Osman Miji

Osman Miji প্রতিদিনের সেরা সংবাদ ও গুরুত্বপুর্ন তথ্য পেতে আমার ফেইজ এ লাইক দিয়ে সঙ্গে থাকুন। ধন্যবাদ

এই ছোট্র জীবনে যা কিছু পাওয়া, সবই তো প্রভুর দেওয়া। যা কিছু হারিয়েছি তা, সবইতো প্রভুরই চাওয়া
23/09/2022

এই ছোট্র জীবনে যা কিছু পাওয়া, সবই তো প্রভুর দেওয়া।
যা কিছু হারিয়েছি তা, সবইতো প্রভুরই চাওয়া

টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য টাইগারদের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। দলে নেই রিয়াদ, থাকছেন শান্ত ও সাব্বির।অভিজ্ঞতা বলতে শুধু সা...
14/09/2022

টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য টাইগারদের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। দলে নেই রিয়াদ, থাকছেন শান্ত ও সাব্বির।
অভিজ্ঞতা বলতে শুধু সাকিব আর সৌম্য।

চট্টগ্রামের রাউজানে বাজারের একটি হোটেলে বসলাম। লক্ষ্য ছিলো সিংগাড়া খাবো।  লোভে পড়ে খাই। আমি সব সময় হোটেল-রেস্টুরেন্টের এ...
12/09/2022

চট্টগ্রামের রাউজানে বাজারের একটি হোটেলে বসলাম। লক্ষ্য ছিলো সিংগাড়া খাবো। লোভে পড়ে খাই।

আমি সব সময় হোটেল-রেস্টুরেন্টের এক কোণায় গিয়ে বসি। একটু লুকিয়ে থাকার ইচ্ছে আরকি। আমি অবশ্যই অন্তর্মুখী মানুষ।

গতকাল কোণার টেবিল ফাঁকা না থাকায় ম্যানাজারের খুব কাছের একটি টেবিলে বসলাম। তার সব কথা শুনতে পাচ্ছিলাম।

একজন বয়োঃবৃদ্ধা ভিক্ষুক এলেন। কাতর কন্ঠে বললেন, "বাবা, খুব ক্ষুধা লেগেছে। কিছু খেতে দিতে পারো?"

ম্যানেজার একটা টেবিল দেখিয়ে বললেন, "ঐ জায়গায় গিয়ে বসেন খালা।"

তারপর চিৎকার দিয়ে বললেন, "খালাকে এক প্লেট খিচুড়ি দে।"

আমি মুগ্ধ হয়ে দেখছিলাম। ছোট্ট হোটেল। তেমন বেচাকেনা হয় বলেও মনে হলো না।

দুই তিন মিনিটের মধ্যেই আরো একজন বৃদ্ধা ভিক্ষুক ভিক্ষা নিতে এলেন। ম্যানেজার বললেন, "খাওয়া দাওয়া হয়েছে খালা?"

খালাকে নিশ্চুপ দেখে আগের খালার পাশের চেয়ারে বসালেন এবং তাকেও এক প্লেট খিচুড়ি দেওয়া হলো। দুই জন ক্লান্ত পরিশ্রান্ত বয়োঃবৃদ্ধাকে খেতে দেখে কী যে ভালো লাগছিলো!

এরপর আরো একজন বয়োঃবৃদ্ধা ভিক্ষুক এলেন। ম্যানাজারের সামনে দাঁড়ালেন। বললেন, "বাবা, ভিক্ষা করতে এসেছিলাম। তেমন ভিক্ষা পাইনি আজ। বাড়ি যাওয়ার ভাড়া নেই। ভাড়াটা দিতে পারো।"

ম্যানাজার বললো, "আমার তেমন বিক্রি হয়নি খালা। আপনি বরং একটু খেয়ে যান। দেখেন কেউ ভাড়াটা দিতে পারে কিনা।"

এতোক্ষণ যে বয়টি খাবার পরিবেশন করছিলো সে বললো, "খালা কয় টাকা ভাড়া লাগে বাড়ি যেতে?"

-১৫ টাকা বাবা।

হোটেল বয়টি পকেট থেকে ২০ টাকার একটা নোট বের করে খালার হাতে দিয়ে বললেন, "নেন, এটা রাখেন। একটু খিচুড়ি খেয়ে বাড়ি যান। আমি খিচুড়ি দিচ্ছি।"

হোটেল ম্যানাজার হাসতে হাসতে বললেন, "শালা যেমন ম্যানাজার, তেমন তার কর্মচারীরা! কেউ মানুষকে ফিরাতে জানে না।"

তারপর বললেন, "শোন, কোন ভিক্ষুক যেন খেতে এসে না ফিরে যায়। সবাইকে খাওয়াবি।"

আমি সব দেখছিলাম। মাথা নিচু করে বসে আছি। চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে। মনের ভেতর তোলপাড় চলছে।

ম্যানাজারকে এক সময় কাছে গিয়ে ফিসফিস করে বললাম, "ভাই, আপনার ঐ কর্মচারী ছেলেটি সম্পর্কে আমাকে একটু বলুন তো প্লিজ। কয় টাকা বেতন দেন ওকে।"

- ব্যবসা তো তেমন চলে না ভাই। সারাদিন হোটেল খোলা। রাত নয়টা পর্যন্ত। ওকে ১২০ টাকা দিই।

- বাড়িতে কে কে আছে ওর?

- কেউ নেই তেমন। মা মারা গেছে। বাবা আরেকটি বিয়ে করেছে। ওর নানা-নানি বয়স্ক হয়ে গেছে। কোন কাজ করতে পারে না। এই ছেলেটি কাজ করে নানা-নানিকে খাওয়ায়।

আমার কাছে এবার অনেক কিছু পরিস্কার হয়ে গেল। সারাজীবন ভালোবাসা, মায়া, স্নেহ বঞ্চিত বলেই, এই ছেলেটার হৃদয় ভালোবাসা আর মায়ায় পরিপূর্ণ।

ছোট্ট ছেলেটিকে কাছে ডাকলাম। বললাম, "লেখাপড়া করেছো?"

- না স্যার।

- ঢাকার দিকে কোন কাজ ম্যানেজ করে দিলে যাবা? একটু বেশি বেতনের?

- নানা-নানি চলতে পারে না। তাদের গোসল করার পানি তুলে দিতে হয়। টয়লেটের, অযুর। খাওয়ার রান্না করতে হয়। আমি এদের রেখে যেতে পারবো না স্যার।

আরো কিছুক্ষণ কথা বলে ফিরে এসেছি। মনটা কেমন ভার হয়ে আছে। ছেলেটা সারাদিন কাজ করে একশত কুড়ি টাকা পায়। তিন জন মানুষের সংসার। কীভাবে চলে! এর থেকে সে আবার অসহায়দের দান করে!

মন খারাপ হলে আমি আল-কুরআন খুলে বসি। আজও কুরআনুল কারীম খুলতেই সূরা আল-বাকারার একটি আয়াতে চোখ আটকে গেল। "এরা নিজেদের রিজিক থেকে অসহায়দের দান করে.. "

আমি আয়াতটির তাফসীর পড়া শুরু করলাম। সেখানে লেখা, "মানুষের এমন পরিমাণ দান করা উচিত, যাতে তার নিজের খাবারে টান পড়ে।"

মনের মধ্যে তোলপাড় হচ্ছে। নিজের খাবারে টান পড়া মানে, গোশত খেতাম, দান করার কারণে এখন মাছ খেতে হচ্ছে। দুই প্লেট ভাত খেতাম এখন এক প্লেট খেতে হচ্ছে।

কী অদ্ভুতভাবে আয়াতটি আমার কাছে খুলে যাচ্ছে! তাবুক যুদ্ধের সময় আল্লাহর রাসূল মুহাম্মদ(সাঃ) বললেন, "আজ কে বেশি দান করতে পারো দেখি?"

উসমান (রাঃ) একশত উট দিয়েছিলেন। উমর (রাঃ) তার সম্পদের অর্ধেক দিয়েছিলেন। আবু বকর (রাঃ) দিয়েছিলেন এক মুষ্টি খেজুর বা একটু যব জাতীয় কিছু আর তার বাড়িতে ঐটুকু সম্পদই ছিলো।

রাসূল (সাঃ) যা বলেছিলেন তার সারমর্ম হলো, আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) দানে প্রথম হয়েছে। সে তার সম্পদের শতভাগ দিয়েছে।

আমার চোখে ইসলামের ইতিহাসের সেই সোনালী দিন, আজকের ঐ হোটেল কর্মচারী আর আল-কুরআনের আয়াত "তারা রিজিক থেকে অসহায়দের দান করে" এই বিষয়গুলো এক অসহ্য ভালোলাগার এবং পরিতাপের বিষয় হয়ে উঠলো। কী করতে পারলাম জীবনে ভাবতে গিয়ে চোখ থেকে টপ টপ করে কয়েক ফোঁটা পানি পড়লো আল-কুরআনের পাতায়।

আমি তাড়াতাড়ি কুরআনুল কারীম বন্ধ করে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। আরশে আজীম থেকে আল্লাহ তায়ালাও নিশ্চয় আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। কোন কিছুই তো তার দৃষ্টির আড়ালে নয়।

- [সংগৃহীত]

একটা লোক প্রতিদিন এক বৃদ্ধার কাছ থেকে আপেল কিনে নিয়ে যেতো। আপেল কেনার পর লোকটি প্রতিদিনের মতো একটা আপেল বের করে বলতো, আপ...
05/09/2022

একটা লোক প্রতিদিন এক বৃদ্ধার কাছ থেকে আপেল কিনে নিয়ে যেতো। আপেল কেনার পর লোকটি প্রতিদিনের মতো একটা আপেল বের করে বলতো, আপনার আপেলগুলো আজও পানসে, একদম মিষ্টি না! এই নেন একটা খেয়ে দেখুন।
এই বলে নিজের কেনা আপেল থেকে একটা আপেল বৃদ্ধার দিকে বাড়িয়ে দেয়। বৃদ্ধা আপেলটা খেয়ে যে মাত্র বলবে মিষ্টি ঠিকঠাক আছে তখনি লোকটি চলে যায়।

লোকটির সাথে প্রতিদিনকার মতো আজকেও তার স্ত্রী আছে। হাঁটতে হাঁটতে স্ত্রী বলো, তুমি প্রতিদিন মিথ্যা বলো কেন? আমি আপেলগুলো খেয়ে দেখেছি! বেশ ভালো এবং মিষ্টি।

লোকটি বললো, আসলে আপেলগুলো মিষ্টি আমি জানি। কিন্তু তুমি দেখনি বৃদ্ধার চেহেরা! অনেক কষ্টে তার পেটের খাবার জোটে। আমি না হয় প্রতিদিন মিথ্যা বলে নিজের ভাগের একটা করে আপেল তাকে দিয়ে দেই।

এদিকে আপেল বিক্রি করা বৃদ্ধার পাশে বসেন এক তরকারি বিক্রেতা। তিনি প্রতিদিন এই ব্যপারটা লক্ষ্য করেন। আজকে হঠাৎ বৃদ্ধাকে বললেন, আমি প্রতিদিন লক্ষ্য করি আপনি ওই লোকটাকে নিদিষ্ট ওজনের চেয়ে একটু বেশি আপেল বাড়িয়ে দেন!

বৃদ্ধা হেসে বললো, আমি জানি সে প্রতিদিন আমাকে মিথ্যা বলে একটা খাইয়ে দিয়ে চলে যায়। সে মনে করেছে আমি তা বুঝিনা।
তার প্রতি ভালোবাসা রেখে আমার ওজনের পাল্লাটাও নিজে নিজে ঢলে পড়ে।

কিছু কিছু মায়া, মমতা, ভালোবাসাগুলো বর্ণনা করে বুঝানো যায়না। এগুলো টাকার পরিমাণেও মাপা যায়না। এগুলো শুধু অনুভব করা যায়।
এরকম আড়ালে আমরা অনেকেই অনেকের কেয়ার করি কিন্তু কেউ কাউকে বুঝতে দেইনা।
বেঁচে থাকুক আড়ালে ভালোবাসা গুলো ।

_সিগারেট হারাম.!❌খায় ডান হাতে•!                                    _পানি হালাল•!✅                                      ...
05/09/2022

_সিগারেট হারাম.!❌
খায় ডান হাতে•!

_পানি হালাল•!✅
খায় বাম হাতে•🚫

_বিয়ে হালাল•!🥰
করে অর্ধেক বয়স চলে গেলে•❌

_প্রেম হারাম•❌
করে বাচ্চা কাল থেকে‼️

_যৌতুক হারাম•❌
নেয় ওপেনে•‼️
দেন মোহর হালাল•✅
মাফ চায় গোপনে•🚫

এই হলো বর্তমান সময়ের অবস্থা।✅💔

__আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক।- আমিন

04/09/2022

আলহামদুলিল্লাহ 😍
আল্লাহ সুস্থ রেখেছেন

নারায়ে তাকবীর, আল্লাহু আকবার
09/02/2022

নারায়ে তাকবীর, আল্লাহু আকবার

31/01/2022

যাদের হৃদয়ে আছে আল্লাহর ভয়,তারা কভু পথ ভুলে যায়না।
আল্লাহর প্রেম ছাড়া এই ভুবনে, কারো কাছে কোনো কিছু চায়না।

10/01/2022

আপাতত বন্ধ হচ্ছেনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এইমাত্র পাওয়া। আজকের খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি।
#আজকের_খবর #করোনা_পরিস্থিতি

subscribe YouTube Channel: youtube.com/otvonlinebd

দেশে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলেও আপাতত বন্ধ হচ্ছে না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাসে পাঠদান করানো হবে।

রবিবার কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সভা সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি পাঠদান করানো হচ্ছে সেভাবে পাঠদান অব্যাহত থাকবে। ওমিক্রন পরিস্থিতি বিস্তার হলেও আপাতত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হবে না।

অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, বৈঠকে বিধিনিষেধসহ অনেক বিষয়েই আলোচনা হয়েছে।

এরমধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয়েছে। সবশেষে আপাতত বিধিনিষেধ এলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্রথমে এক সপ্তাহ দেখা হবে। ওই সপ্তাহের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তীতে করণীয় ঠিক হবে।

বৈঠকের সকল সিদ্ধান্ত নিয়ে সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি ব্রিফ হবে। সেখানে বিস্তারিত সকল কিছু জানানো হবে।

জানা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রেখে শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিনেশনের প্রতি জোর দেওয়া হবে। যারা টিকা নিয়েছে তারা সশরীরে ক্লাসে উপস্থিত হবে। যারা এখনো টিকা নিতে পারেনি তারা বাসায় বসে অনলাইনে ক্লাসে যুক্ত হবে।

মহিলাদের ডেলিভারিতে কেন পুরুষ ডাক্তার?             -------------আপনার, আমার মা -বোন -স্ত্রী-কন্যাদের দিকে কেউ তাকালে তার...
09/12/2021

মহিলাদের ডেলিভারিতে কেন পুরুষ ডাক্তার?
-------------
আপনার, আমার মা -বোন -স্ত্রী-কন্যাদের দিকে কেউ তাকালে তার চোখ উপড়ে ফেলার অবস্থা হয়। কিন্তু একজন ডাক্তার ই,সি,জি করার সময় নারীর বুকে হাত দিচ্ছে, আল্ট্রা করতে তল পেটে হাত দিচ্ছে। ডেলিভারি করার সময় লজ্জা স্থানে🤐🤐কিন্তু কেন? এর কি কোনো প্রতিকার নেই?প্রতিটা হাসপাতালের দিকে তাকালে দেখা যায় মহিলা রুগি সবচেয়ে বেশি ।
চিকিৎসার খাতিরে মা বোনেরা নিজের ইজ্জত আব্রু খুলে দেখাতে হচ্ছে একটা পরপুরুষ কে😥😥তাই মা-বোনদের ইজ্জত রক্ষার্থে মহিলাদের সকল প্রকার চেকআপ ও ডেলিভারি তে মহিলা ডাক্তার অতিব প্রয়োজন । সবাইকে সচেতন ও স্বোচ্ছার হওয়ার আহবান জানাই।

সংগৃহীত

08/12/2021

গানের গলা আসলেই সুন্দর।
#টাকলুমুরাদ
#টাকলামুরাদ

04/12/2021

কত নিকৃষ্ট মন মানসিকতা হলে একজন মন্ত্রি এধরনের অশ্লীল কথা বলে। এ কথা তোর মেয়ে নিয়ে বল টাকলা মুরাদ।
#টাকলুমুরাদ
#টাকলামুরাদ

simple studio setup for video create. Pray for me.. Thanks.. 😍😍😍
03/12/2021

simple studio setup for video create. Pray for me.. Thanks.. 😍😍😍

ছেলেটি জানে না যে নীচে একটি সাপ রয়েছে। মেয়েটিও জানে না যে ছেলেটির পিঠের ওপর একটি পাথর চাপ দিয়ে আছে।মেয়েটি ভাবছে, আমি নীচ...
30/11/2021

ছেলেটি জানে না যে নীচে একটি সাপ রয়েছে। মেয়েটিও জানে না যে ছেলেটির পিঠের ওপর একটি পাথর চাপ দিয়ে আছে।

মেয়েটি ভাবছে, আমি নীচে পড়ে যাচ্ছি এবং আমি বেয়ে উপরে উঠতে পারব না কারণ সাপটা আমাকে কামড়ে দেবে। কেন সে আরেকটু শক্তি দিয়ে আমাকে টেনে তুলছে না?

ছেলেটি ভাবছে, আমি খুবই ব্যথা অনুভব করছি। তথাপি আমি তাকে আমার সাধ্য মতো টেনে তুলছি। কেন সে নিজে চেষ্টা করে আরেকটু উঠছে না?

শিক্ষাঃ অপরপক্ষ কতোটা চাপে আছে তা আপনি কখনো জানবেন না, এবং আপনি কতোটা চাপে আছেন তা অপরপক্ষও কখনো জানবে না। এটাই জীবন, আপনার কাজ, পরিবার, অনুভূতি, বন্ধু যাই হোক না কেন একে অন্যকে বোঝার চেষ্টা করা উচিত। তাই ভিন্ন ভাবে ভাবতে শিখুন। একে অপরকে বুঝতে চেষ্টা করুন এবং সুসম্পর্ক গড়ে তুলুন।

সকল ভুল বোঝাবুঝির অবসান হোক, সুন্দর হোক সবার জীবন।

05/11/2021

আমি আমার ভাগ্যকে খুবই ভালোভাবে মেনে নিয়েছি এজন্যই আমি সুখি।
ভালোবাসার মানুষগুলো সবসময়ই ভালো থাকুক, এটাই প্রত্যাশা।

29/10/2021

ও ভাই! হাসতে হাসতে কাইন্দা দিসি😂😂😂

25/09/2021
19/09/2021

এভাবে সিগারেট খাইতে যাই কে কে ধরা পরছে। মেনশন দিয়ে ধরিয়ে দিন।

28/07/2021

লকডাউনে গ্রেফতার আর জরিমানার ছড়াছড়ি

28/07/2021

লক্ষ্মীপুরে করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ

মেয়েদের কাপড় শুকানোঃ➖➖➖➖➖➖➖➖মেয়েদের কাপড় শুকানো নিয়ে কিছু কথা বলবো। আমাদের সমাজে দেখা যায় অনেক আপু আছেন যারা গোসল করে তা...
28/07/2021

মেয়েদের কাপড় শুকানোঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖
মেয়েদের কাপড় শুকানো নিয়ে কিছু কথা বলবো। আমাদের সমাজে দেখা যায় অনেক আপু আছেন যারা গোসল করে তাদের কাপড় শুকাতে দেয় বাহিরে এবং ছাদের উপড়ে যেখান দিয়ে মানুষ চলাচল করলে দেখতে পায়। তাদের উদ্দেশ্যেই আজকের লিখা।
আমার মহান আল্লাহ্ মেয়েদের জন্য পর্দা ফরজ করেছেন "নারীদের চেহারার মধ্যে শুধু পর্দা না, নারীদের কাপড়ের মধ্যেও রয়েছে পর্দা। এমনকি নারীর নামের মধ্যে রয়েছে পর্দা।
অনেক মেয়ে আছে তারা গোসল করে তারা তাদের পায়জামার দুই পা ফাকাঁ করে বাহিরে শুকাতে দেয় "আরোও কামিজ শুকাতে দেয়" এমনকি অনেকেই ছোট্ট ছোট্ট জিনিস গুলোও শুকাতে দেয় "লজ্জার কথা যা বলতেও লজ্জা লাগে।"

একজন পরপুরুষ যদি আপনার পায়জামা, জামা, আরোও যা কিছু আছে যদি সে দেখতে পায় এবং সে যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয় তাহলে অবশ্যই তার মনের ভিতরে কুমন্ত্রনা সৃষ্টি হবে যদিও আপনাকে কোনদিন সে দেখে নাই। কিন্তু আপনার কাপড় দেখে সে উপলব্ধি করতে পারবে আপনার গঠন কেমন।
আর তার মনের ভিতরে যদি কুমন্ত্রনা সৃষ্টি হয় তার অন্তরে যদি যিনার প্রতি আকর্ষন তৈরী হয় তাহলে সেই ব্যক্তির আমলনামায় একটি চোখের যিনা কবিরা গুনাহ লিখা হয়। এমনকি আপনার আমলনামাও এক ভাগ গুনাহ লেখা হয়। কারণ এর জন্য আপনি দ্বায়ী। আর একটি কবিরা গুনাহই যথেষ্ট জাহান্নামে নেওয়ার জন্য।
পবিত্র কোরআনের ভিতরে মহান আল্লাহ্ তা 'য়ালা ইরশাদ করছেন "সামন্য বিন্দু পরিমাণ গুনাহ নিয়ে যদি কেউ কবরে আসে তাহলে কবরের মাটি তাকে ছাড় দিবে না।

তাই আপনারা গোসল করে কাপড় এমন জায়গায় শুকাতে দিবেন যেখানে কোন পরপুরুষ দেখতে না পায়। আর দয়াকরে ছোট্ট ছোট্ট জিনিস গুলো পরিবারের বাবা ভাই অর্থাৎ- যাদের সামনে আপনার যাওয়া বৈধ তাদের সামনেও রাখবেন না। এগুলো নিজের রুমের ভিতরে অথবা কাপড়ের নিচে শুকাতে দিবেন। লজ্জা ইমানের অংশ। যার লজ্জা নাই তার ইমানের মধ্যে কমতি আছে এটাই প্রমান করে।
আমার কোন কথায় কেউ খারাপ মনে করলে ক্ষমা করে দিবেন। যদি কেও সতর্ক হয় তাহলে হয়তো এই লিখাটি আমার/আপনার জন্য পরকালে মুক্তির জন্য উছিলাও হয়ে যেতে পারে ইনশাআল্লাহ্, আমীন ||

গরুর অন্ডকোষ/ বিচি বিক্রি হচ্ছে কোটি কোটি টাকাআগে কোরবানির পশুর হাড়, শিংসহ, নাড়িভুড়ি বর্জ‌্য হিসেবে ফেলে দেওয়া হতো। তবে,...
23/07/2021

গরুর অন্ডকোষ/ বিচি বিক্রি হচ্ছে কোটি কোটি টাকা

আগে কোরবানির পশুর হাড়, শিংসহ, নাড়িভুড়ি বর্জ‌্য হিসেবে ফেলে দেওয়া হতো। তবে, এখন সেগুলো আর ফেলনা নয়। রাজধানীতে কোরবানির পশুর উচ্ছিষ্টাংশের (হাড়, শিং, অণ্ডকোষ, নাড়ি-ভুড়ি, মূত্রথলি, পাকস্থলি, চর্বি) রমরমা ব‌্যবসা চলছে। কোটি কোটি টাকার বাণিজ‌্য হচ্ছে এসব দ্রব‌্যের।

বৃহস্পতিবার (২২ জুালাই) হাজারীবাগ ঘুরে দেখা গেছে, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করা পশুর হাড়, শিং, নাড়ি-ভুড়ি বিক্রির জন্য নিয়ে আসছেন পথশিশু, কসাই, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও ফেরিওয়ালারা। হাজারীবাগের হাড্ডিপট্টির বিভিন্ন দোকানে তা কেনাবেচনা হচ্ছে। ভেজা হাড়, মাথার হাড়, দাঁত বিক্রি হচ্ছে ৮-১৩ টাকা কেজি দরে। শুকনো হাড়ের কেজি ১৫ থেকে ২০ টাকা। প্রতি কেজি অণ্ডকোষ ২০ থেকে ৪২ টাকা, শিং ৪০ থেকে ৭০ টাকা, চর্বি ৩০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, হাড় ওষুধের ক্যাপসুলের কাভার, সিরামিক শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সারা বছর ধরে বিভিন্ন বাজার থেকে এগুলো সংগ্রহ করা হলেও সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় কোরবানির ঈদে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কারখানাগুলোতে প্রথমে হাড় শুকিয়ে গুঁড়ো করা হয়। হাড়ের গুঁড়ো ক্যাপসুলের আবরণ তৈরির কাজে ব্যবহার হয়। পাশাপাশি হাড় ও হাড়ের গুঁড়ো বিদেশে রপ্তানি করা হয়। গরু, মহিষ ও ছাগলের শিং ভারতে রপ্তানি হয়। শিং দিয়ে চিরুনি, বোতাম, এক্স-রে ফিল্ম, ক্যামেরার ফিল্ম, ঘর সাজানোর দ্রব্যসহ বিভিন্ন কারুপণ্য তৈরি করা হয়। সাবান তৈরিতে ব্যবহার হয় চর্বি। রক্ত শুকিয়ে মুরগি ও পাখির খাবার তৈরি করা হয়। মাথার হাড় মেলামাইন তৈরিসহ অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হয়।

হাজারীবাগের হাড্ডিপট্টিতে পশুর বর্জ্য কেনার জন্য ২০ থেকে ২৫টি দোকান আছে। গরু-মহিষের হাড় ছাড়াও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বিকিকিনি চলে এখানে।

হাড্ডিপট্টির দোকানি আব্দুর রহিম শুকুর রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘প্রতি টন হাড় ওষুধ কোম্পানির কাছে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকায় বিক্রি করা হবে। দেশে প্রায় ৫০টি ওষুধ কোম্পানি ও হারবাল প্রতিষ্ঠান প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ কোটি ক্যাপসুলের কাভার তৈরি করে। বেশকিছু কোম্পানি গুঁড়া করা হাড় থেকে ক্যাপসুলের কাভার তৈরি করে। এতে প্রতি মাসে বিপুল পরিমাণ পশুর হাড় প্রয়োজন হয়। জাপান, কোরিয়া, চীন, জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় খাদ্য সুসেড রুলসহ বিভিন্ন ধরনের খাবার পশুর অণ্ডকোষ দিয়ে তৈরি হয়। নাড়ি দিয়ে অপারেশনের সুতা, রক্ত দিয়ে পাখির খাদ্য, চর্বি দিয়ে সাবান তৈরি হয়। চট্টগ্রামসহ কয়েকটি জেলার ব্যবসায়ীরা অণ্ডকোষ কিনে বিদেশে রপ্তানি করেন।’

আরেক ব্যবসায়ী সবুজ হোসেন জানান, কোরবানির দিন তিনি হাড়, অণ্ডকোষ, রগ, শিং কিনেছেন আড়াই টন। এগুলো ব্যবসায়ীরা কিনে নিয়ে যাবেন। তারা এগুলো চীন, মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে রপ্তানি করবেন।

তিনি আরও জানান, গরুর অণ্ডকোষ সংগ্রহের পর এগুলো রোদে শুকানো হয়। অনেকে সেসব হিমাগারে রাখে। সারা দেশ থেকেই বিক্রির জন্য এগুলো ঢাকায় আসবে। প্রতি মণ গরু ও মহিষের অণ্ডকোষ (শুকনো) ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। ঢাকা, চট্টগ্রাম, যশোর, বরিশাল, রাজশাহীসহ বড় শহরগুলো থেকে এসব কিনে এনে প্রক্রিয়াজাত করা হয়। প্রতিটি অণ্ডকোষের রপ্তানিমূল্য ৪ থেকে ৬ ডলার। একটি ভুড়ির দাম ১০ থেকে ১২ ডলার।


বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুর ও পুরান ঢাকায় বেশ কয়েকটি ডাস্টবিন থেকে কয়েকজনকে হাড়, শিং ও নাড়ি সংগ্রহ করতে দেখা গেছে। তাদের মধ্যে একজন রবীন। তিনি ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নতা কর্মী।

রবীন বলেন, ‘প্রতি বছরের মতো এবারও হাড়, মাথাসহ পশুর বর্জ‌্য সংগ্রহ করেছি। কেউ বিক্রি করলে তাও আমি কিনে নিই। পরে তা হাজারিবাগে বিক্রি করি।’

জানা গেছে, সারা দেশে হাড় গুঁড়ো করার ৩০-৩৫টি কারখানা আছে। রাজধানীর হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর ছাড়াও হাড় ভাঙার কারখানা আছে যাত্রাবাড়ী এলাকায়। চট্টগ্রামের কালুরঘাট শিল্প এলাকায় গড়ে উঠেছে চারটি হাড়ের কারখানা। খুলনা মহানগরীর লবণচরা এলাকায় রূপসা নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে উঠেছে তিনটি হাড় কারখানা। এছাড়া, সৈয়দপুর, বরিশাল, যশোরসহ দেশের বিভিন্ন জেলা শহরেও এখন হাড়ের কারখানা গড়ে উঠেছে।


মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর দেশব্যপী ৯৪ লাখ ৫০ হাজার পশু কোরবানি হয়েছে। এর মধ্যে গরু প্রায় ৫৪ লাখ ৫০ হাজার। ছাগল, ভেড়া ও মহিষ প্রায় ৪০ লাখ। চলতি বছরেও প্রায় একই পরিমাণ পশু কোরবানি হবে। গরুপ্রতি গড়ে ১৫ কেজি করে হাড় হলে ৫০ লাখ গরু থেকে ৭ কোটি ৫০ লাখ কেজি হাড় হওয়ার কথা। ৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলে এসব হাড়ের দাম হয় ৬০ কোটি টাকা। যদিও সব গরুর হাড়ই যে বিক্রি করা হচ্ছে, তা নয়।

গরু–মহিষের হাড়, শিং দিয়ে বোতাম তৈরি করছে নীলফামারীর সৈয়দপুরের অ্যাগ্রো রিসোর্স কোম্পানি লিমিটেড। তারা জার্মানি, স্পেন, চীনে বছরে ২০ কোটি টাকার হাড় ও শিংয়ের বোতাম রপ্তানি করে। এসব বোতাম শার্ট, কোট, প্যান্ট, সাফারিসহ বিভিন্ন পোশাকে ব্যবহার করা হয়। ছোট পরিসরে শুরু করা কোম্পানিটির এখন তিনটি কারখানা। মোট ৩২ কোটি টাকার বিনিয়োগ থেকে তারা বছরে বোতাম রপ্তানি করে ২০ কোটি টাকার।

ঢাকা মেট্রোপলিটন মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম বলেন, ‘পশুর হাড়, শিং, চামড়া, ভুড়ি, অণ্ডকোষ, মূত্রথলি, চর্বি, রক্ত সবই রপ্তানিযোগ্য। অধিকাংশই রপ্তানি হয় চীন, মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে। হাড় ও শিং ফেলে না দিয়ে সেগুলো আড়তে বিক্রি করা যেতে পারে। এতে এসব অপ্রচলিত পণ্যের বাজার সম্প্রসারিত হবে।’

কোরবানির মাংসে হাসি ফুটুক অনাহারির মুখে। এই পবিত্রতা পৌছে যাক সকলের ঘরে। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে প্রতিটি পরিবারে অন্তত ...
21/07/2021

কোরবানির মাংসে হাসি ফুটুক অনাহারির মুখে। এই পবিত্রতা পৌছে যাক সকলের ঘরে। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে প্রতিটি পরিবারে অন্তত একবেলার মাংস পৌছে দেওয়া সামর্থবানদের কর্তব্য।

বিবেক কে সুস্থ রাখুন:🙏★৩০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ক্রিকেট খেলতে পারি, কিন্তু এসি ছাড়া তারাবীহ নামাজ পড়তে পারি না!★রেস্টুরেন...
20/07/2021

বিবেক কে সুস্থ রাখুন:🙏

★৩০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ক্রিকেট খেলতে পারি,
কিন্তু এসি ছাড়া তারাবীহ নামাজ পড়তে পারি না!

★রেস্টুরেন্টে খেয়ে ওয়েটারকে ১০০ টাকা বকশিস দিতে পারি,
কিন্তু রেস্টুরেন্টের সামনে রৌদ্রে দাড়িয়ে থাকা ভিক্ষুকটিকে ১০ টাকা দিতে পারি না!

★ বাড়ির দারোয়ান কে ৭ হাজার টাকা বেতন দিতে পারি,
কিন্তু মসজিদের ইমাম সাহেবের ১০০ টাকা বেতন দিতে পারিনা!

★ঈদের শপিং এ নিজের বাচ্চার জন্য ১০ হাজার টাকা বাজেট রাখতে পারি,
কিন্তু বাড়িতে কাজের মেয়েটির জন্য ১ হাজার টাকা বাজেট রাখতে পারি না!

★শপিং মলে মানসম্মানের ভয়ে দরাদরি না করে ১ হাজার টাকার জিনিস দেড় হাজার টাকায় কিনতে পারি,
কিন্তু তরকারি বাজারে ৩০ টাকার টমেটো ৩২ টাকা চাইলেই বিক্রেতাকে মেরে বসি!

★২০০ টাকার বাস ভাড়া ২০০০ টাকা দিয়ে কার নিয়ে যেতে পারি,
কিন্তু রিক্সাওয়ালা ১০ টাকার ভাড়া ১৫ টাকা চাইলেই থাপ্পর দিতে দেরি করি না!

★শরীর পরিস্কার রাখার জন্য হাজার টাকার সাবান/ ফেইসওয়াস ব্যবহার করতে পারি,
কিন্তু সম্পদ পরিস্কার/পবিত্র করার জন্য দরিদ্রকে
যাকাত দিতে পারি না!

👉 কোথায় মানবতা, কোথায় মনুষত্ব❓

(সংগৃহীত)

17/07/2021

Biggest tortoise on sea. Under water beauty.

Address

Dhaka
1217

Telephone

+8801867902062

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Osman Miji posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Osman Miji:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Dhaka media companies

Show All