Nill নীল রঙ অনেক পছন্দ

😭😭আপনি জীবনসঙ্গী হয়েছেন, কিন্তু মনসঙ্গী হতে পারেননি💔💔💔স্ত্রীর সাথে রাগারাগি করে ঘর ছেড়ে বের হয়ে যাওয়ার আগে তার স্বাম...
04/10/2023

😭😭আপনি জীবনসঙ্গী হয়েছেন, কিন্তু মনসঙ্গী হতে পারেননি💔💔💔

স্ত্রীর সাথে রাগারাগি করে ঘর ছেড়ে বের হয়ে যাওয়ার আগে তার স্বামী দেখেছিল,তার স্ত্রীর কান্নারত চেহারা তার পর ও সে তার স্ত্রী কে একা ঘরে রেখে চলে যায়।

রাত ২টায় স্বামী বাড়ি ফিরে দেখে স্ত্রী মাটিতে শুয়ে আছে। স্বামী ধরফরিয়ে কাছে গিয়ে স্ত্রী কে ডাকে কিন্তু স্ত্রীর কোনো সাড়া শব্দ নেই। কিছু টা ভীতি নিয়ে তাকে বার বার ঝাঁকি দিতে থাকে। চোখে মুখে পানি ছিটিয়ে দেয়, কিন্তু তাতে ও কোন লাভ হয় না। কারন ততক্ষণে স্ত্রী পরপারে পাড়ি জমিয়েছে।

স্বামী সেইদিন স্ত্রী হারানোর শোকে খুব কেঁদেছিলেন। স্ত্রী যদি এই কান্না দেখতো হয়তো উপহাস করে বলতো, আপনি জানতেন আমার অতিরিক্ত কান্না আসলে শ্বাস নিতে সমস্যা হতো। নিঃশ্বাস টা ক্রমে বন্ধ হয়ে আসতে চাইতো। দুই বার স্টক ও হয়েছিল। তবু ও আপনি আমায় একা রেখে চলে গেছিলেন। অথচ আপনি পারতেন,আমাকে বুকে জড়িয়ে আগলে রাখতে, আমাকে শান্তনা দিতে। তাহলে আমি অতিরিক্ত পেরেশানি তে আর একাকিত্বে আমার শ্বাসরোধ হতো না। আমি বেঁচে থাকতাম। আপনি তিন বার কবুল বলে স্বামী হতে পেরেছিলেন, কিন্তু স্ত্রীর আপনাকে কখনোই যত্নশীল স্বামী হিসেবে খেতাব জয় করে নিতে পারেননি। আপনি জীবনসঙ্গী হয়েছেন, কিন্তু মনসঙ্গী হতে পারেননি।
Copy
#গল্প
#জীবন
#সংসার





#অনুগল্প

যার বিয়ে হয়েছে, সে বলছে 'বিয়ে করাটাই তার জীবনে সবচেয়ে বড় ভুল ছিলো। কেন যে করতে গেলাম!' আর যারা বিয়ে করেনি, তারা দিনরাত ব...
10/07/2023

যার বিয়ে হয়েছে, সে বলছে 'বিয়ে করাটাই তার জীবনে সবচেয়ে বড় ভুল ছিলো। কেন যে করতে গেলাম!' আর যারা বিয়ে করেনি, তারা দিনরাত বিয়ে নিয়ে মহাস্বপ্নের জাল বুনে চলেছে।
যার বাচ্চা আছে, সে 'বাচ্চাদের জালায় অস্থির হয়ে যাচ্ছি' বলে দিনরাত অভিযোগ করছে। যার বাচ্চা নেই, সে একটা বাচ্চার জন্য দিনরাত কেঁদেকেটে মরছে।
যার চাকরী আছে সে বলতেছে, চাকরি করা পেইন। প্রতিদিন এক জায়গায় যাওয়া আর একই কাজ করা কি যে বোরিং! আবার, যার চাকরি নাই সে বলতেছে চাকরির অভাবে অনেক কষ্টে আছে।
যার সন্তান পড়াশুনা করতে বিদেশ চলে যাচ্ছে, সে ভাবছে অমুক সাহেব আর যাই হোক, অন্তত সন্তানদের চাইলেই দেখতে পাচ্ছে। আর আমি আমার সন্তানকে চাইলেও দেখতে পারছিনা। আবার যারা সন্তানকে সবসময় কাছে পাচ্ছে, তাদের আফসোস হলো সন্তানগুলোকে এত কষ্ট করে পড়াশুনা করালাম! অমুকের মাথামোটা ছেলেটা পর্যন্ত স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে পড়তে গেলো, আর আমার ছেলেটা কিনা এখনো দেশেই পড়ে আছে! বিদেশ যাওয়ার কোন ইচ্ছাই নাই! হায়রে কপাল! এত কষ্ট করে এজন্য পড়াশুনা করালাম?
যে ইন্ড্রাস্টিয়াল চাকরি করতেছে, সে বলতেছে টিচিং প্রফেশানই ভালো। অল্প পরিশ্রমেও অনেক টাকা কামানো যায়। যে টিচার সে বলতেছে, কেন শুরুতে ইন্ড্রাস্টিতে ঢুকলাম না, এতদিনে লাখ টাকা বেতন হতো। সারাদিন চিল্লায়ে চিল্লায়ে কথা বলতে বলতে গলা শেষ হয়ে গেলো।
যে বিদেশে আছে সে বলতেছে, দেশে একটা কোনমতে একটা চাকরি করে পরিবারের সাথে আরামে থাকতে পারতাম, হুদাই আসছি বিদেশে। যে দেশে আছে, সে বলতেছে অমুক অমুক বিদেশে গিয়ে কত মর্যাদার জীবন যাপন করতেছে, জীবনের প্রকৃত আনন্দ উপভোগ করতেছে, আর আমি হতভাগা কোনমতে ছোটখাট একটা জব নিয়ে বসে আছি।"
যার একটা নুন্যতম মাথা গুঁজার জন্য বাসা আছে, সে ভাবছে, 'ধুর! একটা ফ্ল্যাটবাড়িই করতে পারলাম না! অমুক অমুক পর্যন্ত করে ফেললো! আর আমি এই এক পুরানা আমলের ঘর নিয়েই পড়ে থাকলাম সারাজীবন। আবার যে ফ্ল্যাটবাড়ি বানিয়েছে, সে একটা রাত শান্তিতে ঘুমানোর জন্য ছটফট করছে। অন্তরে একটু সুখ পাবার আশায় কত ব্যর্থ চেষ্টাই না করছে! মুভি, গান-বাজনা, সিরিয়াল, জোকস, ফানি ভিডিও কত কিছু! কিন্তু কোনটাই মনকে ভালোভাবে প্রশান্ত করতে পারেনা। সবগুলোই কিছুক্ষণ পর বিরক্তিকর হয়ে যায়। কোনটা দিয়েই অন্তরের অভাব দূর হয়না। লাখ টাকার বিছানায় শুয়ে একটু ভাল করে ঘুমাবে- সেটাও আসেনা। রিক্সাওয়ালার রিক্সায় ঘুমানো দেখে সে কেবল আফস্যোস করতে থাকে। ইশ! একটু যদি সুখ করে ঘুমাতে পারতাম!
আসলে প্রকৃত সুখে আছেটা কে?
কেউ নেই। দুনিয়া সুখে থাকার যায়গা না।
দুনিয়া হচ্ছে অনন্ত সুখের পাথেয় সংগ্রহ করার যায়গা। লবনাক্ত পানি দিয়ে পিপাসা মেটাতে চাইলে সেটা যেমন তৃষ্ণা না কমিয়ে উল্টা বাড়িয়ে দিবে, তেমনি দুনিয়াতে কেউ চিরসুখী হতে চাইলে সে কষ্টে-যন্ত্রনায় জর্জরিত হবেই।
দুনিয়াতে কেবলমাত্র সেই সুখে আছে, যে সাধ্যমত নিজেকে জীবনের সবক্ষেত্রে আল্লাহর দাসে পরিণত করতে পেরেছে। পরকালের জন্য সত্যিকারভাবে কিছু করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। অন্তরের অভাব মেটাতে রব্বে কারীমের কাছে নিজেকে সঁপে দিচ্ছে। সুখের মালিকের কাছে, তার দেয়া সকল বিধি বিধানের কাছে নিঃশর্ত আত্নসমর্পণ করাতেই আছে আসল সুখ।
বারবার পা পিসলে যায়, কিন্তু তবুও রব্বে কারীমকে সন্তুষ্ট করার জন্য অব্যাহতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া মানুষেরাই প্রকৃতভাবে সুখে আছে। যেটাকে ইমাম ইবনে কাইয়্যিম (র) "দুনিয়ার জান্নাত" হিসেবে অভিহিত করেছেন।
বাদবাকি সবাই কমবেশি কেবল অন্যদেরকে সুখী মনে করে আফসোস করে আর ভেতরে ভেতরে জলেপুড়ে মরে। আর এই আফসোস, একে অন্যকে ছাড়িয়ে যাওয়ার এই প্রতিযোগিতা মৃত্যু পর্যন্তই। রুহটা চলে গেলেই সব খ ত ম।
"যেদিন তারা এটা(বিচার দিবস) প্রত্যক্ষ করবে, সেদিন তাদের মনে হবে, যেন তারা পৃথিবীতে একটি সন্ধ্যা অথবা একটি সকালের অধিক অবস্থান করেনি"-
(সূরা আন নাজিয়াতঃ ৪৬)
যারা একটি সন্ধ্যা বা একটি সকাল সুখে থাকার মোহে অনন্ত আখিরাতের জীবনের ব্যাপারে গাফেলতি করবে, পাথেয় সংগ্রহ করবেনা, তারা দুনিয়াতেও সুখ পাবেনা। আখিরাতেও না।
আর হাজার মাথাকুটে মরলেও রিযিকে যা আছে তার চেয়ে একচুলও বেশি পাবেনা, ইন শা আল্লাহ্‌। বরং অন্যান্য সবকিছু বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে।
আর যারা কেবল আল্লাহকেই প্রায়োরিটি দিবে, কেবল তারাই আল্লাহর প্রায়োরিটি পাবে, অল্পেও সন্তুষ্ট থাকতে পারবে, ইন শা আল্লাহ। আল্লাহ তাদের সবকিছু গুছিয়ে দিবেন। এবার সিদ্ধান্ত নেয়ার পালা আমার আপনার।

লিখাঃসংগৃহীত

প্রায় ৬ মাস আগে আমার সামনের ফ্ল্যাটের নতুন প্রতিবেশী ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড চাইলো। দিয়েও দিলাম, কারণ আমার তো আর অতিরিক্ত খরচ...
06/07/2023

প্রায় ৬ মাস আগে আমার সামনের ফ্ল্যাটের নতুন প্রতিবেশী ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড চাইলো। দিয়েও দিলাম, কারণ আমার তো আর অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে না; এছাড়া নতুন প্রতিবেশীর সাথে একটু খাতিরও হলো।

গতকাল বাসায় ফিরছিলাম। উনাকে দরজার সামনে দেখে কুশল বিনিময় ও হাল্কা আলাপের মাঝে জানালেন যে সম্প্রতি উনি নেটফ্লিক্স এ সাবস্ক্রাইব করেছেন এবং নতুন নতুন ম্যুভি দেখে সময়টা ভালোই কাটছে। মজা করে বললাম -" ভাই সারাদিন এতো ব্যস্ত থাকি যে টিভি দেখার সময়ই পাই না। আপনার নেটফ্লিক্সের পাসওয়ার্ডটা দিলে আমিও মাঝে মাঝে দুই-একটা সিরিয়াল দেখতাম।"

উনার ঘরের দরজা খোলা ছিল। ভিতর থেকে উনার গিন্নি প্রায় বেশ জোরে বলে উঠলেন-"পাসওয়ার্ড দিতে পারবো না। আমরা পয়সা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করেছি, পাসওয়ার্ড কেনো দিবো?"

কয়েক মুহূর্তের নিরবতা ভদ্রলোক ভাংলেন অপ্রস্তুত হাসি আর টুকটাক আলাপ শুরু করে। আমিও পালটা হাসি দিয়ে- "আরে কোন সমস্যা না" বলে নিজের বাসায় ঢুকে গেলাম।

কিছুক্ষন পর ভদ্রলোক আর তার গিন্নি হন্তদন্ত হয়ে বেল বাজালেন- দরজা খুলতেই জানালেন যে ওয়াইফাই কাজ করছে না, পাসওয়ার্ডও নিচ্ছে না, আর নেটফ্লিক্সও চালাতে পারছেন না।

এবার মুচকি হাসি দিয়ে বললাম- জি, পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে দিয়েছি। ইন্টারনেট বিলটা যেহেতু আমিই দিচ্ছি তাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করবোনা ঠিক করেছি। মুখ শুকনা করে তারা ফিরে গেলেন। এর পর আর তাদের সাথে আন্তরিকতার দেখানোর প্রয়োজন অনুভব করিনি।"

লেখাটি একটা ইংরেজি লেখার অনুবাদ। তবে এর থেকে কিছু শিক্ষা অবশ্যই নেওয়া যায়-

বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, স্নেহ, মমতা, আন্তরিকতা, সন্মান এই সব কিছুই হওয়া উচিৎ পারস্পরিক।

নিরবতার বদলে নিরবতা, শুন্যতার বদলে শুন্যতা, মায়ার বদলে মায়া, অনুভূতির বদলে অনুভূতি, আনুগত্যর বদলে আনুগত্য, সন্মানের বদলে সন্মান- এভাবে চলতে পারলে অনেক সমস্যার সমাধান খুব সহজেই সম্ভব। এতে জীবনটা অনেক অনেক শান্তিময় হবে।

(সংগৃহীত)

Address

Narayanganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nill posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Digital creator in Narayanganj

Show All