Abdur Rahim Chistia

Abdur Rahim Chistia "Know Thyself. You will win, not immediately but definitely"
(8)

"বরিশাইল্লা কাঁথার গাট্টি" বলা লোকদের জন্য 🙂আমাদের পরিবহনগুলো একটু বেশিই রাজকীয় 😎বাস,ট্রেনের ছাদে যাওয়া পাবলিক লঞ্চ নি...
12/12/2023

"বরিশাইল্লা কাঁথার গাট্টি" বলা লোকদের জন্য 🙂
আমাদের পরিবহনগুলো একটু বেশিই রাজকীয় 😎
বাস,ট্রেনের ছাদে যাওয়া পাবলিক লঞ্চ নিয়ে ট্রল করে 😂

ছবি : Beryl Architects

10/12/2023

Sometimes boycott is a big deal.
Accept or not is completely your decision..

07/12/2023

কিংবদন্তি অভিনেতা ওয়াসীমুল বারী রাজিব।
আমাদের পটুয়াখালীর সন্তান।(আমাদের পাশের গ্রাম)
২০০৪ সালের ১৪ নভেম্বর ক্যান্সারে আক্রান্ত্র হয়ে মাত্র ৫২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন!

মৃত্যুর কয়েক দিন আগে সহকর্মীদের কাছে বলা তার শেষ কথা গুলো শুনুন!
ইহকাল যে সাময়িক সেটা অধিকাংশ মানুষ বুঝতে পারেন পরকাল যাত্রার ঠিক আগ মুহুর্তে!

প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি করা বাংলাদেশি ব্যাটার এখন ছক্কা নাইম খ্যাত নাইম ইসলাম!! 💚তুষার ইমরানের ৩২ সেঞ্চ...
07/12/2023

প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি করা বাংলাদেশি ব্যাটার এখন ছক্কা নাইম খ্যাত নাইম ইসলাম!! 💚
তুষার ইমরানের ৩২ সেঞ্চুরির রেকর্ড ভেঙে দিয়ে বিসিএলে নাইম করেছেন ৩৩তম সেঞ্চুরি।
বোর্ড কর্তাদের ব্যাক্তিগত দ্বন্দ্বের বলি হওয়া আরেকজন হতভাগা ক্রিকেটার নাইম ইসলাম! 💔

06/12/2023

পুরুষ নির্যাতন দমন আইন এখন সময়ের দাবি ...

06/12/2023

Obstructing the field!
It is Law 37 of the Laws of cricket, and is a rare way for a batsman to be dismissed!

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজিউন!Inna Lillahi Wa inna ilaihi rajiun 😭Prominent Palestinian Scientist & Scholar Pro...
02/12/2023

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজিউন!
Inna Lillahi Wa inna ilaihi rajiun 😭
Prominent Palestinian Scientist & Scholar Professor Sufian Tayeh, the President of the largest university in , killed with his family and children at his house in an Israeli airstrike on the Jabalia refugee camp.

Prof Tayeh was ranked among the top 2% of researchers globally, received Shoman’s prestigious award in Physics, and was appointed UNESCO chair for Physical and Astrophysical sciences in Palestine.

রুয়ান্ডার বিপক্ষে ৬ উইকেটের জয়ে প্রথমবারের মতো টি২০ বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করলো উগান্ডা 💚বাছাইপর্বে শক্তিশালী জিম্বাবুয়...
30/11/2023

রুয়ান্ডার বিপক্ষে ৬ উইকেটের জয়ে প্রথমবারের মতো টি২০ বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করলো উগান্ডা 💚
বাছাইপর্বে শক্তিশালী জিম্বাবুয়ে, কেনিয়াকে পিছনে ফেলে বিশ্বকাপ আসরে আফ্রিকা মহাদেশ থেকে নামিবিয়ার সঙ্গী The Land Of Beauty খ্যাত দেশ উগান্ডা!

এর আগেও তারা বিশ্বকাপ খেলেছিল! তবে সেটা পূর্ব আফ্রিকা নামক সমন্বিত দলের নামে!
উগান্ডার ক্রিকেট ইতিহাস অনেক পুরোনো। গত শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের শক্তিশালী পূর্ব আফ্রিকা দলটির অন্যতম সদস্য ছিলো তারা।
যেই দলটি খেলেছে বিশ্বকাপ,একাধিক আইসিসি ট্রফি! !
অভিনন্দন উগান্ডা ক্রিকেট দল 💚
এবছর তারা ২৬ টি টি২০ ম্যাচ খেলে ২৩ টি ম্যাচই জিতেছে! !
ক্রিকেটের বিশ্বায়নে টি২০ এর অবদান অনস্বীকার্য ।দেরিতে হলেও সেটা আইসিসি এবং পুরোনো ধ্যানধারনার তথাকথিত ক্রিকেট ভক্তরা বুঝতে পারছে এখন!! ❤
লেখা: Abdur Rahim Chistia

প্রিয় তাইজুল ১০ উইকেট নিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপকে থামিয়ে দিয়ে জয় ছিনিয়ে আনলেন!তাইজ...
29/11/2023

প্রিয় তাইজুল ১০ উইকেট নিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপকে থামিয়ে দিয়ে জয় ছিনিয়ে আনলেন!
তাইজুল তার খেলা অধিকাংশ টেস্টেই দেশের হয়ে সর্বোচ্চ(কিংবা দ্বিতীয়) উইকেট শিকারী হয়েছেন!
আমি সবসময়ই বলি তর্কসাপেক্ষে এই মুহুর্তে দেশের সেরা স্পিনার তিনি।(অন্ততপক্ষে সফলতার ভিত্তিতে)।

কিন্তু তাইজুল এবং আমাদের দুর্ভাগ্য যে "আমরা তাকে একতরফাভাবে টেস্ট বোলার হিসেবেই দেখি।এবং সেটাও অটোচয়েজ হিসেবে না!!"
তাকে পছন্দ করে এমন লোককেও বলতে শুনেছি "তাইজুল টেস্ট বোলার!"।
অথচ বাস্তব সত্য হচ্ছে " ক্যারিয়ারের প্রথম ১৮ ওডিআই ম্যাচে তাইজুলের চেয়ে ভালো বোলিং সফলতা পায়নি এদেশের আর কোনো বোলার।অভিষেক হ্যাটট্রিকের কথা না হয় বাদ ই দিলাম! "

দুঃখজনক হলেও সত্য "বহু আমড়া কাঠের ঢেঁকি বাংলাদেশের হয়ে বিশ্বকাপে প্রচুর ম্যাচ খেললেও গত দশ বছরে এতো গুলো বিশ্বকাপের এতগুলো ম্যাচের মধ্যে তাইজুল ইসলাম খেলেছেন বিশ্বকাপের মাত্র ২ টি ম্যাচ!"
এতকিছুর পরেও তার আক্ষেপ নেই! ম্যানেজমেন্ট যেভাবে চাচ্ছেন, তিনি সেভাবেই খেলছেন। কোনো অভিযোগ নেই!
এ যেনো আমাদের আরেকজন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ 💞
আপনার প্রতি মুগ্ধতার কথা সবসময় বলেছি,ভবিষ্যতেও বলবো।
লেখা: Abdur Rahim Chistiaa

24/11/2023

Palestine Has the Right to Defend Itself

05/11/2023

এই বিশ্বের ঘুম কখন ভাংবে??

27/10/2023

পশ্চি/মারা যে কথা গুলো সাধারণত বলেনা!
যে কথাগুলো মুসলিম বিশ্বের নেতাদের আরও উচ্চস্বরে বলার কথা ছিলো!
স্যালুট আইরিশ পার্লামেন্ট এবং তাদের সাংসদদের 💚

13/10/2023

ভাইকে শেষ বিদায় জানাচ্ছে ছোটভাই!!
এটা শুধু যুদ্ধকালীন সময়ের ফিলিস্তিনের দৃশ্য না!
এটা ফিলিস্তিনের প্রতিদিনকার দৃশ্য!

01/10/2023

"ওপেনারকে ৮ নম্বরে পাঠানো, ৮ নম্বর ব্যাটসম্যানকে ওপেনিংয়ে পাঠানো পাগলের প্রলাপ!"~~ রোহিত শর্মা

দিনশেষে "বাংলাদেশ " দলটাকেই ভালোবাসি 💚দিনশেষে বাংলাদেশেরই জয় চাই।শুভকামনা প্রিয় বাংলাদেশ(হারলেও, জিতলেও)।বিশ্বকাপ স্কোয়া...
29/09/2023

দিনশেষে "বাংলাদেশ " দলটাকেই ভালোবাসি 💚
দিনশেষে বাংলাদেশেরই জয় চাই।
শুভকামনা প্রিয় বাংলাদেশ(হারলেও, জিতলেও)।
বিশ্বকাপ স্কোয়াডে সবাই আছে (শুধু তামিম, তাইজুল,এবাদত নেই।যেটার জন্য আফসোস থাকবে আমার)।

যে দলের ওপেনিং বলতে কিছু নেই সেই দলের সবচেয়ে সফল ওপেনারকে দেয়া হয় লোয়ার অর্ডারে খেলার প্রস্তাব!
সেটাও নাকি দলের প্রয়োজনে।তাও খেলার ১৫ দিন আগে! !এবং একজন অধিনায়ক হয়ে সেই প্রস্তাবের স্বপক্ষেও বললেন!!

তামিম তার ভিডিওতে কোনো ক্রিকেটারকেই আক্রমণ করে কিছু বলেনি( ইনফ্যাক্ট এদেশের কোনো ক্রিকেটারই কখনোই ব্যাক্তিগত আক্রমণ করেননি)।
অথচ একজন অধিনায়ক হয়েও সাকিব যেভাবে নোংরাভাবে ব্যাক্তি আক্রমণ করলো।নাম না জানা কর্তার হয়েও জবাব দিলো! স্পোর্টসম্যানশিপের বিপরীতে সেটা যে কতটা কুৎসিত উদাহরণ হয়ে রইলো সেটা তার ভক্তরাও একদিন বুঝবে।সেদিন তারা নিজেই বমি উদগিরন করবে।

লেখা: Abdur Rahim Chistia

তামিম ইকবাল স্পোর্টসম্যানশিপ দেখিয়ে সাকিব সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক কথাই বলেননি তার ভিডিওতে।এমনকি সেই বোর্ড কর্মকর্তার নামও...
28/09/2023

তামিম ইকবাল স্পোর্টসম্যানশিপ দেখিয়ে সাকিব সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক কথাই বলেননি তার ভিডিওতে।এমনকি সেই বোর্ড কর্মকর্তার নামও বলেননি।
অথচ সাকিব তার সাক্ষাৎকারে সরাসরি তামিমকে এট্যাক করে বক্তব্য দিলো!!
একজন টিমমেটকে তো কেউ এভাবে বলতে পারেনা "You Aren't a Team Man"।
একাধিকবার তিনি বললেন "You aren't a Team Man, সে নিজের স্ট্যাটের জন্য খেলছেন! !"
এরমধ্যে কর্পোরেট উদাহরণ দিয়ে একটা লেকচারও দিলেন "আমি হলে এরকম কর্মী রাখতাম না!!"

তাদের ব্যাক্তিগত দ্বন্দ্ব যতই থাকুক।তবুও তো একজন ক্রিকেটার হিসেবে আরেকজন ক্রিকেটারের বিপক্ষে এভাবে বলতে পারেন না।আর আক্রমণাত্মক বক্তব্য তো একেবারেই না।

সাংবাদিক তামিম ইস্যুতে সাকিবকে যতগুলো প্রশ্ন করেছে সাকিব ততবার নিজের দায় এড়িয়ে গেলেই তো পারতো।
সেটা না করে সে বরং প্রতিটা প্রশ্নকে জাস্টিফাইড করার চেষ্টা করলো!!
ঘুরেফিরে এটাই প্রমাণ করতে চাইলো তামিমের সাথে যা হয়েছে তা ঠিক! !বরং তামিমই ভুল!!
আমার তো সন্দেহ হচ্ছে মিডিয়ায় ছড়ানো গুজবের সূত্র না আবার সেই। তার কথাবার্তায় মনে হলো সে মিডিয়ার ভাষ্যেই কথা বলছে।
একবার বলছে আমি কিছুই জানিনা! আরেকবার বলছে সবাই জানতো! কোন জুনিয়র তামিমকে অধিনায়কত্ব ছাড়ার কথা বলেছে?? এগুলো সাকিব কিভাবে জানলো??
অর্জুনা রানাতুঙ্গা সেদিন বলেছিলেন "বাংলাদেশের লিডার দরকার, অধিনায়ক না"।
সাকিব অধিনায়ক হতে পারেন কিন্তু লিডার কোনোভাবেই না।আর অধিনায়ক হিসেবে এখন অব্দি কতটা কুখ্যাত তা আমরা সবাই জানি।

দুজনের সম্পর্ক যে তলানিতে সেটা একদম নিশ্চিত।
তাদের যেকোনো একজনের মাধ্যমে শুরু হওয়া ড্রেসিংরুমে কোরাম তৈরির এই নোংরা রাজনীতিতে দুজনের যেকোনো একজনের বিদায় হওয়াটাই চূড়ান্ত সমাধান ছিলো।
আর স্বভাবতই সাকিব পারফরম্যান্সে এগিয়ে,তাই অপশন হিসাবে তাকে রাখতেই বাধ্য বিসিবি।

সাকিবের কালকের সাক্ষাৎকারে বলা বক্তব্য নিয়ে আমার কিছু প্রশ্ন।

(১)
তিনি বলেছেন "রোহিত শর্মা মাঝেমধ্যে ওপেন পজিশন ছেড়েছেন দলের প্রয়োজনে"

আমার প্রশ্ন "রোহিত শর্মা কি কখ‌নো ওপেন পজিশন অফ ফর্মের কোনো প্লেয়ারের জন্য ছেড়েছেন? ?"
আর "যেই দলের ওপেনেই সমস্যা সেই দলের ওপেনার কোন যুক্তিতে লোয়ার অর্ডারে খেলবে? এটা সেই দলের কোন ধরনের প্রয়োজন? ? ?"

দলের প্রয়োজনেই কি মুশফিকের ৪ নাম্বার পজিশন দখল করে খেলছেন সাকিব? দলের প্রয়োজনে তিনি কি এখন যোগ্য প্লেয়ার খুজে না পাওয়া ৭ নাম্বারে খেলবেন? ?
আর ১৫ দিন পরের ম্যাচের "দলের প্রয়োজন" আপনি এখনই জানেন কিভাবে? ?

(২)
তিনি বললেন "বাংলাদেশ দলে কখনোই খারাপ খেলা প্লেয়ার যায়গা পায়না"!
আমার প্রশ্ন "তাহলে এই দলে সুপার ফ্লপ লিটনের যায়গা কেন? ?"

(৩) তিনি বললেন "আমি শুনেছি সে বেছে বেছে খেলবে,তাই এমন প্লেয়ার দলে নিতে চাইনা"
আমার প্রশ্ন "আপনি কার কাছ থেকে শুনেছেন তামিম বলেছে যে সে বেছে বেছে ম্যাচ খেলবে ? নাকি এই বক্তব্যের সূত্র আপনি নিজেই? ? নাকি আপনার মিডিয়া সেল?

সাকিবের বক্তব্যে তামিমের প্রতি তার ব্যাক্তিগত আক্রোশ স্পষ্টই বোঝা যায়।
তবে তার বক্তব্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথাও আছে, যেগুলোর সাথে আমি একমত।
দেখি সাক্ষাৎকারের দ্বিতীয় পর্বে তিনি আজ কি বলেন ...
বোর্ডের সেই নাম না জানা কর্তা তো আর কিছু বলবেন না,সাকিবই না হয় বলুক তার হয়ে.....

লেখা: Abdur Rahim Chistia

যুব বিশ্বকাপ জয়ী তরুণ তুর্কি তানজিম হাসান সাকিব ধর্মভীরু মুসলিম।একজন মুসলমান হিসেবে এটাকে অবশ্যই সম্মান করি।কিন্তু তার স...
18/09/2023

যুব বিশ্বকাপ জয়ী তরুণ তুর্কি তানজিম হাসান সাকিব ধর্মভীরু মুসলিম।
একজন মুসলমান হিসেবে এটাকে অবশ্যই সম্মান করি।
কিন্তু তার সকল বক্তব্যের(পোস্ট) সাথে আমি একমত না।
বিশেষ করে নারীদের চাকরি করা নিয়ে তার যে পোস্ট।
কারণ আপনি যদি ধর্মের কথা ভেবে চিকিৎসায় নারী ডাক্তার চান,নিরাপত্তার জন্য নারী পুলিশ চান,শিক্ষা দানের জন্য নারী শিক্ষক চান।তাহলে তো এসব যায়গায় নারী কর্মজীবিই লাগবে।
ইসলাম নারীদেরকে সকল হালাল কাজে অংশগ্রহণের অনুমতি দিয়েছে।তবে অবশ্যই পর্দা রক্ষা করে।

এরপরও তার বক্তব্যের স্বপক্ষেও অনেক যুক্তি আছে।
কারণ সে সরাসরি নারী চাকরির বিরোধীতা করেনি, পরিবারে এর নেতিবাচক কুফল সম্পর্কে বলেছে।যেটা আমরা প্রতিদিনই দেখতে পাই।
কিন্তু আমি আজ সেদিকে যেতে চাচ্ছি না।
তবে আমি নিশ্চিত এই পোস্ট টি তার নিজের লেখা না।
ইনফ্যাক্ট তার অধিকাংশ পোস্ট ই কপিপেস্ট।কারন এইসব পোস্টগুলোর অধিকাংশই ফেসবুকে আরও কয়েক বছর আগে থেকেই দেখছি।
তারপরও যেহেতু সে শেয়ার করেছে।কিঞ্চিৎ হলেও তার বিশ্বাস আছে এই মতামতের উপর।
আর এরকম প্রিম্যাচুর্ড বয়সে আমাদের তথাকথিত উর্বর মস্তিস্কের অনেক ক্রিকেটারেরই অপরিপক্ক পোস্ট আছে।

একজন বয়সভিত্তিক পর্যায় পার হয়ে সদ্য জাতীয় দলে আসা ক্রিকেটার থেকে সাহবাগী বাঙ্গুরা এখন সাকিব আল হাসানের মতো পূজা উদ্ভোধন করে,এরপর হজ্জে যেয়ে দাড়ি রেখে,তারপর আবার ক্লিন সেভ করে পশ্চিমা পোশাকে বউকে নিয়ে আমেরিকা ঘুরে এসে,দেশের মাটিতে কুরবানীর ছু*ড়ি হাতে ছবি দেয়ার মতো মানসিকতা আশা করছে??
এটা বাড়াবাড়ি না???

তার ধর্মচর্চাকে সম্মান করুন, তার যদি ধর্ম সম্পর্কে কম জানা থাকে তাহলে তার ভুলগুলো জানিয়ে দিন।
কিন্তু তা না করে একজন তরুণ ক্রিকেটারকে কাঠগড়ায় দাড় করাবেন, তার উছিলায় ইসলাম বিদ্বেষী বি*ষাদগার চালিয়ে যাবেন।
আর এদেশের মুসলমানরা তা মেনে নিবে!??
অতিরিক্ত ইসলাম বিদ্বেষ প্রকাশ করতে থাকলে বিগত কয়েক বছরে গজিয়ে ওঠা শাহবাগী বিরিয়ানি শিকড়ই হয়তো উপরে যাবে ...
লেখা: Abdur Rahim Chistia

আগেও বলেছি,এখনো বলছি "মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের কাছে ব্যাটিং পজিশন কোনোকালেই ফ্যাক্টর ছিলনা"।রিয়াদকে জোরপূর্বক ফিনিশার তকমা দ...
13/08/2023

আগেও বলেছি,এখনো বলছি "মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের কাছে ব্যাটিং পজিশন কোনোকালেই ফ্যাক্টর ছিলনা"।
রিয়াদকে জোরপূর্বক ফিনিশার তকমা দেয়া হয়েছে, অথচ তার ক্যারিয়ারের সকল বড় বড় অর্জনগুলো টপ অর্ডার(৪-৫ পজিশন) ব্যাটসম্যান হিসেবেই।
তার অবস্থা অনেকটা বাংলা সিনেমার নায়ক বাপ্পারাজের মতো।যার ক্যারিয়ারের অধিকাংশ সফল মুভি ফ্যামিলি ড্রামা,অথচ তার পরিচিতি "ত্রিভুজ প্রেমের ছ্যাঁকা খাওয়া নায়ক" হিসেবে।

বিশ্বকাপে,চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে দুর্দান্ত খেলা পরেও রিয়াদের ব্যাটিং পজিশন কখনোই স্থিতিশীল ছিলনা।
এমনকি এরকম দুটো টুর্নামেন্টের পরেও তার টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান হয়ে ওঠা হয়নি!
দলের প্রয়োজনে ভাড়াটে সৈনিকের মতো যত্রতত্র পজিশনে নামানো হয়েছে।
আমরা যারা ৭ নাম্বার পজিশনের জন্য তার প্রতিপক্ষ হিসেবে ৩-৪ জন তরুণ ক্রিকেটারদের দাড় করাচ্ছি তারা ভুল করছি।
রিয়াদ সর্বশেষ ৭ নম্বর পজিশনে ব্যাটিং করেছেন ২০১৮ সালে।

গত ১০ বছরে মাত্র ১৫ টা ইনিংসে ৭ নম্বর পজিশনে ব্যাটিং করেছেন তিনি।
৭ নম্বর পজিশনে নিয়মিত ছিলেন ২০১৪ সাল পর্যন্ত।২০১৫ বিশ্বকাপের পর থেকে ৭ নম্বর পজিশনটা নাসির, সাব্বির, মোসাদ্দেক, আফিফ, মিরাজদের দখলে চলে গিয়েছে।
দশ বছর আগে হারিয়ে ফেলা ৭ নম্বর পজিশনকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পজিশন বলাটা কি যৌক্তিক?

আর মুশফিককে দেয়া ৬ নাম্বার পজিশনটাও কি মুশির জন্য উপযুক্ত? ?
সারাজীবন টপ অর্ডারে ভালো খেলে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করা মুশি ৬ নাম্বারে ভালো খেলেছে বিধায় ওটাই তার পজিশন হয়ে গেলো??
নাকি এটা ছিলো রিয়াদকে মাইনাস করার পরিকল্পনার অংশ? ?

এশিয়া কাপে যেহেতু তামিম নেই,সেহেতু শান্ত-লিটন ওপেনে, সাকিবকে ৩ নম্বরে খেললে।
মাহমুদউল্লাহ ৪ নম্বর পজিশনে খেলতে পারতো।
৪ নাম্বার পজিশনে রিয়াদ ২০ ম্যাচে ৫১ গড় ও ৭৭ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৭৭১ রান!(২ টি সেঞ্চুরি, ৬ টি ফিফটি)!
৫ নাম্বার পজিশনে রিয়াদ ২৩ ম্যাচে ৩৮ গড় ও ৮৩ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৬৮৩ রান!(৪ টি ফিফটি)।

এমন সফল টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানকেও যখন তখন লোয়ার অর্ডারের বিভিন্ন পজিশনে খেলানো হয়েছে! !!
দুর্ভাগ্যবশত এটাই সত্য রিয়াদের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের হয়তো সমাপ্তি ঘটে গেলো।
বিসিবি রিয়াদের ব্যাপারে এরকম নোংরাভাবে পরিকল্পনা না করলেও পারতো।
এবারের বিশ্বকাপ পরিকল্পনায় সে যদি নাই থাকে তাহলে তাকে ২০১৯ সালের পরপরই ছেঁটে ফেলতো।
এভাবে একেবারে বিশ্বকাপের শেষ মুহুর্তে এসে ৩০ সদস্যের প্রাথমিক দলে রেখেও বিকল্প ভাবাটা তার মতো কিংবদন্তির প্রতি অবিচার...
এর আগে ২০২২ টি২০ এশিয়া কাপ এবং বিশ্বকাপের আগ মুহুর্তে তার সাথে এমনটা করা হয়েছিলো! !
লেখা: Abdur Rahim Chistia

ব্যাটিং পজিশন কোনোকালেই মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের জন্য ফ্যাক্টর ছিলোনা।বাংলাদেশের হয়ে ৩ থেকে ১০ সব পজিশনেই তিনি খেলেছেন।বাদ প...
12/08/2023

ব্যাটিং পজিশন কোনোকালেই মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের জন্য ফ্যাক্টর ছিলোনা।
বাংলাদেশের হয়ে ৩ থেকে ১০ সব পজিশনেই তিনি খেলেছেন।
বাদ পড়ার কারণ হিসেবে পারফরম্যান্স টানা হোক,পজিশন নয়।
সাকিব ব্যাতিত আইসিসি ইভেন্টে রিয়াদের বিকল্প শুধুমাত্র রিয়াদই ...

ওপেনাররা ভালো খেলে ম্যাচ জিতিয়েছে!
তবুও যদি বলা হয় "রিয়াদকে ছাড়াই জিতেছে"!!
বোলাররা ভালো খেলে ম্যাচ জিতিয়েছে!
তারপরও যদি বলা হয় "রিয়াদকে ছাড়াই জিতেছে"!!
তাতে লাভ টা কি হবে? ??

রোহিত শর্মা সেদিন বললো "যুবরাজ সিংয়ের যায়গায় এ পর্যন্ত ১৭ জন খেলেছে কিন্তু কেউ ই যুবরাজ সিং হতে পারেনি।"
তেমনিভাবে এখন পর্যন্ত আমাদের মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ একজনই।
নতুন কোনো ইতিহাস সৃষ্টির আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে "আইসিসি ইভেন্টের কিংবদন্তি তিনিই"।
আর নতুন ইতিহাস বলতে অন্য কারও পারফরম্যান্স দ্বারা কমপক্ষে বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল, চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল খেলা কিংবা এশিয়া কাপ জয়।
কারণ এর আগের ধাপগুলো ইতিমধ্যে দেখে ফেলেছে বাংলাদেশ!
২০১৫ বিশ্বকাপের আগেও তাকে স্কোয়াডে না নেয়ার পক্ষে ছিলো তৎকালীন কোচ হাতুড়ি সিং! বাকিটা ইতিহাস।
নাঈম শেখ,নাসুম আহমেদ, শামিম পাটোয়ারী ,আফিফ হোসেন বাদে আর কারও স্কোয়াডে থাকা নিয়ে আপত্তি নেই।
এদের পরিবর্তে তাইজুল, রিয়াদ,মৃত্যুঞ্জয়,জাকির হোসেন থাকতে পারতো স্কোয়াডে...
আশা করি রিয়াদের পরিবর্তে খেলা অন্যরা এবার তারচেয়েও ভালো খেলবে।
নয়তো ইতিহাসে নির্বাচক, কোচ, অধিনায়ক ভিলেন হিসেবেই বিবেচিত হবে!
লেখা: Abdur Rahim Chistia

10/08/2023

The voice of the sea is seductive; never ceasing, whispering, clamoring, murmuring, inviting the soul to wander for a spell in abysses of solitude; to lose itself in mazes of inward contemplation.The voice of the sea speaks to the soul.The touch of the sea is sensuous, enfolding the body in its soft, close embrace.
~~ Kate Chopin

10/08/2023

প্রযুক্তি আমাদেরকে রোবটের মতো বিবেকহীন করে দিচ্ছে না তো?!
যে মুহূর্তে আমরা AI দ্বারা সৃষ্ট(কিংবা সত্য) ভিডিওর লিংক খুজছি, সে মুহুর্তে আরোপিত এক চরম লজ্জায় শেষ হয়ে যাচ্ছে একটি পরিবার!
নিজ পরিবারকে ভুক্তভোগীর যায়গায় ভেবে দেখুন তো!

"ঘটনাবহুল ও ঐতিহাসিক এশিয়া কাপ ২০১২"বর্তমানের প্রায় সকলেই দেখছি বাংলাদেশের বিশ্বকাপ জয়ের কথা বলছে, শুন‌তে খারাপ লাগলেও ...
09/08/2023

"ঘটনাবহুল ও ঐতিহাসিক এশিয়া কাপ ২০১২"
বর্তমানের প্রায় সকলেই দেখছি বাংলাদেশের বিশ্বকাপ জয়ের কথা বলছে, শুন‌তে খারাপ লাগলেও আমার মতে এই মুহুর্তে বাংলাদেশের সামর্থ্য "এশিয়া কাপ জয়" পর্যন্তই!!
গত ৫ টি এশিয়া কাপের মধ্যে ২০১২(ODI), ২০১৬(T20),২০১৮(ODI) এই তিনটি এশিয়া কাপেরই ফাইনাল খেলেছে বাংলাদেশ।

এরমধ্যে দুটো এশিয়া কাপের(২০১২,২০১৮) ফাইনালে ভারত-পাকিস্তানের সাথে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করে শেষ বলে গিয়ে শিরোপা বঞ্চিত হয়েছে!
এ পর্যন্ত ৩ জন কোচ ও ২ জন অধিনায়কের নেতৃত্বে ৩ টি এশিয়া কাপের ফাইনাল পর্যন্ত খেলেছে বাংলাদেশ দল!

আজ লিখবো ঘটনাবহুল এবং ঐতিহাসিক এশিয়া কাপ ২০১২ সম্পর্কে!
আন্তর্জাতিক ওডিআইতে যে টুর্নামেন্টটি ছিলো নব্য শক্তিশালী দল হিসেবে বাংলাদেশের উত্থানের প্রথম ধাপ!
কোচ স্টুয়ার্ট ল এবং অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের নেতৃত্বে শচীন টেন্ডুলকারের শততম সেঞ্চুরি ম্লান করে দিয়ে বাংলাদেশের ম্যাচ জয়ের সেই টুর্নামেন্টের প্রথম ঘোষিত স্কোয়াডে ছিলনা ওপেনার তামিম ইকবালের নাম। নাম না থাকার সেই ঘটনা শেষ হয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে! এরপরের ঘটনা তো ইতিহাস!

ইতিহাসের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে এশিয়া কাপে পরপর চার ম্যাচে ফিফটি করে দলকে ফাইনালে তুলতে বড় অবদান রাখেন তামিম।
ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিলো পাকিস্তান!
যাদের বিপক্ষে এর আগে বাংলাদেশের একমাত্র জয় ছিলো সর্বশেষ ১৯৯৯ সালে!!
বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে মাত্র ২৩৬ রানে থেমে যায় পাকিস্তানের ইনিংস!
জবাবে তামিম ৬০(৬৮),সাকিব ৬৮(৭২),মাশরাফির কল্যাণে ১৮(৯) শেষ ওভার পর্যন্ত জয়ের ধারায় থাকে বাংলাদেশ।
এরমধ্যে নাসির হোসেন{২৮(৬৩)},নাজিমুদ্দিনের{১৬(৫২)} ইনিংস দুটো এরকম ধীরগ‌তির না হলে হয়তো ম্যাচটি শেষ ওভার পর্যন্ত যেতোই না।

যাইহোক শেষ ওভারে দরকার ছিলো মাত্র ৯ রান!
ওভারের চতুর্থ বলে আইজাজ চিমার বিতর্কিত বাধার কারণে চতুর্থ রানটি নিতে ব্যার্থ হওয়ায় স্ট্রাইক পাননি ১৭*(১৬) রানে অপরাজিত মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ!
শেষ দুই বলে দরকার ছিলো ৪ রান!
ব্যাটসম্যানরা করতে পারেন মাত্র ১ রান!(W 1)!!

তখন পেনাল্টি নিয়ম সম্পর্কে অবগত না থাকা কিংবা ৫ রান জরিমানার জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে ব্যার্থ হওয়ায় ২ রানে হেরে প্রথম শিরোপা জয় থেকে বঞ্চিত হয়ে পুরো দেশকে কাঁদায় এবং নিজেরাও কাঁদে "টিম বাংলাদেশ"!
দল রানার্সআপ হলেও সেই টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন বাংলাদেশের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ❤

এরপরে আরও দুইটি ফাইনাল খেললেও বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে এশিয়া কাপ ২০১২ এর গুরুত্ব তুলনাহীন।
এই টুর্নামেন্টের মাধ্যমেই বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলার যাত্রা শুরু করে টাইগাররা।
লেখা: Abdur Rahim Chistia

ফুটবলে আমরা সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা(১২৮৩?) হিসেবে পেলের কথা বলি! যদিও তার আন্তর্জাতিক গোল সংখ্যা মাত্র ৭৭ টি!আবার ক্র...
06/08/2023

ফুটবলে আমরা সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা(১২৮৩?) হিসেবে পেলের কথা বলি! যদিও তার আন্তর্জাতিক গোল সংখ্যা মাত্র ৭৭ টি!
আবার ক্রিকেটে সর্বকালের সর্বোচ্চ রান/উইকেট সংগ্রাহক হিসেবে সাধারণত আন্তর্জাতিক ম্যাচের হিসাব করি! সেখানে আন্তর্জাতিকের বাইরে করা রানগুলো গৌণ ধরি!!
আসুন দেখে নেই ক্রিকেট ইতিহাসের "৪ সর্বোচ্চ তালিকায় কে/কারা আছেন?"

-প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট:
🏏প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ব্যাটসম্যান ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান জ্যাক হোবস!
ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি!
তিনি ৮৩৪ ম্যাচের ১৩২৫ ইনিংসে ৫০.৭০ গড়ে করেছেন ৬১৭৬০ রান!!
যেখানে সেঞ্চুরি ১৯৯ টি!! হাফ সেঞ্চুরি ২৭৩ টি!!
🏏প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি বোলার উইলফ্রেড রোডস!
১১১০ ম্যাচে ১৬.৭২ গড় এবং ২.২৭ ইকোনমিতে তিনি শিকার করেন ৪২০৪ টি উইকেট! !! এরমধ্যে ৫ উইকেট ২৮৭ বার,১০ উইকেট ৬৮ বার!

-লিস্ট এ ক্রিকেট
🏏লিস্ট এ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান গ্রাহাম গুচ!
৬১৩ ম্যাচে ৪০ গড়ে তিনি করেন ২২২১১ রান! সেঞ্চুরি ৪৪ টি,হাফ সেঞ্চুরি ১৩৯ টি।
🏏লিস্ট এ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী পাকিস্তানের কিংবদন্তি বোলার ওয়াসীম আকরাম!
৫৯৪ ম্যাচে ২১.৯১ গড় এবং ৩.৮৯ ইকোনমিতে তিনি সংগ্রহ করেন ৮৮১ টি উইকেট! এরমধ্যে ৫ উইকেট ১২ বার

-টি ২০ ক্রিকেট
🏏টি ২০ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ক্যারিবীয় কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল।
৪৫৫ ইনিংসে ৩৬ গড় ও ১৪৪ স্ট্রাইকরেটে তিনি করেন ১৪৫৬২ টি রান।
এরমধ্যে রয়েছে ২২ টি সেঞ্চুরি এবং ৮৮ টি হাফ সেঞ্চুরি।
🏏টি২০ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী আরেক ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বোলার ডোয়াইন ব্রাভো ।
৫২৮ ইনিংসে ২৪ গড় এবং ৮ ইকোনমিতে তিনি সংগ্রহ করেন ৬১৫ টি উইকেট।

-আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
🏏আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার।
৬৬৪ ম্যাচের ৭৮২ ইনিংসে ৪৮.৫ গড়ে তিনি করেন ৩৪৩৫৭ রান! এরমধ্যে সেঞ্চুরি ১০০ টি!, হাফ সেঞ্চুরি ১৬৪ টি!
🏏আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি বোলার মুত্তিয়া মুরালিধরন!
৪৯৫ ম্যাচের ৫৮৩ ইনিংসে ২২.৮৬ গড় এবং ২.৯২ ইকোনমিতে তিনি সংগ্রহ করেন ১৩৪৭ টি উইকেট!
যারমধ্যে ৫ উইকেট ৭৭ বার এবং ১০ উইকেট ১০ বার!
তথ্যসূত্র : ইএসপিএনক্রিকইনফো
লেখা: Abdur Rahim Chistia

"যে তিনটি আফ্রিকান ক্রিকেট দল বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে!"আফ্রিকান ক্রিকেট এসোসিয়েশন(ACA) এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ২২ টি।তবে আমর...
04/08/2023

"যে তিনটি আফ্রিকান ক্রিকেট দল বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে!"
আফ্রিকান ক্রিকেট এসোসিয়েশন(ACA) এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ২২ টি।
তবে আমরা আফ্রিকান দল বলতে সাধারণত বিশ্বকাপ খেলা দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, কেনিয়া, নামিবিয়াকেই চিনি!
তবে আপনি জেনে অবাক হবেন এর বাইরেও এমন দল আছে যারা বিশ্বকাপ খেলেছে, নিয়মিত আইসিসি ট্রফি খেলেছে! অথচ আজ সেই দলগুলো পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত!

আসুন আজ জেনে নেই বিলুপ্ত হওয়া তিনটি আফ্রিকান ক্রিকেট দল সম্পর্কে।
কাগজে কলমে একটি দল হলেও সে দলগুলো ছিলো মূলত কয়েকটি দেশের সম্মিলিত দল।
ঠিক যেমনটা আজকের দিনের ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যারা ক্যারিবীয় অঞ্চলের ১২ টি ক্রিকেট খেলুড়ে দেশের একটি সম্মিলিত দল হিসেবে খেলছে।

(১)-"পশ্চিম আফ্রিকা ক্রিকেট দল!"
চারটি পশ্চিম আফ্রিকান দেশের সমন্বয়ে গঠিত এই দলটি ১৯৭৬-২০০৩ পর্যন্ত ছিলো আইসিসি সদস্য।
খেলেছে ১৯৮২ আইসিসি ট্রফির প্রথম রাউন্ড।
১৯৮২ সালে যারা তাদের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে আমাদের বাংলাদেশের বিপক্ষে!
এই দলটি মূলত নাইজেরিয়া, ঘানা, গাম্বিয়া ও সিয়েরা লিওনের প্রতিনিধিত্ব করতো। ২০০৩ সালে দল থেকে নাইজেরিয়া বেরিয়ে এলে দলটি পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে যায়।

(২)-"পূর্ব আফ্রিকা ক্রিকেট দল!"
পূর্ব আফ্রিকার ৪ টি দেশের ক্রিকেটারদের সম্মিলিত অংশগ্রহণে প্রতিষ্ঠিত দলটি ১৯৬৬ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত ছিলো আইসিসি সদস্য।
যারা খেলেছে ১৯৭৫ সালের প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ!
এছাড়াও খেলেছে ১৯৭৯,১৯৮২ ও ১৯৮৬ সালের আইসিসি ট্রফি।
এই দলটি মূলত কেনিয়া,উগান্ডা,তাঞ্জানিয়া,জাম্বিয়ার প্রতিনিধিত্ব করতো।
কিন্তু পূর্ব আফ্রিকা দলের অন্যতম শক্তিশালী দেশ কেনিয়া ১৯৮২ ও ১৯৮৬ সালের আইসিসি ট্রফিতে পূর্ব আফ্রিকা দলের পাশাপাশি নিজেদের জাতীয় ক্রিকেট দলকেও পাঠালে পূর্ব আফ্রিকা দল মূলতঃ উগান্ডা/তাঞ্জানিয়া/জাম্বিয়া দলে পরিণত হয়।

যার ফলে পরবর্তীতে ১৯৮৯ সালে আরও একটি আফ্রিকান ক্রিকেট দলের সৃষ্টি হয় যা পূর্ব ও মধ্য আফ্রিকা দল নামে পরিচিত হয়।
কেনিয়ার চলে যাওয়ার পর মালাউকে নিয়ে পূর্ব আফ্রিকান ক্রিকেট দল পরিনত হয়
(৩)- "পূর্ব ও মধ্য আফ্রিকান ক্রিকেট দল!"
পূর্ব ও মধ্য আফ্রিকান এই ক্রিকেট দলটি ২০০৩ সাল পর্যন্ত আইসিসির সহযোগী সদস্যপদ বহাল রাখে।

এর মধ্যে ১৯৯৭ সালে আফ্রিকান ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে আফ্রিকান দেশগুলো এই মহাদেশীয় ক্রিকেট সংস্থায় যোগ দেয়ার মাধ্যমে স্বাধীন দল হিসেবে আইসিসির সদস্য হয়।
ACA আফ্রিকা মহাদেশ জুড়ে সমস্ত ক্রিকেট প্রশাসনের তত্ত্বাবধানের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়।

ফলশ্রুতিতে ২০০৩ সালের মধ্যেই বিলুপ্ত হয়ে যায় জোটবদ্ধ আফ্রিকান তিনটি ক্রিকেট দল।
(পশ্চিম আফ্রিকা, পূর্ব আফ্রিকা, পূর্ব ও মধ্য আফ্রিকা)
লেখা: Abdur Rahim Chistia

ক্রিকেটের উন্নয়নে বাংলাদেশের সহায়তা চায় সৌদি আরব!!তাদের আহ্বানে বাংলাদেশের সাড়া দেওয়া উচিত বলে মনে করি।যদিও আমার এই মত...
01/08/2023

ক্রিকেটের উন্নয়নে বাংলাদেশের সহায়তা চায় সৌদি আরব!!
তাদের আহ্বানে বাংলাদেশের সাড়া দেওয়া উচিত বলে মনে করি।
যদিও আমার এই মতামতটি অজনপ্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা বেশি তবুও বলছি "কলপ্যাক চুক্তির মতো কোনো চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের ৩০+ বয়সী ক্রিকেটার কিংবা যাদের নিয়ে জাতীয় দল কেন্দ্রিক পরিকল্পনা নেই তাদেরকে সৌদি লীগে খেলতে দেয়া যায়।যারা ওদের জাতীয় দলে খেললেও বিসিবির আপত্তি থাকবেনা।এছাড়া আমাদের দেশের কোচ দেয়া যেতে পারে।
সাংস্কৃতিক চুক্তির আওতায় যেভাবে শুরুর দিকে বাংলাদেশের ক্রিকেট/ফুটবল উন্নয়নে দক্ষিণ আফ্রিকা/ইংল্যান্ড/জার্মানি/ল্যাটিন কোচেরা এসেছিলেন।

এর বিনিময়ে বাংলাদেশ আদায় করে নিতে পারে বিশাল বড় এমাউন্টের স্পন্সরশীপ!
যে স্পন্সরশীপের অর্থের পরিমাণ হতে পারে বর্তমানের চেয়ে বহু গুন বেশি।

সৌদি আরব শত শত কোটি পেট্রো ডলার ঢালছে নানা ধরণের খেলার আয়োজন, স্পন্সরশীপ এমনকি বিভিন্ন ক্লাব কিনে নেয়ার জন্য।
কিছু কিছু খেলা তো বলা যায় সৌদি আরব পুরোটাই কিনে নিয়েছে।
পশ্চিমা সমালোচকেরা যেটাকে নাম দিচ্ছে "স্পোর্টসওয়াশ"! কিন্তু তবুও সেসব খেলাধুলার নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলোর সাহস নেই সৌদির অবিশ্বাস্য অফারকে না বলার।

সৌদিরা খেলাধুলার বিনিয়োগে প্রথম হাত দিয়েছিল টেনিসে, এরপর বক্সিং! এরপর ফর্মুলা ওয়ান,তারপর গলফ,হকি, ফুটবল এবং এখন ক্রিকেট!
এমনকি ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের ক্লাব নিউক্যাসেল ইউনাইটেডেরও মালিক এখন সৌদি আরবের পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (PIF)।
সৌদি লীগে খেলার জন্য তারা হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যায় করে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো,করিম বেনজেমা,সাদিও মানে সহ ব্রাজিল,আর্জেন্টিনা, ইউরোপীয় তরুন প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের পর্যন্ত ডেকে নিচ্ছে।

আমি নিশ্চিত ফুটবলের মতো ক্রিকেটের ক্ষেত্রেও তাদের বিনিয়োগ হবে আকাশ ছোয়া!
বাংলাদেশের উচিত এই সুযোগ গ্রহণ করা!(আমার বলা প্রসেসেই করবে এমন টা না)।
নয়তো ভবিষ্যতে হয়তো আইপিএলে দেখা যাবে আরব শেখদের বিনিয়োগ!
লেখা: Abdur Rahim Chistia

টাটেন্ডা টাইবু!! বিকশিত হতে না পারা এক আফ্রিকান ক্রিকেটিয় নক্ষত্র!জিম্বাবুয়ের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অধিনায়ক তিনি!মাত্র ১৮ বছর ...
28/07/2023

টাটেন্ডা টাইবু!! বিকশিত হতে না পারা এক আফ্রিকান ক্রিকেটিয় নক্ষত্র!
জিম্বাবুয়ের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অধিনায়ক তিনি!
মাত্র ১৮ বছর বয়সে টেস্ট দলে অভিষেক!
১৯ বছর বয়সে সহ-অধিনায়ক এবং ২০ বছর বয়সে হন ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট অধিনায়ক!
(২০১৯ সালে মাত্র ৮ দিন কম বয়সে আফগানিস্তানের রশীদ খান এই রেকর্ড ভেঙে দেন!)

ফুটবলকে ক্রিকেটের চাইতে বেশি ভালোবাসলেও শৈশবের এক বন্ধুর আগ্রহে তার ক্রিকেটের সাথে পরিচয়।
বাবার মৃত্যু তাকে স্কুলে স্কলারশিপ পাওয়ার উদ্দেশ্যে ক্রিকেট খেলতে বাধ্য করে!!

যদিও তার ইচ্ছা ছিল ইগলস ভেইল স্কুলে ভর্তি হওয়া। কিন্তু তার বাবার মৃত্যুর পর এত বড় পরিবার নিয়ে মায়ের কষ্ট অনুধাবন করে তিনি তার সম্পূর্ণ মনোযোগ দেন ক্রিকেটে, এবং অবশেষে চার্চিল স্কুলে স্কলারশিপ পান তিনি!!
জেনে অবাক হবেন উইকেট কিপার হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত তাইবু অলরাউন্ডার হিসেবে ক্রিকেটে যাত্রা শুরু করেন, যেখানে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি অফ স্পিন বোলিং করতেন তিনি।
একদিন তার দলের উইকেটরক্ষক মাঠে উপস্থিত না থাকায় গ্লাভস হাতে উইকেটের পেছনে দাঁড়ান।সেদিন থেকেই সে কিপার হয়ে যায়!

মাত্র ১৬ বছর বয়সে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের স্কোয়াডেও যুক্ত হন। সেই বিশ্বকাপে দু’টি ফিফটির মাধ্যমে নিজের আগমনের জানান দেন।
নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত পরবর্তী অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে ৫০ গড়ে ২৫০ রান করার পাশাপাশি বল হাতে তুলে নেন ১২ টি উইকেট।
এমনকি উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে লুফে নেন ৫টি ক্যাচ। অধিনায়ক টাইবু সেই বিশ্বকাপে অসাধারণ অলরাউন্ড নৈপুণ্যে হন ম্যান অফ দ্য টুর্নামেন্ট!!

বিশ্বের যে অল্প কজন প্রতিভাবান ক্রিকেটার প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলার আগেই জাতীয় দলে সরাসরি সুযোগ পেয়েছিলেন টাটেন্ডা তাইবু তাদের মধ্যে অন্যতম।
তাকে অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারের উত্তরসূরি ভাবা হতো।ব্রায়ান লারা, কোর্টলি অ্যামব্রোসের মতো ক্রিকেটাররা তার প্রশংসা করেছিলেন।

কিন্তু সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায় নোংরা রাজনীতির কারণে!
যিনি দেশের হয়ে অন্তত ২০ বছর ক্রিকেট খেলার স্বপ্ন দেখেছিলেন,সেরাদের একজন হতে চেয়েছিলেন, সেই টাইবুকে মাত্র ২২ বছর বয়সে ছাড়তে হয়েছে অধিনায়কত্ব,ছাড়তে হয়েছে ক্রিকেট, ছাড়তে হয়েছে নিজ দেশ।

দুর্নীতির প্রতিবাদ করায় তৎকালীন অধিনায়ক হিথ স্ট্রিক,গ্রান্ট ফ্লাওয়ার সহ সকল তারকা ক্রিকেটারের ক্রিকেট ক্যারিয়ার শেষ করে দেয় মুগাবে সরকার। শক্তিশালী দলটি রাতারাতি দুর্বল হয়ে যায়।
টেস্ট ক্রিকেট থেকে দলটিকে নিষিদ্ধ করে আইসিসি!

এরপর টাটেন্ডা টাইবুকে অধিনায়ক করা হয়।
নীতিতে অবিচল টাইবুও দুর্নীতির বিরুদ্ধে গর্জে উঠেন।
বোর্ডের বিভিন্ন দায়িত্বে থাকা প্রেসিডেন্টের লোকেরা ছিলেন দুর্নীতিগ্রস্ত,যারা আইসিসি থেকে প্রাপ্ত অর্থ ক্রিকেটারদের না দিয়ে লুট করছিলেন।তাইবু চেয়েছিলেন সেসব দুর্নীতি বন্ধ হোক।ক্রিকেটারদের নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিবাদ করলেন,বোর্ডের চুক্তি সংশোধনের প্রস্তাব দিলেন।

কিন্তু এরপর তার স্ত্রীকে টেলিফোনে মৃত্যুর হুমকি দেয়া হয়! তার স্ত্রীকে অপহরণের চেষ্টা করা হয়!
ফলে বহু ক্রিকেটার জীবন বাচাতে চুক্তিবদ্ধ হয়।
এসব কারণে মাত্র ২২ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন টাইবু!

মুখ বন্ধ করার জন্য প্রথমেই তাকে শ্বেতাঙ্গদের থেকে দখল করা ফার্মহাউজ,জমির মতো লোভনীয় প্রস্তাব দেয়া হয়,না মানায় সরাসরি মৃত্যুর হুমকি দেয়া হয়।
এইসব ঘটনা তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করে।
দেশ ছেড়ে তিনি প্রথমেই আসেন বাংলাদেশে।চেয়েছিলেন বাংলাদেশের হয়ে খেলতে। সে স্বপ্ন পূরন না হওয়ায় এরপর তিনি ইংল্যান্ড হয়ে নামিবিয়া যান। তারপর চলে যান দক্ষিন আফ্রিকায়।
দুই বছর পর স্পন্সরদের অনুরোধে অবসর ভেঙ্গে জিম্বাবুয়েতে ফিরে এসে জাতীয় দলে যোগ দেন টাইবু।
২০১১ সালে জিম্বাবুয়ে টেস্ট নির্বাসন থেকে ফেরার পর ৪ টি টেস্ট খেলেন তাইবু।এরপর একেবারেই অবসর নেন তিনি।

২৮ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে ৩০ গড়ে ১,৫৪৬ রান করেন তিনি। এর মধ্যে বাংলাদেশের বিপক্ষে এক সিরিজে পরপর ৩ ইনিংসে করেন ৯২,৮৫,১৫৩ রান!!
১৩৭ টি ওডিআই ইনিংসে ২ সেঞ্চুরি ২২ ফিফটিতে ২৯.২৫ গড়ে করেন ৩,৩৯৩ রান। ১৫ টি T20 ইনিংসে ২৮ গড়ে করেন ২৫৯ রান।

ছোট্ট এই পরিসংখ্যানে কখনোই প্রকাশ পাবেনা কতটা সম্ভাবনাময় ছিলেন টাটেন্ডা টাইবু।
কখনোই প্রকাশ পাবেনা ক্যারিয়ারের অধিকাংশ সময় মৃত্যু ভয়,দুর্নীতি-বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়ে দেশত্যাগ করে এক দেশ থেকে আরেক দেশে ঘুরতে থাকা টাইবু কত বড় মানের ক্রিকেটার ছিলেন।
বর্নবাদ ,নোংরা রাজনীতি,আইসিসি নিষেধাজ্ঞার চাপে পিশে যাওয়ার অন্যতম বড় উদাহরণ তিনি!

বিনম্র শ্রদ্ধা প্রিয় টাটেন্ডা টাইবু (/তাতেন্দা তাইবু)!❤
বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের বিকেএসপির কোচ,তিনি এখন চান তার ছেলে বাংলাদেশের হয়ে খেলুক।
লেখা: Abdur Rahim Chistia

" মাশরাফি যদি ইন্জুরিতে না পড়তেন তাহলে তিনি হতেন বিশ্বের দ্রুতগতির ফাস্ট বোলার" ~খালেদ মাহমুদ সুজন!গদা সুজনের এই মন্তব্য...
25/07/2023

" মাশরাফি যদি ইন্জুরিতে না পড়তেন তাহলে তিনি হতেন বিশ্বের দ্রুতগতির ফাস্ট বোলার" ~খালেদ মাহমুদ সুজন!
গদা সুজনের এই মন্তব্য নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হতেই পারে কিন্তু একটা কথা ধ্রুব সত্য "নড়াইল এক্সপ্রেস মাশরাফি ছিলেন সত্যিকারের ফাস্ট বোলিং অলরাউন্ডার"

২০০১ সালে নিউজিল্যান্ডে ক্যারিয়ারের প্রথম বিদেশ সফরে গিয়েই ইন্জুরি!
চেন্নাইতে ভুল সার্জারির কারণে ইন্জুরি হওয়া পায়ের পরিবর্তে সুস্থ পায়ের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে নিশ্চিতভাবে তার বোলিং গতি কমেছে ।

বিশ্বের সর্বোচ্চ গতিশীল বোলার না হতে পারলেও ১৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে বল করতে পারতেন এটা বলাই যায়।
২০ বছর বয়সে যে বোলার ১৪০-১৪৮ কিলোমিটার বেগে বল করেছে সে নিশ্চয়ই ম্যাচুর্ড হওয়ার পরে ১৫০+ কিলোমিটার বেগে বল করতে পারতো।
২০০৯ সালে সর্বশেষ বড় ইন্জুরির আগে তিনি ১৪৫ কিলোমিটার বেগে বল করতেন হরহামেশাই।
২০১০ সালে যখন ফিরলেন তখন তিনি রাতারাতি ফাস্ট বোলার থেকে মিডিয়াম ফাস্ট বোলার হয়ে যান!

সেইসাথে এটাও বলা যায় মূলত ব্যাটসম্যান(পরবর্তীতে বোলার হয়ে যাওয়া) ম্যাশের ক্যারিয়ারে মাত্র ৩০০০ রান আর প্রায় ৪০০ এর মতো উইকেট না হয়ে রান সংখ্যা ৬-৭ হাজার+ এবং উইকেট সংখ্যা ৭০০+ হতেই পারতো।
বিশ্বের অন্যতম সেরা পেস বোলিং অলরাউন্ডার হওয়ার সব বৈশিষ্ট্য তার ছিলো তখন।

অবশ্য এটাও সত্য "যেখানে ইন্জুরির কারণে তাপস বৈশ্য,সৈয়দ রাসেলরা হারিয়ে গিয়েছে ,কিংবা শাহাদাত হোসেনের মতো বোলার হারিয়ে গিয়েছে সেখানে এতো বছর তিনি যে ইন্জুরির সাথে লড়াই করে ধারাবাহিকতা বজায় রেখে খেলেছেন(except 2019 CWC) সেটাই অবিশ্বাস্য"
Remember The Name "The Narail Express "(2001-2009)
বিশ্বের দ্বিতীয় আর কোনো পেসার দুই পায়ে ১৪ টা সার্জারি (৭-৮ মেজর সার্জারি) করে ক্রিকেট খেলেছে এমন উদাহরণ নেই।
লেখা : Abdur Rahim Chistia

রায়ান নীল টেন ডোসেট! এক ভবঘুরে ক্রিকেটার!আমার দেখা পৃথিবীর অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার 💚তার সমমানের অলরাউন্ডার টেস্ট খেলার অন...
23/07/2023

রায়ান নীল টেন ডোসেট! এক ভবঘুরে ক্রিকেটার!
আমার দেখা পৃথিবীর অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার 💚

তার সমমানের অলরাউন্ডার টেস্ট খেলার অনুমতি না পাওয়া দেশগুলোর ক্রিকেট ইতিহাসে দ্বিতীয় কেউ আর আসেনি।
তার সবচেয়ে কাছাকাছি ছিলেন কেবল কেনিয়ান কিংবদন্তি স্টিভ টিকোলো।
আইসিসির বিবেচনায় রায়ান টেন ডোসেট সহযোগী দেশের বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার পেয়েছেন তিনবার!(২০০৮,২০১০,২০১১)! তিনি ব্যাতিত যে পুরস্কার একাধিকবার জিতেননি আর কোনো ক্রিকেটার!

ভবঘুরের মতো এদেশ ওদেশ ঘুরে ক্রিকেট খেলেছেন তিনি!!
পেশাদার ক্রিকেট খেলেছেন ভারত,অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড,ইংল্যান্ড,বাংলাদেশ সহ বহু দেশে।
ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটে তার নামটি আছে কিংবদন্তিতুল্য হয়ে।
এসেক্সের অধিনায়ক হয়ে জিতেছেন কাউন্টি শিরোপা।

প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছেন ১৮৮টি, করেছেন ১১ হাজার ৫৯৭ রান। এর মধ্যে আছে ২৯টি সেঞ্চুরি, ৪৯টি হাফ সেঞ্চুরি। পেয়েছেন ২১২টি উইকেট!

এমন ব্যাটসম্যান কিনা কোনোদিন টেস্ট খেলারই সুযোগই পেলেন না!
একদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলতে পারলেন না।
অন্যদিকে নেদারল্যান্ডসের টেস্ট খেলার অনুমতিই নেই!
২০১৮ সালে বাংলাদেশের লীগে খেলতে এসে আফসোস করে তিনি বলছিলেন, ‘বাংলাদেশ কেন! পৃথিবীর যেকোনো টেষ্ট খেলুড়ে যেকোনো দেশের হয়ে খেলতে আমি ইচ্ছুক! এতেও যদি টেস্ট ক্রিকেটে অংশ নেওয়া যায়!’

পৃথিবীতে হওয়া প্রায় সবকটি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লীগেই খেলেছেন তিনি।সাফল্যও পেয়েছেন!
টি২০ ক্রিকেটে ৩৩৯ ইনিংসে ১৩৪ স্ট্রাইকরেটে ৭৫৯৭ রান!! ২ টি সেঞ্চুরি ,৩৪ টি হাফ সেঞ্চুরি!!

জন্মসূত্রে টেন ডোসেট একজন ‘প্রোটিয়া’। জন্ম, বেড়ে ওঠা,শিক্ষা কিংবা ক্রিকেট খেলার সূচনা – সবই হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকায়।
ছোটবেলা থেকে রাগবি, ফুটবল,ক্রিকেট,গলফ সবই খেলেছেন তিনি। পুরোদস্তুর স্পোর্টস পার্সন যাকে বলে!

বর্ণবাদী কোটাভিত্তিক সিস্টেমের কারণে প্রোটিয়া দলে জায়গা না পেয়ে তিনি চলে যান তার মায়ের দেশ নেদারল্যান্ডসে।
ফলে দক্ষিণ আফ্রিকা হারায় এক অমুল্য সম্পদ!

তবে নেদারল্যান্ডসের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার ব্যাপারে টেন ডোসেট কখনোই খুব একটা সিরিয়াস ছিলেন না।
জাতীয় দল নেদারল্যান্ডসের হয়ে তিনি তাই খেলেছেন খুবই অল্প কিছু ম্যাচ (২০০৬-২০১১ পর্যন্ত ৩৩ ম্যাচ)!
তাতেই তার যা অর্জন, তা রীতিমতো ঈর্ষণীয়।
ওডিআই ক্রিকেটে কমপক্ষে এক হাজার রান করেছেন, এমন ব্যাটসম্যানদের মধ্যে টেন ডোসেটের গড় ই পৃথিবীতে সর্বোচ্চ!

৩২টি আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ইনিংস খেলে ৬৭ গড় এবং ৮৭ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ১,৫৪১ রান! এর মধ্যে আছে পাঁচটি সেঞ্চুরি ও নয়টি হাফসেঞ্চুরি! দুইটি ৯০+ ইনিংস (৯৮*,৯০)!
তার মধ্যে দু’টি সেঞ্চুরি ও ৩ টি হাফ সেঞ্চুরিই বিশ্বকাপে!! পুরো ওডিআই ক্যারিয়ারে শূন্য রানে আউট হয়েছেন মাত্র ১ বার!
মিডিয়াম ফাস্ট বোলিংয়ে ২৪.১২ গড় ও ৫.০৩ ইকোনমিতে পেয়েছেন ৫৫ টি উইকেট।

আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে ২২ ম্যাচে ৪২ গড় এবং ১৩৩ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৫৩৩ রান! সেইসাথে ১৩ টি উইকেট।
২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শেষ বলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নেদারল্যান্ডসের জয়ের নায়ক তিনি!

ওডিআই বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচে ৬২ গড়ে! ৪৩৫ রান!
২০০৭ বিশ্বকাপে- ৫৭,১,৭০*!
২০১১ বিশ্বকাপে- ১১৯,৭,১১,১১,৫৩*,১০৬!
এছাড়া বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ২ ম্যাচে ১৭৩ গড়ে! ১৭৩ রান!

২০১১ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরি এবং ২ উইকেট নিয়ে হন ম্যাচ সেরা! শেষ ম্যাচেও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে করেন সেঞ্চুরি।
তখনও কেউ জানতো না, সেটাই ছিলো তার শেষ আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ম্যাচ।

২০১১ সালের পর থেকে শুরু করে ছয়-সাত বছর তিনি নেদারল্যান্ডসকে সময়ই দেননি।
অবশ্য এই সময়ে নেদারল্যান্ডস বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব ব্যাতিত ম্যাচ ই খেলেছে মাত্র ৩ টি। ৭ বছর পর ২০১৮ সালে তিনি জাতীয় দলের ডাকে সাড়া দিয়ে লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ফেরেন নেপালের বিপক্ষে।পরিত্যক্ত সেই টি২০ ম্যাচে খেলেন ৩৮ রান!
এরপরের ৫ বছরে নেদারল্যান্ড ম্যাচ খেলে হাতেগোনা কয়েকটি।
২০২১ সালে একেবারেই জাতীয় দল ত্যাগ করেন তিনি।
ততদিনে তার বয়স ৪০!

এমন একটা দেশের প্লেয়ার তিনি যে দেশ ২৮ বছরে খেলেছে মাত্র ১১৪ টা ওডিআই ম্যাচ!!
বছরে ৩-৪ টা ম্যাচ।কখ‌নো কখ‌নো বছরের পর পর কোনো ম্যাচই খেলতে পারেনি!
ম্যাচ খেলার অনুমতির(ওডিআই স্ট্যাটাস) জন্য যাদেরকে খেলতে হয়েছে,লড়তে হয়েছে!
যারা ১৬ বছরে T২০ খেলেছে মাত্র ৯৮ টি (৪৯ টি জয়),যার মধ্যে বিশ্বকাপ,বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচের সংখ্যাই ৬০+!!

৪ বছরে টানা ১০০ ম্যাচ খেলা দল আর ৩০ বছরে সব মিলিয়ে ১০০ ম্যাচ খেলা দলের পরিস্থিতি এক না।
বছরে ৩-৪ টা ম্যাচ খেলা কোনো ক্রিকেটারের পিক টাইম বলে কিছু থাকার কথা না।এই কারণেই সহযোগী দেশগুলোর ক্রিকেটারদের পরিসংখ্যান সাধারণত ভালো হয়না।

তারপরও কিছু ক্রিকেটার থাকেন যারা তাদের সেরা সময়কে জিইয়ে রাখেন বহু দিন/বহু মাস পরবর্তী ম্যাচ পর্যন্ত।
রায়ান টেন ডোসেট তাদের মধ্যে অন্যতম।
বিশ্বকাপ,বিশ্বকাপ বাছাই,ত্রিদেশীয় সিরিজ চার দেশীয় সিরিজ ,দ্বিপাক্ষিক সিরিজ,ঘরে-বাইরে কিংবা নিরপেক্ষ ভেন্যু! যেখানেই সুযোগ পেয়েছেন প্রতিটা যায়গাতেই নিজের রেকর্ড অনন্য করেছেন।

মহাদেশীয় গড়!
আফ্রিকা মহাদেশ ৭১!, আমেরিকা মহাদেশ ৬৪!, এশিয়া মহাদেশ ৬১!, ইউরোপ মহাদেশ ৬৭!
হোম ম্যাচে গড় ৬৯!, এ্যাওয়ে ম্যাচে গড় ৬২! নিরপেক্ষ মাঠে গড় ৬৭! সব মিলিয়ে গড় ৬৭!

যতদিন খেলেছেন ততদিন তিনি সবার সেরা অলরাউন্ডার ছিলেন।
নেদারল্যান্ডসের খেলোয়াড় বলে তাকে সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার বলতে অনেকের আপত্তি থাকবে। কিন্তু তিনি আমার দেখা পৃথিবীর অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার!
বিনম্র শ্রদ্ধা ডাচ/প্রোটিয়া কিংবদন্তি রায়ান নীল টেন ডোসেট ❤
লেখা: Abdur Rahim Chistia

Address

Dhanmondi
Dhaka
1207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdur Rahim Chistia posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies


Other Dhaka media companies

Show All