Tomake Chai

Tomake Chai “Tomake Chai” is basically a Love podcast.Here we share love stories & love psychology.!

29/02/2024

বেস্টফ্রেন্ড-এর সাথে প্রেম করেছেন কখনও?
আমরা ভালবাসার মানুষকে সবসময় বন্ধুর মতো করে চাই, যার সাথে মন খুলে সব বলা যাবে। কিন্তু বন্ধু যদি প্রেমিক বা প্রেমিকা হয়ে যায়– তখন কি আসলেই সব শেয়ার করা যায়?

জানতে টিউন করুন ‘তোমাকে চাই’ আজ রাত ১১টায় আরোহীর সাথে; শুধুমাত্র ‘Shadhin Music’-এ।

15/02/2024
01/02/2024

Kmn hobe?

Tune!!!
01/02/2024

Tune!!!

ভালোবাসার মানুষটি যতক্ষণ আমাদের পাশে থাকে– ততোক্ষণ আমাদের কতই না অভিযোগ!
তাকে এমন হতে হবে, অমন হতে হবে!
ভালোবাসার মানুষকে পার্ফেক্ট দেখার এই বিশ্রী প্রতিযোগিতা একটা সময় সম্পর্ককে নিষ্প্রাণ করে ফেলে।
কিন্তু ভালোবাসার মানুষ ঠিক কেমন হলে তাকে পার্ফেক্ট বলা যাবে?
জানতে টিউন করুন আজ রাত ১১টায় ‘তোমাকে চাই’ পডকাস্ট-এ, আরোহীর সাথে অনলি অন স্বাধীন মিউজিক-এ।

18/01/2024
14/01/2024

Mon vengeche kokhono? Room er dorja lagiye balish cahpa diye kokhono kanna korechen? Kauk pawar jonno hat tulechen?

11/01/2024

Tuning?

Tommy love storyহিমেল :হ্যালো,,,,, এই শোন তুমি কি  আজকে স্কুলে আসবা রুহি :হুম তুমি আসতে ছো তো  সায়মুম:আচ্ছা  তাড়া তাড়ি  ...
04/01/2024

Tommy love story

হিমেল :হ্যালো,,,,, এই শোন তুমি কি আজকে স্কুলে আসবা
রুহি :হুম তুমি আসতে ছো তো
সায়মুম:আচ্ছা তাড়া তাড়ি আসো তাহলে
রুহি :হুম
হিমেল:এবার আমাদের পরিচয় টা দেই আমি হিমেল ১০ম শ্রেনিতে পড়ি আর এত সময় যার সাথে কথা বলছিলাম ও হলো রুহি ও ৯ ম শ্রেনিতে পড়ে
ওর সাথে আমার প্রথম দেখা হয় স্কুলে ও প্রথম যে দিন স্কুলে আসে ওই দিন ওরে দেখে ছিলাম কিন্তু তত গুরুত্ব দেই নি আমি আসলে তখন একটু ভবো গুরে মতো ছিলাম যেমন যে মেয়ে দেখতাম তাকে ভালো লাগতো আর তাকে প্রপোজ করে বসতাম কিন্তু ওই একটাই সমস্যা সবাই রিজেক্ট করে দিতো এভাবে প্রায় ১০ টা মেয়েকে প্রপোজ করার পরে আমি প্রায় হাল ছেড়ে দিছিলাম তার পরে অনেক দিন স্কুলে যায় নি
স্কুলে একটা অনুষ্ঠান ছিলো আর অনেক দিন প্রায় স্কুলে যায় নি তাই আমার সব থেকে কাছে বন্ধু কে ফোন দিলাম..... পৃষ্ঠা ০১.......

হিমেল :হালো boss কোথায় আপনি স্কুলে যাবেন না
সায়মুম :হুম যেতে হয় অনেক দিন স্কুলে যাওয়া হয় না চল যায় আচ্ছা আমি আসতে ছি তুই তাড়া তাড়ি রেডি হ তাহলে
হিমেল : ওয়েট গাইজ তোমরা ভাবতে ছো আমি আমার বন্ধুরে boss বলছি কেনো ও আসলে সব কাজে একটু বেশি যানে যেমন স্কুলে যদি কোন অনুষ্ঠান বা কোনো কিছু হয়
তাহলে সেই আমাদের এক মাত্র solution তাই সবাই মিলে ওর নাম দিয়ে ছি boss/তাই আমি ওরে boss বলে ডাকতেছিলাম
আপনাদের সাতে কথা বলতে বলতে ও বন্ধু আমার হাজির বল্লাম চল যায় তাহলে স্কুলে
সায়মুম :আচ্ছা বন্ধু আজকে আবার কাকে প্রপোজ করবি
হিমেল :দেখি কাকে পাই যদি কাউকে পাই তাহলে তাকে বলবো
আকাশ :হা হা হা হা আর কত গুলো মেয়ে কে বলবি যে তোমাকে ছাড়া আমি বাজবো না৷
হিমেল :যত দিন কাউকে পাবো না তত দিন মেয়েদের পেছনে পড়ে থাকবো
আকাশ :থাক ....... পৃষ্ঠা ০২.........
হিমেল :এভাবে দুই বন্ধু ফাজলামো করতে করতে স্কুলে চলে আসলাম
স্কুলে এসে গেট দিয়ে ঢুকে রুমে এসে বই রেখে আরো বন্ধু দের সাথে কিছু সময় আড্ডা দিলাম তার পরে ৮ ম শ্রেনির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় চোখ পড়লো একটা মেয়ের উপর ওর দিকে তাকিয়ে মনে হলো আমি এবার বুঝি সত্যি ওরে ছাড়া আমি বাজবো না আমি আকাশ কে বল্লাম মামা পেয়ে গেছি মামা আকাশ বল্লো কিরে মামা কারে পায় ছিশ
হিমেল :ওই দিখে দেখ সাদা ড্রেস পরা মেয়ে টাকে ওরে ছাড়া সত্যি আমি বাজবো না রে
আকাশ :হুম তুই তো যারে দেখিশ তারে ছাড়া বাচিশ না তা দেখি কই তোর সোনা পাখির ,,,,,,,,,,,,,,,,,
আকাশ:মামা সেই জিনিস তো তাহলে ওরে যেয়ে বলবো
হিমেল:না মামা ওরে আমি নিজে যেয়ে বলবো
আরে না শোন হাতি বান্ধবীরে দিয়ে বলাবানে
এবার আপনারা ভাবছেন এই হাতি বান্ধবী আবার কে
হাতির নাম হলো নিলিমা আক্তার সাথি তাই আমরা সবাই মিলে হাতি বলে ডাকি ওরে
আর গল্পে আমরা ওরে হাতি বলে ডাকবো ........ . পৃষ্ঠা ০৩.........
দুই বন্ধু মিলে রুমে আসলাম এসে হাতি বান্ধবীকে সব বিষয় বল্লাম কিন্তু ও রাজি হচ্ছিলো না ্ কেনো রাজি হচ্ছিলো না তার পেছনে ও একটা কারন আছে আমি যত গুলো মেয়েকে প্রপোজ করছি সব বার ওকে পাঠিয়ে ছিলাম তাই ও যাওয়ার জন্য রাজি হচ্ছিলো না অবশেষে ওরে অনেক ঘুশ দিয়ে রাজি করালাম তার পরে হাতি বান্ধবী ওকে বল্লো
হাতি: রুহি তুমি কি হিমেল কে চেনো
রুহি :হুম আপু চিনি তো আপনাদের সাথে পড়ে তো ভাইয়া
হাতি :ওরে তোমার কেমন লাগে
রুহি :কেনো কেমন লাগবে ওনি তো আমাদের বড় ভাই হয় ভালো লাগে
হাতি :সত্যি ও তো তোমারে ভালো বেসে ফেলেছে
রুহি :কি বলেন আপু এসব ওনি আমাকে কেনো ভালো বাসবে
কেনো~~
হাতি :আরে বাসে তুমি রাজি কি না বলো
রুহি :মুচকি হেসে বল্লো না ওনি তো আমার অনেক বড়
হাতি : তা বড়দের সাথে প্রেম করে না তাহলে কি ছোট দের সাথে প্রেম করে ........ পৃষ্ঠা ০৪..........
রুহি :আচ্ছা আপু আমি কালকে স্কুলে এসে বলবানে আপনারে
হাতি :আচ্ছা আর তোমার উত্তর যেনো হ্যা হয় মনে থাকবেনে তো
রুহি :দেখবানে দেই ...........
আসলে রুহি ও হিমেল কে আগে থেকে পছন্দ করতো
হাতি:রুমে এসে বল্লো যে হিমেল তাড়া তাড়াতাড়ি মিষ্টি আনরে মামা মেয়ে তো পটে গেছে
হিমেল :কি সত্যি
হাতি :ওর কথা শুনে তো মনে হলো রাজি কিন্তু ও বলছে যে কালকে স্কুলে এসে বলবে নে .......আমি তো বিশোন খুশি কারণ এই প্রথম কাউকে রিয়েল ভালো বাসতে শুরু করলাম পরের দিন স্কুলে এসে শুনি ও রাজি আর তার পর থেকে আমাদের লাভ এস্টোরি টা শুরু হয়ে গেলো

এভাবে আমাদের আমাদের জীবন থেকে এক টা বছর কেটে গেলো আমি ssc পরীক্ষা দিয়েছি ভালো একটা রেজাল্ট হয়েছে আমার আর রুহি ৯ ম থেকে ১০ শ্রেনিতে উঠলো আমি ভালো একটা রেজাল্ট করে ছি বাবা বল্লাম........ পৃষ্ঠা ০৫.........
MD SAimum Billah
বাবা আমি শহরে যেয়ে পড়তে লেখা করতে চায় আমাদের বাসা ছিলো গ্রামে বাবা ও বল্লো আচ্ছা ঠিক আছে
বলে এসে রুহি কে ফোন দিলাম
হিমেল :,,, হেলো সোনা কি করো তুমি
রুহি :এই তো একটু শুয়ে আছি তুমি
হিমেল :আমিও আচ্ছা কালকে আমি স্কুলে আসবানে তুমি একটু তাড়া তাড়ি স্কুলে এসো তো
রুহি :কেনো কি হয়ছে
হিমেল :আরে ইমনি
রুহি :আচ্ছা তাহলে তারা তাড়ি ঘুমাও তাহলে
,,,,,,,পরের দিন সকালে স্কুলে যে সব কিছু বল্লাম রুহি কে রুহি বল্লো গ্রামের কলেজে ভর্তি হলে তো হয় আবার শহরে যাওয়ার কি আছে তাই বলে ও চলে গেলো
তার পর আমি চলে আসলাম ও দেখি রাতে ফোন দিয়ে বল্লো আচ্ছা তুমি যাও গ্রামে পড়ার থেকে শহরে পড়া অনেক ভালো তার পরে একটু কথা বল্লাম দুই জনে
আমি শহরে চলে আসলাম ৫ মাস কেটে গেলো সব কিছু ঠিক ঠাক চলছিলো হঠাৎ করে রুহি আর আমার ফোন ধরতো না ওর ফোন সব সময় বিজি থাকতো আমি sms দিলে তা senn করতো না শুনলে রুহি বলতো ওর আম্মু
......... পৃষ্ঠা ০৬.........
যানি কার সাথে কথা বলছিলো আর বলতো আর sms এর কথা বল্লে বলতো পরতে ছিলাম
আমি ঠিক বুঝতে পার ছিলাম যে রুহি পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে তাই আমার সেই কাছে বন্ধু কে ফোন দিলাম
হিমেল :,,,,,,, হ্যালো সায়মুম কেমন আছিশ
সায়মুম :এই তো আলহামদুলিল্লাহ বন্ধু তোর কি খবর
হিমেল
এই তো ভালো আচ্ছা বন্ধু তোর বোনে কাছে শোন তো যে রুহি স্কুলে আসে কি না
ওয়েট আকাশের ছোট বোন লিমা 9 a পড়ে
সায়মুম :বন্ধু লিমা তো বেড়াতে গেছে নানা দের বাসায় তা আসলে আমি শোন বানে আর তোর কাছে ফোন দিবানে
হিমেল :আচ্ছা বন্ধু তাহলে ভালো থাক
সায়মুম :তুই ও
আজ প্রায় ১ সপ্তাহর মতো রুহি সাথে কথা হয় না হিমেলের এই এক সপ্তাহ হিমেল কলেজ বা বাসা থেকে বের হয় না হিমেল ঘুমান্ত অবস্থায় শুনতে পারলো যে তার ফোনে একটা ফোন এসে ছে সে তারা তাড়ি উঠে ফোনের স্কিনে তাকিয়ে দেখে যে আকাশ ফোন দিছে ফোন রিছিব করলো হিমেল ........ পৃষ্ঠা ০৭.........
হিমেল :হেলো বন্ধু কি খবর তোর
সায়মুম:এই তো ভালো কিন্তু তোর কন্ঠ এমন শোনা যাচ্ছে কেনোরে তুই কি অসুস্ত
হিমেল :আরে না একটু ঘুমায় ছিলাম তাই তা লিমার কাছে শুনছিলি
সায়মুম :হুম বন্ধু তোর জন্য একটা ব্যাড নিউজ আছে রে কিভাবে যে বলবো
হিমেল:আরে বল সমস্যা নাই
সায়মুম :বন্ধু রুহি ওর এক ক্লাসমেটর সাথে নতুন করে রিলেশনে জড়িয়েছে
এই কথা শুনে হিলেম যেনো হতো ভম্ব হয়ে গেলো হিমেল যে বিশ্বাস করতে পারছিলো না
সায়মুম :বন্ধু কই তুই হেলো,,,,,,,,,, ওই
হিমেল :বল্লো বন্ধু বাড়ি আসতে ছি রাতে আমারে এগিয়ে নিয়ে যাশ
সায়মুম :আয় তাহলে
এর পরে রাতে হিমেল বাসায় আসলো পরের দিন সকালে দুই বন্ধু মিলে আবার স্কুলে গেলো যেয়ে রুহির সাথে দেখা করলো হিমেল
হিমেল :তুমি আমার sms এর রিপ্লাই দেও না কে ফোন দিলে কেটে দাও কি সমস্যা তোমার সহজ ভাবে বলে........ পৃষ্ঠা ০৮.........
দিলে তো হয় যে আমি আর পারছি এই রিলেশন টা রাখতে
রুহি :কি বলছো তুমি এত দিন একটু পড়া লেখায় বিজি ছিলাম তাই কথা বলতে পারি নি
হিমেল :থাক আর মিথ্যা কথা বলা লাগবে না আমি সব যেনে গেছি
রুহি :তাহলে তো ভালো হয়ছে তাহলে তুমি আবার আামর সাথে দেখা করতে আয়ছো কেনো
হিমেল :তোমার কাছে যানতে আয়ছি যে কি অপরাধে আমারে ছেড়ে দিছো তুমি কিন্তু আমি ভালো ভাবে বুঝে গেছি
আর শোনা লাগবে না আমার আচ্ছা ভালো থেকো তুমি

তাই বলে হিমেল চলে আসলো বাসায় এসে সেই রাতে আবার চলে যাচ্ছি লো শহরে শহরে যাওয়ার পথে হিমেলের গাড়ি টা এক্সিডেন্ট করে হিমেল সেখানে মারা গিছিলো 😥😥😥😥আর শেষে যানা যায় রুহি তার সেই ক্লাসমেটের সাথে বিয়ে করে নিছিলো
আসলে স্কুল জীবনের ভালো বাসা গুলো এই ভাবাই শেষ হয়ে যায়
❤️😥❤️🤔🤔🤔😥😥😥😥😥😥😥😥😥
আর এভাবে শেষ হয়ে গেলো এদের এই গল্প টা

সায়মুম বিল্লাহ পাঠিয়েছেন এই love story টি.!

21/12/2023

Relationship er surute amr “Tomakei Chai”
Ar seshe, ar ja kei chai na kno “Tomake Ar Chai na”

21/12/2023

যাকে আপনি ভালোবাসার মানুষ ভাবছেন সে আপনাকে একটা অপশন ভাবছে নাতো ? আর অপশন ভাবলে কি করবেন ?

আজকের গল্পে কি ঘটেছিলো ? জানতে টিউন করুন আজ রাত ১১ টায়

12/12/2023

Don’t tell me Tomake Chai
Bolo amr tomakei lagbe

09/12/2023

Ami Tomake Chai ar tmi onno kauk,ki odvut.!

💔💔
07/12/2023

💔💔

07/12/2023

Ajker weather demand “Tomake Chai”

02/12/2023

নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছি না।

এটা আমার জীবনে ঘটে যাওয়া ভালোবাসার গল্প।

জীবন টা কেমন তাই না মাঝে মাঝে তার জন্য কষ্টে চোখ দিয়ে পানি আসে আবার তার প্রতি অনেক রাগ হয় আবার মনে তাকে যদি ভুলে যেতে পারতাম তাতেই মনেহয় শান্তি পেতাম জীবন টা কি অদ্ভুত। তার পর ও একটা ছেলে কিংবা মেয়ে সবাই চাই একটা ভালো মানুষ তার জীবনে আসে।
** এতক্ষণ বললাম জীবনের কথা , এখন আমার কথা বলি , সেই স্কুল জীবন থেকেই শুরু করি আমি তখন ক্লাস ৫ এ পড়ি তাকে প্রথম দেখেছিলাম। তখন অনেক ছোট ছিলাম সেই জন্য তেমন কোন feelings ছিলোনা। তবে ভালো লাগতো এর পর ক্লাস ৬ এ পড়ি তখন তার সাথে প্রতিদিন দেখা হতো। আচ্ছা একটা কথা বলতে ভুলে গেছি ওই যে ক্লাস ৫ এর কথা বললাম ওই খানে ওর সাথে দেখা হয়েছিল ১ সপ্তাহ তার পর আবার ক্লাস ৬ এ দেখা এবার মূল কথায় আসি , আমি যখন ক্লাস ৬ এ পড়ি তখন সে আমার এক বন্ধু কে প্রেমের কথা বলে । তখনো আমি ভাবি নাই তারে আমি একদিন এতো ভালো বাসবো তার পর আরকি এই ভাবে ক্লাস ৭ এ উঠে যায় তখন একটু একটু তাকে ভালো লাগতে লাগে , তার পর যেটা হয় আরকি আমাদের ক্লাসে একটা নতুন ছেলে আসে এবং সেই ছেলে টিও নাকি তাকে ভালো বাসে এবং সবথেকে মজার বিষয় হচ্ছে ওই ছেলে টি আমাকে বলে যে আমি যেন ওর হয়ে তাকে বলে দি যে ভালো বাসার কথা এবং আমি বলেও দিলাম তারপর এই প্রায় বছর শেষের দিকে আমি যেটা করলাম প্রথমে আমি নিজেও বুঝতে পারি নাই যে আমি ঘটনা একটা ঘটায় ফেলছি এবার মূল ঘটনায় আসি সেটা হচ্ছে ওই যে বলছিলাম ক্লাস ৬ এ একটা ছেলের সাথে আবার ক্লাস ৭ এ আরেক টা ছেলে এবার আমি কি করছি দুই জনের ভিতরে আমি গঙ্গোগোল লাগাই দিছি ওরা দুই জন দুই জনের উপর খেপে এবং একদিন মারামারি পর্যায়ে চলে গেছে। একটা কথা ভুলে গেলে চলবে না আমার ও কিন্তু ভালোলাগা ছিলো তার প্রতি এর পর ক্লাস ৮ এ উঠি ,তখন ভাগ্য ক্রমে ওই যে দুইটা ছেলে ছিলো দুই জনই আমাদের স্কুল থেকে চলে যায়। তার পর এক পর্যায়ে আমারও তাকে আরো ভালোলাগে এই ভালোলাগা এক সময় কেমনে যে ভালোবাসা হয় সেটা বুঝতে পারি নাই। যদি বুঝতে পারতাম তাহলে হয়তোবা ভালোই বাসতাম না । এই কথা কেনো বলছি তা কিছুক্ষণ পরেই বুঝতে পারবেন। এখন ঘটনায় আসি , যেহেতু তাকে এখন ভালোবাসি এখন তো ভালোবাসার কথা বলতে হবে , অনেক বার মনে হয় যে এখন গিয়ে বলে দি কিন্তু বলতে পারিনা এই ভাবে অনেক দিন চলে যায় , তার পর একদিন অবশেষে বলেই ফেলি কিন্তু সে তখন কোন উত্তর দেয় না তার পর আর কি এইভাবে কিছু দিন পার হয়ে যায় স্কুল জীবন যেটা হয় আরকি তার পিছে পিছে ঘোরা এর পর হঠাৎ একদিন ০৮/০২/২০১৬ এক পর্যায়ে সে আমাকে ভালবাসে এই টা বলে তখন আমি তো অনেক খুশি এর পর স্কুল জীবন ক্লাসে ওর দিকে তাকিয়ে থাকা ওর জন্য/ ওরে দেখার জন্য প্রতি দিন ক্লাস করা । এর পর ক্লাস ৯ এ উঠি এর মধ্যে আবার মাঝে মাঝে তার কথা হতো মোবাইল/ সরাসরি আবার এর ভিতর একটা বিষয় আমাদের ভালোবাসার কথা শিক্ষক/ছাত্র মোটামুটি সবাই জানতো এই ভাবে কিছু দিন যায় এরপর হঠাৎ একদিন এক জায়গায় ওর সাথে কথা বলার সময় কিছু বখাটে ছেলেরা চলে আসে ,আর একটা কথা আমি ওই জায়গায় স্থানিয় ছিলাম না আমি ম্যাছে থেকে পড়াশোনা করতাম আর পাশে খালাবাড়ি ছিলো ওই খানে খাওয়া-দাওয়া করতাম । মূল ঘটনায় আসি ওই বখাটে ছেলেরা ওরা এসে আমাকে চড়- মারে বিভিন্ন ধরনের কথা বলে এক পর্যায়ে আমার কিছু ভাই আসে ওরা এসে মিটিয়ে দেয় । কিন্তু ওদের অবস্থা অনেক খারাপ করছিলাম সবকয়টা এসে মাপ চেয়ে গেছিলো , এখন কথা হচ্ছে ওই সময় কেনো কিছু বলি নাই বিশেষ করে ওই সময় ভালোবাসার মানুষ টা ছিলো ওই জন্য বেশি কিছু বাড়াবাড়ি করি নাই কারন ওর বাপ মা জেনে গেলে সমস্যা। ওই দিন থেকে আমার কষ্টের কারণ শুরু তার পর দিন স্কুলে যায় তখন Principal আমাকে সাবধান করে দেয় যেনো আমি ওর পিছে না ঘুরি আর এটা বলার কারন ছিলো ওই যে আগের দিন যা হয়েছিল তা একটা শিক্ষক দূর থেকে দেখেছিলো ,। এর পর আমার এক খালাত ভাইরে দায়িত্ব দেয় দেখতে আমি যেনো ওর পিছে না থাকি এবং শিক্ষাক রা আমাকে নজর দারিতে রাখা শুরু করলো এর পর আমার ক্লাসে যা দেখা হতো। আচ্ছা একটা বিষয় এর ভিতর আমি ক্লাস ১০ এ উঠি । কিছু দিন পর আমাদের SSC পরিক্ষা শুরু হয় । মেয়েদের মন বোঝা অনেক কঠিন এক সময় আমার এটা মনে হয় যে ও মনে হয় আমায় ভালোবাসে না । একটা কথা আমাদের ভালোবাসার প্রায় ৭ বছর আমি আজও জানি না সে আমায় সত্যি ভালোবাসে কিনা? Ssc পরিক্ষা দিয়ে আসছি সাড়ে ৩ বছর তার সাথে আমার এক দিন ও দেখা হয় নি ।তার সাথে আমার এই সাড়ে তিন বছরে ৫_৬ বার ম্যাসেজে কথা হয়েছে। আর একটা কথা তার প্রতি আমার কোন অভিযোগ নেই এবং কোন রাগ ও নাই । আমি চাই সে ভালো থাকুক। আমি চাইলে হয়তো তাকে ম্যাসেজে বা Call দিয়ে বিরাক্ত করতে পারি কিন্তু আমি ওই রকম না। ওই যে বললাম আমি এখনো জানি না সে আমায় সত্যি ভালোবাসে কিনা। 2023/02/10 আজ শুনলাম তার নাকি বিয়ে ঠিক হয়েছে দেখি এখন অপেক্ষাই‌ আছি সে আমাকে জানায় কিনা জানিনা কি হবে হয় তো আমার ভালোবাসার গল্প টা সমাপ্তি হবে।

এর পর যদি ভালোবাসার গল্প টা সমাপ্তি না হয় তবে পরবর্তীতে বাকি ঘটনা নিয়ে অবশ্যই লিখবো।
সত্যি বলতে এই ঘটনা লিখতে গিয়ে দুই চোখ অঝোরে পানি আসছিলো।

(অনেকেই বলতে পারেন যে এই টা আবার কেমন আসলে যারা মন থেকে কাউকে ভালোবেসে তারা এর ফিলিং টা বুঝবে।)

27/11/2023

মেয়েটির সাথে ছেলেটির সম্পর্ক আজ প্রায় ৫ বছর।

ছেলেটি মেয়েটিকে একদিন একটি বারবি ডল উপহার দিয়েছিল।

ছোট্ট একটা কোম্পানিতে সামান্য কিছু বেতনে চাকরি করতো বিধায় ইচ্ছা থাকলেও বড় কিছু কিনে দেবার সামর্থ্য ছিল না তার।ছেলেটি ভাবতো সে যদি মেয়েটিকে বিয়ে করে তবে সারা জীবনেও তাকে ঐশ্বর্যের সুখ দিতে পারবেনা।

হঠাৎ কোনও এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায় মেয়েটি সেই ছেলেটির বাসার সামনে এসে হাজির।মেয়েটি বললো,আগামি কাল সন্ধ্যায় সে তার বা মার সাথে প্যারিসে চলে যাচ্ছে এবং সেকোনও দিনও ফিরবে না।সুতরাং তাদের সম্পর্ক আজ এখানেই শেষ।ছেলেটি কি বলবে বুঝতে পারছিলো না,তবে চোখের পানি সামলে নিয়ে শুধু আস্তে করে বললো“ঠিক আছে”

পরদিন সন্ধ্যা...

আজও গত দিনের মতো বৃষ্টি হচ্ছে।ছেলেটি এক কাপ চা হাতে বারান্দায় দাড়িয়ে ছিল। হঠাৎ খেয়াল করে দেখলো দূর আকাশে একটি প্লেন ভেসে চলেছে।গন্তব্য জানা না থাকলেও ছেলেটি বিড় বিড় করে আপন মনে তার ভালবাসার মানুষটিকে দূরথেকেই গুড বাই জানালো।

রাত ১ টা...

ছেলেটি ঘুমোতে পারছে না।কয়েক ডোজ ঘুমের ওষুধ খেয়ে চোখ মুখ জ্বালা করছে তবুও ঘুম নেই।যেই মানুষটিকে ভেবে ভেবে সে প্রতি রাত পার করেছে,যাকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে তার প্রতিটি সকাল হয়েছে সেই মানুষটি তাকে ছেড়ে চলে গেছে স্পষ্টই বুঝতে পারছিলো সে,নিজের কাছে কিছু সত্য ভালবাসা ছাড়া আর এমন কিছুই ছিল না যার মাধ্যমে সে তার ভালবাসাকে আঁকড়ে রাখবে।

ঐশ্বর্যের ­ভেতরে থেকে যে মানুষ হয়েছে সে কেন মনের আবেগে অন্ধকারে পা দেবে,কথা গুলো ভাব­তে ভাবতেই ছেলেটি মন শক্ত করল।যে ঐশ্বর্যের টানে মেয়েটি আজ তাকে ছেড়ে চলে গেলো একদিন সমপরিমান ঐশ্বর্য নিয়েই সে মেয়েটির সামনে হাজির হবে।

কঠোর পরিশ্রম আর নিয়তির নির্মম পরিহাসে ছেলেটি আজ অঢেল সম্পত্তির মালিক।নিজস্ব কোম্পানি,আর লাখ টাকা মূল্যের গাড়ি নিয়েসে আজ সম্পূর্ণ প্রস্তুত সেই মেয়েটির সামনে হাজির হতে।

আজও সন্ধ্যা হয়েছে,আকাশ মেঘ করে অঝোরে বৃষ্টি নামছে,ঠিক যেনসেই দিনের বৃষ্টি যেদিন তার ভালবাসা তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলো-আনমনে এ সব কথা ভাবতে ভাবতে গাড়ি চালাচ্ছিলো ছেলেটি।

এয়ারপোর্ -­ ­ ­ ­ট রোড,রাত ৮টায় ফ্লাইট,গন্তব্য প্যারিস-সেই মেয়েটির খোঁজে।

গাড়ি চালাতে চালাতে হঠাৎ সামনের রাস্তায় দুইজন মধ্য বয়সী নারি পুরুষের দিকে চোখ গেলো তার।চিনতে অসুবিধা হয়নি,তারা সেই মেয়েটির বাবামা।

ইচ্ছে হচ্ছিলো কাছে যেয়ে মেয়েটির ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করতে।কিন্তু মনের আকুলতা সামলে ­ নিয়ে সেগাড়ির গতি কমিয়ে মেয়েটির বাবা মার পিছু পিছু যেতে লাগলো।

কিছুক্ষণ পর সে খেয়াল করল মেয়েটির বাবা মা একটি কবর স্থানের ভেতর ঢুকছে।দম বন্ধ হয়ে আসছে ছেলেটির।গাড়ি থামিয়ে দ্রুতসে নিজেও কবর স্থানে গেলো,য েয়ে দেখতে পেল সেই মেয়েটিরছবি সম্বলিত একটি কবরে তার বাবা মা ফুল দিচ্ছে।

কবরের এক পাশে রয়েছে একটি বাক্স।

ছেলেটিকে দেখে মেয়েটির বাবা মা এগিয়ে এলো।কেমন করেএ সব হল জানতে চাইলে

তারা বলে, “ওকে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন্য প্যারিসে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম।কিন্ত -ও যেতে চাইনি,ও তোমার কথা বলেছিল।বলেছিল-ত -ার ভালবাসাকে রেখে সে কিছুতেই যেতে পারবে না।ওর আসলে ক্যান্সার হয়েছিলো।

ডাক্তার -­ ­ ­­ওর মৃত্যুর দিন ঠিক করে দিয়েছিল কিন্তু এ সব তোমাকেও বুঝতেও দেই নি।ও কোনও দিনও তোমার হতেপারবে না,এ কথা জেনেই ও নিজেকে তোমার থেকে আলাদা করে নিয়েছিলো।ও মৃত্যুর আগে বলে গিয়েছিলো- ওর ভালবাসা অবশ্যই তোমাকে ওর কাছে ফিরিয়ে আনবে”

এর পর তারা কবরের পাশের সেই বাক্সটার দিকে দেখিয়ে বললে,সম্ভবত তোমারজন্য ওটাতে কিছু আছে।

ছেলেটি বাক্স খুলে দেখে এর ভেতর সেই বারবি ডল আর একটি চিঠি।চিঠিতে লেখা রয়েছে “আমাকে ক্ষমা করো,তোমাকে কষ্ট দেওয়ার কোনও ইচ্ছাই আমার ছিল না।স্বপ্ন ছিল তোমার সাথে আমার ভবিষ্যৎ গড়ব,কিন্তু ডাক্তার আমার চলে যাবার টিকিট দিয়ে দিয়েছিল,তাই আমাকে একলা চলে আসতে হল”।

চিঠির একদম শেষ প্রান্তে লেখা ছিল-“খবরদার কাঁদবে না”

25/11/2023

Adira asole ka k chai? Ramim naki Mahmud k?

Puro golpoti sunte tune koruk “Tomake Chai” er episode no 14 sudhumatro Shadhin Music a❤️

Apnr valobashar golpoti pathate amader email korun [email protected] a or Shadhin Music er page a inbox korun.❤️

24/11/2023

তুমি বুঝলে না😅

゚ ゚ ゚viralシ2023

23/11/2023

Amake puro duniya chailo kintu boka ami sudhu Tomake Chailam 😅

16/11/2023
02/11/2023

মোহ

পরিবারের দায়িত্ব পালন করতে করতে বয়সটা যে কখন ৪০ পার হয়ে গেল, বুঝতে পারিনি। আর তখন গিয়ে সবার হুশ হয়েছে আমাকে বিয়ে দিতে হবে। পাত্রী দেখতে গিয়ে দেখি পাত্রীর বয়স . . .

ভালোবাসার এই গল্প দুইটি শুনতে টিউন করুন আজ রাত ১১ টায় স্বাধীন মিউজিক, তোমাকে চাই শুধুমাত্র আরোহী এর সাথে।

02/11/2023

Tomake valobashi etar jonno ar koto prove lagbe?
Sobai amk chai kintu dekho ami tomake chai

Valobashar golpo gulo sunte tune korun “Tomake Chai” every Thursday rat 11 tai.Ajk 11 tai thakchi shadhin Music app a.❤️...
26/10/2023

Valobashar golpo gulo sunte tune korun “Tomake Chai” every Thursday rat 11 tai.Ajk 11 tai thakchi shadhin Music app a.❤️🫶

20/10/2023

আমার নাম প্রকাশ করবেন না ।গল্পে আমি ছদ্মনাম ব্যবহার করছি ।
নিচে আমার পরিচয় ও ঠিকানা ( শেয়ার করবেননা কারো সাথে অনুরোধ রইলো )

গল্পটি সিলেক্টেড হলে আমাকে ফোন করবেন ❤️

কেমন আছেন আরোহী আপু? । আশা করি আপনি ও সকল লিসেনারসরা ভালোর দলে আছেন। আমার লেখায় ভুল গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, কারণ লেখা লেখি হয় না বহু দিন হলো।
বেশি কথা না বাড়িয়ে গল্প টা শুরু করলাম ।

আমার জীবনে প্রথম ভালোবাসা এসেছিল ২০১৮ সালে । তখন আমি ক্লাস টেন এ পড়তাম ,বরিশাল শহরের একটি স্বনামধন্য স্কুলে । আমি বিজ্ঞান বিভাগ পরতাম। আমি তেমন ভালো ছাত্র ছিলাম না।তাই আমার বাবা সিদ্ধান্ত নিলেন, আমাকে স্কুল ট্রান্সফার করাবেন। যে কথা সেই কাজ, স্কুল পরিবর্তন করে চলে আসলাম বরিশালের একটি গ্ৰাম্য স্কুলে। সেখানে নতুন বন্ধু , নতুন পরিবেশ বেশ ভালোই কাটছিল। কিন্তু হঠাৎ একদিন আমার ক্লাসের ই একটি মেয়েকে দেখে আমি মুগ্ধ, দিশেহারা হয়ে গেলাম। মনে হলো এটি কোনো মানুষ রূপি পরী কিংবা হুর । তারপর আরকি প্রতিদিন স্কুল ছুটি দেওয়ার পর তার সাথে কথা বলতে বলতে বাড়ি যেতাম। ওর বাসা ছিলো ওই গ্ৰামেই কিন্তু আমার বাসা ছিলো বরিশাল শহরে । তাই তার সাথে দেখা হওয়ার সুযোগ হতো না যদি আমি স্কুলে না যেতাম। এরপর এভাবে প্রতিদিন স্কুল ছুটির পর দেখা ,কথা দুজনে একসাথে হাটা চলছিল আমাদের। ওর একটি চাচাতো বোন ছিলো যে আমাকে সাহায্য করতো ওর সাথে দেখা করার জন্য।সেই মেয়েটির নাম ছিলো কানিজ ফাতেমা । সে আমার ভালোবাসার একমাত্র সাহায্যকারী। এভাবে ধীরে ধীরে দুজনে একে অপরকে ভালোবাসতে শুরু করি। অর্ণিও আমাকে ভালোবাসতে শুরু করে কিন্তু সেটা আমার কাছে তখনও প্রকাশ করেছেন নি। এরপর এস এস সি পরিক্ষা চলে আসে ‌‌। একদিন ক্লাস শেষ হওয়ার স্কুল থেকে বিদায় অনুষ্ঠানের নোটিশ আসে । আমার মন খারাপ হয়ে যায়। সাধারণত আমি সকাল ৯ টার আগে ঘুম থেকে উঠি না । কিন্তু আমি বিদায় অনুষ্ঠানের দিন খুব ভোরে উঠি। কারণ সেদিন ছিলো আমার স্পেশাল দিন। কারণ আমি আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রেখেছিলাম বিদায় অনুষ্ঠানের দিন তাকে(অর্ণিকে) প্রোপোজ করবো। এরপর ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে রওনা করলাম । তার পছন্দের নীল রঙ এর একটি পাঞ্জাবি কিনলাম বরিশাল সদরের একটি দোকান থেকে ,সাথে একটি সাদা রঙের পায়জামা, তার পছন্দের সাদা গোলাপ,লাল গোলাপ,নীল গোলাপ কিনলাম । এরপর পুরোপুরি তৈরি হয়ে স্কুল এর উদ্দেশ্য গাড়িতে রওনা করলাম। যেতে ৪০ মিনিট এর মতো লাগে আমার বাসা থেকে সেই স্কুলে যেতে । সেদিন কে তাড়াতাড়ি গাড়ি পাওয়ার কারণে বেশি সময় লাগেনি পৌঁছাতে সেখানে। স্কুলের পাশেই ছিলো আমার সেই স্কুলের (গ্ৰাম্য স্কুলের ) এক বন্ধুর বাড়ি। সেখানে তার জন্য কেনা সেই ফুল , চকলেট , একটি আংটি সেই বন্ধুর বাড়িতে রাখলাম। বন্ধুও ছিলো খুব বিশ্বস্ত। সে বলল তোমাদের ভালোবাসার জন্য দোয়া রইলো । এরপর বন্ধু ও আমি একসাথে স্কুলের বিদায় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করলাম । খুবই সুন্দর , মনোমুগ্ধকর পরিবেশে বিদায় হলো আমাদের। সকলের মন খুবই খারাপ ছিল । আমি মনে মনে কাঁদতে ছিলাম,অনেকে তো কেঁদে ই ফেললো বিদায় অনুষ্ঠানে । এরপর তার সাথে দেখা হলো সে আমাকে দেখে এতোটাই খুশি হয়েছিলো যে আমার কাছে এসে কানে কানে বললো, "স্কুলের উপরের তলায় চলো এখনি। আমি তো অবাক, হঠাৎ ওর হলো কি ?"
গেলাম দুজনে একসাথে স্কুলের উপরের তলায় । যাওয়ার পর আমাকে সে প্রথম জড়িয়ে ধরলো , আর বললো, "আমি তোমাকে অনেক অনেক অনেক বেশি ভালোবাসি ইয়াসিন" । আমি তো তখন খুশি হয়ে কেঁদেই ফেললাম । আমি তাকে বললাম, "অনেক ভালোবাসি প্রিয় আমার"। এরপর অর্ণিকে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য ওকে বললাম, "আমার একটু কাজ আছে" । ও আমাকে যেতে দিতেই চাইলো না । খুব কষ্ট করে ওকে রাজি করে সেই বন্ধুর বাসায় গেলাম, নিজের সাথে করে সকল কিছু নিয়ে আসলাম । আমি সবকিছু নিয়ে তৈরি হয়ে ওর অপেক্ষায় ছিলাম কখন ও বের হবে । অর্ণি কিছুক্ষণ পরই বের হলো । তখন স্কুলে শুধু আমি ও অর্ণি এবং ওর চাচাতো বোন ছিলাম । ্্ । আমি ওর পছন্দের তিন রঙের গোলাপফুল এর তোরা নিয়ে হাটু গেরে ওকে প্রোপোজ করলাম । ও আমাকে বললো, "জীবনে প্রথম এতো বেশি খুশি হলাম" । ফুলটা দিয়ে , আংটি টা ওর হাতে পড়িয়ে দিলাম। ও আমাকে ধরে উঠিয়ে জড়িয়ে ধরে আমার গালে চুমু দিলো আর আমাকে বললো, "আমার কিছু চাইনা , আমার শুধু তোমাকে চাই। আমার টাকা পয়সা কোনো কিছু চাইনা তুমি আমাকে বিয়ে করে যেমন রাখবে আমি তাতেই সন্তুষ্ট থাকবো। "
আমার জীবনের প্রথম একটি মেয়েকে এতোটা খুশী হতে দেখলাম। ওর চাচাতো বোন আমাদের ভালোবাসা দেখে বলল , "তোকে একমাত্র ইয়াসিন ই সবচেয়ে খুশি রাখতে পারবে , কখনো ও ছাড়া কেউ ই তোকে এতোটা খুশী রাখতে পারবে না" । এরপর দুজনে একসাথে হাত ধরে ওর বাড়ি পর্যন্ত হাঁটতে শুরু করলাম। স্কুলের অনেক বন্ধু ওকে ভালোবাসতো তাকে পাওয়ার অনেক চেষ্টা করেছিল । কিন্তু যখন দুজনে হাঁটতে ছিলাম এক বন্ধুর সাথে দেখা হলো সে প্রাইভেট পড়িয়ে আমাদের দিকে আসতে ছিলো। সে আমাকে বলল ভাই, "একমাত্র তুমিই পারলে ওর মনজয় করতে , আমরা এতোটাই চেষ্টা করে ছিলাম , শেষ মেষ ভাবলাম ওর মন নেই , আরো বলল ওরে পাওয়া এতোটা সহজ নয়, তোমাদের জন্য দোয়া রইলো, তোমাদের ভালোবাসা দীর্ঘজীবী হোক" । এরপর ওর নাম্বার ও ফেসবুক আইডি নিয়ে বাসায় চলে আসলাম। সেদিন আমি খুবই খুশি ছিলাম । বুঝেনই তো জীবনের প্রথম ভালোবাসা সফল ও যাকে কেউই পেল না তাকে শুধু আমিই পেয়েছি । রাতে বেলা ফোন করে ঘন্টার পর ঘন্টা মিনিট কিনে কথা বলতাম। সে আমাকে মিনিট , রিচার্জ, এমবি সব মান্থলি প্যাক কিনে পাঠাতো। প্রতি সপ্তাহে তিনবার তার সাথে পার্কে , রেস্টুরেন্টে দেখা করতাম। খুবই সুন্দর করেই যাচ্ছিল আমাদের প্রথম ভালোবাসা। কিন্তু বেশি দিন আর এই সুন্দর থাকবেনা কে ভেবে ছিলো। একদিন রাতে আমাকে ফোন করে হঠাৎ অর্ণি শুধু কান্না করেই চলছে । জিজ্ঞাসা করলাম কি হয়েছে তোমার ?
ও আমাকে বললো বাসা থেকে বিয়ের জন্য পাত্র দেখেছে । সামনের শুক্রবার বিয়ে । আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়লো । আমি খুবই চিন্তিত ও বিচলিত হয়ে পড়লাম । ওর এই কথা আমিও চুপ করে কান্না করতে শুরু করলাম । তাকে আমি বললাম কোনো টেনশন করো না আমি আছি তো।
তারপর সে বলল চলো দুজনে পালিয়ে যাই । আমি তখন টেন এর পরিক্ষার্থী , বাবা-মা তো কখনোই বিয়ে দিবে না তখন , আমার কোনো চাকরিও নেই , শুধু জমানো কিছু টাকা ছিলো । তা দিয়ে ১সপ্তাহের বেশি চলা যাবে না। ও আমার অপেক্ষায় ছিলো । আমি সিদ্ধান্ত নিলাম যা হওয়ার হবে আমার শুধু অর্ণিকেই লাগবে । চললাম তার উদ্দেশ্য আমি ।তার ফুফাতো ভাই তার বিয়ের অনুষ্ঠানে দাওয়াত পেয়ে বাড়িতে তখন আসতে ছিলো পথিমধ্যে আসার পথে ধরা খেল তার ফুফাতো ভাইয়ের কাছে অর্ণি । তার ফুফাতো ভাই তার ব্যাগ ,্্ দেখে বুঝে ফেলল সে পালিয়ে যাচ্ছে । তাকে তার ফুফু ও ফুফাতো ভাই ধরে বাড়ি নিয়ে আসলো ,তার ফোন নিয়ে গেল তার পরিবার ্ । এরপর তাকে তার রুমের ভিতরে আটকে রাখলো তারা। এদিকে আমি ওর অপেক্ষায় ওর বাড়ির পাশের চায়ের দোকানে বসে ছিলাম । অনেক অপেক্ষার পর ভারাক্রান্ত মন নিয়ে নিজের বাড়ি ফিরে আসলাম । পরের দিন সেই বন্ধু ফোন করল খুব ভোরে , আমি তাড়াতাড়ি উঠে ফোন ধরে যা শুনলাম তা কোনো ছেলে কখনো ই শুনতে চাইবে না সে আমাকে বলল "অর্ণির সেই রাতেই বিয়ে হয়ে গেছে" । আমি শুনে অনেক কান্নাকাটি করলাম, কোনো কিছু সেদিন আমার ভালো লাগছিলো না । আমার আম্মু বলল কখনোই তো তোর মন এতো খারাপ থাকেনা হঠাৎ কি হলো তোর ?
আমার আম্মু খুব ই বন্ধুসুলভ । আমার কাছে ভালো মন্দ সবসময় ই কাছে থাকে । আমি তাকে পুরো ঘটনা বললাম । তিনি আমাকে বললো "তোমার ভাগ্যে সে নেই , আল্লাহ তাআলা তোমার জন্য অন্য কাউকে নির্ধারণ করে রেখেছেন " । আর এভাবেই শেষ হয়ে গেল আমার ভালোবাসা 😭 । "তোমাকে চাই" আমার পছন্দের একটি শো । আরোহী আপু তোমার জন্য শুভকামনা রইলো। তোমাকে চাই দীর্ঘজীবী হোক। আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতু ।

Address

Dhanmondi
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tomake Chai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tomake Chai:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Dhaka media companies

Show All

You may also like