PIRI

PIRI Relax like a boss.

12/08/2023

পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী কে এই আনোয়ারুল?

12/08/2023

Three pices t-shirt only ♥555 tk
Delivery charges 45 tk inside dhaka
outside dhaka 90 tk
contact number 01316350104

আপনি যদি আপনার পায়ের জন্য একটি বিলাসবহুল এবং আরামদায়ক অভিজ্ঞতা খুঁজছেন, আমাদের ঐতিহ্যবাহী চীনা কৌশলগুলি আপনার যা প্রয়...
16/03/2023

আপনি যদি আপনার পায়ের জন্য একটি বিলাসবহুল এবং আরামদায়ক অভিজ্ঞতা খুঁজছেন, আমাদের ঐতিহ্যবাহী চীনা কৌশলগুলি আপনার যা প্রয়োজন!
আপনার পায়ের জন্য একটি ট্রিট হওয়ার পাশাপাশি, ফুট ম্যাসাজেরও স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে। এটি সঞ্চালন উন্নত করতে পারে, উত্তেজনা এবং চাপ কমাতে পারে এবং এমনকি হজমে সহায়তা করতে পারে। আমাদের অত্যন্ত দক্ষ ম্যাসেজ থেরাপিস্টরা টার্গেটেড প্রেসার পয়েন্ট ব্যবহার করবে উত্তেজনা থেকে মুক্তি দিতে এবং আপনার সামগ্রিক মঙ্গলকে প্রচার করতে।
চূড়ান্ত ফুট ম্যাসেজ অভিজ্ঞতা মিস করবেন না! আমাদের বাংলাদেশের অবস্থানে আমাদের সাথে দেখা করুন এবং কিছু ভালভাবে প্রাপ্য বিশ্রামের সাথে নিজেকে ব্যবহার করুন। আপনার পা আপনাকে ধন্যবাদ হবে!
#চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টার
#পা ম্যাসেজ
Techniques
#স্বাস্থ্য সুবিধাসমুহ

আপনি একটি থেরাপিউটিক এবং rejuvenating ম্যাসেজ অভিজ্ঞতা খুঁজছেন? চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টারের চেয়ে আর দেখুন না! আমরা ঘোষণা ...
15/03/2023

আপনি একটি থেরাপিউটিক এবং rejuvenating ম্যাসেজ অভিজ্ঞতা খুঁজছেন? চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টারের চেয়ে আর দেখুন না! আমরা ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত যে আমরা এখন আমাদের কেন্দ্রে একচেটিয়াভাবে চাইনিজ টুই না ম্যাসেজ অফার করছি।
তুই না ম্যাসেজ হল ঐতিহ্যবাহী চীনা ওষুধের একটি রূপ যা শরীরের শক্তি প্রবাহের ভারসাম্য বজায় রাখতে, সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য লক্ষ্যযুক্ত চাপ এবং ম্যানিপুলেশন ব্যবহার করে। এই কৌশলটি বিশেষত পেশীবহুল ব্যথা, মাথাব্যথা এবং স্ট্রেস-সম্পর্কিত ব্যাধিগুলির চিকিত্সার ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে।
আমাদের অভিজ্ঞ ম্যাসেজ থেরাপিস্টরা Tui Na Massage এর শিল্পে প্রশিক্ষিত, এবং তারা তাদের দক্ষতা এবং জ্ঞান ব্যবহার করে আপনার অনন্য চাহিদা মেটাতে প্রতিটি সেশনকে টেইলার্জ করে। আপনি ভারসাম্য এবং সুস্থতার একটি বৃহত্তর অনুভূতির সাথে পুনরুজ্জীবিত এবং সতেজ বোধ করবেন।
আপনি যদি নিজের জন্য Tui Na ম্যাসেজের সুবিধাগুলি উপভোগ করতে প্রস্তুত হন, তাহলে আজই চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টারে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করুন! ঐতিহ্যগত চীনা ওষুধের শক্তির মাধ্যমে আপনাকে আরও বেশি স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা অর্জনে সাহায্য করার জন্য আমরা অপেক্ষা করতে পারি না।
Wellness Center Medicine Wellness Relief

একটি অনন্য এবং কার্যকর ম্যাসেজ অভিজ্ঞতা খুঁজছেন? চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টারে একচেটিয়াভাবে দেওয়া চাইনিজ টুই না ম্যাসেজ ছাড...
14/03/2023

একটি অনন্য এবং কার্যকর ম্যাসেজ অভিজ্ঞতা খুঁজছেন? চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টারে একচেটিয়াভাবে দেওয়া চাইনিজ টুই না ম্যাসেজ ছাড়া আর দেখুন না!
তুই না ম্যাসেজ হল ঐতিহ্যবাহী চাইনিজ ম্যাসেজের একটি রূপ যা সঞ্চালন উন্নত করতে, উত্তেজনা এবং ব্যথা কমাতে এবং সামগ্রিক সুস্থতার প্রচার করতে বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টারে, আমাদের অত্যন্ত দক্ষ ম্যাসেজ থেরাপিস্টরা আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুসারে কাস্টমাইজড অভিজ্ঞতা প্রদান করতে Tui Na সম্পর্কে তাদের বিশেষজ্ঞ জ্ঞান ব্যবহার করেন।
আপনি দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার সাথে মোকাবিলা করছেন বা কেবল একটি পুনরুজ্জীবিত ম্যাসেজ খুঁজছেন, Tui Na সাহায্য করতে পারে। আমাদের থেরাপিস্টরা আপনার সাথে শরীরের নির্দিষ্ট অংশগুলিকে টার্গেট করতে, শিথিলকরণের প্রচার এবং ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে আপনার সাথে কাজ করবে।
চাইনিজ টুই না ম্যাসেজের অনন্য সুবিধাগুলি মিস করবেন না – চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টারে আমাদের সাথে যান এবং নিজের জন্য এটির অভিজ্ঞতা নিন!
#চাইনিজ ওয়েলনেস সেন্টার #টুইনাম্যাসেজ #ট্র্যাডিশনাল চাইনিজ ম্যাসেজ #রিলাক্সেশন #পেইন রিলিফ #সামগ্রিক সুস্থতা

***ob

ত্রিকটু চুর্ণ: উপকারিতা, উপাদান, পদ্ধতি, ডোজ এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াপরিচিতি:ত্রিকটু এমন একটি ভেষজ ঔষধি যাকে বেশিরভাগ স্...
30/08/2022

ত্রিকটু চুর্ণ: উপকারিতা, উপাদান, পদ্ধতি, ডোজ এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
পরিচিতি:
ত্রিকটু এমন একটি ভেষজ ঔষধি যাকে বেশিরভাগ স্বাস্থ্য অনিয়মের জন্য "প্যানাসিয়া" নামে ডাকা হয়।
ত্রিকাতু চূর্ণ বদহজম, গ্যাস্ট্রাইটিস, কোষ্ঠকাঠিন্য, স্থূলতা, হাঁপানি, কাশি এবং সর্দি, আর্থ্রাইটিস, সংক্রমণ, আলসার ইত্যাদি সহ বহুবিধ স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির চিকিত্সার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এটি শক্তিশালী ভেষজ উপাদানে আবদ্ধ, একটি শক্তিশালী ইমিউন বুস্টার।
Trikatu কি?
"পাওয়ার ত্রি-নীতি" বা "শক্তিশালী ত্রি-নীতি" হিসেবে পরিচিত ত্রিকাটু হচ্ছে একটি আয়ুর্বেদিক ফর্মুলেশন যা তিনটি ভেষজ : লম্বা গোলমরিচ, কালো মরিচ ও আদাকে একসাথে করে তৈরি করা হয়। এটি শ্বাসকষ্ট ও হজমের সমস্যা পরম প্রতিকার করে। এছাড়া শরীরের বিভিন্ন ব্যথা ও জ্বালা যন্ত্রণা, লিভারের সমস্যা, বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ, যৌন রোগ, প্রজনন ব্যঘাত, হাই-কোলেস্টোরল ও ওজন কমাতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী।
উপকরণ:
১. গাজা পিপ্পালি/ লং মরিচ - পাইপার লংগাম
২. কালি মারিচ/ কালো মরিচ - পাইপার নিগ্রাম
৩. শুঁথি/আদ্রাক/আদা - জিঞ্জিবার অফিসিয়ালিস
অন্যান্য নাম:
আয়ুর্বেদে এই অনন্য ভেষজ মিশ্রণকে ত্রিকাতু চূর্ণ, ত্রিকাতু পাউডার, কাতুত্রয় চূর্ণ, কাদুত্রয় চূর্ণ, ত্রিকাটুকাম চূর্ণ, তিন মরিচ, তিন তীব্র ভেষজ ইত্যাদি নামেও জানে।
উপকারিতা
১. হজমশক্তি/পরিপাক ক্ষমতা বাড়ায়।
২. শ্বাসকষ্ট এবং ঠান্ডার সমস্যা দূর করে।
৩. পেটের ফোলাভাব এবং ব্যাথা কমায়।
৪. ইমিউনিটি সিস্টেম ভালো করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৫. জ্বর, ঠান্ডা , ডায়েরিয়া আক্রমণ থেকে দূরে রাখে।
৬. গ্যাস্ট্রিক-আলসার সমস্যা দূর করে।
৭. ব্যথা এবং প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয়।
৮. হৃদযন্ত্র এবং লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায়।
৯. ওজন কমাতে সাহায্য করে।
১০.হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, সিওপিডি, এবং সর্দির মতো শ্বাসযন্ত্রের রোগ থেকে মুক্তি দেয়।
ত্রিকাতু একটি পুনরুজ্জীবিতকারী এবং টনিক হিসাবেও বিখ্যাত ।
খাওয়ার নিয়ম:
প্রাপ্তবয়স্ক ½ - 2 গ্রাম দিনে দু'বার খাবারের পরে হালকা গরম পানি বা মধুর সাথে খেতে পারেন।
সংরক্ষণ পদ্ধতি: ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য এটি এয়ার-টাইট পাত্রে সংরক্ষণ করুন।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:
ট্রিকাটু যদিও অনেকগুলি স্বাস্থ্যগত অসঙ্গতির জন্য একটি পরম প্রতিকার, তবে নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে বেশি গ্রহণ করলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে- সাধারণত অত্যধিক ঘাম, গরম ফ্লাশ, মুখের ঘা, রক্তপাতের ব্যাধি এবং চোখ লাল হওয়া লক্ষ্য করা যায়।
দ্রষ্টব্য: রোগীর বয়স, তীব্রতা এবং অবস্থার উপর নির্ভর করে ত্রিকাতুর ডোজ ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের পরামর্শ আবশ্যক। কারণ তিনি ইঙ্গিতগুলি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা করবেন এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সঠিক ডোজ নির্ধারণ করবেন।

ধুতরা বীজের গুনাগুণপ্রচন্ড বাতের ব্যথায় ধুতরার পাতার রসের সাথে সরিষার তেল মিশিয়ে কুসুম গরম করে ব্যথা স্থানে মালিশ করলে ব...
30/08/2022

ধুতরা বীজের গুনাগুণ
প্রচন্ড বাতের ব্যথায় ধুতরার পাতার রসের সাথে সরিষার তেল মিশিয়ে কুসুম গরম করে ব্যথা স্থানে মালিশ করলে ব্যথা কমে যায়। কৃষ্ণ ধুতরার শুকনো পাতা, ফুলের সাথে বাসক পাতা জডিয়ে সিগারেটের মতো টানলে হাঁপানির কষ্ট কমবে।”
এছাড়া ধুতরা গাছের পাতা, মূল, ও ফল সিদ্ধ করে বুকে সেক দিলে শ্বাস কষ্ট কমে। আর পাতার রস দুই থেকে তিন ফোটা প্রতিদিন দুধের সাথে খেলে ক্রিমি কমে যায়। সতর্ক থাকা ভালো, এই গাছটি খুবই বিষাক্ত। তাই এ ধুতরা গাছের যেকোন অংশ ব্যবহার করতে হবে সর্তকতার সাথে। খুব অভিজ্ঞ না হলে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
* বাতের ব্যথায়:- ধুতরা পাতার রসের সঙ্গে সরষের তৈল মিশিয়ে গরম করে মালিশ করলে কমে যায়।
* ফোঁড়ায়:- ধুতরার পাতার রসের সঙ্গে সামান্য একটু গাওয়া ঘি মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ফোঁড়া পেকে যায়।
সাবধানতাঃ- এই গাছটি খুবই বিষাক্ত, তাই সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। খুব আভিজ্ঞতা না থাকলে ব্যবহার না করাই উচিৎ।

ধাইফুল Dhaiphulবর্ণনাঃধাইফুল একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ এর ইংরেজি নাম Fire flame Bush। ছাল মশৃণ ও বাদামী রঙয়ের, পাতা ৫-৭ সে...
29/08/2022

ধাইফুল Dhaiphul
বর্ণনাঃ
ধাইফুল একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ এর ইংরেজি নাম Fire flame Bush। ছাল মশৃণ ও বাদামী রঙয়ের, পাতা ৫-৭ সে.মি. লম্বা, বর্শাফলাকৃতি, পাতার বোঁটা নেই বললেই চলে। গোড়ার
দিকটা কিছুটা গোলাকার। পাতার উপর নীচ দু’দিকই সূক্ষ কোমল লোমাবৃত। একটি পুষ্পদন্ডে ছোট বোঁটায় উজ্জ্বল লাল বর্ণের গুচ্ছবদ্ধ ফুল হয়।
চাষাবাদঃ জুলাই মাসে ফল পাকলে বীজ ছড়িয়ে গাছ জন্মানো যায়।
ব্যবহার্যঅংশঃ ফুল, পাতা ও ডাল।
কোন অংশ কিভাবে ব্যবহার হয়ঃ
ধাইফুল চূর্ণ ক্ষতস্থানে ছিটিয়ে দিলে ক্ষত কমিয়ে দ্রুত ক্ষত পরিপূর্ণ হয়ে সেরে উঠে।
ধাইফুল রক্তদুষ্টি ও পিত্তজনিত রোগে উপকারী।
আমাশয়, রক্ত আমাশয় ও অতিসার নাশক এবং যকৃতদোষে উপকারী।
পরিপক্ক হওয়ার সময়কালঃ ৪-৫ মাসে পরিপক্ক হয়।
অন্যান্য ব্যবহারঃ ধাইফুল গাছের ফুল, পাতা ও ডাল থেকে রঙ তৈরি করা যায়। এ গাছ থেকে এরকম আঠা পাওয়া যায় এবং কাপড়ের যে অংশে ছাপার সময় রঙ না লাগানোর প্রয়োজন হয় সেখানে এই আঠা লাগানো হয়।

বাসক পাতার ঔষধি গুণ (Medicinal Uses of Basak Pata)বাসক পাতার ঔষধিগুণের (Basak Pata Benefits) কথা বলতে গেলে সবার প্রথমেই ...
29/08/2022

বাসক পাতার ঔষধি গুণ (Medicinal Uses of Basak Pata)
বাসক পাতার ঔষধিগুণের (Basak Pata Benefits) কথা বলতে গেলে সবার প্রথমেই বলা যায় যে পাতাগুলিই সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় ওষুধ তৈরি করতে। ওষুধ তৈরি করতে তাজা এবং শুকনো – দু’রকমের বাসক পাতার ব্যবহারই দেখা যায়। বাসকের পাতায় ভ্যাসিসিন নামে একটি প্রাকৃতিক উপাদান থাকে (বাসক পাতার গুনাগুন) এবং জরুরি কিছু এসেনশিয়াল অয়েলও থাকে। বাসক পাতার ব্যবহার (Basak Pata Uses) সাধারণত সর্দি ও কাশি কমাতে ব্যবহার করা হয়। বহুদিনের বুকে জমা কফ তরল করার জন্যও বাসক পাতার রস খাওয়ানোর চল অনেকদিন ধরেই রয়েছে। বাসক পাতায় (Basak Pata) থাকা প্রাকৃতিক উপাদানগুলি বুকে জমে থাকা কফ গলিয়ে ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়।
১। কাশি কমাতে বাসক পাতা
আগেই যেমন বলা হল সর্দি কাশি কমাতে বাসক পাতার ব্যবহার (Basak Pata Uses) অনস্বীকার্য। যদি বহু পুরনো সর্দি বা কাশির সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে দু-চারটি বাসক পাতা খুব ভাল করে ধুয়ে বেটে নিয়ে সেই রস যদি নিয়মিত খাওয়া যায়, তাহলে উপশম হয়। এক্ষেত্রে জেনে রাখা ভাল যে বাসক পাতা (Basak Pata) প্রচন্ড তেতো হয়। কাজেই এক চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ বাসক পাতার রস মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালিপেটে বেশ কয়েকদিন খেতে পারেন। এরপর অবশ্যই এক গ্লাস জল খাবেন। সপ্তাহখানেকের মধ্যেই কাশি কমে যাবে।

Rauvolfia serpentinaসর্পগন্ধা ভারতীয় স্নেকাররুট Rauvolfia serpentina নামেও পরিচিত। এই উদ্ভিদ খুবই স্বাস্থ্যকর। আয়ুর্বে...
28/08/2022

Rauvolfia serpentina
সর্পগন্ধা ভারতীয় স্নেকাররুট Rauvolfia serpentina নামেও পরিচিত। এই উদ্ভিদ খুবই স্বাস্থ্যকর। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এই গাছের গুরুত্ব অনেক। গাছের শিকড় আয়ুর্বেদে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। ভারতীয় স্নেকরুট বা সর্পগন্ধা ছোট গোলাপী এবং সাদা ফুল বহন করে। এই উদ্ভিদ অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নেই এর স্বাস্থ্য উপকারিতা।

সর্পগন্ধা তথা সর্পমূল একটি গুল্মজাতীয় ভেষজ উদ্ভিদ গাছ। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এর ব্যবহার আছে। এই গুল্মটির পাতা ছোট ছোট লম্বা ও পাতার ডগা সরু।
আয়ুর্বেদ অনুসারে এই গাছের স্বাস্থ্য উপকারিতা-

১) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
আপনি কি জানেন যে ভারতীয় স্নেকরুট ব্যাপকভাবে রক্তচাপের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়? এর কারণ হল উদ্ভিদে রেসারপাইন নামক রাসায়নিক উপাদান রয়েছে। এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

সর্পগন্ধায় ফুল প্রথম অবস্হায় সবুজ রঙের হলেও পাকলে বেগুনী-কালো রঙের হয়। মূলের রং ধূসর ও গন্ধ কাঁচা তেঁতুলের মত। সারা বছরই গাছে ফুল ফোটে ও ফল ধরে। চড়ক সংহিতাতেও এর ভেষজ ব্যবহার সম্পর্কে উল্লেখ পাওয়া যায়।
এটি মাসিকের সমস্যা নিরাময়েও উপকারী। এটি পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং এর স্বাভাবিক কার্যকারিতা প্রচার করে। এটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়ার মতো সাধারণ সমস্যা নিরাময় হয়।

এছাড়া পিরিয়ডের সমস্যাও দারুন কার্যকর এই গাছ। অনেক মহিলাই মাসিকের সময় পেটে ব্যথা এবং ক্লান্তির মতো সমস্যার সম্মুখীন হন। এই উদ্ভিদ বিরোধী প্রদাহজনক বৈশিষ্ট্য আছে। এই উদ্ভিদ মাসিক খিঁচুনি এবং ফোলা চিকিৎসায় কার্যকর।

শুক্র সঞ্জীবনী মোদকপুরুষের যৌবন শক্তি বাড়াতে শুক্র সঞ্জীবনী মোদক (একটি সম্পূর্ণ ভেষজ চিকিৎসা)। যৌন সমস্যা দুরকরনে অধিক ক...
27/08/2022

শুক্র সঞ্জীবনী মোদক
পুরুষের যৌবন শক্তি বাড়াতে শুক্র সঞ্জীবনী মোদক (একটি সম্পূর্ণ ভেষজ চিকিৎসা)। যৌন সমস্যা দুরকরনে অধিক কার্যকর । ইহা উচ্চতম মানের রসায়ন।
অর্ডার করতে কল করুনঃ +880 1316348254.
উপকারিতাঃ-
বীর্য গাড় করে।
দ্রুত বীর্যপাত (স্ত্রী মিলনে সহবাসের সময় কম হওয়া) স্ত্রীর প্রতি অনিহা।
যৌন শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
আপনার গোপনাঙ্গের ভেতর থেকে লম্বা, মোটা, শক্ত ও রগ সতেজ করে তুলবে।
গোপনাঙ্গ নিস্তেজ শিথিলতা দূর করবে।
অর্ডার করতে এখনি ফোন করুন অথবা এসএমএস করুন আমাদের পেজে।
সারা দেশে পার্সেল যোগে পাঠানো হয়। পরিবহন খরচ নিজেকে বহন করিতে হইবে ।
কুরিয়ারে নিতে হলে অ্যাডভান্স পেমেন্ট। আমাদের কোন শোরুম নেই।
আপনার মধ্যে পরিবর্তন হচ্ছে কিনা তা আপনি ঔষধ খাওয়ার অল্প সময়ের মধ্যে বুঝতে পারবেন।
call +880 1316348254
❤ ❤ ❤ ❤
❤ ❤ #ব্যাক_পেইন_ ❤ #পায়েরমাংসপেশিব্যাথা
❤ ❤ #হিজামা ❤ ❤ #ধানমন্ডি
❤ #বসুন্ধারা ❤ #পরামর্শ ❤
❤ #বনানী ❤ #ঢাকা ❤ #বাংলাদেশ #বারিধারাডিওএইচএস #গুলশান
❤ #ব্যবসা ❤ #বনশ্রী ❤ #ইস্কাটন ❤ #মগবাজার

চলুন জেনে নিন তেলাকুচা পাতার উপকারিতা:তেলাকুচা একপ্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে চারপাশে এই গাছ দেখতে পাওয়া য...
27/08/2022

চলুন জেনে নিন তেলাকুচা পাতার উপকারিতা:
তেলাকুচা একপ্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে চারপাশে এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়। স্থানীয়ভাবে একে কুচিলা, তেলা, তেলাকচু, তেলাহচি, তেলাচোরা, কেলাকচু, তেলাকুচা বিম্বী ইত্যাদি নামে ডাকা হয়।
ঔষধি গুণাগুণ: তেলাকুচা ফলে আছে ‘মাস্ট সেল স্টেবিলাইজিং, ‘এনাফাইলেকটিক-রোধী’ এবং ‘এন্টিহিস্টামিন’ জাতীয় উপাদান। কবিরাজী চিকিত্‍সায় তেলাকুচা বেশ কিছু রোগে ব্যবহৃত হয়, যেমন- কুষ্ঠ, জ্বর, ডায়াবেটিস, শোথ (edema), হাঁপানি, ব্রংকাইটিস ও জন্ডিস।
১. ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস হলে তেলাকুচার কান্ড সমেত পাতা ছেঁচে রস তৈরি করে আধাকাপ পরিমাণ প্রতিদিন সকাল ও বিকালে খেতে হবে। তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলেও ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়। পাতা ভেজেও খেতে পারেন।
২. জন্ডিস: জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস তৈরি করে প্রতিদিন সকালে আধাকাপ পরিমাণ খেতে হবে।
৩. পা ফোলা রোগে: গাড়িতে ভ্রমণের সময় বা অনেকক্ষণ পা ঝুলিয়ে বসলে পা ফুলে যায় একে শোথ রোগ বলা হয়। তেলাকুচার মূল ও পাতা ছেঁচে এর রস ৩-৪ চা চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেতে হবে।
৪. শ্বাসকষ্ট: বুকে সর্দি বা কাশি বসে যাওয়ার কারণে শ্বাসকষ্ট (হাপানি রোগ নয়) হলে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস হালকা গরম করে ৩-৪ চা চামচ পরিমাণ ৩থেকে সাত দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেতে হবে!
৫. কাশি: শ্লেস্মাকাশি হলে শ্লেস্মা তরল করতে এবং কাশি উপশমে ৩-৪ চা চামচ তেলাকুচার মূলও পাতার রস হালকা গরম করে আধা চা-চামচ মধু মিশিয়ে ৩ থেকে ৭ দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেতে হবে।
৬. শ্লেম্মাজ্বর: শ্লেষ্মাজ্বর হলে ৩-৪ চা চামচ তেলাকুচার মূল ও পাতার রস হালকা গরম করে ২-৩ দিন সকাল- বিকাল খেতে হবে। এ ক্ষেত্রে তেলাকচুর পাতার পাটায় বেটে রস করতে হবে।
৭. ব্রণ: ব্রণ হলে তেলাকুচা পাতার রস বা পাতা ছেঁচে ব্রণে প্রতিদিন সকাল-বিকাল ব্যবহার করতে হবে।
৮. আমাশয়: প্রায়ই আমাশয় হতে থাকলে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস ৩-৪ চা চামচ ৩ থেকে ৭ দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেতে হবে।
৯. অরুচিতে: সর্দিতে মুখে অরুচি হলে তেলাকুচার পাতা একটু সিদ্ধ করে জল ফেলে দিয়ে ঘি দিয়ে শাকের মত রান্না করতে হবে। খেতে বসে প্রথমেই সেই শাক খেলে খাওয়াতে রুচি আসবে।

৮৫% মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় কোমর, হাঁটু বা ঘাড়ের ব্যথায় ভুগে থাকেন এবং ৫৫% মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় ব্যথা টা বার...
26/08/2022

৮৫% মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় কোমর, হাঁটু বা ঘাড়ের ব্যথায় ভুগে থাকেন এবং ৫৫% মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় ব্যথা টা বার বার হয়। যারা দীর্ঘ সময় বসে বা দাঁড়িয়ে চাকরি করেন তাদের মধ্যে এটা সবচেয়ে কমন এবং নিউরোলজিক্যাল সমস্যা।
কোমর ব্যথা কিন্তু কোনো specific রোগ নয়। বরং এটি একটি লক্ষণ মাত্র যেটা বিভিন্ন কারণের জন্যে হতে পারে। যেমন: Muscle strain, Degenerative disc disease, Lumber herniated disc etc. তবে প্রায় ৮৫% রুগীর ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে এর সঠিক কারণ জানা যায় না।
কোমর ব্যথা acute বা short term হতে পারে যেমন কয়েক দিন থেকে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যাথা থাকতে পারে আবার chronic বা লং টার্ম ও হতে পারে যেটা ৩ মাসের বেশি সময় ধরে থাকে। ব্যথা টা ধীরে ধীরে বাড়তে পারে, কখনো অনেক বেশি বেড়ে গিয়ে আবার ধীরে ধীরে একটু কমতে পারে। Chronic ব্যাথার cause অনেক সময় জানা যায় না।
কোমর ব্যথার চিকিৎসা অনেক ক্ষেত্রে ব্যায়বহুল। দীর্ঘদিন ধরে ব্যথার ওষুধ খেয়ে যেতে হয়। তাই এই চিকিৎসায় ওষুধের পাশাপাশি বিভিন্ন থেরাপি ব্যাবহার করার অত্যন্ত জরুরি।
কোমর ব্যথার জন্য হিজামা বা Cupping Therapy কতটা কার্যকরী তা জানার জন্যে সৌদি আরবের মদিনায় ইসলামিক আল হিজামা সেন্টারে একটি স্টাডি করা হয়। ৩০ জন রুগী যাদের back pain আছে তাদেরকে সিলেক্ট করা হয়। স্টাডি তে দেখা যায় প্রায় ৮০% রুগী ব্যথা কমে গিয়েছে এবং তাদের দৈনন্দিন কাজ কর্ম করা সহজ হয়ে গিয়েছে। কোন সাইড ইফেক্ট দেখা যায় নি। সুতরাং বলা যায় হিজামা বা Cupping Therapy কোমর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়া, হিজামা / Cupping Treatment একটি বিজ্ঞান সম্মত সুন্নতি চিকিৎসা, যা আয়ুর্বেদিক সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত। হিজামার মাধ্যমে কাপ ব্যবহার করে দূষিত রক্ত (toxin) বের করে ফেলা হয়, ফলে ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি পায় নার্ভগুলো একটিভ হয়, শরিরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যার ফলে শরির হয় সুস্থ, সবল এবং শক্তিশালী।
সুতরাং ঔষধ এবং হিজামা / Cupping কম্বিনেশানে আপনার ব্যথার বেস্ট সলিউশান পেতে আমাদের এপয়েন্টমেন্ট নিন।
☎️ হটলাইন: +880 1316348254
❤ ❤ ❤ ❤
❤ ❤ #ব্যাক_পেইন_ ❤ #পায়েরমাংসপেশিব্যাথা
❤ ❤ #হিজামা ❤ ❤ #ধানমন্ডি
❤ #বসুন্ধারা ❤ #পরামর্শ ❤
❤ #বনানী ❤ #ঢাকা ❤ #বাংলাদেশ #বারিধারাডিওএইচএস #গুলশান
❤ #ব্যবসা ❤ #বনশ্রী ❤ #ইস্কাটন ❤ #মগবাজার

হিজামা কাপিং সম্পর্কে কিছু কথা... যেসকল ভাই/ বোন/ বন্ধু/ বান্ধব বাতের ব্যথা সহ বিভিন্ন ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে যেমন মাথা ব্য...
25/08/2022

হিজামা কাপিং সম্পর্কে কিছু কথা...
যেসকল ভাই/ বোন/ বন্ধু/ বান্ধব বাতের ব্যথা সহ বিভিন্ন ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে যেমন মাথা ব্যাথা তথা দীর্ঘ মেয়াদি মাইগ্রেন ব্যথা, ঘাড়, কাঁধ,পিঠ,ব্যাক পেইন, কোমর, হাটু, মাংস পেশি ইত্যাদি সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আক্রান্ত হয়ে সল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সমস্যায় ভুগছেন। তা থেকে পরিত্রাণ পেতে নামি দামি বিভিন্ন টেস্ট ও মেডিসিন সেবন করেছেন, কিন্তু আশাতীত ফলাফল পাননি। তাদেরকে অন্তত একবার সুন্নাহভিত্তিক নিরাপদ হিজামা কাপিং গ্রহণ করে ট্রাই করুন ইন শা আল্লাহ তায়া’লা উপকৃত হবেন।
রব্বে কারীম এর জাতের উপর ভরসা করে বলছি ইন শা আল্লাহু তায়া’লা সুস্থ হয়ে যাবেন।
দীর্ঘদিন পেইন কিলার সেবনে ক্ষতি যা হয়,তা হলো আপনার শরীরের সবচেয়ে দামি অঙ্গ কিডনি তা দিন দিন ড্যামেজ হওয়ার দিকে এগিয়ে যায়।
হিজামা পদ্ধতি.....
শরীরের নিদিষ্ট অংশ থেকে ম্যানুয়াল মেশিনের মাধ্যমে নেগেটিভ সাকসান দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে শরীরের বিষাক্ত টক্সিন, পয়জন, দূষিত রক্ত ইত্যাদি বের করা হয়। যার ফলে মানুষ আরগ্য লাভ করে।
সবচেয়ে মজার বিষয় হলো হিজামা কাপিং থেরাপিতে কোন ধরনের সেলাই নাই, ব্যান্ডেজ নাই। আপনাকে দামি দামি ঔষধ সেবন করতে হবে না
হিজামা কাপিং কেন করাবেন?
আপনি রোগাক্রান্ত হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যান। তার পরামর্শ গ্রহণ করেন। ঔষধ সেবন করেন, প্রোয়োজনে অস্ত্রোপচার করেন। তেমনি রোগের জন্য হিজামা কাপিং নিবেন। তাহলে দুটো উপকার ক. ইন শা আল্লাহু তায়া’লা রোগ থেকে মুক্তি খ. রসুলল্লাহ সাল্লাল্লাহু তায়া’লা এর একটা সুন্নাতের উপর আমল।
হিজামা কাপিং সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিস...
হজরত আবু হুরায়রা রাজিঃ থেকে বর্ণিত, রসুলল্লাহ সাল্লাল্লাহু তায়া’লা আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, আমাকে হজরত জিবরাঈল আলাইহিসসালাম জানিয়েছেন মানুষ চিকিৎসার জন্য যত প্রকার উপায় অবলম্বন করে তার মধ্যে হিজামা সর্বোত্তম। (আল হাকিম ৭৪০)
হজরত আনাস রাজিঃ থেকে বর্ণিত রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তায়া’লা আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন যে, " মে'রাজের রাতে আমি যাহাদের সম্মুখ দিয়ে গমন করেছি, তাহারা প্রত্যেকে আমাকে বলছেন হে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু তায়া’লা আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি আপনার উম্মাতকে হিজামার আদেশ করুন "। (সুনানে তিরমিজী ২০৫৩)
যেসকল রোগের চিকিৎসা হয়ে থাকে।
🌺 মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদি মাথা ব্যথা।
🌺 রক্ত দুষণ।
🌺 উচ্চ ররক্তচাপ।
🌺 ঘুমের ব্যাঘাত। ( Insomnia)
🌺 স্মৃতি ভ্রষ্টতা ( Perkinson's Disease)
🌺 অস্থি সন্ধির ব্যথা / গেঁটে বাত।
🌺 ব্যাক পেইন।
🌺 ঘাড়ে ব্যথা।
🌺 কোমর ব্যথা।
🌺 পায়ে ব্যথা।
🌺 মাংস পেশির ব্যথা।
🌺 হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যথা।
🌺 নারীদের অনিয়মিত মিনস।
🌺 সবকিছু ঠিক থাকার পরেও সন্তান না হওয়া।
🌺 দীর্ঘমেয়াদি চর্মরোগ।
🌺 ত্বকের নিম্মস্থিত নিস্কাশন।
🌺 সেক্সুয়াল প্রবলেম। ইত্যাদি অসংখ্য রোগের চিকিৎসা।
🌺 অকালে চুল পরা রোধে।
সার্বিক যোগাযোগ:-
📲 01867797251.
❤ ❤ ❤ ❤
❤ ❤ #ব্যাক_পেইন_ ❤ #পায়েরমাংসপেশিব্যাথা
❤ ❤ #হিজামা ❤ ❤ #ধানমন্ডি
❤ #বসুন্ধারা ❤ #পরামর্শ ❤
❤ #বনানী ❤ #ঢাকা ❤ #বাংলাদেশ #বারিধারাডিওএইচএস #গুলশান
❤ #ব্যবসা ❤ #বনশ্রী ❤ #ইস্কাটন ❤ #মগবাজার

 #সেজ গাছ কি ? ইউনানী শাস্ত্রে এর উপকারিতা ঠিক কতটুকু?খাবারের সুগন্ধ বৃদ্ধিতে বেশ কার্যকরী হলো এই সেজ গাছ। তবে পাশাপাশি ...
24/08/2022

#সেজ গাছ কি ? ইউনানী শাস্ত্রে এর উপকারিতা ঠিক কতটুকু?
খাবারের সুগন্ধ বৃদ্ধিতে বেশ কার্যকরী হলো এই সেজ গাছ। তবে পাশাপাশি এর রয়েছে নানা ধরণের ঔষুধি গুনাগুণ। খাবারের স্বাদ–গন্ধ বাড়ানোর জন্য অনুজ্জ্বল ধূসর হরিৎ পাতাবিশিষ্ট উদ্ভিদ সেজ গাছ।
ব্যবহার বিশেষে এর রয়েছে নানা গুণ। ঠান্ডা কাশিতে এর গুণাগুণ সবচেয়ে ভালো। আছে এর জীবাণুরোধী গুণ, এর পাতা পুড়িয়ে বাতাস বিশুদ্ধ করা হয়।
বাংলাদেশের প্রত্যন্ত জায়গায় এই গাছ সবথেকে বেশি দেখা যায়। চাষাবাদ করার পর বেড়া দেওয়ার কাজে লাগানো হয় এই গাছ । একবার বেড়া দিলে দীর্ঘদিন আর এর পরিচর্যা না করলেও চলে ।
ভারতবর্ষে বিভিন্ন রাষ্ট্রে এই গাছ এক হাত কিংবা দুই হাত এই গাছের ডাল ভেঙে নিয়ে টবের মধ্যে মাটিতে করে লাগিয়ে বাড়ির সামনে অথবা ছাদে রেখে দেয়।
চলুন জেনে নেই সেজ গাছের কিছু উপকারিতা নিয়ে :
১. ক্রনিক রোগ প্রতিরোধে বেশ কার্যকরী এই ঔষুধ।
২. বাতাস বিশুদ্ধ কারণে বেশি ভূমিকা পালন করে এই উদ্ভিদ।
৩. মুখের দুর্গন্ধ প্রতিরোধে এটি ব্যবহার করা হয়।
৪. শ্বাসকষ্ট আক্রান্ত রোগীদের জন্য বেশ কার্যকর এটি।
৫. এলার্জি হ্রাস করতে ভূমিকা পালন করে।
৬. কাশি ও জ্বর প্রতিরোধে বেশ কার্যকর হলো শিউলি।
৭. ম্যালেরিয়া ও অন্ত্রের চিকিৎসায় বেশ কার্যকর হলো এই ঔষুধ।
৮. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে বেশ কার্যকরী হলো এই ঔষুধ।
৯. পাকস্থলীর সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকরী হলো এই ঔষুধ।
১০. হৃদযন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে এই উদ্ভিদ।

 #ইউনানী শাস্ত্রে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করতে উলটকম্বল গাছের উপকারিতাউলটকম্বল গাছের বাকল ও ডাঁটা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে আঠালো প...
23/08/2022

#ইউনানী শাস্ত্রে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করতে উলটকম্বল গাছের উপকারিতা

উলটকম্বল গাছের বাকল ও ডাঁটা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে আঠালো পদার্থ বের হয় যা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে। এছাড়াও পাতার ডাঁটা প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া উপশম, আমাশয় রোগের জন্য খুব উপকারী।

উলটকম্বল গাছের পাতা ও কাণ্ডের রস গনোরিয়া, ফোঁড়া ও স্ত্রী রোগে উপকারী। উলটকম্বল গাছের মূলের ছাল থেকে এক ধরনের আঠাজাতীয় রস বের হয়, যা গর্ভাশয়ের শক্তি বৃদ্ধি করে।

বিশেষ করে বন্ধ্যত্ব রোগীদের ক্ষেত্রে উলট কম্বলের মূলের ছাল ভীষণ উপকারী। পাতা ও কাণ্ডের রস গনোরিয়া রোগে বিশেষ উপকারী। দীর্ঘদিন থেকে অনিয়মিত ঋতুস্রাব, জরায়ু সংক্রান্ত রোগ, বন্ধ্যত্ব, ব্যথাসহ বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে কার্যকর এটি বলে জানান ভেষজ বিশেষজ্ঞগণ।

চলুন জেনে নেই উলটকমল কি? ইউনানী শাস্ত্রে এর উপকারিতা ঠিক কতটুকু?

স্ত্রী রোগের ক্ষেত্রে উলটকম্বল গাছের উপকারিতা ঃ

গবাদিপশুর ক্ষেত্রে উলটকম্বল গাছের উপকারিতা ঃ

গবাদিপশুর পাতলা পায়খানা, বিলম্ব প্রজনন এবং হাঁস-মুরগির বিভিন্ন চিকিৎসায় উলটকম্বলের ব্যবহার রয়েছে। এ থেকে তৈরি ওষুধের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

অন্যান্য ক্ষেত্রে উলটকম্বল গাছের উপকারিতা ঃ

ওলট কম্বল, শুলফা বীজ, আওবেল, সারাকা ইন্ডিকা, চায়নারুট, শুকনা পুদিনা, শিয়ালকাঁটা, কপচিনি, জটামাংসী, তজ, বড় এলাচসহ অন্যান্য উপাদান নিয়ে ওষুধ তৈরি করা হয়।

উলটকম্বল কি?

ভেষজ উদ্ভিদের মধ্যে অন্যতম ওষুধই গাছ হলো উলটকম্বল। উলটকম্বল দেশে জন্মানো ভেষজ উদ্ভিদের মধ্যে অন্যতম। যার ইংরেজি নাম ডেভিলস কটন। এটি একটি গুল্মজাতীয় চিরহরিৎ গাছ। উলটকম্বল গাছের পাতা, ডাল, মূল, বাকল বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

 #ইউনানী শাস্ত্রে কাঁচা পেপের উপকারিতা কি কি ?পেঁপে পুষ্টিকর একটি ফল। এই পেঁপে কাঁচা-পাকা দুই ভাবেই খাওয়া যায়। এটা বারোম...
22/08/2022

#ইউনানী শাস্ত্রে কাঁচা পেপের উপকারিতা কি কি ?

পেঁপে পুষ্টিকর একটি ফল। এই পেঁপে কাঁচা-পাকা দুই ভাবেই খাওয়া যায়। এটা বারোমাসি ফল। বছরের প্রায় সব সময়ই কম বেশি পাওয়া যায় ফলটি। ১০০ গ্রাম কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে ৭.২ গ্রাম শর্করা, ক্যালোরি থাকে ৩২ কিলোগ্রাম, ভিটামিন সি ৫৭ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৬.০ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৬৯ মিলিগ্রাম, খনিজ ০.৫ মিলিগ্রাম এবং ফ্যাট বা চর্বি থাকে ০.১ মিলিগ্রাম। নানা রোগের মহৌষধ হিসেবে কাজ করে এই ফল।

জেনে নেই কাঁচা পেঁপের গুণাগুণ ও উপকারিতার সম্পর্কে-

১. ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে কাঁচা পেঁপে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে যথেষ্ট আঁশ বা ফাইবার রয়েছে। পেঁপেতে যেমন কম ক্যালোরি আছে, তেমন মেদ কমানোর জন্য বিশেষ কিছু উপাদান রয়েছে।

২. যাদের পেটে গোলমাল দেখা দেয়, তারা সালাদ হিসেবে কাঁচা পেঁপে খেতে পারেন।

৩. পেঁপেতে থাকা আঁশ ক্রনিক কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি বা অম্লতা, পাইলস ও ডায়রিয়া দূর করতে পারে।

৪. কাঁচা পেঁপে দেহের সঠিক রক্ত সরবরাহে কাজ করে। দেহে জমা থাকা সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে যা হৃৎপিণ্ডের রোগের জন্য দায়ী। নিয়মিত পেঁপে খেলে উচ্চ রক্ত চাপের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৫. কাঁচা পেঁপেতে নানা রকম প্রাকৃতিক এনজাইম থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি এনজাইম হচ্ছে সাইমোপ্যাপিন ও প্যাপিন। এই দুটি এনজাইম প্রোটিন চর্বি ও কার্বোহাইড্রেট ভাঙতে সাহায্য করে।

৬. নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খেলে ত্বকের সমস্যা দূর হয়। বিশেষ করে ব্রণ এবং ত্বকের ওপর নানা দাগ দূর করতে পারে কাঁচা পেঁপে। মৃত কোষ সমস্যা দূর করতে পারে পেঁপে।

৭. যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তারা কাঁচা পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস শুরু করুন। খেতে পারেন কাঁচা পেঁপের জুসও। কাঁচা পেঁপে বা এর জুস রক্তে চিনির পরিমাণ কমায়। আর এটি শরীরে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়ায়।

৮. প্রতিদিন দুপুর ও রাতে খাবারের পর এক টুকরো কাঁচা পেঁপে ভালো করে চিবিয়ে খান। তারপর এক গ্লাস পানি খেলে সকালে পেট পরিষ্কার হয়। এতে গ্যাস্ট্রিক ও বদহজমের সমস্যাও দূর হয়।

৯. পেঁপের পুষ্টিগুণ মেয়েদের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকারি। কারণ এটি নারীদের যে কোনো ধরনের ব্যথা কমাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। পেঁপের পাতা, তেঁতুল ও লবণ একসঙ্গে মিশিয়ে পানি দিয়ে খেলে ব্যথা একেবারে ভালো হয়ে যায়।

১০. পেঁপেতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ই ও এ। এগুলো ১০০ গ্রামে মাত্র ৩৯ ক্যালোরি দেয়। এছাড়া এতে বিদ্যমান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অতিরিক্ত ক্যালরি ও চর্বির পরিমাণ কমিয়ে দেয়।

 #নিসিন্দার_লোকায়তিক_ব্যবহারউদ্ভদিরে নাম : নিসিন্দা Nishindaস্থানীয় নাম : নিসিন্দা, বেগুনিয়া, নিসিন্দে,ভেষজ নাম : Vit...
21/08/2022

#নিসিন্দার_লোকায়তিক_ব্যবহার
উদ্ভদিরে নাম : নিসিন্দা Nishinda
স্থানীয় নাম : নিসিন্দা, বেগুনিয়া, নিসিন্দে,
ভেষজ নাম : Vitex negundo Linn.
ফ্যামিলিঃ- Verbenaceae.
ব্যবহার্য অংশ : এই গাছটির ফল, মূল, পাতা, গাছের ও মূলের ছাল (ত্বক্)ও (ক্ষীর )দুধের মত আঠা বা নির্যাস)- সব অংশই ঔষধার্থ ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
রোপনরে সময় : বর্ষাকাল
উত্তোলনরে সময় : বছরের যে কোনো সময় উত্তোলন করা যায়।
আবাদী/অনাবাদী/বনজ : আবাদী, অনাবাদী বনজ সব ধরনের হয়ে থাকে।
চাষরে ধরণ : বীজ ও কলম থেকে গাছ উৎপন্ন হয়
উদ্ভদিরে ধরণ: বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ ।
পরিচিতিঃ- বনৌষধির প্রাচীনগ্রন্থে পুস্পভেদে এই গাছটির দু’টি নামকরণ করা হয়েছে- শ্বেতপুস্পা (সাদা ফুল) নিসিন্দাকে সিন্দুবার এবং নীলপুস্প নিসিন্দাকে নির্গুন্ডী বলা হয়। এর আরও একটি লোকায়তিক নাম ‘কর্তরী’। তাছাড়া নীল নির্গুন্ডী নামে আর একপ্রকার গাছও আছে, এর ফুলগুলি ঈষৎ নীলবর্ণের হয়।
১। স্মৃতিশক্তি বর্ধনেঃ- ঘিয়ের সঙ্গে নিত্য দু’টি নিসিন্দাপাতা ভেজে খেলে স্মৃতির ধারক হয়। অবশ্য এটাও দেখতে হবে, যে ক্ষেত্র আকস্মিক কোন কারণে শ্লেষ্মাবিকারে মস্তিস্কের স্মৃতিকেন্দ্রটির কাজ ব্যাহত হচ্ছে- সেই ক্ষেত্রেই এটির কার্যকারিতা।
২। মলধারে ক্ষতঃ- শিশু ও বৃদ্ধদের তরল পায়খানা হ’তে হ’ তে মলধারে ক্ষতের উপদ্রব হলে- এর পাতার রস ২/৩দিন লাগালেই সেরে যায়।
৩। ফোঁড়ায়ঃ- তিল তৈলের সঙ্গে এর রস মিশিয়ে পাক করলে (তেলের দ্বিগুণ রস) সেই তেলে ফোঁড়া পাকে, ফাটে ও শুকোয়।
৪। খুসকি ও টাকেঃ- নিসিন্দা পাতার রস পাক করা তৈল ব্যবহারে মাথার খুসকি সারে। এমন-কি অকালের টাকও উপশমিত হয়।
৫। গাঁটের ব্যাথায়ঃ- নিসিন্দার পাচন অব্যর্থ। যদি তাতে জ্বর থাকে, তবে খুব সুন্দর উপকার হয়। ৩/৪ গ্রাম পাতা সিদ্ধ করে ছেকে সেই জলটা খেতে হয়, তবে তার সঙ্গে হাই ব্লাডপ্রেসার থাকলে খাওয়া উচিত নয়।
৬। পেটে বায়জন্য শুল ব্যাথায়ঃ- নিসিন্দার চুর্ণ (পরিমাণ মত) ২/৩ রতি গরম জল দিয়ে খেলে অনেক ক্ষেত্রে তক্ষুনি ব্যথা কমে যায়, কিছুদিন খেলে আর বায়ুর শুল থাকে না।
৭। মেদবৃদ্ধিতেঃ- স্থুল দেহ অর্থাৎ পেটমোটা লোক কিছুদিন নিসিন্দাপাতার গুড়ো খেলে (জল সহ) ভুড়ি কমে। মাত্রা আধ গ্রাম পর্যন্ত।
৮। গৃধ্রসীবাতে (Sciatica) : নিসিন্দার চূর্ণ আধা গ্রাম বা ২/৩ রতি গরম জল সহ খেলে খুব ভাল কাজ করে। এ ক্ষেত্রে শিউলিফুলের পাতা ৮/১০টি সিদ্ধ করে সেই জল খেতে হবে ।
৯। শিরোগত শ্লেম্মায়ঃ- ১ চা-চামচ মাত্রায় দিনে ৩ বার (পাতা বা ছালের রস খেলে শ্লেম্মাটা বমন হয়ে বেরিয়ে যায়। অবশ্য সব ক্ষেত্রে বমন করানো উচিত নয়। এসব ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন এবং মাত্রা বিচারও অবশ্য কর্তব্য।
১০। কুচো ক্রিমিতেঃ- নিসিন্দা চূর্ণ সিকিগ্রাম মাত্রায় খেলে ক্রিমির উপদ্রব উপশমিত হয়। (এটি পূর্ণ বয়স্কের মাত্রা)
১১। শ্বেতপ্রদর জন্য যোনিক্ষতেঃ- নিসিন্দার কাথ দিয়ে সেচন করলে ২/৪ দিনেই ক্ষত সারে।
১২। অগ্নিমান্দ্যে :- নিসিন্দার চূর্ণ ভাতের সঙ্গে খেলে (আন্দাজ সিকি গ্রাম) কিংঙবা নিম-বেগুনের মত বেগুন দিয়ে ঐ পাতা খেলে ক্ষুধা বাড়ে।
১৩। কুষ্ঠের যন্ত্রনায় :- প্রথম প্রথম কুষ্ঠের যন্ত্রনায় নিসিন্দার কাথ সেচন, নিসিন্দার প্রলেপ, নিসিন্দার কাথ খুব ভাল কাজ করে। সেরে যায়, তবে এক্ষেত্রে দুধ- ভাত পথ্য করতে হয়।
১৪। চুলকানিতেঃ- নিসিন্দার তৈল ব্যবহার করলে চুলকানি সেরে যায়। (তিল তেলের সঙ্গে নিসিন্দার রসের পাক)
১৫। অরুচিতেঃ- নালতে পাতার মত নিসিন্দার পাতার সুক্তো (ঘিয়ে ভেজে) খেলে (একটি বোঁটায় ৩/৪টি পাতা থাকে, সেই রকম একটি বা দুটি পাতা) পুরানো অরুচি সারে। নিসিন্দার ফুলও ঐভাবে খেলে অরুচি সারে।
১৬। হাঁপানিতেঃ- নিসিন্দাগাছের ছালের কাথ চায়ের মত খেলে হাঁপ কমে যায়। ছাল সিকি তোলা (৩ গ্রাম) থেকে আধ তোলা (৬ গ্রাম) মাত্রার বেশী না হয়।
১৭। ঘুংড়ি কাসিতেঃ- নিসিন্দাপাতা ও তার গাছের ছালের কাথে তা সেরে যায়। বয়সানুপাতে মাত্রা ঠিক করতে হয়। জনহিতার্থে কোথায় কোন পরিবেশে কি ভাবে ব্যবহার করা যায়
১। যখন ন্যাপথলিন এ দেশে জম্মেনি, কালজিরেও আসেনি (আদিম জন্মস'অন দক্ষিন ইউরোপে), তখন দামী জামা-কাপড় ও বই পোকার হাত থেকে বাঁচানোর জন্যে নিসিন্দের শুকনো পাতা বস্ত্রে দিয়ে রাখা হত। এই পাতার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- কাপড় জড়িয়ে যায় না বা কোন দাগ লাগে না।
২। গ্রামাঞ্চলে সংগৃহীত ডাল-কলাইয়ের উপর শুকনো পাতা দিয়ে রাখা হয়, তাহলে পোকা জন্মে না এবং বাইরে থেকেও আসে না।
৩। মশা তাড়াতে এর জুড়ি নাই-প্রত্যহ সন্ধ্যাবেলা ধুনোর সঙ্গে দুটো শুকনো পাতা ছড়িয়ে ধোয়াঁ দিলে মশা নিবারণ হয়। এই পাতার গুড়ো মিশিয়ে ধুপ তৈরী করা যায়।
৪। স্তন্যবৃদ্ধিজনিত শিশুদের পেটের দোষে এই পাতা সিদ্ধ জল অল্প গরম অবস্থায় মায়ের গায়ে রোজাকে ঢালতে হয়। এই দ্রব্যটির গুন স্তনশুদ্ধির সহায়ক। ৫। সুতিকা রোগেঃ- এই পাতা সিদ্ধ জলে স্মান করলে ভাল হয় । তাছাড়া নিম-নিসিন্দার পাতা সিদ্ধ জলে যেকোন প্রকার ঘা (ক্ষত) ধোয়ালে তাড়াতাড়ি বিষদোষ কেটে যায়। এটি এন্টিসেপ্টিকের মত কাজ করে।
৬। গলরোগেঃ- ফেরিন্ জাইটিস্ (Pharyngitis) টনসিলাইটিস (Tonsilitis) যার আয়ুর্বেদোক্ত নাম কন্ঠশালুক, প্রভৃতি রোগে ও দাঁতের মাড়ির ফুলায় এই পাতা সিদ্ধ জলে অল্প গরম অবস্থায় ২/৪ গ্রেণ ফিটকিরির গুড়ো মিশিয়ে ৫/৭ মিনিট মুখে রাখলে (যাকে আয়ুর্বেদের ভাষায় কবল ধারন বলে) বা গারগেল (Gurgle) করলে উপশম নিশ্চয়ই পাবেন।
৭। দেহের কোন জায়গায় অর্বুদাকার (আব)(Tumour) হচ্ছে দেখলে এই পাতা বেটে গরম করে একদিন অন্তর বা প্রত্যহ লাগালে কিছুদিনের মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যাবে। এভিন্ন মাংসগত বাতে রজন্য পেশী-বিকৃতিতে শরীরের স্থানে স্থানে মাংস পিন্ডাকার হতে দেখা যায়, সেরুপ ক্ষেত্রে এই পাতা বেটে গরম করে গায়ে মাখলে কমে যায়। তাছাড়া বাতে বা কোন গ্রন্থি (Gland) ফুলাতে অনুরুপভাবে প্রলেপ দিলে একদিনেই ফুলা ও ব্যথার কিছু উপশম হবে।
৮। কানে পুঁজেঃ- পাতার রস বা পাতা বাটা দিয়ে তৈল পাক করে সেই তৈল ২/১ ফোঁটা করে কানে দিলে সপ্তাহ মধ্যে পুঁজ পড়া বন্ধ হয়ে যায়, এভিন্ন সর্বপ্রকার ক্ষতে এটি ব্যবহার করা যায়।
৯। জ্বর বা বাতের ঔষধের অনুপানে পাতার রস সর্বদা ব্যবহার হয়ে থাকে।
১০। জিভে বা মুখে ঘা (ক্ষত)- কিছুতেই সারে না এই পাতার রস দিয়ে পাক করা ঘি দিনে-রাতে দুইবার লাগালে উপকার হয়। এমন-কি যেকোন দূষিত ক্ষতে বিশেষ উপকারী।
১১। শয্যামূত্রেঃ- দীর্ঘদিন পর্যন- অনেক ছেলেমেয়েকে নিয়ে মায়েদের ভুগতে হয়, এ ক্ষেত্রে এই পাতার গুড়ো ২ গ্রেণ মাত্রায় (৬/৭ বৎসর বয়স হলে) বিকালে জলসহ খাওয়ালে ৪/৫ দিনের মধ্যে এ জ্বালা থেকে মায়েরা রেহাই পাবেন। যদি ৭ দিন ব্যবহারে না কমে, তবে সকালে- বিকালে ২ বার খাওয়াবেন। এটি ব্যবহারের সব থেকে সুবিধে হচ্ছে যে- কোন প্রতিক্রিয়া (Reaction) নেই।
১২। বৃদ্ধবয়সে যাঁদের রাত্রে প্রস্রাবের পরিমাণ বা বারে বেশী হয়, তাঁরা ২/৩ রতি মাত্রায় পাতার গুঁড়ো জলসহ বিকালের দিকে একবার খেলে কয়েকদিনেই উপকার পাবেন। প্রয়োজনবোধে ২ বারও খেতে পারেন ।
১৩। বাতের দোষেঃ- শরীরে ব্যথা ও যন্ত্রনায় যাঁরা মাঝে মাঝে কষ্ট পান, পূর্ব লিখিত মাত্রায় একটু বেশীদিন ব্যবহার করে দেখুন কি অপূর্ব ফল পাওয়া যায়।
১৪। মাথার যন্ত্রনা ও সর্দিজনিত কারনে যাঁদের প্রায়ই নাক বন্ধ হয়ে যায় অথবা সান্নিপাতিক দোষে গাল, গলা ও কর্ণমুলের ব্যথায় কষ্ট পান, তাঁরা এই পাতা শুকিয়ে বালিশের মত করে মাথায় দেবেন।
১৫। শয্যাক্ষতে (Bedsore)- শুকনো নিসিন্দা পাতার মিহি গুড়ো ক্ষতে ছড়িয়ে দিলে শীঘ্র শুকিয়ে যায়। নিসিন্দা পাতার রসে পাক করা তেল দিনে একবার করে লাগালে আরও ভাল উপকার পাওয়া যায়।

চিনতে পারছেন অসংখ্য উপকারী গাছ হাতীশূড়❓পুরনো দালান ঘেঁষে কিংবা রাস্তার ধারে অন্য আগাছার মাঝে এ গাছটি দেখা যায়। এ গাছের ...
20/08/2022

চিনতে পারছেন অসংখ্য উপকারী গাছ হাতীশূড়❓
পুরনো দালান ঘেঁষে কিংবা রাস্তার ধারে অন্য আগাছার মাঝে এ গাছটি দেখা যায়। এ গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল। গজদন্ত অর্থাৎ হাতির দাঁতের মতো শুভ্র এই ফুল।গাছটি আগাছার সঙ্গে এখানে সেখানে জন্মায় তাই সাধারণের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। মোটামুটি এক দেড় ফুট লম্বা হয়। গাছের কাণ্ড ফাঁপা, নরম। সারা দেহে ছোট ছোট রোম আছে। গাছের ওপরের দিকের কাণ্ড চৌকো, নিচের দিকে অপেক্ষাকৃত গোলাকার। সংস্কৃত নাম শ্রীহস্তিনী।
বৈজ্ঞানিক নামঃ Heliotropium indicum (হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম) এবং ইংরেজি নাম 'Indian heliotrope।
হাতিশুর গাছের উপকারিতাঃ
(১)দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
(২)ফোলায় পাতা বেঁটে অল্প গরম করে ফোলায় লাগালে, ফোলা কমে যায়।
(৩) জ্বর ও কাশিতে এই গাছের মূল জলের সঙ্গে ফুটিয়ে ক্বাথও তৈরি করে ব্যবহার করা হয়।
(৪) বিষাক্ত পোকার কামড়ে – পাতার রস লাগালে জ্বালা এবং ফোলা কমে যায়।
(৫) আঘাতজনিত ফোলায় – পাতা বেঁটে অল্প গরম করে লাগালে, ফোলা এবং ব্যাথা কমে যায়।
(৬)যাদের সর্দি লাগবে তারা এই হাতিশুড়ের পাতা সেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেতে পারেন এতে করে আপনার সর্দি ভাল হবে।
(৭)টাইফয়েড জ্বরে: টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে কার্যকরী সমাধান। এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।
(৮) একজিমা:একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিন।এভাবে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবে।
(৯)রিউম্যাটিক বাতে: রেড়ির তেলের সঙ্গে পাতার রস মিশিয়ে পাক করে গাঁটে লাগাতে হয়।
(১০) দাঁতের মাড়ি ফোলায়:দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।
১১)কাটা ছেঁড়া: কাটা ছেঁড়া স্থানে হাতিশুরের পাতা থেতলে রস দিতে হবে এতে কাটা ছেঁড়া ঘুচে যাবে।
(১২)ব্রন: ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।
(১৪)ফ্যারিঞ্জাইটিস রোগে – পাতার রস অল্প গরম জলে মিশিয়ে গার্গল করা।
Noni Nursery - ননী ফল নার্সারি

Address

66/3, Gopibag
Dhaka
1214

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when PIRI posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to PIRI:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All