হঠাৎ করেই গার্মেন্টস সেক্টরে কোন ধরনের কোন সমস্যা দেখা গেলে,,
সকল কারখানার শ্রমিকদের অনুরোধ করবো আপনারা রাস্তাঘাটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবেন না ,,
কোন ধরনের ভাঙচুর এর সঙ্গে জড়িত হবেন না ,,
আমাদেরকে জানান,,
আমরা আপনাদের পাশে থাকবো,,,
এবং আইনগতভাবে আপনাদের সর্বোচ্চ অধিকার আদায় করব।
বর্তমান সরকার,, প্রশাসন,,আমাদেরকে সহযোগিতা করবেন,,
আলহামদুলিল্লাহ, আগামী বাংলাদেশের রূপকার,
প্রিয় গার্মেন্টস শ্রমিক ভাই ও বোনেরা আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ নিজের কর্মসংস্থানে যোগ দিয়ে উৎপাদন জ্বালিয়ে রাখার পাশাপাশি আপনাদের নিজ নিজ গার্মেন্টস শিল্পকে নিজেরা রক্ষা করবেন। এই গার্মেন্ট শিল্প আমাদের দেশের সম্পদ।
কোন অপশক্তি যেন এই শিল্পের কোন ক্ষতি করতে না পারে সেদিকে সজাগ থাকতে হবে।
আমাদের মনে অনেক দুঃখ কষ্ট আছে।
ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশের নতুন সরকার গঠন হওয়ার পরেই। আমরা আমাদের সমস্যাগুলো নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করব।
অবশ্যই সেটা আপনারা জানতে পারবেন আপনাদের সমস্যাগুলো আপনাদের মুখে শুনেই আমরা সরকারের সঙ্গে বসবো।
সকলে ভালো থাকবেন।
আসুন স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার জন্য সকলেই অঙ্গীকারবদ্ধ হই।
প্রিয় গার্মেন্টস শ্রমিক ভাই ও বোনেরা,
আপনারা কেমন আছেন।
#অপারেটর,
#হেল্পার,
#সুপারভাইজার,
#লাইনচীফ,
#ফ্লোর_ইনচার্জ,
#এ_পি_এম,
#পিএম,
#প্রোডাকশন_ম্যানেজার,
#প্রোডাকশন_জিএম,
ফ্যাক্টরি জিএম, কোয়ালিটি ম্যানেজার, কোয়ালিটি কন্ট্রোলার, কোয়ালিটি সুপারভাইজার, কোয়ালিটি অডিটর, এক কথায় তদারকি কর্মকর্তা ছাড়া বাকি সকল শ্রমিক কর্মচারীদের ৫৭% নূন্যতম মজুরি বাস্তবায়ন চাই।
সকল কারখানাতে ন্যূনতম মজুরি বাস্তবায়ন চাই।
আমরা শুধু হেলপারদের মজুরি আন্দোলন করিনি।
পাঁচ বছর পরপর শুধু হেলপারদের মজুরি বৃদ্ধির কথা বলেনি।
পাঁচ বৎসর পরপর সকল শ্রমিক কর্মচারীর মজুরি একই হারে বৃদ্ধি হতে হবে।
#শ্রমিক_ফেডারেশনের_সহযোগিতায়,
#উইন্ডি_গ্রুপের,
#হলিউড_গার্মেন্টস_লিমিটেড
ছাঠাইকৃত শ্রমিকদের আয়োজনে,বন্ধকৃত কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে,
শ্রম অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচি ও স্মারকলিপি দেয় শ্রমিক ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দ।
এবং বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন,
অবিলম্বে বন্ধ কারখানা খুলে দেয়া না হলে,
শ্রমিকদের সহ লাগাতার কর্মসূচির মধ্য দিয়ে শ্রমিকদের দাবি আদায় করে ঘরে ফিরবেন।
বক্তারা আরো বলেন,
আমরা দেখতে পাচ্ছি,
যখন শ্রমিকরা একত্রিত হয়ে মালিকের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রতিরোধ গড়ে তোলে,
তখনই শ্রমিকদের নামে মিথ্যা মামলা হামলা,মাস্তান, দিয়ে শ্রমিকদের হয়রানি করা হচ্ছে। অবিলম্বে এগুলো বন্ধ করে শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি অধিকার ফিরিয়ে দিন।
অন্যথায় সারা বাংলাদেশের সকল শ্রমিক নেতারা একত্রিত হয়ে দেশব্যাপী লাগাতার কর্মসূচি করবেন।
ইনশাল্লাহ শ
#_৭_লক্ষ_কোটি_টাকা_বাজেটে।
শ্রমিকদের জন্য,
২০২৪\২০২৫ বাজেটে রেশনিং ও আবাসন ব্যবস্থা বরাদ্দ চাই,দিতে হবে।
সারা বাংলাদেশের সকল শ্রমিক আওয়াজ তুলুন।
আন্তর্জাতিক মহান মে দিবসে স্মরণ করছি সেই সকল শ্রমিকদেরকে।
যারা আমেরিকার শিকাগো হে মার্কেটের সামনে ৮ঘন্টা শ্রম, ৮ঘন্টা বিনোদন, ৮ঘন্টা বিশ্রাম, নির্যাতন, ন্যায্য মজুরি প্রদান করার দাবিতে ১৮৮৪ সালে মালিকপক্ষকে সমাধান করার জন্য দুই বছর সময় বেঁধে দেয়,, এবং ১৮৮৬ সালে পহেলা মে মালিকপক্ষ শ্রমিকদের দাবি মেনে না নিলে শ্রমিকরা আমেরিকার শিকাগোহের মার্কেটে সামনে একত্রিত হতে শুরু করে।ঠিক সেই সময়কার পেটুয়া আমেরিকার রাষ্ট্রপতি শ্রমিকদের উপরে মামলা হামলা করে এবং শ্রমিকদের উপরে বেপরোয়া গুলি চালায় সেখানে অত্যন্ত ১২ জন শ্রমিক নিহত হয় এবং ৮ জন শ্রমিকে হত্যা করা হয় পরে ৬জনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয় ও একজন একই দিনে নিজে নিজে আত্মহত্যা করে ও আর একজন শ্রমিককে যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করা হয়। ঠিক এই ঘটনার পরে পরেই সারা বিশ্বের সকল শ্রমিকরা দেখল তাদে
২৭-৩-২০২৪ ইং জামগড়া ফ্যান্টাসি কিংডম
এর সামনে আশুলিয়া সাভার ঢাকা
প্রোগ্রামের সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখলাম।
শ্রমিকরা দয়া কিংবা ভিক্ষা নয়
নিজের অধিকার চায়।
নিজের শ্রমের ন্যায্য মজুরি চায়।
শ্রমিকের রক্ত নিয়ে খেলা বন্ধ করুন,,
শ্রমিকরা যদি জবাব দিতে শুরু করে পালানোর রাস্তা খুঁজে পাবেন না।
মিজানুর রহমান
গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদ(জি-স্কপ)
যুগ্ম সমন্বয়ক
সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই, আঞ্চলিক কমিটি।