Nafiur Rahman

Nafiur Rahman As-salamu alaykum. This my Personal Page

14/09/2022
29/07/2022

কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ 👌

১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।

৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।

৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।

৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।

৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।

৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।

১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!

*জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া।
সমস্ত বাবাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে।
🖋️🖋️🖋️ সংগৃহিত।

15/07/2022
উত্তম মৃত্যুর দু'আ:اللهُمَّ تَوَفَّنَا مُسْلِمِينَ، وَأَحْيِنَا مُسْلِمِينَ، وَأَلْحِقْنَا بِالصَّالِحِينَ غَيْرَ خَزَاي...
08/06/2022

উত্তম মৃত্যুর দু'আ:

اللهُمَّ تَوَفَّنَا مُسْلِمِينَ، وَأَحْيِنَا مُسْلِمِينَ، وَأَلْحِقْنَا بِالصَّالِحِينَ غَيْرَ خَزَايَا وَلَا مَفْتُونِينَ

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা তাওয়াফ্ফানা মুসলিমিন, ওয়া আ-হইনা মুসলিমিন, ওয়া আল-হিকনা বিস-সলিহিনা গইরা খঝায়া ওয়ালা মাফতুনিন

অর্থঃ "হে আল্লাহ, আমাদেরকে মুসলিম অবস্থায় মৃত্যু দিও, মুসলিম অবস্থায় জীবিত রেখ আর আমাদেরকে নেককারদের অন্তর্ভুক্ত করো, অপমানিত ও বিপর্যস্ত করো না"

(ইমাম হাকিম (রাহ.), আল মুস্তাদরাক, হা: ৪৩০৮)

“হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার নিকট হিদায়াত, তাকওয়া, চারিতি্রিক নিষ্কলুষতা এবং সচ্ছলতা প্রার্থনা করছি।[সহীহ মুসলিম : 2721]
16/05/2022

“হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার নিকট হিদায়াত, তাকওয়া, চারিতি্রিক নিষ্কলুষতা এবং সচ্ছলতা প্রার্থনা করছি।
[সহীহ মুসলিম : 2721]

30/11/2021

প্রতিদিন কিডনী প্রায় ২০০ লিটার রক্ত শোধন করতে পারে! সুবহানাল্লাহ। কোন খাদ্য গ্রহন ও পরিহারে কিডনীর উপকার ও ক্ষতি হয় চলুন জেনে নেই! সুস্থ থাকতে ১০ টি বিষয় মুখস্ত করে নিন!

17/10/2021
16/10/2021
11/10/2021

মিনিমালিজম

04/10/2021

|| যে ইহুদি নবিজীকে (সা:) ঋণ দেন ||
একজন সাহাবীর প্রয়োজন মেটানোর জন্য নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এক ইহুদির কাছ থেকে ঋণ নেন। ঋণ গ্রহণের সময় বিধান হলো ঋণ ফেরতের তারিখ নির্ধারণ করা। নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইহুদিকে একটি তারিখ বলেন, যে তারিখে তিনি ঋণ ফেরত দিবেন।
একদিন নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাহাবীদেরকে নিয়ে একটি জানাযা থেকে ফিরছেন। তাঁর সাথে ছিলেন আবু বকর, উমরের (রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) মতো মহান সাহাবী।
ঠিক সেই সময় ঐ ইহুদি লোকটি নবিজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) গলার চাদরে ধরে রাগতস্বরে, অভদ্র ভাষায় বললো-
“ও মুহাম্মদ! আমার কাছ থেকে যে ঋণ নিয়েছিলে, সেই অর্থ কোথায়? আমি তো তোমার পরিবারকে চিনি। ঋণ নিলে তোমাদের আর কোনো খবর থাকে না!”
নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মদীনা রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান। তাঁর কথায় সাহাবীরা নিজেদের জীবন দিয়ে দিতে পারেন। তিনি যদি সাহাবীদেরকে একটু ইশারা দেন, তাহলে সাহাবীরা তার (ইহুদি) গর্দান উড়িয়ে ফেলবেন। তাঁকে সবার সামনে এতো বড়ো অপমান করা হলো? অথচ ঋণ পরিশোধের যে তারিখ ধার্য করা হয়েছিলো, সেটা এখনো বাকি আছে। সময়ের আগেই সুন্দরভাবে না চেয়ে এভাবে অভদ্র ভাষায় দাবি করতে হবে?
উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) সহ্য করতে পারলেন না। তিনি তাঁর স্বভাবজাত সেই বিখ্যাত উক্তিটি বললেন- “ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি অনুমতি দিন, তার গলা থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে ফেলি?”
নবিজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এক্ষেত্রে যেমন ক্ষমতা ছিলো, তেমনি তিনি ন্যায় ছিলেন (কারণ, ঋণ পরিশোধের সময়ের পূর্বেই ইহুদি লোকটি তাঁর চাদর ধরে অপমান করেছে)। ইহুদির অমার্জিত আচরণকে তিনি শাস্তি দিতে পারেন। ইহুদিরা তাঁকে নবী বলে স্বীকৃতি না দিক, তারা তাঁকে রাষ্ট্রপ্রধান, চিফ জাস্টিস হিশেবে তো স্বীকৃতি দেয় (মদীনা সনদের আলোকে)। নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইহুদিকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেবার অধিকার রাখেন।
কিন্তু, তিনি উল্টো উমর ইবনুল খাত্তাবকে (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বললেন:
“উমর, তোমার কাছ থেকে তো উত্তম ব্যবহার আশা করা যায়। তুমি এভাবে না বলে বরং আমাকে বলতে পারতে- ‘আপনি তাঁর ঋণ পরিশোধ করুন’। কিংবা তাকে বলতে পারতে- আপনি সুন্দরভাবে ঋণের কথা বলতে পারতেন।”
অসুন্দরের জবাব সুন্দর দ্বারা, অনুত্তমের জবাব কিভাবে উত্তম দ্বারা দিতে হয় সেটা নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) সহ সাথে উপস্থিত সাহাবীদেরকে শেখালেন।
অতঃপর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উমরকে (রাদিয়াল্লাহু আনহু) নির্দেশ দিলেন-
“উমর, যাও তার সাথে এবং তাকে তার ঋণ পরিশোধের পর আরো বিশ সা’ (৩২ কেজি) খেজুর দিও। কারণ, তুমি তাকে ভয় দেখিয়েছো।”
উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) ইহুদিকে সাথে নিয়ে গেলেন। তাকে তার প্রাপ্য ঋণ প্রদান করলেন এবং সাথে আরো ৩২ কেজির মতো খেজুর দিলেন। ইহুদি তো অবাক! সে একে তো সময়ের আগেই পাওনা দাবি করেছে, তারউপর সবার সামনে নবিজীকে (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অপমান করেছে; তবুও নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে পাওনা দিয়ে দিলেন, সাথে দিচ্ছেন আরো ৩২ কেজি খেজুর!?
সে জিজ্ঞেস করলো, “অতিরিক্ত এগুলো কেনো?”
উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, “কারণ, আমি তোমাকে হুমকি দিয়েছি। সেটার কাফফারা হিশেবে নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এগুলো দিতে বললেন।”
এটা শুনে ইহুদি বললো, “উমর, তুমি কি জানো আমি কে?”
উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, “না, আমি জানি না। তুমি কে?”
ইহুদি বললো, “আমি যায়িদ ইবনে সু’নাহ।”
তার নাম শুনে উমরের (রাদিয়াল্লাহু আনহু) চক্ষু চড়কগাছ! যায়িদ ইবনে সু’নাহ? মদীনার সেই বিখ্যাত ইহুদি রাবাই (ইহুদিদের আলেম)? উমর (রাদিয়াল্লাহু আনহু) তার নাম জানতেন, কিন্তু তিনিই যে ঐ ব্যক্তি, সেটা তিনি জানতেন না।
যায়িদ ইবনে সু’নাহ বললেন, “হ্যাঁ, আমিই সেই ইহুদি রাবাই। আমাদের ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী মুহাম্মদের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নবী হবার প্রমাণের যতো ভবিষ্যৎবাণী পাওয়া যায়, সবগুলোই আমি তাঁর মধ্যে পেয়েছি। শুধু দুটো বিষয় পরীক্ষা করা বাকি ছিলো।”
সেই দুটো ছিলো:
১. তাঁকে কেউ রাগালে তিনি সহনশীলতা দেখাবেন।
২. কোনো মূর্খ তাঁর কাছে এসে মূর্খের মতো আচরণ করলে তিনি বরং সেই মূর্খের সাথে ভালো আচরণ করবেন। অর্থাৎ তিনি মন্দের জবাব ভালোর মাধ্যমে দিবেন, অনুত্তমের জবাব উত্তমের মাধ্যমে।
যায়িদ ইবনে সু’নাহ নবিজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মধ্যে সেই দুটো গুণও এবার দেখতে পান। তিনি নবিজীকে (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রাগানো সত্ত্বেও নবিজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর সাথে রাগ করেননি; উল্টো তার পাওনা অর্থের বেশি তাকে দিয়েছেন।
এবার যায়িদ ইবনে সু’নাহ বললেন:
“ও উমর, তুমি সাক্ষী থাকো- আমি আল্লাহকে আমার রব হিশেবে, ইসলামকে আমার ধর্ম হিশেবে এবং মুহাম্মদকে (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার নবী হিশেবে মেনে নিলাম। আমার অনেক সম্পদ আছে। আমি আমার অর্ধেক সম্পদ ইসলামের তরে দান করে দিলাম।”
তথ্যসূত্র:
সহীহ ইবনে হিব্বান: ২৮৮, আল-বায়হাকী: ১১০৬৬, মুস্তাদারক হাকিম: ৬৫৪৭। ইমাম হাকিম (রাহিমাহুল্লাহ) হাদীসটিকে ‘সহীহ’ বলেছেন।

12/09/2021

🤣🤣🤣🤣

ক্ষুধার্ত থাকুন!মাদীনাহর প্রখ্যাত ‘আলিমে দ্বীন, মাসজিদে নাবাউয়ীর সম্মানিত মুদার্রিস, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ ড. ‘আব্দুর রাযয...
06/09/2021

ক্ষুধার্ত থাকুন!
মাদীনাহর প্রখ্যাত ‘আলিমে দ্বীন, মাসজিদে নাবাউয়ীর সম্মানিত মুদার্রিস, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ ড. ‘আব্দুর রাযযাক্ব বিন ‘আব্দুল মুহসিন আল-‘আব্বাদ আল-বদর (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৮২ হি.] বলেন:
"বান্দার উচিত কিছু সময় ক্ষুধার্ত থাকা আর কিছু সময় ভরা পেটে থাকা। ক্ষুধার উপকারিতা রয়েছে, ডাক্তারি উপকারিতা। দেহ সুস্থ রাখার জন্য এর উপকারিতার কথা চিকিৎসকগণ বলে থাকেন।
কোনো ব্যক্তির জন্য ক্ষুধানুভাব থেকে সর্বদা মুক্ত থাকা উচিত নয়, (এমন যে,) অবসর পেলেই সে খাচ্ছে, ক্ষুধা অনুভব করছে না। বরং, দিনে এবং রাতে ক্ষুধার্ত থাকার অনেক উপকারিতা রয়েছে, স্বাস্থ্যের জন্য ব্যাপক উপকারিতা।
এই কারণে সাহাবিগণ (رضي الله عنهم) বলেছেন, 'আমরা এমন এক কওম, যারা ক্ষুধার্ত না হওয়া পর্যন্ত খাবার গ্রহণ করি না। আবার যখন আমরা খাই, তখন উদরপূর্তি করে খাই না।' ইবনুল ক্বাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, 'খাবার আকাঙ্ক্ষা থাকা অবস্থায় সে খাবার ছেড়ে উঠে পড়ে।'
আমি এই উক্তিটি সম্পুর্ন করতে পারি এইভাবে, 'খাবার ছেড়ে উঠে যান যখন এ ব্যাপারে আপনার আরো প্রবৃত্তি রয়েছে, আর এটা ছেড়ে উঠবেন না যখন আপনি এ ব্যাপারে অভিযোগ করছেন।'
অনেক মানুষ আছে যারা খাওয়া শেষে ব্যাথায় তাদের পেটে হাত দেয় আর বলে, অনেক খেয়ে ফেলেছি! আমার অসুস্থ লাগছে! পেট কেমন কেমন করছে!
অনেক মানুষ এমনভাবে খায় যে তারা অভিযোগ করে বসে, তারা কত বেশী খেয়েছে! কিন্তু উত্তম হতো যদি প্রবৃত্তি থাকা সত্ত্বেও খাবার ছেড়ে উঠে যেত, অভিযোগ করার পূর্বেই, নাখোশ হওয়ার পূর্বেই। এটা নিয়ামতের প্রতি কৃতজ্ঞতা কমিয়ে দেয়, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার নিয়ামত।
সে উদরপূর্তি করে খায়, আবার অসন্তুষ্ট হয়ে পড়ে। সে নিজেই নিজের সাথে এমনটা করেছে। এইজন্যই ইবনুল ক্বাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, 'সে খাবার ছেড়ে উঠে যায় যদিও তার বাসনা আছে।'
আর এই উক্তিটির মাপকাঠি হলো রাসূলুল্লাহ ﷺ এর বাণী, 'এক তৃতীয়াংশ খাবারের জন্য, এক তৃতীয়াংশ পানির জন্য আর এক তৃতীয়াংশ নিঃশ্বাসের জন্য।' হাদিসটিতে তিনি ﷺ বলেন, '....কারো শিরদাঁড়া সোজা রাখতে কয়েক গ্রাস খাবারই যথেষ্ট। যদি তা সম্ভব না হয় তবে এক তৃতীয়াংশ পানির জন্য আর এক তৃতীয়াংশ নিঃশ্বাসের জন্য।'
ইবনুল ক্বাইয়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, 'সম্পূর্ণ পেট খাবার দিয়ে পূর্তি করা অনুচিত।' বাস্তবে কিছু মানুষের চিন্তাধারা হলো সে তিন ভাগের পুরোটাই খাবারের জন্য ব্যবহার করবে আর পানি এবং নিশ্বাস নিজেদের জন্য কিছু স্থান খুঁজে নিবে। পানি অল্প অল্প করে প্রবেশ করবে, আর নিঃশ্বাসের জন্য তো সেখানে জায়গা থাকবেই। তবে, তিন ভাগের পুরোটাই খাবারের জন্য। এতে নিজেরই ক্ষতি। সে খাবারটা থেকে তেমন উপকৃত হবে না যেমনটা হবার কথা ছিলো।
সুবহানাল্লাহ। এই হাদিসের ব্যাপারে ইবনু রজব (রাহিমাহুল্লাহ) জামিউল উলুম ওয়াল হিকামে বর্ণনা করেন। আর আপনারা জানেন যে এই হাদিস ইবনু রজব আল-আরবাঈনের বর্ধিত অংশে যোগ করেছেন। আর বাস্তবে এই হাদিসটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু খুবই অর্থবহ হাদিসগুলোর একটি। এতে মানুষের জন্য ব্যাপক উপকার রয়েছে।
ইবনু রজব বর্ণনা করেন, এক অমুসলিম চিকিৎসকের কাছে তিনি হাদিসটি পড়েছেন। সে বলেছে, 'মানুষরা যদি এই হাদিসের উপর আমল করত তাহলে হাসপাতালের দরজাগুলো বন্ধ হয়ে যেত।'
আসলে মানুষের হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। কেননা পাকস্থলী থেকেই অনেক রোগ ছড়ায়, সেগুলো মূলত পাকস্থলী পূর্ণ থাকার কারণেই হয়।"
উৎস: https://youtu.be/63kQ0C_CCNc
অনুবাদক: আখলাক্ব-উয-যামান
সম্পাদক: 'আব্দুর রাহমান মৃধা

অনলাইন ইনকামে হালাল-হারামের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা* অনলাইন ইনকাম কি হারাম?* ফ্রিলান্সিং কি হারাম?* গ্রাফিক্স ডিজাইনিং...
28/08/2021

অনলাইন ইনকামে হালাল-হারামের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা
* অনলাইন ইনকাম কি হারাম?
* ফ্রিলান্সিং কি হারাম?
* গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কি হারাম?
* ভিডিও ইডিটিং ফ্রিলান্সিং কি হারাম?
* ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড কি হারাম?

* অনলাইন ইনকাম কি হারাম?* ফ্রিলান্সিং কি হারাম?* গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কি হারাম?* ভিডিও ইডিটিং ফ্রিলান্সিং কি হারাম?* ডে....

21/08/2021

বজ্রপাত থেকে বাঁতে হলে জানুন।

19/08/2021

Address

Puran Bogra

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nafiur Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nafiur Rahman:

Videos

Share