Dhakar Dhol - ঢাকার ঢোল

Dhakar Dhol - ঢাকার ঢোল Story and fun make life beautiful

25/03/2024

# sports

24/03/2024
20/03/2024

বিয়ের দিন কনে যখন "পালিয়ে" যায়

🥀💔😓🥺 😢🥰🥀

18/03/2024

"ফকির" সাহেবের সাথে জিন থাকে,তাকে মানে ও

🥀💔😓🥺 😢🥰🥀

17/03/2024

বাংলা ১৩৫০ সনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে অবিভক্ত ভারতের বাংলায় ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে 'পঞ্চাশের আকাল' নামে যে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল তাতে লক্ষ লক্ষ দরিদ্র মানুষ প্রাণ হারায়। যারা কোনমতে শহরের লঙ্গরখানায় পাত পেতে বাঁচতে পেরেছিল তাদেরই একজন একালের সময় স্বামী পরিত্যক্ত জয়গুন। সঙ্গে তার মৃত প্রথম স্বামীর ঘরের ছেলে ও দ্বিতীয় স্বামীর ঘরের মেয়ে। আরো আছে মৃত ভাইয়ের স্ত্রী-পুত্র। তারা গ্রামে ফিরে এসে এমন এক খন্ড জমিতে ঘর তৈরী করে যেটি অপয়া ভিটে বলে পরিচিতি ছিল। জীবনযুদ্ধে যখন সে প্রাণপণ লড়ছে তখন তার প্রতি গায়ের মোড়লের দৃষ্টি পড়ে। দ্বিতীয় স্বামীও তাকে আবার ঘরে তুলতে চায়। সে কারো প্রস্তাবেই সায় দেয় না। কিন্তু এ দুজনের সাক্ষাত ঘটে এবং মোড়ল তার প্রতিযোগীকে হত্যা করে। ঘটনার একমাত্র দর্শক হিসেবে জয়গুনকেও মূল্য দিতে হয় অন্যভাবে।

--এই কাহিনীর বিচিত্রতার মধ্যে মূল বিষয় একটিই; তা হচ্ছে কুসংস্কার, সম্পদ, ধর্ম, প্রতিপত্তি, সামাজিক বাধা-নিষেধ, এমনকি জাতীয়তাবোধ- এ সব কিছুকেই কাজে লাগিয়ে শ্রমজীবী ক্ষুধার্ত মানুষকে ক্রমাগত শোষণ।

16/03/2024

আব্বাসী "খলীফা" হারুনুর রশীদ এর শাসন আমলে বাহলুল নামে এক পাগল ছিল। যে অধিকাংশ সময় কবরস্থানে কাটাতো। কবরস্থানে থাকা অবস্থায় একদিন বাদশাহ হারুনুর রশীদ তার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন।

🥀💔😓🥺 😢🥰🥀

07/03/2024

পুরুষ মানুষের মন খারাপের অনেক কারণ থাকে। টাকা পয়সা তার একটি। এই জিনিষ টা ছাড়া পুরুষ হয়ে যায় হাফ লেডিস। .
ইন্টার্নীতে থাকার সময় যশোর থেকে এক টি বিয়ের প্রস্তাব এসেছিল। পাত্রীর ধনী বাবা আমাদের বাড়ী দেখতে এসে বাড়ির পথ থেকে পালিয়েছিল, ভিতরে আর আসে নি। এই বয়সে বিয়ের কোন আগ্রহ ছিল না আমার, সেটা চাইও নি, পাত্রীকেও চিনি না। তবুও একটা অদ্ভুত কষ্ট হয়েছিল সেদিন। কষ্টটা আমার জন্য নয়। আমাদের গোলপাতার বাড়িটার জন্য।...
এক ব্যাচ সিনিয়র এক ভাইয়ের সাথে দেখা হল সেদিন। চেহারা শুকিয়ে গেছে, চোখ কোটরে ঢুকেছে। ভালবেসে বিয়ে করেছিল, কোর্ট ম্যারেজ। পরিবার মেনেও নিয়েছিল। নবম মাসের মাথায় ডিভোর্স দিয়েছে। ডিভোর্স হয়েছে উনি নিজেও জানতেন না। খবর টা শুনেছে অন্যের কাছে। একটা বিশাল অপরাধ করেছিলেন উনি::: জুলাইতে এফসিপিএস চান্স হয় নাই, 35 তম বিসিএস প্রিলি হয় নাই।
35 তম বিসিএস রিটেন দেওয়া রংপুর মেডিকেলের এক ছেলের সাথে নতুন করে শুরু করেছে মেয়েটা।
কারো চাই টাকা, আর কারো চাই স্ট্যাটাস। ভালবাসা এখানে সান্তনা ।
ভাইটাও এখন সান্তনা পায়। মেয়েটির উপর তার কোন অভিযোগ নেই। " ও ভেবেছিল আমি ভাল মেডিকেলে পড়ি, অনেক ব্রিলিয়ান্ট কেউ। আমি যে গড় পড়তামানের স্টুডেন্ট পরে বুঝেছে । বোঝার পর চলে গেছে। ওর কোন দোষ নেই।" এভাবেই বলেছিলেন উনি। ....
আপনি পুরুষ মানুষ হয়েছেন, আর আপনার বিসিএস নাই, এফসিপিএস নাই আবার টাকাও নাই। ভুলেও নিজেকে পুরুষ ভাববেন না। যেদিন বউ চলে যাবে সেদিন ই বুঝবেন নিজেকে ভুল জেনেছেন। 'ভালবাসার সাথে টাকার সম্পর্ক নেই' এই কথা যে বলে তার দুই গালে কষে থাপ্পড় দিন। নিকৃষ্টতম মিথ্যাটি সে আপনাকে বলেছে।...
টাকা সবারই লাগে। অথচ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি থাকে পুরুষের পকেটে। এর ওজন ও ব্যাথা প্রতিটা পুরুষকে বইতে হয়। টাকা না থাকলে কোন মেয়ে অমানুষ হয়ে যায় না, কিন্তু একটি পুরুষ মহিলা হয়ে যায়।
টাকা আসে, আবার চলে যায়। মাঝ থেকে ভালবাসাটা নিয়ে গেলে আর কষ্টের সীমা থাকে না।.
যতবার বিয়ের কথা উঠেছে, ততবার ই আমি ভয় পেয়েছি। টাকা আমাকে আজীবন তাড়িয়ে বেড়িয়েছে। তাই বিয়ে - ভালবাসার কথা শুনলে ভয় পাই। ফার্স্ট ইয়ারে কেরানীগঞ্জ এর ওপারে যখন দেড় হাজার টাকার টিউশুনি করতাম, নদী পার হওয়ার ছয় টাকা আমার থাকত না। আধা কিলোমিটার হেটে ব্রিজ পার হতাম। আর আজ হাজার হাজার টাকা আয় করেও দেখি ঈদে বাড়ি যাওয়ার টাকা থাকে না। জীবন আসলে একই থাকে, শুধু সময় আর চক্র টা বদলায়। ..
একজন বিখ্যাত প্রফেসরের সাথে কথা বলতেছিলাম। উনি যখন ইন্টার্নীতে পাঁচ হাজার টাকা বেতন পেতেন তখন দুই হাজার টাকা ঘাটতি থাকত। এখন বিশ লাখ টাকা আয় করেও দুই লাখ টাকা ঘাটতি থাকে। কাকে কি বলব??..
সতের শ টাকায় যখন মাস চলত। তখনও পকেটে একটা টি শার্ট কেনার মত টাকা থাকত না। আর আজ নিজের খরচই হয় ষোল হাজার টাকা। আজও টি শার্ট কেনার টাকা নাই। ..
আমি এই হিসেব বুঝি না।এই হিসাব বোঝা দুঃসাধ্য....

©আবদুর রব

05/03/2024

তারপর বলো কয়বার ফোন restart দিলা!🙂

পায়ের মো*জার মধ্যে এক হাজার টাকার তিনটা নোট লুকিয়ে রাখলাম। ছাত্রের মা একটু আগেই এই মাসের টিউশনির টাকা দিয়ে গেলো। ছাত্রের...
05/03/2024

পায়ের মো*জার মধ্যে এক হাজার টাকার তিনটা নোট লুকিয়ে রাখলাম। ছাত্রের মা একটু আগেই এই মাসের টিউশনির টাকা দিয়ে গেলো। ছাত্রের সামনে এমন ভাব করলাম যে যেন মনে করে পা চু*লকাচ্ছি।

টিউশনি থেকে বের হয়েই দেখি রিমু রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে। রিমু হচ্ছে আমার প্রেমিকা। আট বছর ধরে প্রেম করি। আমার থেকে দুই ক্লাস উপরে পড়ে। আগে একসাথেই পড়তাম। কিন্তু দুইবার ফেল করার কারণে এখন ও আমার সিনিয়র। এইজন্য ওর কথায় ওঠবস করতে হয়।

আমাকে দেখেই ও বললো " টিউশনির টাকা দিছে?"
আমি আমতাআমতা করে বললাম, না দেয়নাই তো। কেন কি হইছে? তুই না বললি আজ টিউশনির টাকা দিবে? রে*গে গেলে প্রেমিকা আমাকে তুই করে বলে। সিনিয়র তো তাই কিছু বলতে পারি না। চুপচাপ থাকলাম কোনো উত্তর দিলাম না।
কিরে উত্তর দেস না কেন? আবার আমতা আমতা করে বললাম " আজকে দেওয়ার কথা ছিল কিন্তু দেয় নাই।"

প্রেমিকা কাছে এগিয়ে এসে বললো " প্যান্টের পকেট থেকে হাত বের কর। আমি চেক করে দেখবো "। আমি বাধ্য ছেলের মতো পকেট থেকে হাত বের করে থাকলাম। প্রেমিকা আমার পকেট আর মানিব্যাগ সব একটা একটা করে চেক করলো। শেষমেশ হাল ছেড়ে দিয়ে বললো " ঠিক আছে আর চেক করবো না। মনে মনে ভাবলাম যাক বাবা বাঁচলাম। ধরা খেলে আজ নি*র্ঘাত ১২ টা বাজিয়ে ছাড়তো।

প্রেমিকা হঠাৎ বলে উঠলো, আজ আমি টিউশনির টাকা পেয়েছি চলো আজ আমি তোমাকে খাওয়াবো। দুনিয়াতে প্রেমিকার টাকায় খাওয়া খাদ্যের স্বাদ বেশি হয়। এটা প্রত্যেকটা পুরুষ মাত্রই জানে।

রেস্টুরেন্ট বসে আছি প্রেমিকা একটার পর একটা অর্ডার দিয়েই যাচ্ছে। খাবারের তালিকা দেখে প্যান্টের বেল্ট একটু ইজি করে দিলাম ( বেশি খাওয়ার জন্য)। ওয়েটার একটার পর একটা খাবার দিচ্ছে আর আমি সাবাড় করে দিচ্ছি।

খাওয়াদাওয়া শেষ করে চুপচাপ বসে আছি ভদ্র ছেলের মতো। এমন সময় প্রেমিকা বলে উঠলো " আজ সকাল ৯ টা ২৩ এ তুমি ঘুম থেকে উঠছ। তারপর বাথরুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়েছ ১৮ মিনিটে। তারপর আমাকে বলছ কাপড় ধুয়ে দিবা কিন্তু ঐ সময় তুমি পাশের রুমের ছেলেদের সাথে বসে তা*স খেলছ। সেখান থেকে উঠে গোসল করছ ২৫ মিনিট ধরে। তারপর আমাকে বলছ নামাজ পড়তে যাবা কিন্তু নামাজ পড়তে না গিয়ে ফেইক আইডি দিয়ে অন্য মেয়ের সাথে চ্যাটিং করেছ। তারপর আমাকে বলেছ ঘুম আসবে কিন্তু ঘুম না এসে তুমি তোমার মোবাইলে এন্ডগেম মুভি দেখেছ। তারপর মুভি দেখা শেষ করে আমাকে বলেছ পড়তে বসবে কিন্তু পড়তে না বসে ছাদে গিয়ে পাশের বিল্ডিংয়ে আসা নতুন ভাড়াটিয়ার মেয়ের সাথে উঁকিঝুঁকি দিয়েছ। তারপর সেখান থেকে সোজা এই টিউশনিতে এসেছ। আমি কি কিছু ভুল বলেছি?"

প্রেমিকার মুখের দিকে হাঁ করে তাকিয়ে আছি। একটা কথাও ও মিথ্যে বলেনি। কিন্তু কিভাবে সম্ভব? মাথার মধ্যে সব তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছিল। ঘোর ভা*ঙ্গলো ওয়েটারের কথা শুনে।

এক্সকিউজ মি ম্যাম আপনার বিলটা। আড়চোখে তাকিয়ে দেখি ৩ হাজার ১৫ টাকা বিল এসেছে।

ওয়েটার চলে গেলে রিমু বলে উঠলো " আমাকে মিথ্যে বলে কি হয় তোমার?"

ধরা পড়া চো*রের মতো চুপচাপ বসে আছি। কোনো কথা বলছি না মুখ দিয়ে। কথা বললেই বি*পদের আ*শংকা।

হঠাৎ রিমুর ফোনে একটা মেসেজ এলো। রিমু মেসেজ টা বের করে আমার দিকে ফোন ধরে বললো " মেসেজ টা জোরে পড়ে শুনাও তো"। ফোনের ডিসপ্লের দিকে তাকিয়ে দেখি লিখা আছে " ম্যাম স্যারের মো*জার মধ্যে টাকা রাখা আছে"। মেসেজের উপরে তাকিয়ে দেখি "রুদ্র" লিখা। আর রুদ্র আমার সেই স্টুডেন্টের নাম।

প্রেমিকা উঠে হনহন করে চলে গেলো। মো*জার মধ্যে থেকে একহাজার টাকার তিনটা কনকনে নোট বের করে টেবিলে রেখে দিলাম।

বেড়িয়ে আসবো এমন সময় পিছন থেকে ওয়েটার ডেকে বললো " স্যার আরো পনেরো টাকা দিতে হবে"। পকেট মানিব্যাগ চেক করে ১০ টাকা বের করে দিয়ে বললাম " ভাই বিশ্বাস করেন আমার পকেটে আর কোনো টাকা নাই"।

ওয়েটার আমার কথা শুনে বললো " স্যার আপনি তো পকেটে টাকা রাখেন না। টাকা রাখেন মোজায়। একটু চেক করে দেখবেন প্লিজ। রাগে দুই পায়ের দুইটা মোজা খুলে ওয়েটার কে চেক করে দেখিয়ে বের হয়ে এলাম"।

- সংগৃহীত
゚ ゚viralシ #সংগৃহীত

এক মহিলা একদিন তার স্বামীকে এসে বললো,"জানো, আমার এতো বছর ধরে যে মাথাব্যাথাটা ছিলো তা সেরে গেছে।"স্বামী বললো,"তাই নাকি? ...
03/03/2024

এক মহিলা একদিন তার স্বামীকে এসে বললো,"জানো, আমার এতো বছর ধরে যে মাথাব্যাথাটা ছিলো তা সেরে গেছে।"

স্বামী বললো,"তাই নাকি? কিভাবে?"

“আমি এক সম্মোহনবিদের কাছে গিয়েছিলাম, সে আমাকে এক কায়দা দেখিয়ে দিলো। আমি আয়নার সামনে দাঁড়ালাম আর নিজেকে খুব জোর দিয়ে বললাম,

আমার কোন মাথাব্যথা নেই

আমার কোন মাথাব্যথা নেই

আমার কোন মাথাব্যথা নেই।

অমনি আমার মাথাব্যথা গায়েব!”

স্বামী বললো,“বাহ! বেশ”

বউ বলে,“ইয়ে দেখ, আমাদের অনেক দিন বিয়ে হয়েছে, তোমার মধ্যে রোমান্টিকতা একদম চলে গেছে। আজকাল তুমি একেবারে কিরকম যেনো হয়ে গেছো। বিয়ের প্রথম প্রথম যে রোমান্টিকতা ছিলো তা যেনো কর্পূরের মতো উবে গেছে। যাও না একবার ঐ সম্মোহনবিদের কাছে। যাও না গো একবার।”

স্বামী সম্মোহনবিদের কাছে গেলো। ফিরে এসেই সে স্ত্রীকে লাল রঙের গোলাপ ফুল দিলো। সবসময় রোমান্টিক গান। একেবারে মাখ মাখ ব্যাপার। বিশেষ দিনে গ্রিটিংস কার্ড। স্ত্রীর মনে আনন্দের সীমা নেই।
যেদিন তার স্বামী বললো,“চলো না গো আমরা হানিমুনে যাই। থাকবে না কোন মোবাইল, থাকবে না কোন লুকোচুরি, থাকবে না পারস্পরিক সৎ থাকার এক কঠোর প্রয়াস। থাকবে শুধু এক নির্মল আনন্দ।”

এই বলে স্বামী বাথরুমে চলে গেলো। ঠিক দুই মিনিট পরে বাথরুম থেকে এসে বউকে এক উত্তাল আনন্দে ভাসিয়ে দিলো।

আবার কিছুক্ষণ পরে স্বামী বলে,“আমি দুই মিনিটের জন্য আসছি।”

এই বলে আবার বাথরুমে দৌড়। দুই মিনিট পরে এসে স্ত্রীর উদ্দেশ্যে গান "যদি হই চোর কাঁটা ঐ শাড়ির ভাঁজে ----" একবারে উত্তম কুমারের স্টাইলে।

বউ হাঁসফাস করে উঠলো। তার মাথা ঘুরপাক খাচ্ছে, এমন উথাল পাথাল আবেশ তো বিয়ের শুরুতেও ছিলো না!

সামলে উঠতে না উঠতেই স্বামী আবার বলে,“আমি দুই মিনিটের জন্য আসছি।”

এবার বউয়ের কৌতূহল হলো, কি করে সে দুই মিনিটে?
সে চুপচাপ পিছু নিলো।

বাথরুমের দরজায় উঁকি মেরে দেখে, তার স্বামী আয়নার সামনে দাঁড়ানো। বলে চলেছে,

“এ আমার বউ না

এ আমার বউ না

এ আমার বউ না....।”😏🤭😎😎

©
゚ ゚viralシ #সংগৃহীত

স্বামীর সাথে ঝগড়া করে বর্ষা বাবার বাড়ি চলে আসলো। আসার পর থেকে মন খারাপ!মা জিগ্যেস করলো" কিছু না জানিয়ে হঠাৎ চলে আসলি যে?...
03/03/2024

স্বামীর সাথে ঝগড়া করে বর্ষা বাবার বাড়ি চলে আসলো। আসার পর থেকে মন খারাপ!মা জিগ্যেস করলো

" কিছু না জানিয়ে হঠাৎ চলে আসলি যে? "

বর্ষা বললো " তোমার জামাইয়ের সাথে ঝগড়া হইছে "

" কি নিয়ে? "

" মেয়ে জামাইয়ের কি নিয়ে ঝগড়া হইছে সেটা তুমি শুনতে চাচ্ছো!? "

মা আমতা আমতা করে বললো " না এমনিই!একমাস হলো বিয়ে হয়েছে,রাগ করে বাড়ি চলে আসা কি ঠিক হলো? "

" মা তুমি হয়তো ভুলে গেছো,বিয়ের তিনবছর আগ থেকে আমাদের সম্পর্ক "

" তবুও,এভাবে চলে আসা ঠিক হয়নি "

মায়ের সাথে আর তর্ক বাড়ালো না বর্ষা।সারাদিনে স্বামী শতাধিক কল দিলো।রিসিভ করলো না।লোকটা বুঝুক বউয়ের সাথে ঝগড়া করলে কি পরিণতি হয়।

রাতে খেতে বসে খাবারের প্লেট সামনে নিয়ে বসে আছে বর্ষা।চোখে জল!নীরবে কাঁদছে।বর্ষার মা হতভম্ব হয়ে জিগ্যেস করলো

" কাঁদছিস কেনো? "

বর্ষা চোখের জল মুছে বললো " ও রাতে নিশ্চয়ই না খেয়েই থাকবে! "

" কিছু একটা বানিয়ে খেয়ে নিবে এখন "

" তুমি তো ওই তেলাপোকার বাচ্চাকে চিনো না।না খেয়ে থাকবে তবুও রান্না করবে না।বাইরেও খেতে যাবে না "

" রাতে কল দিলেই তো দেখি জামাই রান্না করছে! "

" আমি সাথে থাকলে তখন করে।একা থাকলে করবে না,ওকে আমি চিনি।আমি বাড়ি যাবো,বাবাকে বলো রেখে আসতে "

" রাত ৯ টা বাজে।যেতে যেতে ১১ টা বাজবে।এতো রাতে যাবি? "

" হ্যা যাবো "

" কাল নাহয় যাস! "

" এখনি যেতে হবে "

" আমি জামাইকে কল করে বলে দিচ্ছি কিছু একটা বানিয়ে খেয়ে নিবে।তুই কাল ভোরে চলে যাস "

বর্ষা রেগে বললো " উফফফ তোমায় কি সব বলে বোঝাতে হবে?মা হও কি করে বলি! ওই তেলাপোকার বাচ্চাটাকে না দেখলে আমার রাতে ঘুম হবে না "

মেয়ের মুখে এমন কথা শুনে মা বললেন " যা ইচ্ছে তাই বলে,কিছুই মুখে আটকায় না!অন্তত খাবারটা খা "

" খাবো না "

দশটার দিক ব্যাগ গুছিয়ে দিতে দিতে বর্ষার মা মুখ ভোতা করে বললেন " ঝগড়া করে থাকতে পারিস না তা করিস কেন? শুধু শুধু ঝামেলা "

বর্ষা মুখ ভেঙ্গচি দিয়ে বললো " ঝগড়া করলে প্রেম বাড়ে "

" একটু তো সরম লজ্জা কর!সব ধুয়েমুছে ফেলে দিছিস নাকি "

ব্যাগ নিয়ে দরজার কাছে আসতেই বাড়ির সামনে একটা বাইক এসে থামলো।বর্ষার স্বামী হাজির।বর্ষার মা লক্ষ্য করলো বর্ষার চোখে জল,ঠোঁ"টে মুচকি হাসি।ভালোবাসা।

গল্প #অনুভবে_ভালোবাসা

©

01/03/2024

আমি কুমিল্লার, কিন্তু আমার শশুর বাড়ি বরিশাল 😒

01/03/2024

ছোট ভাইয়ের কথায় কষ্ট পেল বড়ভাই।

29/02/2024

ডাক্তার নার্সের গ্রাম্য প্রেম..

29/02/2024

সারাদিন ডাক্তারি করতে করতে যখন খাওয়ার কথা ভুলে যায়-

#বাংলামুভি ゚ ゚viralシ #সংগৃহীত

29/02/2024

পুরনো জং ধরা পেরেকে পা কাটার পর..

28/02/2024

গুডবাই সাকিব্বাই 🥹

28/02/2024

Address

Mirpur
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhakar Dhol - ঢাকার ঢোল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dhakar Dhol - ঢাকার ঢোল:

Videos

Share


Other Digital creator in Dhaka

Show All

You may also like