ভয়ানক রূপে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় - মোখা । দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহবান । Cyclone Mocha Live Update
ভয়ানক রূপে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় - মোখা । দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহবান । Cyclone Mocha Live Update
পুলিশ বলল - হুজুর আপনি খুশি হইয়া কিছু চা-নাস্তার টাকা দেন ! খুশি হইয়া দিলে তো আর হারাম হবেন।
পুলিশ বলল - হুজুর আপনি খুশি হইয়া কিছু চা-নাস্তার টাকা দেন ! খুশি হইয়া দিলে তো আর হারাম হবেন।
মোদী বিরোধী বিক্ষোভে জনতার ঢল
এই লজ্জা কার? নবীর নাম জানে না, আমরা নাকি আল্লাহর উম্মত।
এমন শিক্ষক আপনার সন্তানকে নিজের সন্তানের মত করে আলেম শিক্ষা দিয়ে মানুষ করে তুলবে।
ভাস্কর্য নিয়ে কথা বলায় মাহফিলে আলেমকে অকথ্য ভাষায় গালি দিল তারপর সাধারণ জনতা কি করল দেখুন
হাদীসে বর্ণিত সর্বরোগের ৫টি কমন ও অব্যর্থ নববী চিকিৎসা ও প্রতিষেধক
হ্যান্ড স্যানিটাইজারে এলকোহল থাকা সত্বেও ৪ কারণে ব্যবহার করা জায়েয । Islamic Mind
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে আতঙ্কিত মানুষ। নিরব এই মরণব্যাধি থেকে নিরাপদে থাকতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যার পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে নানা দিক-নির্দেশনা। যার মধ্যে অন্যতম হলো, সার্বক্ষণিক পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকা। ঘন ঘন হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার বা সাবান দিয়ে হাত ধোয়া। তাদের এই দিক-নির্দেশনা পেয়ে দেশব্যাপী হ্যান্ড স্যানিটাইজার সংগ্রহের হিড়িক পড়েছে। প্রতিটি অফিস আদালতে প্রবেশের আগে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হচ্ছে। বাজারে তৈরি হয়েছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার সঙ্কট। তাই বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে তৈরি করা হচ্ছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার।
বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় ছাপা হচ্ছে ঘরে হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত করার কলা কৌশল। সেখান থেকে জনগণ জানতে পেরেছে যে এর অন্যতম উপাদান অ্যালকোহল। যা সচেতন মুসলিমদের চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। সবার মনে প্রশ্ন জাগছে, হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে কি হাত ধোয়া জায়েজ হবে? কারণ এতে তো অ্যালকোহল আছে। প্রথমেই আমাদের জানা উচিত যে অ্যালকোহলের ব্যাপারে শরিয়তের দৃষ্টিভঙ্গি কী?
বর্তমান সময়ে প্রায় সকল ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতিতে তৈরি বিভিন্ন ওষুধে অ্যালকোহলের ব্যবহার একটি অপরিহার্য অংশে পরিণত হয়েছে। এ ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা যাবে কি না-এ বিষয়ে বিজ্ঞজনদের সংশয়ে থাকতে দেখা যায়। অ্যালকোহল মিশ্রিত ওষুধ ব্যবহারের শরয়ি বিধান জানতে হলে আমাদের অ্যালকোহলের প্রকারভেদ সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে।
ইসলামী আইনবিদরা অ্যালকোহলকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। যথা :
১. আঙ্গুর, কিসমিস ও খেজুরের মদ-শরাব থেকে সংগৃহীত।
২. উল্লিখিত ফলাদি ব্যতীত অন্য যেকোনো ফল/বস্তুর শরাব থেকে সংগৃহীত যেমন-জব, গম, আলু, মধু ইত্যাদি।
৩. কোনো প্রকার শরাব থেকে নয় বরং সরাসরি যেকোনো ধরনের ফলমূল, সবজি ইত্যাদি থেকে সংগৃহীত। প্রথম প্রকারের অ্যালকোহল সম্পূর্ণ নাপাক এবং এটির ব্যবহারও হারাম। তবে একেবারে নিরূপায় অবস্থায় যেমন এটি ছাড়া অন্য কোনো ওষুধ না থাকলে তখন প্রয়োজন পরিমাণ ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। (আল বাহরুর রায়েক : ১/১২২)
দ্বিতীয় প্রকারের অ্যালকোহলের ব্যাপারে ফুকাহাদের মতভেদ রয়েছে। যেমন ইমাম আবু হানিফা (রহ.), ইমাম আবু ইউসুফ (রহ.)-এর মতে এ ধরনের অ্যালকোহল পাক এবং এই পরিমাণ ব্যবহার যার দ্বারা নেশা হয় না, বৈধ। ইমাম মুহাম্মদ (রহ.)-এর মতে, এ ধরনের অ্যালকোহলেও নাপাক এবং এর সামান্য পরিমাণ ব্যবহারও হারাম। স্বাভাবিক অবস্থায় ফা
হজ্জ শেষে এহরামের কাপড় কাফনের জন্য রেখে দেওয়ার ফজীলত । ISLAMIC MIND
মানুষের মৃত্যুর পর তার গোসল, কাফন এবং দাফন দ্রুত সম্পন্ন করা আবশ্যক। মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সম্পদ থেকেই উক্ত কাজের ব্যয় বহন করা। মৃত ব্যক্তির কাফনে করণীয় এবং তা কেমন হবে তা তুলে ধরা হলো-
ক. মৃতকে কফন পরানো ফরজে কিফায়া
খ. গোসল দেয়ার পর শরীর শুকালে কাফন পরাতে হয়।
গ. জীবিতাবস্থায় যার উপর ভরণ-পোষণের দায়িত্ব ছিল, তারাই কাফনের কাপড় কিনবে। কেউ না থাকলে সামষ্টিকভাবে উপস্থিত মুসলমানরা তা ব্যবস্থা করবে।
ঘ. মৃত ব্যিক্তি জীবিতাবস্থায় যে মানের কাপড় পরিধান করেছে, ঐ মানের কাপড় দিয়ে কাফন দেয়া। তবে পুরুষদের রেশমী ও জাফরানী রঙের কাফন দেয়া যাবে না। নারীদের জন্য তা বৈধ।
ঙ. বেশি মূল্যবান কাপড় দ্বারা কাফন দেয়া মাকরূহ। আবার একেবারে নিকৃষ্ট মানের কাপড় দেয়াও ঠিক নয়।
চ. নতুন হোক আর পুরাতন হোক, কাপড় সাদা হওয়া উত্তম।
ছ. পুরুষের জন্য তিন কাপড়- ১. সেলাইবিহীন জামা (গলা থেকে পা পর্যন্ত), খ. তহবন্দ ও গ. চাদর।
জ. মহিলার জন্য পাঁচ কাপড়- ১. জামা, ২. ইজার, ৩. মাথাবন্ধ, ৪. সিনাবন্ধ ও ৫. চাদর।
ঝ. উপরে বর্ণিত কাপড় সংগ্রহ করতে না পারলে পুরুষ ও মহিলার জন্য ইজার ও চাদরের সঙ্গে মহিলার জন্য শুধুমাত্র মাথাবন্ধ হলে চলবে। তাও সংগ্রহ করতে না পারলে যা পাওয়া যাবে তা দিয়ে কাফন দিতে হবে। তারপরও শরীরের কোনো অংশ খোলা থাকলে প্রয়োজনে পাতা দিয়ে হলেও ঢেকে দেয়া।
ঞ. মৃত সন্তান ভূমিষ্ট হলে তাকে পবিত্র কাপড় জড়িয়ে দাফন করতে হবে।
আল্লাহ তাআলা উপরোক্ত বিষয়গুলো মেনে কাফন দেয়ার ব্যবস্থা করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
লাশের খাটিয়া বহন করে ৪০ কদম যাওয়ার বিধান
করোনা সন্দেহে সন্তানরা জঙ্গলে ফেলে গেল মাকে! করোনার রোগী বা মৃতের লাশ নিয়ে শুনুন অজানা কথা
ক্রেডিট কার্ডের শরয়ী বিধান