অনেকেই জিজ্ঞেস করছেন যে এতোগুলো প্রি-বুক করা বইয়ে শীর্ষেন্দুবাবু স্বাক্ষর করবেন কিনা। তাই আবার রইলো শীর্ষেন্দুবাবুর এই ভিডিও। পাশাপাশি বলি, যেই মুহূর্তে একটা নির্দিষ্ট সংখ্যা প্রি-বুকের পর লেখক নিজে বলবেন আর স্বাক্ষর করবেন না তখন আর এই বিজ্ঞাপনও রাখবো না। ততক্ষণ অবধি যারা প্রি-বুক করবেন তারা অবশ্যই তাঁর স্বাক্ষর পাবেন। আমরা নিয়মিত লেখকের সঙ্গে কথাবার্তায় আছি। নীচে রইলো শীর্ষেন্দুবাবুর 'বৈঠকী' বইটি প্রি-বুক অফার।
*****************
শুরু হয়ে গেছে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখা 'বৈঠকী'-র বইটির প্রি-বুকিং। প্রি-বুকিংয়ে থাকছে লেখকের স্বাক্ষর। নীচে রইলো সমস্ত ডিটেইলস।
১. প্রত্যেকটা প্রি-বুক কপিতে থাকবে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের স্বাক্ষর। কোনো ফ্যাক্সিমিলি নয়। লেখক ৮৮ বছর বয়সে প্রত্যেকটা প্রি-বুক কপিতে অটোগ্রাফ দেবেন। নিজের আত্মজীবনীমূলক এই বইয়ে থাকছে শীর্ষ
কি কি থাকছে বৈঠকী তে??
শীর্ষেন্দু বাবুর লেখা দুটো আত্মজীবনীমূলক রচনা, সাংবাদিক হিসেবে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের বেশ কিছু অপ্রকাশিত এক্সক্লুসিভ ইন্টারভিউ, রয়েছে শীর্ষেন্দু বাবুর লেখা বেশ কিছু স্মৃতি কথা এবং আরো আরো অনেক কিছু। আজ থেকে শুরু করে বই রিলিজ অব্দি আমরা সেই সমস্ত কনটেন্ট একটু একটু করে নিয়ে আসব।
আপাতত প্রি বুকিং চলছে এবং যারা যারা এই বই বুকিং করবেন শুধুমাত্র তাদের জন্য থাকবে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের সই করা এই বইটি।
প্রীবুকিং লিংক থাকছে কমেন্টে।
আজ শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের জন্মদিন। আজকেই প্রকাশক হিসেবে আমাদের বই 'বৈঠকী'-র প্রি- বুক শুরু হল। পাঠকদের জন্য 'স্মেল অব বুকস' নিয়ে এলো এক ঝুড়ি উপহার।
১. প্রত্যেকটা প্রি-বুক কপিতে থাকবে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের স্বাক্ষর। কোনো ফ্যাক্সিমিলি নয়। লেখক ৮৮ বছর বয়সে প্রত্যেকটা প্রি-বুক কপিতে অটোগ্রাফ দেবেন। নিজের আত্মজীবনীমূলক এই বইয়ে থাকছে শীর্ষেন্দুবাবুর নানা অজানা কাহিনি।
২. প্রি-বুক কপিতে থাকছে আকর্ষণীয় ২৫% ছাড়।
৩. থাকছে আকর্ষণীয় একাধিক বুকমার্ক
৪. থাকছে আকর্ষণীয় একটি সংগ্রহযোগ্য পোস্টার।
কিভাবে প্রিবুক করবেন?
সরাসরি নীচের লিঙ্কে গিয়ে প্রি-বুক করতে পারেন। অথবা 6291935896 নম্বরে WhatsApp করে প্রি-বুক করতে পারেন।
বইটি এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে উদবোধন হবে। প্রি-বুক কপি পাঠানো শুরু হবে ডিসেম্বরের ১ তারিখ থেকে।
https://bit.ly/Boithoki
পাঠক হিসেবে শাহযাদ ফিরদাউস এর সঙ্গে পরিচয় বছর কয়েক আগে। "শাইলকের বাণিজ্য বিস্তার", "ব্যাস", "প্লেগ", "আলতামাস" বা সাম্প্রতিককালের "অধিবাস্তব স্বীকারোক্তি" পড়ে যত না বেশি মুগ্ধ হয়েছি তার থেকে বেশি শিউরে উঠেছি ফিরদাউস এর দগদগে গদ্যবোধের সাথে পরিচিত হয়ে। খুব অবাক হয়েছি লেখকের এপার বাংলায় জনপ্রিয়তার অভাব নিয়ে। এটা মানতেই হবে যে শাহজাদ ফেরদাউসের একটি niché পাঠক গোষ্ঠী আছে এবং এটাও সত্যি যে বাংলাদেশে তার অসম্ভব জনপ্রিয়তা। তাহলে কেন এপার বাংলায় সাম্প্রতিক কালের সাহিত্যগোষ্ঠীগুলোতে এত কম আলোচিত হন শাহযাদ।
যার সম্বন্ধে রাজা মিত্র বলেছেন "ঔপন্যাসিক হিসেবে আমিই প্রথম বলেছিলাম, খুব জোর গলায়, আমার খুব যারা ঘনিষ্ঠ বন্ধু আজও, তাদেরকে, যে শাহযাদ ফিরদাউস প্রায় কামু বা কাফকার সমকক্ষ লেখক" কেন তিনি আজও এত স্বল্প পরিচিত বর্তমান বাংলার পাঠককুলের কাছে??
এর উত্