Abdul Akher Khandoker

Abdul Akher Khandoker আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা,
আমি বাঁধি তার ঘর!
আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই,
যে মোরে করেছে পর।।
(1)

15/06/2024

আমি মইরা যাওনের পর আর কোন অভিযোগ থাকবেনা।
বাইচ্চা আছি জন্যই সব দোষ আমার।

11/06/2024

"আমি টাকা জমাচ্ছি।
যেদিন অনেক টাকা হবে, সময় কেনার মতো টাকা, সেদিন কিছু সময় কিনে নেবো।
যারা প্রতি দিন, প্রতি মাস, প্রতি বছরে বলে যায়------- 'খুব ব্যস্ত' একদম সময় পাইনা কাজের চাপে মনে থাকেনা '---
তাদের সে কেনা সময় ধার দেব।

সময় কেনা হয়ে গেলে, আমি আবার টাকা জমাবো। এরপর কিনবো 'অজুহাত'।
পৃথিবীর সমস্ত অজুহাত কিনে জমা করবো।

সময়ের অভাবে, অজুহাতের কারণে,কেউ যেন আর প্রিয় মানুষদের ভুলে না যায় ---- তাই অফুরন্ত সময় আর শূন্য অজুহাতের এক পৃথিবী বানাবো"

~সমরেশ মজুমদার

©_Aminul Islam Rony

05/06/2024

"তুমি যখন ভালো করতে থাকবে, মানুষ তোমাকে হিংসা করতে শুরু করবে! না চাইলেও তোমার শত্রু জন্মাবে।"
(হুমায়ূন আহমেদ)

04/06/2024

চল দাদা আবার নতুন করে চা বেচতে যাই।

03/06/2024

বিশেষ পরিস্হিতে মানুষ বন্ধু ও শত্রুকে চিনে নিতে পারে! আর যে পারেনা, সে তার ভুলের জন্য মাশুল দিতে থাকে।
(ওয়াল্টার স্কট)

আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা,
আমি বাঁধি তার ঘর!
আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই,
যে মোরে করেছে পর।।

03/06/2024

নতুন বাটপারি নিয়া আসছে। জনগনের পকেট কাটার কৌশল নিয়েছে শিক্ষিত মানুষগুলা! ছিঃ

01/06/2024

ভারতীয় গোবর খোর গোমুত্র খোরদের যন্ত্রনায় ফেসবুকে আসতে মনচায় না।

31/05/2024

চাটাচাটি করলে যে যোগ্য পুরুস্কার পাওয়া যায় তার চাক্ষুষ প্রমান সাংবাদিক নাইমুল।

31/05/2024

ভারত বিরোধী শক্তিকে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি হিসাবে চিত্রিত করার চেষ্টা করছে জাউরার জাউরারা l এই জাউরারা কি জানে শেখ মুজিব নিজেও ভারত বিরোধী ছিলেন ? তা না হলে একাত্তুরের যুদ্ধ চলাকালীন মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের সাথে তৎকালীন ভারতের ইন্দিরা সরকার যে সাত দফা গোলামীর চুক্তি করেছিল , শেখ মুজিব পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে দেশে আসার পর সেই চুক্তি ছিড়ে ফেলে দেন l তাহলে শেখ মুজিব কি স্বাধীনতা বিরোধী ?

ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করেছে তাই বলে কি ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশে থাকতে দিয়েছে ? শেখ মুজিবের এক ঘোষণায় মনোবাসনা জলাঞ্জলি দিয়ে ভারতীয় সৈন্য এদেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয় l তাই বলে কি শেখ মুজিব স্বাধীনতা বিরোধী ?

1974 সালে ওআইসি সম্মেলনে পাকিস্তানে যেতে নিষেধ করেছিল ভারত সরকার l শেখ মুজিব কি তাদের সে কথা শুনেছিলেন ? তিনি বীরদর্পে ওআইসি সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানে যান এবং ভুট্টোকে দাওয়াত দিয়ে আসেন _ ওই 74 সালেই ভুট্টো বাংলাদেশ সফর করেন এবং বিমানবন্দরে স্বয়ং শেখ মুজিব উপস্থিত হয়ে লাল গালিচা সম্বর্ধনা দেন l এই যে ভারতের ইচ্ছার বিরোধিতা করলেন তোহ শেখ মুজিব কি স্বাধীনতা বিরোধী ?

বীর মুক্তিযোদ্ধা , রিভোল্টকারী ও স্বাধীনতার ঘোষণাকারী জিয়া ভারতকে কখনও পাত্তাই দেন নাই _ তাই বলে কি জিয়া স্বাধীনতা বিরোধী ?

মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের উপদেষ্টা মাওলানা ভাসানী বলেছিলেন __""পিন্ডি থেকে বেরিয়ে এসেছি দিল্লির গোলামী করার জন্য নয়" l তোহ মাওলানা ভাসানী কি স্বাধীনতা বিরোধী ?

ভারতের বিভিন্ন কার্যকলাপ দেখে এটাই উপনীত হওয়া গেছে _ আমাদের দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব সুসংহত করতে হলে ভারত বিরোধিতা করতেই হবে _ মাইন্ড ইট l ভাসানী-মুজিব-জিয়া তো আর আমাদের চেয়ে কম বুঝতেন না , তাঁরা বুঝে শুনেই ভারত বিরোধিতা করে গেছেন l

25/05/2024

ফেসবুকের পুকটি মেরে দিছে ইন্ডিয়ান মুত্রখোর আর এদেশীয় বট কামলারা। সাথে আছে কিছু ভূ স্কি। এরা নিজের বুক ওপেন করে ভিডিও বানাবে কিন্তু তোমরা কোন মন্তব্য করতে পারবেনা।

আজকাল আমার তৈরি করা ভিডিও সোনাগাছির এই মাসীরা নিজের বলে দাবি করে কপিরাইট ক্লেম দিচ্ছে। আর ফেসবুকে দায়িত্বরত মাতালগুলো সেটা একসেপ্ট করে পেজ রেস্ট্রিকশনে রাখতেছে।

#জুকারের_মায়রে_টুটটুট

24/05/2024

ফেসবুকে কর্মরত ভারতীয় গো মুত্রখোর জারজদের মায়রে আমি সুদি।

23/05/2024

আধুনিকতার নামে মুসলিম মেয়েরা বেপরোয়া চাল চলনে অভ্যস্ত। এটা পরিবার জেনেও কিছু না বলার ফল।

20/05/2024

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার চাকরকে কিছু জিনিসপত্র কেনার জন্য বাজারে পাঠালেন৷ তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই ওই চাকর ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে ফিরে এসে বলল, হুজুর, আমি বাজারে যাওয়ার পর এক মহিলা আমাকে ধাক্কা দেয়। ভিড়ের মধ্যে আমি তার দিকে ফিরে তাকালাম৷ দেখলাম, সে আসলে মৃত্যু৷ মৃত্যুই আমাকে ধাক্কা দিয়েছে। সে আমার দিকে তাকিয়ে ধমক দিয়েছে৷

চাকর বললো, এই মুহূর্তে আমাকে আপনার ঘোড়াটা ধার দিন৷ আমি এই শহর থেকে পালিয়ে গিয়ে আমার ভাগ্য এড়াতে চাই। আমি সামারায় চলে যাব৷ আর সেখানে মৃত্যু আমাকে ধরতে পারবেনা৷

ব্যবসায়ী তাকে তার ঘোড়া ধার দিলেন৷ চাকর ঘোড়ায় চড়ে ঊর্ধ্বশ্বা‌সে ধূলা উ‌ড়ি‌য়ে যত দ্রুত ঘোড়া ছুটতে পারে তত দ্রুত সামারার উদ্দে‌শ্যে রওয়ানা হয়ে গেল।

ব্যবসায়ী কৌতুহল নি‌য়ে বাজারে গেলেন এবং মৃত্যুক‌ে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলেন। তি‌নি মৃত্যুর কাছে গ‌ি‌য়ে জিজ্ঞাসা করলেন, আজ সকালে তুমি আমার চাকরকে দেখে ধমক দিয়েছিলে কেন?

মৃত্যু বললো, আমি তা‌কে হুমকি দেইন‌ি, চোখও রাঙ্গাইন‌ি। ওটা ছিল আমার অবাক হওয়ার পালা। তাকে বাগদাদে দেখে আশ্চর্য হয়েছিলাম, কারণ আজ রাতে তার সাথে সামারায় আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছিল। সে বাগদাদে কী করছে!

দুই.
এবার খৃস্টধর্মের একটা গল্প বলি। বাদশাহ সলোমন বা হজরত সুলাইমান আলাইহিস সালামের সময়ও এরকম একটি ঘটনার কথা জানা যায়৷ তিনি একদিন তার এক মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলছিলেন। এসময় দামি পোশাক পরা সুদর্শন এক ব্যক্তি সুলাইমান আ. এর দরবারে প্রবেশ করে এবং কিছুক্ষণ বসে থেকে চলে যায়।

পরে মন্ত্রী হজরত সুলাইমান আ. কে জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর নবি! আপনার কাছে যে লোকটি এসেছিলো, সে কে?

হজরত সুলাইমান আ. বললেন, সে ‘মালাকুল মাউত’ মৃত্যুর ফেরেশতা।

মালাকুল মাউত-এর কথা শুনে মন্ত্রীর চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে যায়৷ তার শরীর কাঁপতে থাকে৷ তিনি বলতে লাগলেন, অনুগ্রহ করে বাতাসকে হুকুম দেন, সে যেন আমাকে বহূদূরে হিন্দুস্তানে পৌঁছে দেয়। কারণ মৃত্যুর ফেরেশতার বসার জায়গায় আমার বসা অসম্ভব৷

বাতাস হজরত সুলাইমান আ. এর অনুগত ছিল৷ তিনি মন্ত্রীকে হিন্দুস্তান পৌঁছে দিতে বাতাসকে নির্দেশ দেন। বাতাস সাথে সাথে তা বাস্তবায়ন করে।

কিছুক্ষণ পরে মৃত্যুর ফেরেশতা পুনরায় সুলায়মান আ. এর কাছে উপস্থিত হয়ে জিজ্ঞাসা করেন, হে আল্লাহর নবি! আপনি কী জানেন, আপনার মন্ত্রী কোথায়?

হজরত সুলাইমান আ. জানালেন, আপনার ভয়ে বাতাস তাঁকে হিন্দুস্তান পৌঁছে দিয়েছে।

মৃত্যুর ফেরেশতা বলল, কিছুক্ষণ আগে আপনার মজলিসে এসে ওই মন্ত্রীকে দেখে অবাক হয়েছিলাম। কেননা আল্লাহ আমাকে হিন্দুস্তান থেকে তার প্রাণ হরণের জন্য আদেশ দিয়েছিলেন৷ অথচ আমি এসে দেখলাম তিনি কয়েক হাজার মাইল দূরে আপনার কাছে বসে আছেন৷

মৃত্যুর ফেরেশতা জানায়, আমি নির্দিষ্ট সময়ে হিন্দুস্তান পৌঁছে আপনার মন্ত্রীকে নির্দিষ্ট জায়গায় দেখতে পেয়েছি৷ পরে তার জান কবজ করে আবার আপনার কাছে ফিরে এসেছি।

তিন.
হাদিস শরীফেও এ বিষয়ে বলা হয়েছে, হজরত আবু আযযাতা ইয়াসারি ইবনে আবদিল্লাহ আল-হুজালি রা. বর্ণনা করেছেন, নবি দ. বলেছেন, ‘আল্লাহ তার কোনো বান্দাকে নির্ধারিত স্থানে মৃত্যু চাইলে; তাকে সেখানে যেতে কোনো না কোনো প্রয়োজন সৃষ্টি করে দেন।’ (তিরমিজি, আবু দাউদ)

পবিত্র কুরআনেও মৃত্যু সম্পর্কিত আয়াতগুলোর ভাষ্য একই৷ আল্লাহ বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই মৃত্যুর সময় নির্ধারিত। আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কারো মৃত্যু হতে পারে না। (সূরা আল ইমরান, আয়াত ১৪৫) ‘তোমরা যেখানেই থাক না কেন; মৃত্যু তোমাদের আটক করবেই। তা সুরক্ষিত দূর্গের ভেতরে অবস্থান করলেও।’ (সুরা নিসা আয়াত ৭৮) ‘হে নবী দ. ওদের বলুন, যে মৃত্যু থেকে তোমরা পালাতে চাচ্ছ, তোমাদেরকে তার মুখোমুখি হতেই হবে।’ (সূরা জুমআ, আয়াত ৮)

চার.
কিছুদিন আগে বিশ্বের অগণিত অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষকে কাঁদিয়ে আটলান্টিকের গভীর জলে হারিয়ে যায় টাইটান৷ সাথে সলিল সমাধি হয় পিতাপূত্রসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তির৷ সৃষ্টির শুরু থেকে অজানাকে জানার যে অসীম আগ্রহ তাতে বলি হয়েছেন অনেক অভিযাত্রী৷ তবুও থেমে থাকেনি বিপদযাত্রা৷ কেউ এই যাত্রায় মৃত্যুকে বরণ করে নিয়েছেন৷ হিমালয়ের চূড়ায় উঠতে গিয়ে অনেক লাশের দেখা মেলে৷ মৃত্যই তাদের হিমালয়ে ডেকে নিয়ে গেছে৷ টাইটানের যাত্রীদের ডেকে নিয়ে গেছে আটলান্টিক মহাসাগরের অনেক গভীরে৷

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়। মৃত্যু অবধারিত৷ সময়মতো সে হাজির হবেই৷ এটা নিশ্চিত৷

কার্টেসী : Kona Ahmad আপা,

18/05/2024

নুসরাত ফাতেহ আলী খান, ১৯৮০ সালে প্রথম ভারত সফর করেন! মূলত সেটাই ছিলো তার প্রথম বিদেশ সফর। রাজ কাপুর তার ছেলে ঋষি কাপুরের বিয়েতে গান গাওয়ার জন্য খান সাহাবকে আমন্ত্রণ জানান! সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে বলিউডের সব বড়ো বড়ো গায়ক ও গায়িকারাও উপস্থিত ছিলেন।

চুক্তি অনুযায়ী কথা ছিল, নুসরাত ফাতেহ আলী খান ৩০ মিনিট গান গাইবেন! কিন্তু নুসরাত যখন গান শুরু করলেন তখন রাজ কাপুর, ঋষি কাপুরসহ উপস্থিত সবাই মুগ্ধ হয়ে গেলেন! রাজ কাপুর এতোটাই মুগ্ধ হলেন যে, নুসরাত সাহাবকে অনুরোধ করে পুরো চার ঘন্টা গান শুনলেন!
দুইনুসরাত ফাতেহ আলী খানের তখন বিশ্বজোড়া নাম। ফ্রান্সের একটি কালচারাল ক্লাব নুসরাত সাহাবকে সেখানে আমন্ত্রণ জানায়! নুসরাত সাহাব চিন্তা করলেন, ফ্রান্সের মানুষজন তো উর্দু বুঝবে না। তাই গানগুলো ইংরেজিতে অনুবাদ করে নিয়ে যান।

নুসরাত সাহাব যখন বললেন, তিনি ইংরেজিতে গান গাইবেন তখন উপস্থিত দর্শকরা আপত্তি জানালেন। তারা বললেন, আপনি আমাদের সাথে জুলুম করবেন না। আপনি উর্দু ভাষাতেই গান গাবেন! আমরা গানের সুরে গানের কথা বুঝে নিবো!
তিনএকবার এক অনুষ্ঠানে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ইমরান খান বলেছিলেন, '৯২ এ বিশ্বকাপ জেতার পেছনে নুসরাত ফাতেহ আলী খানেরও অবদান আছে। ৯২ বিশ্বকাপে পাকিস্তান প্রথম দিকের ম্যাচগুলোতে হারতে থাকে। দলের সবাই আপসেট, আমিও আপসেট! হোটেল রুমে নুসরাত সাহাবের গান শুনছিলাম। যখনই নুসরাত সাহাবের 'আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহ...' গান শুনলাম, আমার ভিতরে আত্মবিশ্বাস ফিরে আসতে লাগল। পরের ম্যাচে নামার আগে আমি দলের সবাইকে নিয়ে নুসরাত সাহাবের 'আল্লাহু আল্লাহু আল্লাহু' গান শুনলাম। তারপর লক্ষ্য করলাম সবাই উজ্জীবিত ও আত্নবিশ্বাসী হয়ে উঠছে। আমরা ফাইনালের দিনও গানটা শুনেই মাঠে নেমেছিলাম। '

তারপর ইমরান খান বলেন, 'নুসরাত সাহাবের গানে ও কণ্ঠে এমন কিছু একটা আছে, যা ব্যাখ্যাতীত! তার গান শুনে পাগল হবে না, এমন লোক দুনিয়ায় পাওয়া যাবে না!'
চার১৯৯৩ সালের কথা! ভারতের রাজস্থান থেকে এক বয়স্ক লোক নুসরাত সাহাবের বাড়িতে আসলেন! নুসরাত সাহাবের সাথে দেখা করে বললেন, 'আমার মেয়ে বিয়েতে আমার থেকে কোনো উপহার নিতে চাচ্ছে না। তবে একটি আবদার করেছে। তার বিয়েতে আপনি গান গাইবেন-এই আবদারটুকু করেছে!'

পাশেই নুসরাত সাহেবের সেক্রেটারি বসা ছিল। সেক্রেটারি বয়স্ক লোকটার কাছে ১ লাখ টাকা চাইল। তাহলে নুসরাত সাহাব আপনার মেয়ের বিয়েতে গান গাইবে!

তখন নুসরাত সাহাব বললেন, 'না! এক টাকাও দিতে হবে না। আমি বিনা পয়সাতেই আপনার মেয়ের বিয়েতে গান গাইতে যাবো!'

বিয়ের দিন নুসরাত সাহাব ঠিকই তার দলবল নিয়ে উপস্থিত হলেন। বিয়েতে গান গাইলেন! গানের আসর শেষে ফেরার পথে নুসরাত সাহাব সেই মেয়েকে বিয়ের উপহার হিসেবে ৫০ হাজার টাকা উপহার দিয়েছিলেন!

গান শুনলে কারোর কান্না আসে কিনা জানি না! তবে নুসরাত সাহাবের গান শুনলে চোখ দুটো ছলছল হয়ে যায়! নুসরাত সাহাবের গানে কী জাদু আছে, কেউ কি বলতে পারবে...!

©কালেক্টেড।


"আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে, বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে" 🍂💐
17/05/2024

"আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে,
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে" 🍂💐

16/05/2024

"নয়ন সরসী কেন ভরেছে জলে,
কত কি রয়েছে লিখা কাজলে কাজলে"!!

এশিয়ার জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী কিশোর কুমারের গাওয়া জনপ্রিয় এই গানটি গেয়েছেন_Anindita Chatterjee দিদি 💜

আমাদের পাশের ফ্ল্যাটে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ !!অর্থাৎ হিজড়া'রা থাকে। ওদের বেলকনি আর আমাদের বেলকনি প্রায়ই মুখোমুখি। আমার সাত...
14/05/2024

আমাদের পাশের ফ্ল্যাটে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ !!
অর্থাৎ হিজড়া'রা থাকে। ওদের বেলকনি আর আমাদের বেলকনি প্রায়ই মুখোমুখি। আমার সাত বছরের ছেলেটার সাথে ওদের বেশ ভাব। একদিন দেখলাম বেলকনি থেকে ওরা কিছু পুলি পিঠা একটা কাগজের ঠোঙায় ভরে আমার ছেলেকে দিচ্ছে।

আমায় দেখা মাত্রই ওদের মধ্যে কয়েকজন বেলকনি থেকে দ্রুত রুমে ঢুকে পড়লো। বাকি দু'জন ছিলো একজন হয়তো ওদের দলের প্রধান। সে আমায় দেখে অপরাধীর ন্যায় বললো, "ওকে কিছু বলিস নারে বোন। ওর কোনো দোষ নাই। আমরাই ডাকছি ওর সাথে গল্প করবো বলে।

আমি আমার ছেলের হাত থেকে পিঠার ঠোঙাটা একটানে কেড়ে নিয়ে বেলকনি দিয়ে রাস্তায় ছুঁড়ে ফেললাম। ছেলেটা আমার দিকে ছলছল চোখে তাকিয়ে রইলো। ওপাশের বেলকনিতে থাকা ওই দু'জনও অবাক নয়নে আমায় দেখছিলো। এর মাঝে চলে গেছে দুইটা সপ্তাহ।

আমি ভেবেই নিয়েছিলাম সেদিনের পর থেকে আমার ছেলে বা ওরা কেউ-ই আর কথাবার্তা বলবে না। কিন্তু না আমার ধারণাকে ভুল প্রমাণিত করে আমার ছেলে আরেকদিন বেলকনিতে দাঁড়িয়ে ওদের সাথে গল্প করছিলো। আমার সেদিন রাগে পুরো শরীর থরথর করে কাঁপছিলো।

পেটে সাত-মাসের বাচ্চা এই সময় এতো উত্তেজিত হলে চলবে না। ঠিক করলাম ছেলেকে রুমে এনে কয়টা কথা শুনিয়ে দেবো। ভাবনা মোতাবেক বেলকনির দিকে পা বাড়াতেই কানে এলো, "আচ্ছা আন্টি বলোতো আমার আম্মু কেন তোমাদের পচ্ছন্দ করে না?

আমাকেও বকে যেন তোমাদের সাথে কথা না বলি। আমার আম্মু বলে খারাপ মানুষদের সঙ্গে মিশতে নেই৷ তাহলে কি তোমরাও... কথাটা শেষ করার আগেই আমি সেখানে উপস্থিত হলাম। ঠাস করে ছেলেটার গালে একটা চড় বসিয়ে দিলাম।

আমার ছেলেটা তখন গালে হাত দিয়ে কাঁদতে কাঁদতে সেখান থেকে চলে গেলো। আমি রাগে কটমট করতে করতে ওদের উদ্দেশ্যে বললাম, "আর একদিন যদি তোমাদের আমার ছেলের সাথে কথা বলতে দেখেছি আমার চেয়ে খারাপ আর কেউ হবে না।

ওদের মধ্যে থেকে একজন কর্কশ গলায় বলে উঠলো, "এই তুই বলার কে রে হ্যাঁ? ওইটুকু বাচ্চা কি তোদের মতো না-কি রে যে এত ভেদাভেদ বুঝবে? এতো অহংকার ক্যানো রে তোদের? ওই ঘটনার পর কেটে গেছে প্রায় মাস-খানেকের মতো। গতকাল মাগরিবের সময় আমার প্রসব ব্যাথা শুরু হয়।

বাসায় আমি, আমার স্বামী, ছেলেটা আর কাজের রোকেয়া খালা ছাড়া কেউ থাকে না। আমার স্বামীতো অফিসেই আছে। এদিকে খালা বিকেলে বাজার করতে গেছে তখনও ফেরেনি। ব্যাথায় যখন কাতরাচ্ছিলাম আমার ছেলেটা দৌঁড়ে আমার কাছে একবার এসে আমায় এই অবস্থায় দেখে কোথায় যেন ছুটে যায়।

কয়েক মিনিট পর আমার ছেলের পেছন পেছন পাশের ফ্ল্যাটের সেই হিজড়াগুলো এক এক করে আমার রুমে প্রবেশ করলো। আমি আবছা চোখে দেখলাম ওরা আমায় ধরাধরি করে কোথাও নিয়ে যাচ্ছে।
সকালে আমার স্বামীর মুখে শুনলাম সারারাত ওরা কয়েকজন আমার কেবিনের বাইরেই ছিলো।

নিজের ভুলগুলোর জন্য কতটা অনুতপ্ত আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। ওরাও যে রক্ত-মাংসে গড়া মানুষ এই চরম সত্য কথাটা আমরা কেন যেন ভুলে যাই। হয়তো ইচ্ছাকৃত'ই মনে রাখতে চাই না।
আমার স্বামী কে বললাম ওদের ভেতরে আসতে বলো।

এক এক করে ওরা দশ-বারোজন আমার চারিদিকে ঘিরে দাঁড়ালো। আমি বললাম, "তোমাদের সাথে করা আচরণের জন্য আমি লজ্জিত। পারলে ক্ষমা করে দিও। ওদের মাঝে প্রধান যে তার নাম জহুরা। সে বললো, "তুই আর মাইয়া যে সুস্থ আছিস আমরা তাতেই খুশি বোন।

আমার স্বামী ওদের কে বললো আমাদের সাথে গ্রামের বাড়িতে যেতে। সেখানে মেয়ের আকিকা হবে। মেয়ের নামও ওরাই যেন রাখে। হয়তো এটার জন্য ওরা মোটেও প্রস্তুত ছিলো না। খেয়াল করলাম ওদের সবার চোখে পানি টলমল করছে। কথাটা শুনে একজন আরেকজনের সাথে চোখাচোখি করছে।

জহুরা ছলছল চোখে বললো, "ভাইজান আমরা কি এতটাও সম্মান পাওয়ার মতো মানুষ? আমার স্বামী জবাবে বললো, "হ্যাঁ তোমরাও মানুষ। আমাদের মতোই মানুষ। আর সম্মান পাওয়ার মতো মানুষতো সবাই হয় না। যারা সম্মান দেয় শুধু তারাই সম্মান পায় !! ❤

ওরাও মানুষ

লেখা : সোনিয়া শেখ


13/05/2024

যদি তোমায় আমি চাঁদ বলি,
ভুল হবে আমার,
তুমি চাঁদের চেয়েও সুন্দর……।

কথা, সুর ও কণ্ঠ : রাকিব,

এই লোক ধান আবিষ্কার না করে নৌকা আবিষ্কার করলে মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে জেতো।“সম্প্রতি এক অভাবনীয় ঘটনা ঘটে গেছে বাংলাদেশে। ব...
13/05/2024

এই লোক ধান আবিষ্কার না করে নৌকা আবিষ্কার করলে মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে জেতো।

“সম্প্রতি এক অভাবনীয় ঘটনা ঘটে গেছে বাংলাদেশে। বিশিষ্ট জিনবিজ্ঞানী ‘আবেদ চৌধুরী’ একটি নতুন জাতের ধানগাছ উদ্ভাবন করেছেন, যেটি একবার রোপণে পাঁচবার ধান দেবে ভিন্ন ভিন্ন মৌসুমে। এই পাঁচ প্রকার ধান হলো বোরো একবার, আউশ দুবার ও আমন দুবার। অর্থাৎ তিন মৌসুমে বা বছরজুড়েই ধান দেবে এই গাছ। তিনি উদ্ভাবিত এই ধানগাছের নাম দিয়েছেন ‘পঞ্চব্রীহি’। পঞ্চ মানে ‘পাঁচ’ আর ব্রীহি মানে ‘ধান’। বিশিষ্ট জিনবিজ্ঞানী ‘আবেদ চৌধুরী’ - কে শুভ কামনা!!! আলহামদুলিল্লাহ্!!!”

এনারাই আমাদের রত্ন।

Kona Ahmad

13/05/2024

গতকাল কোন একটি ভিডিওতে এসএসসি উত্তীর্ণদের সাক্ষাতকার দেখলাম। সম্ভবত যায় যায় দিনের ভিডিও ছিলো। ছাত্রছাত্রীদের অবস্থা দেখে অনেকটাই আশাহত হলাম। মুখের ভাষা, কিংবা কথা বলার ভঙ্গি খুবিই নিম্নগামী। মিডিয়ার সামনেও এই প্রজন্ম স্ল্যাং বলতে ইতস্তত বোধ করছে না। জীবনের প্রথম বড়ো ধরনের পাবলিক এক্সাম তথা এসএসসি পরীক্ষা অথচ অনেকে বলছেন, তাদের নাকি আশাই ছিল না যে, তারা পাস করবেন।

এই সিচুয়েশন কেন হলো? একজন তো বলেই বসলো, টিকটক করেই কুল পাই না, পড়াশুনা করবো কখন?
প্রায় প্রতিটি মেয়ের হাতে মোবাইল। কত অবলীলায় তারা দামী দামী স্মার্ট ফোন পেয়ে যাচ্ছে। আবার ক্যামেরা দেখে তারা সেই মোবাইলের শো অফও করছে। শিক্ষিকা নিয়ে ফুর্তি করছে। শিক্ষিকাও তাদের সাথে আনন্দ উৎসবে নেমেছেন। আমরা যেসব রাজনৈতিক, তাত্বিক ও আধ্যাত্মিক বিষয়বলী নিয়ে ব্যস্ত আছি, এগুলো নিয়ে তাদের আদৌ কোনো মাথাব্যাথা আছে বলেও মনে হলো না।
পরিবারগুলোর বেহাল অবস্থা দেখে ভয় হয়। কোনদিকে আমরা যাচ্ছি? আসলে শুধুই কি ছাত্রছাত্রীদের মান কমেছে, নাকি শিক্ষক-শিক্ষিকা বা অভিভাবকদের মানও নেমে গেছে? সন্তানদের নিয়ে আমরা কতটুকু কনসার্ন? আর যদি কনসার্ন হয়েই থাকি, তাহলে তাদের জন্য আমরা কী করছি? কী ভাবছি? আদৌ কি কিছু করছি?

- আলি আহমদ মাবরুর
#যায়যায়দিন

সবার জানা দরকার হিন্দু মা ও ছেলের কিছু  কথোপকথন।🙄ছেলে = মা তাজমহল এতো সুন্দর তাজমহল আমরা বানিয়েছি তাই না ??? 😥 মা = জ্ব...
11/05/2024

সবার জানা দরকার

হিন্দু মা ও ছেলের কিছু কথোপকথন।
🙄ছেলে = মা তাজমহল এতো সুন্দর তাজমহল আমরা বানিয়েছি তাই না ???
😥 মা = জ্বী না , যিনি বানিয়েছিলেন উনার নাম শাজাহান বাদশা , উনি মুসলিম ছিলেন ।
ছেলে = ওহ । আচ্ছা তাহলে কুতুবমিনার নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি ???🙄
মা= জ্বী না । উনিও মুসলিম ছিলেন । উনার নাম কুতুবুদ্দিন আইবক ।😥
ছেলে = । তাহলে লালকেল্লা নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি ??🙄
মা = না । ওটাও মুসলিম শাসকরা বানিয়েছে ।🤧
ছেলে = তাহলে পুরাতন কেল্লা আমরা বানিয়েছি ??🙄
মা= না। পুরাতন কেল্লা মুসলিমরা বানিয়েছে ।😔
ছেলে =তাহলে চারমিনার নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি😕
মা= না। চারমিনার মুসলিম শাসকরা বানিয়েছে।😟
ছেলে = মা আমি শুনেছি ভারত প্রথম মিসাইল তৈরি করেছিল , মিসাইল হিন্দু শাষকরা বানিয়েছে তাই না😀
মা= না । ভারতে প্রথম মিসাইল আবিষ্কার করেছিলেন টিপু সুলতান । উনিও মুসলিম।😪
ছেলে= মা আমি শুনেছি ভারতের সবচেয়ে বড় ও পুরাতন রোড গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড ।
প্রায় ৩০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত ।
আচ্ছা মা সেটা তো আমরা বানিয়েছি ??😌
মা=না । গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড আমরা বানায়নি ।
গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড একজন মুসলিম শাসক বানিয়েছি , উনার নাম শের শাহ 🙁
ছেলে = তাহলে মোঙ্গলদের সাথে যুদ্ধ আমরা করেছি , তাই না ?? 🤗
মা = না । আলাউদ্দিন খলজি মোঙ্গলদের সাথে যুদ্ধ করেছেন । সেই যুদ্ধে আলাউদ্দিন খলজি যদি পরাজিত হতো , তাহলে আজ ভারত ধ্বংস হয়ে যেতো ।😟
ছেলে = আচ্ছা তাহলে হাজারদোয়ারি পেশেস নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি ??😲
মা = না বেটা । ওটাও মুসলিম শাসকরা বানিয়েছে।😔
ছেলে = আচ্ছা তাহলে মুঘল সাম্রাজ্য আমাদের ছিল, তাই না ???😯
মা = না । মুঘল সাম্রাজ্য মুসলিমদের সাম্রাজ্য ছিল ।😒
ছেলে = আচ্ছা জয় হিন্দ , এই শব্দটি আমরা প্রথম তৈরি করেছিলাম , তাই না ??🤤
মা = না । ওটাও একজন মুসলিম প্রথম বলেছিল ।😢
ছেলে = আচ্ছা মা , সারে জাহাসে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা , এই শব্দটি আমরা প্রথম বলেছিলাম , তাই না ??? 🙂
মা = না , ওটা একজন মুসলিম কবি লিখেছিলেন । উনার নাম ইকবাল ।😢
ছেলে = আচ্ছা তাহলে ভারতের পতাকা আমরা বানিয়েছি, তাই না ???😯
মা = হ্যাঁ , তবে বলতে গেলে না । ভারতের পতাকা পিঙ্গলি ভেনকায়া তৈরি করলেও , তো
উনার তৈরি করা পতাকাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি ।
ভারতের পতাকার Latest Update করেছিলেন একজন মুসলিম মেয়ে । উনার নাম সুরিয়া তৌওবজি , উনার বাড়ি হায়দ্রাবাদে ।😞
ছেলে = তাহলে প্রথম Satellite launch করেছিলাম আমরাই,তাই না মা ???😀
মা = জ্বী না । ভারত অনেক বার Satellite launch করেছিল , কিন্তু প্রতিবারই Failed হয়েছে ।
তারপর APJ. Abdul Kalam Azad প্রথম Successful ভাবে Satellite launch করেছিল ।😤😖
উনি না থাকলে আজ ভারত Satellite launch করতে পারতো না । 😭
ছেলে = তাহলে Nuclear weapons নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি ???😡
মা = না । Nuclear weapons একজন মুসলিম আবিষ্কার করেছে ।
উনার নাম APJ Abdul Kalam Azad । 😭
উনি Nuclear weapons তৈরি না করলে আজকে চীন ও পাকিস্তান মিলে আমাদের আদর করতো ।😱
ছেলে = ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ভারত ছোড়ো আন্দোলন প্রথম আমরা করেছিলাম তাই না ??😨
মা = না । ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিল টিপু সুলতান ।😭

তাইলে আমরা কি করেছি?? 😤

আর ভারতের জন্য মুসলিমরা কিছুই করেনি এইসব মিথ্যা রটিয়ে বেড়িয়েছি।🥴 এইবার থাম,

💞 অন্ধকারাচ্ছন্ন ইতিহাসের দুনিয়া থেকে বের হয়ে সত্যকে জানুন 💙

[সংগ্রহীত ]

11/05/2024

বাংলাদেশের নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে ভোটারের দরকার নাই তো। শুধু ব্যালটপেপার আর বাক্স থাকলেই হলো।


11/05/2024

If you love me, give me all your sorrows.
Swear to me and give me every tear in these eyes_❤️
Song writer :- Poet Raja Mehdi Ali Khan

©_Khan Manzur ভাই,

বন্ধুত্বের নিদর্শন!নদী, গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জি-কে) প্রকল্প।ঘৃণা নাও ভা**র**ত!
11/05/2024

বন্ধুত্বের নিদর্শন!

নদী, গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জি-কে) প্রকল্প।
ঘৃণা নাও ভা**র**ত!

কেউ যদি আপনার বন্ধুত্ব বা ভালবাসা গ্রহণ না করে প্রত্যাখ্যান করে, তবে তাতে কষ্ট পাবেন না। বরং তার প্রতি কৃতজ্ঞ হোন। কেননা...
10/05/2024

কেউ যদি আপনার বন্ধুত্ব বা ভালবাসা গ্রহণ না করে প্রত্যাখ্যান করে, তবে তাতে কষ্ট পাবেন না। বরং তার প্রতি কৃতজ্ঞ হোন। কেননা সে আপনাকে অকারণে ভালোবাসার ভান করে কষ্ট দিতে চায়নি৷ আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী সাময়িক মন রাখতে, আপনার সাথে ভনিতা করেনি।

যে কষ্ট আপনি সম্পর্কে না জড়িয়ে পেয়ে যাচ্ছেন, এর চাইতে দ্বিগুণ কষ্ট প্রতারিত হওয়ার পর পেতেন। মানুষ ভালোবাসার ক্ষেত্রে যে নিখুঁত অভিনয় করে, তা কখনোই আপনি বুঝতেই পারবেন না।

সে আপনাকে ঠকাতে চাইনি বলেই শুরুতে প্রত্যাখ্যান করে। আর এতে করে আপনি সাময়িক কষ্ট পেলেও অন্তত নিজেকে সান্ত্বনা দিতে পারবেন। তাকে ধন্যবাদ দিন এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। সে সুযোগ থাকা স্বত্বেও আপনাকে ঠকায়নি।

পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে, যারা কাউকে ভালো না বেসেও দিব্যি অভিনয় করে যায়। এমন ভান করে, যেন তাকে জীবনটাই উৎসর্গ করে দিবে। একটা সময় পর যখন তার মোহ কেটে যায় কিংবা তার ইচ্ছে অনুযায়ী সম্পর্ক চলে না, তখন সে সম্পর্ক থেকে সরে দাঁড়াতে দ্বিতীয় বার ভাবে না।

একটাবার ভেবে দেখুন তো,
যাকে আপনি বন্ধু ভাবেন, সে যদি আপনাকে প্রত্যাখ্যান না করে ভালো না বেসেও দিনের পর দিন বন্ধুত্বের অভিনয় করে যায়, কতটা নিজেকে ছোট মনে হবে?

সম্পর্কে প্রত্যাখ্যান হওয়ার চাইতে ঠকে যাওয়ায় যন্ত্রণা বেশি! এ যন্ত্রণা কাউকে বলা যায় না, বোঝানো যায় না। শুধু নীরবে আমৃ ত্যু সহ্য করে যেতে হয়।

আর এজন্যই বোধহয় শরৎচন্দ্র বলেছিলেন, “ যাহাকে ভালোবাসি, সে যদি ভালো না বাসে এমনকি ঘৃণাও করে, তাও বোধকরি সহ্য হয়। তবে যাহার ভালোবাসা পাইয়াছি বলিয়া এতদিন বিশ্বাস করিয়াছি, সেই খানে ভুল ভাঙ্গিয়া যাওয়াটাই সবচেয়ে নিদারুণ। পূর্বেরটা ব্যথা দেয়, তবে শেষেরটা ব্যথাও দেয়, অপমানও করে! ”
লিখেছেন Elora Islam আপা,

10/05/2024

মোদী বর্তমান ভারত ও সাবেক ভারতবর্ষের মুসলিমদের অনুপ্রবেশকারী বলেছে l তার এই বক্তব্য ছিল এক বাচাল মূর্খের যুক্তিবিহীন বচন l এই বর্তমান ভারত ও সাবেক ভারতবর্ষের মুসলিমরা আদিবাসী ও ভূমিপুত্র , তাঁরা বহিরাগত বা অনুপ্রবেশকারী নন __ এটা একটু নুকতা দিয়ে রাখেন , এবিষয়ে পরে প্রমান দিচ্ছি l

অনুপ্রপ্রবেশকারীর তত্ত্ব হাজির করলে মোদী নিজেই একজন অনুপ্রবেশকারী l তার পূর্বপুরুষ হয় আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চল থেকে এসেছে , নাহয় দক্ষিণ ক্যারিবীয় দ্বীপ অঞ্চল ত্রিনিদাদ ও টোবাগো থেকে এসেছে , নাহয় অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের ফিজি থেকে এসেছে , আর নাহয় বহিরাগত আর্য ( কোন দেশ থেকে এসেছে নানাজনের নানা মত ) অর্থাৎ আর্যদের নৌকায় বাবুর্চি বা গোয়ালা হয়ে এসেছে l

সাবেক ভারতবর্ষের সাগর , নদি নালা , পর্বতভূমি ও সমভূমির জঙ্গলে কারা আসা-যাওয়ার মধ্যে ছিল এবং এসে স্থায়ী বসবাস শুরু করেছিল সেই ইতিহাসটি সাবেক চা বিক্রেতা মোদির জানা নেই তাই এধরণের উস্কানিমূলক বক্তব্য l
আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলের (আফ্রিকার দক্ষিণচলের সবচেয়ে বেশি ) , পাশাপাশি দক্ষিণ ক্যারিবীয় অঞ্চলের , অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের ফিজি ও অন্যান্য দ্বীপরাষ্ট্র , ইরানিয়ান জরাথুস্ট্র ( তখনও মহানবীর ইসলাম আসে নাই ) ও আরব নন-মুসলিম বণিক গণের ( তখনও মহানবীর ইসলাম আসে নাই ) আসা-যাওয়া ছিল l আফ্রিকান , অস্ট্রেলিয়ান দ্বীপরাষ্ট্র ও ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের লোকেরা ভারতে কেউ মাছ ধরতে এসে থেকে গেছে কেউ পরবর্তী জামানায় ক্রীতদাস হিসাবে এসে থেকে গেছে l আরব নন-মুসলিম বণিকরা সমুদ্রপথে ব্যবসা করতে আসতো নিয়মিত এবং প্রাক ইসলামী ইরানিয়ান জরাথুস্ট্র ধর্মবাদী জনগণও সমুদ্রপথে ব্যবসা করতে নিয়মিত এসেছে এবং থেকে গেছে l ভারতের বিখ্যাত ব্যবসায়ী টাটা পরিবার ইরান থেকে এসেছিল তাঁদের ধর্ম ছিল আদি পার্সি বা জরাথুস্ট্রবাদ __ টাটা পরিবারের মানুষগুলোর চেহারা সুরতও ইরানিদের মতো মিলিয়ে নিয়েন l ইরানিদের কিছু কাল আগে বা পরে আর্যরা আসে l

এবার আসি সেই নুকতা দিয়ে রেখেছিলেন সেই প্রসঙ্গে l এই ভারতবর্ষের মুসলিমরা অনুপ্রবেশকারী বা বহিরাগত নয় বরং তাঁরা এই ভারতবর্ষের ভূমিপুত্র বা আদি বাসিন্দা l ইসলাম আরব থেকে এসেছিল আর সেই ইসলাম এই ভুমিপুত্ররা গ্রহণ করে মুসলিম হয়েছে l এই ভূমির প্রজারাও মুসলিম হয়েছে এমনকি রাজারাও স্বেচ্ছায় মুসলিম হয়েছে l
সরাসরি সাহাবি (রা.)-দের কাফেলা ভারতে এসেছে, আবার এখানকার মানুষও মক্কা-মদিনায় গিয়ে সরাসরি মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর পরবর্তী যুগে খলিফাদের হাতে বাইয়াত হয়ে মুসলিম হয়েছেন। দৃষ্টান্তস্বরূপ বলা যায়, কেরালার রাজা পেরুমাল (পরিমল) প্রজাদের নিয়ে সরাসরি মুহাম্মদ (সা.)-এর হাতে বাইয়াত হয়ে মুসলিম হয়েছিলেন। মহানবীর জন্য তিনি কেরালার বিখ্যাত আদার আচার নিয়ে গিয়েছিলেন l ইসলাম গ্রহণের পর মহানবী তাঁর নাম রাখেন তাজউদ্দীন এবং সাহাবী মালিক দিনারের বোন রাজিয়ার সাথে তাঁর বিয়ে দেন l l তোহ কেরালার সেই রাজা পেরুমাল কি অনুপ্রবেশকারী ? বহিরাগত ? মোদীর ক্ষমতা আছে কেরালার তৎকালীন রাজা পেরুমালকে বহিরাগত বা অনুপ্রবেশকারী বলার ?

এবার আসি সূর্য নারায়ণ মিশ্রের কথায় l যার জন্ম সম্ভবত উড়িষ্যা কিংবা দাক্ষিণাত্যের মালভূমির এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে l দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জরিত এক ব্রাহ্মণ পিতা তার পুত্র সূর্য নারায়ণ মিশ্রকে বিক্রি করে দেয় ইরানের ইস্পাহান শহরের হাজী শফি নামক একজন পদস্থ মুগল কর্মকর্তার কাছে l ক্রীতদাস সূর্য নারায়ণ মিশ্রকে ক্রীতদাসের চোখে না দেখে তাঁকে ইরানে নিয়ে পিতৃস্নেহে লালন-পালন ও প্রয়োজনীয় শিক্ষাদান করেন। হাজী শফির মৃত্যুর পর তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে মুসলিম হন এবং ভারতে এসে গোলকুন্ডার দীউয়ান ও ফৌজদার হিসেবে মুগল সরকারের চাকরিতে যোগদান করেন এবং মনসবদারি লাভ করেন। মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের বিশ্বস্ততা অর্জন করে পরবর্তীতে তিনি বাংলা বিহার উড়িষ্যার স্বাধীন নবাব হন__আর তিনিই সেই নবাব মুর্শিদ কুলি খাঁ l এবার মোদী বলুক__মুর্শিদ কুলি খাঁ বহিরাগত বা অনুপ্রবেশকারী l
বরং আর্যরা অনুপ্রবেশকারী _ যারা হিন্দুত্ববাদের জিগির তুলেছে_ আর্যদের কথা মোদী একবারও বলে না , কারণ তার পূর্বপুরুষ বহিরাগত__ভণ্ডামি আর কত ?

লিখেছেন Khan Manzur ভাইজান,

Address

Kurigaon
5600

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdul Akher Khandoker posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abdul Akher Khandoker:

Videos

Share

Nearby media companies



You may also like