প্রত্যয়ী ভ্রমর-Prottoyee Vromor

প্রত্যয়ী ভ্রমর-Prottoyee Vromor ভালো থাকা এবং ভালো রাখার প্রয়াস
(18)

ঈদুল আজহার দিনের সুন্নত আমল- মাওলানা আজিজুল হকপ্রিন্সিপাল, মিরপুর মডেল মাদরাসা, ঢাকা।।।।।।।.।।।।.।।।।১. অন্যদিনের তুলনায়...
16/06/2024

ঈদুল আজহার দিনের সুন্নত আমল
- মাওলানা আজিজুল হক
প্রিন্সিপাল, মিরপুর মডেল মাদরাসা, ঢাকা।
।।।।।।.।।।।.।।।।
১. অন্যদিনের তুলনায় সকালে ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়া। (বায়হাকি -৬১২৬)
২. মিসওয়াক করা। (তাবয়ীনুল হাকায়েক ১/৫৩৮)
৩. গোসল করা। (ইবনে মাজাহ ১৩১৫)
৪. শরিয়তসম্মত সাজসজ্জা করা। (বুখারি ৯৪৮)
৫. সামর্থ্য অনুপাতে উত্তম পোশাক পরিধান করা। (বুখারি ৯৪৮, মুস্তাদরাকে হাকেম ৭৫৬০)
৬. সুগন্ধি ব্যবহার করা। (মুস্তাদরাকে হাকেম ৭৫৬০)
৭. ঈদুল আজহাতে ঈদগাহে যাওয়ার আগে কিছু না খেয়ে ঈদের নামাজের পর নিজের কোরবানির গোশত খাওয়া। (বুখারি ৯৫৩, তিরমিজি ৫৪২, সুনানে দারেমি ১৬০৩)
৮. সকাল সকাল ঈদগাহে যাওয়া। (আবু দাউদ ১১৫৭)
৯. ঈদের নামাজ ঈদগাহে আদায় করা, বিনা অপরাগতায় মসজিদে আদায় না করা। (বুখারি ৯৫৬, আবু দাউদ ১১৫৮)
১০. যে রাস্তায় ঈদগাহতে যাবে, সম্ভব হলে ফেরার সময় অন্য রাস্তা দিয়ে ফেরা। (বুখারি ৯৮৬)
১১. হেঁটে যাওয়া। (আবু দাউদ ১১৪৩)
১২. ঈদগাহে যাবার সময় উচ্চ আওয়াজে এ তাকবির পড়তে থাকা-
اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ لَا إلَهَ إلَّا اللَّهُ وَاَللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ وَلِلَّهِ الْحَمْدُ উচ্চারণ: আল্লাহু আকবর আল্লাহু আকবর লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর আল্লাহু আকবর ওয়ালিল্লাহিল হামদ।অর্থ: আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান; আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই; আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান; সব প্রশংসা মহান আল্লাহ জন্য। (মুস্তাদরাকে হাকেম ১১০৫

Eid Mubarak
16/06/2024

Eid Mubarak

11/06/2024
বড়লেখা-সিলেট-বড়লেখা রুটের বাস সার্ভিস নিয়ে সচেতন মহলের বক্তব্য ।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।সিলেটের জৈন্তাপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যা...
09/06/2024

বড়লেখা-সিলেট-বড়লেখা রুটের বাস সার্ভিস নিয়ে সচেতন মহলের বক্তব্য
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
সিলেটের জৈন্তাপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক এবং বড়লেখা উপজেলার বাসিন্দা প্রবণ দাস জুয়েল বলেন,
'লোকাল এবং গেইটলক বাস উভয়ই বাস থাকা জরুরি। বিরতি আর বিরতিহীন এর মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। বিরতি দিতে দিতে বিরতিহীন বাস বলে নিয়ে যায়।'

তরুণ সরকারি কর্মকর্তা শুভংকর দাস বলেন,
'বড়লেখার সবাই বড়লোক সবাই যার যার নিজের গাড়ি নিয়ে যায় সিলেট। আমার দেখা সিলেট বিভাগের একমাত্র উপজেলা যেখানে সিলেট শহর থেকে শুধু এক ধরনের বাস যাওয়া-আসা করে। যেখানে অন্য অনেক উপজেলায় ২/৩ (লোকাল/গেটলক/বিআরটিএ) ধরনের বাস সার্ভিস চালু রয়েছে।'

উদীয়মান ট্রাভেল ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসাইন বলেন,
'প্রথম যেভাবে সার্ভিস দিয়েছিলো, ভালোই ছিলো, তখন কয়েকটি পয়েন্ট ছাড়া কোথাও বাস আটকাতো না, এখন আগেকার দিনের মুড়ির টিনের মতো হয়ে গেছে। যেখানে ইচ্ছা সেখানে আটকিয়ে যাত্রী ওঠা-নামা করে। এর প্রতিকার চাই।'

শাবিপ্রবির ল্যাব সহকারী ও উদ্যোক্তা পিংকু দাস বলেন,
'কারে কি বলব, এতো সুন্দর উপজেলা হওয়ার পরেও না আছে কোন পদক্ষেপ। অথচ চাইলেই বড়লেখার পর্যটনখাত কে অনেক উপরে নিয়ে যাওয়া যেতো। আর বড়লেখার বাস! এটা বাস কেমনে হয় আমি বুঝি না! গত ইদে আমি বাইক ছাড়া বাড়িতে গিয়েছিলামলাম। এই বাসে উঠার পর মেজাজ খারাপ হয়ে গিয়েছিল। পরে গোলাপগঞ্জ নামিয়া সিএনজি দিয়া আইছি। ফালতু সার্ভিস!
আমাদের নিজেদের সচেতন হতে হবে। এই বাস বাদ দিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে অন্য কোন সার্ভিস পর্যাপ্ত করা যায় কি না দেখতে হবে।'

শাওন দেব নাথ টিপুর বক্তব্য,
'সিলেট থেকে সরাসরি মাধবকুণ্ড পর্যন্ত বিআরটিসি বাস সার্ভিস চালু করার জোর দাবি জানাই। আধাঘন্টা পর পর বাস সার্ভিস চালু করা দরকার। যুগের পর যুগ যা চলে যায় মন্ত্রী সাহেবের কৃতিত্ব প্রকাশ করতে লজ্জা লাগে। বড়লেখার পর্যটন খাত উন্নয়ন করতে এবং নগর ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য প্রথমেই যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত করা একান্ত প্রয়োজন। সবার সুদৃষ্টির উদয় হোক। জনসচেতনতা ও জোরালো আন্দোলন গড়ে তুলুন। ভালো থাকবেন বড়লেখাবাসী।'

বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী শাহজাহান ইসলাম সুজনের মন্তব্য,
'জি হ্যাঁ সিলেট বড়লেখার বাস আলাদা ও চেনা যায়।ডিসগাস্টিং!
না আছে ভালো সিট না গাড়ির রং, না আছে এনাফ স্পেইস।
মন চায় ভাংগাড়ির কাছে বিক্রি করে চানাচুর খাই।'

To whom it may concern!
09/06/2024

To whom it may concern!

কেউ শান্তিতে নেই!এমনকিও সিগারেটখোররাও!
06/06/2024

কেউ শান্তিতে নেই!

এমনকিও সিগারেটখোররাও!



আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে? গ্রামের বাড়িতে গেছি বেড়াতে। রাতের বেলা শুধু মুরগির বাচ্চার কিচিরমিচির শুনছি। একটু ডিস্টা...
06/06/2024

আমাদের ছেলেরা কীভাবে পুরুষ হবে?

গ্রামের বাড়িতে গেছি বেড়াতে।
রাতের বেলা শুধু মুরগির বাচ্চার কিচিরমিচির শুনছি। একটু ডিস্টার্বই হচ্ছে। দোতলার বারান্দায় নাকি আম্মু মুরগির বাচ্চা এনে রেখেছেন। জানতে চাইলাম, মুরগির খোপ রেখে এখানে এগুলো কেন রেখেছেন? আম্মু জানালেন যে, মুরগির বাচ্চা মায়ের সাথে যত বেশিদিন থাকে তত দেরিতে ডিম দেয়, আর মা থেকে আলাদা করে রাখলে দ্রুত ডিম দেওয়া শুরু করে।

চট করে আমার চিন্তাটা মুরগির বাচ্চা থেকে সরে আমাদের বর্তমান সমাজের আধুনিক প্রজন্মের ‘ছেলেবাবুদের’ দিকে সরে গেল, যারা বয়স পচিশ-ত্রিশে এসেও মানসিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক হতে পারে না।

আমার বন্ধু শরিফ। ওরা দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশি বৃটিশ। ওর বাবা গিয়েছিলেন ষাটের দশকে। ও ওর নিজের জীবনের দারুণ একটা ঘটনা শুনিয়েছিল আমাকে। ওর বয়স যেদিন ষোলো বছর পূর্ণ হয়ে সতেরোতে পড়ল, সেদিন ওর বাবা ওকে ডেকে বললেন, এখন থেকে তুমি বৃটিশ আইন অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন ও স্বনির্ভর পুরুষ।

এখন থেকে তোমার দায়িত্ব তোমাকেই বহন করতে হবে। তোমার লেখাপড়ার খরচা তোমাকেই যোগাতে হবে। আর আমার বাসায় থাকতে হলে বাসা ভাড়া, আর খেতে হলে খাবার খরচ দিতে হবে। যেই কথা সেই কাজ। কোনো ছাড় নেই। শরিফ বাধ্য হয়ে একটা শপে পার্টটাইম কাজ জোগাড় করল। স্কুল শেষে সেখানে কাজ করত।

সেই টাকা দিয়ে বাসা ভাড়া আর খাবার বিল দিত। লেখাপড়া তো সরকারি স্কুলে, তাই এক বাচা বাঁচল। বৃটিশ কালচারে এটা স্বাভাবিক হলেও বাঙালী হিসেবে বাবার এই আচরণ মেনে নিতে ওর বেশ কষ্ট হয়েছিল। এই সময়টাতে বাবার প্রতি জমেছিল এক রাশ ঘৃণা আর অভিমান। এই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল তা আমরা একটু পরে বলছি।

জীবনের এই প্রথম ধাক্কাই তাকে অনেকটা পরিপক্বতা এনে দিয়েছিল। ১৯ বছর বয়সে বিয়ে করেছিল। এখন মাত্র ৪৫ বছর বয়সে ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে গেছে।

আমি শরিফকে আমার এই বিশ বছরের বন্ধুত্বের জীবনে অসংখ্য ভালো কাজের উদ্যোগ নিতে ও অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। অনেক অসহায় মানুষকে, পরিবারকে ও সাহায্য করেছে।

ঠিক এর বিপরীতে গেলে আমাদের সমাজে অসংখ্য মানুষ দেখতে পাবেন, যারা ত্রিশে এসেও বালকসুলভ জীবন কাটায়, পুরুষ হয় না। কোনো দায়িত্ব নিতে সক্ষম নয়, কোনোকিছুতে স্থির নয়, কোনো লক্ষ্যপানে ধাবিত নয়, কোনো অর্জনের জন্য স্থির নয়।

আমাদের অধিকাংশ মানুষদের দেখবেন বলতে, ছেলেমেয়েদের জন্যই তারা খেটে মরে, বাড়িগাড়ি বানায়। জিজ্ঞেস করলে বলে, আমরা যে কষ্টের মধ্য দিয়ে গেছি আমার ছেলেমেয়েরা যেন তার মধ্য দিয়ে না যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এ ধরণের চিন্তার বাবা-মায়ের সন্তানরা খুবই অযোগ্য ও দায়িত্বজ্ঞানহীন হয়।

যে বাবা-মা তাদের জন্য খেটে মরেছে, তাদের জন্য কিছু করা তো দূরের কথা, তারা নিজেদের দায়িত্বই নিতে সক্ষম হয় না। বাবা-মায়ের রেখে যাওয়া সম্পদের উপর নির্ভরশীল হয়। সেটা ফুরিয়ে গেলে চরম মানবেতর জীবনযাপন করে।

আমাদের ভিতরে যারা একটু স্মার্ট এবং বাস্তবসম্মত চিন্তা করেন, তারা ভাবেন—ছেলেমেয়েদের জন্য বাড়িগাড়ি রেখে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব নয়, তাদের শিক্ষিত করে গড়ে তোলাই আমাদের দায়িত্ব।

তারা দেখা যায় উন্নত লেখাপড়ার জন্য ছেলেমেয়ের পিছনে অঢেল টাকাপয়সা ব্যয় করেন, দুনিয়ার সকল ঝুটঝামেলা ও বাস্তবতা থেকে এমনভাবে দূরে রাখেন, ফলে তারা হয় ‘শিক্ষিত বলদ’।

সত্যিকারভাবে ছেলেদেরকে পুরুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ খুব কম মানুষই গ্রহণ করতে পারেন। আর এর অবধারিত ফল হলো ব্যক্তি হিসেবে, পরিবার হিসেবে, সমাজ ও জাতি হিসেবে পিছিয়ে পড়া।

একটা মানুষ যদি পৃথিবীর জন্য পনেরো-ষোলো বছর থেকে অবদান রাখা শুরু করতে পারে, তাহলে তার অবদানের মাত্রা ও মান দুটোই অনেক বৃদ্ধি পায়। পক্ষান্তরে কথিত মাস্টার্স শেষ করে কর্পোরেট স্লেইভ হতে হতে যে সময় ব্যয় হয়ে যায়, তাতে অবদান রাখার সময় যেমন হারিয়ে যায়, তেমনই অবদানের মানও আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভালো হয়ে ওঠে না।

আমি ড্রাইভিং শিখেছিলাম ৩৩ বছর বয়সের দিকে। আমার এক বন্ধু তখন বলেছিল—তুমি এখন আর ফার্স্ট ক্লাস এফিশিয়েন্ট ড্রাইভার হতে পারবা না, তুমি হবা ‘আংকেল ড্রাইভার’। সামনের আরেকটা গাড়ির পেছনে পেছনে স্টিয়ারিং ধরে গাড়ি চালিয়ে তোমার জীবন যাবে।

আমি খুব গভীরভাবে লক্ষ্য করলাম যে, কথা খুবই সত্য। আমার পাশ দিয়ে বহু গাড়ি কাটিয়ে চলে যায়, আর আমার কাছে সামনের গাড়ির পিছনে ধরে রাখাকেই নিরাপদ ও আরামদায়ক মনে হয়। তাই দেরি করে দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারটা শুধু দায়িত্বজ্ঞানহীন করে তা-ই নয়, দায়িত্ববোধের মান ও দায়িত্ব পালনের যোগ্যতাও হ্রাস করে ফেলে।

বাবার প্রতি শরিফের ঘৃণা আর অভিমানের কথা মনে আছে? এবার বলি সেই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল। বিয়ের দু’বছর পর যখন একটা ব্যবসা দাড় করানোর জন্য ভালো অংকের একটা নগদ অর্থ দরকার হলো তখন সেই কঠোর বাবা তার হাতে পাউন্ডের একটা বান্ডিল দিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা বাসা ভাড়া আর খাওয়ার খরচ হিসেবে দেওয়া তোমার সেই অর্থ।

এমন কোনো প্রয়োজনের সময় দেওয়ার জন্য জমা করে রেখেছিলাম’। জীবনে কোনো এক সময় যদিও বাবার প্রতি শরিফের ঘৃণা জন্মেছিল, কিন্তু এখন বাবার সেই কঠোরতাটুকুকে সে তার জীবনের অমুল্য সম্বল মনে করে এবং বাবাকে নিয়ে সে আজ সত্যিকারে গর্ব অনুভব করে।

সেই মুরগির গল্পে ফিরে আসুন। ফিরে আসুন ইসলামের বাতলানো সমাজ চিন্তায়। মুরগির বাচ্চা যেমন মায়ের ডানার তলে থাকলে ডিম দেবে না, তেমনি আপনার ছেলেকে যতদিন ডানার নিচে রাখবেন সে দায়িত্বশীল হবে না। এটা সৃষ্টির প্রকৃতির মধ্যে দেওয়া স্রষ্টার অমোঘ নিয়ম। ইসলাম বলে একটা ছেলে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার তিনটা সাইন:

১. স্বপ্ন*দো-ষ হওয়া
২. নাভির নিচে লো+ম গজানো, কিংবা
৩. বয়স পনেরো বছরে উপনীত হওয়া

এরপর ইসলামি আইনমতে সে একজন পূর্ণ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ। তার উপর শরিয়তের সকল আইন কার্যকর। মহান আল্লাহ এই সীমাটা এইজন্যই নির্ধারণ করেছেন যে, এই বয়স থেকে সে জীবন ও জগতে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন শুরু করবে।

আমাদের উচিত ছিলো, আমাদের সন্তানদেরকে এই বয়সে উপনীত হওয়ার আগেই তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন ও যোগ্য করে গড়ে তোলা; কিন্তু সেটা না করে একটা দীর্ঘ সময় তাদেরকে স্পুন ফিডিং করে আমরা একটি অকর্মন্য ও অযোগ্য প্রজন্ম গড়ে তুলছি।

© Bayzid Sarker

05/06/2024


মায়াময় পৃথিবীবাদশাহ (ছদ্মনাম)।।।।।।।।।।।।।।।। মায়াময় পৃথিবী দেখে অনেক মায়া হয়,কিন্তু এখন এখানে বাঁচতে অনেক কষ্ট হয়।তাই ম...
02/06/2024

মায়াময় পৃথিবী
বাদশাহ (ছদ্মনাম)
।।।।।।।।।।।।।।।।

মায়াময় পৃথিবী দেখে অনেক মায়া হয়,
কিন্তু এখন এখানে বাঁচতে অনেক কষ্ট হয়।
তাই মাঝে মাঝে নিজেকে অনেক অসহায় মনে হয়।
এখন নিজেকে নিয়ে অনেক ভয় হয়।
কারণ সবার জন্য অনেক মায়া হয়।
আর সবার জন্য কিছু না করার কষ্ট অনেক বেশি হ্য়।
কষ্টের দিন গুলো হয়তো শেষ হবে একদিন
আমার মওলা আমায় ডাকে সাড়া দিবেন যেদিন।
মায়াময় পৃথিবির মায়া বাড়িয়ে কি হবে
এই পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে যেতে হবে,
তবুও মায়া হয় মায়াময় পৃথিবীর জন্য।
হয়ত কারো চোখের পানি ঝরবে আমার জন্য।
জানি চলে যাবার পর ফিরতে পারবোনা আমি আর
মায়াময় পৃথিবীর মায়ার জন্য।
মন ফিরে আসতে চাইবে বারবার।
মায়াময় পৃথিবির মায়া ছাড়তে কে চায়?
মায়াময় পৃথিবীর মায়ায় এখন আমায় বাঁচতে শেখায়
আর সবার মায়ায় এখন আমায় কষ্টের মাঝে হাসতে শেখায়।

বাংলাদেশের ম্যাচ কবে, কোথায়: নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ৭ জুন। প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। য...
02/06/2024

বাংলাদেশের ম্যাচ কবে, কোথায়: নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ৭ জুন। প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে হবে ম্যাচটি। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচ ১০ জুন। নিউ ইয়র্কে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হবে তারা। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তৃতীয় ম্যাচ ১৩ জুন সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্রানাডাইন্সে। গ্রুপের শেষ ম্যাচ ১৭ জুন নেপালের বিপক্ষে। সেটাও হবে সেন্ট ভিনসেন্টে।

Fahim Badrul Hassan
01/06/2024

Fahim Badrul Hassan

হানি ট্র্যাপ একধরনের অপকৌশল। বাংলা অনুবাদে একে ‘ভালোবাসার ফাঁদ’ নামে অভিহিত করা যেতে পারে। সহজ কথায় এটা হলো যৌনতার প্রলো...
26/05/2024

হানি ট্র্যাপ একধরনের অপকৌশল। বাংলা অনুবাদে একে ‘ভালোবাসার ফাঁদ’ নামে অভিহিত করা যেতে পারে। সহজ কথায় এটা হলো যৌনতার প্রলোভন দেখিয়ে বিপক্ষ শিবির থেকে তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার পদ্ধতি। যৌনতা ও শারীরিক সম্পর্কের প্রলোভন দেখিয়ে কাজ সমাধা করে নেওয়ার নামই হানি ট্র্যাপ। নিছক মজা করার জন্য এই ফাঁদ পাতা হয় না, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি—রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী বা গোয়েন্দাদের কাছ থেকে তথ্য হাতিয়ে নেওয়াই থাকে এর উদ্দেশ্য।

আজব শহর হচ্ছে সিলেট। এই শহরের রাস্তায় যদি আপনি হাঁটাহাঁটি করেন তাহলে ২০-২৫ বছরের ছেলেদের খুব কমই দেখবেন। লাস্ট ২ বছরের ব...
17/05/2024

আজব শহর হচ্ছে সিলেট। এই শহরের রাস্তায় যদি আপনি হাঁটাহাঁটি করেন তাহলে ২০-২৫ বছরের ছেলেদের খুব কমই দেখবেন। লাস্ট ২ বছরের ব্যবধানে এই শহরে তরুণ-তরুণীদের সংখ্যা সিগনিফিক্যান্টলি ডিকলাইন হয়েছে।
পুরো দুনিয়ায় যেভাবে ভারতীয়রা ছড়িয়ে থাকে ঠিক তেমনি পুরো ইউরোপের আনাচে কানাচে সিলেটিদের দেখতে পাবেন। অল্প যে কয়জনকে এখনো রাস্তাঘাটে দেখতে পাবেন এদের প্রায় সবার ভিসা প্রসেসিং চলতেছে অথবা এরা এদের সর্বোচ্চ দিয়ে IELTS এর একটা ভালো স্কোর পেয়ে দেশ ছাড়তে চাচ্ছে।

সিলেটি তরুণদের রাস্তায় আন্দোলনে পাবেন না, মিডিয়া কভারেজে পাবেন না, নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়েও এদের পাবেন না, সিনেমা-নাটকেও পাবেন না, এদের রাজনীতির মাঠেও পাবেন না।

এরা শুধু ইউরোপ বুঝে, এরা বুঝে এডুকেশন একটা স্ক্যাম, এরা ধরে নিয়েছে ৭০ বছরের ছোট্ট একটা জীবনে বাজে কোনো এক্সপেরিয়েন্স নেওয়ার সুযোগ নেই।
এরা বুঝে অর্থনীতি, এরা বুঝে সুখ, এরা বুঝে ফ্যামিলির প্রয়োরিটি মিট করা, এরা খুঁজে নেয় ডলার,ইউরো,পাউন্ডে সুখ।

আপনি আমার জীবন থেকে ৩০ বছর কেড়ে নিয়ে আমার সিভি ডাস্টবিনে ফেলে দিবেন একজন সিলেটি এই সুযোগই দিতে চায়না। এরা জীবনকে একটু বেশিই ভালোবাসে, এরা আসলে অপচয়ে নেই।

(Collected & Edited)



ঝুঁকি নেওয়ার জন্য যার যথেষ্ট সাহস নেইসে জীবনে কোনো কিছু করতে পারবে না।-লিটন আহমদ জুম্মান
15/05/2024

ঝুঁকি নেওয়ার জন্য যার যথেষ্ট সাহস নেই
সে জীবনে কোনো কিছু করতে পারবে না।

-লিটন আহমদ জুম্মান




তাঁদের অবদানকে ছোট করে দেখবেন না!
14/05/2024

তাঁদের অবদানকে ছোট করে দেখবেন না!



সাধারণত ছেলেরা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।মেয়েরা ১৫ এর আগেই।সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধা...
14/05/2024

সাধারণত ছেলেরা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।
মেয়েরা ১৫ এর আগেই।

সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।

গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।

যে ছেলেটা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর।
এই ১৫ বছর সে কি করবে?

পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না?
দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?
কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?

এই দেশে ম-দ বিক্রি নি-ষি-দ্ধ না। কিন্তু ম-দ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে হয়!
একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?

আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে?
অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।

আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?

আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হওতার পর বিয়ে কর!

কুরআন বলে আগে বিয়ে করো,গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্‌র!🌸 -(সূরা নূর)❤️
অথচ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।

"বউ কে খাওয়াবি কি? "
এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা।
বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?

বিসিএস দিয়ে ৩৫ বছর বয়সে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পর বিয়ে করতে হবে ।
নিজের পায়ে ঠিক-ঠাক দাঁড়াতে দাঁড়াতে সঠিক জিনিসটি দাঁড়ানোর সময় পেরিয়ে যায়.....
এখন ভাবুন, ইসলাম ধর্মে বিয়েকে অর্ধেক দ্বীন কেন বলা হয় !

তারপরও পরিবার এবং সবার ব্যক্তিগত মতা মত থাকতেই পারে 😊

[Collected]



জেনে না থাকলে জেনে নিন!
11/05/2024

জেনে না থাকলে জেনে নিন!

মোবাইল ফোনের টকটাইম ও ডাটার মেয়াদ (নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মিনিট ও ডাটা শেষ করার নিয়ম) রাখার অযৌক্তিক নিয়ম বন্ধে অবিলম্বে ...
11/05/2024

মোবাইল ফোনের টকটাইম ও ডাটার মেয়াদ (নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মিনিট ও ডাটা শেষ করার নিয়ম) রাখার অযৌক্তিক নিয়ম বন্ধে অবিলম্বে পদক্ষেপ চান গ্রাহকগণ।


গত দুই দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি 'বিশেষায়িত কোচিং সেন্টার'-এ পরিণত করা হয়েছে!এজন্যই কোনো র‍্যাংকিয়ে ঢাবিকে পাওয়া যা...
11/05/2024

গত দুই দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি 'বিশেষায়িত কোচিং সেন্টার'-এ পরিণত করা হয়েছে!

এজন্যই কোনো র‍্যাংকিয়ে ঢাবিকে পাওয়া যায় না!



কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জীবনে টিউশনি অন্যতম একটি অনুষঙ্গ। টিউশনি পড়াতে গেলে স্যারকে নাস্তা দেওয়া হ...
10/05/2024

কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জীবনে টিউশনি অন্যতম একটি অনুষঙ্গ। টিউশনি পড়াতে গেলে স্যারকে নাস্তা দেওয়া হয়। নাশতার মধ্যে বিভিন্ন বৈচিত্র‍্য থাকে। তবে এই পোস্টে যে নাশতার ছবি দেয়া আছে সেটা একটু বেশিই বৈচিত্র্যপূর্ণ!
এবার আপনাদেরকে বলতে হবে বাটিতে থাকা নাশতার নাম কি?



প্রচণ্ড গরমমামনুন চৌধুরীসূর্যের তাপে পিঠে আগুন,ঝরে পড়ে পথের ধূলিতে ধূন।সেদিনের জীবন নির্ভর,প্রচণ্ড গরমে প্রচণ্ড যাপন।বসে...
09/05/2024

প্রচণ্ড গরম
মামনুন চৌধুরী

সূর্যের তাপে পিঠে আগুন,
ঝরে পড়ে পথের ধূলিতে ধূন।
সেদিনের জীবন নির্ভর,
প্রচণ্ড গরমে প্রচণ্ড যাপন।

বসে যখন অফিসের চেয়ারে,
মনে হয় আছি সাইবেরিয়া।
বের হলেই মনে হয়,
এটাই মরুভুমি সাহারা ।

ক্লান্ত পা ধরে চলা হলেও,
জীবনের পথে না থাকা ভুলে।
উত্তেজনার হাওয়া ছুঁড়ে যায়,
শীতের সাথে গরমের খেলা হয়।

তবু স্বপ্ন চিরদিন মনে রেখে,
আশার বাতাসে চাপা ফেলে।
সূর্যের তাপে স্নাতে সবাই,
কম্বল মাথায় ধরে জীবনের লড়াই।

আর সূর্যের তাপ নিশ্চিন্তা,
করে দেয় দিনের প্রথম আলোকে।
চলো হে জীবন, তোমার মধ্যে,
প্রচণ্ড গরমের মেলা খেলে।।

Address

Monsuf Baccha Miya Road, Mira Bazar
Sylhet
3100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রত্যয়ী ভ্রমর-Prottoyee Vromor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to প্রত্যয়ী ভ্রমর-Prottoyee Vromor:

Share

Category

Nearby media companies


Other Magazines in Sylhet

Show All