সুহাসিনী

সুহাসিনী না বলা কথা গুলো গল্প হয়ে যাক🥀 My whole life can be discribed with one name ''সুহাসিনী''

একাকীত্ব
08/04/2024

একাকীত্ব

26/02/2024
03/12/2023

❤️

29/11/2023

ততটুকুই যেন ভালোবাসা ছিল 💔

17/07/2023

শুধু কি ভালোবাসলেই হয়??
সৎ সাহস থাকতে হয়

কোনরকম একটা বাহানা পেলে তোমাকে সেই কবেই ভুলে যেতাম৷তুমি আর কী এমন!কবি- বোরহান রাব্বানী বই- নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি স্ক্রিন- Ra...
16/07/2023

কোনরকম একটা বাহানা পেলে তোমাকে সেই কবেই ভুলে যেতাম৷
তুমি আর কী এমন!

কবি- বোরহান রাব্বানী
বই- নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি
স্ক্রিন- Raincoat

23/06/2023

জীবনের সবচেয়ে সূক্ষ্ণ আর কঠিন সময়ে দাঁড়িয়ে!
এতোদিন হাওয়ায় উড়েছি বুঝতেই পারিনি সিদ্ধান্ত নেয়া এতোটাই কঠিন 🌑

20/06/2023
17/05/2023

খুব এলোমেলো আমি!চোখের পলকে মুড সুইং হয়,আর এতটাই যে নিজেই বিরক্ত হয়ে যাই!
ইচ্ছেমত হলেও দোষ আবার না হলেও দোষ!
কাউকে না কাছে আসতে দেই না দূরে যেতে দেই!
কি চাই নিজেই জানি না 🥺🥺
~সুহা❣️

🤢🤢
14/05/2023

🤢🤢

10/05/2023

এই মূহুর্তে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন????

10/05/2023

"যাকে ভালোবাসো তাকে কখনো বিয়ে কোরো না। ভালোবাসা হলো বেনারসি শাড়ির মতো, ন্যাপথালিন দিয়ে যত্ন করে আলমারিতে তুলে রাখতে হয়, তাকে আটপৌরে ব্যবহার করলেই সব শেষ।"
(সাতকাহন)
- সমরেশ মজুমদার

ইসলামের দৃষ্টিতে পবিত্র জুমা ও জুমাবারের রাত-দিন অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। জুমার ...
05/05/2023

ইসলামের দৃষ্টিতে পবিত্র জুমা ও জুমাবারের রাত-দিন অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে।

জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে।

জুমার গুরুত্ব আল্লাহ তায়ালার কাছে এত বেশি যে, কোরআনে ‘জুমা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল করা হয়েছে।

আল্লাহ তা'আলা কোরআনে ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ! জুমার দিন যখন নামাজের আহ্বান জানানো হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে (মসজিদে) এগিয়ে যাও এবং বেচা-কেনা (দুনিয়াবি যাবতীয় কাজকর্ম ছেড়ে দাও। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর; যদি তোমরা জানতে। (সূরা জুমা- ০৯)।

রাসুল (সা.) একটি হাদিসে বলেছেন, মুমিনের জন্য জুমার দিন হলো সাপ্তাহিক ঈদের দিন।(ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১০৯৮)।

এক হাদিসে নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। ওই দিন হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে। ওই দিন তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং ওই দিনই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর ওই দিনই কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। (মুসলিম শরিফ , হাদিস নম্বর ৮৫৪)

মহানবী (সা.) আরো ইরশাদ করেছেন, জুমার দিন দোয়া কবুল হওয়ার একটি সময় আছে , কোনো মুসলিম যদি সেই সময়টা পায়, আর তখন যদি সে নামাজে থাকে, তাহলে তার যেকোনো কল্যাণ কামনা আল্লাহ পূরণ করেন। (বুখারি, হাদিস নম্বর ৬৪০০)

জুমার দিনের বিশেষ আমল

রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর ১০৪৭)।

এমনিতেই তিরমিজি শরিফের হাদিস অনুযায়ী আমরা জানতে পারি, যে ব্যক্তি দরুদ পাঠ করে আল্লাহ তার ওপর ১০টি রহমত নাযিল করবেন। সুতরাং আমাদের জুমার দিন অন্যান্য আমলের সাথে সাথে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করতে হবে।

জুমার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিবেচনা করে প্রতিটি মুসলিমের উচিত এই দিনটিকে কাজে লাগানো।

| ভাগ্য |বই — ফিলোসফির বয়স কত লেখক — Abdullah AL Mamun (কাইকর / Kaikor)
04/05/2023

| ভাগ্য |
বই — ফিলোসফির বয়স কত
লেখক — Abdullah AL Mamun (কাইকর / Kaikor)

সময় ফুরিয়ে গেলেও কথা রয়ে যায়!!
04/05/2023

সময় ফুরিয়ে গেলেও কথা রয়ে যায়!!

04/05/2023

Follow to follow
Back to back

BLACK Back Ben_10 Tamrunnaher Tethi K2 2.0 Your Fitness Matters MOVI SEEN Hafiz : Ahmed Al Jaber RoHan RaZ Hammou Daa & Aelti Ark Home Projects অফুরন্ত নীরবতা আমার শহর শুভ তিথী 2 Yeni Şafak AFA - Selección Argentina The Dark Knight Trilogy Nusrat Imrose Tisha Tasrif Khan

“লোকে কি বলবে!” লাইনটার মধ্যে অদ্ভূত এক দমবন্ধ-করা ভয় লুকিয়ে থাকে, একটা নেগেটিভিটি লুকিয়ে থাকে,, কতবার কতরকম ভাবে আমরা চ...
03/05/2023

“লোকে কি বলবে!”

লাইনটার মধ্যে অদ্ভূত এক দমবন্ধ-করা ভয় লুকিয়ে থাকে, একটা নেগেটিভিটি লুকিয়ে থাকে,, কতবার কতরকম ভাবে আমরা চারপাশের মানুষ কি ভাববে! এটা চিন্তা করেই পিছিয়ে এসেছি, নিজেদের ইচ্ছেগুলোকে অন্যকারো “ভালো-খারাপের” মাপকাঠিতে বিসর্জন দিয়ে এসেছি,
কিছু এমন এমন মানুষের জন্য সবটুা উজাড় করে এসেছি যারা “প্রয়োজন” অব্দি পাশে ছিল,

তাই সবসময় অতো “লোকে কি বলবে!” ভাবতে হবেই না, লোকে তোমার ভাঙ্গনগুলো দেখেনি, ওরা তোমার শুক্ন গালে কান্নার স্পষ্ট দাগটা বুঝতে চায়নি, সমস্ত কিছু ছেড়ে দিয়ে যখন ঘরের একটা অন্ধকার কোণ বেছে নিয়েছিলে, ওরা কেউ তোমার আলো হয়ে ওঠেনি, তাই ওদের কথা বাদ দাও,

এবার নিজেকে একটু বেশি ভালোবাসো, নিজের হয়ে কাঁদো, একমুঠো আকাশ রাখো শুধুমাত্র নিজের জন্য, কিংবা একজমি মাটি থাকুক সজোরে আছড়ে পড়ে আবার উঠে দাঁড়ানোর মতো,
ভুল কি!

Ayan Mukherjee Nil

29/04/2023

The way he loved her 🥀

19/04/2023

এই গানটি ছাড়া যেন ঈদ অসম্পূর্ণ পরিবার থেকে প্রতিটি দূরে অবস্থান করা মানুষদের জন্য।♥️
Thank you Grameenphone

18/04/2023

যদি উত্তর না মেলে সেই ভয়ে লেখা হয়নি শেষ চিঠি 📬📬
১৭.০৭.১৯

18/04/2023

সেই জায়গা আর মূহুর্ত 🏵️

💔💔
14/04/2023

💔💔

It's a debt😔
14/04/2023

It's a debt😔

লাইলাতুল কদরের জন্য ১২ টি সহজ আমল, যেগুলো তুলনামূলক অনেক সহজ(এই বাকি ১০ দিনে প্রতি রাতে কদর তালাশ করা হবে)▬▬▬▬▬▬▬◖◉◗▬▬▬▬...
11/04/2023

লাইলাতুল কদরের জন্য ১২ টি সহজ আমল, যেগুলো তুলনামূলক অনেক সহজ
(এই বাকি ১০ দিনে প্রতি রাতে কদর তালাশ করা হবে)
▬▬▬▬▬▬▬◖◉◗▬▬▬▬▬▬▬
প্রথমেই জেনে খুশি হোন: আল্লাহ বলেছেন, কদরের রাতটি হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। তাই এই রাতে একটি নেক আমল করা মানে হাজার মাস যাবত এই নেক আমলটি করা। সুবহানাল্লাহ্! রামাদানের শেষ দশ দিনে কদর তালাশ করতে বলেছেন নবিজি। তাই, আমরা শেষ দশ দিন নিচের এই আমলগুলো করতে পারি।
❖ (এক.) তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় পড়া (বিশেষত শেষ রাতে তাহাজ্জুদ আর রাতের প্রথম প্রহরে নিচের বাকি আমলগুলো করা যায়)
লাইলাতুল কদরের প্রধান আমল হলো, কিয়াম তথা নামাজে দণ্ডায়মান হওয়া। রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে, সওয়াবের আশায় কদরের রাতে (ইবাদতের জন্য) দণ্ডায়মান হবে, তার পূর্বের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ১৯০১; মুসলিম, আস-সহিহ: ৭৬০]
সম্ভব হলে ৮/১০ রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা যায়। এরপর আন্তরিকতার সাথে দু‘আ করা।
❖ (দুই.) সুরা ইখলাস পাঠ করা
রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যাঁর হাতে আমার জীবন, তাঁর কসম করে বলছি, নিশ্চয়ই এই সুরা ইখলাস কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ৫০১৩]
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘‘যে ব্যক্তি সূরা ইখলাস ১০ বার শেষ করবে, তার জন্য জান্নাতে আল্লাহ্ একটি প্রাসাদ নির্মাণ করবেন।’’ [আলবানি, সিলসিলা সহিহাহ: ৫৮৯; হাদিসটি সহিহ]
তাই, আমরা শেষ দশকের প্রতিটি রাতে ২০/৩০ বার সুরা ইখলাস পড়তে পারি।
এছাড়া সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, সুরা মুলক ও বাকি তিন কুল পড়তে পারি।
❖ (তিন.) সুবহানাল্লাহ্, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ ও আল্লাহু আকবার—প্রতিটি ১০০ বার করে মোট ৪০০ বার পড়া।
রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন—
◉ যে ব্যক্তি ১০০ বার ‘সুবহানাল্লাহ’ বলবে, সে ১০০ ক্রীতদাস মুক্ত করার সওয়াব পাবে;
◉ যে ব্যক্তি ১০০ বার ‘আলহামদুলিল্লাহ্’ বলবে, সে আল্লাহর রাস্তায় যু[দ্ধে]র জন্য ১০০ টি সাজানো ঘোড়ায় মু[জা]হিদ প্রেরণের সওয়াব পাবে;
◉ যে ব্যক্তি ১০০ বার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে, সে ১০০টি মাকবুল (কবুলকৃত) উট কুরবানির সওয়াব পাবে;
◉ যে ব্যক্তি ১০০ বার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলবে, সে এত সওয়াব পাবে, যার ফলে আসমান ও যমিন পূর্ণ হয়ে যাবে। [ইবনু মাজাহ, আস-সুনান: ২/১২৫২; আহমাদ, আল-মুসনাদ: ৬/৩৪৪; হাদিসটি হাসান]
❖ (চার.) একটি গুরুত্বপূর্ণ তাসবিহ কমপক্ষে ১০০ বার পড়ার চেষ্টা করা।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার পড়বে—
لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيْرٌ
[মোটামুটি উচ্চারণ: লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহূ লা শারীকা লাহূ লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুওয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর]
অর্থ: আল্লাহ্ ব্যতীত কোনো সত্য উপাস্য নেই। তিনি এক; তাঁর কোনো অংশীদার নেই। রাজত্ব এবং প্রশংসা কেবল তাঁরই; তিনি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
◉ সে ১০টি গোলাম মুক্ত করার সওয়াব পাবে;
◉ তার জন্য ১০০ সওয়াব লেখা হবে;
◉ তার ১০০ গুনাহ মিটিয়ে দেওয়া হবে;
◉ ওই দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত সে শয়তান থেকে নিরাপদ থাকবে এবং (সন্ধ্যায় বা রাতে পাঠ করলে সকাল পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে)
◉ ওই দিনের হিসেবে কেউ তার চেয়ে উত্তম সওয়াবের কাজ করতে পারবে না। তবে হ্যাঁ, ওই ব্যক্তি সক্ষম হবে, যে এর চেয়ে বেশি পড়বে।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ৩২৯৩; আবু দাউদ, আস-সুনান: ৫০৭৭]
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘‘যে ব্যক্তি প্রত্যেকটি দশবার করে বলবে, সে ইসমাঈল (আ.)-এর বংশের চারজন ক্রীতদাস মুক্ত করে দেওয়ার নেকি পাবে।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ৬৪০৪]
❖ (পাঁচ.) কদরের রাতের বিশেষ দু‘আটি মনোযোগের সাথে পড়া।
আয়িশা (রা.) বলেন, আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আমি যদি বুঝতে পারি, কোন রাতটি লাইলাতুল কদর, তাহলে ওই রাতে কী বলবো?’ নবিজি বলেন, তুমি বলো—
اَللّٰهُمَّ إِنَّكَ عَفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّيْ
[আল্লাহুম্মা ইন্নাকা ‘আফুউ-উন, তু‘হিব্বুল ‘আফওয়া ফা’অ্ফু ‘আন্নী]
অর্থ: হে আল্লাহ্! তুমি ক্ষমাশীল, তুমি ক্ষমা করতে পছন্দ করো। অতএব, আমাকে ক্ষমা করে দাও। [আহমাদ, আল-মুসনাদ: ৬/১৮২; হাদিসটি সহিহ]
এই দু‘আটি শেষ দশকের রাতগুলোতে প্রচুর পরিমাণে পড়তে চেষ্টা করবো।
❖ (ছয়.) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই ইস্তিগফার ও তাওবার যিকরটি বেশ কয়েকবার পড়া।
ইবনু মাস‘উদ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি এই দু‘আ পড়বে, তার গুনাহ্ ক্ষমা করে দেওয়া হবে—যদিও সে জিহাদের ময়দান থেকে পলায়নকারী হয়।’’
ﺃَﺳْﺘَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﻠّٰﻪَ ﺍﻟَّﺬِﻱْ ﻻَ ﺇِﻟٰﻪَ ﺇِﻻَّ ﻫُﻮَ ﺍﻟْﺤَﻰُّ ﺍﻟْﻘَﻴُّﻮْﻡُ ﻭَﺃَﺗُﻮْﺏُ ﺇِﻟَﻴْﻪِ
[আসতাগফিরুল্লাহ আল্লাযি (অথবা আস্তাগফিরুল্লাহাল্লাযি) লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল ‘হাইয়ুল ক্বাইয়ূমু ওয়া আতূবু ইলাইহি]
অর্থ: আমি আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি, যিনি ব্যতীত কোনো সত্য উপাস্য নেই—তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী—এবং আমি তাঁর নিকট তাওবাহ্ করছি। [আবু দাউদ, আস-সুনান: ১৫১৭; তিরমিযি, আস-সুনান: ৩৫৭৭; হাদিসটি সহিহ]
অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘‘আসতাগফিরুল্লাহাল ‘আযীম, আল্লাযি লা ইইলাহা ইল্লা হুওয়াল ‘হাইয়ুল ক্বাইয়ূমু ওয়া আতূবু ইলাইহি।’’ [তিরমিযি, আস-সুনান: ৩৫৭৭; হাদিসটি হাসান]
❖ (সাত.) বেশি বেশি সাইয়িদুল ইসতিগফার পড়া। সাইয়িদুল ইস্তিগফার অর্থ ‘ইস্তিগফারের নেতা’।
ﺍَﻟﻠّٰﻬُﻢَّ ﺃَﻧْﺖَ ﺭَﺑِّﻲْ ﻟﺎَ ﺇِﻟٰﻪَ ﺇِﻟﺎَّ ﺃَﻧْﺖَ ﺧَﻠَﻘْﺘَﻨِﻲْ ﻭَﺃَﻧَﺎ ﻋَﺒْﺪُﻙَ ﻭَﺃَﻧَﺎ ﻋَﻠَﻰ ﻋَﻬْﺪِﻙَ ﻭَﻭَﻋْﺪِﻙَ ﻣَﺎ ﺍﺳْﺘَﻄَﻌْﺖُ ﺃَﻋُﻮْﺫُ ﺑِﻚَ ﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﻣَﺎ ﺻَﻨَﻌْﺖُ ﺃَﺑُﻮْﺀُ ﻟَﻚَ ﺑِﻨِﻌْﻤَﺘِﻚَ ﻋَﻠَﻲَّ ﻭَﺃَﺑُﻮْﺀُ ﺑِﺬَﻧْﺒِﻲ ﻓَﺎﻏْﻔِﺮْ ﻟِﻲ ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻟﺎَ ﻳَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﺬُّﻧُﻮﺏَ ﺇِﻟﺎَّ ﺃَﻧْﺖَ
[আল্লাহুম্মা আনতা রাব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী ওয়া আনা ‘আবদুকা, ওয়া আনা ‘আলা ‘আহ্দিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাসতা ত’তু আ‘উযুবিকা মিন শাররি মা সনা’তু আবূ-উ লাকা বিনি’মাতিকা ‘আলাইয়া ওয়া আবূ-উ বিযানবী, ফাগফিরলি ফা ইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা আনতা]
অর্থ: হে আল্লাহ! তুমিই আমার রব। তুমি ছাড়া কোনো সার্বভৌম সত্তা নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছো আর আমি তোমারই গোলাম। তুমি আমার কাছ থেকে যে অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতি নিয়েছো, সাধ্যানুযায়ী আমি তার ওপর চলবো। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়ামত দিয়েছো তা স্বীকার করছি এবং আমার গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। অতএব, তুমি আমাকে মাফ করে দাও। কারন তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারে না।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি দিনের বেলায় এ দু‘আটি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে পড়বে, অতঃপর সেদিন সন্ধ্যা হওয়ার আগেই মারা যাবে, সে জান্নাতিদের অন্তর্ভুক্ত হবে। আর যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে এটি পড়বে, অতঃপর সকাল হওয়ার আগেই মারা যাবে, সে জান্নাতিদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ৬৩০৬]
❖ (আট.) নিজের জন্য, বাবা-মার জন্য এবং যেকোনো জীবিত ও মৃত মুসলিমের জন্য দু‘আ করা।
মুসলিম জাতির পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর চমৎকার দু‘আ (ইসতিগফার)। এর মাধ্যমে একই সাথে নিজের জন্য, বাবা-মার জন্য এবং সকল জীবিত ও মৃত ঈমানদারের জন্য দু‘আ করা হয়। খুবই গুরুত্বপূর্ণ দু‘আ।
رَبَّنَا اغْفِرْ لِيْ وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِيْنَ يَوْمَ يَقُوْمُ الْحِسَابُ
‘‘হে আমাদের রর! যেদিন হিসাব কায়েম হবে, সেদিন তুমি আমাকে, আমার পিতামাতাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা করে দিয়ো।’’ [সুরা ইবরাহিম, আয়াত: ৪১]
❖ (নয়.) গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপক অর্থবোধক একটি দু‘আ বেশি করে পড়া।
​​​​​​​اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ الْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ
[আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল ‘আ-ফিয়াতা ফিদ্দুনইয়া ওয়াল আ-খিরাহ।]
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট দুনিয়া ও আখেরাতের নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি। [বুখারি, আল-আদাবুল মুফরাদ: ১২০০; হাদিসটি সহিহ]
❖ (দশ.) দ্বীনের উপর টিকে থাকার দু‘আ, এটিও বেশি করে পড়া উচিত এই রাতে।
উম্মু সালামাহ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে দু‘আটি সবচেয়ে বেশি পড়তেন, তা হলো–
يَا مُقَلِّبَ الْقُلُوبِ ثَبِّتْ قَلْبِي عَلٰي دِيْنِكَ
[ইয়া মুক্বাল্লিবাল ক্বুলূব! সাব্বিত ক্বালবী ‘আলা দীনিকা]
অর্থ: হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আপনি আমার অন্তরকে আপনার দ্বীনের (ইসলামের) উপর অটল রাখুন।
[তিরমিযি, আস-সুনান: ৩৫২২; হাদিসটি হাসান]
❖ (এগারো.) কিছু দান-সদাকাহ্ করা।
যদি সম্ভব হয়, তবে রাতেই করুন। এটাই উত্তম। এক টাকা দান করলে হাজার মাস (৮৪ বছর) ধরে এক টাকা দান করার নেকি পাবেন। এই রাতের প্রতিটি আমল এভাবেই বৃদ্ধি পাবে। কারণ আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন, ‘‘কদরের রাতটি (মর্যাদার দিক থেকে) হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ।’’ [সুরা ক্বাদর, আয়াত: ০৩]
যদি রাতে দিতে না পারেন, তবে রাতেই কিছু টাকা সাদাকাহ করার জন্য আলাদা করে রেখে দিন। এগুলো দিনের বেলা গরিবদেরকে দিয়ে দিন।
❖ (বারো.) বেশি করে দরুদ পড়বেন রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর। শ্রেষ্ঠ দরুদ সেটিই, যা আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে পড়ি।
বেশি বেশি আমল করতে গিয়ে কোয়ালিটির দিকে উদাসীন হবেন না। আল্লাহর কাছে আন্তরিকতাপূর্ণ আমলের মূল্য অনেক বেশি।
■ এগুলোর বাইরে কুরআন তিলাওয়াত, মাসনুন যিকর, অনির্ধারিত বিভিন্ন যিকর, তাসবিহাত, দু‘আ ইত্যাদি তো আছেই। মোট কথা ইবাদতে লেগে থাকা।
■ লাইলাতুল কদরের জন্য নির্ধারিত ও নির্দিষ্ট বিশেষ পদ্ধতির কোনো নামাজ বা ইবাদতের কথা সহিহ বর্ণনা থেকে জানা যায় না। কেবল আয়িশা (রা.)-কে শেখানো দু‘আটি ব্যতীত, যা পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে। তাই, সব ধরনের নেক আমলই সাধ্যানুযায়ী কদরের রাতে করা উচিত।
আল্লাহ্ তা‘আলা আমাদের আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

Address

60 Feet Road
Mirpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সুহাসিনী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies