mr.topu vaiya

mr.topu vaiya ভাঙা মানুষ!
ভাঙা-গড়া খেলার উপকরণ বলা যেতে পারে!
(1)

19/12/2023

রিয়ার বিয়া🤣😂

16/12/2023

এদেরকে জরুরী ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে আসা হোক!
বিজয় দিবসে বিনোদন 😱😁😡

15/12/2023

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!!
😁😁😁

10/12/2023

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-(বাওনবাইড়া💪💪)
কিতারে পুতাইত খবর কি😁
শুধু যে মারামারি তা কিন্তু না, অতিথি আপ্যায়ণে সবার সেরা ব্রাহ্মণবাড়িয়ানরা🥰 ওটা আরেকদিন দেখাবো।

09/12/2023

বাবার বাজারে, সব পারে বাবা
ম্যানশন ইউর বান্ধবি ‘’সাদিয়া’’🤣🤣🤣

08/12/2023

(আহামরি কিছু না শুধু এমনি)
তবে সকল সুমাইয়াদেরকে ম্যানশন হোক😁

05/12/2023

তোমাকে পেয়ে গেলেই বিশ্বজয় হবে আমার🌸🌸

আমার মাছটাকে এখনো খুঁজে পেলাম না!!😏😉
10/11/2023

আমার মাছটাকে এখনো খুঁজে পেলাম না!!😏😉

16/10/2023

🌸🌸🌸

শূণ্য হৃদয় তবু হারানোর ভয়🦋
27/09/2023

শূণ্য হৃদয় তবু হারানোর ভয়🦋

25/07/2023

🖤🖤🖤

19/07/2023

ব্রাহ্মণবাড়িয়ানরা সত্যিই এমন!!

01/07/2023

ছিঁড়ে যাক সকল পিছুটানের দড়ি, কমে যাক অন্তরের সকল মায়া মমতা,

নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য...........!

11/06/2023

বেঁচে ফিরলে দেখা হবে পারু!

06/06/2023

জীবনে কিছু ব্যাথার কখনো বহিঃপ্রকাশ হয় না, ভিতরেই তা বিরাজমান থাকে।

এ ব্যাথাগুলো আল্লাহ্ শত্রুকেও না দিক!

04/06/2023

লাল চোখ আর টুক টুপ করে পানি গড়িয়ে পড়া একটা মুখের ছবি আঁকছিলাম!

কিন্তু বারবার আমার মুখটাই এঁকে ফেলছিলাম!

26/05/2023

জীবনে আপনার ইচ্ছের বিরুদ্ধের সিদ্ধান্তগুলো যতো বেশী হাসিমুখে সহজ সাবলীলভাবে মেনে নিতে পারবেন আপনার জীবন ততো বেশী সহজ আর দুঃখ,হতাশা বা আফসোস থেকে দূরে থাকবে।

মানুষের অধিকাংশ ইচ্ছেরা ট্রাকচাপা পড়ে রাস্তার ধূলবালি মাখা পিচের সাথে পিশে যায়!

25/05/2023

তানজিম মেন্টাললি ডিজঅর্ডার হয়ে গিয়েছিলো। যাকেই দেখে চিল্লিয়ে চিল্লিয়ে বলে ভালো থেকো, ভালো থেকো, ভালো থেকো.......কারণ,

শেষমেশ সাইয়ারা সেদিন ফোনের ওপাশ থেকে কাঁদতে কাঁদতে তানজিম কে বলছিলো আর বোধহয় কখনো দেখা হবে না, ভালো থেকো।

তারকিছুক্ষণ পরেই তানজিম ফেইসবুকে সাইয়ারার বিয়ের হাস্যোজ্জ্বল মুহূর্তের ভিডিওটিতে লাভ রিয়েক্ট দেয়!!

25/05/2023

রাতদিন একাধারে স্বপ্ন বা কল্পনায় কোনো এক নির্দিষ্ট মানুষকে🖤 নিয়ে নিজের সাথে সুখ দুঃখের সারথী হিসেবে ছবি এঁকে ফেলার পর.....

যদি কোনো একদিন পাশের মানুষটি ছবি মুছে ফেলার পরিস্থিতি চলে আসে তবে তা নিজেকে মেরে ফেলার চেয়ে কঠিন।

স্বৈপ্নিক বা কাল্পনিক সংসার ভাঙা সবচেয়ে বেশী যন্ত্রণাদায়ক!

23/05/2023

কোনো এক ঝুম বৃষ্টিতে রাস্তার পাশের দোকানে আটকে থাকা কিছু মানুষের মাঝে মুখোমুখি হোক দুটি মানুষ,

গহিন ভালবাসা থেকে গভীর ঘৃণা জন্মিয়েছে যাঁদের মাঝে!

22/05/2023

কেউ হারিয়ে গেলে হয়তো তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায় তবে কেউ নিজে থেকে সরে গেলে তাঁকে আর কোনোভাবেই পাওয়া যায় না।

নিজের চাওয়া-পাওয়ার ইচ্ছেগুলোতে...
নিজে থেকে সরে যাওয়া কারো নাম না থাকুক!!

20/05/2023

যে বুঝেও না বোঝার ভান করে থাকে তাকে কখনো কোনোদিন আপনি বুঝাতে পারবেন না!

20/05/2023

মেয়েরা ফুলের মতোন🌸

ফুল ধরতে কাঁটার আঘাতে তোমার আঙুলে এক ফোঁটা রক্ত আসলেও পুরো আঙুল জুড়ে ইকটু লাল রং খেয়াল করে দেখো, তাও সুন্দর!! তবে ফুলের পাপড়ি ছিড়া বা ফুলকে ধুমড়ানো মুচড়ানো কোনোটাই সুন্দর না,সেটা মারত্নক কুরুচিপূর্ণ!!

একটা মেয়ের থেকে যন্ত্রণা পাওয়ার চেয়ে একটা মেয়েকে যন্ত্রণা দেয়া হাজার গুণ বেশী কুৎসিত!!

20/05/2023

শারমিন কে চিনি খুব বেশী দিন হয় নি। তবে অল্প সময়ে ওকে সামনে থেকে যতোটা দেখেছি অবাক হয়েছি। মেয়েটি দেখতে অসম্ভব সুন্দরী, কথা-বার্তা চাল-চলন,পোশাক-আশাকে যথেষ্ট স্মার্টনেস আছে তাঁর।খুব সহজ এবং মিশুক মানুষ এছাড়া বলা যেতে পারে খুবই সুন্দর এবং মার্জিত ব্যাক্তিত্বের মানুষ।

সবচেয়ে অবাক হয়েছি জেনে শারমিন সর্বদা নিজের জীবনের সাথে যুদ্ধ করেছে। মেয়ে মানুষ হয়েও একা সামলাচ্ছিলো সবকিছু। শারমিনের জীবনে বহু ঝড় ঘূর্ণিঝড়ে রুপান্তরিত হয়েছিলো!

পারিবারিক ভাবে খুব অশান্তিতে ছিলো সে। ফেনী শহরেই থাকতো শারমীন আর তাঁর পরিবার।

পরিবারের অনেক বিধি-নিষেধ আদেশ জোর করে চাপিয়ে দেয়া হতো শারমিনের ওপর। সে ব্যাপারগুলো তাঁকে সবচেয়ে বেশী আঘাত করতো। নিজের পরিবারের চাপানো ভার না পারতো কাউকে বলতে না পারতো সহ্য করতে। এভাবেই দিন আর রাত্রি যাপন হচ্ছিলো তাঁর।

তারপর হঠাৎ একদিন শারমিন তাঁর মা কে চিরতরে পৃথিবী থেকে বিদায় জানালো🥲!! "মা" হারানোর ব্যাথা নিয়ে পথচলা শুরু শারমিনের! অবশ্য মা থাকাকালীনও শারমিন তেমন ভালো ছিলো না, তাঁর ইচ্ছে অনিচ্ছের কোনো প্রাধান্য ছিলো না পরিবারে তবে মা হারিয়ে শারমিন আরও ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হলো। একমাত্র পিচ্চি ছোট্ট ভাই আর পুরো পরিবারের নানান দায়িত্ব এখন শারমিনের ওপর!

শারমিন নিজেকে অতি মাত্রার যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করেছে। একদিকে পারিবারিকভাবে ভুল-বোঝাবুঝি, মানসিক অত্যাচার আর অপরদিকে পিঠ চাপড়ে বা মাথায় হাত বুলিয়ে এগিয়ে যাওয়ার সমর্থন দেয়ার মতো কেউ ছিলো না তাঁর।

স্কুল থেকে ক্লাস চলাকালীন সময়ে হঠাৎ করেই বাসায় চলে আসতে হতো তাঁর, পিচ্চি ভাইটার জন্য। ওকে খাওয়ানো,গোসল করানো, ঘুম পাড়ানো সবকিছু শারমিনের একাই করতে হতো।

ওহ হ্যাঁ ভালো কথা ঘরের রান্নাবান্না আর বাবার যত্নও তাঁর নিতে হতো। বাবা ছোট্ট চাকুরী আর পাশাপাশি ছোট খাটো ব্যাবসা করতেন। সারাদিন ছেলে মেয়েকে তেমন সময় দিতে পারতেন না তিনি।

শারমিন মাঝে মাঝে খুউব হাঁপিয়ে যেতো, ইচ্ছে হতো সে নিজেকে হত্যা করবে!! তবু বেঁচে থাকতে হতো এর একমাত্র কারণ হলো শারমিনের আদর স্নেহের মায়া মমতার ছোট্ট ভাইটি🖤

শারমিন নানান প্রতিকূলতায় বড় হওয়ার পরও সে হার মানতো না কারণ সে ছিলো অত্যন্ত সাহসী এবং মেধাবী। সবদিকে সামলানোর পাশাপশি নিজের লেখাপড়াটাও ঠিক রাখছিলো সে।

আস্তে আস্তে শারমিনের বাবা হঠাৎ করেই ঠিকাদারি ব্যাবসায় ভালো উন্নত করতে শুরু করেন। তারপর শারমিন তাঁর ভাই আর বাবা এই ছোট্ট সুন্দর পরিবারটি ঢাকায় চলে আসে।

এদিকে শারমিন এইচ.এসি.সি তে ভালো রেজাল্ট করে ভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হয়ে গেলো। আর ওদিকে ততদিনে সৃষ্টিকর্তা হয়তো কিছুটা মুখ ফিরিয়ে তাকিয়েছিলো শারমিনের দিকে।

এবং একটা সময় পাড় হওয়ার পর শারমিনের বাবার ব্যাবসায়িক অবস্থান খুবই ভালো হয়ে যায়। শারমীনের সুদিন আসতে শুরু করে।

বাবা এই মেয়েকে কলিজার টুকারার মতোন ভালোবাসেন। কারণ এই মেয়ে না থাকলে যে, চুলায় রান্নার হাঁড়ি বসতো না যেমনি ঠিক তেমনি হয়তো বহু আগেই নিঃস্ব হয়ে ওপাড়ে পাড়ি জমাতে হতো তাঁর বাবাকে!!

হতাশা দূর্দশাগ্রস্থ থেকেও শারমিন হার মানে নি কোনো পরিস্থিতির সাথেই। তাঁর জীবনেও এসেছে প্রেম ভালোবাসা। তবে প্রায়শই ঘটে যাওয়া মিথ্যে স্বপ্ন আর মিথ্যে আশ্বাসে গড়া..ভেঙে যাওয়া প্রেমই এসেছিলো শারমীনের জীবনে।

হোঁচট খেয়ে আবারও ঘুড়ে দাঁড়িয়েছিল শারমিন। যন্ত্রণা আর বিষাদ সময় পাড় করতে করতে একসময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বহুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠে শারমিন। ফলসরূপ ৩ মিলিয়ন প্লাস মানুষের ভালোবাসা অর্জন করে শারমীন🥰

অসহায়ত্ব,একাকীত্ব এমন ভাবে ঘ্রাস করেছিলো শারমিনকে, একসময় চোখে মুখে জলের ছাপ শুকাতো না যে শারমিনের আজ সেই শারমিন নানান অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটায়, অনাহারীর মুখে অন্ন তুলে দেয়।

একসময় ঈদে যে মেয়েটি নিজের জন্য তেমন কিছু কিনতে চাইতো না পারিবারিক নানান জটিলতার কারণে। আজ সেই মেয়েটি ঈদে মানুষের নতুন জামা কেনার শখ পূরণ করছে!!

ভালো ভালো কাপড়ের ব্র্যান্ড সিইও'রা শারমিনকে রিকুয়েষ্ট করে তাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বেসেডর বানানোর জন্য। শারমিন অনার্স শেষ করে মাষ্টার্সে ভর্তি হওয়ার কিছুদিন আগে আমার সাথে পরিচয়। তাঁর জনকল্যাণমুখী একটি কাজের ফুটেজের মাধ্যমে।

আমি তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। একজন মেয়ে হয়েও কিভাবে চড়াই উৎরাই পাড় করে সে আজ এই পর্যন্ত সবকিছু বলতে পারি নি। এমনিতেই লেখা অনেক বড় হয়ে গিয়েছে। তারপরও চেষ্টা করেছি যথাসম্ভব সবকিছুর সারমর্ম তুলে ধরার জন্য।

শারমিনরা ভাঙে না, কিছু সময়ের জন্য মচকিয়ে যায়! এই দেশে এই সমাজে শারমিনরা একটা শিক্ষনীয় বইয়ের মতোন🧡

19/05/2023

ছেড়ে চলে যাওয়া তো সহজ,

যাঁকে তুমি ছেড়ে গেলে বা যাঁর কাছ থেকে তুমি চলে আসলে, তাঁর তোমাকে ভুলে থাকা যে কতোটা ভয়াবহ কঠিন তা তুমি কখনোই বুঝবে না।

কারণ তুমি তাঁর সেটা অভিনয়, বাস্তবে তুমি তাঁর হয়ে ওঠো নি!!

18/05/2023

অসম্ভব রকম ভালবাসার পর আপনাকে কেউ না বুঝলে সেটা তার দূর্ভাগ্যের ব্যাপার!

পাশাপাশি আপনিও ভুল মানুষটিকে নিজের করার সবচেয়ে বড় ভুল থেকে বেঁচে গেলেন!

15/05/2023

এ যেনো তোমাকে দেখার,
আমার অসহায় চোখের নির্মম আকুতি😔

তোমার মুখের এক চিলতে হাসি এবং ঝড়ো বাতাসে উড়তে থাকা এলোমেলো চুল কোনো এক উদাস বাউলের পাগল করা সুরের মতোন🌸
14/05/2023

তোমার মুখের এক চিলতে হাসি এবং ঝড়ো বাতাসে উড়তে থাকা এলোমেলো চুল কোনো এক উদাস বাউলের পাগল করা সুরের মতোন🌸

Address

Court Road
Nabinagar
3410

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when mr.topu vaiya posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to mr.topu vaiya:

Videos

Share