23/08/2024
#রাজনৈতিক_বিশ্লেষণঃ
ছাত্রজনতারা হানিয়া আঘাত,
চাতক আছে চাহিয়া আসুক রাঙ্গা প্রভাত
মানবিক বিপর্যয় ত্রস্ত-দ্রোহ-অগ্নুৎপাত ছড়ায় ।
রাস্ট্র ও রাস্ট্রযন্ত্রের সর্বাপেক্ষা শক্তশালী অঙ্গ জনগন, জনগন অনেক কিছু মেনে নিলেও মানবিক বিপর্যয়ে গণহত্যা হতে দেখলে নিরপেক্ষ গোষ্ঠী মাঠে নেমে আসে।
মীমাংসিত বিষয়, পুনঃপুন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন বিশ্বঅগ্নিস্ফুলিঙ্গের প্রতীক ছাত্র; তাদের শিক্ষা ও কর্মসংস্থান সুযোগে বাধা, ৩য় বিশ্বের দারিদ্রবিমোচন ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দায়িত্বভার গ্রহনের স্বপ্নবাজ তারুণ্যের অগ্রগতিতে কাটা বিছিয়ে দেওয়ার অপ কৌশল অনবধাবসত হলেও ভুল/অপনীতি সার্জনীনতা পায় না।কারণ ছাত্রই পাওয়ার হাউজ।
শাসকগোষ্ঠী যদি জনগন বা তৃনমূলের কমিটি না দিয়ে, অবমূল্যান করে দুযুগ_ সিনিয়রনেতা ও প্রোটোকলের গোপন কুক্ষিগত কৌশল শীর্ষ নেতৃত্ব বাস্তবায়ন করতে পুতুলের মতো বোধঅবোধ বিবেচনা করার রাজনৈতিক সামর্থ না থাকে, এক্সিকিউটিভ প্রধান ক্ষমতার আধীকারিক নং-২ নেতা মফস্বল এমপি মিড'লেবেলের মাসাল পাওয়ার রাজনীতিকের ডায়লগ অসুস্থ লোকটাকে ভাড়ামোর ও অযাচিত প্রতিদন হুক্কার মানুষকে জিম্মিদশার বন্দিত্ব দাসপ্রথা বিস্বাদ তিতিবিরক্ত করেছে।
মাঝেসাঝে নয়, প্রতিসভায়, প্রতিদিন ব্রিফিংের ভাবগাম্ভীর্য তা মর্ম তোয়াক্কা না করে, এত এত বারবার আওড়ানোো মাফিয়ার স্টাইলে ভয়ার্ত পরিস্থিতি চিত্রায়ন করতে গিয়ে""খেলা হবে, "" বলে বলে, ব্যাটারী চার্জ_পাওয়ারহীন
জোকার ইমেজ কামিয়ে, শীর্ষচুড়ার থিকনেস দূর্বলতা প্রকারান্তরে ফুটিয়ে জোকার হয়_ জিদ জিদ থেকে দ্রোহ, সংগ্রামী, লড়াই, মরনবরন, মৃ্ত্যুর ভয়ডরহীন যোদ্ধা হওয়া মোটিভেশনার স্পিকার হয়েছেন_ ব্রেকহীন সড়কমন্ত্রী চিন্তাভাবনার গাড়ি যার আনকন্ট্রোল।
নারায়ণগঞ্জের মহিলা সঙ্গে পাঙ্গা লওয়ার সোহরাব- কিবা রুস্তম, মাসল পাওয়ার হাউজের মেশিন ম্যানের মুখে, খেলা হবে " হিট ছিল। এটা ওসবদের মানিয়েও যায়। জিএস দুএকবার বলে নিজদলীয় ওই বক্তা ও বিরোধীর সাথে মজা করে নিতে পারতেন।
আরেকজন জাফরউল্লার মতো সিনিয়রের সাথে নমিনেশন নিয়ে হেনস্থা ও আস্ফালন মূলক বক্তব্য, ছিঃ বড় ন্যাক্কারজনক কান্ড, মনে হয়েছে, দলটির চেইন অব কমান্ড একদম ভেঙ্গে পড়েছে।
কাউয়া কাউয়া,,,আশ্চর্য কাকের মত নিজজাতির প্রতি মমতাবোধ, ত্যাগী, নীতিনৈতিকতা, ভালোবাসার বিকল্পহীন উপমা । হাইব্রিড চলে, ঢাবি পাশ, " কাউয়া " বলে বলে নিজেই নিজেকে পাওয়ারলেস, মিনিংলেস স্পিকার হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
ত্যাগী তৃনমূল কর্মি নিশ্চিহৃ করার নাৎসী নিধন যেন দলের শুরু হয়ে গেছিল।, বিরোধী মাঠ খালি দেয়ায় নিজগোত্র তারই গোত্রীয় লোকের পয়সাপাতি হাতিয়ে নেওয়ার মত ফিটিং সেটিং এর মুরগী ধরার আইটেম করতে গিয়ে::: অপরাধপ্রবন কোকিল দলের শক্তিসামর্থ্যের উপর হেলান দেয় কমিটিহীনতার সুযোগে ।
দূঃসময়ের সুসময় যার দলটির আর্দশ ধারণব্রতী,
তৃনমূল হেনস্থা হতে থাকে, নির্লজ বয়োবৃদ্ধ অগ্রজ একই রাজনীতির অনুসারীদের ইজ্জত নিয়ে, ভুল রাজনীতিতে মর্মাহত,লজ্জিত ছিল।
ত্যাগীদের মতামত কেন্দ্রে পৌছাইছে বললেও , এটা আইওয়াশ, আন্তরিকতাহীন,। দাবি আদায়মূলক আওয়াজ না, দলের ভালোমন্দে সোচ্চারে এই সিন্ডিকেটের এত দীর্ঘ বসা লুকোচুরি খেলা _ এই ফর্মূলা চর্চা প্রধাননেতা যে তৃনমূলের কারণে বারবার ক্রান্তিকাল কাটয়ে, ক্ষমতায় ফিরেছেন ওই তৃনমূলের রক্তের উপর দাড়ওয়ে।
নেহাত বেঈমানি হয়েছে। শীর্ষ উদাসীন, রহস্যামৃত। তৃণমূলকে এইভাবে চপেটাঘাত খেতে হবে জানলে, ০১-০৬ সালের, জরুরী অবস্থার অসহায় নেতা মুক্তি, মুদ্রার পিঠ উল্টে দিয়ে শাসক বানানোর ১৭ বছরে একটি ওয়ার্ড,ইউনিট, থানা কমিটি নাই ও মহানগরীর কমিটিগুলোর মেয়াদোত্তীর্ণ পরও,, দায়সারা কখনো দায় না নেওয়ার মত ওয়ার্ডের শীর্ষ দুইজনের এটা কী কাণ্ড হয়েছে।
অবিশ্মরনীয় __ দুই নেতার ওয়াড,সিনিয়র জুনিয়র হযবরল করে_।
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের মত সম্পদের অতিব্যবহার অহং, মতপ্রকাশে বাধা, ইতিহাসের মোড়ে মোড়ে জনগণের পালস বুঝতে না পারার মত প্রেক্ষাপট অনুযায়ী না বুঝে বিপক্ষে অসাম্য বিবৃতি দিবেন , হুমকি হম্বিতম্বি মাধ্যমে ।
গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুযায়ী, অনেক ছাত্রলীগ পদধারী, বা ছাত্রলীগের সাথে শুভাকাঙ্ক্ষী, ভবিষ্যৎ পথ প্রত্যাশী, ছাত্রলীগের ডাকে যারা মরণঘাতী আন্দোলনেও মিছেলের পিছন পিছন ছিল ওই সময় যদি ওরা সরে যায়, তার ভবিষ্যৎ কি হতে পারে, এই বিচক্ষণতা টুকু থাকার মত শারীরিক সক্ষমতা না থাকা নেতার বাগাড়ম্বর অহম চূর্ণ করে দেয়
সে ক্ষেত্রে যা হওয়ার তাই হয় ।
যারা দুর্নীতি করেছে জনগন তাদের বিচার দেখতে বিচার ঔৎসুক।। হাস্যকর, কোন দিন যদি বা আবার আওয়ামী লীগ কখনো ক্ষমতায় ফিরে আসে, স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেওয়া দলটির কাছে মানুষ অনেক প্রত্যাশা করবে, এই যে, গণতন্ত্র, খাদ্য, নিত্যপন্য হাতের নাগালে থাকবে।
তবে এবার, চিন্তা করে দেখলাম শেখের বেটির আর কী কী না পাওয়ার খিদে ছিল আমার মাথায় ঢোকে না। বাবার হত্যার বিচারও করেছে।
ইজ্জতে বঙ্গবন্ধু তনয়া, আবার নিজেই টানা শাসক, ১,২,৩,৪, ওনার এত কী দরকার আর,। শখ জেদ,আহলাদ, প্রতিশোধ, প্রতিহিংসা, হাপিত্যেশ, জ্বালা সবই মিটিয়েও
আর কত ইজ্জতি প্রধান হতে হবে।
একদিন না একদিন থামতে হয়।
পরিবর্তনের অঙ্গীকারে ফাটাকেষ্টগণ হতাশ করলে, বাংলাদেশ বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে নিমজ্জিত হবে। ভালো নেতা হোক _ভালোমানুষের মধ্যের লোকেরাই । তাহলে, পরিবর্তনের সূচনার ধারাবাহিকতা থাকবে। দেশ এগিয়ে যাবে, ট্র্যাকে উঠবে,। আর ডিরেইল হবেনা। রাজনীতি এমন একটি ব্যাপার বারেবারে জনগনকে আহাম্মক ভাবলে খেসারত দিতে হয়, নতুবা অপরাগ হলে গদি ছাড়তে হয়, সারাজীবন মনিকোঠায় থাকতে হলে, গণতন্ত্র ন্যায়বিচার প্রতিষ্টিত কর, না পারলে, ঘোষনা করে বিদায় নাও।
তুমি যেই হও, তোমার অভাব অপুরনীয় নয়।
সফলতার বুলেটের লক্ষভেদ বিন্দু টার্গেটিং, ম্যারাথন ব্যাটন, প্রকৃতি পরিবর্তন করেও পৃথিবী তার মতোই আছে। মানুষ আসছে যাচ্ছে। যেমন একদিন আমরাও থাকবো না।
কাম্য সবারই মৃ্ত্যুর পর সম্মানের সহিত স্মরণ করবে তাকে। স্বপ্রশংস চয়নে দোয়ার আবহ মন নিয়ে একটু স্মৃতি রোমন্থন শেষে ফিরবে পরবর্তি এভরি পাবলিক ও প্রাইভেট সেক্টরস ওফিসার ওয়ার্কার, , নেতা নায়ক সামাজিক সংগঠক, গায়ক, আলেম, চানাচুর বিক্রেতা জোকার, টিপিকাল কাজকরা, খাওয়া সংসার ওফিস টু বাসা_ আসা যাওয়ার জনগন এবং যদি মানবিক, সামাজিক, মানবতার রাজনীতিবিদ নেতা সবার যদি মনে রাখার মত ব্যক্তিত্ব হতে শুরু করে। কোন দল নয়, যুদ্ধের কাউন্টারপার্ট বা দুরবর্তি বিদেশি রাস্ট্র নয়, বাংলাদেশের সৌভাগ্য রচিত করে দেবে,,,, কোন না কোন প্রজন্মের যুবাকিশোর, তরু,প্রৌঢ়, বৃদ্ধ তথা আপামর,ছাত্রজনতা শ্রেনীপেশার মানুষ একদিন দেশ নামক বাগানে সুগন্ধ ও ফলদায়ক বৃক্ষে ফলে ফলে সম্বৃদ্ধ করবে। নতুন ঝান্ডাধারীদের জন্য শুভকামনা হোক সাফল্যের স্পর্শিত শীর্ষচুড়া।
ইনশাআল্লাহ।
#ফরহাদ_টিপু