Oishe Islam pinky 2.0

Oishe Islam pinky 2.0 hay Gay's my page horror history ghost history
related so you like ghost history follow my page

ঘটনাটি ১৯৯৫ সালের হেমন্তেরমাঝামাঝি, আমার স্যারের নাম আতিক।তিনি ছিলেন আমার অংক শিক্ষক (এখনএকটি প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষকহিস...
16/01/2024

ঘটনাটি ১৯৯৫ সালের হেমন্তের
মাঝামাঝি, আমার স্যারের নাম আতিক।
তিনি ছিলেন আমার অংক শিক্ষক (এখন
একটি প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষক
হিসেবে আছেন)। স্যারের দেশের
বাড়ি চাঁদপুরে। ঘটনাটি যখন ঘটে স্যার
তখন ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্র।
স্যার ৪র্থ শ্রেণীর এক ছাত্র পড়াতেন
গ্রাম থেকে দেঢ় মাইল দূরে কাশিমপুর
গ্রামে গিয়ে। বেতন বেশি হওয়ায় স্যার
সকল কষ্ট উপেক্ষা করে নিয়মিত
সাইকেল চালিয়ে পড়াতে যেতেন। রোজ
বিকেলে স্যার সাইকেল
চালিয়ে কাশিমপুর যেতেন আবার
সন্ধ্যা হওয়ার আগেই ফিরে আসতেন নিজ
গ্রামে। আমার স্যারের গ্রাম
এবং কাশিমপুর গ্রামের মাঝে প্রায় এক
মাইলের ফাঁকা ধানের মাঠ রয়েছে।
দিনের বেলা কৃষকে পরিপূর্ণ থাকলেও
রাতের বেলা একদম ফাঁকা থাকে। এই এক
মাইলের মধ্যে কোন বসত বাড়ি নেই, শুধু
আঁধা পাকা রাস্তাটা এঁকে বেঁকে চলে গে
সেদিন ছিল মঙ্গলবার, স্যার
একটা বিশেষ কাজে আটকে যাওয়ায়
সন্ধ্যা বেলা কাশিমপুরের
উদ্দেশ্যে রওনা হলেন।
সাইকেলটা সমস্যা হওযায়, রিক্সায়
করে চললেন। আকাশের অবস্থ্যা খারাপ।
থেমে থেমে বিদ্যুৎ
চমকাচ্ছে, মনে হচ্ছে বৃষ্টি নামবে। এই
আবহাওয়ায় না বের হলেই ভাল
হতো কিন্তু উপায় নেই। কাল স্টুডেন্ট- এর
অংক পরীক্ষা, আজ না গেলে খুব
ক্ষতি হয়ে যাবে। অবশ্য ভোর
বেলা যাওয়া যেতো কিন্তু কাল ভোরের
গাড়িতে স্যারকে জরুরী ঢাকায়
আসতে হবে। কাশিমপুরের কাছে যেতেই
মুষলধারায় বড় বড়
ফোটা আকারে বৃষ্টি শুরু হলো। কোন রকম
ছাত্রের বাসায়
উঠে নিজেকে রক্ষা করলেন স্যার।
স্যারের একটা অভ্যাস হলো যখন
তিনি অংক করান তখন আর ঘড়ির
দিকে তাকান না। তেমনি অংক
করাতে করাতে ঘড়িতে দশটা বেজে গেল।
অবশ্য বাইরে যে ঝড় শুরু
হয়েছে তাতে ঘড়ি দেখেও লাভ নেই
স্যারের। ছাত্রের
বাবা এসে স্যারকে আজ
রাতটা থেকে যেতে বললেন, স্যার
হাসি মুখে বললেন কাল ভোরেই
ঢাকা যেতে হবে অতএব আজ
রাতে গিয়ে সব কিছু গুছাতে হবে। ঝড়
থামলো রাত সাড়ে এগারোটায়।
একটা ছাতা হাতে স্যার
বেরিয়ে পড়লেন।
স্যারকে সাবধানে যেতে বলে বাড়ির
বাহির পর্যন্ত এগিয়ে দিলেন ছাত্রের
বাবা। চারিদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার
মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। রাস্তার
মধ্যে কাঁদা হওয়ায় স্যারের চলতে বেশ
কষ্ট হচ্ছে। এক পা দু’ করে স্যার
ছাড়া বনের কাছে চলে এলেন। (ছাড়া বন
মানে, সে বনের আশে পাশে কেউ
থাকে না এবং খুব খারাপ বন)।
ছাড়া বনের পাশেই চিতাখোলা। স্যার
মনে মনে ভয় পেতে লাগলেন তবুও সাহস
হারালেন না। চিতাখোলা কাছে আসতেই
এক ঝলক ঠান্ডা বাতাস স্যারের
শরীলটাকে হিম করে দিয়ে গেল।
সাথে সাথে স্যারের শরীল বেশ
ভারি হয়ে গেল। স্যার যত দ্রুত সম্ভব
এগিয়ে চললেন। বাতাসে কাঁদা মাটির
গন্ধ, স্যার
খোলা রাস্তা ধরে এগুতে লাগলেন।
আকাশে কালো মেঘের ফাকে মরা চাঁদ
উকি দিয়েছে।চারিদিকে
মোটামুটি হালকা দেখা যাচ্ছে।
একা একা স্যার হেঁটে চলছেন, এমন সময়
পেছনে পায়ের শব্দ পেলেন।
বৃষ্টি হওয়ায় রাস্তায়
পানি জমে আছে তা থেকেই পায়ের শব্দ
আসছে। স্যার পেছনে তাকালেন, কোথাও
কিছু নেই। আবার হাঁটতে লাগলেন, আবার
পেছনে সেই শব্দ। স্যার আবার
পেছনে ফিরে তাকালেন, এবার দেখলেন
একটা বড় কালো রঙের কুকুর
দাঁড়িয়ে আছে স্যারের থেকে ৫-৬ হাত
দূরে, চোখ দুটো সাদা। স্যার কিছুটা ভয়
পেয়ে গেলেন। মনে মনে ভাবলেন, এত বড়
কুকুরতো জীবনেও দেখিনি। স্যার আবার
হেঁটে চললেন, পেছনে পায়ের শব্দ।
স্যার বুঝতে পারলেন মারাত্মক
একটা ভুল হয়ে গেছে। এত
রাতে না বেরুলেই বোধহয় ভালো হতো।
মনে মনে স্যার ভাবছেন
যদি একটা মানুষের
দেখা পাওয়া যেতে......। ঠিক এমন সময়
কেউ একজন স্যারের পিঠে হাত রাখলেন।
চমকে গেলেন
স্যার,পেছনে তাকিয়ে দেখে কিছু নেই,
কুকুরটাও নেই। ফাঁকা রাস্তা। রাস্তার
দু’পাশের গাছগুলো যেন
ভেঙে পড়ছে স্যারের মাথায়।অথচ
আশে পাশে কোন বাতাস নেই।
স্যারে আরো দ্রুত হাঁটতে লাগলেন। এবার
দেখলেন,একজন তরুণী রাস্তার
পাশে অর্ধেক মাটির ভেতরে আর অর্ধের
বাহিরে। স্যারের
দিকে তাকিয়ে ডাকছে। তরুনীর চোখ
দুটো সাদা কোন মণি নেই। পেছনে আবার
সেই পায়ের শব্দ স্যার তাকিয়ে দেখেন
এবার একটি নয় দুটি নয় কয়েক হাজার
কুকুর স্যারের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে।
আমার সাহসী স্যার তখন
একেবারে সাহস হারা হয়ে গেলেন।
হিংস্র কুকুর
গুলো এখনি মনে হচ্ছে স্যারকে ক্ষতবিকক্
করে দেবে। সামনের
দিকে তাকিয়ে আরো ভয় পেয়ে গেলেন
স্যার।একটা ছায়ামূতি বাতাসের
গতিতে এগিয়ে আসছে স্যারের দিকে।
খোলা রাস্তা তাই অনেক দূর
থেকে দেখা যাচ্ছে।
ছায়ামূতি দেখে মনে হচ্ছে কোন
কাফনে মোড়ানো লাশ।
সাদা কাপড়ে বাঁধা, পা নেই মাথা নেই।
এবার
পেছনে কুকুরগুলো হেসে উঠলো,কি ভয়ানক
সে হাসি তা বলে বোঝানো যাবে না।
স্যার কি করবেন ভেবে পাচ্ছেন না, শুধু
বুঝতে পারছেন প্রচন্ড ভয় পাওয়ার
কারনে তার হাত
পা নাড়াতে পারছে না।
ছায়ামূতিটি ঝড়ের
গতিতে এসে স্যারকে ধাক্কা মারে।
কানে ভেসে আসে ভয়ানক হাসির শব্দ।
তারপর আর কিছু মনে নেই স্যারের। যখন
জ্ঞান ফিরেছে,তখনি নিজেকে ধানের
মাঠে আবিস্কার করে।
কাঁদা জলে ভিজে আছে পুরো শরীর।
রাস্তা থেকে দশ বিশ হাত দূরে।
চারিদিকে তখনো অন্ধকার।রাতের
নীরবতা ভেঙে কানে ভেসে আসে ফজরের
আযান। স্যার আলো ফোটা পর্যন্ত
অপেক্ষা করে। এবং আলো ফুটলে নিজ
গ্রামে চলে যায়।

[ভাল লাগলে লাইক এবং কমেন্ট
করে জানাবেন]

#ভূতেরগল্প

16/01/2024

Netflix horror movie ghost history
Following my Page

সোনারগা বোইদ্দার বাজার ৭ ভাই পারাগ্রাম। থানা : সোনারগা।মো: জুয়েলে এবং তার ৪ বোন মিলে এই মেয়েটিকে হত্যা  করে তার গরবে সিল...
16/01/2024

সোনারগা বোইদ্দার বাজার ৭ ভাই পারা
গ্রাম। থানা : সোনারগা।
মো: জুয়েলে এবং তার ৪ বোন মিলে এই মেয়েটিকে হত্যা করে তার গরবে সিলো ৪,৫ মাসের সন্তান। মারার পর খবর পাইয়া
আমরা সোনারগা থানায় জাই। এবং সেখান থেকে পুলিশ নিয়ে গটনা এস্তলে পোউছাই।আমার আপার লাস নিচে পরা অবস্তায় পাই পুলিশ রা সেই লাস উঠায়। এবং ঘটনা এস্তানে ১ জন আসামি দরে। তাহাকে থানায় আনা হয় এবং অই এলাকার স্থানীয় মেম্বার। আসামিকে অসুস্থ বলে থানা থেকে নিয়ে জায়।এবং আমাদেরকে ওই থানা থেকে বলা হয় তোমরা নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে যাও আমরা বলি মামলা করব ।এই কথা বলায় তারা মার্ডার মামলা না নিয়ে একটা নরমাল এজাহার দাখিল করে
আমরা এই সুমা আক্তার এর হত্যার বিচার চাই।
এই সুমা একজন এতিম অসহায় এই মেয়েটির হয়ে যে কেউ কথা বলবে এমন কোন লোক নেই। আমরা এই হত্যার ন্যায্য বিচার চাই আপনাদের কাছে দয়া করে শেয়ার করবেন।জাতে মিডিয়া দের কাছে post টি পায়

বন্ধুরা ঘটনা টি কিছুদিন আগের ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ই ঘটনা। ঘটনা টি কতটা ভয়ংকর লাগবে তা জানি না কিন্তু এটি সত্য ঘটনা।...
16/01/2024

বন্ধুরা ঘটনা টি কিছুদিন আগের ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ই ঘটনা। ঘটনা টি কতটা ভয়ংকর লাগবে তা জানি না কিন্তু এটি সত্য ঘটনা। আমাদের এলাকার ১টা বাড়িতে একটা ফকির আসে তো সে খুব ই ক্ষুধার্ত ছিল। সে ভাত চাইলো খেতে কিন্তু কেউ তাকে খেতে না দিয়ে তাড়িয়ে দেয়। তো সে এলাকার আশেপাশে বিভিন্ন বাড়িতে বাড়িতে কয়েকদিন ভাতের জন্য ঘুড়েছে এদিক সেদিক। কিন্তু কেউ তাকে খেতে দেয় না। স্বভাব ই তো আমরা জানি কেউ খাবার কষ্ট থাকলে বা ভিক্ষা করতে আসলে কেউ না কেউ ভিক্ষা দেয় কিন্তু লোক টির দুভার্গ্য ছিল কেউ তাকে খেতে দেয় নি কারণ লোক টি দেখতে অনেক টা সতেজ এবং বলিষ্ঠ ছিল। যুবক টাইপের লোক ছিলেন। তো সে খাবার চাইলে স্বভাব ই ত সবাই বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে তাড়িয়ে দেয়। যে খেটে খেতে পারো নাহ। এত বড় শরীর কাজে লাগাও না ভিক্ষা করে খাও অথচ কাজ করতে পারো না। তো লোক টার একটা অসুখ ছিল তাই সে কোন কাজ করতে পারত না। বন্ধুরা ঘটনা টি খুব ছোট করে লেখার চেষ্টা করতেছি তবে সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা।

তো লোক টি এদিক সেদিক ঘুরে ক্ষুধার যন্ত্রণায় আর অসুখে ভোগে না খেতে পেয়ে মরে যায়। তারপর থেকেই শুরু হয় মূল ঘটনা। ওই এলাকার সবার ভাত খেলে বমি আসে, কোন খাবার মুখে দিতে পারে না এমন কি পানিও খেলে বমি ভাব আসে। এলাকার অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ে। কারো ডায়রিয়া আবার কারো কারো কলেরা শুরু হয়ে যায় অনেক টা মহামারীর মত। এবং মোটামুটি ভাবে এ রোগ বাংলাদেশ এর বিভিন্ন জায়গা হয় বিভিন্ন মানুষের একই সময় এ। সেই সাথে কারো কাশি এবং জ্বর ও পাতলা পায়খানা হয় এবং অসুখ টি ৪-৫দিনের বেশি থাকে। অনেকের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়ে।
তো বন্ধুরা আপনাদের কি মনে করেন? এইটা কি ওই লোকের অভিশাপ এ এমন হয়েছে নাকি স্রেফ এমনেই সবার অসুখ হয়েছে। কমেন্ট এ জানাবেন

Address

Dhaka
Narayanganj
1430

Telephone

+8801849302886

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Oishe Islam pinky 2.0 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Digital creator in Narayanganj

Show All