ASIK Tv 25

ASIK Tv 25 news and media

04/08/2022

াজধানীর_বেশির_ভাগ_পাম্পে_তেল_চুরি_প্রতি _১০_লিটারে ১১০ মিলি লিটার

28/07/2022

#জমি_বিষয়ক_তথ্য
=খতিয়ান'' কি?
= ''সি এস খতিয়ান'' কি?
= ''এস এ খতিয়ান'' কি?
= ''আর এস খতিয়ান'' কি?
= ''বি এস খতিয়ান'' কি?
=“দলিল” কাকে বলে?
=“খানাপুরি” কাকে বলে?
= ''নামজারি'' কাকে বলে ?
=“তফসিল” কাকে বলে?
=“দাগ” নাম্বার/''কিত্তা'' কাকে বলে?
= “ছুটা দাগ” কাকে বলে?
= ''পর্চা'' কাকে বলে ?
= ''চিটা'' কাকে বলে ?
= ''দখলনামা'' কাকে বলে ?
= “খাজনা” ককে বলে?
= ''বয়নামা'' কাকে বলে ?
= ''জমাবন্দি'' কাকে বলে ?
= ''দাখিলা'' কাকে বলে ?
= ''DCR'' কাকে বলে ?
=“কবুলিয়ত” কাকে বলে ?
= “ফারায়েজ” কাকে বলে?
= “ওয়ারিশ” কাকে বলে?
= ''হুকুমনামা'' কাকে বলে ?
= ''জমা খারিজ'' কাকে বলে ?
= ''মৌজা'' কি/ কাকে বলে ?
= “আমিন” কাকে বলে?
= “কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
= “সিকস্তি” কাকে বলে ?
= “পয়ন্তি” কাকে বলে?
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
=খতিয়ানঃ
মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।
= সি এস খতিয়ানঃ
১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।
=এস এ খতিয়ানঃ
১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্রস্তুত হয় বলে বেশির ভাগ মানুষের কাছে এসএ খতিয়ান ৬২র
খতিয়ান নামেও পরিচিত।
= আর এস খতিয়ানঃ
একবার জরিপ হওয়ার পর তাতে উল্লেখিত ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য পরবর্তীতে যে জরিপ করা হয় তা আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। দেখা যায় যে, এসএ জরিপের আলোকে প্রস্তুতকৃত খতিয়ান প্রস্তুতের সময় জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে তদন্ত করেনি। তাতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়ে গেছে। ওই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি মাপ-ঝোঁক করে পুনরায় খতিয়ান প্রস্তুত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এই খতিয়ান আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। সারাদেশে এখন পর্যন্ত তা সমাপ্ত না হলেও অনেক জেলাতেই আরএস খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়েছে।
সরকারি আমিনরা মাঠে গিয়ে সরেজমিনে জমি মাপামাপি করে এই খতিয়ান প্রস্তুত করেন বলে তাতে ভুলত্রুটি কম লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই খতিয়ান বি এস খতিয়ান নামেও পরিচিত।
= বি এস খতিয়ানঃ
সর্ব শেষ এই জরিপ ১৯৯০ সা পরিচালিত হয়। ঢাকা অঞ্চলে মহানগর জরিপ হিসাবেও পরিচিত।
= “দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবেতাকে দলিল বলে।
= “খানাপুরি” কাকে বলে?
জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।
= নামজারি কাকে বলে ?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।
= “তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।
= “দাগ” নাম্বার কাকে বলে? / কিত্তা কি ?
দাগ শব্দের অর্থ ভূমিখ-। ভূমির ভাগ বা অংশ বা পরিমাপ করা হয়েছে এবং যে সময়ে পরিমাপ করা হয়েছিল সেই সময়ে ক্রম অনুসারে প্রদত্ত ওই পরিমাপ সম্পর্কিত নম্বর বা চিহ্ন।
যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়। দাগকে কোথাও কিত্তা বলা হয়।
= “ছুটা দাগ” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাবে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।
= পর্চা কীঃ / “পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হয় তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।
= চিটা কাকে বলে?
একটি ক্ষুদ্র ভূমির পরিমাণ, রকম ইত্যাদির পূর্ণ বিবরণ চিটা নামে পরিচিত। বাটোয়ারা মামলায় প্রাথমিক ডিক্রি দেয়ার পর তাকে ফাইনাল ডিক্রিতে পরিণত করার আগে অ্যাডভোকেট কমিশনার সরেজমিন জমি পরিমাপ করে প্রাথমিক ডিক্রি মতে সম্পত্তি এমনি করে পক্ষদের বুঝায়ে দেন। ওই সময় তিনি যে খসড়া ম্যাপ প্রস্তুত করেন তা চিটা বা চিটাদাগ নামে পরিচিত।
= দখলনামা কাকে বলে?
দখল হস্তান্তরের সনদপত্র। সার্টিফিকেট জারীর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি কোনো সম্পত্তি নিলাম খরিদ করে নিলে সরকার পক্ষ সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দেয়ার পর যে সনদপত্র প্রদান করেন তাকে দখলনামা বলে।
সরকারের লোক সরেজমিনে গিয়ে ঢোল পিটিয়ে, লাল নিশান উড়ায়ে বা বাঁশ গেড়ে দখল প্রদান করেন। কোনো ডিক্রিজারির ক্ষেত্রে কোনো সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় হলে আদালত ওই সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দিয়ে যে সার্টিফিকেট প্রদান করেন তাকেও দখলনামা বলা হয়। যিনি সরকার অথবা আদালতের নিকট থেকে কোনো সম্পত্তির দখলনামা প্রাপ্ত হন, ধরে নিতে হবে যে, দখলনামা প্রাপ্ত ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট সম্পত্তিতে দখল আছে।
= “খাজনা” ককে বলে?
সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।.
= বয়নামা কাকে বলে?
১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধির ২১ আদেশের ৯৪ নিয়ম অনুসারে কোনো স্থাবর সম্পত্তির নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে আদালত নিলাম ক্রেতাকে নিলামকৃত সম্পত্তির বিবরণ সংবলিত যে সনদ দেন তা বায়নামা নামে পরিচিত।
বায়নামায় নিলাম ক্রেতার নামসহ অন্যান্য তথ্যাবলি লিপিবদ্ধ থাকে। কোনো নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে ক্রেতার অনুকূলে অবশ্যই বায়নামা দিতে হবে।
যে তারিখে নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হয় বায়নামায় সে তারিখ উল্লেখ করতে হয়।
= জমাবন্দিঃ
জমিদারি আমলে জমিদার বা তালুকদারের সেরেস্তায় প্রজার নাম, জমি ও খাজনার বিবরণী লিপিবদ্ধ করার নিয়ম জমাবন্দি নামে পরিচিত। বর্তমানে তহশিল অফিসে অনুরূপ রেকর্ড রাখা হয় এবং তা জমাবন্দি নামে পরিচিত।
= দাখিলা কাকে বলে?
সরকার বা সম্পত্তির মালিককে খাজনা দিলে যে নির্দিষ্ট ফর্ম বা রশিদ ( ফর্ম নং১০৭৭) প্রদান করা হয় তা দাখিলা বা খাজনার রশিদ নামে পরিচিত।
দাখিলা কোনো স্বত্বের দলিল নয়, তবে তা দখল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ বহন করে।
= DCR কাকে বলে?
ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।
=“কবুলিয়ত” কাকে বলে?
সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।
= “ফারায়েজ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফারায়েজ বলে।
= “ওয়ারিশ” কাকে বলে?
ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলেতার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।
= হুকুমনামা কাকে বলে?
আমলনামা বা হুকুমনামা বলতে জমিদারের কাছ থেকে জমি বন্দোবস্ত নেয়ার পর প্রজার স্বত্ব দখল প্রমাণের দলিলকে বুঝায়। সংক্ষেপে বলতে গেলে জমিদার কর্তৃক প্রজার বরাবরে দেয়া জমির বন্দোবস্ত সংক্রান্ত নির্দেশপত্রই আমলনামা।
= জমা খারিজ কিঃ
জমা খারিজ অর্থ যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করা। প্রজার কোন জোতের কোন জমি হস্তান্তর বা বন্টনের কারনে মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমি নিয়ে নুতন জোত বা খতিয়ান খোলাকে জমা খারিজ বলা হয়। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।
=“মৌজা” কাকে বলে?
CS জরিপ / ক্যাডষ্টাল জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা আলাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।। এক বা একাদিক গ্রাম বা পাড়া নিয়ে একটি মৌজা ঘঠিত হয়।
=“আমিন” কাকে বলে?
ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিযুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।
= “কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।
= “সিকস্তি” কাকে বলে?
নদী ভাংঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকন্তি বলে। সিকন্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকন্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।
=‌‌ “পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।
💞

,,
আপনার পছন্দের বিষয় গুলো জানতে পেজটি ফলো করুন।
#সংগৃহীত_তথ্য

নাগেশ্বরী উপজেলার ভাই ভাই মোড়ে রাত সাড়ে ৩ টার দিকে আগুন লেগে ৫/৬টি দোকান ফ্রিজ,খাবার জিনিস আরও অন্যান্য পন্য সামগ্রি  পু...
24/07/2022

নাগেশ্বরী উপজেলার ভাই ভাই মোড়ে রাত সাড়ে ৩ টার দিকে আগুন লেগে ৫/৬টি দোকান ফ্রিজ,খাবার জিনিস আরও অন্যান্য পন্য সামগ্রি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে যাতে প্রায় ১০-১৫ লাখ টাকার মতো খতি হয়েছে দোকান মালিক রা দাবি করেছেন কেউ ইচ্ছা পূর্বক দোকানে আগুন লাগিয়েছে
📸📷🎥 আমি নিজে

23/07/2022

বগুড়ায় হঠাৎ করে পুকুরের পানি ও মাছ উধাও

 #অন্তঃসত্ত্বা_গৃহবধূকে_পিটিয়ে_হত্যা_বিচার_চেয়ে_মানববন্ধনসূত্রঃ আরটিভি নিউজনোয়াখালী হাতিয়ায় বিজলী আক্তার (২০) নামে অন্তঃ...
22/07/2022

#অন্তঃসত্ত্বা_গৃহবধূকে_পিটিয়ে_হত্যা_বিচার_চেয়ে_মানববন্ধন

সূত্রঃ আরটিভি নিউজ

নোয়াখালী হাতিয়ায় বিজলী আক্তার (২০) নামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী।

শুক্রবার সকালে উপজেলার জাহাজমারা বিরবিরি বাজারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

স্থানীয়রা জানায়, গত ১৬ জুলাই নিহত বিজলীর মৃতদেহ পুলিশ জাহাজমারা ৬নং ওয়ার্ডের তার শ্বশুরবাড়ি থেকে উদ্ধার করে। বিজলীর স্বামী মো. মামুন (২৭) একই এলাকার মো. সোরাব হোসেনের ছেলে।

মানববন্ধনে নিহত বিজলীর আত্মীয় স্বজন ছাড়াও এলাকার ৫ শতাধিক লোক উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধন চলাকালে সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত হাতিয়ার নলচিরা-জাহাজমারা প্রধান সড়কে সকল যানচলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।

এ সময় বক্তারা বিজলী হত্যার সঙ্গে জড়িত তার স্বামী মামুন ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।

নিহত বিজলীর পিতা আবুল কাশেম জানান, গত একবছর পূর্বে তার মেয়ের সঙ্গে পাশের গ্রামের মামুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে মামুন বিভিন্ন সময় মেয়েকে যৌতুকের জন্য নির্যাতন করে আসছে। এ ব্যাপারে একাধিকবার গ্রাম্য সালিশ বৈঠক বসে মীমাংসা করা হয়।

তিনি বলেন, এটা সম্পূর্ণ পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। নিহত বিজলী ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে হাতিয়া থানা পরিদর্শক (তদন্ত) কাঞ্চন কান্তি দাশ বলেন, বিজলীর মৃতদেহ তার শ্বশুরবাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়। তার শরীরের কোথাও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। হাতিয়া থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মৃত্যুর প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করতে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 েকে_নতুন_দামে_বিক্রি_হবে_সয়াবিন_তেলবোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমিয়ে ১৮৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদে...
22/07/2022

েকে_নতুন_দামে_বিক্রি_হবে_সয়াবিন_তেল

বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমিয়ে ১৮৫ টাকায় বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।

আজ বৃহস্পতিবার থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের কথা জানিয়েছে সংগঠনটি।

বুধবার (২০ জু্লাই) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে দেওয়া এক চিঠিতে নতুন মূল্য কার্যকরের বিষয়টি জানানো হয় ।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হবে ১৬৬ টাকা, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৮৫ এবং পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯১০ টাকা। ছয় টাকা কমিয়ে প্রতি লিটার পাম অয়েল বিক্রি হবে ১৪৮ টাকা।

সংগঠনের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলামের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে দেশীয় বাজারে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অভিন্ন মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি অনুযায়ী বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিদ্ধান্তমতে ভোজ্যতেলের মূল্য নিম্নোক্তভাবে সমন্বয় করা হলো।

এর আগে রোববার (১৭ জুলাই) ভোজ্যতেল বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা গণমাধ্যমকে তেলের দাম কমার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন

ভক্তের স্ত্রীর খোঁজ মিললেও উধাও ফকির বাবা আপডেট : ১২ জুলাই ২০২২, ০৮:২৭  ময়মনসিংহ প্রতিনিধি, আরটিভি নিউজময়মনসিংহের তারা...
12/07/2022

ভক্তের স্ত্রীর খোঁজ মিললেও উধাও ফকির বাবা

আপডেট : ১২ জুলাই ২০২২, ০৮:২৭

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি, আরটিভি নিউজ





ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলায় ফজলুল হক ওরফে খেতা শাহ নামে কথিত এক ফকিরের হাত ধরে উধাও হওয়া গৃহবধূকে প্রায় ১৯ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১২ জুলাই) সকালে তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে সোমবার (১১ জুলাই) গাজীপুরের টঙ্গী থেকে ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করা হয়। তবে এখনও অধরা ভণ্ড ফকির খেতা শাহ।

অভিযুক্ত ফজলুল হক ওরফে খেতা শাহ (৬০) নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার হীরণপুর গ্রামের বাসিন্দা।

জানা গেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি আধ্যাত্মিক নেতা খেতা শাহ নামে পরিচিত। দেড় মাস আগে তার সঙ্গে জেলার তারাকান্দার শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির পরিচয় হয়। পরে খেতা শাহকে আধ্যাত্মিক ফকির ভেবে তার ভক্ত বনে যান শফিকুল। সংসারের উন্নতি আর মনের বাসনা পূরণের ধারণা থেকে দুই চাচার পরামর্শে স্থানীয় মাজারে এনে আশ্রয় দেন নিজের বাড়িতে। এ সময় স্ত্রীকে বলেছিলেন ভালোভাবে আপ্যায়ন করতে। সবকিছুই ভালোই চলছিল। তবে গত ২২ জুন দুপুর ১২টার দিকে খেতা শাহকে নিয়ে শফিকুলের স্ত্রী তার বাবার বাড়ি ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলায় যাওয়ার কথা বলে লাপাত্তা হন দুজনই। পরে এ ঘটনার পর খেতা শাহর নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন শফিকুল ইসলাম। গত ২ জুলাই তার অভিযোগ মামলা হিসেবে নথিবদ্ধ করা হয় সংশ্লিষ্ট থানায়।

এ বিষয়ে তারাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল খায়ের বলেন, সোমবার গৃহবধূকে উদ্ধারের সময় খেতা শাহকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। উদ্ধার হওয়া গৃহবধূ বর্তমানে আমাদের হেফাজতে রয়েছে। আজ মঙ্গলবার জবানবন্দি দেওয়ার জন্য তাকে আদালতে পাঠানো হবে।

 ্রামীণফোন_গ্রাহকদের_জন্য_দুঃসংবাদআপডেট : শনিবার, ০২ জুলাই ২০২২, ১৮ আষাঢ় ১৪২৯বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল অপারেটর গ্রা...
02/07/2022

্রামীণফোন_গ্রাহকদের_জন্য_দুঃসংবাদ
আপডেট : শনিবার, ০২ জুলাই ২০২২, ১৮ আষাঢ় ১৪২৯

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য সর্বনিম্ন মোবাইল রিচার্জ নির্ধারণ করেছে।

শুক্রবার (১ জুলাই) এক এসএমএসে প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের জানিয়েছে, এখন থেকে গ্রামীণফোন ব্যবহারকারীরা ২০ টাকার কম রিচার্জ করতে পারবেন না। রিচার্জের মেয়াদ ৩০ দিনের। তবে ১৪ ও ১৬ টাকার মিনিট প্যাকেজগুলো কিনতে বাধা নেই। রিচার্জ কার্ডগুলোও আগের মতোই চালু থাকবে।

এ ছাড়া ২১ এবং ২৯ টাকা রিচার্জে দুই এবং তিন দিন মেয়াদে যেকোনো লোকাল নম্বরে স্পেশাল কল রেট পাওয়া যাবে। জিপি থেকে জিপি নাম্বারে সর্বনিম্ন ১০ টাকা ব্যালেন্স ট্রান্সফার করা যাবে।

গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিভিন্ন প্রোডাক্টের সুবিধাসমূহ সরলীকরণ করার অংশ হিসেবে সর্বনিম্ন রিচার্জ নির্ধারণ করেছে তারা।

এর আগে মানসম্পন্ন সেবা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় গ্রামীণফোনকে ২৮ জুন থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নতুন সিম বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক কমিশন (বিটিআরসি)।

20/06/2022
20/06/2022
25/04/2022
11/04/2022

একদিন এক বিমানে করে,,,,
১.কোহলি
২.রুবেল
৩.নেইমার
৪.মেসি
৫.এক স্কুল ছাত্রী যাচ্ছিল…..।
হঠাৎ মধ্য আকাশে বিমানটি নষ্ট হয়ে যায় বিমানে ছিল ৪ টি প্যারাসুট...?
🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔
১ম.কোহলি -বলল আমার যাওয়া দরকার,আমি মরে গেলে অনুস্কার কী হবে..? তাই বলে কোহলি লাফ দিল,,।
২য়. রুবেল-বলল আমি হ্যাপির সাথে খুব অন্যায় করে ফেলেছি।তারে সরি না বললে আমি মরেও শান্তি পাব না,তাই বলে প্যারাসুট নিয়ে ইয়াহু,,🤣🤣🤣
৩য়. নেইমার-বলল ভাই আমার ফ্যান দের ভালো কিছু উপহার না দিয়ে যেতে পারবো না,,তাড়াহুরা করে দিল লাফ !!
বাকি আছে ১টা প্যারাসুট....?
৪ থ.মেসি-ছাত্রীকে বলল তুমি যাও,
আমি মরে গেলে আমার ভক্তরা আমাকে গৌরবের সাথে স্মরন করবে...?🤫🤫🤫
তখন স্কুল ছাত্রী বলল তার কোন প্রয়োজন নেই
বস ২ টা প্যারাসুট ই আছে,,,😱😱
নেইমার হালায় তারাহুরো করে আমার স্কল ব্যাগ নিয়ে লাফ মারছে........।।।।😀😀🤣🤣
🌹😎(MD.Ashik)😎🌹

10/04/2022
16/02/2022

🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩

20/01/2022
20/01/2022
19/01/2022
19/01/2022
19/01/2022

Hi

Address

Kurigrum
Rangpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ASIK Tv 25 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ASIK Tv 25:

Videos

Share