Support Humanity

Support Humanity Let Humanity Win
(3)

23/11/2024

চাকরি ঢুকার বয়স ৩৫/৩৭ যাই করেন কিন্তু Attempt ফিক্সড করে দিতে হবে।
যেকোন সরকারী চাকরিতে সর্বোচ্চ ৫/৬ বার।
যেহেতু এখন অনলাইন সিস্টেম। সব কিছুর রেকর্ড থাকে। কোন অসুবিধা হবে না।
৩৫ বছর পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৫ বার আবেদন করতে পারবে। নিজের সুবিধা মত আবেদন করবে। ৫ বারেও যে পারবে না তার সরকারি চাকরিতে ঢুকার প্রয়োজন নাই।
এতে অনেক সুবিধা আছে।
প্রস্তুতি ছাড়া কেউ আবেদন করবে না,কারন attempt নষ্ট হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা অর্ধেক কমে যাবে।

অনেক ছেলেরা পাশ করে বের হওয়ার পর ২ বছর চাকরি করে টাকা পয়সা জমিয়ে টানা পড়াশুনা করতে পারবে। বয়স শেষ হয়ে যাচ্ছে এই ভয়ে থাকতে হবে না। ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা পরবর্তিতে কাজে লাগবে।
অনেক মেয়েদের বিয়ে হয়,বাচ্চা হয় তারা সেই সময়টা বাদ দিয়ে আগে বা পরে চেষ্টা করতে পারবে।।

না হলে ৩৫ বছর পর্যন্ত বেকার বসে থাকবে, চাকরিও পাবে না, ব্যবসা বানিজ্য, উদ্যোক্তা, বেসরকারি চাকরি কিছুই করতে পারবে না শেষ পর্যন্ত। আর কিছু ব্যক্তি একটা চাকরি পাওয়ার পরও ১০ বছর ধরে ট্রাই করতে থাকবে। নতুনরা তাদের অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞানের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারবে না।

নীতি নির্ধারকদের বিবেচনা করা উচিত। কিন্তু এই বিষয়টা উনাদের কাছে কে উপস্থাপন করবে???

#চাকরি

এই ছোট্ট শিশুটি তার বাবা’র লাশের কাছে কতো সুন্দর হাসতেছে! অথচ‚ সে জানে যে‚ ওর বাবা আর তার সঙ্গে কথা বলবেন না; বাসায় আর ক...
22/11/2024

এই ছোট্ট শিশুটি তার বাবা’র লাশের কাছে কতো সুন্দর হাসতেছে! অথচ‚ সে জানে যে‚ ওর বাবা আর তার সঙ্গে কথা বলবেন না; বাসায় আর কখনও ফিরে আসবেন না।
আর কখনো আদর করে কোলে নিবে না।
কখনও এই দুনিয়ায় নিজের আদরের সন্তানের হাসিমাখা মুখটি দেখবে না!

আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন‚ আর পরিবারের সবাইকে ধৈর্য ধরার তৌফিক দান করুন-আমিন।

19/11/2024

Support Humanity Md Al Mamun
05/11/2024

Support Humanity Md Al Mamun

শুভ রাত্রি
02/11/2024

শুভ রাত্রি

27/10/2024

জীবন হলো একটি হসপিটাল !!
যেখানে হারানোর শোক,
পাওয়ার আনন্দ থাকবেই.. !!

"আলহামদুলিল্লাহ"

ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী আল্লাহর সৃষ্ট প্রথম মানব হলেন আদম (আ:)।পবিত্র কুরআনের বর্ণিত রয়েছে আল্লাহ বলেন,”নিশ্চয়ই আমি তাকে ম...
21/10/2024

ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী আল্লাহর সৃষ্ট প্রথম মানব হলেন আদম (আ:)।পবিত্র কুরআনের বর্ণিত রয়েছে আল্লাহ বলেন,”নিশ্চয়ই আমি তাকে মাটি থেকে সৃষ্টি করেছি, তারপর তার দেহে প্রাণ সঞ্চার করেছি”। আদম (আ:) এর পাঁজর থেকে সৃষ্টি করা হয় হাওয়া (আ:) কে। সৃষ্টির পর তাদের আবাস হয় বেহেশত বা জান্নাতে । মানুষ যেহেতু সকল সৃষ্টির সেরা তাই আদমকে সিজদা করার জন্য ফেরেশতাকুল কে আল্লাহ আদেশ দেন। আল্লাহর এই আদেশ সকল ফেরেশতাকুল প্রতিপালন করেন কিন্তু ইবলিশ তা অমান্য করেন। ফলে আল্লাহ ইবলিশকে জান্নাত থেকে বের করে শয়তান বানিয়ে দেন।

আবূ হূরায়রা থেকে বর্ণিত যে, হযরত মুহাম্মদ (সা:) বলেন, যখন আল্লাহ আদমকে সৃষ্টি করেছিলেন তখন তার উচ্চতা ছিল ৬০ কিউবিট বা হাত এবং বেহেশতে প্রবেশকালে আদম (আ:) এর আকার লাভ করবে মানুষ জাতি।

সৃষ্টির পর আদম (আ:) ও হাওয়ার (আ:) অবস্থান ছিল জান্নাতে। তাদের জন্য সেখানে এক ধরনের বিশেষ ফল(গন্দম) খাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। আদম এবং হাওয়া উভয়ই শয়তানের প্রোচনায় এসে গন্দম ফল খেয়ে ফেলেন।

এটি মানুষের আদিপাপ বলে পরিগণিত হয়। মহান আল্লাহ এর শাস্তি স্বরূপ তাদেরকে বেহেশ্ত থেকে বিতাড়িত করেন এবং পৃথিবীতে পাঠিয়ে দেন। আদম (আ:)পৃথিবীতে শত শত বছর আল্লাহর কাছে তওবা করেন তাদের ভুলের জন্য। পবিত্র কুরআনে আছে, আদম আল্লাহর কাছে এই দোয়া করতেন

“রাব্বানা যালামনা আনফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফিরলানা ওয়া তারহামনা লানা কূনান্না মিনাল খাসেরীন”

অর্থাৎ”আল্লাহ ভুল করেছি,গুনা করেছি,অপরাধ করেছি তুমি যদি মাফ না করো মাফ করার কেহ নাই”

এই দোয়া করে তিনি চোখের পানি ফেলে ফেলে আল্লাহর কাছে তওবা করতেন। মহান আল্লাহ তাআলা আদম কে ক্ষমা করে দেন।

আদম (আ:) এবং হাওয়া (আ:) অবতরণ করেন পৃথিবীর ভিন্ন দুটি স্থানে। আদম অবতরণ করেন সিংহলে আর হাওয়া অবতরণ করেন হিজাযে। আরবের আরাফাত নামক প্রান্তরে

দীর্ঘদিন পর পুনর্মিলন হয় তাদের। আল্লাহর তরফ থেকে পৃথিবীতে আগমনের পর আদম (আ:) ও হাওয়া (আ:)কে কাবাগৃহ নির্মাণের আদেশ প্রদান করা হয়। ক্বাবা নির্মিত হয়ে গেলে তাদেরকে তা তাওয়াফ করার আদেশ দেয়া হয়। আদমের নিঃসঙ্গতা দূরীকরণের জন্য হাওয়াকে সৃষ্টি করা হয় তার বাম পাঁজরের হাড় থেকে। হাওয়া ছিলেন তার স্ত্রী। পৃথিবীতে আগমনের পর ১৪০ জোড়া সন্তান হয় তাদের। ইসলামের ইতিহাসে, ইসলামের শিক্ষায়, ইসলামী জীবনীতে আমার হযরত আদম (আ:) সম্পর্কে আরো অনেক কিছুই জানার আছে।

08/10/2024

দেশী বেয়ার গ্রিলস যখন সুন্দরবনে ঢুকে পড়ে.......

যখন ছবি শব্দের চেয়ে জোরে কথা বলে😐 হালাল উপার্জন সহজ কাজ নয়
02/10/2024

যখন ছবি শব্দের চেয়ে জোরে কথা বলে😐 হালাল উপার্জন সহজ কাজ নয়

21/09/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

20/09/2024

Beauty of love birds 🥰

"আমি কল্পনা বিলাসী, কল্পনাতেই সুখ খুঁজি। জানি তা মরীচিকা! তবুও কিছুটা ভালো থাকার প্রচেষ্টা"
18/09/2024

"আমি কল্পনা বিলাসী, কল্পনাতেই সুখ খুঁজি। জানি তা মরীচিকা! তবুও কিছুটা ভালো থাকার প্রচেষ্টা"

07/09/2024

নওগাঁ হাসপাতাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে ছাত্রদের যা বললেন- তত্ত্বাবধায়ক

31/08/2024

স্বাধীন বাংলাদেশ যাত্রার টাইমলাইন
৫ জুন থেকে ৫ আগস্ট

(শেয়ার করে রেখে দিন নিজের প্রোফাইলে)

৫ জুন
-- মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় প্রদান করে হাইকোর্ট

৬ জুন
-- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ-এর ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে ঢাবি ছাত্ররা

৯ জুন
-- কোটাব্যবস্থা পুনর্বহালের প্রতিবাদে আবারও বিক্ষোভ সমাবেশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
-- দাবি মানতে সরকারকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন ঢাবি ছাত্ররা।
-- বিক্ষোভ শেষে আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল সুপ্রিম কোর্টে অ্যাটর্নি জেনারেল বরাবর স্মারকলিপি দেয়।
-- কোটা বাতিল-সংক্রান্ত হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য ৪ জুলাই দিন নির্ধারণ করা হয়

১ জুলাই
-- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে কোটা বাতিলের দাবিতে ছাত্রসমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয় ঢাবিসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে
-- ৪ জুলাইয়ের মধ্যে দাবির বিষয়ে চূড়ান্ত সুরাহার আহ্বান জানানো হয়
-- আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে তিন দিনের কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়

২ জুলাই
-- ঢাবির ছাত্ররা মিছিল নিয়ে শাহবাগ অবরোধ করে এক ঘন্টা
-- জাবির ছাত্ররা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ২০ মিনিটের জন্য অবরোধ করেন।

৩ জুলাই
-- ঢাবির ছাত্ররা শাহবাগ মোড় দেড় ঘণ্টার মতো অবরোধ করে রাখেন।
-- ময়মনসিংহে রেললাইনে ট্রেন অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
-- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন।
-- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক অবরোধ করেন।
-- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন
-- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পুরান ঢাকার তাঁতীবাজার মোড়ে সড়ক অবরোধ করেন।

৪ জুলাই
-- প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বিভাগ 'নট টুডে' বলে আদেশ দেন। পরের সপ্তাহে এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে বলে ওই দিন অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় থেকে জানানো হয়।
-- ছাত্ররা ঢাকার শাহবাগ মোড় অবরোধ করে রাখে ৫ ঘণ্টা

৫ জুলাই
-- এই দিন শুক্রবারেও চট্টগ্রাম, খুলনা ও গোপালগঞ্জে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনকারী ছাত্ররা।

৬ জুলাই
-- দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আগের দিনের মতোই বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।
-- আন্দোলনকারীরা সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন, ছাত্র ধর্মঘট এবং সারা দেশে সড়ক-মহাসড়ক অবরোধের ডাক দেন। এর নাম দেওয়া হয় ‘বাংলা ব্লকেড’।

৭ জুলাই
-- বাংলা ব্লকেডে স্থবির রাজধানী। অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা।

৮ জুলাই
-- ঢাকার ১১টি স্থানে অবরোধ, ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ, ৩টি স্থানে রেলপথ অবরোধ এবং ৬টি মহাসড়ক অবরোধ।
-- সারাদেশের ছাত্রদের নিয়ে 'বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন' নামে ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করা হয়।

৯ জুলাই
-- হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে দুই শিক্ষার্থীর আবেদন করে।
-- ঢাকার বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৪ ঘন্টা অবরোধ কর্মসূচি 'বাংলা ব্লকেড' পালন করা হয়।
-- পরদিন সারা দেশে সকাল-সন্ধ্যা 'বাংলা ব্লকেড'-এর ঘোষণা দেওয়া হয়।

১০ জুলাই
-- কোটার বিষয়ে পক্ষগুলোকে চার সপ্তাহের জন্য স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে নির্দেশ আপিল বিভাগের। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। শুনানির জন্য আগামী ৭ আগস্ট দিন রাখা হয়।

-- ছাত্ররা ভুল করেছে মর্মে বক্তব্য রাখেন প্রধান বিচারপতি। তিনি আরো বলেন, রাস্তায় স্লোগান দিয়ে রায় পরিবর্তন করা যায় না। এটি সঠিক পদক্ষেপ না।

১১ জুলাই
-- পুলিশের বাধার মুখেই দেশের বিভিন্ন স্থানে অবরোধ পালন করেন আন্দোলনকারীরা
-- ওবায়দুল কাদের বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা সর্বোচ্চ আদালতের বিরুদ্ধে শক্তি প্রদর্শন করছেন। এটি অনভিপ্রেত ও সম্পূর্ণ বেআইনি।
-- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, শিক্ষার্থীরা 'লিমিট ক্রস' করে যাচ্ছেন।

১২ জুলাই
-- শুক্রবার ছুটির দিনেও দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ চলে
-- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন।
-- রেলপথ অবরোধ করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১৩ জুলাই
-- আরাফাত বলেন, বিচারাধীন বিষয়ে সরকারের এখন কিছু করার নেই।

১৪ জুলাই
-- রাষ্ট্রপতির কাছে স্মারকলিপি দিয়ে আন্দোলনকারীরা সংসদে জরুরি অধিবেশন ডেকে কোটার যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে সরকারকে ২৪ ঘণ্টার সময় বেঁধে দেন ছাত্ররা।
-- শেখ হাসিনা চীন সফর শেষে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে আন্দোলনকারী ছাত্রদের রাজাকারের নাতি-পুতি বলেছে।
-- এর প্রতিবাদে রাত নয়টার দিকে ঢাবির বিভিন্ন হলে শ্লোগান ওঠে
তুমি কে? আমি কে?
রাজাকার! রাজাকার!!
-- এই শ্লোগান এতোই জনপ্রিয় হয় যে, মুহূর্তেই দেশের সকল পাবলিক ভার্সিটিতে ছোঁয়া লাগে। সকল ভার্সিটিতেই এই শ্লোগান চলে রাতভর।
-- রাতে চবিতে ছাত্রদের মিছিলে ছাত্রলীগ হামলা চালায়।

১৫ জুলাই
-- ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলে, আন্দোলনকারীদের 'রাজাকার' স্লোগানের জবাব ছাত্রলীগই দেবে।
-- ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম মন্তব্য করে, যাঁরা ‘আমি রাজাকার’ স্লোগান দিচ্ছেন, তাঁদের শেষ দেখিয়ে ছাড়বো।
-- কাদের ও সাদ্দামের মন্তব্যের পর ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হানাদার বাহিনী ঢাবির আন্দোলনকারী ছাত্রদের ওপর সশস্ত্র আক্রমণ করে। ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা গুলি করে।
-- ভয়াবহ আক্রমণে ২৯৭ জন ছাত্র আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নেন।
-- হামলার প্রতিবাদে আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ উভয়ে সমাবেশ করার ঘোষণা দেয়।

১৬ জুলাই
-- পুলিশের গুলিতে রংপুরে আবু সাঈদ, চট্টগ্রামে ওয়াসিম, শান্ত, ফারুক ও ঢাকায় সবুজ আলী ও শাহজাহান শাহদাতবরণ করেন।
-- সাদ্দাম আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যে বলে, আমরা দেখে নেব, কত ধানে কত চাল।

১৭ জুলাই
-- ঢাবিসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বিতাড়ন করে 'রাজনীতিমুক্ত' ঘোষণা করে সাধারণ ছাত্ররা।
-- পুলিশের কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের কফিন মিছিল পণ্ড হয়ে যায়
-- সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছাত্র বিক্ষোভ, সড়ক-মহাসড়ক অবরোধ, গায়েবানা জানাজা, কফিন মিছিল এবং দফায় দফায় সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা।
-- রাত সাড়ে সাতটায় জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ। ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ।
-- বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হল বন্ধের ঘোষণা ও পুলিশের তৎপরতার মুখে অনেক শিক্ষার্থী সন্ধ্যা নাগাদ ক্যাম্পাস ছেড়ে যান। তবে হল বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে রাতেও অনেক ছাত্রছাত্রী হল ও ক্যাম্পাসে অবস্থান করছিলেন।

১৮ জুলাই
-- সারাদেশের প্রায় সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ মিছিল। হানাদার আওয়ামী পুলিশ বাহিনীর হামলা।
-- প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ছাত্ররা এদিন আন্দোলনের মূল হাল ধরে
-- মুগ্ধসহ মোট ৪০ জন শাহদাতবরণ করেন।
-- সংঘর্ষ বেশি হয় ঢাকায়।
-- সারাদেশে বিজিবি মোতায়েন।

১৯ জুলাই
-- শিক্ষার্থীদের 'কমপ্লিট শাটডাউন' বা সর্বাত্মক অবরোধের কর্মসূচি ঘিরে রাজধানী ঢাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ, হামলা, ভাঙচুর, গুলি, অগ্নিসংযোগ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।
-- দেশের বিভিন্ন জেলাতেও ব্যাপক বিক্ষোভ, সংঘর্ষ ও সহিংসতা হয়।
-- পুলিশ ও বিজিবির নৃশংস গুলিতে ১১৯ জন শাহদাতবরণ করেন। এদিন আন্দোলন গণআন্দোলনে রূপ নেয়। এদিন রাস্তায় ছাত্রদের চাইতেও বেশি ছিল নানান শ্রেণি পেশার মানুষ। বলাবাহুল্য সারাদেশের চেয়ে রাজধানী ঢাকা ছিল বেশি অগ্নিগর্ভ।
-- ঢাকার যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, রামপুরা-বাড্ডা, সায়েন্সল্যাব, মিরপুর ১ ও ১০, মহাখালী, মোহাম্মদপুর, সাভার ছিল আন্দোলনের মূল হটস্পট।
-- রাতে সারা দেশে কারফিউ জারি, সেনাবাহিনী মোতায়েন। ইন্টারনেট সেবা সম্পূর্ণ বন্ধ।

২০ জুলাই
-- দেশজুড়ে কারফিউ, সেনা মোতায়েন। সাধারণ ছুটি ঘোষণা।
-- রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ, ধাওয়া ও গুলি। উল্লেখযোগ্য স্থান হচ্ছে, যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, বাড্ডা, মিরপুর ও মোহাম্মদপুর।
-- পুলিশ ও বিজিবির গুলিতে মোট ৭১ জন শাহদাতবরণ করেন।
-- প্রধান সমন্বয়ক নাহিদকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ
-- আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক তিন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে আট দফা দাবি পেশ।

২১ জুলাই
-- কোটা সংস্কার করে ৭% কোটা রেখে রায় প্রদান করে আদালত।
-- এদিনও রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন অব্যাহত থাকে।
-- হানাদার পুলিশ ও বিজিবির নির্মম গুলিতে ৩১ জন শাহদাতবরণ করেন।
-- চার দফা দাবি পূরণের জন্য বৈষম্যবারোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা ৪৮ ঘন্টা সময় বেঁধে দিলেন। চার দফা দাবির মধ্যে রয়েছে, ইন্টারনেট সংযোগ চালু করা, শিক্ষার্থীদের আসার ব্যবস্থা করে দিয়ে হল খুলে দেওয়া, আন্দোলনের সমন্বয়কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কারফিউ তুলে দেওয়া। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন চারজন সমন্বয়ক।
-- নাহিদকে ব্যাপক নির্যাতন করে রাস্তায় ফেলে রেখে যায় পুলিশ।

২২ জুলাই
-- কোটা সংস্কার করে প্রকাশিত রায়ের প্রজ্ঞাপনের প্রস্তুতি চলে
-- প্রতিদিন মানুষ হত্যার প্রতিবাদে সাধারণ ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ অব্যাহত থাকে। তবে আন্দোলন স্তিমিত হতে থাকে।
-- এদিনও ১০ জন শাহদাতবরণ করেন। এর মধ্যে কয়েকজন ছিলেন আগের আহত হওয়া।

২৩ জুলাই
-- কোটাপ্রথা সংস্কার করে প্রজ্ঞাপন জারি।
-- সরকার কয়েক হাজার মামলা দিয়ে গণগ্রেপ্তার শুরু করে।

২৪ জুলাই
-- কোটা আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত রশীদের খোঁজ পাওয়া গেছে।
-- নিখোঁজ থাকার পাঁচ দিন পর আসিফ ও বাকেরকে চোখ বাঁধা অবস্থায় ফেলে যাওয়া হয়েছে বলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দুজনই জানিয়েছেন।
-- আর রিফাত আত্মগোপনে আছেন।
-- ব্লক রেইড দিয়ে গণগ্রেপ্তার চলছেই।

২৫ জুলাই
-- আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও অন্য অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই কোটা সংস্কারের যে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে, সেটিকে তাঁরা চূড়ান্ত সমাধান মনে করছেন না। যথাযথ সংলাপের পরিবেশ তৈরি করে নীতিনির্ধারণী জায়গায় সব পক্ষের অংশগ্রহণের ভিত্তিতে প্রজ্ঞাপন দিতে হবে।
-ছাত্রদের বিবৃতি
-- শেখ হাসিনা মেট্রোরেলের ভাঙ্গা অংশ দেখে চোখের পানি ফেলতে শুরু করেছেন।

২৬ জুলাই
-- এলাকা ভাগ করে চলছে 'ব্লক রেইড'। সারা দেশে অভিযান। সারা দেশে অন্তত ৫৫৫টি মামলা। গ্রেপ্তারের সংখ্যা ৬ হাজার ২৬৪।
-- সাদা পোষাকে ডিবি হারুনের সন্ত্রাসীরা হাসপাতাল থেকে ছাত্রনেতাদের তুলে নিয়ে যায়।

২৭ জুলাই
-- ১১ দিনে গ্রেপ্তার ৯ হাজার ১২১ জন। আতঙ্কে মানুষ ঘরছাড়া।
-- ছাত্রনেতাদের গ্রেপ্তার ও নির্যাতন করতে থাকে ডিবি হারুন

২৮ জুলাই
-- মোবাইল ইন্টারনেট ১০ দিন পর সচল।
-- কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নুসরাত তাবাসসুমকে হেফাজতে নিয়েছে ডিবি হারুন।
-- ডিবি হারুন জোর করে গান পয়েন্টে ছাত্রনেতাদের দিয়ে আন্দোলন প্রত্যাহারের বিবৃতি আদায় করে।
-- আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক মাহিন সরকার, আব্দুল কাদের ও আব্দুল হান্নান মাসুদ অজ্ঞাত স্থান থেকে আগের বিবৃতি প্রত্যাহার ও ৯ দফা দাবী নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়।

২৯ জুলাই
-- ছাত্র আন্দোলনে প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালনের জন্য খুনী হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দলের মিটিং-এ জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়।
-- একইসাথে ছাত্রআন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে খুনসহ অন্যান্য মামলা দিয়ে কঠোর শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় গণহত্যাকারী ১৪ দল।
-- ডিবি হারুন কর্তৃক জোর করে বিবৃতি আদায়ের ঘটনায় ছাত্ররা আবার বিভিন্ন ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
-- চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, জাবি ও রাবিতে পুলিশ ছাত্রদের ওপর হামলা করে।
-- অনেক ক্যাম্পাসে ছাত্রদের সাথে শিক্ষকরাও বিক্ষোভ করে

৩০ জুলাই
-- হত্যার বিচার চেয়ে মুখে লাল কাপড় বেঁধে মিছিল করে ছাত্র ও শিক্ষকরা
-- জাতিসংঘ মহাসচিবের বিবৃতি, স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান।
-- ফেসবুকের প্রোফাইল লাল রঙের ফ্রেমে রাঙিয়েছেন সারাদেশের মানুষ। গণহত্যাকারীরা কালো ফ্রেম দিয়েছে। তবে সেটা নিতান্তই নগণ্য।
-- নাটক ও সিনেমা সংশ্লিষ্ট মানুষরা খুনী হাসিনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শণ করেন।

৩১ জুলাই
-- ছাত্ররা 'রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস' কর্মসূচি পালন করে।
-- ৯ দফার পক্ষে জনমত গঠন করতে থাকে ছাত্ররা।
-- সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের তোপের মুখে পড়েন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের
-- ঢাবির শিক্ষকরা সমন্বয়কদের ছাড়াতে ডিবি অফিসে গেলে পুলিশ তাদের হেনস্তা করে। পরিবারের সাথেও দেখা করতে দেওয়া হয়নি।

১ আগস্ট
-- ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ভূমিকার জন্য জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।
-- ছয় সমন্বয়ককে ছেড়ে দিয়েছে ডিবি

২ আগস্ট
-- ৯ দফা আদায়ের দাবিতে সারাদেশে গণমিছিল করে ছাত্র জনতা।
-- রাজধানীসহ বিভিন স্থানে পুলিশের সাথে ছাত্র জনতার সংঘর্ষ হয়।
-- পুলিশের গুলিতে ৩ জন শাহদাতবরণ করেন। পরিস্থিতি আবারো উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
-- ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছে ১৫ হাজার মানুষ।

৩ আগস্ট
-- ৯ দফা না মেনে গণগ্রেপ্তার ও গণহত্যা চালু রাখার প্রতিবাদে শহীদ মিনারে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ করে ছাত্র জনতা।
-- সেনাপ্রধান তার সেনা কমান্ডার নিয়ে মিটিং করেন। সেখানে তিনি এই বার্তা পান যে, সেনাবাহিনী আর গুলি করতে প্রস্তুত নয়।
-- কয়েক লক্ষ মানুষের উপস্থিতিতে নয় দফা বাদ দিয়ে ১ দফার (খুনী হাসিনার পদত্যাগ) ঘোষণা দেয় ছাত্রনেতারা।
-- হাসিনা ছাত্রদের আলোচনা করার প্রস্তাব দেয়। প্রয়োজনে মন্ত্রীদের কয়েকজন পদত্যাগ করার ঘোষণাও দেন। ছাত্ররা সব আলোচনা নাকচ করে দেন।
-- আবারো ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয় সরকার।
-- শহীদ আবু সাইদের খুনী দুইজন পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত ও প্রেপ্তার করে পুলিশ।
-- ছাত্রজনতাকে রাস্তায় প্রতিহত করতে কড়া নির্দেশ দেয় খুনী হাসিনা।

৪ আগস্ট
-- রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ মিছিলে হামলা চালায় আওয়ামী সন্ত্রাসী। এদিন পুলিশের সাথে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা ছাত্রদের গুলি করে। কিন্তু হাজার হাজার ছাত্র ইট পাটকেল দিয়ে সন্ত্রাসী ও হানাদার পুলিশ বিজিবিকে প্রতিরোধ করে।
-- কয়েকটি স্থানে সেনাবাহিনীও গুলি করে।
-- সারাদেশে ১৩০ জন খুন হন। এর মধ্যে ছাত্রলীগ, পুলিশ ও যুবলীগেরও কিছু সদস্য রয়েছে। লাখো ছাত্ররা এদিন সন্ত্রাসীদের অনেককে ভালোভাবে উত্তম-মাধ্যম দেয়।
-- পরদিন ঢাকামুখী লং-মার্চের কর্মসূচি দেয় ছাত্র জনতা।
-- অনেক আওয়ামী সন্ত্রাসীদের অফিস ও বাড়িতে আগুন দেয় প্রতিশোধ পরায়ন ছাত্র-জনতা।

৫ আগস্ট
-- সকাল থেকেই ব্যাপক মারমুখী অবস্থান নেয় পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী।
-- সারা ঢাকা শহরে খন্ড খন্ড যুদ্ধ শুরু হয় ছাত্র জনতার সাথে।
-- সকাল সাড়ে দশটার পর সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে হাসিনা পালিয়ে যায়।
-- কর্মরত পুলিশরা এই খবর না জানায় তারা জনতার সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যায়। অনেক মানুষকে তারা খুন করতে থাকে।
-- সেনাবাহিনী প্রধান দুইটায় ভাষণ দিবেন বলে ঘোষণা দেন।
-- ১২ টায় শাহবাগের পুলিশ ও সেনাবাহিনী রাস্তা ছেড়ে দেয়।
-- ১ টায় মানুষ জেনে যায়, হাসিনা পালিয়ে গেছে।
-- সারাদেশের বিশেষভাবে ঢাকার মানুষ সব রাস্তায় নেমে নেচে গেয়ে উদযাপন করতে থাকে।
-- গলিতে গলিতে মিস্টি বিতরণ ও ঈদ মোবারক বলে কোলাকুলি করতে থাকে মানুষ।
-- রাস্তায় রাস্তায় মানুষ সিজদা দিয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করতে থাকে।
-- দেশে বিভিন্ন মোড়ে থাকা স্বৈরাচার মুজিবের সকল মুর্তি ভেঙ্গে দেয় আন্দোলনকারী ছাত্রজনতা
-- পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায় ও আত্মগোপন করে। অনেকেই ছাত্রজনতার কোপানলে পড়ে খুন হয়।
-- রাজধানীর মানুষদের একটা বড় অংশ গণভবনে গিয়ে হাসিনার ওপর রাগ ক্ষোভ গণভবনের ওপর ঝাড়ে।

৬ আগস্ট
-- বাংলাদেশে উদিত হয় নতুন সূর্য। আওয়ামী হানাদার মুক্ত বাংলাদেশের নতুন রক্তিম যাত্রা শুরু হয়।

Address

Naogaon
Arazi Naogaon
6500

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801795910420

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Support Humanity posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Support Humanity:

Videos

Share

Nearby media companies