30/06/2024
দুশো বছর আগে ফরাসি দেশের একজন ডাকসাইটে লেখক জুল ভের্ন (ফেব্রুয়ারি ৮, ১৮২৮ মার্চ ২৪, ১৯০৫) তাঁর মধুনির্ঝরা কলমে কল্পবিজ্ঞানের যেসব মহাশ্চর্য জমজমাট কাণ্ডকারখানা দেখিয়েছেন, বিশ্বসাহিত্যে তার তুলনা নেই। প্রায় সব ভাষাতেই জুল ভের্ন-এর গ্রন্থের অনুবাদ বেরিয়েছে। ২০১৩ সালের ইউনেস্কোর দেওয়া তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে যে, পৃথিবীতে জুল ভের্ন-এর গ্রন্থগুলির অনুবাদের স্থান দ্বিতীয়, আগাথা ক্রিস্টির পরেই।
জুল ভের্ন-এর বিজ্ঞান-সাহিত্য ঠিক কোন্ ধরনের রচনা তা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। কারও মতে এগুলি হল সায়েন্স ফিকসন (বিজ্ঞানভিত্তিক কাহিনি) আবার কেউ বললেন, এসব লেখাকে বলা যায় সায়েন্স ফ্যান্টাসি (কল্প-বিজ্ঞান)।
জুল ভের্নকে বলা যায় আধুনিক কল্পবিজ্ঞানের প্রপিতামহ, দ্য গ্রেট গ্র্যান্ড ফাদার। স্যার উইলিয়াম ক্রশ যেমন বিজ্ঞানের কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করেই উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে পরমাণুর যমজ বা আইসোটোপের সম্ভাবনার কথা বলেছিলেন, ঠিক তেমনই আর কী। বিজ্ঞানের অন্তর্নিহিত সত্যকে জুল ভের্ন সাদরে আলিঙ্গন করেছেন পরম মঙ্গলে ও মাধুর্যে, পাঠককে সঙ্গে নিয়ে উধাও হয়েছেন এক অনির্বচনীয় স্বপ্নলোকে, তাঁর চিত্তে স্পর্শ করেছেন এক অপরূপ, স্নিগ্ধ সমুজ্জ্বল প্রগাঢ় প্রশান্তি। জুল ভের্ন-এর লেখা তখন হয়ে উঠেছে স্তব্ধ রাত্রির সুষমার মতো, ছন্দোবদ্ধ কবিতার মতো সুন্দর।
জুল ভের্ন সমগ্র
অনুবাদ
অদ্রীশ বর্ধন
১ম খন্ড ৬০০
2য় খন্ড ৭০০
৩য় খন্ড ৭০০
৪র্থ খন্ড ৭০০
লালমাটি প্রকাশন
৩ শ্যামাচরণ দে স্ট্রীট, কলেজস্ট্রীট কলকাতা - ৭৩
অনলাইনে সংগ্রহ করতে হোয়াটসঅ্যাপ করুন ৯১৪৩২২৯৫৮৫ ( বর্ণবইমহল ) নাম্বারে।