Rajib Raj

Rajib Raj Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rajib Raj, Digital creator, New Elephant Road, Dhaka.

continuously improves myself, always try to help other team members.
- Keep learning.
- Try to help others.
- Try to create new things.
- The computer desk is my favorite place.
- Follow Islamic rules.
- Keep distance from the bad souls.

28/08/2024

তারাই সুখী যারা নিন্দা শুনে নিজেদের সংশোধন করতে পারে।

11/05/2024

প্রাচুর্যের মধ্যে থাকাকালে দুঃখীদের মধ্যে উপদেশ দেওয়া খুবই সহজ।

09/05/2024

এই পৃথিবীর কোনও কিছুই আপনাকে নিজের চিন্তাভাবনার মতো অত্যাচার করতে পারে না।

আলহামদুলিল্লাহ্‌!নিউ জার্নিতে দ্বিতীয় অর্জন। ইনশাআল্লাহ্‌ এমন করে একদিন নিজের স্বপ্ন টা পূর্ণ হবে। আপনাদের কাছে দোয়া প্...
04/05/2024

আলহামদুলিল্লাহ্‌!
নিউ জার্নিতে দ্বিতীয় অর্জন। ইনশাআল্লাহ্‌ এমন করে একদিন নিজের স্বপ্ন টা পূর্ণ হবে। আপনাদের কাছে দোয়া প্রার্থী। সবাই দোয়া করবেন আমার জন্য 💚

Eventoz is a gorgeous and contemporary WordPress theme for meetings, conferences, and events.

To bridge the gap between your ability and your taste requires daily practice✌️
03/03/2024

To bridge the gap between your ability and your taste requires daily practice✌️

কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।আপনি কি জানতেন যে, এই গ...
01/03/2024

কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।
আপনি কি জানতেন যে, এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে! যা হয়তো আমরা কেউ কেউ পড়েছি বা শুনেছি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই পড়িনি।
গল্পের বাকি অংশটুকু এবার জেনে নিন🥰🥰
🔰১ম অংশ:
এই অংশটা আমরা ছোটবেলায় বইয়ে পড়ছি। এখানে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তারমানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
🔰২য় অংশ:
হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল।
এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়।
আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থির ভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতা মূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
🔰৩য় অংশ:
কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমারা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল।
যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি।
কারণ দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল।
খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়‼️
🔰চতুর্থ অংশ:
এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরংএবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো।এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল।তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু জনই একসাথে জয়ী হল।
📚এখান থেকে আমরা আসলে কি শিখলাম?
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।🥰

27/02/2024

একাকী বোধ করো না, কারণ সমগ্র পৃথিবী তোমার মাঝেই বিদ্যমান।

26/02/2024

মাটির দেহ নিয়ে কখনও করিওনা বরাই, দুচোখ বন্ধ হলে দেখবে পাশে কেউ নাই।

19/02/2024

যেটা হয়নি সেটা নিয়ে দুঃখ করো না। কিছু ঘটনা ঘটে অনাগত দুর্যোগকে থামিয়ে দেবার জন্য।

18/02/2024

আপনি দিয়ে শুরু হলেও তুমি বলতে বেশি দিন লাগে না 😆😂

12/02/2024
08/02/2024

বিভীষিকা আপনার পিছু ছাড়বে না। তবুও আপনার সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

03/02/2024

If I am not for myself, who am I?

01/02/2024

Keep your face always toward the sunshine, and shadows will fall behind you.

''Leadership is an attitude, not a position"1. Trust More,2. Listen More,3. Talk More,4. Delegate More,5. Encourage More...
31/01/2024

''Leadership is an attitude, not a position"
1. Trust More,
2. Listen More,
3. Talk More,
4. Delegate More,
5. Encourage More,
6. Support More,
7. Smile More,
8. Develop More,
9. Involve More,
10. Praise More.

23/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ্‌!

18/01/2024

সফলতার দ্বারপ্রান্তে এসে যে মানুষটা হেরে যায়, সে মানুষটা জানে হেরে যাওয়ার ব্যথা কতটা গভীরে লাগে।

17/01/2024

প্রেমের প্রতি চরম তিক্ততা ও বিতৃষ্ণা নিয়েও বেশিরভাগ মানুষ নতুন করে প্রেমে পড়ে যায়।

এক রাজার এক চাকর ছিল। চাকরটা সবসময় যেকোন অবস্থাতেই রাজাকে বলত, “রাজা মশাই, কখনো মন খারাপ করবেন না। কেননা আল্লাহ যা করেন...
15/01/2024

এক রাজার এক চাকর ছিল। চাকরটা সবসময় যেকোন অবস্থাতেই রাজাকে বলত, “রাজা মশাই, কখনো মন খারাপ করবেন না। কেননা আল্লাহ যা করেন তার সবকিছুই নিখুঁত ও সঠিক।”

একবার তারা শিকারে যেয়ে নিজেরাই এক হিংস্র প্রাণীর আক্রমণের শিকার হলো। রাজার চাকর সেই প্রাণীকে মারতে পারলেও, ততক্ষণে রাজা তার একটা আঙুল খুইয়ে বসেছেন…. রাগে-যন্ত্রণায়-ক্ষোভে রাজা ক্ষিপ্ত হয়ে বলে ওঠে, “আল্লাহ যদি ভালোই হবে তাহলে আজকে শিকারে এসে আমার আঙুল হারাতে হতো না।”

চাকর বলল, “এতকিছুর পরও আমি শুধু আপনাকে এটাই বলব, আল্লাহ সবসময়ই ভালো ও সঠিক কাজই করেন; কোনো ভুল করেন না।”

চাকরের এই কথায় আরও ত্যক্ত হয়ে রাজা তাকে জেলে পাঠানোর হুকুম দিলেন…. এরপর একদিন রাজা আবার শিকারে বের হলেন। এবার তিনি একদল বন্য মানুষের হাতে বন্দি হলেন। এরা তাদের দেব দেবির উদ্দেশ্যে মানুষকে বলি দিত। বলি দিতে যেয়ে তারা দেখল যে, রাজার একটা আঙুল নেই। তারা এমন বিকলাঙ্গ কাউকে তাদের দেবতার উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করতে রাজি হলো না। তাই তারা রাজাকে ছেড়ে দিল! প্রাসাদে ফিরে এসে তিনি তার সেই পুরোনো চাকরকে মুক্ত করে দেওয়ার হুকুম দিলেন।

চাকরকে এনে বললেন, “ভাই, আল্লাহ আসলেই ভালো। আমি আজ প্রায় মরতেই বসেছিলাম। কিন্তু আঙুল না-থাকার কারণে প্রাণ নিয়ে ফিরে আসতে পেরেছি। “তবে আমার একটা প্রশ্ন আছে। আল্লাহ ভালো, এটা তো বুঝলাম। কিন্তু তাহলে তিনি আমাকে দিয়ে তোমাকে জেলে পুরলেন কেন?”

চাকর বললঃ “রাজামশাই, আমি যদি আজ আপনার সাথে থাকতাম, তাহলে আপনার বদলে আজ আমি কোরবান হয়ে যেতাম। আপনার আঙুল ছিল না,কিন্তু আমার তো ছিল। কাজেই আল্লাহ যা করেন সেটাই সঠিক, তিনি কখনো কোনো ভুল করেন না।”

জীবনের নানা দুঃখকষ্ট নিয়ে আমাদের শত অভিযোগ…… আমরা ভুলে যাই কোন কিছুই আপনা-আপনি হয় না, বরং সবকিছুর পেছনেই একটি নির্দিষ্ট কারণ আছে।

… আলহামদুলিল্লাহ্… ।

বন্ধুর প্রতিদান ☺️অনেক দিন আগের কথা। নীল আকাশের নিচে নীল সাগরের নীল পানিতে নীল জেলের বাস ছিল। তার নাম নীল কেন রাখা হয়েছে...
13/01/2024

বন্ধুর প্রতিদান ☺️

অনেক দিন আগের কথা। নীল আকাশের নিচে নীল সাগরের নীল পানিতে নীল জেলের বাস ছিল। তার নাম নীল কেন রাখা হয়েছে তা কেউ জানতনা। কিন্তু কাকতলীয় ভাবে নীল জেলের বেঁচে থাকার মাঝে প্রকৃতির কত নীলেরই সমাগম হয়েছিল।

ছোট্ট নীল জেলে প্রতিদিনই তার বাবাকে মাছ ধরতে সাহায্য করতে সাগরে আসত। সে খুব উদার ছিল। বাবার অলক্ষে অনেক বাচ্চা মাছকেই সে পানিতে ছেড়ে দিত। বাবার জালে আটকে থাকা মাছগুলোকে দেখে তার অনেক কষ্ট হত। কেমন ছট্ ফট্ করত ওগুলো।

একদিন হল কি, নীল জেলের বাবার জালে একটা কচ্ছপ আটকা পরল। কচ্ছপরা সব সময় ভান ধরে থাকতে পছন্দ করে। জালে আটকে যাওয়া কচ্ছপটিও মরার মত চুপটি মেরে রইল। নীল জেলের বাবা সেতিকে মরা মনে করে নৌকাতেই ফেলে রাখল। এদিকে কচ্ছপ ছানার যায় যায় অবস্থা। পানি ছাড়া আর কতক্ষণ বেঁচে থাকা যায়। সেদিন নীল আকাশের প্রখর সূর্যটা একটুকুও বিশ্রাম নিচ্ছিলনা।

প্রচণ্ড রোদে কচ্ছপ ছানার শরির শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাবার যোগার। কচ্ছপ ছানা দূর্বল হয়ে গেলেও বুদ্ধি লপ পায়নি। সে অনেকক্ষন ধরেই খেয়াল করছিল নীলের কান্ড কারখানা। সে বাবার জাল থেকে চুপ করে মাছ ছেড়ে দিচ্ছে। তাই সে মনে মনে চিন্তা করছিল, কখন সে নীলের চোখে পরবে।

বাবার সাথে মাছ সংগ্রহ করতে করতে নীল জেলে হাপিয়ে উঠেছিল। একটু বিশ্রাম নিবে বলে বসল। কিন্তু ভুল করে কচ্ছপ ছানাটির উপড়েই বসে পড়ল। ছোট্ট কচ্ছপ অনেক কষ্টে নড়ে উঠল। নীল ভয় পেয়ে গেল, তার নিচ থেকে কে নড়ছে? উঠে বসতেই দেখল, সে একটি ছোট্ট কচ্ছপের উপর বসে ছিল। কচ্ছপটির জন্য তার খুব মায়া হল। সে কচ্ছপটিকে আদরের সাথে হাতে নিল। মনে করেছিল কচ্ছপটি মারা গেছে। কিন্তু কচ্ছপটি তার খোলসের ভিতর থেকে মাথা বের করল, তা দেখে নীলের আনন্দ কে দেখে! সে নাচতে লাগল।

নীল হঠাৎ নাচা নাচি বন্ধ করে দিল। কারন কেউ তাকে ডাকছিল কিন্তু কে সে তা বুঝতে পারছিলনা। একসময় বুঝতে পারল তার হাতে থাকা কচ্ছপটি তাকে ডাকছে। কচ্ছপটি মাথা বের করে কাঁদো কাঁদো হয়ে বলল, “ও ভাই ছোট্ট জেলে, আমাকে পানিতে ছেড়ে দেওনা, আমি কচ্ছপদের কাছে ফিরে যাই”। নীলের খুব মায়া হল, সে তাকে পানিতে ছেড়ে দিল।

সন্ধ্যা বেলায় নীল সাগরের মাঝে প্রচণ্ড ঢেউ খেলতে লাগল। ঝড় উঠেছে কিন্তু নীলদের নৌকা তখনও পাড়ে আসতে পারেনি। একসময় নীলদের ছোট্ট নৌকাটা ঝড়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ভেসে থাকতে পারলনা। সেটি ডুবে গেল। বাবা নীলের হাত ধরে ছিল, ঢেউয়ের প্রকোপে হাত ছুটে গেল। নীল পানিতে তলিয়ে যেতে লাগল। সে দেখল পানির তলায় পানিগুলো কেমন ভেংচি কাটছে। তার দম বন্ধ হয়ে আসার জোগাড়।

ঠিক তখনই কিছু একটা তাকে পানির উপরে তুলে ধরল। নীল চেয়ে দেখল তাকে দুটি কচ্ছপ ভাসিয়ে ডাঙ্গায় নিয়ে যাচ্ছে। আর পাশ থেকে কানের কাছে চুপিচুপি কেউ বলে যাচ্ছে, “বন্ধু তোমায় প্রতিদান দিয়ে গেলাম”।

সুতা ছাড়া ঘুড়িবাবা তার ছেলেকে নিয়ে গেলেন ঘুড়ি উৎসবে। অনেক ঘুড়ি উড়ছে। ছেলেরও শখ হলো ঘুড়ি ওড়াবে। বাবা লাটাই সুতা আর ঘুড়ি ক...
12/01/2024

সুতা ছাড়া ঘুড়ি

বাবা তার ছেলেকে নিয়ে গেলেন ঘুড়ি উৎসবে। অনেক ঘুড়ি উড়ছে। ছেলেরও শখ হলো ঘুড়ি ওড়াবে। বাবা লাটাই সুতা আর ঘুড়ি কিনে দিলেন। ছেলে ঘুড়ি ওড়াতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পরে তার ঘুড়ি আকাশের অনেক উঁচুতে উঠে গেল। একটু পরেই ছেলে বলল, ‘বাবা, আমার মনে হয়, সুতা টেনে ধরে রাখার কারণে ঘুড়িটা আরও বেশি উঁচুতে উড়তে পারছে না। আমরা যদি সুতা কেটে দিই তাহলে ঘুড়িটা ছাড়া পেয়ে আরো অনেক ওপরে উঠে যেত। আমরা কি ঘুড়িটার সুতা কেটে দেব?’

ছেলের কথা শুনে বাবা ঘুড়ির সুতা কেটে দিলেন। ঘুড়িটা ওপরে উঠতে শুরু করল। দেখে ছেলেটি খুব খুশি হলো। কিন্তু একটু পরেই ঘুড়িটা গোত্তা খেতে খেতে নিচের দিকে নামা শুরু করল। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেটি পড়ে গেল একটি ভবনের ছাদে। ঘুড়ির এ অবস্থা দেখে অবাক হলো ছেলেটি। সে ঘুড়ির সুতা কেটেছিল যেন অনেক ওপরে উড়তে পারে। তা না হয়ে উল্টো এটা পড়ে গেল! সে বাবাকে জিজ্ঞেস করল, ‘বাবা, আমি ভেবেছিলাম, সুতা কেটে দিলে ঘুড়িটা মুক্তভাবে আরো ওপরে উড়তে পারবে। কিন্তু এটা পড়ে গেল কেন?’

বাবা ছেলেকে বুঝিয়ে বললেন, ‘শোনো, আমরা জীবনে যে উচ্চতায় বাস করি মাঝে মাঝে মনে হয়, কিছু একটা আমাদের টেনে ধরে রেখেছে। যে কারণে আমরা আরো উঁচুতে উঠতে পারছি না। আসলে সুতা ঘুড়িকে ওপরে উড়ে যেতে আটকে রাখে না। বরং বাতাস যখন কমে যায় কিংবা বেশি হয় তখনও ঘুড়িকে ওপরে ভেসে থাকতে সাহায্য করে। তুমি সুতার মাধ্যমে ঘুড়িকে ঠিকমতো ওপরে উড়তে সাহায্য করেছিলে। কিন্ত যখনই সুতা কেটে দিলে ওটা পড়ে গেল। কারণ তখন তোমার সুতার সাহায্য ঘুড়ি পায় নি।’

ছেলেটি তার ভুল বুঝতে পারল।

শিক্ষা:
অনেকেই মনে করে, পরিবার সমাজ বা ধর্মীয় বিধান তাদেরকে পরাধীন করে রেখেছে, তারা ইচ্ছামত কিছু করতে পারছে না, ইচ্ছেমত জীবনকে উপভোগ করতে পারছে না। কিংবা আরো বেশি উন্নতি করতে পারছেন না।

কিন্তু সময়ের ব্যবধানে ঠিকই বোঝা যায়, পরিবার সমাজ বা ধর্ম আসলে পরাধীন করে রাখার জন্য টেনে ধরে রাখে না। টেনে ধরে রাখে যাতে ভালভাবে উড়তে পারে। টেনে ধরে রাখে যাতে বিচ্ছিন্ন হয়ে হারিয়ে বা বিভ্রান্ত হয়ে না যায়। তাই সেই সুতার সম্পর্ক ছিন্ন করে সাময়িক বাতাসে ভেসে থাকা যায়। কিন্তু অল্প সময় পরেই তার পতন অনিবার্য। সব মুক্তিই মুক্তি নয়। কিছু মুক্তি বা স্বাধীনতার ফলাফল পতন।

আপনি নিজে বদলান আপনার চারপাশ বদলে যাবে...অনেক বড় এক কোম্পানী হঠাৎ করে ব্যবসায় লোকসান করে বসলো। এক দুপুরে সেই কোম্পানীর ক...
11/01/2024

আপনি নিজে বদলান আপনার চারপাশ বদলে যাবে...

অনেক বড় এক কোম্পানী হঠাৎ করে ব্যবসায় লোকসান করে বসলো। এক দুপুরে সেই কোম্পানীর কর্মচারীরা বাইরের ক্যান্টিনে লাঞ্চ করে ফেরার সময় অফিসের প্রবেশমুখে একটি নোটিশ দেখতে পেল।

নোটিশে লেখা ছিল,’আমাদের কোম্পানীর লোকসানের জন্য যে ব্যক্তিটি দায়ী যে গতকাল মারা গেছে। সেমিনার রুমে একটি কফিনে তার লাশ রাখা হয়েছে।

যে কেউ তা দেখতে চাইলে আমন্ত্রিত। ‘একজন সহকর্মীর মত্যুর খবর শুনে প্রথমে লোকেরা দুঃখ পেল। তবে এরপর তারা কৌতুহলী হয়ে উঠলো এই ভেবে যে আসলে কে হতে পারে সেই ব্যক্তি।

তারা সবাই সেমিনার রুমে এসে একত্রিত হলো,সবাই ভাবতে লাগলো,’আসলে কে সেই লোক যে আমাদের সাফল্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল? তবে সে যেই হোক, এখন অন্তত সে আর বেঁচে নেই।

একে একে তারা যখন কফিনের কাছে গেল এবং ভেতরে তাকালো হঠাৎ তারা কেমন যেন বাকশূন্য হয়ে গেল, হতভম্ভ হয়ে গেল। যেন তাদের খুব আপন কারো লাশ সেখানে রাখা ছিল।

কফিনের ভেতর আসলে রাখা ছিল একটা আয়না। যেই ভেতরে তাকিয়েছিলো সে তার নিজে চেহারাই দেখতে পাচ্ছিলো। আয়নার একপাশে একটা কাগজে লেখা ছিল, তোমার সাফল্যের পথে বাধা দিতে সক্ষম শুধুমাত্র একজনই আছে গোটা পৃথিবীতে, আর সে হচ্ছো ‘তুমি’ নিজে।

তুমিই সেই একমাত্র ব্যক্তি যে তোমার জীবন পরিবর্তন আনতে পারে, তোমাকে সুখী করতে পারে, তোমাকে সাহায্য করতে পারো,সুখী করতে পারো। তোমার জীবন তখন বদলে যায় না যখন তোমার অফিসের বস বদলায়,যখন তোমার অভিভাবক বদলায়, তোমার বন্ধুরা বদলায়, তোমার জীবন তখনই বদলায় যখন তুমি নিজে বদলাও।

তোমার সক্ষমতা সম্পর্কে তোমার নিজের বিশ্বাসের সীমাটা যখন তুমি অতিক্রম করতে পারো, শুধু তখনই তোমার জীবন বদলায়,পূরন হয় জীবনের লক্ষ্য গুলো। নিজের আলোয় আলোকিত করো চারপাশ।

10/01/2024

Don't Forget to Smile.

এক কথায় এত কিছু!!!শ্বশুরবাড়ি গিয়ে জামাই কোনো কথা বলে না। শালীরা-শালারা কত ঠাট্টা-তামাসা করতে আসে; সে কোনো উচ্চবাচ্য করে...
10/01/2024

এক কথায় এত কিছু!!!

শ্বশুরবাড়ি গিয়ে জামাই কোনো কথা বলে না। শালীরা-শালারা কত ঠাট্টা-তামাসা করতে আসে; সে কোনো উচ্চবাচ্য করে না।

তখন শ্বশুর গিয়ে জামাইয়ের বাপকে বলে, “দেখুন, আপনার ছেলে আমাদের বাড়ি এসে চুপ করে বসে থাকে। কোনো কথাবার্তা বলে না। এটা যেন কেমন কেমন লাগে। সবাই বলে জামাই বোকা।”

বাপ বলল, “আমার ছেলে তো বাড়িতে বেশ ভালোমতোই কথাবার্তা বলে! আচ্ছা, তাকে আমি বেশ করে ধমকিয়ে দিব।”

বাড়ি এসে বাবা ছেলেকে ডেকে বলল, “কিরে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে কথাবার্তা বলিস না কেন? সেখানে গিয়ে সকলের সঙ্গে আলাপ-সালাপ করবি। শালা-শালীদের সঙ্গে হাসি-তামাসা করবি। তবেই না লোকে বলবে, বেশ ভালো জামাই!”

ছেলে মাথা নত করে রইল। বাবা বুঝল, এবার ছেলে শ্বশুর বাড়ি গিয়ে তার উপদেশ মতো কাজ করবে।

ঈদের ছুটিতে জামাই শ্বশুরবাড়িতে এসেছে। এসে বৈঠক খানার এক কোণে চুপচাপ বসে আছে।

শ্বশুর এসে জিজ্ঞাসা করল, “কি বাবাজী! চুপ করে বসে আছ কেন? বাড়িতে সবাই ভালো আছে তো?”

জামাই উত্তর করল, “ভালো আর আছে কই? কয়েকদিন হল, আমার বাবার মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। হাতে একটা লাঠি নিয়ে যাকে দেখেন তাকেই মারতে আসেন।”

শ্বশুর বলল, “তবে তো খুব খারাপ কথা! আমি কালই তোমার বাবাকে দেখতে যাব।”

জামাই বলল, “শ্বশুর সাহেব! যাবেন যে, খুব সাবধানে যাবেন। একখানা লাঠি হাতে নিয়ে ঘুরাতে ঘুরাতে যাবেন। আমার বাবা যদি আপনাকে মারতে আসেন, লাঠি উঠিয়ে তাঁকে মারতে যাবেন! দুই একটা লাঠির ঘা মাথায় পড়লে বাবা শান্ত হয়ে যাবে। তারপর আর কিছু বলবেন না।”

শ্বশুর বলল, “আচ্ছা, ঠিক আছে, তাই করব। কাল সকালেই তোমার বাবাকে দেখতে যাব।”

জামাই শ্বশুরবাড়ি হতে ফিরে আসল। বাপ জিজ্ঞাসা করল, “কি রে, শ্বশুর বাড়ি গিয়ে এত তাড়াতাড়ি ফিরে আসলি যে?”

ছেলে বলল, “ফিরে না এসে উপায় কি? আমার শ্বশুরের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। যাকে দেখেন তাকেই লাঠি ঘুরিয়ে মারতে আসেন।”

বাপ বলল, “তবে তো খুব খারাপ খবর! কাল সকালে তোর শ্বশুরকে দেখতে যাব।”

ছেলে বলল, “আপনি যে যাবেন, খুব সাবধানে যাবেন। একখানা লাঠি ঘুরাতে ঘুরাতে যাবেন। আমার শ্বশুর যদি আপনাকে মারতে আসেন, লাঠির কায়েক ঘা তাঁহার গায়ে মারবেন, তিনি তখনই থেমে যাবেন। কিন্তু কয়েক ঘা না মারলে তিনি আপনাকে মারতেই থাকবেন। সাবধান! সঙ্গে লাঠি না নিয়ে যাবেন না।”

পরদিন সকালে দুই গ্রাম হতে বাপ আর শ্বশুর লাঠি ঘুরাতে ঘুরাতে বাহির হল। মাঝপথে এসে দুই বিয়াইয়ের সাথে দেখা হল।

শ্বশুর লাঠি উঁচিয়ে বলল, “এই!”

বাপ তেমনি লাঠি ঘুরিয়ে বলল, “এই!”

তারপর দুই বিয়াইতে লাঠি পেটাপেটি আরম্ভ হল। সে কি যেমন তেমন মারামারি! পাড়ার লোকেরা ছুটে এসে দুই বিয়াইকে আলাদা করে ধরে রাখল। তারপর বলল, “তোমাদের হল কি? দুই বিয়াইয়ের মধ্যে এমন ভাব-মহব্বত। আর এখন এইভাবে তোমাদের মারামারি করার কারণ কি?”

শ্বশুর তখন বলল, “কাল জামাইয়ের মুখে শুনলাম বিয়াই নাকি পাগল হয়ে গেছে। যাকে দেখে তাকেই মারতে আসে। আর লাঠি দিয়ে দুই এক ঘা মারলেই নাকি নীরব হয়ে যায়।”

বাপ বলল, “ওই শয়তান ছেলে বিয়াইয়ের বিষয়েও আমাকে এমন কথা বাড়ি এসে বলেছে।”

এখন এ-বিয়াই ও-বিয়াই একে অপরের সঙ্গে আলাপ করে সমস্ত জানতে পারল। বাপ বাড়ি ফিরে ছেলেকে ধমক দিয়ে বলল, “ওরে শয়তান, বেহায়া! তোর শ্বশুর সম্বন্ধে এমন মিথ্যা কথা আমাকে বলেছিলি কেন?”

ছেলে বিনীতভাবে উত্তর করল, “আপনি আমাকে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে কথাবার্তা বলতে উপদেশ দিয়েছিলেন, আমি সেখানে গিয়ে একটি মাত্র কথা বলেছি, তাতেই এত! আর অনেক কথা বললে না জানি কি হত?”

~জসীম উদ্দীন

09/01/2024

Don't Waste Time on Revenge

04/01/2024

মানুষ পরাজয়ের জন্য সৃষ্টি হয়নি। তাকে হয়তো ধ্বংস করা যায়, কিন্তু হারানো যায় না।

03/01/2024

সফল মানুষেরা কাজ করে যায়। তারা ভুল করে, ভুল শোধরায় কিন্তু কখনও হাল ছাড়ে না।

Address

New Elephant Road
Dhaka
NEWELEPHANTROADDHAKA-1205

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801939139091

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rajib Raj posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rajib Raj:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All