Zaman Xyz

Zaman Xyz “I'm unpredictable, I never know where I'm going until I get there, I'm so random, I'm always grow

16/12/2023

Sell everything!

16/12/2023

"The most significant difference between rich and poor people is that one group is selling, while the other is buying."

09/12/2023
What makes you happy
08/12/2023

What makes you happy

বাংলাদেশী ও প্রবাসীরা আবেদন করুন এই লিংক থেকে
19/11/2023

বাংলাদেশী ও প্রবাসীরা আবেদন করুন এই লিংক থেকে

আমেরিকান DV লটারী ২০২৪

Time for myself!
24/06/2023

Time for myself!

28/05/2023

You can't achieve the full rights of a women! She are belong to everyone!

16/01/2023

🥰

16/01/2023

Congratulations 🎊

06/01/2023

How I start the day ! 5S

17/07/2022

বাংলাদেশের সব চাইতে বেশী সুখী মানুষের বসবাস এবং ১১তম বড় শহর কুষ্টিয়া শহর।

সকল ফসল উৎপাদনে সক্ষম কুষ্টিয়ার মানুষ। নদী-নালা, খাল-বিল, হাওড়-বাওড় এবং বিভিন্ন জলাশয়ে ভরপুর কুষ্টিয়া অঞ্চল। আর এই কারণে মাছেও ব্যাপক সাফল্য দেখা যায়। বর্তমানে শিল্প প্রতিষ্ঠানেও ভরপুর কুষ্টিয়ার অঞ্চল। বাংলাদেশ জয় করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে গেছে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন ধরণের পন্য। কুষ্টিয়ার প্রাকৃতিক পরিবেশ বিশুদ্ধ হওয়ার কারণে আদী হতেই অনেক গুণী মানুষ হয়ে গড়ে উঠেছেন। বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলনে কুষ্টিয়ার মানুষের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়, এ কারনে অনেকে পুরস্কারও লাভ করেছেন।

কুষ্টিয়া নগরায়ন শুরু হয় মূলত নীলকরদের আগমনের পর হতেই। ১৮৬০ সালে কলকাতার (তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর রাজধানী) সাথে সরাসরি রেললাইন স্থাপিত হয়। একারণে এ অঞ্চল শিল্প-কারখানার জন্য আদর্শ স্থান বলে তখন বিবেচিত হয়েছিল। তৎকালীন সময়ে যজ্ঞেশ্বর ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস(১৮৯৬), রেণউইক, যজ্ঞেশ্বর এণ্ড কোং (১৯০৪) এবং মোহিনী মিলস (১৯১৯) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৭-এ ভারতবর্ষ ভাগের সময় কুষ্টিয়া পৃথক জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর সাবডিভিশন ছিল কুষ্টিয়া সদর, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর। তৎকালীন এস ডি ও মৌলভি আব্দুল বারী বিশ্বাস কে প্রধান করে ১৯৫৪ সালে গঙ্গা-কপোতাক্ষ প্রকল্পের সদর দপ্তর স্থাপন করা হয়। এ ছাড়া আরো বেশ কিছু সরকারী অফিস কুষ্টিয়ায় স্থাপনের পরে শহরটিতে পুনরায় উন্নয়ন শুরু হয়।

কুষ্টিয়ার ভিতর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রধান নদীগুলো হল পদ্মা, গড়াই নদী, মাথাভাঙ্গা, কালীগঙ্গা, কুমার নদী ও ডাকুয়া খাল নদী। জেলাটির গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭.৮°সে এবং গড় সর্বনিন্ম তাপমাত্রা ১১.২°সে । এখানকার বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১,৪৬৭ মি.মি.।

কুষ্টিয়া জেলা ৬টি উপজেলা, ৭টি থানা, ৫টি পৌরসভা, ৫৭টি ওয়ার্ড, ৭০টি মহল্লা, ৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৭১০টি মৌজা ও ৯৭৮টি গ্রামে বিভক্ত। কুষ্টিয়া জেলার জনসংখ্যা ১৭,১৩,২২৪ জন, যার মধ্যে ৫০.৮৬% পুরুষ ও ৪৯.১৪% মহিলা। জনসংখ্যার ৯৫.৭২% মুসলিম, ৪.২২% হিন্দু ও ০.০৬% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।

ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে কুষ্টিয়া কয়েকটি সাব ডিভিশন নিয়ে গঠিত একটি বড় জেলা, যার প্রতিটি সাবডিভিশন পরবর্তীকালে জেলা হয়েছে। কিন্তু এই তিন জেলা চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও কুষ্টিয়ার মানুষের কাছে বৃহত্তর কুষ্টিয়া শুধুই একটি অতীত নয়, আরও কিছু। বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায় যে, এই অঞ্চলের ও অবিভক্ত নদীয়া জেলার আদি বাসিন্দাদের মুখের ভাষার সাথে আধুনিক প্রমিত বাংলার ঘনিষ্ঠ মিল পাওয়া যায়। এই তিন জেলার অধিবাসীদের বৃহত্তর সমাজকে বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা বলা হয়।

কুষ্টিয়ার কুমারখালি-খোকসা অঞ্চলে ব্যাপক ফসল উৎপাদন হয়। তার মধ্য অন্যতমঃ- ধান, পিঁয়াজ, আলু, তিল, কলা, বিভিন্ন ধরণের সবজি এবং ফল। কুষ্টিয়া সদরে বেশ ভালো ফসল উৎপাদন হয় তার মধ্যে ধান, কলা, আখ, ভুট্টা, বিভিন্ন ধরণের শাকসবজি উৎপাদন হয়। মাছ চাষেও বেশ এগিয়ে আছে কুষ্টিয়া সদর। মিরপুর ভেড়ামারা বিভিন্ন ফসলের পাশাপাশি তামাক এবং পান চাষে বেশ সমৃদ্ধ। আর এটাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই। দৌলতপুরে পানের বরজ, মাছ চাষ, বিভিন্ন ধরণের ফলের চাষ বেশ লক্ষণীয়।

কুষ্টিয়ানরা ধর্ম ভিরু এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনায় জাগ্রত। সকল ধর্মের মানুষের সাথে রয়েছে অভিন্ন এক মিল। যা অন্য কোন জেলাতে পাওয়া যায় না। সব ধর্মের মানুষ সব ধর্মের উৎসব উৎযাপন করে মহা ধুমধামের সাথে। এই জেলা হতেই প্রথমে ইসলাম প্রচার শুরু হয় যা ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে।

কুষ্টিয়ার এই জনপদে অনেক বিশিষ্ট ব্যাক্তি জন্ম নিয়েছেন এবং নিচ্ছেন। প্রখ্যাত বাউল, মরমী গানের স্রষ্টা, বিশিষ্ট আইনজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, কৃষক আন্দোলন, সাময়িক পত্রসেবী, সমাজ বিপ্লবী, বাউল কবি, ভ্রমণ কাহিনী, উপন্যাস লেখক, প্রখ্যাত ব্যবসায়ী, প্রখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ, প্রখ্যাত সাহিত্যিক, ইতিহাসবিদ, আইনজীবি, আন্তর্জাতিক বিচারক, প্রখ্যাত স্বদেশী নেতা, সশস্ত্র সংগ্রামী, খ্যাতনামা শিশু সাহিত্যিক, খ্যাতনামা শিশু সংগঠক, দাবাড়ু, শিক্ষাবিদ, কবি, গীতিকার, মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট সংগঠক, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার, আইনশাস্ত্রবিদ, মানবাধিকার আন্দোলন, বিশিষ্ট নাট্য নির্মাতা, অভিনেতা, বিশিষ্ট সংগীত পরিচালক, সুরকার, গায়ক এবং বিভিন্ন ধরণের নাম করা খেলোয়াড় কি নেই এখানে।
পরিশেষে এক কথায় বলা যায় সমৃদ্ধ একটি অঞ্চল কুষ্টিয়া। প্রশাসন এবং সমাজের মানুষ সবাই এক সাথে কাজ করে তাহলে আরো অনেক কিছুই সম্ভব এই কুষ্টিয়া জেলা হতে।

জেনে নিই কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের ইতিহাস !!!
১৮১৬ এবং ১৮১৯ সালের স্থানীয়ভাবে ফেরী ব্যবস্থাপনা ও রক্ষনাবেক্ষণ, সড়ক/ সেতু নির্মাণ ও মেরামতের জন্য বৃটিশ সরকার কর্তৃক কর ধার্যের আইন প্রণীত হয়। ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের পর দেশের অর্থনীতি ও আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে বৃটিশ সরকার স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে এবং ১৮৭০ সালে বেঙ্গল চৌকিদারী আইন প্রণয়ন করে।
১৮৭০ সালে গ্রাম চৌকিদারী আইন পাশের মাধ্যমে পল্লী অঞ্চলে এক স্তর বিশিষ্ট স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়। ১৮১৭ সনে তৎকালীন বৃটিশ লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে জিলা বোর্ড সেস কমিটি বিল উত্থাপিত হয় এবং ঐ বছরেই তা আইনে পরিণত হয়। এ আইনের অধীন প্রতিটি জেলায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে জেলা বোর্ড সেস কমিটি গঠিত হয়। এ কমিটি প্রধান কাজ ছিল করের হার নির্ধারণ, কর আদায় এবং রাস্তাঘাট নির্মাণ ও প্রয়োজনীয় মেরামত কাজে অর্থ ব্যয় করা। ১৮৭১ সালে দশম বেঙ্গল এ্যাক্ট এর অধীনে একটি রোড কমিটি গঠিত হয়। ১৮৭১ সাল হতে ১৮৮৫ সাল পর্যন্ত এ কমিটির অস্তিত্ব ছিল। স্থানীয় সরকার গঠনের এটিই ছিল প্রাথমিক পদক্ষেপ। সেস কমিটির অভিজ্ঞতার আলোকে ১৮৮৫ সালে লোকাল সেলফ গভর্ণমেন্ট এ্যাক্ট প্রণীত হয় এবং রোড সেস কমিটির বদলে জেলা বোর্ডের সৃষ্টি হয়। স্থানীয় সরকার গঠনে এ এ্যাক্টই উপমহাদেশে যুগান্তকারী অবদান রাখে। ১৮৮৫ সালে লোকাল সেলফ গভর্নমেন্ট এ্যাক্ট বলে তৎকালীন বাংলায় ১৬টি জেলায় বিভিন্ন ডিস্ট্রিক্ট বোর্ড গঠিত হয়। ঢাকা, চব্বিশ পরগনা, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, যশোর, খুলনা,হুগলী, হাওড়া, বর্ধমান, মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, বীরভূম, ফরিদপুর,পাবনা ও পাটনা। ১৮৮৬ সালের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে ১৯২০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট পদাধিকার বলে ডিস্ট্রিক্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হতেন। ১৯৩৬ সনে লোকাল সেলফ গভর্নমেন্ট এ্যাক্ট এর সংশোধিত আইনে লোকাল বোর্ডের বিলুপ্তি ঘটে। পরবর্তী পর্যায়ে নির্বাচিত চেয়ারম্যান নিযুক্তির মাধ্যমে ডিস্ট্রিক্ট বোর্ড জনপ্রতিনিধিত্বশীল স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান হিসেবে রূপলাভ করে এবং এ ধারা ১৯৫৭ সন পর্যন্ত বলবৎ থাকে। ১৯৫৯ সনে মৌলিক গণতন্ত্র আদেশের অধীন ডিস্ট্রিক্ট বোর্ডকে নতুন আঙ্গিকে পরিণত করে। ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিল নামকরন করা হয়। এ ব্যবস্থায় ১৯৬৩ সালে জেলা পরিষদের প্রথম নির্বাচন হয়। দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ ১৯৬৬ সনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর স্বাধীনতা পরবর্তী কালে ১৯৭২ সনে নির্বাচিত পরিষদ ভেঙ্গে দিয়ে অন্তবর্তীকালীন ব্যবস্থা হিসেবে জেলা প্রশাসককে এর প্রশাসক করে ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিলের যাবতীয় কার্যাবলী পরিচালনা ও তত্ত্বাবধানের ক্ষমতা অর্পণ করা হয় এবং ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিলের স্থলে জেলা বোর্ড নামকরণ করা হয়। ১৯৭৬ সনের স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ জারী করা হয় এবং জেলা বোর্ডের নামকরন করা হয় জেলা পরিষদ স্থানীয় সরকার (জেলা পরিষদ) আইন,১৯৮৮ এর ধারা ৪(১) অনুযায়ী প্রতিনিধি সদস্য, মনোনীত সদস্য, মহিলা সদস্য এবং কর্মকর্তা সদস্যগনের সমন্বয়ে জেলা পরিষদ গঠন করা হয়।

১৯৪৭ সালে কুষ্টিয়া জেলা বোর্ড গঠিত হয়। জেলা পরিষদ আইন, ২০০০ এ পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে ০১ (এক) জন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য এবং সংরক্ষিত আসনের ০৫ (পাঁচ) জন মহিলা সদস্য সমন্বয়ে পরিষদ গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। জেলা পরিষদ আইনে উপ-সচিব পদমর্যাদার একজন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং সিনিয়র সহকারী সচিব পদমর্যাদার একজন সচিব প্রেষনে পরিষদে ন্যস্ত রাখার বিধান আছে। জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান না থাকায় তার অনুপস্থিতিতে স্থানীয় সরকার কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্র অনুযায়ী প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করতেন।
বর্তমানে স্থানীয় সরকার বিভাগের জেলা পরিষদ শাখার প্রজ্ঞাপন নং ৪৬.০৪২.০৩৩.০৩.০০. ১৪৭.২০১১-৪১৭৩, তারিখ ১৫-১২-২০১১খ্রিঃ জারী হওয়ায় জেলা পরিষদ আইন ২০০০ এর (৮২) ধারা মোতাবেক জেলা পরিষদ সমুহে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে। জেলা পরিষদ গঠিত না হওয়া পর্যন্ত সরকার কর্তৃক নিযুক্ত প্রশাসকগন জেলা পরিষদের কার্যাবলী সম্পাদন করবেন।

জেলা পরিষদ আইন, ২০০০ অনুযায়ী ইতিমধ্যে গত ২৮/১২/২০১৬ খ্রি: অনুষ্ঠিত নির্বাচন জেলা পরিষদ গঠিত হয়েছে । ৩টি পার্বত্য জেলা পরিষদ ব্যতীত বাকী ৩১টি জেলা পরিষদে বর্তমানে ১জন নির্বাচিত চেয়ারম্যান, ৫জন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও ১৫ জন সাধারণ সদস্য রয়েছে । বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এই প্রথম নির্বাচিত জেলা প

“Whatever begins in anger, ends in shame.”— Benjamin Franklin
10/07/2022

“Whatever begins in anger, ends in shame.”
— Benjamin Franklin

“Never interrupt your enemy when he is making a mistake.”— Napoleon Bonaparte
08/07/2022

“Never interrupt your enemy when he is making a mistake.”
— Napoleon Bonaparte

04/07/2022

"True love is like ghosts, which everyone talks about and few have seen."

04/07/2022

“Always go too far, because that’s where you’ll find the truth.”
—Albert Camus

01/07/2022

”When you have something to say, silence is a lie.”
— Jordan B. Peterson

01/07/2022

😟😕

Incredible Artwork.. This is beautiful..
30/06/2022

Incredible Artwork.. This is beautiful..

Bruno Catalano (1960)French sculptor, famous especially for the creation of sculptures of figures with missing essential...
30/06/2022

Bruno Catalano (1960)
French sculptor, famous especially for the creation of sculptures of figures with missing essential parts.com/brunocesarcatalano
Obraz života

29/06/2022

“If you are afraid of loneliness, don’t marry.”
— Anton Chekhov

“Every word has consequences. Every silence too.”— Jean-Paul Sartre
29/06/2022

“Every word has consequences. Every silence too.”
— Jean-Paul Sartre

28/06/2022

Good morning friends 💞

দক্ষিণ কোরিয়ায় সারাদেশে সর্বোমোট টানেল আছে ৩,৬৪৫টি, যার মোট দৈর্ঘ ২,৪৫১ কিলোমিটার । সূত্র ( Kosis.kr ২০২১ সালের হিসাবে...
28/06/2022

দক্ষিণ কোরিয়ায় সারাদেশে সর্বোমোট টানেল আছে ৩,৬৪৫টি, যার মোট দৈর্ঘ ২,৪৫১ কিলোমিটার । সূত্র ( Kosis.kr ২০২১ সালের হিসাবে)।
টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়ার দুরত্ব ৯৩০ কিলোমিটার, তাহলে কি দাঁড়ায় ? ৩গুন বেশি রাস্তা শুধু টানেল করা কোরিয়াতে !

This model of a riverboat was found with twenty three other models of boats, gardens, and workshops in a hidden chamber ...
28/06/2022

This model of a riverboat was found with twenty three other models of boats, gardens, and workshops in a hidden chamber at the side of the passage leading into the rock cut tomb of the royal chief steward Meketre, who began his career under King Nebhepetre Mentuhotep II of Dynasty 11 and continued to serve successive kings into the early years of Dynasty 12.

The Metropolitan Museum of Art.

28/06/2022

“The beautiful journey of today can only begin when we learn to let go of yesterday.”
~ Steve Maraboli

25/06/2022

"Protect your good image from the eyes of negative viewers, who may look at your good appearance with an ugly fiendish eye, and ruin your positive qualities with their chemical infested tongues."

By Michael Bassey Johnson

25/06/2022

"I am slowly learning that some people are not good for me, no matter how much I love them. I deserve someone who is gentle and kind, because my soul is getting tired. Realising that I deserve something good is one of the first steps."

—Michelle K., Why I Need To Say Goodbye

25/06/2022

‘I’ll love you, dear, I’ll love you
Till China and Africa meet,
And the river jumps over the mountain
And the salmon sing in the street,

‘I’ll love you till the ocean
Is folded and hung up to dry
And the seven stars go squawking
Like geese about the sky."

By W.H. Auden

Address

Addis Ababa

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zaman Xyz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category