AG Bharat/एजी भारत/এজি ভারত

  • Home
  • India
  • Ghatal
  • AG Bharat/एजी भारत/এজি ভারত

AG Bharat/एजी भारत/এজি ভারত অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার সংবাদ পেতে চোখ রাখুন

একটা মামুলি কিন্তু অত্যন্ত জরুরি পোস্ট... নতুন হাওড়া মেট্রো স্টেশনে প্রতিদিন অজস্র মানুষের সমাগম হচ্ছে। রেগুলার ইন্টারভ্...
29/03/2024

একটা মামুলি কিন্তু অত্যন্ত জরুরি পোস্ট...
নতুন হাওড়া মেট্রো স্টেশনে প্রতিদিন অজস্র মানুষের সমাগম হচ্ছে। রেগুলার ইন্টারভ্যালে কাতারে কাতারে মানুষ বেরিয়ে আসছেন মেট্রোর গঙ্গার নীচের জার্নি উপভোগ করে। তাদের সিংহভাগ পুনরায় হাওড়া স্টেশনে প্রবেশ করছেন শহরতলীর লোকাল ট্রেন ধরবেন বলে। সমস্যার সূত্রপাত এখানেই। এদের মধ্যে অনেকেরই সাথে শহরতলীর লোকাল ট্রেনে চড়ার টিকিট থাকছে না। অনেকেই অজান্তে এবং অসাবধানতার জন্য স্টেশনের মধ্যে দিয়ে হেঁটে গিয়ে তারপরে শহরতলীর ট্রেনের টিকিট কাটছেন। এই দূরত্ব টুকু পেরোতে গিয়ে বহু মানুষ টিকিট পরীক্ষককে বৈধ টিকিট দেখাতে পারছেন না। তাদের অবগতির জন্য জানাই...নীচে হাওড়া মেট্রো স্টেশনের ভিতর যেখানে টিকিট কাউন্টার আছে, তার কাছেই পূর্ব রেলওয়ে শহরতলীর সব স্টেশনে যাওয়ার টিকিট কাউন্টার খুলেছে। সুতরাং আপনারা পাতাল থেকে মর্ত্যে আগমনের আগেই সেই বৈধ টিকিট পেয়ে যাবেন। এতে অনভিপ্রেত সমস্যায় পড়তে হবে না। ধন্যবাদ। 🙏
>>> পোস্ট সংগৃহীত ,
>> ইচ্ছে হলে কপি করতেই পারেন ,
>> অনুমতি নিষ্প্রয়োজন 🙏

08/01/2024

Urgent AB+ গ্ৰুপের রক্তের প্রয়োজন। যদি কোন সহৃদয় ব্যক্তি এই গ্রুপের রক্ত দান করতে ইচ্ছুক হন, তাহলে নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন। - 9749254690

01/01/2024

12839 হাওড়া চেন্নাই মেল Railway টিকিট পরীক্ষকের দাদাগিরি।
টিকিট পরীক্ষক পরিযায়ী শ্রমিকদের কাছ থেকে জোর পূর্বক টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা। )BALASORE JAJPUR LOCATION )

01/01/2024
07/10/2023

পাঁশকুড়া ক্যানেল বাঁধ ভেঙে নদীর জল ঢুকছে NH -6 রাস্তার উপরে । এই বন্যার জলে প্লাবিত‌ ধর্মপুর, পশ্চিম নেকড়া ,লালচক ইত্যাদি গ্রাম ।

৬০ নং জাতীয় সড়কে খড়্গপুর এবং মেদিনীপুরের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী দেশপ্রাণ বীরেন্দ্র শাসমল সেতুতে (মোহনপুর ব্রিজ) লোড টেস্ট...
16/08/2023

৬০ নং জাতীয় সড়কে খড়্গপুর এবং মেদিনীপুরের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী দেশপ্রাণ বীরেন্দ্র শাসমল সেতুতে (মোহনপুর ব্রিজ) লোড টেস্টিংয়ের কারণে ১৭ ই অগাস্ট রাত ১১ টা থেকে ২১ শে অগাস্ট রাত ১১ অবধি সমস্ত রকম যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।
পায়ে হেঁটেও পেরোনো যাবেনা।
ধর্মা, ভাদুতলা, চৌরঙ্গী, মেচগ্রাম থেকে ট্রাফিক ডাইভার্সন হবে।

Ghatal Kushpata 17 no word. Electric er tar chire pore ache.
15/05/2023

Ghatal Kushpata 17 no word.
Electric er tar chire pore ache.

16/04/2023

পয়লা বৈশাখ ১৪৩০
দিবাকর সী

কে তুমি জানি না আমি ,
জীবনের যত ক্লেদ মেখে
পুরাতন পাপ যত আছে -
সবই তো রয়ে গেছে আজও ভার হয়ে।
নুতন গণনা ব'লে কি আর আছে বলো ,
ভূলে যাবে রাগ অভিমান ।

কে আর জোগাবে প্রেম দিয়ে
হৃদয়ের যত ক্ষত, যত ঘৃণা,
হিংসা বা কোলাহল যত-
মুছে দেবে সব যা প্রসন্নতা ভাঙে ?

তুমি কি ভোরের পাখি হয়ে
এনে দেবে প্রসন্ন সকাল যথারীতি !

12/04/2023

Mirik

-----------------পেলেন ১৫ জন,দাবী নেই ১৮জনের -----                                যশোড়া মানব বিকাশ কেন্দ্রের অভিযান "ছা...
13/03/2023

-----------------পেলেন ১৫ জন,দাবী নেই ১৮জনের -----

যশোড়া মানব বিকাশ কেন্দ্রের অভিযান

"ছাত্র-ছাত্রীদের কোন জাত নেই, তারা একটাই জাতি তারা ছাত্র ছাত্রী।তাদের পরিবার হলো প্রথম ইউনিভার্সিটি। সেখানে বাবা-মা হলেন চ্যান্সেলর ,ভাইস চ্যান্সেলর পৃথিবীতে এর চেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান আর নেই। প্রতিটি ছাত্র ছাত্রীকে ,প্রতিটি মানুষকে, এই পরিবার থেকেই জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাগুলি পেতে হয়।" এক ঝাঁক ছাত্র-ছাত্রী দেখে বক্তা বলতে থাকলেন," ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে রয়েছে প্রচন্ড আত্মশক্তি, সেই শক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। আর বড় হতে গেলে চাই একাগ্রতা, সততা আর স্বপ্ন ।এই স্বপ্ন নিয়ে প্রতিটি ছাত্রছাত্রীকে এগোতে হবে। থেমে যাওয়া চলবে না।" এরকম আরো অজস্র অনুপ্রেরণা মূলক কথা ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বললেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অশোক রাউত ।তিনি ছাত্রদের উদ্দেশে বললেন " তোমরা ছাত্র-ছাত্রীরা ছাড়া পৃথিবীর জয় বৃথা"!
অশোক কুমার রাউত জার্মানিতে থাকেন তিনি কয়েকদিনের জন্য দেশে ফিরেছেন। হাইটেক আমেরিকান কর্পোরেট রিসার্চ অ্যান্ড নিউ পিডিটি নামে এক গবেষণা সংস্থার সহ-সভাপতি পদে নিযুক্ত অশোক রাউত আরো অনেক বলতে চাইলেন কিন্তু বলা গেল না সময়ের অভাবে ।

আজ ১২ মার্চ ২০২৩ স্থান :পাঁচবেড়িয়া রামচন্দ্র স্মৃতি শিক্ষামন্দির। যশোড়া বিদ্যাসাগর মানব বিকাশ কেন্দ্রের উদ্যোগে ও ব্যবস্থাপনায় একাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের জন্য পুস্তক দানের সভা হয়ে গেল। এই সভায় ১৫ জন ছাত্রছাত্রীদের প্রত্যেককে তিন হাজার টাকা মূল্যের বইদান করা হয়েছে । অবশ্যই সংস্থাটি তেত্রিশ জনকে বই দিতে চেয়েছিলেন কিন্তু ১৮ জন কে বই দেওয়া যায়নি, তাদের স্কুল নাম পাঠাতে পারেনি। অবশ্য কোন কোন স্কুল বলছে "তাদের ক্লাসে গরীব ছেলে নেই"।
উল্লেখ করা দরকার যে ,যশোড়া মানব বিকাশ কেন্দ্র মহকুুমায় একটিমাত্র সংস্থা, যারা ভাবে ; মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হলেই একাদশ শ্রেণীর দুঃস্থ ও মেধাবী ছাত্র ছাত্রীদের হাতে বই তুলে দিতে হবে , না হলে তারা পিছিয়ে পড়বে। এই একটি মাত্র কারনেই তারা বই দিয়ে থাকেন। অবশ্য বেদনার কথা অধিকাংশ বিদ্যালয়গুলি সহযোগিতা করতে পারেনি।

পাঁচবেড়িয়া হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস মাইতি বললেন ,"ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনার সঙ্গে আদর্শ মানুষ হতে হবে, এজন্য মা বাবার ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ হতে হবে।" ডঃ শচীনন্দন সাউ বলেছেন, "পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেওয়ার মানসিকতা ও দরকার। এই না হলে সমাজের অগ্রগতি ব্যাহত হয়।''

পাঁশকুড়া বার্ডলিবার্ট, পাটনা শ্যামসুন্দরপুর স্কুল ,কলোড়া, শ্রীরামপুর ,গৌরা, সোনামুই হাইস্কুলের শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন । সংস্থার সম্পাদক ও গবেষক অশোক পাল জানান, একাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার পর দেওয়া হবে দ্বাদশ শ্রেণীর বই। গতবারে যারা পেয়েছেন তারাই পাবেন বারো ক্লাসের বই। যিনি নিঃশব্দে সব কাজ করে দেন সহ প্রধান শিক্ষক অরূপ মাইতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সম্পাদক শ্রী পাল‌।
সভায় সভাপতিত্ব করেছেন দরদী সমাজসেবী ও পাঁচবেড়িয়া রামচন্দ্র স্মৃতি শিক্ষা মন্দিরের পরিচালন কমিটির সভাপতি সদানন্দ সামন্ত। এছাড়াও উদ্যমী উপপ্রধান সুকুমার জানা উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী সংগীত পরিবেশন করেছেন তপন কুমার ছাতিক। সম্প্রীতি ভৌমিক সমাপ্তি সংগীত গেয়েছেন। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেছেন মধুসূদন সাউ। শিক্ষক সুশান্ত কুমার ধাড়া, শিক্ষক নিখিলেশ ঘোষ , সুর্য কুমার মাঝি,কমললোচন প্রধান,আবির পাল, কোষাধ্যক্ষ শান্তনু পাত্র প্রমুখ হৃদয়বান শিক্ষক ও ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন। ঠিক মধ্যাহ্ণে শেষ হয় সভা।

নিচে তারই কিছু খন্ড চিত্র দেওয়া হলো

02/03/2023

তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের গেরুয়া ঝড়ের প্রভাব পড়লো ঘাটালের ভারতীয় জনতা পার্টির কার্যকর্তাদের ওপর।

একই দিনে পাঁশকুড়াতে জোড়া আত্মহত্যা, এলাকায় চাঞ্চল্য,তদন্তে পাঁশকুড়া থানার পুলিশ.....প্রেমে আঘাত পেয়ে ভোর রাতে গলায়...
27/02/2023

একই দিনে পাঁশকুড়াতে জোড়া আত্মহত্যা, এলাকায় চাঞ্চল্য,তদন্তে পাঁশকুড়া থানার পুলিশ.....
প্রেমে আঘাত পেয়ে ভোর রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা কেশাপাট অঞ্চলের বারুইপুর গ্রামের এক যুবকের.....
পাঁশকুড়ার নারান্দায় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর অস্বাভাবিক মৃত্যু,বাড়ি থেকে উদ্ধার হল ঝুলন্ত দেহ...

বিশ্ব হিন্দু পরিষদ সেবা বিভাগের পক্ষ থেকে ১১ নং অঞ্চলের শ্যামসুন্দরপুর শীতলা মন্দির প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্য ও চক্ষু পরীক্ষা ...
26/02/2023

বিশ্ব হিন্দু পরিষদ সেবা বিভাগের পক্ষ থেকে ১১ নং অঞ্চলের শ্যামসুন্দরপুর শীতলা মন্দির প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্য ও চক্ষু পরীক্ষা শিবির চলছে।

23/02/2023
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক পরীক্ষা..  ঘাটালের বিদ্যাসাগর স্কুলের চিত্র..
23/02/2023

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক পরীক্ষা.. ঘাটালের বিদ্যাসাগর স্কুলের চিত্র..

----------মানব কল্যাণে গো সেবা ও গো পালন দরকার-----                                                                     ...
10/02/2023

----------মানব কল্যাণে গো সেবা ও গো পালন দরকার-----

বৈকুন্ঠপুর অস্থলের আহ্বান

কোন কিছু বোঝার আগেই, " বর্ণ পরিচয় " পাঠ নেবার কালে একথা পড়েছিলাম
"রাখাল গরুর পাল লয়ে যায় মাঠে ।
শিশুগণ দেয় মন নিজে নিজে পাঠে ।।"
তখন বাড়িতে বাড়িতে গরুর চাষ চলত ,গরু পুষত মানুষ। জমিতে লাঙ্গল দিতে গরু লাগতো, ঘরের ছেলেদের খাবারের জন্য দুধ লাগতো।আজও লাগে। সংসারের মাঙ্গলিক কাজে গোবরের প্রয়োজন হতো। গোবর তখনো পরিত্যক্ত হয়নি , লক্ষ্মী চরিত্রে পড়ানো হতো গোবরের নিকানো বাড়ির উঠোন হয়ে উঠত পবিত্র। তাই বাঙালি জীবনে গোবর ছিল অতি প্রয়োজনীয় । গোবরকে শুকনো করে ঘুটে তৈরি করা হতো শহর ও গ্রামে । সেই ঘুঁটে দিয়ে কি শহর কি গ্রাম সর্বত্রই উনুন জ্বালানো হতো। মানুষ খাদ্য প্রস্তুত করত। শীতের সময় ঘুঁটের আগুনে তারা আগুন পোহানোর।

জ্বালানির বিকল্প কাঠ চিরকালই ছিল ,পরে এলো কয়লা এবং সাম্প্রতিককালে গ্যাস। গ্যাস আসার ফলে ঘুঁটের উনুনে খানিকটা ব্রাত্য হয়ে উঠল। প্রয়োজন ফুরিয়ে গেল ঘুঁটের । সেটা ষাটের দশক ৭০ দশকেও ছিল । মাঠে মাঠে গরু চরতো। সেই গরুর গোবরে জমির উর্বরতা বাড়তো। আবার সেই গোবরও আবার সংগ্রহ করত ঘুঁটে কুড়নীর দল। তারা মাঠের গোবর কুড়িয়ে ঘুঁটে তৈরি করে বিক্রি করত। আরো কত ভাবেই গরুর প্রয়োজন নিবিড় ছিল মানুষের জীবনে ।

গত আশির দশকে চাষের জমিতে নামল পাওয়ার টিলার এর ব্যবহার । এই ব্যবহার এতই বাড়ল যে গরুর লাঙ্গল দিয়ে চাষ করা বন্ধ হয়ে গেল। মানুষের ঘরে ঘরে যে গরু পালনের চাহিদা ছিল, বলদ গরুর ,এঁড়ে গরুর সেই চাহিদা বাতিল হয়ে গেল। গ্রামে এখন গরুর সংখ্যা বিপুলভাবে কমে গেছে।

শিশু খাদ্য হিসেবে দুধের ব্যবহার চিরদিন ছিল। আজও আছে ।সেই গাভীর ব্যবহার এখনো গ্রামাঞ্চলে আছে কিন্তু গরু পোষার পেছনে যে পরিশ্রম আছে , সময় দেওয়া আছে সেটার অভাব হয়ে গেছে আধুনিক জীবন রূপান্তরিত হওয়ায়। তখনের বাড়ি বাড়ি গাড়ি চাষ কমেছে । পুকুরের মাছ ,গোয়ালের গাইয়ের দুধ আর মাঠের শাকসবজি ছিল মানুষের প্রধান সুষম খাদ্য। দু'শো বছর আগেও বঙ্কিমের রচনায় তাই স্মরণ করিয়ে দেয়।

এখন যুগে ধর্ম বদলে গেছে বলে অনেকে দাবী করছেন।গরুকে আর দেবতার রূপে সম্বোধন করতে নাক সিটকায় হিন্দু মানুষও । বিকল্প দুধের ব্যবহার এবং পরিশ্রম বিমুখ বাঙালি হিন্দুর কাছে ব্রাত্য হয়ে উঠেছে পুঁজিতন্ত্রের ষড়যন্ত্রের ফলে।অলস মানুষ বুঝেও বুঝতে চায় না। তাই আজ নেই সেই গাভীরাও। বলদ তো নেইই। গাভীরাই শেষ পর্যন্ত গ্রামীণ নারীদের কাছে অর্থনৈতিক কারণে 'মা লক্ষ্মী' ছিল "গো মাতা"। আজও গ্রামীণ অর্থনীতিতে নারী কল্যাণে গো মাতার প্রয়োজন রয়েছে । কি হিন্দু কি মুসলমানের বাড়িতে গরুকে পালন করতে এখনো দেখা যায়। প্রশ্ন হল, দিন বদলেছে বলে ধারণাও কি সব বদলে যাবে । হয়তো তাই বদলাতে চেয়েই বাবা-মায়ের বৃদ্ধাশ্রম ,হোম শেষ বয়সের আশ্রয় হয়ে উঠেছে । মূর্খ ইতর ছেলেদের কাছে বাবা মা ব্রাত্য হয়ে গেছে । তারা নিজেরা জানে না পরম্পরা উল্টে গেলে নিজেরাও ব্রাত্য হবে একদিন। সেই কথায় আছে, ঘুঁটে পুড়ে গোবর হাসে, ঘুঁটে বলে‌ তোরও একদিন আছে।

দুঃখ করছিলেন ,বৈকন্ঠপুর অস্থলের মোহন্ত মহারাজ ডঃ সুভাষ ত্রিপাঠী। তিনি বলছিলেন , এখন আর সনাতন হিন্দুরাও গো মাতাকে সেবা করে না । নারীর স্তন পান করে বলেই মানুষ 'মা' বলে, তাকে সম্মান করে । আর গাভীর দুধে শিশুরাও সব বয়সের মানুষের শরীরে তেজ পায় বলে গাভীকেও " মাতা " মনে করে সনাতনী মানুষ। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলো, যে মাতাকে সম্মান করে সেবা করে সন্তানেরা তাকে শ্মশান যাত্রা এবং পারলৌকিক কাজের সম্মান দেয় অথচ গাভীমাতা আজ সম্মান পায় না। গাভী বৃদ্ধ হলে তাকে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এবং সেই গাভীকে চালান করা হয় কসাইখানার জন্য। যে গাভীর দুধ খেয়ে শরীরের শক্তি অর্জন করলাম তাকে মাতৃত্বে সম্মান না দিয়ে তাকে বিক্রি করে কসাইয়ের হাতে তুলে দিলাম ।এই দুর্ভাগ্য এই নির্লজ্জতার শেষ কোথায় আমরা জানি না ।

সাম্প্রতিক অতীতেও মানুষের মধ্যে এই ধারণা ছিল যে "মায়ের মতই গাভীর দুধে বাড়ির ছেলেমেয়েরা মানুষ হয় । সেই গাভীকে করঙার হাতে তুলে দিয়ে বিক্রি করে নৈতিক বিপর্যয় ঘটাতে পারি না । তার মৃত্যু হলে কাঁধে নিয়ে ভাগাড়ে ফেলে আসবো । সেখানে গরুর মৃত দেহ পশু খাদ্য হবে " ।
প্রাচীন ভারতের ঋষি পরম্পরা তাইই গো মাতা গোধন। কৃষ্ণ প্রিয় গাভী। অবশ্য সে সময়ে গোমেধ যজ্ঞ প্রচলন ছিল।

এ কথা ঠিক মৃত গরু অথবা অন্য কোন পশুর শরীর এখন প্রায় ভাগাড়ে পড়ে না , কেননা মরবার আগেই প্রায় সব চালান করা হয়। ফলে গ্রামাঞ্চলের শেয়াল কুকুরের খাদ্য কমে গেছে, তারা খেতে পাচ্ছে না। সুযোগ পেলেই তারা মানুষ ছিঁড়ে খাবে।

যুক্তফ্রণ্টের আমলে ফসলে বিষ ব্যবহারের সময় প্রায় ৫৫ (পঞ্চান্ন) বছর (১৯৬৮সাল ধরে)আগে মারা গেছে শকুন, চিল সহ বহু রকমের পাখি। সেই পাখি খেয়ে মরেছে শেয়াল কুকুর। সে সময় ও তার পরেও প্রতি মাসে প্রায় দিন গরু মারা গেলে রাখা হোত ভাগাড়ে। খাদ্য হিসেবে খেতে নামত শকুন,শেয়াল, কুকুর। মৃত পশুর চামড়া কেটে ও অবশিষ্ট হাড় কুড়িয়ে নিয়ে যেতো মুচিরা। সেগুলো যেতো হাড় গুঁড়োর কারখানায়। তা দিয়ে হতো জমিতে জৈব সারের কাজ। মানব কল্যাণে গরুর সবটাই উৎসর্গীকৃত।তাই দেব জ্ঞানে সেবা হোত গরুর। গাভী গো মাতা ,ষাঁড় পূজন পেতো গো প্রজনন আর শিবের বাহন হয়ে, আর বলদ পূজা পেতো চাষের জন্যে। কেবল সংসারের আর্থিক উন্নয়ন ও প্রয়োজনের কৃতজ্ঞতায় গরুর মৃত্যু পর্যন্ত পূজা করত মানুষ। তাকে কাঁধে করে ভাগাড়ে রেখে আসত সনাতনী হিন্দুরা। বিক্রি করতো না।
তাই গ্রাম্য জীবনের প্রয়োজনে গরু ছিল ঐতিহ্যের প্রতীক, আজও ঐতিহ্যবাহী । গোবরে নিকানো দোর ঘর দেওয়াল উঠোন খামার ছিল শুভ , মাঙ্গলিক ও পবিত্রতার প্রতীক। আজও তা আছে।
বিজ্ঞান ও সভ্যতার বিকাশের ফলে দয়া মায়া দায়বদ্ধ কৃতজ্ঞতা উচ্ছন্নে গেল। সমস্ত সভ্যতার নামে ক্রমশঃ অসভ্য জীবনযাপনে সৌখিন মানুষ দায়হীন, মূল্যবোধহীন ,স্বার্থপর, বিবেকবর্জিত শিক্ষিত উন্নত সমাজের অহংকার। লোক ঠকানোর বর্ধিত বিলাস। হায়রে !" এই নিয়ে ভারাক্রান্ত মহারাজ ত্রিপাঠী। এর শেষ কোথায় । মানুষের অধঃপতন থামবে কবে !

আগামী ১৪ ই ফেব্রুয়ারি "ভ্যালেনটাইন ডে" বা "প্রেম দিবস" নামে ঘোষিত হয়েছে পৃথিবী জুড়ে। পৃথিবী কি বিকার গ্রস্থ হয়ে গেল। অন্ততঃ এবছর রক্ষে যে সরস্বতী পূজার দিন এই দিনটা পড়েনি।পডলে অর্থহীন অনর্থ হোত। অর্থহীন পরম্পরা বৃদ্ধির চেয়ে প্রকৃত মূল্যবোধের বৃদ্ধি ও চর্চা বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। তাই আজকের এই পবিত্র দিনকে গোমাতা সেবা দিবস হিসেবে রূপান্তরিত করে গরুর সেবা বৃদ্ধি করতে হবে ,কবি সুভাষ ত্রিপাঠী বলেন, "তাদের রক্ষা করি আসুন। এদিন শিশুদের দিয়ে গরুকে পাতা পালা খাবার দিই। নুতন করে গরুর বৃদ্ধি ও উপযোগিতা গড়ে তুলতে আহ্বান করি"। উদাত্ত আহ্বান করছেন বৈকুন্ঠপুর অস্থলের মহারাজ ড. ত্রিপাঠী। এ তাঁর মুখের কথা নয় , তিনি সমস্ত কাজের মধ্যেও গো পালন ও সেবা করেন । এই দুধ তিনি বিক্রি করেন না অস্থলের হোমে সেবা ও দেব সেবার কাজে লাগান।
তিনি বিনীত ভাবে অনুরোধ করে বলেছেন , ভগবান কৃষ্ণের বাল্য সখা গোমাতার সেবা করুন। এই দিনটাকে মর্যাদা দিই সবাই।

কথার কথা নয় , প্রবীণ এই সিদ্ধযোগী সন্ন্যাসী মহন্ত মহারাজ নিজে সকাল সন্ধ্যা গোপালন করেন। নীচে তারই ছবি।

31/01/2023

--------------- সবুজ সংঘের মাঠে বরণ পীড়ণ-----------
ছাত্র ছাত্রীদের খেলা শুরু হয়নি চার ঘন্টা পরেও

সকাল আটটায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের দাসপুর সবুজ সংঘের মাঠে আসতে বলা হয়েছিল সরকারী নির্দেশ অনুযায়ী।তারা ঠিক সময়ে এসেও ছিলেন। কিন্তু এখন এগারোটা ২৫ মিনিট হওয়ার পরেও দেখাগেল,খেলা শুরু হোল না। কারণ যা জানা গেছে তা বড় বেদনাদায়ক। শিক্ষক সহ নেতা কর্মীদের বরণ করতে করতে হিমসিম খাচ্ছে কমিটি। তাও ৫৫/৬০ জন হয়ে গেছে। বরন এখনো শেষ হয় নাই।

এক আশ্চর্য দায়িত্ব বোধ। দাসপুর ১নং পঞ্চায়েত সমিতির অনতরসরকারী নির্দেশে আটটা সময় খেলা শুরুর কথা,তা অমান্য করে বরন চলছে "মহামান্য" অতিথিদের। আদৌ কি ছাত্র ছাত্রীদের খেলানো যাবে ? কতটুকু সময় পাবে তারা? প্রকৃত পক্ষে দায়িত্ব ও কর্তব্য সতর্ক থাকলে এরকম হয় না। হয় কি ? প্রশ্ন উঠেছে, বরন চলতে থাকুক, কিন্তু খেলা বন্ধ করে কেন?
বেশ কিছু শিক্ষক বিরক্ত হয়ে "এখন ঘাটাল"কে অভিযোগ করলে , এই সংবাদ পরিবেশন করা হলো। কর্তৃপক্ষকে কোন জিগ্যেস করা হয় নি।

----------------- বর্ণপরিচয় সম্মান ২০২৩------------         এস ডি ও- র শোধ বোধের খেলা : অভিযোগ বিদ্যাসাগরের 'বর্ণপরিচয়...
28/01/2023

----------------- বর্ণপরিচয় সম্মান ২০২৩------------
এস ডি ও- র শোধ বোধের খেলা : অভিযোগ

বিদ্যাসাগরের 'বর্ণপরিচয়' নিয়ে রসিকতা শুরু হয়ে গেল ঘাটাল মহকুুমার সর্বত্র। বর্ণপরিচয় শব্দটা হেলাফেলার শব্দ নয় ,কেউ তা তচ্ছিল্য করতে পারে না এই শব্দটাকে নিয়ে । হিন্দুরা যেমন গীতাকে পবিত্র গ্রন্থ হিসেবে সম্মান করে, তেমনি 'বর্ণপরিচয়'কেও পৃথিবীর সমস্ত বাঙালি সমাজ শ্রদ্ধার সঙ্গে মান্যতা দেয় । অথচ এই শব্দের সঙ্গে সম্মান কথাটি যোগ করে 'বর্ণ পরিচয় সম্মান ' কে ঘাটাল মহকুমা শাসক একটি তাচ্ছিল্যের পর্যায়ে নিয়ে গেলেন বলে অভিযোগ উঠেছে তীব্র ভাবে।

লোকে বলছেন রাজনগর হাই স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত হেডমাস্টার তাপস পোড়েল এই কমিটির মেম্বার হওয়ায় তার ক্ষমতা বলে "কুইজ -ও-ম্যানিয়া" কে "বর্ণপরিচয় সম্মান ২০২৩ " দেওয়া হয়েছে। ঠিক অন্যভাবে ঘাটালের প্রায় 216 টি স্কুলের "কন্যাশ্রী ক্লাবে"র কোন মূল্যায়ন না করেই বরুনা হাইস্কুলকে বর্ণপরিচয় সম্মান দেওয়া হয়েছে বলে তীব্র অভিযোগ উঠেছে। নৃত্যপটের মালিক আয়োজক কমিটির সদস্য, তিনি তার সংস্থাকে " বর্ণ পরিচয়২০২৩" সম্মান দিলেন। প্রসেনজিৎ মূলা খ্যতিমান শিল্পী , কিন্তু তার আর্ট প্রতিষ্ঠান "আর্তি"র বয়স কতো? সম্ভবত: একমাস ও হয়নি বলে অভিযোগ । এস ডি ও উদ্বোধন করেছেন নিজে । যে প্রতিষ্ঠান একটি নির্দিষ্ট সময় পেরোতে পারেনি, সে টিকবে কিনা , কোন পরীক্ষা দেয়নি বয়সের; সেটাও "বর্ণ পরিচয় সম্মান" পাওয়ার যোগ্য ? সব "বালখিল্য " ব্যাপার হয়ে গেল নাকি? বলছেন ঘাটালের বুদ্ধিজীবি মহল।

এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে আয়োজক কমিটির মেম্বার হয়ে কি নিজে পুরস্কার "হাতিয়ে নিতে " পারেন ? প্রশ্ন উঠৈছে, নার্সিং হোম প্রসঙ্গে। সেখানে ভালো 'লেনদেন নাটকে'র অভিযোগ উঠেছে তা লেখা গেল না।

মহকুমা শাসক নিজে জানেন দাসপুরের " নিম্বার্ক মঠ সেবা সমিতি ট্রাস্ট" 'ব্লাইন্ড স্কুল', 'ওল্ডেজ হোম' আদিবাসী কল্যানে মোবাইল ভ্যানে স্বাস্থ্য পরিষেবা চালায়, দাসপুরের নারানভাইয়ের "গান্ধী মিশন ট্রাস্ট" ধারাবাহিক পরিষেবায় প্রবল অগ্রনী, নিমতলার অসীম বাবুদের প্রতিবন্ধী সেবায় "উন্মেষায়ণ" তাছাড়া ডাঃ সুব্রত রায়ের লায়ন্সের আই হাসপাতাল অন্ধ জনে আলো দেয় প্রায় বছর দশ-- এরা সারাজীবন নিজেদেরকে উৎসর্গ করেছেন মূক , বধির ,জড় ,অন্ধ, বৃদ্ধসহ অসহায় দূর্গত দুঃস্থ নরনারীর জন্য । এখনো এসব করছেন ড. সুভাষ ত্রিপাঠী ।বৃদ্ধ অন্ধদের নিয়ে জীবন উৎসর্গ করলেন, মানব কল্যাণে নিবেদিত প্রাণ এই সব মানুষগুলো উপেক্ষার বিষয় হয়ে গেল ? এসডিও নিজে প্রত্যক্ষদর্শী সভাপতি হয়েও ওদের উপেক্ষা করবেন , এটা কি রাজকর্মের মধ্যে পড়ে ?

মহকুমা শাসক নিজেই যদি কর্ত্তাভজা রাজনীতির 'বলি' হয়ে যান তবে কার কাছে সঠিক বিচার প্রত্যাশা করবে মানুষ ? সরকার হাতে ক্ষমতা দিয়েছে বলে অযৌক্তিক কাজকে ক্ষমা করে না। সকল ভূলের মাশুল গোনে সাধারণ মানুষ।
উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সাধনায় আজীবন ব্রতী ভি সি যোগ-এর শিষ্য বিজন শাসমল ,তিনি অযোগ্য হয়ে গেলেন এস ডি ও -র বিচার খানায়। একটা বাচ্চা মেয়ের একটা গানেই ঘাটালে সম্মানিত, তাও তিনি শেষ পর্যন্ত এখনো উঠেনি, তবুও তাকে এখনি দিতে হবে ? "বর্ণপরিচয় সম্মান ২০২৩ " এতটাই সস্তা হয়ে গেল ! এই প্রশ্ন প্রতিবেদকের নয়, অনেক মানুষের। আসলে' বর্ণ পরিচয় সম্মান'কে ছোট করবার জন্য এও এক গভীর ষড়যন্ত্র নয়তো ?
আবার যাদের সম্মান দেওয়া হয়েছে তাদের প্রতি নূন্যতম আতিথেয়তা করা হয়নি অথচ তাদেরকেই পিছন করে ডেপুটীদেরকে টিফিন খেতে দেখা গেছে বলে অভিযোগ করছেন দূরের প্রাপকদের অনেকেই।
অভিযোগ উঠেছে আয়োজক সংস্থার ব্যর্থতার, অভিযোগ অবিচারের। লোকে বলছেন তো, ক্যুইজ -ও- ম্যানিয়া এস ডি ও কে 'সমাজরত্ন' দিয়েছেন বলেই পাল্টা তাদের "বর্ণপরিচয় সম্মান ২০২৩ " দিয়ে শোধ বোধের খেলা করে দিলেন।

সর্বত্র গতকাল ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে ঘাটাল বিদ্যাসাগর স্কুল ময়দানে মহকুমা শাসকের প্রত্যক্ষ উদ্যোগে ৪৩টি বিষয়ের উপর ৬০ জনকে " বিদ্যাসাগর সম্মান - ২০২৩ দেওয়া হয়েছে। যাদের পাওয়ার কথা তাঁরা তো পেলেন না , বরং ঠিক যেন নেপোয় মারে দইয়ের মতো হয়ে গেল না কি ? যারা বিদ্যাসাগরকে নিয়ে (অমিতাভ বন্দোপাধ্যায়, শ্রীকান্ত কদম) বিদ্যাসাগর মিশন, দিশা ওয়েলফেয়ার - যেভাবে রাজ্য ছাড়িয়ে দেশময় কাজ করছেন, নির্বাচকমণ্ডলী খোঁজ রেখেছেন কি ?
বিদ্যাসাগর নিয়ে যে ৫/৬ জন গবেষক লেখক বড় বড় কাজ করেছেন ও করে চলেছেন নির্বাচক মন্ডলী ঘুরেও তাকালেন না ! হা রে পোড়া দেশ ! রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কিন্তু এদের কোনদিন উপেক্ষা করেন নি।

অনুষ্ঠানের খন্ডাংশ নীচে দেওয়া হলো।

01/01/2023

*Wishing you and your family members a Happy, Healthy, Prosperous and Joyful New Year.*

*May this Year give you in abundance, Good Health, Strength and Wisdom for a Happy, Healthy, Prosperous, and Successful Life*.

*May all your Good Dreams come true this Year .*

*Happy New Year 2023*

*With Love,*
*AKHON GHATAL NEWS(এখন ঘাটাল সংবাদ পত্রিকা)

28/12/2022

*জমি বিবাদের জেলে প্রতিবেশীর হাতে মারধর খেয়ে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির!*

পশ্চিম মেদিনীপুর: জমি বিবাদের জেরে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠল প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে! ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুর ব্লকের বাজুয়াড়া এলাকায়। জানা গিয়েছে মৃত ব্যক্তির নাম শেখ ফজলু, বয়স আনুমানিক ৬২ বছর। দীর্ঘদিনের পরিবারের অভিযোগ জায়গা জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দীর্ঘদিন ধরেই বিবাদ ছিল পাশের বাড়ির সাথে। সেই বিবাদ চরম আকার ধারণ করে বুধবার সন্ধ্যায়। এরপর লাঠি সোটা দিয়ে মারধর করে বলে অভিযোগ, মার খেয়ে অচৈতন্য হয়ে পড়েন ওই ব্যক্তি। এরপর তাকে উদ্ধার করে কেশপুর গ্রামীণ হাসপালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করে। ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়, ইতিমধ্যেই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হয়েছে কেশপুর থানার পুলিশ। ইতিমধ্যেই একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ!

28/10/2022

#ধর্ষণের চেষ্টা #
ব্রহ্মপুর রেনিয়া (দক্ষিণ ২৪ পরগনা) এলাকায় এই
পুরোহিত (রাজু)পূজা করতে গিয়ে এক মহিলাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ওই ধর্ষণের সময় মহিলাটি বাড়িতে একা ছিল এবং মহিলাটি চিৎকার করতে ওই ব্রাহ্মণটি টাকা গয়নাগাটির লোভ দেখিয়ে চিৎকার বন্ধ করতে বলে। ওই সময় মহিলা চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে আছে এবং মহিলাটিকে বাঁচায়। এই ঘটনার খবর পেয়ে নরেন্দ্রপুর থানার আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই পুরোহিতকে আটক করে এবং পুলিশ স্টেশনে নিয়ে আসে!

তিন বছরের স্কুল ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু। পাঁশকুড়া দোকানদা গ্রামে শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের স্কুলে ক্লাস চলাকালীন ওই স্কুল...
21/10/2022

তিন বছরের স্কুল ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু। পাঁশকুড়া দোকানদা গ্রামে শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের স্কুলে ক্লাস চলাকালীন ওই স্কুলেরই ছাত্রের দেহ স্কুলের সামনে পুকুরে ভাসতে দেখা যায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মানুষজন শিক্ষ ক শিক্ষিকার ওপর চড়াও হয় ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে পাঁশকুড়া থানার আধিকারিকরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

06/10/2022

অপেক্ষায় রইলাম... বিজয়া মানে মায়ের আগমণের প্রতীক্ষা.... নতুন আশা..
এখন ঘাটাল... AG Bharat..

Address

Ghatal
721222

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AG Bharat/एजी भारत/এজি ভারত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to AG Bharat/एजी भारत/এজি ভারত:

Videos

Share