PK Entertainment

PK Entertainment প্রিয় বাংলাদেশ নতুন নতুন ভিডিও তৈরী করা!!
(10)

13/11/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

06/08/2024

চলেই তো গেলেন কিন্তুু বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে গোটা বাংলাদেশের জনগন ও গোটা ছাত্র সমাজের চোখে ভিলেন বানিয়ে গেলেন! (এতগুলো নিরীহ নিষ্পাপ মানুষের প্রাণ এবং এতগুলো পুলিশের প্রাণ গেলো)!! আফসোস!!

নতুন প্রজন্ম এবং আগামীর নেতৃত্ব যারা আসবেন তাদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে পুলিশ বাহিনীকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে পূর্ণগঠন করবেন যাতে করে কারো চাটুকার হয়ে চাকরি করতে না হয়।

আর হ্যা,
দেশ গড়তে হলে,সবার আগে স্বাধীন পুলিশ বাহিনী গঠন করতে হবে!দলীয় লেজুড়বৃত্তিক পুলিশ থাকলে, এই দেশ কোনদিনও স্বাধীনতার স্বাদ পাবে না!

সবাইকে অভিনন্দন! আবারো প্রমাণিত হলো ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলন যুগ যুগ সত্যে,সার্বজনীন এবং জয়ের দাবিদার।
সেইসাথে অনুরোধ কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে, ধর্মীয় স্থাপনা, সরকারি সম্পত্তি তথা আপনাদের টাকায় কেনা স্থাপনা,অফিস আদালত,থানা, ফাড়ি,বাসাবাড়ি এবং মানুষের জানমাল বিনষ্ট করা থেকে বিরত থাকুন প্লিজ।

ধন্যবাদ সবাইকে
সংগৃহীত

 #পরিবর্তনচাই জনগণের প্রতিপক্ষ নয়, পরিপূরক হয়ে থাকতে চাই। দ্বায়িত্ব পালনে প্রভাবমুক্ত থাকতে চাই। কারো রাজনৈতিক এজেন্ডা ব...
06/08/2024

#পরিবর্তনচাই
জনগণের প্রতিপক্ষ নয়, পরিপূরক হয়ে থাকতে চাই। দ্বায়িত্ব পালনে প্রভাবমুক্ত থাকতে চাই। কারো রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের হাতিয়ার হতে চাইনা।
স্বাধীন দেশ বিনির্মানে স্বাধীন পুলিশ বাহিনীর বিকল্প নাই।

আলহামদুলিল্লাহ,,,     আমরা-ই হয়তো শেষ জেনারেশন, যারা বাংলাদেশ পুলিশের গর্বিত সদস্য হতে পেরেছি। এরপর হয়তো আর কোন কনস্টেবল...
03/08/2024

আলহামদুলিল্লাহ,,,
আমরা-ই হয়তো শেষ জেনারেশন,
যারা বাংলাদেশ পুলিশের গর্বিত সদস্য হতে পেরেছি।

এরপর হয়তো আর কোন কনস্টেবল, সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই), বিসিএস পুলিশ ক্যাডার(১ম চয়েস)হবে না।

আমরা তো পশু তাই হাজারো মার খেয়ে, লাঞ্ছিত হয়ে, মৃত্যুবরণ করেও নিজেকে গর্বিত পুলিশ সদস্য হিসেবে পরিচয় দিতে সৌভাগ্যবান মনে করি।

পুলিশ তো এখন পশু কিন্তু এরপরও যখন পুলিশে নিয়োগ হবে তখন আবার কেউ বেওয়ারিশ সন্তান হয়ে চাকরির জন্য ছুটবে না তো?

যারা এখন পুলিশ কে বিভিন্ন ভাবে গালি গালাজ করতেছে, তারা আবার কয়দিন পর এই গালি গালাজ শুনার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে চাকুরী করার জন্য আসবে না তো?

অথবা বিপদে পড়ছি বলে ফোন করে কান্নাকাটি করবেন না তো??

বি.দ্র: আনফ্রেন্ড অপশন খোলা আছে পছন্দ না হলে চলে যেতে পারেন ধন্যবাদ।
ছবিঃ প্রতিকী

19/06/2024
বাইকারদের বর্তমান অবস্থা!
08/06/2024

বাইকারদের বর্তমান অবস্থা!

05/06/2024

ডকুমেন্টরি .....
জেলা পুলিশ, পঞ্চগড় - District Police,Panchagarh
জেলা পুলিশ মিডিয়া সেল, পঞ্চগড়।

'স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বাপের বাড়িতে এসেছি।'আসার সময় উচ্চস্বরে বলেও এসেছি তোমার সংসার করবোনা। স্বামী আমার কথা শুনে নির্ব...
04/06/2024

'স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বাপের বাড়িতে এসেছি।

'আসার সময় উচ্চস্বরে বলেও এসেছি
তোমার সংসার করবোনা। স্বামী আমার কথা শুনে নির্বাক হয়ে শুধুমাত্র চেয়েছিলো।

'বাবার বাড়িতে আসা মাত্রই ভাইয়া জিঙ্গেস করলো।
কি ব‍্যপার আয়েশা তুই হঠাৎ বাড়িতে!

'কেনো আমি কি আসতেছে পারিনা।
নাকি আসা বারন আছে।

'আরে সেটা বলিনাই।
তুইতো আসার আগে বলে আসিস। কিন্তু আজ বলে আসলিনা এই জন‍্যে বললাম।

'ওহ।

'আচ্ছা তুই বিশ্রাম কর।
আমি বাজার থেকে কিছু নিয়ে আসি।

'এমন মুহূর্তে ভাবি বলে উঠলো,বাহ দরদ দেখি উতলে পরতেছে বোনের জন‍্যে। আমার বাবা-মা আসলে বাজারে যাওয়ার নাম গন্ধ থাকেনা।
এই দিকে বোন বাড়িতে আসা মাত্রই বাজারে চলে যাচ্ছে। বলছি-কি পকেটে টাকা আছে।
নাকি বাচ্ছার স্কুলে যেই টাকা দিবা সেই টাকা
নিয়ে যাচ্ছো হ‍্যা।

'ভাবির এমন কথায় ভাইয়া বললো।
আরে এমন করে বলতেছো কেনো বুজলাম না।

'তোমাকে বাজারে যেতে হবেনা।
বাসায় যা আছে আয়েশাও সেটাই খাবে।
ওই টাকাটা নষ্ট করিওনা।

'ভাবির মুখে এই কথা গুলা শুনে কি বলবো
ভেবে পাচ্ছিনা।কারন পৃথিবীতে আমার এই ভাইটি ছাড়া কেউ নেই।
বাবা-মা অনেক আগেই মারা গিয়েছে।

'ভাইয়া থাক বাজারে যেওনা।
আমি থাকার জন‍্যে আসিনি এই দিক দিয়ে যাচ্ছিলাম
তাই ভাবলাম ভাইয়া - ভাবিকে একটু দেখে যাই।
এখনতো দেখা হলো।
আমি চলে যাচ্ছি।

'মানে এখনি যাবি।

'হ‍্যা ভাইয়া এখনি যাইতে হবে। আচ্ছা ভাবি ভালো থাইকেন যদি সময় পান আমার বাড়িতে আসিয়েন
ঘুরতে।

'আচ্ছা।

'এর পরে আর একটি কথাও না বলে সোজা স্বামীর বাড়িতে চলে আসলাম।
স্বামী আমাকে দেখে মিট-মিট করে হাসতেছে।

'হাসার কিচ্ছুনেই।
ভালোবাসি বলেই চলে আসলাম 🤗

'হ‍্যা জানি jiতো।
শোন তুমি রান্না বসাও আমি বাজারে থেকে
কেনা কাটা করে আসতেছি।

'আসলেই বিয়ের পরে যদি সুখের কোন স্থান থাকে সেটা স্বামীর বাড়ি।
স্বামীর বাড়ি থেকে ঝগড়া করে একবার নিজের বাবার বাড়িতে যান বাস্তবতা বুজবেন।
কে-আপন আর কে-পর বুঝা যায়।😢

🖊️সংগৃহীত

২৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করে রিয়াজ নতুন গাড়ি কিনেছে। একদম ঝকঝকে সিলভার কালারের গাড়ি। গাড়ি দেখে স্ত্রী, দুই সন্তান আর বাবা-মা তো...
04/06/2024

২৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করে রিয়াজ নতুন গাড়ি কিনেছে। একদম ঝকঝকে সিলভার কালারের গাড়ি। গাড়ি দেখে স্ত্রী, দুই সন্তান আর বাবা-মা তো ভীষণ খুশি। ঠিক দুই মাস আগে নতুন এপার্টমেন্টে উঠেছে। পরিশ্রমের সঙ্গে সঙ্গে রিয়াজের ভাগ্যটাও বেশ ভাল ফেভার করেছে। বছর বছর চাকুরীতে পদন্নোতি পাচ্ছে। বেতনও বেড়ে চলছে হু হু করে। তাই দ্রুত ব্যাংক লোন নিয়ে সেই টাকায় বাড়ি-গাড়ি সব কিনে ফেলল। সংসারে যেন আনন্দের বন্যা বইছে।

সেই সুবাদে রিয়াজ বাসায় একটা পার্টি দিল। অফিস কলিগরা দুপুর থেকে বিকেল আর আত্নীয়-স্বজনেরা সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত আমন্ত্রিত ছিল। বেশ হৈ-হুল্লোর আর খাওয়া দাওয়ায় রিয়াজ পার্টি শেষ করলো। সবাই বেশ খুশি আর রিয়াজের প্রশংশায় পঞ্চমুখ।

সকাল হলেই রিয়াজ গাড়ি করে অফিস করবে,ছেলেমেয়েরা গাড়ি করে স্কুলে যাবে, স্ত্রী গাড়ি করে শপিং এ যাবে, গ্রামে বেড়াতে গেলেও গাড়ি করে যাবে ভাবতেই গর্বে রিয়াজের বুক ফুলে উঠতে লাগল। রিয়াজ ড্রাইভিংটাও শিখে নিয়েছে।
রিয়াজ পরিবারের ভবিষ্যতের জন্য খুব চিন্তা করত। অর্থ সম্পদ জমানো রিয়াজের যেন নেশা। স্ত্রীর নামে ২৫ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনে দিয়েছে। ছেলেমেয়ের নামে মোটা অংকের ডি.পি.এস আর এফ.ডি.আর করে রেখেছে। পরিবার যেন থাকে দুধে-ভাতে।

চার মাস পরের কথা। গাড়ি এক্সিডেন্ট করে রিয়াজ মারা গেল। সে এক বিভীষিকাময় মৃত্যু। কাভার্ড ভ্যানের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ, স্পট ডেড। ড্রাইভারটা প্রথম থেকেই রাফ চালাত। রিয়াজ যতদিন চালিয়েছে ধীরে সুস্হ্যেই চালিয়েছে। কোন সমস্যা হয় নাই। ড্রাইভারেরর বেসামাল গতি এদূর্ঘটনার বড় একটা কারন। কয়েকবার সতর্ক করার পরও পরিবর্তন হয়নি আর এখন তো সবই শেষ হয়ে গেল।

সারা বাড়িজুড়ে শোকের মাতম। স্ত্রী, সন্তান, মামা-বাবা, আত্নীয়স্বজন সবাই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছে। রিয়াজের মা এই বয়সে এমন শোক কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না, বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। স্ত্রী যেন শোকে পাথর হয়ে গেছে। সন্তান দুটো হাউ মাউ করে কাঁদছে। এত সুখের সংসারটা ভেঙ্গে খান খান হয়ে গেল।

রিয়াজের লাশ গ্যারেজে শুইয়ে রাখা হয়েছে। সারা শরীর থেকে রক্ত ধুয়ে লাশের খাটে সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। একটু পর পর সবাই এসে মুখটা শেষবারের মত দেখে আবার ঢেকে দিয়ে যাচ্ছে। একটু পর জানাযা পড়ানো হবে। মৃত রিয়াজ সবার আহাজারী,আফসোস দেখছে। ওর কেন যেন বিরক্ত লাগছে কিন্তু কিছুই বলতে পারছে না। হুজুর আসল, জানাযা পড়ানো হলো। কবর দেয়া হলো। কবর হতে হতে রাত প্রায় ১২ টা বেজে গেলো। সবাই ফিরে গেছে, এখন কবরস্হানে আর কেউ নেই।

দুইজন ফেরেশতা এসে মুখ গোমড়া করে রিয়াজকে কিছু প্রশ্ন করতে লাগল। তারপর রিয়াজকে নিয়ে আসমানের দিকে রওয়ানা হলো। অর্ধ-আসমানে পৌছানোর পর আওয়াজ আসল, থামো,এর আত্না আর এগোতে পারবে না। এর অনেক ঋণ আছে। ওর ঋণ এখনও শোধ হয় নাই। ঋণ শোধ না হওয়া পর্যন্ত ও গ্রহনযোগ্যতা পাবে না। ওকে যেখান থেকে নিয়ে এসেছো সেখানে নিয়ে যাও। রিয়াজকে আবার কবরে নিয়ে আসা হলো। কবরে রিয়াজের খুব কষ্ট হচ্ছিল। রিয়াজ চিৎকার করে স্ত্রীকে বলছে আমার ঋণগুলো তাড়াতাড়ি পরিশোধ করে দাও। তোমার নামে করা সঞ্চয়পত্রগুলো ভেঙ্গে ফেল,ছেলেমেয়েদের সমস্ত ডি.পি.এস আর এফ.ডি.আর ভেঙ্গে ফেল আমি আর এ যন্ত্রনা সহ্য করতে পারছি না। কিন্তু না, রিয়াজের চিৎকার কারও কাছে পৌছাল না।

এভাবে ৬ মাস চলে গেল। রিয়াজের ঋণগুলো কেউ শোধ করল না। নিদারুন কষ্টে রিয়াজ আফসোস করতে লাগল। বেঁচে থাকতে পরিবারের জন্য কত কষ্ট করে সম্পদ গড়েছি আর আজ আমার কোন মুল্য নাই। ৬ মাস হয়ে গেল এখনও আমার আত্না গ্রহনযোগ্যতা পেল না, আর কোনদিন পাবে কিনা তাও জানি না। রিয়াজ কাঁদতে লাগল।

আসরের আযানের শব্দে রিয়াজের ঘুম ভাঙ্গল। এতক্ষন রিয়াজ স্বপ্ন দেখছিল। ঘেমে একাকার হয়ে গেছে। রিয়াজ উঠে বসল। ঘুম থেকে উঠে আজ গাড়ি কিনতে যাওয়ার কথা। রিয়াজ ওয়াশরুমে গেল এবং ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে গাড়ি কিনতে নয় মসজিদে চলে গেল। যাওয়ার পথে কেবল এটুকুই মনে হলো এ দুনিয়াতে কেউ কারো নয়।
প্রতিজ্ঞা করল, আর কোন ঋণ নয়।

সমাপ্ত
পোস্ট টা ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন ❤️

এখন করনীয় কি??
29/05/2024

এখন করনীয় কি??

সুন্দরী মেয়েরা গন পরিবহনে উঠলে সব পুরুষ মানুষের দৃষ্টি  নিক্ষেপ সেদিকে হয়।আর যদি মেয়ের পাশের সিট যদি খালি থাকে তাহলে তো ...
28/05/2024

সুন্দরী মেয়েরা গন পরিবহনে উঠলে সব পুরুষ মানুষের দৃষ্টি নিক্ষেপ সেদিকে হয়।
আর যদি মেয়ের পাশের সিট যদি খালি থাকে তাহলে তো কোন কথা নাইকিছু কিছু পুরুষ মানুষ তার পাশে বসার জন্য হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। কার পায়ে লাথি, কার গায়ে হাত লাগে সেই খেয়াল টুকু থাকে না।

যাত্রা যমুনা ফিউচার পার্ক টু সাভার ব্যাংক কলোনি কবি কুঞ্জ। অছিম পরিবহনে চড়ে বসলাম। প্রচন্ড দাবদাহ বাঁধা হয়ে দাড়াতে পারেনি। বন্ধুদের সাথে আড্ডা বলে কথা।
মাথার উপর একটা ফ্যান স্থীর হয়ে ঘুরছে।
প্রত্যেক সিটে একজন করে যাত্রী বসা।

বাসের অর্ধেক সিট খালি। আমার সামনের সিটে এক সুন্দরী মেয়ে বসা তার কারনে চোখ দুটো সেদিকে বার বার ছুটে যাচ্ছে।
সুন্দরী বলতে আমি সাদা রঙ্গে মেয়েদের মনে করিনা।
দেখি তার ব্যক্তিত্ব,পোষাক আশাক, মিষ্টি চেহারা, হরিনী কালো চোখ, মূক্তার মতো দাত, মুখভরা হাসি, মধুর আচরন।

স্বল্প সমায়ের মধ্যে বেশ কিছু জিনিস চোখে পড়লো ঐ কন্ট্রাকটরের বদৌলতে।
কন্ট্রাকটর ভেরিমাস ইয়াং সে ভাড়া আদায় বন্ধ করে ঐ মেয়েটির পাশের সিটে বসে আমার মাথার উপরের স্থীর ফ্যানটি তার দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে মেয়েটির সাথে খোস গল্প শুরু করে দিয়েছে।

আমি ছেলেটিকে ইঙ্গিত করে বললাম বাবা তোমার নাম কি?
কাওসার,,,,
তুমি জানো তোমার নামের কতো ফজিলত,,,,,,,?
চুপ করে আমার দিকে তাকাতেই বললাম
শুনো,,,,,,
আখেরাতের সময় হাউজে কাওছারের পানি যারা পান করবে তাদের অন্তর ঠান্ডা হয়ে যাবে।
নবীজীর জন্য পুরস্কার স্বরুপ আল্লা হাউজে কাওছার উপহার দিবেন।
আর কোন কিছু শুনার আগেই
সে লজ্জায় ফ্যানটি ঘুরিয়ে দিয়ে একটা হাসি দিলো এবং ছিট ছেড়ে উঠে পড়লো।

কাওসার ছিট ছেড়ে উঠে পড়ার সাথে সাথে পিছন থেকে একটি ছেলে উড়ে এসে মেয়েটির পাশের ছিটটি দখল করে ফেললো। মনে হচ্ছিলো- বাস ভর্তি লোক বসার কোন সিট খালি নাই!

সব-ই আমার চোখের সামনের ঘটনা। কিছু ক্ষণের মধ্যে ছেলেটি গভীর ঘুমে ঢলে পড়লো। দেখে মনে হচ্ছে সাতদিন পর্যন্ত ঘুমায় নাই।
বার বার করে মেয়েটির গায়ের দিকে ঝুকে পড়ছে এমন কি মাথাটা মেয়ের কাঁধে পড়ছে।

মেয়েটি বিব্রত বোধ করছিলো। পরে সে উঠে অন্য একটি সিটে বসার সাথে সাথে আরেকটি বয়স্ক লোক মেয়েটির পাশে এসে বসলো।

কি আশ্চর্য বিষয় আগের ছেলেটির ঘুম ভেঙ্গে গেছে এখন আর তার ঘুম আসেনা। বরং মেয়টির দিকে ফিরে ফিরে বারবার তাকাচ্ছে।

বুড়ো চাচা মেয়েটির সাথে খাস গল্প শুরু করলো। মেয়েটি শুধু মাথা নেড়ে হায় হ্যলো সম্মতি জানিয়ে যাচ্ছে কোন কথা বলছিলো না।
হয়তো বা মেয়েটি অফিস থেকে বাসায় ফিরছিলো, খুব ক্লান্ত দেখাচ্ছিলো তাকে।
তার গন্তব্য মিরপুর ১১ নাম্বারে কন্ট্রাকটর কাওসারের কথায় বুঝলাম।
আপা,,,,
১১ নাম্বারে চলে এসেছি। যখন মেয়েটি নামার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে উঠে বাসের গেটের কাছে যাচ্ছে ঠিক তখন অন্য একটি ছেলে ইচ্ছে করে হাতের কনুইটা দিয়ে মেয়েটির টাচি নরম জায়গাটায় আলতো আঘাত করে। দ্রুতই মেয়েটি নিজেকে সামলে নিলো।

আমি ছেলেটিকে বললাম বাসের মধ্যে এতো ফাঁকা জায়গা থাকতে ওখানে কেন দাড়িয়েছেন? ছেলেটি আমাকে অপমান সুচক ভাষা তির্যক ভাবে নিক্ষেপ করলেন। বসের কোন যাত্রী কিন্তু কোন প্রতিবাদ করলো না। মেয়েটি ছেলেটির দিকে আড় চোখে তাকিয়ে নিরবে বাস থেকে নেমে গেলো।
সত্যি বলতে কি আমাদের দেশের মেয়েরা এখনো স্বাধীন ভাবে চলাচলে নিরাপদ না।
বিশেষ করে গন পরিবহনে যাতাযতে প্রতিদিন আমাদের হাজারো মা,বোন বিভিন্ন ভাবে নির্যাতিত হচ্ছে তার প্রমান আমার দেড় ঘন্টার বাস জার্নি।
মেয়েরা আমাদের কারো মা, বোন, মেয়ে বৌ, প্রেমিকা। আসুন না তাদেরকে আমরা সম্মান করি নিজের মা বোনের মতো।

#অণুগল্প
#দেড়_ঘন্টার_যার্নি

22/03/2024

অভিনব পন্থায় মাদক পাচার

18/03/2024

কয়লা খনির ১৪০০ ফিট নিচে
নিজ চোখে যা দেখলাম

18/03/2024

কুলাউড়ায় ফুটপাত দ'খ'ল'মু'ক্ত করতে হঠাৎ পুলিশের অভিযান।

(ভিডিও-তে ভাইরাল)সেই উদ্যোক্তা মই সহ গ্রেফতার।
17/03/2024

(ভিডিও-তে ভাইরাল)
সেই উদ্যোক্তা মই সহ গ্রেফতার।

Address

Mirpur
1216

Telephone

+8801784048721

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when PK Entertainment posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to PK Entertainment:

Videos

Share

বাংলাদেশ পুলিশের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

প্রাচীন যুগ:

পুলিশের একটি দীর্ঘ এবং অনেক পুরোনো ইতিহাস আছে। ইতিহাসের একটা গবেষণা দেখায় যে পুলিশ ছিল পুরাতন সভ্যতা হিসাবে। রোম শহরে পুলিশ দেশ সম্পর্কে অগাস্টাস সময়ে ওঠে মুষ্টি শতাব্দীর খ্রিস্টপূর্বাব্দে এর মধ্য প্রতি একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠান, পুলিশি ইতিহাস বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও খুব পুরানো

মানুসংগীতা, চিত্রলিপিতে সম্রাট অশোক, এবং প্রখ্যাত ভ্রমণকারীরা আমাদের ইতিহাস রচনার মূল উৎস। এই সূত্র থেকেই এই দ্বার এবং বাংলাদেশ পুলিশের খণ্ডিত ইতিহাস রচিত হয়। অর্থশাস্ত্র এর মধ্যে কৌতিল্য দ্বারা, নয়টি গুপ্ত চর ধরন উল্লেখ করা হয়। এই সময় পুলিশি বুদ্ধিমত্তা সংগ্রহ করার জন্য বিরোধী কার্যক্রম এবং সরকারী প্রতিবন্ধক সমাজের মধ্যে আইন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রচেষ্টা সীমাবদ্ধ ছিল। গুপ্ত চর দায়িত্ব এমনভাবে যে তারা সেনাবাহিনী, বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা কার্যকলাপের উপর নজরদারি বাড়ানো আচার ব্যবহার করা হয়। এই জন্য লোভ এবং উসকানি সব অর্থ ব্যবহার করা হয়। অনুসন্ধান কৌশল এবং তদন্ত কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে তথ্য অর্থশাস্ত্র মধ্যে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। শাস্তি প্রক্রিয়ার অভিযুক্ত এই বইয়ে পাওয়া যায়। তাই এটি ছিল অধিকৃত যে স্বশাসিত স্থানীয় নিয়মের অধীন সেখানে গ্রামীণ ও শহুরে এলাকায় পুলিশ এক ধরনের হতে পারে।

মধ্যযুগীয় সময়কাল: