14/08/2022
⭕সুপার বাংলা সাজেশন!একবার চোখ বুলিয়ে যেতে চাইলে শেয়ার করে টাইম লাইনে সংগ্রহে রাখুন।
সংখ্যাতত্ত্ব::: স্বরবর্ণ - ১১টি।
অ আ ই ঈ উ ঊ ঋ এ ঐ ও ঔ।
ব্যঞ্জনবর্ণ - ৩৯ টি।
ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড ঢ ণ ত থ দ ধ ন প ফ ব ভ ম য র ল শ ষ স হ ড় ঢ় য় ৎ ং ঃ ঁ । . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
√ মৌলিক স্বরধ্বনি - ৭ টি।
√ যৌগিক স্বরধ্বনি - ২৫টি।
√ হ্রসস্বর স্বরধ্বনি - ৪ টি।
√ দীর্ঘস্বর স্বরধ্বনি - ৭টি।
√ মাত্রাহীন - ১০ টি।
√ অর্ধমাত্রা - ৮ টি।
√ পূর্ণমাত্রা - ৩২ টি।
√ কার - ১০ টি।
√ স্পর্শবর্ণ - ২৫ টি।
১। যৌগিক স্বরজ্ঞাপক বর্ণ কতটি?-- ২ টি।
২। মৌলিক স্বরধ্বনিগুলো কি কি?-- অ, আ, ই, উ, এ, অ্যা, ও।
৩। যৌগিক স্বরজ্ঞাপক বর্ণগুলো কি কি?-- ঐ, ঔ
ঐ=ও+ই, ঔ=ও+উ।
৪। কণ্ঠ বর্ণ কোনগুলি?-- ক, খ, গ, ঘ, ঙ।
৫। তালব্য বর্ণ কোনগুলি?-- চ, ছ, জ, ঝ, ঞ।
৬। মূর্ধণ্য বর্ণ কোনগুলি?-- ট, ঠ, ড, ঢ, ণ।
৭। দন্ত বর্ণ কোনগুলি?--ত, থ, দ, ধ, ন।
৮। ওষ্ঠ বর্ণ কোনগুলি?--প, ফ, ব, ভ,ম।
৯। ঙ, ঞ, ণ, ন, ম -- নাসিক্য বর্ণ।
১০। নাসিক্য বর্ণের অপর নাম কি?-- অনুনাসিক বা সানুনাসিক বর্ণ।
১১। অন্তঃস্থ বর্ণ কোনগুলি?-- য, র, ল।
১২। শ, ষ, স -- শিশধ্বনি/ উষ্মধ্বনি।
১৩। ড়, ঢ় -- তাড়নজাত ধ্বনি।
১৪। খন্ডব্যঞ্জন কোনটি?-- ৎ।
১৫। অঘোষ হ ধ্বনির বর্ণরূপ কোনটি?-- ঃ।
১৬। পরাশ্রিত বর্ণ কোনগুলি?-- ৎ, ং, ঃ।
১৭। কোনটি নিলীন বর্ণ -- অ।
////
১) ভাষার মূল উপাদান – ধ্বনি।
২) আভরণ শব্দের অর্থ – অলংকার।
৩) মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন এখানে কিংবা – বিয়োজক অব্যয়।
৪) ঢাকের কাঠি বাগধারার অর্থ – তোষামুদে।
৫) বাবুর্চি – তুর্কি শব্দ।
৬) শুদ্ধ বানান – মূর্ধন্য।
৭) চীনা শব্দ – চা, চিনি।
৮) ভাষায় সর্বনাম ব্যবহারের উদ্দেশ্য – বিশেষ্যের পুনরাবৃত্তি দূর করা।
৯) সন্ধির প্রধান সুবিধা – উচ্চারণে।
১০) কর্মভোগ এড়ানো যায় না এখানে কর্ম অর্থ – কৃতকর্ম।
১১) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে? এখানে না – প্রশ্নবোধক অর্থে।
১২) পাবক শব্দের সমার্থ – অগ্নি।
১৩) লোকটা যে পিছনে লেগেই রয়েছে, কী বিপদ!! এখানে কী – বিরক্তি বোঝায়।
১৪) তুমি যাও – অনুজ্ঞা।
১৫) সমার্থক নয় – মরৎ।
১৬) The window panes steamed up এর বাংলা – জানালার কাচ ঝাপসা হয়ে গেল।
১৮) সমাস গঠিত শব্দ – নরপুঙ্গর ( দ্বন্দ্ব সমাস)।
১৯) যৌবন এর বিপরীত শব্দ – জরা।
২০) ছেমড়া শব্দটি – সংস্কৃত।
২১) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ – উৎকর্ষতা।
২২) অমিত্রাক্ষর ছন্দের বৈশিষ্ট্য – অন্তমিল থাকেনা।
২৩) চাঁদ – তদ্ভব শব্দ।
২৪) পুণ্যে মতি হোক এখানে পুণ্যে – বিশেষ্য।
২৫) তার বয়স বেড়েছে কিন্তু বুদ্ধি বাড়েনি – যৌগিক বাক্য।
২৬) আনারস, চাবি – পর্তুগিজ শব্দ।
২৭) শুদ্ধ বানান – নির্নিমেষ।
২৮) দশানন কোন সমাস – বহুব্রীহি।
২৯) সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়।
৩০) ইহলোকে যা সামান্য নয় – আলোক সামান্য।
৩২) ভাষায় সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায় – সাধু ভাষায়।
৩৩) রাত্রির সমার্থক নয় – বারিদ।
৩৪) ব্রজবুলি হলো – মৈথিলি ভাষার একটি উপভাষা।
৩৫) অভিধানে আগে বসবে – চাঁটি শব্দি।
৩৬) গাহি সাম্যের গান, ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান – নজরুলের সাম্যবাদী কবিতার লাইন।
৩৭) অভিনিবেশ শব্দের অর্থ – মনোযোগ।
৩৮) সঠিক বাক্য – আমার কথাই প্রমাণিত হলো।
৩৯) সন্ধ্যায় সূর্য অস্ত যায় – নিত্যবৃত্ত অতীত।
৪০) সাধুরীতির বৈশিষ্ট্য – সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠন পদ্ধতি মেনে চলে।
৪১) ঢাক ঢাক গুড় গুড় বাগধারার অর্থ – গোপন রাখার প্রয়াস।
৪২) কোনটি পরিচ্ছদ – শিমুল।
৪৩) যৌগিক বিশোষণের উদাঃ – পন্ডিত জনোচিত উক্তি।
৪৪) প্রত্যয়ান্ত শব্দ – পিপাসা।
৪৫) কোন ত্রয়ীবানান শুদ্ধ – মুমূর্ষু, সংঘর্ষ, বিমর্ষ।
৪৬) কোনটি অঙ্গ ভূষণ – মেখলা।
৪৭) Transliteration এর পরিভাষা – প্রতিবর্ণীকরন।
৪৮) তুলনাজ্ঞাপক শব্দ – প্রমিত।
৪৯) বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত পত্রিকা – কবিতা।
৫০) শুব্দ বানান – মুমূর্ষু।
৫১) যে নারী প্রিয় কথা বলে – প্রিয়ংবদা।
৫২) Executive – এর পরিভাষা – নির্বাহী।
৫৩) পর্যালোচনা এর সন্ধি বিচ্ছেদ – পরি + আলোচনা।
৫৪) মেধাবী শব্দের প্রকৃতি প্রত্যয় – মেধা + বিন।
৫৫) গোঁফ খেজুরে অর্থ – নিতান্ত অলস।
৫৬) অন্ধজনে দেহ আলো। এখানে অন্ধজনে কোন কারকে কোন বিভক্তি – সম্প্রদানে ৭মী।
৫৭) কচ্ছপের কামড় বাগধারার অর্থ – নাছোড়বান্দা।
৫৮) লাঠা লাঠি – বহুব্রীহি সমাস।
৫৯) ভুল প্রতিশব্দ – ইচ্ছা- পরশ্রীকাতরতা।
৬০) সৌম্য এর বিপরীত – উগ্র।
৬১) আপদ এর বিপরীত শব্দ – সম্পদ।
৬২) ভূত এর বিপরীত শব্দ – ভবিষ্যৎ।
৬৩) শান্ত এর বিপরীত শব্দ – অনন্ত।
৬৪) কৃতঘ্ন এর বিপরীত শব্দ – কৃতজ্ঞ।
৬৫) অশুদ্ধ বাক্য – সর্বদা পরিস্কৃত থাকিবে।
৬৬) শুদ্ধ বাক্য – তুমি কি ঢাকা যাবে?
৬৭) শুদ্ধ বাক্য – রহিমা পাগল হয়ে গেছে।
৬৮) শুদ্ধ বাক্য – বুনো ওল, বাঘা তেতুল।
৬৯) বায়ু শব্দের সমার্থক শব্দ – বাত।
৭০) চাঁদ এর সমার্থক শব্দ – নিশাপতি।
৭১) সমুদ্র শব্দের সমার্থক – পাথার।
৭২) রাজা শব্দের সমার্থক – নরেন্দ্র।
৭৩) জল শব্দের সমার্থক শব্দ – অম্বু।
৭৪) জীবন্মৃত এর ব্যাসবাক্য – জীবিত থেকেও যে মৃত।
৭৫) অরুন এর প্রতিশব্দ নয় – বিজলী।
৭৬) নিকেতন এর প্রতিশব্দ নয় – তোয়।
৭৭) রামা এর প্রতিশব্দ নয় – সুত।
৭৮) শিক্ষককে শ্রদ্ধা কর। এখানে শিক্ষককে – সম্প্রদানে ৭মী বিভক্তি।
৭৯) পৌরসভা কোন সমাস – ৬ষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস।
৮০) অর্ক এর প্রতিশব্দ নয় – অনিল।
৮১) কোনটি সঠিক – আপাদমস্তক।
৮২) দশানন কোন সমাস – বহুব্রীহি সমাস।
৮৩) ভূত এর বিপরীত শব্দ – ভবিষ্যত।
৮৪) রক্ত করবী – নাটক।
৮৫) বসুমতী শব্দের সমার্থক – ধরিত্রী।
৮৬) পরার্থ শব্দের অর্থ – পরোপকার।
৮৭) যে নারী প্রিয় কথা বলে – প্রিয়ংবদা।
৮৮) বৃষ্টি এর সন্ধি বিচ্ছেদ – বৃষ+তি।
৮৯) রবীন্দ্রনাথের রচনা নয় – বিষের বাঁশী।
৯০) গুরুজনে ভক্তিকর এখানে গুরুজনে – কর্মকারক।
৯১) surgeon এর পরিভাষা – শল্য চিকিৎসক।
৯২) পর্যালোচনার সন্ধি বিচ্ছেদ – পরি + আলোচনা।
৯৩) অম্বর শব্দের অর্থ – আকাশ।
৯৪) নিরানব্বইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি।
৯৫) শুদ্ধ বানান – পিপীলিকা।
৯৬) প্রবচন – পুরোনো চাল ভাতে বাড়ে।
৯৭) দারিদ্রতা শব্দটি অশুদ্ধ – প্রত্যয়জনিত কারনে।
৯৮) কোন বানানটি সঠিক – ভদ্রোচিত।
৯৯) উনপাঁজুরে শব্দের অর্থ – দুর্বল।
১০০) উত্তম পুরুষের উদাহরণ – আমি।
১০১) দিনের আলো ও সন্ধ্যার আঁধারে মিলন–গোধূলী।
১০২) যা দীপ্তি পাচ্ছে – দেদীপ্যমান।
১০৩) আকাশ শব্দের সমার্থক নয় – হিমাংশু।
১০৪) দেশী শব্দ – চাল, চুলা।
১০৫) সন্ধি শব্দের বিপরীত শব্দ – বিয়োগ।
১০৬) কোনটির লিঙ্গান্তর হয় না – কবিরাজ।
১০৭) সকল সভ্যগণ এখানে উপস্থিত ছিলেন এর শুব্দ রুপ – সভ্যগণ এখানে উপস্থিত ছিলেন।
১০৮) বাঁধ্ + অন = বাঁধন। কোন শব্দ – কৃদন্ত শব্দ।
১০৯) ধাতু কয় প্রকার – ৩ প্রকার।
১১০) রচনাটির উৎকর্ষতা অনস্বীকার্য এর শুব্দ রুপ – রচনাটির উৎকর্ষ অনস্বীকার্য।
১১১) দশে মিলে করি কাজ এখানে দশে – কর্তৃকারকে ৭মী বিভক্তি।
১১২) স্বরসংগতির উদাহরন – দেশী> দিশী।
১১৩) পাতায় পাতায় পড়ে নিশির শিশির এখানে পাতায় পাতায় – অধিকরণে ৭মী বিভক্তি।
১১৪) যে বহু বিষয় জানে – বহুজ্ঞ।
১১৫) যৌগিক স্বরধ্বনি – ঐ,ঔ।
১১৬) যা অধ্যয়ন করা হয়েছে – অধীত।
১১৭) যিনি বক্তৃতা দানে পটু – বাগ্মী।
১১৮) কষ্টে অতিক্রম করা যায় যা – দুরাতিক্রম্য।
১১৯ The rose is a fragrant flower এর বাংলা – গোলাপ সুগন্ধি ফুল।
১২০) পত্রের গর্ভাংশ বলে – মূল বিষয়কে।
১২১) কে জানে দেশে সুদিন আসবে কিনা। বাক্যটি প্রকার করে – অনশ্চিয়তা।
১২২) প্রদীপ নিভে গেল। বাক্যটি – সাধারণ অতীত কালের।
১২৩) সংশয় এর বিপরীত – প্রত্যয়।
১২৪) আরোহন এর বিপরীত – অবরোহণ।
১২৫) সূর্য এর প্রতিশব্দ – আদিত্য।
১২৬) জসীমউদদীন রচিত গ্রন্থ – সোজন বাদিয়ার ঘাট।
১২৭) শুদ্ধ বাক্য – আজ কাল বানানের ব্যাপারে সব ছাত্রই অমনোযোগী।
১২৮) শুদ্ধ বানান – আলস্য, ঘূর্ণায়মান।
১২৯) প্রতিশব্দ নয় – আগুন – কর, আনন্দ- দিপ্তী, বন- সরোজ।
১৩০) যে সত্য কথা বলে, তাকে সকলে বিশ্বাস করে এর সরল বাক্য – সত্যবাদীকে সকলে বিশ্বাস করে।
১৩১) সঠিক অর্থ সমূহ – হাতের পাঁচ- শেষ সম্বল, চাঁদের হাট- প্রিয়জন সমাগম, কাক নিদ্রা- অগভীর
নিদ্রা, শিরে সংক্রান্তি – আসন্ন বিপদ, একচোখা – পক্ষপাত দুষ্টু।
১৩২) হরতাল – গুজরাটি শব্দ।
১৩৩) শুদ্ধ বানান – স্বায়ত্তশাসন।
১৩৪) অপপ্রয়োগের দৃষ্টান্ত – একত্রিত।
১৩৫) শকট শব্দের অর্থ – মাছ।
১৩৬) শেষ লেখা কি জাতীয় রচনা – কাব্য।
১৩৭) যে বিষয়ে কোন বিবাদ নেই – অবিসংবাদী।
১৩৮) বাংলা উপসর্গ – অনা।
১৩৯) চন্ডীদাস যে যুগের কবি – মধ্যযুগ।
১৪০) কলা দেখানো অর্থ – ফাঁকি দেয়া।
১৪১) বেগম রোকেয়ার রচনা নয় – পদ্মনী।
১৪২) প্রথম বাংলা পত্রিকা – দিকদর্শন।
১৪৩) হাত চালাও মানে – তাড়াতাড়ি করা।
১৪৪) কোন রচনার জন্য নজরুলের জেল হয় – আনন্দময়ীর আগমনে।
১৪৫) বঙ্কিম এর বিপরীত –ঋজু।
১৪৬) অপোগন্ড শব্দের অর্থ – অপ্রাপ্তবয়স্ক, অপদার্থ।
১৪৭) বাবা – তুর্কি শব্দ।
১৪৭) বাজারে কাটা অর্থ – বিক্রি হওয়া।
১৪৮) বীরবল ছদ্মনাম – প্রমথ চৌধুরী।
১৪৯) সওগাত শব্দের অর্থ – উপহার।
১৫০) ব্যাঘাত এর বিশেষণ – ব্যাহত।
১৫১) ফুলদানি শব্দের দানি- র ভাষিক পরিচয়, – শব্দপ্রত্যয়।
১৫২) সিডর – সিংহলি ভাষার শব্দ।
১৫৩) দোহারা শব্দের অর্থ – মোটাও নয়, রোগাও নয়।
১৫৪) অপপ্রয়োগের দৃষ্টান্ত – নির্ভরশীলতা।
১৫৫) Barren শব্দরে অর্থ – ঊষর।
১৫৬) অশুদ্ধ বানান – মরুদ্যান, আয়ত্ব।
১৫৭) জঙ্গম শব্দের অর্থ – গতিশীল।
১৫৮) ক্ষুণ্নিবৃত্তি এর সন্ধিবিচ্ছেদ – ক্ষুধ+ নিবৃত্তি।
১৫৯) বায়স শব্দের অর্থ – কাক।
১৬০) সন্ধি ব্যাকরণের আলোচিত হয় – ধ্বনিতত্ত্বে।
১৬১) রাবণের চিতা বাগধারার অর্থ – চির অশান্তি।
১৬২) শিখা পত্রিকা কোন সংগঠনের – মুসলিম সাহিত্য সমাজ।
১৬৩) বিজ্ঞান শব্দের বি উপসর্গের অর্থ – বিশেষ।
১৬৪) দশে মিলে করি কাজ বাক্যে দশে – কর্তৃকারকে ৭মী বিভক্তি।
১৬৫) এ সাবানে কাপড় কাচা চলবে না এখানে সাবানে – করনে ৭মী।
১৬৬) জানালা শব্দটি – ফারসি শব্দ।
১৬৭) বাংলা ভাষার প্রথম সাময়িকী – দিকদর্শন।
১৬৮) ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎপত্তি – গৌড়ীয় প্রাকৃত থেকে।
১৬৯) পড়েছি মোগলের সাথে খানা খেতে হবে এক সাথে। এর অর্থ – বিপদে পড়ে কাজ করা।
১৭০) শুদ্ধ বানান – মুহুর্মুহু।
১৭১) যে পুরুষ বাচক শব্দের দুটি স্ত্রী বাচক শব্দ আছে – ভাই।
১৭২) টীকা ভাষ্য বাগধারাটির অর্থ – দীর্ঘ আলোচনা।
১৭৩) পাথরে পাঁচ কিল বাগধারার অর্থ – প্রবল সৌভাগ্য।
১৭৪) বহুব্রীহি সমাস – দশানন।
১৭৫) পানির সমার্থক শব্দ – উদক।
১৭৬) কোথাও উন্নত কোথাও অবনত এক কথায়– বন্ধুর।
১৭৭) যা লাফিয়ে চলে – প্লবক।
১৭৮) বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা – সরল বাক্য।
১৭৯) তার বয়স বাড়লেও বুদ্ধি বাড়েনি – সরল বাক্য।
১৮০) সমুদ্র শব্দের সমার্থক – পাথার।
১৮১) ঐহিক এর বিপরীত শব্দ – পারত্রিক।
১৮২) নাটিকা কোন অর্থে স্ত্রীবাচক শব্দ – ক্ষুদ্রার্থে।
১৮৩) দ্বিগু সমাস – চৌরাস্তা।
১৮৪) যার চক্ষুলজ্জা নাই – চশমখোর।
১৮৫) যা অবশ্যই ঘটবে – অবশ্যম্ভাবী।
১৮৬) শুদ্ধ বানান – স্বায়ত্তশাসন।
১৮৭) শুদ্ধ বানান – অগ্নিবীণা।
১৮৮) ধর্মের ষাঁড় বাগধারার অর্থ – স্বার্থপর।
১৮৯) একচোখা – পক্ষপাত দুষ্টু।
১৯০) বাংলায় স্বরবর্ণ -১১ টি।
১৯১) মাত্রাহীন বর্ণ – ১০টি।
১৯২) ষাট বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব – হীরক জয়ন্তী।
১৯৩) ভুল সন্ধি বিচ্ছেদ – দু+ লোক= দ্যুলোক।
১৯৪) বাবা শব্দটি – তুর্কি।
১৯৫) হাসি দিয়ে ঘরটিকে ভরিয়ে রাখত সে। এখানে – দিয়ে হলো – অনুসর্গ।
১৯৬) বগুড়ার চিনিপাতা দই সুস্বাদু। বাক্যটির চিনিপাতা – করণ কারক।
১৯৭) সংবাদপত্র – মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।
১৯৮) ভানুমতির খেল মানে – ভেলকি বাজি।
১৯৯) সকল ছাত্ররাই যথাসময়ে উপস্থিত হয়েছে – বচনের ভুল।
২০০) সুসময়ের বন্ধু – বসন্তের কোকিল।
২০১) সমুদ্র শব্দের সমার্থক নয় – অদ্রি।
২০২) অশুদ্ধ বানান – ভূল।
২০৩) খদ্দর -গুজরাটি শব্দ।
২০৪) সঠিক ণ এর ব্যবহার হয়েছে – তৃষ্ণা শব্দে।
২০৫) জাতি+ অভিমান – জাত্যভিমান।
২০৬) কোনটি প্রবন্ধ – কালান্তর।
২০৭) ক্ষুদ্র অর্থে উপ ব্যবহৃত হয়েছে – উপসাগর শব্দে।
২০৮) কন্যার সমার্থক শব্দ নয় – সহোদরা।
২০৯) বাহুল্যদোষে দুষ্টু শব্দটি – অধীনস্থ।
২১০) অপাদান কারক – ট্রেন স্টেশন ছেড়েছে।
২১১) পশ্চাতে জন্মেছে যে – অনুজ।
২১২) হরতাল - গুজরাটি শব্দ।
২১৩) শীতার্থ এর সন্ধি বিচ্ছেদ – শীত+ঋত।
২১৪) কুলি শব্দের স্ত্রী বাচক – কামিন।
২১৫) তুষার শুভ্র – উপমান কর্মধারয় সমাস।
২১৬) শৈত্য শব্দের বিশেষণ পদ – শীতার্ত।
২১৭) যেহেতু তুমি বেশি নম্বর পেয়েছ, সুতরাং তুমি প্রথম হবে – জটিল বাক্য।
২১৮) শুদ্ধ – সাক্ষ্যদান।
২১৯) সংগীত এর সন্ধি বিচ্ছেদ – সম+ গীত।
২২০) বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে -প্রাতিপদিক।
২২১) যে সমাসের পূর্ব পদের বিভক্তি লোপ হয় না – অলুক সমাস।
২২২) শুদ্ধ বানান – মুমূর্ষু।
২২৩) ‘ধ্বনি দিয়ে আট বাঁধা শব্দই ভাষার ইট’ এই ইটকে বাংলা ভাষায় বলে– বর্ণ।
২২৪) ষড়ঋতু এর সন্ধি বিচ্ছেদ – ষট্ + ঋতু।
২২৫) অপমান শব্দের অপ উপসর্গটি যে অর্থে ব্যবহৃত – বিপরীত।
২২৬) ইচ্ছা শব্দের বিশেষণ – ঐচ্ছিক।
২২৭) নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশী। নিশীথ – বিশেষণ।
২২৮) যা বলা হয়নি – অনুক্ত।
২২৯) অক্ষির সমীপে – সমক্ষ।
২৩০) পুষ্প এর সমার্থক নয় – অবনী।
২৩১) গোঁফ খেজুরে বাগধারার অর্থ – নিতান্ত অলস।
২৩২) রাবনের চিতা – চির অশান্তি।
২৩৩) হনন করার ইচ্ছা – জিঘাংসা।
২৩৪) শুদ্ধ বানান – কৃষিজীবী।
২৩৫) কোর্মা – তুর্কি শব্দ।
২৩৬) তদ্ভব শব্দ – চাঁদ।
২৩৭) অপলাপ শব্দের অর্থ – অস্বীকার।
২৩৮) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ – উৎকর্ষ, উৎকৃষ্ট, উৎকৃষ্টতা।
২৩৯) পুণ্যে মতি হোক। পুণ্যে – বিশেষ্য রুপে ব্যবহৃত।
২৪০) সমাস ভাষাকে – সংক্ষেপ করে।
২৪১) তিনি দরিদ্র কিন্তু খুব উদার – যৌগিক বাক্য।
২৪২) শুদ্ধ বাক্য – সে এমন রুপবতী যেন অপ্সরা।
২৪৩) যে ব্যক্তির দুহাত সমান চলে – সব্যসাচী।
২৪৪) সূর্য এর প্রতিশব্দ – আদিত্য।
২৪৫) সৌভাগ্যের বিষয় – একাদশে বৃহষ্পতি।
২৪৬) পদ বলতে বোঝায় – বিভক্তিযুক্ত শব্দ বা ধাতু।
২৪৭) হাতের পাঁচ অর্থ – শেষ সম্বল।
২৪৮) সুন্দর মাত্রেরই একটা আকর্ষণ শক্তি আছে। এখানে সুন্দর – বিশেষ্য।
২৪৯) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে?? এখানে না – হ্যাঁ বাচক।
২৫০) যেই তার দর্শন পেলাম, সেই আমরা প্রস্থান করলাম – মিশ্র বাক্য।
২৫১) উপসর্গ – অতি।
২৫২) ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে – প্রমথ চৌধুরী।
২৫৩) কাশবনের কন্যা – উপন্যাস, শামচ্ছুদ্দিন আবুল কালাম।
২৫৪) যে সমাসের পূর্ব পদ সংখ্যাবাচক এবং সমস্ত পদের দ্বারা সমাহার বোঝায় তাকে বলে –দ্বিগু সমাস।
২৫৫) প্রথম বাংলা থিসরাস বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেন – অশোক মুখোপাধ্যায়।
২৫৬) নিরানব্বইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি।
২৫৭) কষ্টে অতিক্রম করা যায় না যা - দুরতিক্রম্য।
২৫৮) উৎকর্ষতা যে কারনে অশুদ্ধ – প্রত্যয়জনিত কারনেহ
২৫৯) কোনটি ঠিক – বহিপীর (নাটক)।
২৬০) ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ রচনা করেন – সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
২৬১) ক্রিয়াপদ – সব সময়ে বাক্যে থাকবে।
২৬২) আহোরণ শব্দের বিপরীত – অবরোহন।
২৬৩) ছাই চাপা আগুন যে অর্থ প্রকাশ করে – অন্তরে বিদ্যমান অথচ বাইরে প্রকাশের অসাধ্য এমন।
২৬৪) যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে– অবিমৃষ্যকারী।
২৬৬) সঠিক বাক্য–মনোরম উদ্যানে ভ্রমণ দূরাকাঙক্ষা।
২৬৭) চৌহদ্দি – ফারসি+ আরবি।
২৬৮) সর্বাঙ্গে ব্যাথা ঔষধ দিব কোথা। বাক্যে ঔষধ – কর্মে শূন্য।
২৬৯) বেটাইম – ফারসি+ ইংরেজী।
২৭০) সন্ধি ব্যাকরণের যে অংশে আলোচিত হয় – ধ্বনিতত্ত্ব।
২৭১) সমুচ্চয়ী অব্যয় ব্যবহৃত হয়েছে – ঢং ঢং ঘন্টা বাজে।
২৭২) বিরাম চিহ্ন যথাযথভাবে ব্যবহৃত হয়নি – ঢাকা, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২।
২৭৩) শুদ্ধ বানান – সমীচীন।
২৭৪) নিত্য মূর্ধণ্য ষ যে শব্দে – আষাঢ়।
২৭৫) সাধু ভাষা অনুপযোগী – নাটকের সংলাপে।
২৭৬) প্রাতরাশ এর সন্ধি বিচ্ছেদ।- প্রাতঃ+ আশ।
২৭৭) যা বলা হয়নি – অনুক্ত।
২৭৮) যৌগিক শব্দ – গায়ক।
২৭৯) তৎসম শব্দ – হস্ত।
২৮০) নিত্য স্ত্রী বাচক শব্দ – সতীন।
২৮১) খাঁটি বাংলা উপসর্গ – ২১ টি।
২৮২) বিড়ালের আড়াই পা বাগধারার অর্থ – বেহায়াপনা।
২৮৩) নজরুল রবীন্দ্রনাথকে উৎসর্গ করেন -সঞ্চিতা।
২৮৪) ইন্দ্রিয়কে জয় করেছে যে – জিতেন্দ্রিয়।
২৮৫) অনিষ্ট করতে গিয়ে ভালো হওয়াকে বলে – শাপে বর।
২৮৬) পৃথিবীর সমার্থক শব্দ – অখিল।
২৮৭)ব্যাকরণ সংখ্যাতত্ত্বঃ-
√ স্বরবর্ণ - 11টি
�√ ব্যঞ্জনবর্ণ - 39 টি
�√ মৌলিক স্বরধ্বনি - 7 টি
�√ যৌগিক স্বরধ্বনি - ২টি
�√ যৌগিক স্বর জ্ঞাপক বর্ণ - ২৫টি
�√ হ্রসস্বর স্বরধ্বনি - 4 টি
�√ দীর্ঘস্বর স্বরধ্বনি - 7টি
�√ মাত্রাহীন - 10 টি
�√ অর্ধমাত্রা - 8 টি
�√ পূর্ণমাত্রা - 32 টি
�√ কার - 10 টি
�√ স্পর্শবর্ণ - 25 টি
২৮৮) ভাষার ক্ষুদ্রতম একক কোনটি? উত্তরঃ ধ্বনি।
২৮৯। কোন বানানটি শুদ্ধ নয়? উত্তরঃ দারিদ্রতা।
২৯০। ‘ক্ষ’ এর বিশ্লিষ্ট রূপ- উত্তরঃ ক+ষ।
২৯২। কোনটি শুদ্ধ বানান? উত্তরঃ নিশীথিনী।
২৯৪। বাংলা ভাষায় খাঁটি উপসর্গ কয়টি?- ২১
২৯৫। নবান্ন শব্দটি কোন প্রতিক্রিয়ায় গঠিত?
উত্তরঃ সমাস, সন্ধি দুটোই।
২৯৬) সারমেয় শব্দের অর্থ –কুকুর।
২৯৭. চারপায় শব্দের অর্থ= টুল বা চৌকি।
২৯৮. মার্জার শব্দের অর্থ= বিড়াল।
২৯৯. ষষ্টি শব্দের অর্থ= লাঠি।
৩০০.ভার্যা শব্দের অর্থ= স্ত্রী।
৩০১. লাঙ্গুল শব্দের অর্থ= লেজ।
৩০২. মার্জারী মহাশয়া শব্দের অর্থ= স্ত্রী বিড়াল।
৩০৩) মেকি শব্দের অর্থ= মিথ্যা।
৩০৪) প্রদোষ শব্দের অর্থ= সন্ধ্যা।
৩০৫. উত্তরী শব্দের অর্থ= চাদর।
৩০৬) কৌপিল শব্দের অর্থ= ল্যাঙ্গট।
৩০৭. মহীতে শব্দের অর্থ= পৃথিবীতে।
৩০৮. বায়স্কোপ শব্দের অর্থ= চলচ্চিত্র।
৩০৯. ব্যঞ্জন শব্দের অর্থ= রান্না-করা তরকারি।
৩১০. আহবে শব্দের অর্থ= যুদ্ধ।
৩১১. ধীমান শব্দের অর্থ=জ্ঞানী।
৩১২.'বুদ্ধির ঢেকি' বলতে কি বোঝায়?- খুব বোকা।
৩১৩.'যার লাঠি তার মাটি'- প্রবাদটির অর্থ কি?- জোর যার মুল্লুক তার।
৩১৪.'Bad workmen quarrels with his tools'- এর
অর্থ কি?- নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা।
৩১৫.'হাটে হাঁড়ি ভাঙ্গা'- এর অর্থ কি?- গোপন বিষয় প্রকাশ করা।
৩১৬.'পরের মাথায় কাঠাল ভাঙা'- বাগধারাটির অর্থ কি?- অন্যকে ফাঁকি দিয়ে কার্যসিদ্ধি করা।
৩১৭.যে নারীর স্বামী বিদেশ থাকে- এর সংক্ষিপ্ত রূপ কি?- প্রোষিতভর্তৃকা।
৩১৮.'কোন ভয় নেয় যার' তাকে কি বলা হয়?- অকুতোভয়।
৩১৯.'সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে' বাক্যটিতে কিসের
অভাব?- যোগ্যতার।
৩২০.Less- এর বাংলা পরিভাষা- বালিকা।
৩২১.'কোরবানী' কোন ভাষার শব্দ?- আরবি।
১. ভাষার মূল উপাদান = ধ্বনি।
২. ভাষার ক্ষুদ্র একক= ধ্বনি।
৩. ধ্বনি নির্দেশক চিহ্ন = বর্ণ।
৪. ভাষার ইট বলা হয় = বর্ণ।
৫. ভাষার মূল উপকরণ = বাক্য।
১০. ভাষার বৃহত্তম একক = বাক্য।
৬. ভাষার মুখ্য উপাদান= শব্দ।
৭. বাক্যের একক= শব্দ।
৮. বাক্যের মৌলিক উপাদান=শব্দ।
৯. ভাষার স্বর বলা হয় = ধ্বনি।
১. আকাশ শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?– অন্তরীক্ষ।
২. জলাশয় শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?– সরোবর।
৩. "সকলের জন্য হিতকর" এক কথায় প্রকাশ কি?
– সার্বজনীন।
৪. একাদশে বৃহস্পতি কী?– বাগধারা।
৫. ‘অনুমোদিত’ শব্দটির বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি?
– অননুমোদিত।
৬.কোন বানাটি শুদ্ধ?– শিরশ্ছেদ।
৭. সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র সম্পাদিত পত্রিকার নাম কি?– বঙ্গদর্শন।
৮. বুৎপত্তিগতভাবে ব্যাকরণ শব্দের অর্থ হলো...
– বিশেষভাবে বিশ্লেষন।
৯. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীনতম শাখা কোনটি?
– ছোটগল্প।
১০. বাংলা ব্যাকরণের ধ্বনিতত্ত্ব অংশে কোন বিষয়টি আলোচনা করা হয় ?– সন্ধি।
১১. ণত্ব বিধান বাংলা বানানে কোন শব্দের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?– সংস্কৃত।
১২. 'বীণাপাণি‘ কোন সমাস?– বহুব্রীহি।
১৩. গাছে উঠতে পটু যে– এক কথায় কী হবে?– গেছো।
১৪. ‘গিন্নি’ কোন শব্দ?– তৎসম।
১৫. অনুরাগ শব্দটির বিপরীত শব্দ কোনটি?– বিরাগ।
১৭. ক্রিয়া, সর্বনাম, ও অনুসর্গের পূর্ণরুপ ব্যবহৃত হয়
– সাধু ভাষারীতিতে।
১৮. বাগযন্ত্রের অংশ নয় কোনটি?– কান।
১৯. নিচের কোন শব্দটি শুদ্ধ?– কৌতূহল।
২০. নতুন শব্দ গঠন করে– সন্ধি ও সমাস।
২১. পাঠক শব্দের যথার্থ প্রকৃতি ও প্রত্যয় কোনটি?
– রুট(পঠ)+অক।
২২. গাড়ী স্টেশন‘ ছাড়িল — এখানে ‘স্টেশন’ কোন কারকের কোন বিভক্তি?– অধিকরণ কারকে শূন্য।
২৩. বাক্যে দাঁড়ি থাকলে কতক্ষণ থামতে হয়?
– ১ সেকেন্ড।
২৪. গিন্নি কোন শব্দ ?– তৎসম।
২৫. কোন শব্দ ‘সিক্ত‘র বিপরীত?– শুষ্ক।
১) কোন শব্দের পুরুষ বাচক শব্দ নাই? উঃ ডাইনী।
২) 'কাল মেঘে বৃষ্টি হয়' এখানে 'মেঘে ' শব্দটি কোন
কারক? উঃ অপাদান কারক।
৩) 'বিধি' শব্দটির বিপরীত শব্দ কি? উঃ নিষেধ।
৪) 'দ্যুলোক' এর বিপরীত শব্দ? উঃ ভূলোক।
৬) 'নির্বন্ধ' শব্দটির অর্থ কি? উঃ বিধান।
৭) এক কথায় প্রকাশ কর "ঈষৎ কম্পিত"? উঃ আধুত।
৮) সন্ধি বিচ্ছেদ কর ' পরস্পর'? উঃ পর+পর।
৯) 'সুন্দর' শব্দটির বিশেষ্য রুপ কোনটি? উঃ সৌন্দর্য।
১০) 'সাহেব' শব্দটির বহুবচন কোনটি? উঃ সাহেবান।
১১) বাংলা লিপির উৎপত্তি কোন লিপি থেকে?
উঃ ব্রাক্ষী লিপি।
➊ কপোল শব্দটির অর্থ?= গাল।
➋ কুহক শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?= মায়া।
➌ নাটিকা কোন অর্থে স্ত্রীবাচক শব্দ?= ক্ষুদ্রার্থে।
➍ যার চক্ষু লজ্জা নেই...?= চশমখোর।
➎ বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা-এটি কোন শ্রেণীর বাক্য?= সরল।
➏ দ্যুলোক শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ কি?= দিব্+লোক।
➐ মেঘে বৃষ্টি হয়' এখানে কারক হল= অপাদান কারক।
➑ ক্রিয়া পদের মূল অংশকে কি বলে?= ধাতু।
➓ সকল অর্থ সমস্ত ; সকল অর্থ কী? মাছের আঁশ।
➊ গৃহী শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ?= সন্ন্যাসী।
➋ 'তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সখিনা বিবির কপাল ভাঙল' কোন ধরনের বাক্য?= মিশ্র বা জটিল।
➌ সঠিক বানান কোনটি?= নিশীথিনী।
➎ 'ঢাকের কাঠি' বাগধারার অর্থ কী?= মোসাহেব।
➏ শুদ্ধ বানান কোনটি?= পিপীলিকা।
➐ উজবুক শব্দটি যে ভাষা থেকে এসেছে?= তুর্কি।
➑ শিখণ্ডী শব্দের অর্থ কি?= ময়ূর।
➒ 'অনীক' শব্দের অর্থ?= সৈনিক।
➓ Anatomy শব্দের অর্থ কি?= শারীরবিদ্যা।
প্রশ্নঃ ‘হস্তী’ শব্দটির প্রতিশব্দ কোনটি? উত্তরঃ গজ।
প্রশ্নঃ কোনটি 'বাতাশ' এর প্রতিশব্দ ? উত্তরঃ মরুৎ।
প্রশ্নঃ ‘সূর্য’ শব্দটির সমার্থক শব্দ কোনটি?
উত্তরঃ অংশুমালী।
প্রশ্নঃ 'মার্তণ্ড' শব্দের অর্থ কী? উত্তরঃ সূর্য।
প্রশ্নঃ কোনটি 'অন্ধকার' শব্দের সমার্থক শব্দ?
উত্তরঃ তমসা।
প্রশ্নঃ ‘নারী’ শব্দের প্রতিশব্দ কোনটি? উত্তরঃ ললনা।
প্রশ্নঃ ‘কেশ’ এর সমার্থক শব্দ নয়- উত্তরঃ ললাট।
প্রশ্নঃ 'সোম' শব্দের অর্থ কী? উত্তরঃ বিধু।
প্রশ্নঃ 'উত্তম' শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?
উত্তরঃ প্রধান।
প্রশ্নঃ ‘নদী’ শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি? উত্তরঃ সরিৎ।
১.'রাষ্ট্রপতি' কোন লিঙ্গ? উঃ উভয়লিঙ্গ।
২.'সন্ধি' এর সন্ধি বিচ্ছেদ কী? উঃ সম্+ধি।
৩. দ্বিরুক্ত অর্থ কী? উঃ দুইবার উক্ত।
৪. দ্বিরুক্ত শব্দ কত প্রকার? উঃ ৩ প্রকার।
৫. সংখ্যাবাচক শব্দ কয় প্রকার? উঃ চার প্রকার।
৬. সংখ্যা কী কাজে লাগে? উঃ গণনায়।
৭. সংখ্যা গণনার মূল একক কী? উঃ এক।
৮. 'পর্বত' শব্দের বহুবচন... উঃ পর্বতমালা।
৯. তৎসম সন্ধি কয় প্রকার? উঃ তিন।
১০. 'নাবিক' এর সন্ধি বিচ্ছেদ কী? উঃ নৌ+ইক।