Home & Souls

Home & Souls Home is where love resides, memories are created, friends always belong, and laughter never ends.
(4)

হেলিকপ্টার প্যারেন্টিং কী?____________________ঘটনা ১: ছোট্ট রিয়ানা। স্কুলের বন্ধু অনিন্দ্য তার টিফিন কেড়ে নিয়েছে, স্কুলে...
27/06/2024

হেলিকপ্টার প্যারেন্টিং কী?
____________________
ঘটনা ১: ছোট্ট রিয়ানা। স্কুলের বন্ধু অনিন্দ্য তার টিফিন কেড়ে নিয়েছে, স্কুলে তাই তারা ঝগড়া করেছে। কাঁদতে কাঁদতে মাকে এসে জানাল রিয়ানা। ব্যাপারটা আর দশটা শিশুর জীবনের সাধারণ ঘটনা হলেও রিয়ানার মা সেটা মানতে পারলেন না। তিনি কল করে বসলেন অনিন্দ্যর মাকে। ঘটনাটা আর ছোটদের ঘটনা হয়ে থাকল না।

ঘটনা ২: পঞ্চম শ্রেণির অঙ্কগুলো বেশ কঠিন মনে হয় সানার কাছে। অনেকগুলো বাড়ির কাজ, অথচ একটা অঙ্ক করতেই সানার অনেক সময় লেগে যাচ্ছিল। এদিকে সানার মা অধৈর্য হয়ে উঠলেন। শেষ পর্যন্ত উনি নিজেই করে দিলেন মেয়ের অঙ্কগুলো।

ঘটনা ৩: ঘরের কোনো কাজই সৌরভকে করতে হয় না। তার মা-বাবার একটাই কথা। ছেলে শুধু পড়ালেখা করবে। বিছানা করা, রুম গোছানো, এমনকি পানির বোতলটাও ভরে এনে দেন তার মা।

ওপরের তিনটি ঘটনার চরিত্রগুলো কাল্পনিক হলেও ঘটনাগুলো আমাদের চারপাশ থেকে নেওয়া। সন্তান পালন করতে গিয়ে বেশির ভাগ মা-বাবাই সন্তানকে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ করতে চান, সব ধরনের পরিস্থিতিতে তার সুরক্ষা, এমনকি সাফল্যও নিশ্চিত করতে চান। শিশু-কিশোরকে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ করতে চাওয়ার এ মানসিকতাকেই হেলিকপ্টারের সঙ্গে তুলনা করা হয়। একটি হেলিকপ্টারকে যেমন সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ করা লাগে, এ ধরনের প্যারেন্টিংও সেই পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছায়। তাই আপনার সন্তানকে যখন আপনি সর্বক্ষণ নিয়ন্ত্রণ করা শুরু করেন, তখন এ অভিভাবকত্বের প্রক্রিয়াকে বলে হেলিকপ্টার প্যারেন্টিং।

গবেষণার তথ্য বলছে, হেলিকপ্টার প্যারেন্টিংয়ের ফলে আপনার সন্তানের ভালোর চেয়ে খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। কারণ, সন্তানকে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ করলে বা তার করণীয় কাজ সহজ করে দিলে শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ বিঘ্নিত হয়। সব কাজে তারা মা-বাবার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এমনকি কোনো সমস্যায় পড়লে নিজে সেই সমস্যা থেকে বের হয়েও আসতে পারে না।

সন্তানের পরবর্তী জীবনেও এর প্রভাব পড়ে। তারা বড় হওয়ার পর শিক্ষা বা কর্মক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে না। ব্যর্থতা যে জীবনেরই একটি অংশ—এ কথা তারা মানতে পারে না। কারণ, ছোটবেলা থেকে মা-বাবা তাদের সম্ভাব্য সব ব্যর্থতা থেকে আগলে রেখেছেন। এতে সন্তানটি যখন বাস্তব জীবনের নানান সমস্যার মুখোমুখি হয়, তখন সে স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে পারে না। এমনকি বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্তও নিতে পারে না।

যদিও মা-বাবা ভালোবাসা এবং সন্তানের প্রতি স্নেহ থেকে কাজটি করে থাকেন, তবে দীর্ঘ মেয়াদে এটি সন্তানের সঙ্গে মা-বাবার সম্পর্কেও প্রভাব ফেলে। আপনার কিশোর অথবা প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান যখন বুঝতে পারে আপনি তাকে নিয়ন্ত্রণ করছেন, তার সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করছেন, তখন সে পরিবারের সঙ্গে মন খুলে কথা বলা কমাতে থাকে। একটা সময় মা-বাবার সঙ্গে তার দূরত্বও বেড়ে যায়।

#সংগৃহীত
সূত্র: প্রথম আলো

বাচ্চারা যেমন চোখের সামনে প্রতিদিন একটু একটু করে বড় হয়, তেমনি সংসারটাও চোখের সামনে একটু একটু করে বড় হয়। প্রথমে দরকার...
27/06/2024

বাচ্চারা যেমন চোখের সামনে প্রতিদিন একটু একটু করে বড় হয়, তেমনি সংসারটাও চোখের সামনে একটু একটু করে বড় হয়। প্রথমে দরকারি আসবাবপত্র দিয়ে আমরা ঘরটাকে সাজাই এরপর শখের জিনিসগুলো দিয়ে ঘর সাজাই।

আমার যেমন প্রতিদিন ইচ্ছে হয় সংসারে এক একটি কর্নারে এক একটি নতুন জিনিস দিয়ে সংযোজন করি কিংবা এক ঘর থেকে আরেক ঘরে কিছু জিনিস অদল বদল করে সাজিয়ে নেই।

কোভিডের সময় আমি শেষ হয়ে যাওয়া জেলির জারগুলোতে গ্লাস পেইন্টিং করে রেখে দেই। এখন মনে হচ্ছিল দড়ি দিয়ে হ্যাঙ্গিং প্লান্ট বানিয়ে ফেলি।

খুব ইজি ওয়েতে দড়ি দিয়ে এরকম হ্যাঙ্গিং করে রাখতে পারেন সেটার একটা ভিডিও আমি নেক্সট এ আপলোড করবো, ইনশাআল্লাহ।

আপনাদের কেমন লাগলো ছবিটা আমাকে অবশ্যই কমেন্টস করে জানাবেন।

Big shout out to my newest top fans! 💎 Zahid HasanDrop a comment to welcome them to our community,
27/06/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎 Zahid Hasan

Drop a comment to welcome them to our community,

আজ ভাবছি বাচ্চাদের জন্য পিজ্জা বানাবো।
26/06/2024

আজ ভাবছি বাচ্চাদের জন্য পিজ্জা বানাবো।

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Shammi Akhter Mala, Jahan Busrat, Tania Hasan, Farzana Po...
26/06/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Shammi Akhter Mala, Jahan Busrat, Tania Hasan, Farzana Poly, Ayesha Sumona, Nahar Khairun, Fatema Khatun, MD Sharifuzzaman

আজকাল বড়দের মতো বাচ্চারাও কিন্তু টক মিষ্টি চটপটি খেতে পছন্দ করে। আমার দুইজনও খুব ভালোবাসে চটপটি। তাই আজকে ওদের জন্য এই ...
25/06/2024

আজকাল বড়দের মতো বাচ্চারাও কিন্তু টক মিষ্টি চটপটি খেতে পছন্দ করে।

আমার দুইজনও খুব ভালোবাসে চটপটি।

তাই আজকে ওদের জন্য এই আয়োজন।

😂
23/06/2024

😂

23/06/2024

আমার শ্বশুরবাড়ি যে এপার্টমেন্টে সেটা দশতলা। আমরা সাততলায় থাকি। আমার স্বামী দেশের বাইরে থাকে। শ্বশুর শাশুড়ি এবং নবম শ্রেণীতে পড়া আমার মেয়েকে নিয়ে আমাদের পরিবার। শ্বশুর অসুস্থ মানুষ। কিন্তু শাশুড়ি শরীর মন দুটো দিকেই শক্ত আছেন। রাগী স্বভাবের মহিলা। শাশুড়িকে ভয় পাই। তাই পারতপক্ষে তার সাথে কম কথা বলার চেষ্টা করি।

একদিন একটা কাজে নিচে নামার জন্য লিফটে উঠলাম। লিফটের ভেতরে মাঝ বয়সী এক লোক ছিলো। লোকটিকে আগে কখনো দেখি নি।

মনে হয় উপরের তলায় কারো বাসায় বেড়াতে এসেছে। লিফট যখন দোতলার কাছাকাছি এলো তখন হঠাৎ করে কারেন্ট চলে গিয়ে লিফট থেমে গেলো এবং অন্ধকার হয়ে গেলো। আর ঠিক তখন অনুভব করলাম লোকটা আমাকে ঝাপটে ধরে পাগলের মতো পুরো শরীরে হাত দিতে লাগলো। এবং চুমু দেয়ার চেষ্টা করতে লাগলো। আমি ভয়াবহ ঘটনাটির জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। তাই আতঙ্কে স্তব্ধ হয়ে গেলাম। প্রাথমিক ধাক্কার পর নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলাম। কিন্তু লোকটা এতো শক্ত ভাবে আমার হাত দুটো ধরে রেখেছিলো যে, আমি ছাড়াতে পারছিলাম না।
কপাল ভালো একটু পরই কারেন্ট চলে এসেছিলো। এবং লিফট নিচে নেমে যায়। লিফটের দরোজা খুললে বাইরে দারোয়ানকে দেখলাম। কিন্তু আমি দারোয়ানকে কিছুই বললাম না। লোকটা স্বাভাবিক ভাবে হেঁটে চলে গেলো।

দারোয়ানকে কিছু না বলার কারণ হলো, আমি তখনো আতঙ্কের ঘোরে ছিলাম। আর দ্বিতীয় কারণ হলো, আমি যদি দারোয়ানকে বলি, তাহলে ঘটনাটি জানাজানি হয়ে যাবে। আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষদের কানে যাবে। স্বামীর কানে যাবে। সবার কাছে আমি সম্মান হারাবো। সবাই লোকটাকে দোষ না দিয়ে আমাকে দোষ দেবে। বলবে, আমি একা কেনো ঘর থেকে বেরিয়েছি, এমন জামা কেনো পরেছি, বোরকা কেনো পরি নি, নিশ্চয়ই আমি প্রশ্রয় দিয়েছি, তাই লোকটা এমন করার সাহস পেয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

আর কেউ না বলুক আমার শাশুড়ি অবশ্যই এসব বলবেন। আমার জীবন তখন জাহান্নাম হয়ে যাবে।

তাই ঘটনাটির কথা কাউকে বলি নি। তবে আকস্মিক এই ঘটনায় বেশ মুষড়ে পড়লাম। কল্পনা করতে পারি নি, আমার সাথে কোনোদিন এমন ঘটনা ঘটবে? লোকটা এতো জোরে আমার হাত চেপে ধরেছিলো যে, ব্যথায় রাতে জ্বর এসে গিয়েছিলো। তবে শারীরিক কষ্টের চেয়ে মানসিক কষ্টে ভুগতে লাগলাম বেশি।

এই ঘটনার দুদিন পর শাশুড়িকে নিয়ে লেগুনায় করে মার্কেটে যাচ্ছিলাম। দরোজার পাশে শাশুড়ি বসেছেন। তার পাশে আমি বসেছি। আর আমার পাশে এক পুরুষ বসেছে। হঠাৎ দেখলাম পুরুষটি আমাকে স্পর্শ করার জন্য আমার শরীর ঘেঁষে বসলো। লোকটির ওপাশে জায়গা ছিলো, তবু লোকটি আমার সঙ্গে গা লাগিয়ে দিলো। আমি তখন লোকটির কাছ থেকে সরে আসার জন্য শাশুড়ির শরীরের সাথে চেপে বসলাম।

এভাবে চেপে বসাতে শাশুড়ি আমার দিকে তাকালো। এবং আমার চেহারায় অস্বস্তি দেখে পাশে বসা লোকটির দিকে তাকালো।

তারপর চড়া গলায় লোকটিকে বললেন,"আপনার ওপাশে জায়গা থাকা সত্ত্বেও আপনি মেয়ে মানুষের গায়ে গা লাগিয়ে বসেছেন কেনো? সরে বসেন।"

তৎক্ষনাৎ লোকটি সরে বসলো।

সেদিন বাসায় এসে শাশুড়ি আমাকে ধমকে বললেন,"গাড়িতে লোকটা ইচ্ছে করে তোমাকে ছোঁয়ার চেষ্টা করছিলো। তুমি এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে কিছু না বলে উল্টো লোকটাকে আরো জায়গা করে দিচ্ছো অন্যায় করার জন্য! তুমি এমন ভাবে সরে যাচ্ছো যেনো অন্যায়টা তুমি করেছো। তুমি তো কোনো অন্যায় করো নি। তাহলে তুমি ভয় পাচ্ছো কেনো?

তোমার উচিত ছিলো লোকটাকে ধমক দিয়ে সরিয়ে দেয়া। মেয়েরা এসব বদমাশদের বিরুদ্ধে কিছু বলে না বলেই এদের সাহস দিন দিন বাড়তে থাকে। এবং এরা একের পর এক মেয়েকে যৌন হয়রানি করতে থাকে।

এখন থেকে বদমাশদের বিরুদ্ধে চুপ করে থাকবে না।"

শাশুড়ির কথা শুনে অবাক হয়ে গেলাম। এবং খুশি হলাম। সঙ্গে সঙ্গে মনের ভয় কেটে গেলো। আমি আর দেরি করলাম না। শাশুড়িকে লিফটের ঘটনাটি বলে দিলাম। এবং এই দুদিন ঘটনাটি কেনো কাউকে বলি নি তাও বললাম।

শেষে বললাম,"মা, আমি চাই লোকটির কঠিন শাস্তি হোক।"

শাশুড়ি ঘটনাটি শোনার পর আমাকে নিয়ে এপার্টমেন্টের কেয়ারটেকারের কাছে গেলেন। এবং দুদিন আগের সিসিটিভি ক্যামেরা চেক করে লোকটির চেহারা বের করলেন। তারপর দারোয়ানের মাধ্যমে বের করলেন লোকটি কার বাসায় এসেছিলো। তারপর তিনি আমাকে নিয়ে সেই বাসায় গেলেন। এবং জানলেন লোকটি তাদের আত্মীয় হয়।

শাশুড়ি তখন তাদের লিফটের ঘটনাটি বলে বললেন,"লোকটিকে আপনারা ডেকে আনেন। সবার সামনে তার বিচার হবে।"

তারা লোকটিকে ডেকে আনবে বলে কথা দিয়েছিলো। কিন্তু কথা রাখে নি। তারা নানা রকম অজুহাত দিতে লাগলো।

বললো, লোকটা অন্য জেলায় চলে গেছে, ফোন বন্ধ ইত্যাদি ইত্যাদি।

শাশুড়ি তখন এপার্টমেন্টের পরিচালক কমিটির কাছে অভিযোগ জানালেন। কমিটি থেকে ঐ পরিবারকে বলা হলো,"ঐ লোকটাকে যদি আগামীকালের মধ্যে এখানে নিয়ে আসতে না পারেন তাহলে এই মাসের মধ্যে আপনারা ঘর ছেড়ে দেবেন।"

পরদিন তারা লোকটিকে নিয়ে এলো। কমিটির মানুষসহ বিচার বসলো। বিচার শুরুর আগেই আমি সবার সামনে জুতা দিয়ে লোকটার দুই গালে প্রচণ্ড চড় মারলাম। আরো মারতাম, কিন্তু শাশুড়ি এসে থামালেন।

লোকটি হাত জোড় করে মাফ চাইতে লাগলো।

কমিটির পরিচালক তখন শাশুড়িকে বললেন,"আপনারা চাইলে আমরা ওকে পুলিশে ধরিয়ে দিতে পারি। আবার আপনারা চাইকে ওকে মাফও করে দিতে পারেন। সিদ্ধান্ত আপনাদের।"

শাশুড়ি উত্তরে বললেন,"আমার বউয়ের গায়ে হাত দিয়েছে। বদমাশটাকে মাফ করার প্রশ্নই আসে না।"

আমিও বললাম,"বদমাশটাকে মাফ করবো না। কারণ আমি নিশ্চিত সে এরকম অসভ্যতা আরো অনেক মেয়ের সাথে করেছে। আর বদমাশটার কঠিন শাস্তি না হলে সামনে সে আরো মেয়ের সাথে অসভ্যতা করবে। তাই আমি চাই বদমাশটাকে পুলিশে দেয়া হোক।"

বিচার শেষে লোকটিকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হলো।

শাশুড়ি সেদিন আমাকে আবারো বললেন,"বদমাশদের বিরুদ্ধে কখনো চুপ থাকবে না। বদমাশদের বিরুদ্ধে চুপ থাকলে মেয়েদের লাভ হয় না, বরঞ্চ ক্ষতি হয়। কিন্তু বদমাশদের লাভ হয়।"

পুরো ঘটনাটি আমার নবম শ্রেণীতে পড়া মেয়েটি দেখলো।

পরদিন সে একটা ঘটনা ঘটালো। সে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে তার ক্লাসের ইংরেজি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ করলো।

দীর্ঘদিন থেকে ঐ শিক্ষক তাকে যৌন হয়রানি করে আসছিলো।

এই ঘটনা শুনে আমি মেয়েকে ধমকে বলি নি,"দোষ তোর ছিলো। তুই কেনো এমন জামা পরিস, তুই কেনো বোরকা পরিস না, তুই কেনো একা চলিস? তুই নিশ্চয়ই প্রশ্রয় দিয়েছিস, তাই শিক্ষক এসব করার সাহস পেয়েছে।"

বরঞ্চ এই ভেবে খারাপ লাগলো যে, আহা, মেয়েটা অনেকদিন থেকে যৌন হয়রানির স্বীকার হয়ে আসছে! কিন্তু ভয়ে কাউকে বলতে পারে নি। যেমন লিফটের ঘটনাটি আমি প্রথমে কাউকে বলতে পারি নি।

ঘটনাটি শাশুড়িকে এজন্যই বলতে পেরেছিলাম কারণ শাশুড়ি আমাকে দোষী না করে অন্যায়কারীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সাহস দিয়েছিলেন।

আমার মেয়েকেও আমি একই সাহস দিতে চাই। তাই মেয়েকে বললাম,"মাগো, তোর কোনো ভয় নেই। আমরা তোর সঙ্গে আছি।"

উত্তরে মেয়ে আমার হাত ধরলো। ভয়হীন হাত।

"স্নিগ্ধ জলাশয়"
- রুদ্র আজাদ

🌸 চুড়ি পছন্দ করে না এমন কোন রমণী নেই বললেই চলে। বাঙালী নারীদের কাছে চুড়ির কদর সেই প্রাচীনকাল থেকেই। সাজগোজের সময় দুহাত ভ...
21/06/2024

🌸 চুড়ি পছন্দ করে না এমন কোন রমণী নেই বললেই চলে। বাঙালী নারীদের কাছে চুড়ির কদর সেই প্রাচীনকাল থেকেই।

সাজগোজের সময় দুহাত ভর্তি চুড়ি না পরলে মনে হয় সাজই অসম্পূর্ণ থেকে যায়। চুড়ি যে নারীর সৌন্দর্য অনেকগুণ বাড়িয়ে দেয় এতে কোনও সন্দেহ নেই।

🌸চুড়ি পরার প্রচলন মূলত শাড়ি বা লেহেঙ্গার সাথে হলেও আজকার ফতুয়া, লংস্কার্ট বা সালোয়ার কামিজের সাথেও তরুণীদের চুড়ি পরার প্রবণতা এখন অনেক বেশি।

আপনাদেরও এরকম চুড়ির সাথে সুন্দর কোন ছবি থাকলে , কমেন্ট বক্সে শেয়ার করতে পারেন।

Home & Souls

20/06/2024

মন খারাপ থাকলে এটা পড়ুন
😂🤣😅
ছাত্র ইংরাজি পরীক্ষা দিয়ে আসার পরে.................
শিক্ষক : (গম্ভীর কণ্ঠে) কিরে পরীক্ষা কেমন দিলি ?
ছাত্র : ভালো।
শিক্ষক ঃ কী এসেছিল কোশ্চেন?
ছাত্র ঃ ঐ তো, শেক্সপিয়ারের পাঁচটা নাটকের নাম লিখতে বলেছিল, আর সেগুলো কী নিয়ে লেখা, সেইটা বলতে বলেছিল।
শিক্ষক ঃ পারলি?
ছাত্র ঃ হ্যাঁ, হ্যাঁ, ও তো আমার মুখস্ত।
শিক্ষক ঃ (অবাক হয়ে ) কী লিখলি?
ছাত্র ঃ (দৃঢ় কণ্ঠে) লিখলাম, শেক্সপিয়ার খুব মামলেট খেতে ভালবাসত। একবার ডিমের মধ্যে হ্যাম পড়ে গেছিল বলে সেটা হয়ে গেল হ্যামলেট। তাই নিয়ে একটা নাটক।
শিক্ষক ঃ (শুকনো গলায়) বাহ। আর?
ছাত্র ঃ তারপর একদিন ওর মা রান্নাঘরে দুধ গরম করতে বসিয়ে বাথরুমে গেছিল, বলে গেছিল, বাবা, একটু খেয়াল রাখিস। সেই দুধ উথলে উঠে পুড়ে গেল। তাই নিয়ে লিখল - ওথেলো।
শিক্ষক ঃ (এক গ্লাস জল এক নিঃশ্বাসে খেয়ে ) তারপর?
ছাত্র ঃ তারপর একবার ও আর ওর মা ভেনিসে গেছিল, সেখানে গিয়ে ওর মার গলার চেন হারিয়ে গেল। তাই নিয়ে একটা নাটক লিখল - মার চেন অফ ভেনিস।
শিক্ষক ঃ (মাথার চুল ছিঁড়তে ছিঁড়তে ) নেক্সট?
ছাত্র ঃ জুলিয়েট নামে এক মেয়ে রোমে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। এরপর হোমিও ওষুধ খেয়ে সুস্থ হয়। এই কাহিনী নিয়ে শেক্সপিয়ার লিখেছিলেন রোমিও জুলিয়েট।
শিক্ষক ঃ (বুকে হাত বোলাতে বোলাতে) আর? পাঁচ নম্বর?
ছাত্র ঃ আর একটা কী যেন? কী যেন, কী যেন? ও হ্যাঁ। শেক্সপিয়ারের মেয়ে হয়েছিল জুলাই মাসে সিজার করে, তার নাম দিয়েছিল জুলিয়া। সেই নিয়ে নাটক - জুলিয়া'স সিজার।
শিক্ষক চেয়ার থেকে মাটিতে বেহুশ হয়ে পড়লেন।
©️

Big shout out to my newest top fans! 💎 Zʌʜɩɗ HʌsʌŋDrop a comment to welcome them to our community,
19/06/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎 Zʌʜɩɗ Hʌsʌŋ

Drop a comment to welcome them to our community,

19/06/2024

বাজারে গেছিলাম মুরগী কিনতে!!🐓
মুরগিওয়ালাকে বললাম একটা রাজশাহীর মুরগী দেও!!😊😊
মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বলল এই নেন রাজশাহীর মুরগি!!😐😐
মুরগীর পাছা দেখে বললাম। অই
মিয়া এইডা তো রাজশাহীর মুরগী না।
এটা যশোর এর মুরগী!!🙄🙄
মুরগিওয়ালা অনেক খুঁজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন রাজশাহীর মুরগি!!😏😏
আবার মুরগীর পাছা দেখে কইলাম, ধুর মিয়া এইডাও তো রাজশাহীর মুরগি না।
এটা ফরিদপুরের মুরগী!!🤔🤔
মুরগিওয়ালা এবার অনেক ক্ষন খুঁজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন
এইটাতো রাজশাহীর মুরগি হইবোই!!😒😒
এবার আমি রাইগা কইলাম। কি মিয়া?😠😠
কি ব্যবসা কর একটা মুরগিও চিনো না??😤😤
তোমার বাড়ি কই??🙄🙄
এইবার মুরগিওয়ালা পিছন ফিরে লুঙ্গি উপরে তুইলা কইলো,,,
আপনেই আমার পাছা দেইখা কইয়া দেন আমার বাড়ী কই!!🐸??

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mafaza Miskin, AlviYa KhAn ChoiTy, Muftah Bushiha, Aarush...
19/06/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mafaza Miskin, AlviYa KhAn ChoiTy, Muftah Bushiha, Aarushi Mitra, Ayesha Anzum Jyoti, Tasnim Torongo

সবাইকে ঈদ মোবারক।
17/06/2024

সবাইকে ঈদ মোবারক।

কেউ স্বীকার করুক বা না করুক এটা কিন্তু সত্যি কথা, ছেলেরা বাবার কাছ থেকে দেখে শেখে। ছেলেরা যদি বাবাকে দেখে তার মাকে সম্মা...
16/06/2024

কেউ স্বীকার করুক বা না করুক এটা কিন্তু সত্যি কথা, ছেলেরা বাবার কাছ থেকে দেখে শেখে।

ছেলেরা যদি বাবাকে দেখে তার মাকে সম্মান করতে তার মায়ের কাজে হেল্প করতে , তাহলে সেই সন্তান ও তার যখন বউ সংসারে আসে তখন তার বউকে সংসারের কাজে হেল্প করে, তাকে সম্মান করে।

মানুষের জীবনে প্রথম শিক্ষা টাই আসে হচ্ছে, তার নিজের পরিবার থেকে। তাই সবার জীবনে পরিবার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Seater cover, cushion cover from cushion kingdom

এদেশের ছেলেরা যতদিন না জানবে যে, একজন শিক্ষিত কর্মজীবী স্ত্রীর সাথে কি ধরণের আচরণ করতে হয়, ততদিন ডিভোর্সের হার বাড়তেই থা...
13/06/2024

এদেশের ছেলেরা যতদিন না জানবে যে, একজন শিক্ষিত কর্মজীবী স্ত্রীর সাথে কি ধরণের আচরণ করতে হয়, ততদিন ডিভোর্সের হার বাড়তেই থাকবে।

আমি যদি আশা করি আমার শিক্ষিত কর্মজীবী স্ত্রীর আমার সাথে আচার আচরণ আমার বাবার সাথে আমার মা যে আচার আচরণ করেছে তার মতই হবে তাহলে আমার সংসারে ডিভোর্স অনিবার্য। এই ডিভোর্সটা ফিজিক্যালীও হতে পারে মেন্টালিও হতে পারে। আমার মায়ের সারাদিনের কাজের সাথে আমার স্ত্রীর ১০ঘন্টা কর্মজীবন (যাওয়া আসাসহ) যোগ করলে কোন মানুষের পক্ষ্যেই তা করা সম্ভব না। মেশিনের পক্ষেও সম্ভব না। আপনি তো শরীর দুইভাগ করে দুদিকে পাঠাতে পারবেন না।

দুঃখজনক হলেও সত্য আমরা শিক্ষিত কর্মজীবী বৌ চাই যার আচার আচরণ হবে আমার মা-চাচীদের আচার আচরণের মত। যা বাস্তবে অসম্ভব। এক বেলা রান্না করে খাওয়ার মুরদ নাই, গোসলের পর নিজের কাপড়টা ধুইতে পারেন না, বাচ্চার ডায়াপার পরিবর্তন করতে পারেন না, ঘর পরিষ্কার করতে বা গোছাতে গেলে নিজেকে মাইয়া মানুষ মনে হয়, আপনাকে কর্মজীবী নারীকে বিয়ে করতে বলছে কে?

এটা সত্য যে শিক্ষিত কর্মজীবী নারীদের মধ্যে ডিভোর্সের হার বেশি। কিন্তু এই ডিভোর্সগুলোর কারণ নারীর শিক্ষা বা কর্মজীবন নয়। এর প্রধান কারণ এই নারীদের কাছে তাদের স্বামী ও সমাজের অবাস্তব আচার আচরণ ও অফুরন্ত চাহিদা। যদিও শিক্ষিত কর্মজীবী নারীদের ডিভোর্স নিয়ে ইদানিং অনেক কথা হচ্ছে এবং এই ডিভোর্সগুলোর জন্য অধিকাংশ সময়ই নারীদের শিক্ষা ও কর্মজীবনকে দায়ী করা হচ্ছে।

এদেশে ফিজিক্যালি ডিভোর্স যত হয় মেন্টালি ডিভোর্স তার কয়েকগুন বেশি হয়। যাস্ট সন্তান, পরিবার ও সমাজে মানসম্মানের ভয়ে এই সম্পর্কগুলো অফিসিয়াল ডিভোর্সে রুপ নেয় না।

একান্তই ব্যক্তিগত মতামত

Written by Abdul jabbar Topu...

12/06/2024

কীপটেমির চরম সীমা🤣🤣🤣
সেদিন সকালে হরেনদার সঙ্গে দেখা । দাঁত মাজছিল । আমাকে দেখে থু করে পিক ফেলে বলল , " দুশটা টাকা আমার জলে চলে গেল জানিস ! "
বললাম , " কেন ? কিকরে ? "
হরেনদা বলল , " আরে দুশ টাকা দিয়ে একটা পাঞ্জাবী কিনেছিলাম । বছর-দুই পরেছি । দেখি হাতাগুলো আর ঝুলপকেট ছিঁড়ে লটপট করছে । দিলাম হাতা আর ঝুলটা কেটে , পাঞ্জাবীটার বুক পেট বরাবর দিলাম চালিয়ে কাঁচি ।
হয়ে গেল ফতুয়া ।
সেটাও বছর-দুই পরেছি । তারপর হল কি - তারও তলার দিকটা ছিঁড়ে-খুঁড়ে গেল । দুশ টাকার জিনিস ফেলে দেব ? চালালাম কাঁচি ।
হাতাগুলো ছোটো হল । হাইটও কমে গেল । বৌ এর সুন্দর ব্লাউজ হয়ে গেল ।
বৌ সেটা দুবছর পরল। আর পরা যায় না । হাতা আর তলা একেবারে ঝুরঝুরে হয়ে গেল । তাবলে কি দুশ টাকার জিনিস ফেলে দেব ?
আবার কাঁচি ।
পুরো হাতা আর ধারগুলো কুচকুচ করে কেটে দিলাম।
একটা সুন্দর রুমাল হয়ে গেল ।
সেটাও কমসেকম দুবছর তো ব্যবহার করেইছি ।
তারপরে সেও আর চলে না ।
কিন্তু ফেলে তো দেওয়া যায় না । দুশ টাকা বলে কথা ।
সরু সরু করে রুমালটাকে কেটে বেশ কয়েকটা প্রদীপের সলতে বানালাম।
প্রদীপ জ্বলে । কিন্তু ছাইগুলো কি ফেলে দেব ? দুশ টাকা তো কম নয় ।
ছাইগুলো সব জড়ো করে রেখেছিলাম । তাতেই আজ দাঁত মাজছিলাম । এই থুথুর সঙ্গে আজ সব জলে চলে গেল । দুশ টাকা । বড় আফশোস হচ্ছে ভাইরে !"

জাম 🍇জামের উপকারীতা :🔹ত্বকের জন্য ভালো  ✅🔹রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়  ✅🔹রক্তের জন্য ভালো  ✅🔹ওজন কমাতে সাহায্য করে  ✅🔹ডায়া...
12/06/2024

জাম 🍇

জামের উপকারীতা :

🔹ত্বকের জন্য ভালো ✅
🔹রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ✅
🔹রক্তের জন্য ভালো ✅
🔹ওজন কমাতে সাহায্য করে ✅
🔹ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী ✅
🔹হজমের সমস্যা মোকাবিলা করতে সাহায্য করে ✅
🔹মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে মাড়ির রক্তক্ষরন এবং মাড়ির প্রদাহের চিকিৎসায় সাহায্য করে ✅

আর আমার বাসায় শুধুমাত্র জুস করেই ম্যাক্সিমাম ফল খাওয়া হয়।

Home & Souls

11/06/2024
Homemade Garlic mayonese recipie:Ingredients1 egg, room temperature1 clove garlic, peeled1 tablespoon lemon juice½ teasp...
09/06/2024

Homemade Garlic mayonese recipie:

Ingredients

1 egg, room temperature

1 clove garlic, peeled

1 tablespoon lemon juice

½ teaspoon mustard

¼ teaspoon salt

¼ teaspoon ground black pepper (Optional)

¾ cup olive oil

Directions:

Combine egg, garlic, lemon juice, mustard, salt, and pepper in a bowl; whisk with a fork until well combined. Using a hand immersion blender, slowly add olive oil in a small stream and blend until creamy.

Instead of the 1/4 teaspoon of black pepper, you can use a combination of 1/8 teaspoon oregano and 1 tablespoon of paprika.


আপনার হাজব্যান্ড যদি আপনার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে, তাহলে চুলায় পানি বসান, গরম করতে থাকুন, ফুটতে থাকুক পানি।যখন দেখবেন, ...
08/06/2024

আপনার হাজব্যান্ড যদি আপনার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে, তাহলে চুলায় পানি বসান, গরম করতে থাকুন, ফুটতে থাকুক পানি।
যখন দেখবেন, হাজব্যান্ড ঘুমিয়ে পড়েছে। আর দেরি করবেন না।

উঠে গিয়ে পানিটা এনে সরাসরি ঢেলে দিন একটা কাপে।ছেড়ে দিন একটা টি-ব্যাগ। আদা-লেবু দিয়ে এক কাপ চা বানিয়ে খান।
চা স্ট্রেস কমায়,কান্নাও কমায়।🙃😊😊😊

____সব সময় নে‌গে‌টিভ চিন্তা ক‌রেন কেন? আপনারা ভাব‌ছি‌লের গরম পা‌নি সরাস‌রি হাসবেন্ডের গা‌য়ের ওপর ঢালার কথা বল‌বো?

আ‌রে না! এতটা পাথ্থর দ্বী‌ল আ‌মার না!!

🥭🥭🥭 Mango Juice..In summer I love this...Every night I drink this After dinner but before sleep...
07/06/2024

🥭🥭🥭 Mango Juice..

In summer I love this...

Every night I drink this After dinner but before sleep...





Definitely I m happy to get this gift from my Top Fan...
07/06/2024

Definitely I m happy to get this gift from my Top Fan...

Address

Mirpur
Dhaka
1207

Telephone

+8801723403072

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Home & Souls posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Home & Souls:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All