Kader Babu

Kader Babu বিশ্বকে পাখির চোখে দেখা এবং দেখানো

14/07/2024
কাদের বাবুকে নিয়ে নিউজ
01/07/2024

কাদের বাবুকে নিয়ে নিউজ

01/07/2024
কর্মসূত্রে ঢাকায় আসি ছাত্রজীবনেই। ২০০৩ সালের নভেম্বরে।বিভিন্ন পত্রিকায় চাকরির পাশাপাশি ২০০৭ সাল থেকে সম্পাদনা করছি বিভিন...
21/04/2024

কর্মসূত্রে ঢাকায় আসি ছাত্রজীবনেই। ২০০৩ সালের নভেম্বরে।বিভিন্ন পত্রিকায় চাকরির পাশাপাশি ২০০৭ সাল থেকে সম্পাদনা করছি বিভিন্ন পত্রিকা। যা চলমান! এক জনমে একদম কম কাজ করিনি!
টিনএজ পত্রিকা, ছড়া বিষয়ক লিটলম্যাগ, বইমেলা বুলেটিন থেকে বর্তমানের বাবুই ঈদসংখ্যা সম্পাদনা! এসবই এক মলাটে, মানে এক ফ্রেমে আনা, আর জানানোর প্রচেষ্টাই এ ডিজাইন!

বাবুই ঈদ সংখ্যার আপডেট লেখক সূচিপ্রিয়, লেখক। সম্প্রতি ফেসবুকে প্রচারিত বাবুই ঈদ সংখ্যার লেখক সূচিতে অনবধানতাবশত কয়েকজনের...
01/04/2024

বাবুই ঈদ সংখ্যার আপডেট লেখক সূচি

প্রিয়, লেখক। সম্প্রতি ফেসবুকে প্রচারিত বাবুই ঈদ সংখ্যার লেখক সূচিতে অনবধানতাবশত কয়েকজনের নাম বাদ পড়ে যায়। চূড়ান্ত পূর্ণাঙ্গ লেখক সূচিতে আপনার তালিকা দেখতে পারেন।
কমপক্ষে ১ কপি করে কিনে বাবুই এর পাশে থাকার অনুরোধ রইল।
মূল্য 300 টাকা

01715331098 নগদ/বিকাশ নাম্বার

বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে আজ! বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব শিশু একাডেমির সভাপতি লাকী ইনাম, একুশে ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত আইনজীবী...
26/03/2024

বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে আজ!
বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব শিশু একাডেমির সভাপতি লাকী ইনাম, একুশে ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত আইনজীবী ও সমাজসেবক এস এম আব্রাহাম লিংকন, শিশু একাডেমির মহাপরিচালক শিশুসাহিত্যিক আনজীর লিটন, বাংলা একাডেমির পরিচালক শাহাদাৎ হোসেন নিপু, কুড়িগ্রাম সমিতি, ঢাকার অর্থ সম্পাদক ও সোনালী ব্যাংক সেগুনবাগিচা শাখার ম্যানেজার মোজাহিদুল ইসলাম শামীম, কুড়িগ্রাম জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক এবং আমি।
আরেক ছবিতে শিশু একাডেমির লাইব্রেরিয়ান রেজিনা আকতারসহ অন্যরা।

বইমেলা নিয়ে ছাপা হয়েছে মতামত! ধন্যবাদ এনটিভি অনলাইন। ধন্যবাদ কবি @সৈয়দ আহসান কবীর
29/01/2024

বইমেলা নিয়ে ছাপা হয়েছে মতামত!
ধন্যবাদ এনটিভি অনলাইন। ধন্যবাদ কবি @সৈয়দ আহসান কবীর

বর্ণ.

কর্মে সৃজনে ভালোবাসায় কাদের বাবুর ৪০ গ্রন্থে ১৪০ জনের লেখা প্রকাশ পেয়েছে। আপনাদের ভালোবাসায় বেঁচে থাকতে চাই।
24/01/2024

কর্মে সৃজনে ভালোবাসায় কাদের বাবুর ৪০ গ্রন্থে ১৪০ জনের লেখা প্রকাশ পেয়েছে। আপনাদের ভালোবাসায় বেঁচে থাকতে চাই।

22/01/2024

কর্মে সৃজনে ভালোবাসায় কাদের বাবু সংকলনে এত্ত এত্ত লেখা! সত্যিই আপনাদের ভালোবাসায় আমরা মুগ্ধ!
নিবেদিত ছড়া-কবিতার তালিকা........

আখতার হুসেন
জসীম মেহবুব
রিফাত নিগার শাপলা
বকুল হায়দার
উৎপলকান্তি বড়ুয়া
গোলাম নবী পান্না
এস এম খলিল বাবু
হুমায়ূন কবীর ঢালী
বদরুল বোরহান
কমলেশ রায়
অবিনাশ আচার্য
শামীম খান যুবরাজ
আতাউর মালেক
কামাল হোসেন
গোলাপ আমিন
পৃথ্বীশ চক্রবর্ত্তী
জাকির আহমদ
মাহফুজ ইকরাম
নূর মোহাম্মদ দীন
মনিরুল ইসলাম শ্রাবণ
মশিউর রহমান দুর্জয়
তরণী কান্ত সুমন
বিশ্বজিৎ মন্ডল
শাহনেওয়াজ মিঠু
তানজিনা জান্নাত
নবীর হোসাইন
দেলোয়ার হোছাইন
আমিনুল ইসলাম হুসাইনী
হোসাইন আল-নাহিদ
খায়রুল আলম রাজু
শাহীন পরদেশী
নাজমুল আল হাসান

গতকাল দৈনিক মানবকণ্ঠে প্রকাশিত
21/01/2024

গতকাল দৈনিক মানবকণ্ঠে প্রকাশিত

30/12/2022

জুম্মা মোবারক

15/12/2022

ঢাকার কাছাকাছি জনপ্রিয় রিসোর্ট

পদ্মা রিসোর্ট

ঢাকা থেকে ৪০ কি.মি. দূরে মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং নামক স্থানে পদ্মা নদীতে চড়ের উপর এই রিসোর্টটি অবস্থিত। পদ্মা নদীর পাড়ে অবস্থিত বলেও জায়গাটি অতি মনোরম আর সুন্দর। বর্ষা ঋতুর সময় গেলে আপনার বেশি ভালো লাগবে।
পদ্মা নদীর টাটকা ইলিশের তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে চাইলে যেতে পারেন পদ্মা রিসোর্টে। এছাড়া আরও রয়েছে টাটকা শাকসবজি, গরু, মুরগি ও হাসের মাংস। এছাড়া মৌসুমি ফলমূল তো রয়েছেই। সকালের নাস্তার জন্য জনপ্রতি খরচ পড়ে ১০০ টাকা এবং দুপুর ও রাতের খাবারের জন্য জনপ্রতি খরচ পড়ে ৩০০ টাকার মতো।

পর্যটকগণ ইচ্ছা করলে অর্ধেক বেলা অথবা পুরো ২৪ ঘন্টার জন্য কটেজ ভাড়া নিতে পারেন।সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত ভাড়া ২,০০০ টাকা।সকাল ১০ টা থেকে পরের দিন সকাল ১০ টা পর্যন্ত ভাড়া ৩,০০০ টাকা।

কিভাবে পদ্মা রিসোর্ট যাওয়া যায় ?

পদ্মারিসোর্ট যেতে হলে সবার প্রথমে আপনাকে মাওয়া ঘাটে আসতে হবে। মাওয়া ফেরিঘাট থেকে রিসোর্টে যাওয়ার জন্য রিসোর্টের নিজস্ব স্পীডবোট রয়েছে।

জল জঙ্গলের কাব্য রিসোর্ট

অসাধারণ সুন্দর জায়গা পূবাইলের জল জঙ্গলের কাব্য। এটি একটি প্রাকৃতিক রিসোর্ট এর নাম। রিসোর্টটি পূবাইলে এক সাবেক পাইলট তৈরি করেছেন। তবে রিসোর্টে আধুনিক কিছু নাই। পাইলট ভদ্রলোক খুব বেশি পরিবর্তন করতে চায়নি গ্রামটিকে। প্রকৃতিকে খুব বেশি পরিবর্তন না করে বিশাল এক জায়গা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে রিসোর্ট। বিশাল একটি বিল, পুকুর আর বন-জঙ্গল আছে এখানে। যে কেউ চাইলে একটা দিন এখানে কাটিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। খুবই অন্যরকম পরিবেশ নিয়ে তৈরি এই রিসোর্ট।

সারাদিনের জন্য জনপ্রতি ১৫০০ টাকা (সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার আর বিকেলে স্ন্যাক্স)। এক দিন এবং একরাতের জন্য ৩০০০ টাকা জন প্রতি। শিশু, কাজের লোক ও ড্রাইভারদের জন্য ৬০০ টাকা জন প্রতি। নাস্তায় চিতই পিঠা, গুড়, লুচি, মাংস, ভাজি, মুড়ি এবং চা। দুপুরের খাবার হিসেবে ১০/১২ রকম দেশী আইটেম। মোটা চালের ভাত, পোলাও, মুরগির ঝোল, ছোট মাছ আর টক দিয়ে কচুমুখির ঝোল, দেশী রুই মাছ, ডাল, সবজি এবং কয়েক রকমের সুস্বাদু ভর্তা। খাবারের আয়োজনে কোন কমতি রাখে না এখানকার কর্তৃপক্ষ।

কিভাবে জল জঙ্গলের কাব্য রিসোর্টে যাওয়া যায়?

বাইক নিয়ে সবার প্রথমে আপনাকে পূবাইল কলেজ গেট যেতে হবে। সেখান থেকে প্রায় তিন মাইল গেলেই আপনি পেয়ে যাবেন পাইলট বাড়ি বা জল জঙ্গলের কাব্য রিসোর্ট।

যমুনা রিসোর্ট

যমুনা রিসোর্ট টাঙ্গাইল ও সিরাজগঞ্জ জেলার মাঝে যমুনা সেতুর কাছেই অবস্থিত । পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা ছাড়াও ভিতরে রয়েছে সুইমিং পুল, খেলাধুলার ব্যবস্থা, জিম ও অন্যান্য সুবিধা রয়েছে । কিন্তু খরচ পড়বে জনপ্রতি ৪০০০ টাকা করে ।

ছুটি রিসোর্ট

গাজীপুর জেলাতে যে কয়টি রিসোর্ট রয়েছে ছুটি রিসোর্ট তার মধ্যে জনপ্রিয়। ঢাকার আশে পাশের রিসোর্ট গুলির মধ্যে অন্যতম এ রিসোর্ট। এই রিসোর্টটি প্রায় ৫০ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠেছে। এটি রিসোর্ট এবং পিকনিক কর্নার দুটি অংশে বিভক্ত। রিসোর্টের গা ঘেঁষে গভীর জঙ্গল। ভেতরে দুটো বড় মাঠ, অসংখ্য গাছ, ঝোপঝাড়। এর চারপাশ ঘিরে আছে একটি বিশাল দিঘি। তাতে লাল পদ্ম ফুটে থাকে। দিঘীতে ভ্রমণের জন্য আছে নৌকার ব্যবস্থা।

কিভাবে ছুটি রিসোর্ট যাওয়া যায়?

ঢাকা থেকে আপনাকে যেতে হবে গাজীপুর, গাজীপুর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে আমতলী বাজার। আমতলী বাজারের পাশেই ছুটি রিসোর্ট ও পিকনিক কর্নার অবস্থিত।

ভাওয়াল রিসোর্ট

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গাজীপুরের বরৈপাড়ার মির্জাপুর ইউনিয়নের নলজানী গ্রামে সুবিশাল ৩৫ একর জমির উপর নান্দনিক এই রিসোর্টটি অবস্থিত। ভাওয়াল রিসোর্ট এর প্রধান আকর্ষণ বললে প্রথমেই যার কথা আসবে সেটি এর সুবিশাল সুইমিং পুল! পুরো রিসোর্টটির মাঝ দিয়ে এত সুন্দর ভাবে তৈরী করা হয়েছে এই সুইমিং পুল যেখানে সারাদিন কাটিয়ে দেয়া যাবে।

সুইমিং পুল ছাড়া অন্য আকর্ষণ বলতে রয়েছে সাইক্লিং, লন টেনিস, ব্যাডমিন্টন, বিলিয়ার্ড, জিমনেশিয়াম, স্পা এবং বারবিকিউ জোন। ছবি তোলার জন্য এই রিসোর্ট এক কথায় অসাধারণ। এই রিসোর্টে মোট ৬১ টি ভিলা রয়েছে।

নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার রাজবাড়ি এলকায় শিল্পীদম্পতি তৌকির-বিপাশা গড়ে তুলেছেন নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট। প্রায় ২৫ বিঘার জায়গাজুড়ে তৈরি এই রিসোর্ট। দিঘি, কৃত্রিম ঝরনা, সভাকক্ষ, সুইমিংপুলসহ নানান সুবিধা রয়েছে। প্রকৃতিপ্রেমী ও ভ্রমণপিপাসুদের কাছেও এটি অতি জনপ্রিয় নাম। এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, পুকুরের পানির ওপর কাঠ-বাঁশের সমন্বয়ে নির্মিত ১১টি কটেজ।

পুকুরের পশ্চিম পাশের পানির ওপর গজারী গাছ দিয়ে নির্মিত এসব কটেজ। কটেজ গুলোর ওপর রয়েছে ছনের ছাউনি। পুকুরের পূর্ব পাশে ব্রিটিশ আমলের দরজা-জানালা সংবলিত একটি ঘর রয়েছে। রয়েছে সুইমিং পুল ও একটি বিল্ডিং কটেজ। দর্শনার্থীদের জন্য প্রবেশ মূল্য ৫০০ টাকা।

স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্ট গাজীপুর

রাজধানী ঢাকার খুব কাছে গাজীপুরের সালনায় গড়ে তোলা হয়েছে স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্ট। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সেখানে আনন্দঘন সময় কাটিয়ে আসতে পারেন যে কোনো দিন। যেতে পারেন বন্ধুবান্ধবকে সঙ্গে নিয়ে পিকনিকে। নিজে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না এটা একটা রিসোর্ট নাকি স্বর্গভূমি। গ্রামীণ সৌন্দর্যের ১২ বিঘা জমির উপর এই রিসোর্টটি পরিচালনা করছে ট্রিপসিলো। এই রিসোর্টে রয়েছে বিশাল এক সুইমিংপুল।

স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্টের খরচ

জনপ্রতি ১৫০০ টাকায় উপভোগ করতে পারেন স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্টের সারাদিনের প্যাকেজ। যাতে থাকছে খাওয়া-দাওয়া, সুইমিংপুল, নৌকা ভ্রমন সহ আরও অনেক কিছু। যা অন্যান্য রিসোর্টের তুলুনায় খরচ বেশ কম। ছুটির দিনগুলোতে আগে থেকে বুকিং দিয়ে যাওয়াই ভালো। বুকিং এর জন্য সরাসরি যোগাযোগ নাম্বারঃ ০১৭৩৪৯৮৫৫৫৪ , ০১৮৭৩-১১১-৯৯৯, ০১৬৮৯-৭৭৭-৪৪।

নুহাশ পল্লী

এখানে আছে বৃষ্টি বিলাস, ভুত বিলাস নামের বাড়ি, ট্রি হাউজ, বিভিন্ন ভাস্কর্য্য, প্রায় ৩০০ প্রজাতির বিভিন্ন গাছের বাগান। আর নুহাশ পল্লীর লিচু তলায় হুমায়ূন আহমেদ এর সমাধিস্থল।

কিভাবে নুহাশ পল্লী যাওয়া যায়?

নুহাশ পল্লী যেতে আপনাকে যেতে হবে গাজীপুর জেলা সদর। সেখান থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরত্বে পিরুজালী গ্রামে অবস্থিত এই নুহাশ পল্লী।

ড্রিম হলিডেপার্ক

নরসিংদী জেলার পাঁচদোনার চৈতাবাতে প্রায় ৬০ একর জমির উপর নির্মাণ করা হয়েছে ড্রিম হলিডে পার্ক। পার্কটিতে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় রাইড ছাড়াও অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ইমু পাখি, মায়াবি স্পট, কৃত্রিম অভয়্যারণ্য, ডুপ্লেক্স কটেজ এবং কৃত্রিম পর্বত যা এখানে আগত দর্শনার্থীদের নজর কাড়ে। এছাড়াও এই পার্কে রয়েছে ওয়াটার পুল যেখানে কান পাতলে সমুদ্রের গর্জন অনুভব করা যায়।

কিভাবে ড্রিম হলিডে পার্ক যাওয়া যায়?

ঢাকা থেকে সিলেট মহাসড়ক ধরে এগিয়ে গেলে আপনি ড্রিম হলিডে পার্কে যেতে পারবেন।

রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট
গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের বিপরীত দিকের বড় সড়ক থেকে ডানের গলিপথ ধরে সবুজের অরণ্যে হারিয়ে যাবেন আপনি। ভবানীপুর বাজার পেরিয়ে চিকন রাস্তা ধরে আরও কিছুটা দূরে এই রিসোর্ট। পথের দুই পাশে ঘন শালবন। যতদূর চোখ যায়, শুধুই গাছ আর গাছ। পুকুরপাড়ের গাছে মাছরাঙা পাখি শিকারের আশায় বসে। পুকুরের তীর ঘেঁষে বকের হাঁটাহাঁটি। অনেক রকম পাখি দেখে মনে হতে পারে, হয়তো কোনো গহীন জঙ্গলে এসে পড়েছেন। সত্যিই গহীন অরণ্য। রাস্তার দুই পাশে দূরের শালবন ছাড়াও খেজুরগাছ, বটগাছ। রাস্তার পাশে আদিবাসীদের কিছু বাড়িঘর। যাওয়ার আগে ফোনে যোগাযোগ করে যেতে পারেন।

ফোনঃ ০১৯১৯৩১৮০০৯, ০৯৬৮৯১১১৯৯৯

রিভার প্যালেস
ময়মনসিংহ শহর পার হয়ে মুক্তাকাছার দিকে এই অসাধারণ রিসোর্টটি অবস্থিত। মুক্তাকাছার দিক থেকে আরও তিন মাইল সামনে গেলে হাতের ডানে ব্রহ্মপুত্র নদী তীরে গড়ে উঠেছে রিভার প্যালেস নামে এই রিসোর্ট। মূলত এটি একটি ডাকবাংলোর মতো। রিসোর্টটি চমৎকারভাবে সাজানো গুছানো। এর বারান্দায় বসে নদী দেখেই পুরো একটি বিকেল কাটিয়ে দেয়া যায়। চাইলে বসতে পারেন রিসোর্টের পেছনের নদী তীরে।

কিভাবে রিভার প্যালেস যাওয়া যায়?

ঢাকা থেকে নিজের সুবিধা মতো বাসে ময়মনসিংহ পর্যন্ত যাবেন। তারপর বাস ষ্ট্যান্ড থেকে কাচিঝুলি পর্যন্ত যাবেন। এরপর মুক্তাকাছা উপজেলা হতে রিসোর্ট পর্যন্ত চলে যাবেন। রিসোর্ট ভাড়া ১০০০, ১৫০০ এবং ২০০০ টাকা। চাইলে আপনি খাওয়া দাওয়া রিভার প‌্যালেসেই সেরে নিতে পারেন।

ম্যাজিক পারাডাইস
বিখ্যাত ওয়াল্ট ডিজনির আদলে তৈরি করা হয়েছে এই ড্রিম হলিডে পার্কটি। প্রথম দেখাতে মনে হবে বাংলাদেশের বাইরে কোথাও চলে এসেছেন। ছুটির দিনে বাচ্চাদের নিয়ে একদিনের ভ্রমন করার আদর্শ জায়গা হতে পারে এটি। ৬০ একর জমির মধ্যে ওয়াটার বাম্পার কার, রাইডার ট্রেন, বাইসাইকেল,রকিং হর্স, স্পীডবোর্ড, সোয়ানবোট ,নাগেট ক্যাসেল, এয়ার বাইসাইকেল কৃত্রিম পর্বত, সমুদ্রের কৃত্রিম ঢেউ ইত্যাদি রয়েছে।

প্রবেশের সময়ঃ সকাল ১০-সন্ধ্যা ৭ টা।

প্রবেশ মূল্যঃ প্রাপ্তবয়স্ক ৩০০, ছোটোদের ২০০ (প্যাকেজ নিলে কাপল ২৫০০,ফ্যামিলি ৪৫০০)।

আপন ভুবন রিসোর্ট

ঢাকার পাশেই গাজীপুর জেলার পুবাইল কলেজ গেটে অবস্থিত তেমনি একটি বেসরকারি বিনোদন পর্যটন কেন্দ্র আপন ভুবন রিসোর্ট। টঙ্গী থেকে এর দূরত্ব ৮ কিলোমিটার। পরিবারের সবাইকে নিয়ে কিংবা অফিস বা সংগঠনের দিনব্যাপী পিকনিক বা বনভোজনে এখানে আসা যেতে পারে খুব সহজে। এই রিসোর্টের অন্যতম আকর্ষণ হলো জলাশয়ের ওপর নির্মিত অপরূপ সৌন্দর্যমণ্ডিত ঝুলন্ত সাঁকো আর এর পিলার ও বেলকনিতে খোঁদাই করা বিভিন্ন কারুকাজ- যা আগত দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। বিশাল এক জলাশয়ের মাঝখানে ঝুলন্ত সাঁকো থাকায় দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে বেশি।বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে সবুজের সমারোহ আপনাকে মুগ্ধ করবেই।

যোগাযোগ : ০১৭৩৬৮৯৬৬৬১, ০১৬৩২৫৫৫৩৩৩, ০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩

যারা মনে করেন ট্যুর মানেই সময়ের ব্যাপার, তারা একদিনের মধ্যে এই জায়গাগুলো ঘুরে দেখতে পারেন। আশাকরি আপনার যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি কিছুটা হলেও দূর হবে।

15/12/2022

ঢাকার আশেপাশে ঘোরার মতো ৩৪টি মনোরম জায়গা

বর্তমান সময়ে বাইকাররা একটু সুযোগ পেলে বাইক নিয়ে একদিনে ঢাকার আশেপাশে ঘুরে আসার মতো মনোরম জায়গা গুলোর সন্ধানে থাকে। বাইক নিয়ে লং ট্যুরে যাওয়ার ইচ্ছা আমাদের অনেকেরই থাকে। কিন্তু আমরা সময়ের অভাবের কারনে অনেক সময় লং ট্যুর দেয়ার সুযোগ হয় না। আজ আমরা জানবো ঢাকার আশেপাশে ৩৪ টি মনোরম জায়গা সম্পর্কে।



গোলাপ গ্রাম

নদী পথ পার হয়ে ছোট্ট একটি গ্রাম। তবে গ্রাম হলেও পুরোটাই গোলাপের বাগান দিয়ে পরিপূর্ণ। এখানে গেলে আপনার মনে হবে যেন বিশাল একটি গোলাপের বাগানে ভেতর আপনি ঘুরছেন। সরু পথ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে দেখবেন রাস্তার দুপাশ গোলাপের বাগান দিয়ে ঘেরা।

কিভাবে গোলাপ গ্রাম যাওয়া যায়?
আপনি ঢাকার যেখানে থাকেন না কেনো সবার প্রথমে আপনাকে বাইক নিয়ে মিরপুর দিয়াবাড়ি বটতলা ঘাট আসতে হবে। সেখান থেকে আপনি আপনার বাইক বোটে করে নিয়ে গোলাপ গ্রাম যেতে পারবেন। মিরপুর দিয়াবাড়ি বটতলা ঘাট থেকে সাহদুল্লাহপুর ঘাটের উদ্দেশ্যে ৩০ মিনিট পরপর ইঞ্জিনচালিত বোট ছাড়ে। সাহদুল্লাহপুর যেতে যেতে ৪৫ মিনিট- ১ ঘণ্টা লাগবে। কিন্তু যদি আপনি বোটে করে না যেতে চান তাহলে,

উত্তরার হাউজ বিল্ডিং এলাকার নর্থ টাওয়ারের কাছে এসে সেখান থেকে দিয়াবাড়ি আসতে হবে। সেখান থেকে মেইনরোডে এগিয়ে বিরুলিয়া ব্রিজ পর্যন্ত গিয়ে চলে আসুন সাদুল্লাহপুর গোলাপ গ্রামে।

পানাম ও মেঘনার পাড়

পানাম সিটি ঢাকা শহর থেকে একদম আলাদা এবং অন্য রকম। পুরনো বাড়িগুলো দেখে দিন পার হয়ে যাবে। পৃথিবীর ১০০ টি ধ্বংস প্রায় ঐতিহাসিক শহরের একটি পানাম নগর। ঈসা খাঁ এর আমলে বাংলার রাজধানী পানামনগর। এখানে কয়েক শতাব্দী পুরনো অনেক ভবন রয়েছে, যা বাংলার বার ভূইয়াঁদের ইতিহাসের সাথে সম্পর্কিত।

ওখান থেকে কাছেই মেঘনা নদী। নদীর ওপারে গেলেই দেখবেন কাশফুলে ঘেরা বিস্তৃত মাঠ দেখতে পাবেন। চাইলে পানাম ঘুরা শেষে সেখানেও ঘুরে আসতে পারেন।

কিভাবে পানাম ও মেঘনার পার যাওয়া যায়?

ঢাকার অদূরে ২৭কি.মি দক্ষিণ-পূর্বে নারায়নগঞ্জ এর খুব কাছে সোনারগাঁতে অবস্থিত এই নগর।ঢাকা থেকে যাতায়াত ব্যবস্থাও সহজ।গুলিস্থান থেকে বাইক নিয়ে চলে আসবেন ‘মোগরাপারা’। সেখান থেকে চলে যাবেন পানামনগরীতে।

বালিয়াটি জমিদার বাড়ি

বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জমিদারবাড়িগুলোর একটি। ঢাকা জেলা সদর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি গ্রামে অবস্থিত।মোট ৭ টি স্থাপনা নিয়ে এই জমিদার বাড়ি অবস্থিত। জমিদার বাড়ির পুরটাই মনোরম পরিবেশে ঘেরা।

কিভাবে বালিয়াটি জমিদার বাড়ি যাওয়া যায়?

ঢাকার গাবতলী থেকে মানিকগঞ্জ এর রাস্তা দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। সাটুরিয়া পৌঁছে সেখান থেকে যেতে হবে জমিদার বাড়ির দিকে।
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি রোববার পূর্ণদিবস আর সোমবার অর্ধদিবস বন্ধ থাকে। অন্যান্য সরকারি ছুটির দিনগুলোতেও বন্ধ থাকে।
জমিদার বাড়িতে প্রবেশের জন্য টিকেটের মূল্য জন প্রতি ১০টাকা।

মহেরা জমিদার বাড়ি

টাঙ্গাইলে ঘুরার মতন অনেক জায়গা আছে যা আপনি এক দিনে ঘুরে শেষ করতে পারবেন না। তবে তার মধ্যে মহেরা জমিদার বাড়ি সবচেয়ে সুন্দর। এটি তিনটি স্থাপনা নিয়ে তৈরি। বাড়ির ভেতরের দিকে বিশাল খাঁচায় বিভিন্ন রকম পাখি পালা হয়। তিনটি স্থাপনার প্রতিটাতে অসাধারণ কারুকার্য করা। এসব কারুকার্য দেখলেই মন ভরে যাবে।

কিভাবে মহেরা জমিদার বাড়ি যাওয়া যায়?

টাঙ্গাইলের জমিদার বাড়ি দেখতে হলে খুব সকালে বাসা থেকে বের হতে হবে। কারণ যেতে প্রায় ৩-৪ ঘণ্টা লাগবে। মহেরা জমিদার বাড়ির বর্তমান নাম মহেরা পুলিশ ট্রেইনিং সেন্টার। ঢাকা থেকে আপনাদের সবার প্রথমে যেতে হবে নাটিয়া পাড়া বাস স্ট্যান্ডে। সেখান থেকে আপনি যেতে পারবেন মহেরা জমিদার বাড়িতে।
জমিদার বাড়ি ঢুকতে টিকেট কিনতে হবে,জন প্রতি ২০টাকা।

মৈনট ঘাট

অল্প সময়ের অবসরে সহজেই ঘুরে আসতে পারেন মিনি কক্সবাজার খ্যাত মৈনট ঘাট। দোহার উপজেলায় অবস্থিত এই চর আপনাকে সাগরের বেলাভূমির কথা মনে করিয়ে দেবে।
এছাড়াও এখানকার সূর্যাস্তের সুন্দর দৃশ্য আপনার চোখে লেগে থাকবে অনেক দিন। পদ্মার ইলিশ কিংবা নৌকায় ঘুরার ইচ্ছা থাকলে আপনি মৈনট ঘাট থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কটি গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নে প্রায় ৩,৬৯০ একর জায়গা জুড়ে গড়ে তোলা হয়েছে। এই পার্কে প্রাকৃতিক পরিবেশে বন্য প্রাণীদের বিচরণ দেখতে সারা বছরই দর্শনার্থীদের ভিড় লেগে থাকে।

এছাড়াও এখানে রয়েছে পাখি শালা, প্রজাপতি সাফারি, জিরাফ ফিডিং স্পট, অর্কিড হাউজ, শকুন ও পেঁচা কর্নার, এগ ওয়ার্ল্ড, বোটিং, লেইক জোন, আইল্যান্ড, প্রকৃতিবীক্ষণ কেন্দ্র, ফ্যান্সি কার্প গার্ডেন আরো অনেক বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীর সমারোহ।

কিভাবে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক যাওয়া যায়?

আপনাকে সবার প্রথমে আসতে হবে গাজীপুরের বাঘের বাজার। সেখান থেকে খুব সহজেই আপনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে যেতে পারবেন।

শালবন বিহার

শালবন বৌদ্ধবিহার বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং কুমিল্লা জেলার লালমাই-ময়নামতির অসংখ্য এবং চমৎকার সব প্রাচীনস্থাপনাগুলোর একটি।

দেববংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব এ বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণ করেন।

কিভাবে শালবন বিহার যাওয়া যায়?

শালবন বিহার যেতে প্রথমে কুমিল্লা শহরে যাবেন। কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি. মি. দূরে কোট বাড়িতে শালবন বিহার অবস্থিত।

নিকলি হাওর

খোলামেলা পরিবেশে স্নিগ্ধ প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসতে পারেন কিশোরগঞ্জের নিকলী হাওর থেকে । ঢাকা থেকে বাইক নিয়ে যেতে পারেন কিশোরগঞ্জ শহরে। সেখান থেকে নিকলি ঘাট । ঘাট থেকে নৌকা ভাড়া করে ঘুরে দেখুন হাওর । মনে রাখবেন, বর্ষার শেষ দিকে হাওর ভ্রমনের উপযুক্ত সময় । বাইক নিয়ে গেলে হাওরের পাশে বাইক রেখে আপনি ঘুরে আসতে পারবেন। তবে নিকলী হাওর যেতে চাইলে খুব সকালে রওনা ঢাকা থেকে রওনা হউন।

বেলাই বিল

গাজীপুরের বেলাইবিল মনোরম একটি জায়গা। চেলাই নদীর সাথেই বেলাই বিল। এখানে ইঞ্জিনচালিত আর ডিঙ্গি নৌকা দুটোই পাওয়া যায়। যেটাতে ভালো লাগে উঠে পড়ুন। সারাদিনের জন্য ভাড়া করে নিতে পারেন এবং ইঞ্জিনচালিত নৌকা নিলে নিজেরাই চালিয়ে ঘুরতে পারেন। বিকেলে এই বিলের চারপাশে অপূর্ব দৃশ্য তৈরি হয়। বিলের চারপাশে শাপলার ছড়াছড়ি। শুধু চারিদিক তাকিয়ে থাকবেন। আবার কিছুক্ষণ পরপরই বাতাসের ঝাপটা লাগবে গায়ে। বেশি সময় নিয়ে গেলে অবশ্যই খাবার নিয়ে যাবেন। যাওয়ার সময় নদীর পাড় ঘুরে দেখতে পারেন।

আড়াইহাজার মেঘনার চর

ঢাকার কাছে আড়াইহাজার চর এলাকা অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খুব অল্প সময়ের মধ্যে। বিস্তীর্ণ এলাকায় এই রকম মনোরম পরিবেশ আর কোথাও পাবেন না এই যান্ত্রিক নগরীর আশেপাশে। সারাদিনের জন্য ঘুরতে আসতে পারেন এখানে।

নদীর তীরে বাইক রেখে ট্রলারে সন্ধ্যার আগে দিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন চারপাশ। ঢাকার কাছে মেঘনা নদীর মাঝখানে এই বিশাল বালির চর। তার মধ্যে অর্ধেকের বেশিই কাশবন। এখানে বালি অনেক শক্ত তাই কোন চোরাবালির ভয় নেই। ভাটার সময় এখানে ঘুরতে যাওয়া বেশি সুবিধার। এ সময় ১০-১৫ ফিট বালির চরথাকে। দেখতে পারবেন কাশবন, খোলা আকাশে পাখির মেলা আর পানির স্রোতের মধুর শব্দ।

খাওয়া-দাওয়া এবং ট্রলারের খরচ মিলিয়ে মোটামোটি ৩/৪ জনের জন্য ৭০০-১০০০ টাকা খরচ হতে পারে।

কিভাবে আড়াইহাজার মেঘনার চর যাওয়া যায়?

প্রথমে গুলিস্তান থেকে বাইক নিয়ে আপনার চলে যেতে হবে মদনপুর। মদনপুর থেকে আড়াইহাজার যাবেন।

মানিকগঞ্জের হরিরামপুর কিংবা ঝিটকা

ঢাকার কাছে সরিষা ফুলের রাজ্য মানিকনগর। কয়েকজন মিলে বাইক নিয়ে চলে যেতে পারেন এখানে। তবে আপনাকে অবশ্যই সরিষা ফুলের সময় যেতে হবে।

কিভাবে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর যাওয়া যায়?

ঢাকার হেমায়েতপুর থেকে সিঙ্গাইরের রাস্তা ধরে কিছু দূর সামনে গেলে ধলেশ্বরী ব্রিজ। ব্রিজ পার হয়ে বিন্নাডিঙ্গি বাজার থেকে বাঁয়ের সড়কে আরও সামনে মানিকনগর। সেখানে সড়কের দুইপাশে সরিষা ক্ষেত। সেখান থেকে আরেকটু দূরে গেলে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর কিংবা ঝিটকা এলাকায় আছে বিস্তীর্ণ সরিষা ক্ষেত। এখানে বিকাল কিংবা সকালে গেলে আপনার মন ভরে যাবে।

রাজা হরিশচন্দ্রের ঢিবি

প্রত্নস্থলটি রাজধানী ঢাকার গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে ২৪ কিলোমিটার দূরে সাভার উপজেলার অন্তর্গত সাভার পৌরসভার মজিদপুরে (সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড হতে পূর্ব দিকে) অবস্থিত। ১৯৯০-১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে রাজা হরিশচন্দ্রের ঢিবি উৎখননের ফলে অনাবৃত হয় মাঝারি আকারের একটি নিবেদনস্তূপ এবং দক্ষিণে একটি বৌদ্ধ বিহারের ভগ্নপ্রায় অবকাঠামো। খ্রিস্ট্রীয় সপ্তম শতকে এখানে বৌদ্ধ ধর্ম সভ্যতা সংশ্লিষ্ট একটি কেন্দ্র ছিল বলে বোঝা যায়। হরিশ্চন্দ্র রাজার প্রাসাদ-ঢিবির উৎখননে অনাবৃত হওয়া বিহারটির মধ্যে একাধিক পুনর্নির্মাণ এবং একাধিক মেঝের চিহ্ন লক্ষ করা যায়।

কিভাবে রাজা হরিশচন্দ্রের ঢিবি যাওয়ার যায়?

ঢাকার গাবতলি রোড ধরে আপনার চলে যেতে হবে সাভারে। সেখান থেকে মজিদপুর যেতে হবে।

জিঞ্জিরা প্রাসাদ

জিনজিরা প্রাসাদ একটি ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি। যার অবস্থান ঢাকা শহরের বুড়িগঙ্গা নদীর ওপারে কয়েক’শ গজ দূরে। ১৬২০-২১ খ্রিস্টাব্দে জিনজিরা প্রাসাদ ‘নওঘরা’ নির্মাণ করেছিলেন তৎকালীন সুবেদার নওয়াব ইব্রাহিম খাঁ। আজ থেকে প্রায় ৪০০ বছর আগে শহর থেকে জিনজিরার মধ্যে চলাচলের জন্য একটি কাঠের পুল ছিল। পলাশীর যুদ্ধে সর্বস্বান্ত সিরাজদ্দৌলার পরিবার পরিজনকে জরাজীর্ণ জিনজিরা প্রাসাদে প্রেরণ করা হয়েছিল।

ষাইট্টা বটগাছ
সে অনেক দিন আগের কথা, আজ থেকে ৫০০ বছর আগে ধামরাই উপজেলার যাদবপুর ইউনিয়নের সাইট্টা গ্রামে দেবীদাস বংশের পূর্বপুরুষ তাদের জমির ওপর একটি বট ও একটি পাকুড় গাছ রোপণ করেছিলেন। তৎকালীন সময়ের সনাতন ধর্ম বিশ্বাস অনুসারে বটগাছকে মহিলা আর পাকুড়-গাছ পুরুষ ধরা হত।

সেই সময়ে এরকম ধর্মীয় অনুভূতিতে দাসবংশের পূর্বপুরুষ ঢাকঢোল, বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে বিবাহের উপকরণসহ ব্রাহ্মণ দ্বারা বৈদিক মন্ত্র পাঠের মাধ্যমে বট ও পাকুড় গাছের বিবাহ সম্পন্ন করেন। পাশাপাশি বহু লোকের খাবারেরও আয়োজন করেছিলেন তারা। তাই স্বাভাবিকভাবেই স্থানীয়রা এই বৃক্ষ-দ্বয়কে স্বামী-স্ত্রী বলে অভিহিত করেন।

লোকমুখে জানা যায় যে, একবার এই বট-পাকুড়-গাছের নিচ দিয়ে ইট-ভর্তি একটি ট্রাক যাওয়ার সময় গাছের ডালের সঙ্গে আটকে যায়। এসময় ওই ট্রাক-চালক বটগাছের ডালটি কাটলে তিনি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে প্রবীণ ব্যক্তিদের পরামর্শে বটগাছের নিচে কয়েক কেজি বাতাসা আর মোমবাতি দিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করলে ট্রাক-চালক সুস্থ হন।

কিভাবে ষাইট্টা বটগাছ যাওয়া যায়?

ঢাকা থেকে প্রথমে যেতে হবে নবীনগর। নবীনগর থেকে এই স্থানের দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার।

সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর

সোনারগাঁও জাদুঘর ঢাকার অদূরে নারায়নগঞ্জ জেলার পানাম নগরে অবস্থিত একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান। এখানে শীতকালে মাসব্যাপী বসে লোকশিল্প মেলা। প্রতি শুক্রবার থেকে বুধবার সকাল ১০.০০ থেকে ৫.০০ পর্যন্ত জাদুঘরের গেট খোলা থাকে। টিকেটের মুল্য ও কম, জনপ্রতি ২০ টাকা মাত্র।

উয়ারী-বটেশ্বর

আপনি কি ইতিহাস পছন্দ করেন। আগ্রহ আছে প্রত্নতাত্ত্বিক বিষয়ে, তবে ঘুরে আসতে পারেন উয়ারী-বটেশ্বর থেকে। নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলা থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার পশ্চিমে অবিস্থত উয়ারী এবং বটেশ্বর গ্রাম। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন জনপদ। অসম রাজার গড় নামে এটি সমাধিক পরিচিত। এখানে প্রায় তিন হাজার পূর্বের প্রাচীন শিলালিপি মূদ্রাসহ সভ্যতার অনেক নিদর্শন পাওয়া গেছে। এখানে পর্যটকদের জন্য রেষ্ট হাউজ রয়েছে। এখানে প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে শুরু করে তাম্র প্রসার যুগ, আদি-ঐতিহাসিক যুগ, প্রাক মধ্যযুগের সভ্যতার নিদর্শন দেখতে পাওয়া যায়। মাটির একটি ঘরে ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি হয়েছে একটি প্রত্নসংগ্রহশালা ও গ্রন্থাগার। আর এই সংগ্রহশালায় রক্ষিত আছে খ্রীষ্টপূর্বসময়ের মূল্যবান কিছু প্রত্নতাত্ত্বিকনিদর্শন।

নরসিংদী জমিদার বাড়ি

নান্দনিক সৌন্দর্য ও কারুকার্য খচিতময় লক্ষণ সাহার এই জমিদার বাড়ি। বাড়ির বাহিরের দিক থেকে তাকালেই চোখ জুড়িয়ে যায়। লক্ষণ সাহার বাড়ি, সুদান সাহার বাড়ি ও আশেপাশের অন্যান্য বাড়িগুলোর কারুকাজ অত্যন্ত সুনিপুন নির্মানশৈলীতে তৈরী।নিখুঁত সুন্দর্যের এই ভবনগুলো শত বছর পরও ঐতিহ্যপ্রেমী ও ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের মুগ্ধ করে তোলে। উকিল বাড়ি নামে পরিচিত নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ডাংগা বাজার থেকে মাত্র ১০ মিনিট এর দূরত্বে অবস্থিত লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ি। মোঘল আমলে নির্মিত কারুকার্যখচিত অনন্য সাধারণ এই জমিদার বাড়ির মালিকানায় আছে একজন উকিল জনাব আহাম্মদ আলি।

লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ির সামনে বিশাল পুকুর। পুকুরপাড়ে ঢোকার সময় নিচে তাকালেই চোখে পড়ে তৎকালীন আমলের কষ্টি পাথরের ঢালাই। সামনে শান বাঁধানো পুকুরঘাট বা মঠ। বাড়ির সামনে খোলা জায়গায় রয়েছে কারুকার্যখচিত বড় মন্দির। ইতিহাসের পাতায় নাম লিখে আছে। মোট ২৪ কক্ষের এই ২তলা জমিদার বাড়িতে আছে ২টি খুব সুন্দর কারুকার্যখচিত বেলকোনি, লম্বা কিরিডোর, বাধানো ছাদ। খেলামেলা এই ছাদে অনেকটা চিলেকোঠার স্বাদ পাওয়া যায়। বাড়ির পিছনে আছে বিশাল গাছের বাগান।

আশুলিয়া

সাভারের পরে আশুলিয়া এমন একটি সুন্দর জায়গা যেটিকে অনেকেই ঢাকার সমুদ্র সৈকত বলে আখ্যা দিয়ে থাকেন। সমুদ্র সৈকতের আবহাওয়া পাওয়া যাবে এই জায়গাটিতে। বিশেষ করে বর্ষাকালে দিগন্ত বিস্তৃত পানি আর পানির ঢেউ আপনাকে ভুলিয়ে দেবে মনের সকল কষ্ট। শরৎকালে আকাশের উপরে মেঘের খেলা আর নিচে ছলছলে পানি আপনার মনকে করে তুলবে আনন্দিত।

আশুলিয়া

আপনি মন ভরে উপলব্ধি করতে পারবেন সৌন্দর্যের মোহনীয়তা। আপনি চাইলে এই আশুলিয়াতে নৌকা ভ্রমণও করতে পারবেন। নৌকা ভ্রমণে আপনার মন আরও অনেক বেশি সতেজ হয়ে পড়বে। দেখবেন মন কখন যে ভালো হয়ে গেছে আপনি নিজেও জানেন না।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

কি অবাক মনে হচ্ছে ? কিন্তু এটি একদিনের ভ্রমনের জন্য সেরা একটি জায়গা। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যে আপনি সম্পূর্ণভাবে একটা সবুজে ঘেরা প্রাকৃতিক পরিবেশ পেয়ে থাকবেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি এমনিতেই শীতের মৌসুমে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এখানে আসা শীতের পাখিগুলোর জন্য।

সাইবেরিয়া ও অন্যান্য দেশ থেকে আসা এই শীতের পাখিগুলোকে দেখতে প্রতি শুক্রবারেই ক্যাম্পাসে ভিড় করে বহু সংখ্যক মানুষ। এছাড়া গরমের মৌসুমেও একটুখানি হিমেল হাওয়া পেতে ভিড় করে ঢাকাবাসীরা। সবুজে ঘেরা এই ক্যাম্পাসটি এমনিতেই অনেক বেশি শীতল থাকে। তাই আপনার যদি কোনো কারণে মন খারাপ হয়ে থাকে তাহলে এই ক্যাম্পাসটিতে ঘুরে আসতে পারেন। দেখবেন সবুজের ছোঁয়ায় এবং ছাত্রছাত্রীদের তারুণ্যতা দেখে আপনার মন নিমেষেই ভালো হয়ে যাবে।

মায়াদ্বীপ

নারায়নগঞ্জ জেলার বারদী ইউনিয়নের মায়াদ্বীপ হতে পারে একটা বিকেল কাটাবার দারুন জায়গা। মায়াদ্বীপ হলো মেঘনা নদীর বুকে ভেসে ওঠা একটি দারুন সুন্দর চর এর নাম। মুল ভূখন্ড থেকে কয়েক কিলোমিটার দুরের বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে মানুষজন সংগ্রাম করে বাচে। ঐতিহাসিক সোনারগাঁয়ের ঐতিহ্যবাহী বারদী ইউনিয়নের অন্তর্গত নুনেরটেক একটি গ্রাম, যা মেঘনা নদী দ্বারা সোনারগাঁয়ের মূল ভূ-খণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন।

নদীপথে সোনারগাঁ থেকে যার দূরত্ব প্রায় চার থেকে পাঁচ কিলোমিটার। আজ থেকে প্রায় শত বছর আগে মেঘনার বুক চিরে জেগে ওঠা চরের নাম রেখেছিল স্থানীয়রা নুনেরটেক। সেই নুনেরটেকের কোলেই রয়েছে একটি সবুজ প্রান্তর একটি গ্রাম নাম তার মায়াদ্বীপ। একটি বিকেল অনায়াসেই কাটিয়ে দাওয়া যায় দ্বীপটিতে বসে মেঘনার ঠান্ডা বাতাস আর ঢেউ দেখে। মায়াদ্বীপ এর পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মেঘনার শাখা নদীর নীল জল দেখলে লাফিয়ে পরতে ইচ্ছে করবে। তাই যে কোন এক বন্ধের দিন চলে যান পরিবারসহ। কিছুটা সময় কাটিয়ে আসুন প্রকৃতির মাঝে।

কিভাবে মায়াদ্বীপ যাওয়া যায়?

যে কোন জায়গা থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সোনারগাঁ চৌরাস্তা (মোগরাপাড়া চৌরাস্তা) যাবেন। সেখান থেকে যাবেন বারদী,তারপর ঘাট পর্যন্ত। তারপর ট্রলারে/নৌকায় করে যাবেন।

জিন্দা পার্ক

নারায়ণগঞ্জ জেলার দাউদপুর ইউনিয়নে ১৫০ একর জায়গা নিয়ে এই জিন্দা পার্ক টি গড়ে উঠেছে। দশ হাজারের বেশি গাছ, ৫টি জলধার ও অসংখ্য পাখি রয়েছে। এছাড়া রয়েছে ক্যান্টিন , লাইব্রেরি, চিড়িয়াখানা এছাড়া রয়েছে ৮ টি সুসজ্জিত নৌবহর।

প্রবেশের সময়ঃ সকাল ৯ টা।

প্রবেশমূল্যঃ প্রাপ্তবয়স্ক ১০০ টাকা, ছোটোদের ৫০ টাকা।

পার্কিং চার্জঃ ৫০ টাকা।

সংসদ ভবনে একদিন
15/12/2022

সংসদ ভবনে একদিন

যখন আমি পিচ্চি ছিলাম... বইমেলায়
15/12/2022

যখন আমি পিচ্চি ছিলাম... বইমেলায়

15/12/2022

ঢাকার জনপ্রিয় ১০০ খাবার!

ঢাকার ঐতিহ্যবাহী খাবার নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। স্বাদে-গন্ধে বিখ্যাত এসব খাবার এদেশের ভোজনরসিকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণের বিষয়। ঢাকার সব খাবারের দোকানেই যে এই সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিতে পারবেন, তা কিন্তু নয়। বরং আপনাকে জেনে নিতে হবে, কোথায় কোথায় এই সুস্বাদু খাবারগুলোর আসল স্বাদ পাবেন। চলুন জেনে নেয়া যায় জিভে জল আনা সব খাবারের ঠিকানা-

১. বেচারাম দেউরীর নান্না বিরিয়ানির মোরগ-পোলাও।
২. কামালের বিরিয়ানি।
৩. খিঁলগাওয়ের ভোলা ভাই বিরিয়ানির গরুর চাপ এবং মুক্তা বিরিয়ানির গরুর চাপ, খাসির চাপ এবং ফুল কবুতর।
৪. মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেল এবং হীরাঝিলের ভুনা খিচুড়ি।
৫. হোটেল আল-রাজ্জাকের কাচ্চি+গ্লাসি।
৬. লালমাটিয়ার স্বাদ এর তেহারি।
৭. নবাবপুর রোডে হোটেল স্টারের খাসির লেকুশ, চিংড়ি, ফালুদা।
৮. নয়াপল্টনে হোটেল ভিক্টোরিতে ৭০টি আইটেমের বুফে।
৯. হাতিরপুল মোড়ে হেরিটেজের শর্মা।
১০. ধানমন্ডির কড়াই গোশতের ইলিশ সস।
১১. মোহাম্মদপুর জেনেভা/বিহারী ক্যাম্পের গরু ও খাশির চাপ।
১২. মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারের সামনের বিহারী ক্যাম্পের “মান্জারের পুরি”।
১৩. চকবাজারের শাহ সাহেবের বিরিয়ানি।
১৪. মিরপুর-১০-এর শওকতের কাবাব।
১৫. নারিন্দার শাহ সাহেবের ঝুনার বিরিয়ানি।
১৬. ইংলিশ রোডের মানিকের নাস্তা।
১৭. গুলশানের কস্তুরির শর্মা।
১৮. রয়্যালের বাদামের শরবত লালবাগ।
১৯. পুরান ঢাকার মদিনা হোটেলের লুচি-ডাল।
২০. নাজিরা বাজারের হাজীর বিরিয়ানি।
২১. জেলখানা গেটের পাশে হোটেল নিরবের ব্রেন ফ্রাই।
২২. নয়া বাজারের করিমের বিরিয়ানি।
২৩. হাজি বিরিয়ানির উল্টো দিকের হানিফের বিরিয়ানি।
২৪. লালবাগের ভাটের মসজিদের কাবাব বন।
২৫. মোহাম্মদপুরে সেন্ট জোসেফ স্কুলের গেটে এক মামার চানাচুর মাখা।

২৬. বংশালের শমসের আলীর ভূনা খিচুড়ি।
২৭. খিলগাঁও বাজারের উল্টো পাশে আল রহমানিয়ার গ্রিল চিকেন আর তেহারি।
২৮. মতিঝিল সিটি সেন্টারের পিছনের বালুর মাঠের পেছনের মামার খিচুড়ি।
২৯. চানখারপুলের নীরব হোটেলের ভুনা গরু আর ভর্তার সাথে ভাত।
৩০. ধানমন্ডি লায়লাতির খাসির ভুনা খিচুড়ি।
৩১. হোসনী দালান রোডে রাতের বেলার পরটা আর কলিজা ভাজি।
৩২. নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লার বটি কাবাব।
৩৩. পুরানা পল্টনে খানা-বাসমতির চাইনিজ প্যাকেজ।
৩৪. বনানীর বুমারস রেস্টুরেন্টের বুফে প্যাকেজ।
৩৫. মিরপুর ১ ঝালমুড়ি মামার মুড়ি ভর্তা৷
৩৬. গুলশান ২-এর খাজানার মাটন দম বিরিয়ানি এবং হাইদ্রাবাদি বিরিয়ানি।
৩৭. উত্তরার একুশে রেস্তোরার গ্রিল চিকেন।
৩৮. ধানমন্ডি/বনানীর স্টার হোটেলের কাচ্চি এবং কাবাব।
৩৯. মৌচাকের স্বাদ রেস্তোরার ভাতের সাথে ৩৬ রকমের ভর্তা।
৪০. সাইন্স ল্যাবে মালঞ্চ রেস্তোরার কাচ্চি বিরিয়ানি।
৪১. ফার্মগেটের ছোট সিঙ্গারা।
৪২. বেইলি রোডে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির সামনের গরু, খাশির চাপ+স্যুপ।
৪৩. চানখারপুলের মামুন হোটেলে’র স্পেশাল (প্রতি মাসের ১ম শুক্রবার) কাচ্চি।
৪৪. মালিবাগ সোহাগ বাস কাউন্টারের সামনে শীতলের গ্রিলের সাথের সস।
৪৫. ধানমন্ডি ৮ নম্বরের চাপের দোকান।
৪৬. সেগুন বাগিচার এনজয় রেস্টুরেন্টের গরুর কাবাব আর নান; দই ফুচকা।
৪৭. পুরানা পল্টনের ভাই ভাই রেস্টুরেন্টের কাচ্চি।
৪৮. হোটেল আল কাদেরিয়ার গ্রিল ৷
৪৯. স্টারের লেগ রোস্ট।
৫০. গ্যান্ড নওয়াবের কাচ্চি বিরিয়ানি।

৫১. নবাবী ঝালমুড়ি (রামপুরা)
৫২. নীলক্ষেতের ইয়াসিন আর ঢাকা বিরিয়ানির গরুর কাচ্চি।
৫৩. চকের নুরানি লাচ্ছি।
৫৪. চকবাজারের আলাউদ্দিনের ভাজি-পুরি।
৫৫. চকবাজারের ইড়সনধু এর আফ্লাতুন।
৫৬. চকবাজারের আমানিয়ার খাসির গ্লাসি।
৫৭. মধ্য বাড্ডায় (গুদারাঘাট) নয়ন বিরিয়ানি হাউজের কাচ্চি, মোরগ পোলাও, তেহারি (স্পেশাল)।
৫৮. গুলশানের পিংক সিটিতে 'ইধঃড়হ জড়ঁমব' এর বুফে।
৫৯. মটকা চা এন্ড মমো।
৬০. ঠাটারীবাজার স্টারের কাচ্চি বিরিয়ানি।
৬১. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাকসু ভবনের পিছনের ফুসকা মামার ফুসকা।
৬২. মোহাম্মদপুরের বিহারি ক্যাম্পের মুস্তাকিমের চাপ।
৬৩. লক্ষীবাজার এর মাসহুরের লুচি, ভাজি আর ডাল।
৬৪. সুলতান ডাইন মেন্যু সেট।
৬৫. ভূত-এর কাঁকড়া, সিজলিং, স্যুপ।
৬৬. শর্মা এন্ড পিজ্জার বিফ শর্মা।
৬৭. মিরপুর ঝুট পট্টির রাব্বানির চা।
৬৮. চকের নূরানি ড্রিঙ্কসের লাচ্ছি।
৬৯. চকের বিসমিল্লাহ হোটেলের মোঘলাই পরটা।
৭০. সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুলের সামনের মামার আলুর দম।
৭১. সোহরাওয়ার্দী কলেজের সামনে জসিমের চটপটি ও ফুচকা।
৭২. কলকাতা কাচ্চি ঘরের কাচ্চি বিরিয়ানি।
৭৩. অমূল্য মিষ্টান্ন ভান্ডারের (শাঁখারীবাজার) হালুয়া, পরোটা, সন্দেশ।
৭৪. গোপীবাগের খাজা হালিম ও টিটির কাচ্চি।
৭৫. বাসাবোর হোটেল রাসেলের “শিককাবাব”।

৭৬. বায়তুল মোকাররমে অলিম্পিয়া কনফেকশনারীর “চকলেট পেস্টি”।
৭৭. কর্নফুলি গার্ডেন সিটির চার তালার “ফুচকা”৷
৭৮. কাঁটাবন ঢালে অষ্টব্যঞ্জনের বিফ খিচুড়ি ৷
৭৯. নারিন্দা/রায় সাহেব বাজারের সফর বিরিয়ানি (তেহারি)।
৮০. ডিসেন্ট (মতিঝিল, হাতিরপুল, বনশ্রী, ধানমন্ডি, চক, নওয়াব- এর ডেজার্ট আইটেম।
৮১. ব্রাক ভার্সিটির কাছে নন্দনের বিফ আইটেম।
৮২. গুলশান ২ এর মোড়ে ঝালমুড়িওয়ালার টমেটো মাখানো।
৮৩. মহাখালি কন্টিনেন্টাল হোটেলের শর্মার সঙ্গে সস।
৮৪. নিউমার্কেট এরিয়ায় পেয়ারা, আম মাখানো।
৮৫. নিমতলির বাদশাহ মিয়ার চা।
৮৬. আগামাসিহ লেনের মাকসুদের খাসির পায়ার নেহারি।
৮৭. রায় সাহেব বাজারের বিউটি লাচ্ছি।
৮৮. ভিক্টোরিয়া পার্কের সুলতান ভাইয়ের দারুণ মজার চা ৷

৮৯. ফকরুদ্দিনের কাচ্চি বিরিয়ানি, বোরহানি।
৯০. বিহারি ক্যাম্পের গরুর মগজ ফ্রাই।
৯১. মিরপুর ১ এর মিজানের ঝাল ফুচকা।
৯২. আরমানিটোলা তারা মসজিদের পাশে জুম্মন মামার চটপটি।
৯৩. পলাশীর মোড়ের ফ্রেশ ফলের জুস ৷
৯৪. সুত্রাপুর বাজারের রহিম মিয়ার খাসির বিরিয়ানি।
৯৫. গেন্ডারিয়ার আল্লার দান বিরিয়ানি আর রহমান এর কাবাব।
৯৬. কলতাবাজারের নাসির হোটেলের বিখ্যাত গরুর মাংশ আর পরাটা।
৯৭. সিদ্দিক বাজারের মাজাহার সুইটস।
৯৮. সোনা মিয়ার দই।
৯৯. উর্দু রোডের খেতাপুরি, বাখরখানি ৷
১০০. নর্থ ব্রুক হল রোডের চৌরঙ্গীর লুচি-ডাল।

বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সাথে ২০০৯ সালে বইমেলায়
15/12/2022

বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সাথে ২০০৯ সালে বইমেলায়

15/12/2022

পৃথিবী ঘুরব এবং দেখব। বিশ্বকে জানব এবং জানাব।
আসুন শুরু হয়ে যাক...

Address

2/2C Purana Paltan
Dhaka
1000

Telephone

+8801715331098

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kader Babu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kader Babu:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All