Look Rajshahi

Look Rajshahi Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Look Rajshahi, Media/News Company, 36, Association Vaban, Rajshahi.
(2)

ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নিয়ন্ত্রণহীন পরিস্থিতিতে মানুষের ভেতরের অন্ধকার দিকগুলো দ্রুত সামনে চলে আসে।----------------------...
23/09/2024

ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নিয়ন্ত্রণহীন পরিস্থিতিতে মানুষের ভেতরের অন্ধকার দিকগুলো দ্রুত সামনে চলে আসে।
--------------------------
১৯৭৪ সালে, সার্বিয়ান পারফরম্যান্স শিল্পী মারিনা আব্রামোভিচ (Marina Abramović) "রিদম জিরো" (Rhythm Zero) নামে একটি বিতর্কিত ও অত্যন্ত সাহসী এক্সপেরিমেন্ট করেন। এই এক্সপেরিমেন্টটি মানুষের অন্ধকার দিক এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রবণতা নিয়ে এক গভীর প্রশ্ন তোলে।

এই পারফরম্যান্সে, আব্রামোভিচ একটি গ্যালারিতে ছয় ঘণ্টার জন্য দাঁড়িয়ে থাকেন এবং দর্শকদের সামনে ৭২টি বিভিন্ন প্রকারের জিনিস রেখে দেন, যেগুলোর মধ্যে ছিল ফুল, পালক, দড়ি থেকে শুরু করে এমনকি একটি লোডেড বন্দুকও। তিনি নিজেকে একটি "অবজেক্ট" হিসেবে ঘোষণা করেন এবং দর্শকদের মুক্তভাবে নির্দেশ দেন যে তারা যেকোনো কিছু করতে পারেন তার শরীরের উপর, এবং তিনি এর দায়ভার নেবেন।

প্রথমদিকে দর্শকরা অনেকটা নিস্তেজ ও সংযত আচরণ করলেও কিছু সময় পর পরিস্থিতি ধীরে ধীরে সহিংসতার দিকে মোড় নেয়। একজন বন্দুক তার মাথায় ধরে, অন্য কেউ তাকে ব্লেড দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে। কেউব তার জামা-কাপড় ছিঁড়ে ফেলে বিবস্ত্র করে দেয়। দর্শকদের এই আক্রমণাত্মক আচরণ এবং নিষ্ঠুরতার বৃদ্ধি মানব প্রকৃতির ভয়ংকর দিক তুলে ধরে, যেখানে আইন, নৈতিকতা বা প্রতিকারহীন পরিস্থিতিতে মানুষ কতটা নির্মম হতে পারে তা প্রকাশ পায়।

এই পারফরম্যান্স শেষ হবার পর যখন আব্রামোভিচ নিজে থেকে হাঁটতে শুরু করেন, তখন অনেকেই গ্যালারি ছেড়ে চলে যায়, কারণ তারা নিজেদের আচরণ নিয়ে লজ্জিত হয়ে পড়ে।

"রিদম জিরো" শিল্পের ইতিহাসে একটি অনন্য উদাহরণ, এই এক্সপেরিমেন্টের ফলে জানা যায় ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নিয়ন্ত্রণহীন পরিস্থিতিতে মানুষের ভেতরের অন্ধকার দিকগুলো দ্রুত সামনে চলে আসে।

বিনা দোষে কয়েদ খেটে চলেছে জনগণ। বছরের পর বছর ধরে এক অদ্ভুত বন্দিত্বের চক্রে আটকে আছে তারা, যেন এই কয়েদ কখনও শেষ হবার নয়।...
19/09/2024

বিনা দোষে কয়েদ খেটে চলেছে জনগণ। বছরের পর বছর ধরে এক অদ্ভুত বন্দিত্বের চক্রে আটকে আছে তারা, যেন এই কয়েদ কখনও শেষ হবার নয়। একাত্তরে মুক্তির রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম শেষে, যখন দেশ স্বাধীন হলো, দেশবাসী খুশিতে কেঁদে ফেলেছিল। সবাই ভেবেছিল, এতো কষ্টের শেষে অবশেষে পেয়েছে প্রাণের দেশ। কিন্তু সময়ের স্রোতে সেই খুশির কান্না শুকিয়ে গেছে, আর মুখের গালে রয়ে গেছে নিস্তেজ বিষাদের ছাপ।

যারা একসময় ভেবেছিল দেশের মালিকানা তাদের, তারা দেখেছে এক ভয়ানক সত্য—দেশটা কাগজে কলমে নিজেদের হলেও, বাস্তবে কখনোই ছিল না তাদের। জনগণ ভেবেছিল তারা মুক্ত, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা সিংহাসনের যুদ্ধের বলি। একদল যায়, আরেক দল আসে। ক্ষমতার মোহে দেশটা কখনও জনগণের হাতে থাকেনি।

মুখের মালিকানা, ক্ষমতার পুরস্কার: দেশ যেন কোনো এক মঞ্চ, যেখানে ক্ষমতাসীনরা একে অপরকে ছাড়িয়ে দেশের মালিকানা দাবী করে। জনগণের দোহাই দিয়ে ক্ষমতায় আসে, কিন্তু সেই মালিকানা কখনই জনগণের হাতে থাকেনা। ক্ষমতার সিংহাসন যাদের দখলে, তাদেরই দেশের মালিকানা। একেকটা দল বা গোষ্ঠী দেশের অধিকার নিয়ে নিজেদের স্বার্থ পূরণ করে চলে। সিংহাসনের সাথে আসে বেনামি লুটপাট, ক্ষমতার অপব্যবহার। আর এদিকে জনগণ তাকিয়ে দেখে—তাদের মাটির দেশ, স্বপ্নের দেশ ধীরে ধীরে অন্যদের দখলে চলে যাচ্ছে।

চক্রবদ্ধ কারাগার: দেশের এই রাজনীতির খেলায় জনগণ যুগ যুগ ধরে শুধু দেখেছে—এক দল ক্ষমতায় আসে, আরেক দল জেলে যায়। তারপর আবার তারা ফিরে আসে বীরের বেশে, যেন কোনো নাটকের পর্দা ওঠা-নামা। নতুনরা পুরাতনদের জেলে পাঠায়, নিজেদের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত করে। দেশ যেন এক বিশাল কারাগার, যেখানে ক্ষমতার লড়াই চলছে, আর জনগণ সেই লড়াইয়ের দর্শক মাত্র।

জনগণ দেখেছে বারবার, নতুন নেতারা এসে ঘোষণা দেয়, ‘দেশ জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেবো’। কিন্তু সেই কথাগুলো শুধু বুলি হয়েই থেকে যায়। প্রতিবার ক্ষমতার বদলে, নতুন শাসক আসে, পুরানো শাসক জেলে যায়। এই সিংহাসন থেকে জেলখানা, আর জেলখানা থেকে সিংহাসনের খেলা চলছে পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে।

মুক্তির নামে নতুন বন্দিত্ব: এভাবে এক দল জেলে যায়, আরেক দল ক্ষমতায় আসে। নতুনেরা এসে আবার বলে, ‘জনগণের দেশ জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেবো।’ কিন্তু ফলাফল একই থাকে—একদল হাসতে হাসতে ফেরে, পুরাতনরা জেলে যায়। আর জনগণ? তারা থেকে যায় সেই অনন্ত কারাগারে। তাদের জন্য কোনো মুক্তি নেই, কোনো স্বাধীনতা নেই।

এই চক্রের শেষ কোথায়, কেউ জানে না। জনগণের জন্য মুক্তি শুধুই এক মরীচিকা। প্রতিটি আমল বদলের সাথে তাদের জীবনে কোনো বদল আসে না। তাদের বন্দিত্ব অনন্ত।

যাবজ্জীবন বন্দিত্বের মর্মান্তিকতা: সবচেয়ে করুণ বিষয় হলো, জনগণ জানে যে এই বন্দিত্ব তাদের নিয়তি। তারা জানে, ক্ষমতার মালিকানা তাদের হতে পারে না। তাদের জন্য শুধুই কয়েদখাটা। এই কয়েদবাস যে কতটা মর্মান্তিক, তা কেবল তারাই জানে। কারণ এই বন্দিত্বের কোনো শেষ নেই, কোনো মুক্তির আলোর আশা নেই। দেশ হয়তো স্বাধীন, কিন্তু জনগণের স্বাধীনতা? সেটা এখনও এক অনন্ত বন্দিত্বের প্রতীক।

এমন একদেশে বাস করে তারা, যেখানে সিংহাসনের খেলা চলে, আর জনগণ শুধু সেই খেলার বলি হয়। স্বাধীনতার স্বপ্ন নিয়ে শুরু হয়েছিল যাত্রা, কিন্তু সেই স্বপ্ন এখন শুধুই এক দুর্বোধ্য, মর্মান্তিক বাস্তবতার রূপ নিয়েছে।

ভারত থেকে ডিম আমদানি: প্রতিটি কেনা যাবে ৭ টাকায়ভারতীয় পণ্য বর্জনকারী দেশভক্তরা কি এবার ডিম বর্জন করবে?--------------ভারত...
11/09/2024

ভারত থেকে ডিম আমদানি: প্রতিটি কেনা যাবে ৭ টাকায়
ভারতীয় পণ্য বর্জনকারী দেশভক্তরা কি এবার ডিম বর্জন করবে?
--------------
ভারত থেকে একটি ট্রাকে এই ডিম বাংলাদেশে আসে। ছবি: সংগৃহীত
ভারত থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ২ লাখ ৩১ হাজার পিস মুরগির ডিম আমদানি করা হয়েছে।
আজ সোমবার সকাল ১১টায় ভারতীয় একটি ট্রাকে এই ডিম আমদানি হয়।
বেনাপোল কাস্টমস চেকপোস্টের কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এই প্রথম বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ডিমের চালান আমদানি হলো।
কাস্টমস সূত্র জানায়, আমদানি করা এসব ডিমের মূল্য ১১ হাজার ২৭২ মার্কিন ডলার। প্রতি ডজন ডিমের আমদানি মূল্য শূন্য দশমিক ৫৬ ডলার, বাংলাদেশি টাকায় প্রতিটি ডিমের মূল্য পড়ে ৫ টাকা। প্রতি ডজন ডিমের ইনভয়েস মূল্যের ওপর ৩৩ শতাংশ সরকারি রাজস্ব পরিশোধ করে প্রতিটি ডিমের মূল্য দাঁড়ায় ৭ টাকা।

শিক্ষক পদত্যাগের নামে যা হচ্ছে তা সমর্থনযোগ্য না: সারজিস আলমhttps://www.facebook.com/share/p/2VF3cSXHUxW2P26z/
31/08/2024

শিক্ষক পদত্যাগের নামে যা হচ্ছে তা সমর্থনযোগ্য না: সারজিস আলম
https://www.facebook.com/share/p/2VF3cSXHUxW2P26z/

শিক্ষক পদত্যাগের নামে যা হচ্ছে তা সমর্থনযোগ্য না: সারজিস আলম
-----------------
শিক্ষক পদত্যাগের নামে সারা দেশে যা হচ্ছে, সেটা সমর্থনযোগ্য না বলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।

পোস্টে সারজিস লেখেন, ‘শিক্ষক পদত্যাগের নামে সারা দেশে যা হচ্ছে, যে প্রক্রিয়ায় হচ্ছে সেটা সমর্থনযোগ্য নয়। কেউ যদি ফ্যাসিস্টদের ক্ষমতার অপব্যবহার করে অন্য শিক্ষক বা শিক্ষার্থীদের সাথে অন্যায় করে তাহলে নিয়মতান্ত্রিকভাবে আইনের মধ্য দিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে তার বিচার হোক। কিন্তু আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া, মব জাস্টিস করা কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।’

সারজিস লেখেন, ‘শিক্ষক-শিক্ষার্থীর যে শ্রদ্ধা ও স্নেহের সম্পর্ক আমাদের শিক্ষার পরিবেশকে সুন্দর করে তুলতে পারে সেই সম্পর্ক যেন তিক্ততার না হয়, দূরত্বের না হয়, ভীতির না হয়।’

যারা শিক্ষকদের জোর করে পদত্যাগে বাধ্য করছেন তাদের আইনের আওতায় নেওয়ার কথাও বলেন সারজিস আলম। তিনি বলেন, ‘অনেক শিক্ষার্থী হয়ত জানেই না যে, তাদের ব্যবহার করে অন্য শিক্ষক এই কাজটি করাচ্ছে ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক স্বার্থ সিদ্ধির জন্য। যারা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে অন্যায় প্রক্রিয়ায় এই কাজগুলো করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’

একটুও মনে রাখিনিকথা: হাসান হাফিজুর রহমানসুর ও সঙ্গীত: বিমুর্ত রেকর্ডিং স্টুডিও
21/08/2024

একটুও মনে রাখিনি
কথা: হাসান হাফিজুর রহমান
সুর ও সঙ্গীত: বিমুর্ত রেকর্ডিং স্টুডিও

Aktuo Mone Rakhini-Hasan Hafizur Rahman, একটুও মনে রাখিনি, Bimurto vision, বিমুর্তএকটুুও মনে রাখিনিকথা: হাসান হাফিজুর রহমানসুর ও সঙ্গীত: বিমুর্ত্Disclai...

কোন নীতিকেই ধ্বংস করা যায় না। কেবল এক রূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তন করা হয় ...
17/08/2024

কোন নীতিকেই ধ্বংস করা যায় না। কেবল এক রূপ থেকে অন্য রূপে পরিবর্তন করা হয় ...

গরু-ছাগলের হাট------------------চিরচেনা খুব পরিচিত একটি জঘন্য ছবি। ঐতিহ্য, পরম্পরায় মিশে আছে নগ্ন এক পশুর হাট। দাঁত দেখব...
26/06/2024

গরু-ছাগলের হাট
------------------
চিরচেনা খুব পরিচিত একটি জঘন্য ছবি। ঐতিহ্য, পরম্পরায় মিশে আছে নগ্ন এক পশুর হাট। দাঁত দেখবেন, ওজন দেখবেন, ন্যাংড়া খোড়া কিংবা গলা ছেড়ে হাম্বা ডাক দিতে পারে কিনা তাও দেখবেন। বাসায় নিয়ে গেলে হালচাষ করতে পাবে কিনা, আত্মীয়স্বজনকে গুতা মারবে কিনা, অজস্য জিজ্ঞাসা। সবকিছু দেখার পর পছন্দ হলে দরদাম। দামে বণিবণা না হলে নতুন পণ্যের খোঁজে অন্য কোন হাটের সন্ধানে বেরিয়ে পড়া।

কখনো কি ভেবেছেন- একটা মেয়েকে দেখে আসার পর যদি মেয়েটা জানতে পারে আপনি তাকে পছন্দ করেননি, তাহলে মেয়েটা সত্যিই খুব কষ্ট পায়!
একটি মেয়ে কারো সন্তান, কারো বোন, তাই পন্যের মতো মনে করে এভাবে আনুষ্ঠানিকতা করে দেখা চরম অমানবিক একটি লোকাচার।
এভাবে কাউকে কষ্ট দেয়া মোটেই কাম্য নয়। কোনো মেয়েকে দেখতে যাওয়ার আগে তার সম্পর্কে ভাল করে জেনে নিন, যদি মনে করেন, আপনার সাথে তার বিয়ে হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, তবেই তার পরিবারের সাথে পরিচিত হতে যান, নয়তো নয়।

আমি নগ্ন হতে চাই না----------------------কেউ একদিন আঙুল তুলে বলেছিলোআমি একজন নগ্ন মানুষআমি মাথা নত করে বলেছিলামহ্যা, আমি...
31/05/2024

আমি নগ্ন হতে চাই না
----------------------
কেউ একদিন আঙুল তুলে বলেছিলো
আমি একজন নগ্ন মানুষ
আমি মাথা নত করে বলেছিলাম
হ্যা, আমি নগন্য।

সেদিন বুঝিনি
নগ্ন আর নগন্যর তফাৎ।
এখন জেনেছি নগ্নতা দুই প্রকার,
আমি এখন লজ্জা পাই-
আমি নগ্ন হতে চাই না।

Kolija vuna, shuvo, Bimurto Ganer mela, Channel Bimurto,কলিজা ভুনা কইরা দিলও কইবে, লবন কম হইছে-শুভ
10/09/2022

Kolija vuna, shuvo, Bimurto Ganer mela, Channel Bimurto,
কলিজা ভুনা কইরা দিলও কইবে, লবন কম হইছে-শুভ

চ্যানেল বিমুর্তর লাইভ সঙ্গীতানুষ্ঠান গানের মেলা-র সঙ্গীত পরিবেশন করলেন-পাবনার শিল্পী, শুভPranonath- Shuvo, প্রাণনাথ ছাড়িয়....

Address

36, Association Vaban
Rajshahi
6100

Telephone

01712100955

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Look Rajshahi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Look Rajshahi:

Share


Other Media/News Companies in Rajshahi

Show All