Miraj-Bhai

Miraj-Bhai These video are made for entertainment purpose only. Smile and live a better life. Love you All
(1)

আহ মৃ'ত্যু 😥ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে স্ত্রী সুলতানার মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন ফরিদুল ইসলাম। সঙ্গে ...
20/11/2024

আহ মৃ'ত্যু 😥
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে স্ত্রী সুলতানার মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন ফরিদুল ইসলাম। সঙ্গে ছিলেন আরও কয়েকজন। ঢাকার ধামরাই উপজেলার বালিথা এলাকায় এসে চাকা ফেটে গেলে অ্যাম্বুলেন্সের নিয়ন্ত্রণ হারান চালক। এ সময় অ্যাম্বুলেন্সটি সড়কের পাশের গাছে ধাক্কা লাগলে ঘটনাস্থলেই মারা যান স্বামী ফরিদুলও।

আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ফরিদুল ইসলামের (৩৪) বাড়ি পাবনা সদরের রাজাপুরে, তবে ঢাকায় থাকতেন। তাঁর শ্বশুরবাড়ি মানিকগঞ্জের ধানকোড়া গ্রামে। স্ত্রী বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অনার্স ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী সুলতানা আক্তার। মিসক্যারেজ জনিত কারণে সে মারা গিয়েছে।

05/11/2024

কি অপূর্ব গ্রাম বাংলার! 🌳🌿🌺

#গ্রামীণজীবন #বাংলাদেশ #গ্রামবাংলার

গদ্যের পাশাপাশি তাসলিমার পদ্য প্রেতিভা!কবিতার সারমর্ম : অন্তরে জালা ©
05/11/2024

গদ্যের পাশাপাশি তাসলিমার পদ্য প্রেতিভা!
কবিতার সারমর্ম : অন্তরে জালা

©

03/11/2024

আহা প্রকৃতি, আমার গ্রাম বাংলা 🌳🌿🌺


মাশ আল্লাহ, 🌺 বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত বাংলাদেশ! প্রস্তুত ছাদখোলা বাস! অভিনন্দন 🌺
01/11/2024

মাশ আল্লাহ, 🌺 বিশ্বজয়ী হাফেজ মুয়াজ মাহমুদকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত বাংলাদেশ! প্রস্তুত ছাদখোলা বাস! অভিনন্দন 🌺

আলহামদুলিল্লাহ 🌺
31/10/2024

আলহামদুলিল্লাহ 🌺

31/10/2024

বাসা বদলানো কি যে ঝামেলা আর কষ্ট সেটা বোঝা যায় বাসা বদলানোর সময়।

28/10/2024

যে ব্যালন ডি'অরে "সাকিব আল হাসান" নাই সেই ব্যালন ডি'অর ব'য়কট।

It's loud & clear.
©

~শিশু ইয়াসীন হ'ত্যার বিচার চাই~ছবির ছেলেটি আমার ভাগ্নে।ওর অফিশিয়াল নাম সৈয়দ আল ইয়াসীন।বয়স-১৪ বছর।  আমাদের পরিবারের সদস্য...
28/10/2024

~শিশু ইয়াসীন হ'ত্যার বিচার চাই~

ছবির ছেলেটি আমার ভাগ্নে।ওর অফিশিয়াল নাম সৈয়দ আল ইয়াসীন।বয়স-১৪ বছর। আমাদের পরিবারের সদস্যরা ওকে ডাকতাম জুনায়ীন বলে।আমার বাবা এবং মায়ের দিকের পরিবারের কেউই কখনো মাদ্রাসায় পড়েনি। তাই সবার ইচ্ছেতেই পবিত্র আল কুরআনের হাফেজ হওয়া এবং ইলমে দ্বীন পরিপূর্ণভাবে অর্জনের জন্যে ইয়াসীনকে মাদ্রাসায় ভর্তি করানো হয়।সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল।ইয়াসীনের স্বপ্ন ছিল দ্বীনি শিক্ষা লাভে সে দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে যাবে।

ইয়াসীন বরিশাল জেলার বানারিপাড়া উপজেলার আউয়ার দারুল উলুম মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র।ইয়াসীন ২৮ পাড়ার হাফেজ।গত জুলাই মাসে ইয়াসীন এই মাদ্রাসায় ভর্তি হয়।এর আগে অন্য একটি মাদ্রাসা থেকে ২৪ পাড়া হেফজ করে।ঘটনার দিন ১৭ অক্টোবর ওর মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল আব্দুর রব ওর মাকে বিকেল পাঁচটার পরে ফোন দিয়ে জানায় ইয়াসীনকে পাওয়া যাচ্ছে না, ইয়াসীন তার নানাবাড়ি গিয়েছে।ওর মা আমাদের বাড়িতে ফোন দিলে জানতে পায় ইয়াসীন নানাবাড়িতে যায়নি।এরপর হুজুরকে ফোন দিলে বলে ইয়াসীন ঢাকা গিয়েছে। ( ইয়াসীনের বাসা ঢাকায়)।আব্দুর রব সন্ধ্যার আগে আগে ফোন দেয়ায় ঘটনাস্থলে ওই রাতে পৌছানো সম্ভব হয় না।আমরা অস্থির হয়ে সকল আত্মীয়স্বজনের বাসায় কল দিয়ে জানতে পাই ইয়াসীন কারো বাসায় যায়নি।উল্লেখ্য ও অত্যন্ত নিরীহ ও শান্ত প্রকৃতির বাচ্চা।ও কখনোই কাউকে না বলে দূরে কোথাও যেত না।

পরদিন ১৮ অক্টোবর আমার বোন আমরা ঘটনাস্থলে পৌছানোর আগে আব্দুর রব হুজুরকে ফোন দিয়ে মাদ্রাসার আশেপাশে বারবার ভালোভাবে খুঁজতে বলে এবং মাইকিং করতে বলে যে ইয়াসীনকে পাওয়া যাচ্ছে না।আমিও আব্দুর রবের সাথে কথা বলি।সে বারবার বলে ইয়াসীন ঢাকা গিয়েছে,আমরা যেন ঢাকায় খুঁজি।না পাওয়া গেলে ইয়াসীনকে অন্য হুজুর দিয়ে চালান দিয়ে খুঁজে এনে দেবে।আমি তার ভুজুংভাজুং শুনে রেগে যাই যে ইয়াসীনের খেয়াল সে ঠিকঠাক রাখেনি কেন।আব্দুর রব বারবার মিস গাইড করতেছিল যাতে আমরা ইয়াসীনকে মাদ্রাসার আশেপাশে না খুঁজি যাতে ওর লা'শ না পাওয়া যায়।এরপরেই ইয়াসীনের কাজিনরা ঘটনাস্থলে পৌছে জানতে পারে একটি লা'শ ভেসে উঠেছে নদীতে এবং লা'শ দেখে সনাক্ত করে ওটা ইয়াসীনের লা'শ।স্থানীয় চৌকিদারের ফোনে বানারীপাড়া থানার ওসি,এসআই গিয়ে লা'শ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে ময়'নাতদন্তে পাঠায়।আমাদের পুরো পরিবার ইয়াসীনের আকস্মিক মৃ'ত্যুতে স্তব্ধ হয়ে যায়,শোকে মূহ্যমান হয়ে যায়।ইয়াসীনের দাফনের পর আমরা স্পটে গিয়ে জানতে পারি ইয়াসীনকে পাওয়া যাচ্ছেনা,এটা মাদ্রাসার আশেপাশের কেউ জানতো না লা'শ না পাওয়া পর্যন্ত। মাদ্রাসার ছাত্রদের ভাষ্যমতে ঘটনার দিন আহম্মদ হুজুরের নের্তৃত্বে মাদ্রাসার ছাত্ররা মাটি আনে উঠোনে। ইয়াসীন অত্যন্ত সৌখিন পরিবেশে বেড়ে উঠেছে,ও কখনোই এইসব শ্রমমূলক কাজ করেনি।তাই ক্লান্ত হয়ে পাকা ঘরের মেঝেতে বসে পড়লে মাদ্রাসার হুজুর রায়হান পা'ষন্ড তাকে এলোপাথাড়ি পি'টাতে থাকে এবং এক পর্যায়ে ওর বুকে,চোখেমুখে সজোরে বারবার লা'থি মারলে ইয়াসীন দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে পড়ে যায় এবং সেখানে অজ্ঞান হয়ে যায়। লা'শের ছবিতে ওর মাথা ফুলে আছে। কমেন্টে ছবি যুক্ত করে দিয়েছি। এরপর ইয়াসীনকে কাঁথা দিয়ে পেঁচিয়ে আব্দুর রব হুজুর,রায়হান হুজুর, আহম্মদ হুজুর সহ আরো অনেকে গুদাম ঘরে রাখে এবং রাতে ইয়াসীনের লা'শ গুম করার উদ্দেশ্য নদীতে ফেলে দেয়। ইয়াসীনের লা'শের ছবি মোবাইলে দেখে ওই ছাত্র পুরো ঘটনা এলাকাবাসীকে জানিয়ে দেয়।

আমাদের পরিবারের সবার চোখের মনি,অতি আদরের ধন,কলিজার টুকরা,কুরআনের পাখি ইয়াসীনকে সুপরিকল্পিতভাবে হ'ত্যা করা হয়েছে।এই হ'ত্যার নেপথ্যের কারণ সুরাহা হোক এবং শিশু ইয়াসীনকে নির্মমভাবে হ'ত্যা এবং হ'ত্যা শেষে লা'শ গুম করার চেষ্টার জন্যে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকের ফাঁ'সি চাই।বরিশালের বানারীপাড়ার সৈয়দকাঠি ইউনিয়নে খোঁজ নিলেই পুরো ঘটনা যে কেউ জানতে পারবেন।এলাকাবাসীরা মানববন্ধন করেছে,তারা সবাই শিশু ইয়াসীন হ'ত্যার বিচার চায়।

[সজল চোখে ক্ষতবিক্ষত,রক্তাক্ত হৃদয়ে লেখাটি লিখলাম।আঙুল থেমে যাচ্ছিল বারবার,কিন্তু লিখতে যে আমাকে হবেই,তাই গত তিন দিন আগে লেখাটি শুরু করে আজ শেষ করতে পেরেছি।জীবনে বহু হ'ত্যার বিচার চেয়ে পোস্ট দিয়েছি।কখনোই ভাবিনি সন্তানতুল্য প্রাণাধিক প্রিয় জুনায়ীন বাবার হ'ত্যার বিচার চাওয়ার জন্যে ফেসবুকে পোস্ট দিতে হবে।ইয়াসীনের হ'ত্যাকারীরা ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।কখনোই নিজের কোনো লেখা কাউকে শেয়ার দেয়ার অনুরোধ জানাইনি,এই পোস্টটি আপনাদের চোখে পড়লে কাইন্ডলি শেয়ার দিবেন,ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বিনীতভাবে আপনাদের কাছে দাবি জানাচ্ছি।]

ঘটনাস্থল : বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার সৈয়দকাঠি ইউনিয়ন।

মূল পোস্টের লিংক কমেন্টে,

27/10/2024

বৃষ্টি ⛈️🌧️

মানুষের ভাগ্য ততবার পরিবর্তন হয়, যতবার সে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করে। ♥️- আলহামদুলিল্লাহ।'❤️🤲
25/10/2024

মানুষের ভাগ্য ততবার পরিবর্তন হয়, যতবার সে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করে। ♥️

- আলহামদুলিল্লাহ।'❤️🤲

আহা মৃ'ত্যু....মেয়ের গুচ্ছ কৃষি ভর্তি পরীক্ষা। পরীক্ষার কেন্দ্রে ঢুকিয়ে দিয়ে বাইরে অপেক্ষা করছিলেন এক মা। মেয়ে বের হয়ে দ...
25/10/2024

আহা মৃ'ত্যু....

মেয়ের গুচ্ছ কৃষি ভর্তি পরীক্ষা। পরীক্ষার কেন্দ্রে ঢুকিয়ে দিয়ে বাইরে অপেক্ষা করছিলেন এক মা। মেয়ে বের হয়ে দেখলেন তার মা আর নেই, স্ট্রো'ক করে মৃ'ত্যু হয়েছে মায়ের।

সন্তান যখন এক্সাম হল থেকে বের হয়ে দেখলো
তার জন্যে অপেক্ষারত মা আর নেই!!!
তখন তার কেমন লেগেছিলো?😭
ভাবতেই তো কলিজাটা হাহাকার করে ওঠে, কেপে ওঠে!

বসুনিয়া তোরণ, ঢাবি।

Address

Dhaka
1208

Telephone

01879995542

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Miraj-Bhai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

Nearby media companies