30/07/2023
আজ এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, গত পরশু (২৮ জুলাই ২০২৩ শুক্রবার) বাইতুল মোকাররম দক্ষিণ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত সরকার দলীয় কথিত শান্তি সমাবেশের বলি হাফেজ রেজাউল। ব্যক্তিগত প্রয়োজনে বায়তুল মোকাররম এসেছিলেন রেজাউল। সে কোন রাজনৈতিক দলের কর্মী নয়। কথিত শান্তি সমাবেশের আয়োজক যুবলীগ-ছাত্র লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের স*ন্ত্রা*সীরা হাফেজ রেজাউলকে রাজপথে নির্মমভাবে খু*ন করেছে। এই খু*নের সঙ্গে কারা জড়িত আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা নিশ্চয় তা জানেন।
অতএব, আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে খুনীদেরক গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। নয়তো গোটা বাংলাদেশের ইসলামপন্থী ছাত্র-জনতা তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবে।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, হাফেজ রাজাউল হত্যাকান্ডের পর ৪৮ ঘন্টা অতিবাহিত হয়ে গেলেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এখনো কাউকেই গ্রেফতার করেনি।
তাহলে কি দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শান্তি সমাবেশের নামে যুবলীগ-ছাত্রলীগকে মানুষ খুন করার বৈধতা দিয়ে দিয়েছে?
এই হত্যাকান্ডের দায় সরকারকেই নিতে হবে।
নেতৃদ্বয় বলেন, সারাদেশে শান্তি সমাবেশের নামে সরকারী দল নিরীহ মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়ছে।
নেতৃদ্বয় হাফেজ রেজাউলের শোকসন্তপ্ত পরিবার এবং তার মাদরাসার ব্যথিত সাথী-সঙ্গীদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেন এবং সরকারের কাছে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দাবী করেন।