিয়মিত যা চর্চা করি তা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয় ফলে আমরা তখন অভ্যাসটি চালিয়ে যেতে পারি। সবাই এভাবে চেষ্টা করো ইনশাআল্লাহ পারবে। আর একটি বিষয় মনে রাখবে পৃথিবীতে কেউ সব বিষয় পারেনা সবার ত্রুটি থাকে তাই তুমি একটি টপিক পারছো না বলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। আমি ইংরেজি যেমন পারি আমি অংক তেমন পারিনা৷ এটাই স্বাভাবিক। একজন মানুষ সব পারলে অহংকারী হয়ে যাবে আর এটা কখনো পৃথিবীতে হয় না।

আর একটি বিষয়: যাদের পড়াশোনায় মনযোগ নেই তারা প্রথমে সহজ সহজ বিষয় গুলো পড়বে তারপর যখন সব সহজ বিষয় পড়া শেষ হবে তখন কঠিন গুলো।

এটা একটি টেকনিক। একজন শিক্ষার্থীর ১২/১৩ ঘন্টার বেশি পড়া উচিত নয়। পর্যাপ্ত ঘুম ও শারিরীক সুস্থতার কথাও মাথা রাখা উচিত।

আজকে থেকে তাহলে এভাবে শুরু করবে তো?

সবার জন্য শুভকামনা।

লিখেছেন,

Rezvi Rahman

University of Dhaka

Admission Journey for Dhaka University

বন্ধুর  লেখা জীবন নিয়ে কবিতা🥰🥰
09/05/2024

বন্ধুর লেখা জীবন নিয়ে কবিতা🥰🥰

বই কেন পড়বেন? বই পড়লে কি হয় আর না পড়লে কি হয়?বই পড়ার ১০টি কারণ যা বই সম্পর্কে আপনার ধারণা বদলে দিবে -১। মানসিক ব্যায়ামঃশ...
09/05/2024

বই কেন পড়বেন? বই পড়লে কি হয় আর না পড়লে কি হয়?

বই পড়ার ১০টি কারণ যা বই সম্পর্কে আপনার ধারণা বদলে দিবে -

১। মানসিক ব্যায়ামঃ
শরীরকে সুস্থ রাখতে যেমন ব্যায়াম এর বিকল্প নেই তেমনি একইভাবে, আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখতে মানসিক ব্যায়াম জরুরি। মানসিক ব্যায়াম না করার ফলে আমাদের চিন্তাশক্তি লোপ পায়।
ধীরে ধীরে মস্তিষ্কের এই ক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। ব্যবহার না করলে এই ক্ষমতা হারিয়ে যাবে। বই পড়া মানসিক ব্যায়াম এর একটি বড় মাধ্যম। আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখার জন্য নিয়মিত বই পড়া জরুরি।

২। মানসিক চাপ কমানোঃ
আপনি ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক জীবন, একাডেমিক কিংবা চাকরিজীবনে যতই মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন, এই সকল চাপকে আপনি পাশে সরিয়ে রাখতে পারেন যখন আপনি একটি ভালো বইয়ের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে ফেলেন।
একটি ভালো বই আপনার দুশ্চিন্তা ও অবসাদ্গুলোকে পাশে সরিয়ে আপনাকে একটি অন্য দুনিয়ায় নিয়ে যেতে পারবে, যার মাধ্যমে আপনি মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে পারবেন।

৩। জ্ঞানঃ
বই পড়লে জ্ঞান বাড়বে - একথা বলাই বাহুল্য। নতুন নতুন তথ্য যা অব্যশই কোন না কোনো দিন আপনার দরকারে আসবে। আপনার জ্ঞানের ভান্ডার যত সমৃদ্ধ হবে, আপনার জীবনের বাধা বিপত্তি গুলো অতিক্রমে আপনি ততটাই শক্তিশালী হবেন।
একটি কথা আমরা সবাই জানি - আপনার চাকরি/ব্যবসায়, আপনার সম্পত্তি, আপনার অর্থবিত্ত, আপনার স্বাস্থ্য - সবই হারিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনার অর্জিত জ্ঞান সবসময়ই আপনার সাথে থাকবে।

৪। শব্দভান্ডার বৃদ্ধিঃ
আপনি যত পড়বেন, তত নতুন নতুন শব্দ শিখবেন। আর এতেই আপনার শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে। পারস্পরিক কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ আমাদের শিক্ষাজীবন, ব্যক্তিজীবন বা কর্মজীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কর্মজীবনে তো সুন্দর ভাষা বা ভালো যোগাযোগ দক্ষতার জন্য অনেকে বেশ সমাদৃত হন।
এই দক্ষতা বৃদ্ধিতে আপনাকে সব থেকে সাহায্য করবে, 'বই পড়া'। নতুন শব্দ, এর অর্থ ও প্রয়োগ আপনাকে অনেকের মধ্যে আলাদা করে তুলতে পারে।

৫। স্মৃতিশক্তির উন্নতিঃ
তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি আমরা কে না চাই! প্রায়ই আমরা বলে থাকি, স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে, অনেক কিছু মনে থাকে না। আবার ভালো স্মৃতিশক্তির মানুষকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি।
আপনি যখন একটি বই পড়েন, আপনাকে বইয়ের চরিত্র ও তাদের ভূমিকা, তাদের পটভূমি, তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাদের ইতিহাস, সূক্ষ্মতা স্মরণে রাখতে হয়।
আর মজার ব্যাপার হলো, আপনি যখনই আপনার মস্তিষ্কে নতুন একটি স্মৃতি দেন, তা

24/04/2024

ডিপ্রেশন

24/04/2024

বাস্তবতা বড়ই কঠিন 😥😥😥

My dear friends......❤️❤️❤️I miss all😭😭😭😭
22/04/2024

My dear friends......❤️❤️❤️
I miss all😭😭😭😭

29/02/2024

নতুন কারিকুলামে পাল্টে যাচ্ছে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা। শিক্ষার্থীদের ওপর পরীক্ষার চাপ কমানোর অংশ হিসেবে এ পরিবর্তন বলছে বোর্ড। এদিকে পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়ন পদ্ধতি নির্ধারণ করতে সভা ডেকেছে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। আগামী শনিবার (২ মার্চ) অনুষ্ঠেয় সভায় দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের পাশাপাশি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত থাকবেন। এ সভায় সবকিছু চূড়ান্ত হবে বলে জানা যায়। এদিকে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, নবম-দশমের সিলেবাসে নয়, শুধুমাত্র দশম শ্রেণির সিলেবাসে হবে এসএসসি পরীক্ষা। আর এইচএসসি হবে দুইবার। একবার একাদশে, দ্বিতীয়বার দ্বাদশে।এনসিটিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, নতুন কারিকুলামে পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়নের ক্ষেত্রে একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। এই খসড়া শিক্ষামন্ত্রী এবং শিক্ষা সচিবের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে একাই কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চায় না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেজন্য শিক্ষা বোর্ডের কর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করার আহবান জানানো হয়েছিল। সেই প্রেক্ষিতে এই সভা ডাকা হয়েছে।

সমস্যা জীবনে থাকবেইব্যক্তিগত সমস্যা, পারিবারিক সমস্যা, অর্থনীতির সমস্যা অথবা অন্য কোন সমস্যাসমস্যা ছাড়া নেই কে বল?তবে স...
24/02/2024

সমস্যা জীবনে থাকবেই
ব্যক্তিগত সমস্যা, পারিবারিক সমস্যা, অর্থনীতির সমস্যা অথবা অন্য কোন সমস্যা
সমস্যা ছাড়া নেই কে বল?
তবে সমস্যায় পড়লে সমস্যার মুহূর্তে ধৈর্য ধারণ করতে হয়
সিদ্ধান্ত নিতে হয় ভেবে চিন্তে
নতুবা সমস্যার সময়ে নেওয়া ভুল সিদ্ধান্তে আরো বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হয়
এটাই সত্য, সমস্যায় পড়লে নিজেকে অসহায় মনে হয়
তাইতো কষ্টের কথা গুলো নিজের অজান্তেই অন্যকে বলা হয়
বলেই কি স্বস্তি ? মোটেই না
ভুল মানুষের সম্মুখে যদি বলে ফেলো সমস্যার কথা
পরিনামে পেতে পারো বিষাক্ত ব্যথা
বিপদে ধৈর্য ধারণ করতে হবে, পানাহ চাইতে হবে আল্লাহর কাছে
তাহলেই আল্লাহর চরম অনুগ্রহ পাবে তোমার পাশে
EM

20/02/2024

অমর একুশে🥰🥰

17/02/2024

পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত পড়াশোনার থেকে বেশি ম্যাজিক্যাল এবং কুল কিছু আবিষ্কৃত হয়নি যা আপনার চিন্তা, মানসিকতা, অর্থনৈতিক অবস্থা জাদুর মতো বদলে দিতে পারে ।

পড়াশোনার শক্তি এতোটাই জাদুকরী যে উত্তরবঙ্গের প্রত্যন্ত গ্রামের মাঠে যে ছেলে বাবাকে সাহায্য করে আলু চাষে ,যাদের সংসারে নুন আনতে পান্তা ফুরায় , যাকে সমাজের মানুষ তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে বড় স্বপ্ন দেখেছে বলে । এই ছেলেটা পড়াশোনা, শুধুই পড়াশোনার জাদুতে চলে আসতে পারেন জাপানের সবথেকে বড় বিজ্ঞান গবেষণা প্রতিষ্ঠান "রিকেন" এ । চলে যেতে পারেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার প্রফেসর পদে, শ্রেফ পড়াশোনার শক্তিতে ।

আমাদের জনপদে যখন একজন ডিভোর্সি মা তার একমাত্র মেয়েকে সম্বল ধরে জীবনটাকে কোনভাবে চালিয়ে নিচ্ছেন, সহ্য করে যাচ্ছেন তার চরিত্রের উপর ছোড়া সমাজ ও প্রতিবেশির নোংরা মাখা তীর । শুধুমাত্র পড়াশোনার জোরে এই মেয়েটি তার মা এবং তার ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারেন। চলে যেতে পারেন বাংলাদেশ সরকারের কোন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার পদে, বা রাঙ্গাতে পারেন চাইনিজ একাডেমি অব সাইন্সের বিখ্যাত কোন বিজ্ঞানির পদ ।

পড়াশোনা এতোটাই কুল যে এটা আপনার কথা বলার ধরনই বদলে দেবে, দেখবেন আপনার শ্রোতা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে আপনার কথা শুনছে । পড়াশোনা এতোটাই জাদুকরি যে এটা বদলে দেবে আপনার চিন্তার ধরন, আপনি পৃথিবীকে কখনই আর আগের মতো দেখবেন না । আপনি জীবনের হিসাবনিকাশ করবেন ভিন্ন সুত্রে ।

13/02/2024

জয় মা সরস্বতী....

Send a message to learn more

ভারতের পুরুলিয়ার গাছবাবা দুখু মাঝি মহাশয় ভারত সরকারের পদ্মশ্রী সম্মানে সম্মানিত হয়েছেন। বাংলাদেশে পুরস্কার না করে তিরস...
29/01/2024

ভারতের পুরুলিয়ার গাছবাবা দুখু মাঝি মহাশয় ভারত সরকারের পদ্মশ্রী সম্মানে সম্মানিত হয়েছেন। বাংলাদেশে পুরস্কার না করে তিরস্কার করা হতো! পুরস্কার পাওয়ার জন্য ও তদবির করতে হয়! ভারতের এর ব্যাতিক্রম সবসময় দেখা যায়! যা হোক এ বৃক্ষমানব পুরুলিয়া তথা ভারতবর্ষের গর্ব গাছ বাবা দুখু মাঝি ১২ বছর বয়স থেকে প্রায় পাঁচ হাজার গাছ লাগিয়েছেন। সাইকেলে করে বাগমুন্ডি থানার সিন্দ্রি গ্রামের পাশাপাশি বিভিন্ন অঞ্চলে উনি গাছ লাগিয়ে চলেছেন এবং গাছের বেড়া হিসাবে ব্যবহার করেন শ্মশানের অর্ধেক পুড়ে যাওয়া কাঠ, যাতে সেই কাঠ মানুষ চুরি করে না নিয়ে যায়।
বাংলাদেশ থেকে বাংলাদেশ ইতিহাস ঐতিহ্য কেন্দ্র এর পক্ষ থেকে এমন বৃক্ষপ্রেমী মানুষকে লাখ কোটি সালাম এবং অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।সমাজে দেশে এরকম কিছু মানুষ আছে পৃথিবী অনেক সুন্দর। তাঁর কল্যান হোক।

📕বই নিয়ে দশটি বিখ্যাত উক্তি১. বই কিনে কেউ কোনোদিন দেউলিয়া হয় না।           🔸সৈয়দ মুজতবা আলী২. বই হচ্ছে শ্রেষ্ঠ আত্মীয...
29/01/2024

📕বই নিয়ে দশটি বিখ্যাত উক্তি

১. বই কিনে কেউ কোনোদিন দেউলিয়া হয় না।
🔸সৈয়দ মুজতবা আলী

২. বই হচ্ছে শ্রেষ্ঠ আত্মীয়, যার সঙ্গে কোনদিন ঝগড়া হয় না, কোনদিন মনোমালিন্য হয় না।
🔸শ্রী মতি প্রতিভা বসু

৩. জীবনে তিনটি জিনিসের প্রয়োজন- বই, বই এবং বই
🔸টলস্টয়

৪. বই হচ্ছে অতীত আর বর্তমানের মধ্যে বেঁধে দেয়া সাঁকো।
🔸 শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৫. বই পড়াকে যথার্থ হিসেবে যে সঙ্গী করে নিতে পারে,তার জীবনের দুঃখ কষ্টের বোঝা অনেক কমে যায়।
🔸শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

৬. আমরা যখন বই সংগ্রহ করি, তখন আমরা আনন্দকেই সংগ্রহ করি।
🔸ভিনসেন্ট স্টারেট

৭. ভালো বই পড়া যেনো গত শতকের মহৎ লোকের সাথে আলাপ করার মতো।
🔸দেকার্তে

৮. বই পড়ার অভ্যাস নেই আর পড়তে জানে না এমন লোকের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
🔸মার্ক টোয়েইন

৯. গৃহের কোনো আসবাবপত্র বইয়ের মতো সুন্দর নয়।
🔸 সিডনি স্মিথ

১০.'রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে কিন্তু একখানা বই অনন্ত যৌবনা, যদি তেমন বই হয়।’
🔸ওমর খৈয়াম।

বাম পাশ থেকে➪︎১ম জন-টাকা উপার্জন করতে করতে পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখতে পাচ্ছে না।।➪︎২য় জন-শুধু শিক্ষা  অর্জন করতে করতে পরিপূর...
29/01/2024

বাম পাশ থেকে
➪︎১ম জন-টাকা উপার্জন করতে করতে পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখতে পাচ্ছে না।।
➪︎২য় জন-শুধু শিক্ষা অর্জন করতে করতে পরিপূর্ণ সুন্দরটা দেখতেছে না।।
➪︎৩য় জন-শিক্ষা ও অর্থ উপার্জন দুটা একসাথে করতেছে তাই পৃথিবীর আসল সৌন্দর্য্য উপভোগ করতেছে।।
➪︎৪র্থ জন- শিক্ষা এবং অর্থ কিছু না থাকাতে পুরো পৃথিবী তার জন্য অন্ধের মতো।।
এটাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাস্তবতা -

28/01/2024

"When dreams are the sky, reality is a paper plane."

স্কুল পালাতো রবীন্দ্রনাথ। নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলেন নাই। লালন বুঝলোই না স্কুল কি জিনিস। অথচ আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গব...
28/01/2024

স্কুল পালাতো রবীন্দ্রনাথ। নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলেন নাই। লালন বুঝলোই না স্কুল কি জিনিস। অথচ আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করছে।

অ্যান্ড্রু কার্নেগীকে তো ময়লা পোশাকের জন্য পার্কেই ঢুকতে দেয় নি। ৩০ বছর পরে উনি সেই পার্কটি কিনে ফেলেন আর সাইন বোর্ড লাগিয়ে দেন “সবার জন্য উন্মুক্ত”।
স্টিভ জবস শুধু মাত্র ১ দিন ভাল খাবারের আশায় ৭ মাইল দূরে পায়ে হেটে মন্দিরে যেতেন।

ভারতের সংবিধান প্রণেতা আম্বেদকর নিম্ন বর্ণের হিন্দু ছিলেন বলে স্কুলের বারান্দায় বসে বসে ক্লাস করতেন। তাঁকে ক্লাসের বেঞ্চে বসতে দেয়া হতো না, কোন গাড়ি তাঁকে নিতো না। মাইলের পর মাইল হেঁটে পরীক্ষা দিয়েছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান এর ক্যাডেট কলেজে ভর্তির টাকা হাটুরেদের নিকট থেকে টাকা তুলে যোগাড় করেছিলেন তার চাচারা। গরু না থাকায় তিনি নিজে জমিতে লাঙ্গল টেনেছেন একসময়।

সুন্দর চেহারার কথা ভাবছেন? শেখ সাদী এর চেহারা যথেষ্ট কদাকার ছিল, লতা মঙ্গেস্কারের চেহারা মোটেই সুশ্রী নয়। তৈমুর লং খোঁড়া ছিলেন, নেপোলিয়ন বেটে ছিলেন। শচীন টেল্ডুলকারের উচ্চতা তো জানাই আছে। আব্রাহাম লিঙ্কনের মুখ ও হাত যথেষ্ট বড় ছিল।

স্মৃতি শক্তির কথা ভাবছেন? আইনস্টাইন নিজের বাড়ীর ঠিকানা ও ফোন নাম্বার মনে রাখতে পারতেন না।

কিছুই আপনার উন্নতির পিছনে বাধা হতে পারে না। যদি কোন কিছু বাধা হয়ে দাঁড়ায় তবে তা আপনার ভিতরের ভয়। ভয়কে দূরে রেখে জয় করা শিখুন। সাফল্য আসবেই আজ অথবা কাল।

(সংগৃহীত)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনে যত দুঃখ বহন করেছেন- ১. তের বছর বয়সে মাতৃহারা হন।২. তাঁর বিয়ের রাতে ভগ্নিপতি মা/ রা যান। ৩. চারমা...
27/01/2024

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনে যত দুঃখ বহন করেছেন-

১. তের বছর বয়সে মাতৃহারা হন।

২. তাঁর বিয়ের রাতে ভগ্নিপতি মা/ রা যান।

৩. চারমাস পরে আত্মহত্যা করেন যার প্রেরণা ও ভালোবাসায় তিনি কবি হয়ে উঠেছেন, সেই নতুন বৌঠান কাদম্বরী দেবী।

৪. ১৯০২ কবিপত্নী মৃণালিনী দেবী ২৯, মা/ রা গেলেন l রবীন্দ্রনাথ তখন একচল্লিশ।

৫. দুই মেয়ের বিয়ের সময় শর্ত ছিল জামাইদের বিলেতে ব্যারিস্টারি ও ডাক্তারি পড়াতে বিলেত পাঠালেন। কিন্তু স্কিছুদিনের মধ্যেই রেনুকা অসুস্থ হয়ে পড়লেন। বাঁচানো গেলনা তাঁকে।

৫. ১৯০৫-এ চলে গেলেন পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৭. ১৯০৭ কনিষ্ঠ পুত্রের (১২ বছরের) কলেরায় মৃ/ ত্যু।

৮. ১৯১৩ রবীন্দ্রনাথ নোবেল পেলেন l

৯. ১৯১৮ বড়মেয়ে বেলি অসুস্থ, বেলাকে প্রতিদিন গাড়িতে করে দেখতে যেতেন কবি। বাবার হাত ধরে মেয়ে বসে থাকত বিছানায়। আর তখন রবীন্দ্রনাথের জামাই শরৎ টেবিলের ওপর পা তুলে সিগারেট খেতে খেতে রবীন্দ্রনাথকে ব্যাঙ্গ-বিদ্রুপ করতেন। একদিন বেলাকে দেখতে গিয়ে মাঝপথে শুনলেন সে মা/ রা গেছে। মেয়েকে শেষ দেখা না দেখে ফিরে এলেন বাড়ি। পুত্র রথীন্দ্রনাথ লিখেছেন বাড়িতে এসে তিনি কাউকে বুঝতে দিলেন না কি শোকে, কি অপমানে, কি অসহ্য বেদনার মধ্য দিয়ে তিনি সন্তানকে হারিয়েছেন।

১০. কবির ছোটমেয়ে মীরার বিয়ে দিয়েছিলেন নগেন্দ্রনাথের সঙ্গে যাকে বিলাতে কৃষিবিজ্ঞানী করার জন্য প্রতিমাসে সেইসময় পাঁচশ টাকা করে পাঠাতেন, আর নগেন্দ্র চিঠি লিখে আরও টাকা পাঠানোর তাগাদা দিতেন। প্রত্যুত্তরে কবি লিখতেন, আমার জমিদারী থেকে প্রতিমাসে পাঁচশ টাকাই পাই, তার পুরোটাই তোমাকে পাঠাই। সেই নগেন্দ্র বিলাত থেকে ফিরে দুই সন্তান সহ মীরাকে পরিত্যাগ করে অন্যত্র চলে যান। কবির তিন জামাই যাদের প্রত্যেককে বিদেশে পড়িয়ে তিনি প্রতিষ্ঠিত করেছেন, তারা প্রতেকেই কোন না কোন ভাবে কবিকে দুঃখ দিয়েছেন। সারাজীবনে কবি দুঃখ পেয়েছেন বারেবারে, অপমানিত-উপেক্ষিতও হয়েছেন অসংখ্যবার।

১১. আর্জেন্টিনার কবিপ্রেমী লেখিকা ভিক্টোরিয়া ওকাম্পর সাথে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে কুৎসা করে সংবাদপত্রও প্রকাশিত হয়েছে।

১২. কবি তখন ৬৪, নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত বিশ্ববরেণ্য সাহিত্যিক l কবির নোবেল প্রাপ্তি নিয়েও কিছু লোক তাঁকে ব্যাঙ্গও করেছিলেন। চিঠি লিখে কবির কাছে জানতে চাইছেন নোবেল পুরস্কার পাওয়ার টেকনিক, সেক্ষেত্রে ভাবী পুরস্কারপ্রাপক কবিকে অর্ধেক টাকা দিতেও রাজি।

১৩. শান্তিনিকেতনে সাক্ষাৎ করতে এসে কেউ কবিকে বলছেন, রবিবাবু আপনি কি এখনো কবিতা-টবিতা লেখেন নাকি? মানে অতোগুলো টাকা পাওয়ার পর আবার কেউ লেখে নাকি! অথচ অনেকেই জানেননা, নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তির খবরটা প্রশান্তচন্দ্র মহলনাবিশ যখন কবিকে দেন তখন কবির প্রথম প্রতিক্রিয়া ছিল, ‘ যাক, ওই টাকায় এবার বিশ্বভারতীর সেচখাল কাটার সংস্থানটা হবে’। যারা কবি বা লেখক তারা সকলেই সমাজের কাছে একটা স্বীকৃতি চায়, রবীন্দ্রনাথ বহুদিন সেটা বাঙালি সমাজের কাছে পাননি। তাই নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর তাঁকে যখন সম্বর্ধনা দেওয়া হলো তখন তিনি বললেন, ‘আমি এই সম্মানের পাত্রকে ওষ্ঠ পর্যন্ত তুলব কিন্তু গলা পর্যন্ত যেতে দেবনা’। কতবড় অভিমান ও দুঃখ থাকলে এ কথা বলা যায়!

১৪. রবীন্দ্রনাথ নিজেই বলেছেন, 'পৃথিবীতে এসে যে ব্যক্তি দুঃখ পেলনা, সে লোক ঈশ্বরের কাছ থেকে সব পাওয়া পেলনা’। বারেবারে মৃত্যু-দুঃখ-অপমান রবীন্দ্রনাথকে শাণিত করেছে সৃষ্টিপথে, নির্মোহ করেছে জগৎসংসারে, নস্টালজিক করেছে ক্ষণেক্ষণে। তাই তিনি বলতে পেরেছেন, ‘ আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে। তবুও শান্তি, তবুও আনন্দ, তবুও অনন্ত জাগে’। আমরাও যেন সদা তাঁর সুরে সুর মিলিয়ে বলতে পারি, “ মনেরে আজ কহ যে/ ভালো মন্দ যাহাই আসুক/ সত্যরে লও সহজে”।

Collected

– I just got recognized as one of their top fans! 🎉 SARM MUSIC With
26/01/2024

– I just got recognized as one of their top fans! 🎉 SARM MUSIC With

অভাব কাকে বলে ? 😢😢😥অর্থনীতি ক্লাসে বয়স্ক একজন স্যার, রুমে ঢুকেই সামনে বসা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলেন, বলো তো, অভাব কাকে বলে ?...
25/01/2024

অভাব কাকে বলে ? 😢😢😥
অর্থনীতি ক্লাসে বয়স্ক একজন স্যার, রুমে ঢুকেই সামনে বসা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলেন,
বলো তো, অভাব কাকে বলে ?

-'অর্থনীতিতে বস্তুগত বা অবস্তুগত কোনো দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্খাকে 'অভাব' বলে।'
ছেলেটি উত্তর দিল।

-এটা তো অর্থনীতির ভাষা,
সাধারণ ভাবে অভাব কাকে বলে ? অর্থাৎ 'অভাব' বলতে তুমি ঠিক কি বোঝ ?

ছেলেটি মাথা নিচু করে বেঞ্চের দিকে তাকিয়ে আছে।
কি বলবে ভাবছে সে।
স্যার আবার তাড়া দিলেন
'বল' ...

ছেলেটি এবার বলতে শুরু করল।

১। আমি কলেজে আসার সময় মা আমাকে ভাড়া দিতে গিয়ে তার ব্যাগ তন্ন তন্ন করে খুঁজে অনেক কষ্টে ২০/৩০ টাকা বের করে দেন,
আর আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে ৫/৭ মিনিট পর বাড়িতে ফিরে ভাড়ার টাকাটা মাকে দিয়ে বলি, মা! আজ কলেজে ক্লাস হবে না।
মা তখন বলেন, আগে খবর নিবি না ক্লাস হবে কিনা ?
মায়ের সাথে এই লুকোচুরি হচ্ছে 'অভাব'।

২। বাবা যখন রাত করে বাড়ি আসেন মা তখন বাবাকে জিজ্ঞেস করেন এত রাত হলো কেন ফিরতে ?
বাবা বলেন, 'ওভারটাইম' ছিল।
'ওভারটাইম' না করলে সংসার কিভাবে চলবে ? বাবার এই অতিরিক্ত পরিশ্রম হচ্ছে আমার কাছে 'অভাব'।

৩। ছোট বোন মাস শেষে প্রাইভেট টিচারের টাকা বাবার কাছে চাইতে যখন সংকোচবোধ করে সেটাই 'অভাব'।

৪. মাকে যখন দেখি ছেঁড়া কাপড়ে সেলাই দিতে দিতে বলে কাপড়টা অনেক ভাল আরো কিছুদিন পরা যাবে এটাই 'অভাব'।

৫। মাস শেষে টিউশনির পুরো টাকাটা মায়ের হাতে দিয়ে বলি,
মা এটা তুমি সংসারে খরচ করো,
মা তখন একটা স্বস্তির হাসি হাসেন।
এই স্বস্তির হাসি হচ্ছে 'অভাব'।

৬। বন্ধুদের দামী স্মার্টফোনের ভিড়ে নিজের নর্মাল ফোন লজ্জায় যখন লুকিয়ে রাখি এই লজ্জাই আমার কাছে 'অভাব'।

৭। অভাবী হওয়ায় কাছের মানুষগুলো যখন আস্তে আস্তে দূরে সরে যায়,এই দূরে সরে পড়াটাই আমার কাছে 'অভাব'। ....

পুরো ক্লাসের সবাই দাঁড়িয়ে গেল!
অনেকের চোখে জল!

স্যার ও চোখের জল মুছতে মুছতে ছেলেটিকে কাছে টেনে নিলেন।💝

বস্তুতঃ আমাদের সহপাঠীদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে,
যারা কয়েক মাস অপেক্ষা করেও বাড়ি থেকে সামান্য টাকা পায় না।
সব দুঃখ-কষ্টকে আড়াল করে হাসিমুখে দিনের পর দিন পার করে দেয় খেয়ে না খেয়ে!
তাদের হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা কষ্ট টুকু বুঝার সুযোগ হয়তো আমাদের হয়ে ওঠে না!

এটাই বাস্তব !

সংগৃহীত

Address

Dhaka

Telephone

+8801727598153

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nitya Chandra posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nitya Chandra:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All