Puzzle paradigm

Puzzle paradigm Cracking reality's code? Puzzle Paradigm connects the dots to unveil truth.
(2)

প্রিয় শিক্ষার্থী,তোমার জীবনে হয়তো এমন একটি মুহূর্ত এসেছে যখন তুমি মনে করছো, রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় সব আশা শেষ। আশেপাশের মান...
15/10/2024

প্রিয় শিক্ষার্থী,

তোমার জীবনে হয়তো এমন একটি মুহূর্ত এসেছে যখন তুমি মনে করছো, রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় সব আশা শেষ। আশেপাশের মানুষ, আত্মীয়, বন্ধুরা হয়তো তোমাকে ছোট করছে, তোমার সামর্থ্যকে প্রশ্ন করছে। তারা তোমার চোখে দেখা স্বপ্নগুলোকে ভেঙে দিতে চাইছে। কিন্তু মনে রেখো, এই হতাশার মুহূর্তেই তুমি সবচেয়ে শক্তিশালী হতে পারো।

আমাদের সমাজে রেজাল্টকে সাফল্যের একমাত্র মাপকাঠি হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু আসল সাফল্য এই কাগজের ফলাফল থেকে অনেক গভীরে লুকানো। যাদের কথা শুনে তোমার মন খারাপ হচ্ছে, তারা হয়তো জানেন না যে জীবন কত বড়, আর এই রেজাল্ট কেবল একটি ছোট ধাপ। তুমি এখন যে জায়গায় আছো, সেটাই তোমার শেষ গন্তব্য নয়। জীবনের জার্নিতে এমন অনেক বাঁক আছে যেখানে তুমি সবকিছু বদলে দিতে পারো, যদি তুমি এখন চুপচাপ পরিশ্রম চালিয়ে যাও।

মনে রেখো, মহান সব মানুষদের জীবনের পথেও বহু বাধা ছিল। তাদের কেউই প্রথমে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছাননি। যারা আজ সফল, তারাও অনেক ব্যর্থতার মুখোমুখি হয়েছেন। জাপানি প্রবাদে আছে, "সাতবার পড়ো, আটবার উঠো।" আজ যদি তুমি ব্যর্থ হয়েছো, আগামীকাল উঠার প্রস্তুতি নাও। মানুষ কী বলছে, তা নিয়ে চিন্তা না করে নিজেকে প্রমাণ করো। তাদের কথাগুলো তোমার জন্য শক্তি হোক।

হতাশ না হয়ে নিজের ভুলগুলো চিহ্নিত করো। কেন ফলাফল খারাপ হলো, তা নিয়ে বিশ্লেষণ করো। সামনে আরও সুযোগ আসবে—তুমি যদি পরিশ্রম করো, ফলাফল আসবেই।

তোমার জীবন তোমার হাতে। শুধু এই রেজাল্টই তোমার সবকিছু নির্ধারণ করবে না। তোমার আচরণ, ধৈর্য, পরিশ্রমই তোমাকে একদিন সেখানে নিয়ে যাবে যেখানে তুমি দাঁড়িয়ে গর্ব অনুভব করবে।

ইবনে আল-জাওজি (রহ.) বলেছেন, “কষ্টের সময় ধৈর্য ধরাই হলো আসল সাহস। এই সময়টাতেই আল্লাহ তোমাকে পরীক্ষা করেন, তোমার শক্তি যাচাই করেন। যদি ধৈর্য ধরে পরিশ্রম চালিয়ে যাও, আল্লাহ তোমার জন্য এমন দরজা খুলে দিবেন যা তুমি কল্পনাও করতে পারনি।”

তুমি যদি আজকে হেরে যাও বলে মনে করো, তবে সেটা কেবলমাত্র আগামীকাল জয়ের প্রস্তুতি। তাই, শক্তি ধরে রাখো, চুপচাপ কাজ করে যাও। একদিন সেই ফলাফল তুমি পাবে, যা আজ তোমাকে ছোট করে কথা বলছে, তারাই তোমার প্রশংসায় মুখর হবে।

আজ তোমার জন্য একটাই বার্তা—চিন্তিত হয়ো না। এই পরিস্থিতি তোমার বড় কিছু করার জন্য প্রস্তুতি মাত্র। বিশ্বাস রাখো আল্লাহর উপর, আর কাজ চালিয়ে যাও।

তোমার আজকের কষ্ট তোমার আগামী দিনের সাফল্যের সূচনা।

শহীদ আবরার ফাহাদ—একটি নাম, একটি প্রতীক, এক নির্ভীক যোদ্ধা যিনি সত্য ও ন্যায়ের পতাকাধারী হয়ে আমাদের সামনে অনুপ্রেরণার বাত...
06/10/2024

শহীদ আবরার ফাহাদ—একটি নাম, একটি প্রতীক, এক নির্ভীক যোদ্ধা যিনি সত্য ও ন্যায়ের পতাকাধারী হয়ে আমাদের সামনে অনুপ্রেরণার বাতিঘর হয়ে আছেন।
হক ও বাতিলের চিরন্তন দ্বন্দ্বের প্রেক্ষাপটে, ২১ বছরের এই যুবকটি জাতিকে জাগিয়ে তুলেছিলেন নিজের জীবন দিয়ে। ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ঘটে যাওয়া নৃশংস হত্যাকাণ্ড শুধু এক ছাত্রের প্রাণহানি নয়, ছিল পুরো জাতির বিবেকের ওপর এক গুরুতর আঘাত। আবরার ফাহাদের মৃত্যু বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতির এক ভয়ঙ্কর অধ্যায় উন্মোচন করেছিল, যে অধ্যায়ের আংশিক সমাপ্তি ঘটেছে জালিমের পতনের মাধ্যমে। তাঁর প্রতিটি ক্ষত যেন অত্যাচারী শক্তির ধ্বংসের ঘণ্টা বাজিয়ে যাচ্ছিল।
আবরার ভাইয়ের মৃত্যু সত্যিই ছিল "জালিমের শেষের শুরু।"
ভাইয়ের মৃত্যুতে বাংলার ইতিহাসের ধারা বদলে গেছে, ভাইয়ের মৃত্যু শুধু একটি মৃত্যু ছিল না বরং ছিল একটি সুনামি।
আবরার ভাই স্বপ্ন দেখেছিলেন, কিন্তু সেই স্বপ্ন তিনি পূরণ করতে পারেননি। তবুও, তাঁর সেই স্বপ্ন আমাদের মধ্যেই বেঁচে আছে, আমাদের অনুপ্রাণিত করে। তিনি তার নির্ভীক প্রতিবাদ দিয়ে হাজার হাজার মানুষের মধ্যে এক নতুন প্রেরণা সৃষ্টি করে গেছেন, দেখিয়ে গেছেন সত্যের জন্য সাহসিকতা দেখাতে।
ভাইয়ের উপর হওয়া প্রতিটি আঘাত যেন জালিমের পতনের জন্য সময় গুনছিল। আমরা আপনার দেখানো পথে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যাব, আপনি আমাদের সত্য, সাহস এবং সংগ্রামের আলোকবর্তিকা হয়ে আছেন।
আপনি আমাদের শিখিয়েছেন, সত্যের পথে থাকাই প্রকৃত সাহসিকতা, আর সেই সত্যই সবশেষে বিজয়ী হবে
আপনার মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে দু’আ করি, আল্লাহ আপনাকে তাঁর প্রিয় বান্দাদের একজন হিসেবে কবুল করে নিন এবং আপনার ওপর চিরস্থায়ী সন্তুষ্টি বর্ষিত হোক।
Our meticulous designs draw strength from the unwavering legacy of Martyr Abrar Fahad—an eternal beacon of truth and justice. His courage reminds us to stand tall, speak fearlessly for what is right, and remember that truth, no matter the cost, will always triumph in the end

06/10/2024

when the legends talk.
হিন্দুত্ববাদী ন্যরেটিভে মুসলিমদের ছোট করতে ও তাদেরকে না মানুষ বানাতে ‘মৌলবাদী’ , ‘’জঙ্গি’’ এই ট্যাগ গুলো ইউজ করা হয়। তাই এই ধরনের কালচারাল জমিদারী এই বাংলায় চলবে না।

05/10/2024

উত্তরবঙ্গের মানুষদের প্রতি কি আমরা যথেষ্ট মনোযোগ দিচ্ছি? বন্যার মতো বিধ্বংসী একটি দুর্যোগে যখন তাদের জীবন ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়, আমরা কি তাদের কষ্টের কথা আদৌ অনুভব করতে পারি?
তিস্তা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র—এসব নদীর উপর ভারতের অবৈধ বাধের কারনে দেশের শস্য ভাণ্ডার খ্যাত উত্তরবঙ্গ হয় পানিহীন নাহয় বন্যায় ছোবল নিয়ে আসে , নিয়ে আসে মানুষের ঘরবাড়ি ধ্বংসের বার্তা। একদিকে বাধ্ নির্মাণ করে শাখা নদী যেমন ঘাঘট-মানস-বাইশাডারা হয়ে যাচ্ছে মৃত অন্যদিকে ২০১৪ সাল থেকে ভারত অবৈধভাবে একতরফা পানি প্রত্যাহার করছে। আর যখন তখন পানি ছেড়ে দিচ্ছে। ফলে শুষ্ক মৌসুমে উত্তরবঙ্গে ভয়াবহ বন্যা হয়।
এই বন্যায় হাজারো মানুষ হারায় তাদের সর্বস্ব, তলিয়ে যায় তাদের জমি, ঘরবাড়ি, জীবিকা। অথচ আমাদের জন্য এটি হয়তো কোনো খবরের শিরোনাম মাত্র, যার পরদিনই আমরা ভুলে যাই।
এখন তো অবস্থা এমন যে উত্তরবঙ্গের বন্যা আমাদের মনে সারা দেয় না।
এই পরিস্থিতি কি চলতেই থাকবে নাকি আমাদের দীর্ঘমেয়াদী পদক্ষেপ নেওয়ার মত কিছু আছে?
আমরা কি,
১) তিস্তা কমিশন গঠন করে দ্রুত তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা
২) ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে দ্রুত স্থায়ী পনর্বাসনের আওতায় আনা ।
৩) নদী খনন করে নাব্যতা ফিরিয়ে এনে নদী শাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪) নদীরক্ষা বাঁধের নামে নদীর উৎসমুখ বন্ধ করে ঘাঘট-মানস-বাইশাডারার মতো শাখা নদীগুলোকে তিস্তা থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছে। তাই অপরিকল্পিতভাবে নদীরক্ষা বাঁধ ও ব্যারাজ নির্মাণ বন্ধ করে ভারতকে চাপ দেওয়া।
৫) ২০১৪ সাল থেকে ভারতের একতরফা পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে এবং তিস্তা চুক্তির জন্য সরকারের শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া।
এই কাজগুলো করতে পারি না?
এই বন্যা শুধু উত্তরবঙ্গের মানুষের নয়, পুরো দেশের অর্থনীতির ওপর প্রভাব ফেলে। কৃষকের ফসল নষ্ট হলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা বিপন্ন হয়।
কৃষকরা বলেন, "আমার সারা বছরের ফসল নদীর জলে ভেসে গেছে। আমার পরিবার এবার কী খাবে?" — এই ব্যথা কি আমাদের হৃদয়কে স্পর্শ করে? এভাবে বেঁচে থাকার লড়াই করে যাওয়া মানুষদের জন্য কি আমাদের কোনো দায়িত্ব নেই?
উত্তরবঙ্গের মানুষদের জন্য সঠিক পুনর্বাসন ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা এবং যথাযথ নদী ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বন্যার ক্ষতি কমানোর পরিকল্পনা নেওয়া উচিত। কিন্তু আমরা যদি সচেতন না হই, যদি তাদের কষ্টের কথা না ভাবি, তাহলে এ সমস্যার সমাধান কখনোই হবে না।
এই বন্যা আমাদের জন্য একটা সুযোগ—আমাদের মানবিকতা জাগ্রত করার। আমরা কি আমাদের সহকর্মী, ভাই-বোনদের কষ্টে হাত বাড়িয়ে দিতে পারি না?

একবার না, বারবার—কেন মুসলিমদের টার্গেট করা হয়?কালেমার পতাকা বহনের দায়ে কয়েকজন মুসলিম তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।। আমরা এ...
04/10/2024

একবার না, বারবার—কেন মুসলিমদের টার্গেট করা হয়?
কালেমার পতাকা বহনের দায়ে কয়েকজন মুসলিম তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।। আমরা এই অন্যায়ের তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে তাদের মুক্তি দাবি করছি।( পরে চাপে পরে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে) কালেমা, যা মুসলিমদের জন্য সার্বজনীন একটি পতাকা, আজ আমাদের দেশে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে। অথচ, এই পতাকা কোনো নির্দিষ্ট দলের নয়, বরং এটি প্রতিটি মুসলিমের আত্মপরিচয়ের প্রতীক। ইউরোপের মতো উন্নত দেশেও এই পতাকা মুসলিমদের সার্বজনীনতার প্রতীক হিসেবে সম্মান পায়। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, ফিলিস্তিনসহ বহু মুসলিম দেশে বিভিন্ন সম্মেলন ও আন্দোলনে কালেমার পতাকা নির্বিঘ্নে উড়ানো হয়।
বাংলাদেশে ইসলামী রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক সংগঠনগুলোও দীর্ঘদিন ধরে এই পতাকা ব্যবহার করে । কিন্তু আজ, কেন শুধু কালেমার পতাকা বহনের কারণে আমাদের দেশের মুসলিমদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে?
হিন্দুরা গেরুয়া পতাকা, সমাজতান্ত্রিকরা তাদের পতাকা, নির্বিঘ্নে উড়াতে পারে, তবে কেন মুসলিমদের কালেমা খচিত সাদা পতাকাকে ক্রিমিনালাইজ করা হচ্ছে?
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী, কোনো পতাকা নিষিদ্ধ করার জন্য "অফিসিয়াল গ্যাজেট নোটিফিকেশন" বা "মিনিস্ট্রিয়াল অর্ডার" প্রয়োজন। অর্থাৎ কোনপ্রকার নোটিশ ছাড়া যদি কোন পতাকা ব্যান করা হয় তাহলে তা সংবিধান বিরোধী।
সংবিধানের ৬৫ নং ধারা অনুযায়ী, কোনো পতাকা নিষিদ্ধ করা হলে তা অবশ্যই "এন্টি টেরোরিজম অ্যাক্ট ২০০৯"-এর অধীনে নোটিফিকেশনের মাধ্যমে হতে হবে। এছাড়া, হাইকোর্টও (১০২ ধারা অনুযায়ী) এবং প্যানেল কোড ১৮৬০-এর অধীনে নোটিশের মাধ্যমে কোনো পতাকা নিষিদ্ধ করতে পারে।
কিন্তু কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই, কালেমা খচিত পতাকা বহনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হল কেন?
এই ধরনের কার্যক্রম বাংলাদেশি মুসলিমদের জন্য একটি গভীর প্রশ্ন তুলে ধরে: কেন মুসলিমদের কালেমার পতাকাকে অপরাধের লক্ষ্যে পরিণত করা হয়? স্বাধীন বাংলায় এমন বৈষম্য কি গ্রহণযোগ্য?
সত্যি বলতে, সব আদর্শের মানুষই তাদের নিজস্ব পতাকা নিয়ে হাটতে পারে, তবে কেন মুসলিমদের কালেমা খচিত পতাকার বেলায় বাধা সৃষ্টি করা হয়? এটাই কি ইসলাম বিদ্বেষের আরেকটি রূপ নয়?



04/10/2024

আমরা এখনো মিডিয়া প্রোপাগান্ডার স্বীকার।
মিডিয়া আমাদেরকে ম্যনুপুলেট করে, আমাদের চিন্তাকে পরিবর্তন করে, ও সবচেয়ে ইম্পরট্যন্ট আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ঠিক করে দেয়।

03/10/2024

root demand of Islam is always the same.
it is the complete code of life, so it must have its own social, political, economic, and universal worldview. you can never deny this.
there is no choice.

02/10/2024

মিডিয়ার প্রোপ্যাগান্ডা।
মিডিয়ার কন্ট্রোলিং পাওয়ার।
''মিডিয়া ন্যারেটিভে সেক্যুলার আধিপত্য- সাইয়্যেদ মাহফুজ খন্দকার'''

- The Muslim Minds

The devastating effect of l/g/b/t?Q issue. Why you must protest and take a stand against this s**t. ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু...
02/10/2024

The devastating effect of l/g/b/t?Q issue. Why you must protest and take a stand against this s**t.

ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু কতটা ভয়ানক তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত আমার বন্ধু হাসিব.
হাসিব আহমেদ দুর্লভ― এই ছেলেটার সাথে আমার প্রথম পরিচয় হয় ২০১৬ সালে। হাসিবকে আমি খুঁজে পেয়েছিলাম মাহিরদের সার্কেল থেকে। আজিমুরশান মাহির (সম্ভবত আমাদের জুনিয়র হবে), হাসিব, পাপ্পু, নিলয়― ওরা ছিল বেশ রাজনীতি সচেতন। এদের মধ্যে আবার জিওপলিটিক্স নিয়ে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ ছিল মাহির আর হাসিবের।
তখন আমার নিজের WMDP নামে একটা ডিফেন্স কমিউনিটি ছিল। আমরা এডমিনরা ছাড়াও অন্যান্য মেম্বাররাও সেখানে লিখালিখি করত। আমি ভুল না করে থাকলে ২০১৯ সালের দিকে হাসিব আমাকে বলে ওরে গ্রূপের এডমিনশীপ দিতে; ও নিয়মিত লিখালিখি করবে। আমি ওর কথামত কাজ করলাম। হাসিবও বেশ দারুন দারুন আর্টিকেল লিখতে থাকলো। আমাদের কমিউনিটির এনগেজমেন্টও হু হু করে বাড়তে থাকলো।
২০১৯ এর ফেব্রুয়ারিতে যখন ভারতীয় বিমান বাহিনীর মিগ টুয়েন্টি ওয়ান বিমান শ্যুটডাউন করলো পাকিস্তান, সেদিনও হাসিব বিশাল এক লিখা দিলো। আমার লিস্টে এমন অনেকেই আছেন যারা ওই সময়টাতেও WMDP তে এড ছিলেন। তারা নিশ্চয়ই জানবেন হাসিবের লিখার হাত কি দারুন ছিল। কিন্তু ঐটাই ছিল ওর শেষ লিখা। এরপর প্রায় এক বছর হাসিব গায়েব। Hasib Ahmed Durlov নামে আগের আইডি আর নাই। নাম চেন্জ করেছিল অথবা নতুন প্রোফাইল ছিল।
২০২০ সালে হাসিবকে আমি আবিষ্কার করলাম একজন ক্রিশ্চিয়ান এবং ট্রান্সজেন্ডার হিসেবে। আমার মাথায় সেদিন আকাশ ভেঙ্গে পড়লো। কারন এক বছর আগেও এই ছেলেরে আমি নামাজ পড়তে দেখেছি। এতটুকু সময়ের মধ্যে কি এমন হয়ে গেলো যে এতটা পরিবর্তন.?
তখন আমি ট্রা ন্স ইস্যুটা নিয়ে এতকিছু বুঝতাম না। হাসিবকে জিজ্ঞেস করলাম ‛তুই কি মেয়ে হইতে চাইতেছিস'? ও আমাকে রিপ্লাই করলো ‛অলরেডি হয়ে গেছি, পাঁচ তারিখ আমার ইস্ট্রোজেন ইনজেক্টের ফার্স্ট ডেট’
ওকে আমি অনেকভাবে বুঝালাম, জানতে চাইলাম কেন এমন বদলে গেলি? ও আমাকে বললো- ওর নাকি ছোট বেলা থেকেই মেয়েদের মত সাজতে, মেয়েদের ড্রেস পরতে, মেয়েদের মত পুতুল নিয়ে খেলতে ভালো লাগে। কিন্তু ওর আব্বু আম্মু ওকে খুব স্ট্রিক্টলি হ্যান্ডেল করায় ওই কাজ কখনও করার সুযোগ পায়নি। কিন্তু কানাডায় যাওয়ার পর ওর সেই স্বাধীনতা হয়েছে। আমাকে একবার খুব গর্ব করে বললো ‛ফ্রিডম জিনিসটাকে আমি প্রচন্ডভাবে উপভোগ করছি, এখানে আমাকে বাঁধা দেওয়ার কেউ নেই’
কিন্তু আমি রিকল করলাম, ও যখন মুসলিম ছিল তখনও কিন্তু এতটা লিবারেল ছিল না। সামগ্রীকভাবেই বেশ রক্ষণশীল ছিল ছেলেটা। হটাৎ এমন স্বাধীনচেতা হয়ে ওঠার কারন তাহলে কি হতে পারে?
এরপর আবারও বেশ কিছুদিন কথা হয়নি। ২০২১ এর জুলাই এর দিকে একদিন হুট করে হাসিবই আমাকে নক দিয়ে বললো 'কিরে শালা কি খবর'? তারপর দুইজন মিলে খোশগল্প করলাম। একপর্যায়ে হাসিব বললো শরীরে ইস্ট্রোজেন ইনজেক্ট করার পর থেকে নাকি ওর কয়েকটা মেজর মেন্টাল ইলনেস দেখা দিচ্ছে। যেমন- বর্ডারলাইন পারসোনালিটি ডিসর্ডার, বাইপোলার ডিসর্ডার, ডুয়াল পারসোনালিটি ডিসর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া ইত্যাদি। বললাম কাউন্সিলিংয়ে থাক, ও উত্তর দিলো অলরেডি নাকি কাউন্সিলিংয়ে আছেই।
২০২২ সালে হাসিবের সাথে আমার শেষ কথা হয়। সেদিন হাসিব আমাকে দুইটা ছবি দেয়, দেখলাম ও হাত কেটেছে ব্লেড দিয়ে। ফিনকি দিয়ে ব্লাড বের হচ্ছে। ওই অবস্থায় আমাকে টেক্সট করতেছে। আমি কিছু বুঝে না পেয়ে আন্টির নাম্বার চাইলাম। ভাবলাম আন্টি ফোন দিয়ে বললে হয়ত শুনবে। কিন্তু আন্টিকে ফোন দিয়ে এই খবর জানানোয় ও আমাকেই ব্লক মেরে দেয়। আবার তিনদিন পর আনব্লক করে বলে- 'আমি খুব ডিপ্রেসড'। বললাম যে আমি আছি, তুই নি:সঙ্কোচে সব বল। জানালো জেন্ডার কনভার্টের পর ওরে নাকি এক ইন্ডিয়ান পোলা রেপ করতে চেয়েছিল। এটা শোনার পর আমার আর কিছু বলার শক্তি ছিল না। সেদিন এই কথাগুলো শেয়ার করে হাসিব নিজেই আমাকে পার্মানেন্টলি ব্লক করে দেয়। আর কোনোদিন আমাদের যোগাযোগ হয়নি।
আমার বিশ্বাস, আমার বন্ধু একজন কনজারভেটিভ মুসলিম থেকে ট্রা ন্স জে ন্ডা র হওয়ার প্রসিডিওর এত সহজ ছিলনা। ও খুব মারাত্মকভাবে ব্রেইনওয়াসড হয়েছিল। ওর পুরো লাইফটাই শেষ করে দিয়েছে এই ইস্যু। একমাত্র সন্তানকে ঘিরে বাবা মায়ের বহু স্বপ্নও ধুলিস্মাৎ হয়ে গেছে সেই এজেন্ডার কাছে।
Rahman



#পায়ুবাদীদের_থাবা_থেকে_সন্তানকে_বাঁচান

02/10/2024

আল আকসা মুক্ত হবে। ফিলিস্তিনের বাচ্চারাও হাসবে।
আর জালিমের পতন শুরু হয়ে গিয়েছে।
পতনের কাউন্ট ডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে।

৩০ সেপ্টেম্পর ২০২৪, অবৈধ ইজ্রাইলের নরপিশাচ প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এক ভিডিও বাত্রা দেয়। সেখানে যে খুব সূক্ষ্...
02/10/2024

৩০ সেপ্টেম্পর ২০২৪, অবৈধ ইজ্রাইলের নরপিশাচ প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এক ভিডিও বাত্রা দেয়।
সেখানে যে খুব সূক্ষ্মভাবে ইরানের সাধারন মানুষকে তাদের নেতার বিরুদ্ধে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা চালায়। সে ইরানের সাধারন লোকদের ‘’ পারস্যের সম্মানিত জাতি’’ হিসেবে সম্বোধন করে তাদের লোভ দেখায় যে তোমরা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ফিলিস্তিনের জন্য খরচ না করে( তাদের জন্য অস্ত্র না বানায়) সেটা দিয়ে নিজেদের ভোগবিলাসীতা পূরণ করো।
এখই সাথে সে নিজের অবৈধ, সন্ত্রাসী দেশের ক্ষমতার কথা বলে ভয় দেখায় যে, আমরা মধ্য প্রাচ্যের সব দেশেই প্রবেশ করতে পারি, আমাদের ডীফেন্স অনেক শক্ত।
তাই ন্যায়্যতার পক্ষে, ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাড়িয়ে আমাদের পাশে দারাও, আমরা তোমাদের পাশে আছি।
নিজেকে খুব উদার ও ভালো মানুষ হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করলেই কি সে ভালো হয়ে যাবে? তার হাতে হাজার হাজার শিশু, নারী, বৃদ্ধর রক্ত লেগে আছে।
এই নরপিশাচ জানে যে, ইরানের সক্ষমতা আছে তার দেশের ভিত নড়িয়ে দেওয়ার, তাই বাস্তবে সে ভয় পেয়ে এই বাত্রা দেয়।
কিন্তু সে তো জানে না, ধংস যখন অনিবার্য তখন যত চেষ্টাই করা হোক কিছু হবে না। এত মানুষ হত্যার করুন পরিনতি তাকে বহন করতেই হবে।
প্রতি ফোটা রক্তের দাম দিতেই হবে।
১-১০-২৪ রাত ৮ টা
অবৈধ ইজ্রাইলের রাজধানী তেল আবিবকে কেন্দ্র করে ইরান ১৮০ হারপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ করে।
সেরা ডিফেন্স সিস্টেমের ব্যূহ ভেদ করে তেল আবিবকে চিরে দেয় মিসাইল গুলো। এটা তো কেবল শুরু।
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণহত্যাকারি ইসরাইলকে অবশ্যই তার মূল্য দিতে হবে।
যাদের কাছে মনে হচ্ছে এটা ইরানের একটা ভুল সিধান্ত তারা একটু ভিবে দেখবেন, যদি ইরান মিসাইল এটাক না করত তাহলে কি রক্তপিশাচ ইসরাইল গণহত্যা বন্ধ করে দিত?
ইতিহাস কি বলে?
তারা আগেও মুসলিমদের শহীদ করেছে, এখনো করছে, তাই শুধু মার না খেয়ে দুই একটা মার দিতে সমস্যা কি? এখনো তো পূর্ণ হিসাব বাকি।
আল আকসা মুক্ত হবে। ফিলিস্তিনের বাচ্চারাও হাসবে।
আর জালিমের পতন শুরু হয়ে গিয়েছে।

** ফুটনোটঃ নেতায়ানহুর মত অনেক বুদ্ধিজীবী নিজেদের জুলুম প্রতিষ্ঠা রাখার জন্য অনেক মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে, কথা হচ্ছে তাদের মিষ্টি কথায় বিশ্বাস করলে কি আপনি বেচে যাবেন? নাকি নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারবেন?

সংখ্যালঘুর অধিকার!!! নাকি সংখ্যালঘুর নামে কর্তৃত্ববাদী( হিন্দুত্ববাদী) আগ্রাসন???  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হল ...
28/09/2024

সংখ্যালঘুর অধিকার!!! নাকি সংখ্যালঘুর নামে কর্তৃত্ববাদী( হিন্দুত্ববাদী) আগ্রাসন???
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হল (এমনকি রোকেয়া হলেও) সারা বছর গরুর মাংস রান্না হয় না, শুধু রমজানে দুই একদিন মুসলিমদের জন্য গরুর ব্যবস্থা করা হয়।
কেন? কারণ ‘‘সনাতন আপুদের কথা চিন্তা করে।’’ সনাতনী আপুদের ধর্মীয় অনুভুতিতে যাতে আঘাত না লাগে। এই সনাতন আপুরা সংখ্যালঘু তাই তাদের অধিকারের কথা ভেবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
অথচ, সেই সহনশীলতার ও সম্প্রীতির সুযোগ নিয়ে হিন্দুত্ববাদী আপুরা প্রীতিভোজে গরুর মাংস খাওয়ার আয়োজন বয়কট করে। যদিও হিন্দুদের জন্য আলাদা বাসনে খাসির মাংস রান্নার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু তাও তারা মেনে নেয়নি।
সহনশীলতার নামে প্রিভিলেজ নিয়ে যদি নিজের ইচ্ছা সবার উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়, তবে তা গণতান্ত্রিক না বরং কর্তৃত্ববাদী আচরণ।
,
এমন আচরণ কোনো নতুন বিষয় নয়। ইতিহাসে ফিরে দেখুন, প্রাচীন যুগের হিন্দু জমিদাররাও মুসলিমদের ওপর ঠিক এই ধরনের কর্তৃত্ব চালিয়েছিল। তারা তখন বলেছিল, "মূর্খ মুসলিমদের আবার কী অধিকার!" পাকিস্তানের নেতারা চেয়েছিল সবাই একসাথে থাকবে, কিন্তু হিন্দু নেতারা প্রটেস্ট করে নিজেদেরকে সবসময় ক্ষমতায় রাখতে চেয়েছিল।
যুগ যুগ ধরে একই ধরনের কর্তৃত্ব খাটানোর চেষ্টা করা হচ্ছে , আর তখন তারা ভিক্টিম কার্ড খেলত। আজও তারা তা-ই করে, সংখ্যালঘু হয়েও সংখ্যাগুরুদের ইচ্ছা এবং মতামতকে নত করতে চায়।

এখানে কয়েকটি প্রশ্ন সবার সামনে রাখা উচিত:
১. ওরা কি আসলেই নিজেদের অধিকার চায়, নাকি অতিরিক্ত প্রিভিলেজ দাবি করে?
২. এটি কি ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়, নাকি রাজনৈতিক ক্ষমতার খেলা?
৩. বিদেশে গিয়ে যখন তারা একই পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়, তখন কি তারা এমন বয়কট করে? নাকি এটা শুধুই ক্ষমতা দেখানোর কৌশল?
এটা তো পাওয়ার ডাইনামিক্স এর ব্যপার। সংখ্যাগুরুদের কথা/ ইচ্ছার/মতের দাম নাই, আর সব সিদ্ধান্ত হচ্ছে সংখ্যালঘুদের কথায়। আসলে সংখ্যালঘু কারা?
এটা আসলে কোনো ধর্মীয় সংখ্যালঘুর অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয় নয়, বরং ক্ষমতা দখল করার কৌশল। অতীতের জমিদারি মনোভাবের আধুনিক রূপ এটি।

সংখ্যালঘু বলে অতিরিক্ত সুবিধা নেওয়া চলবে না।
ভিক্টিম কার্ড নয়, চাই ইনসাফের বিজয়।
আওয়াজ তুলি জাস্টিসের পক্ষে।

The Fear They Can't Silence: Mahmudur Rahman Returns – One Man army. Nightmare of The Delhi Star, Prothom Kalo, and Shah...
27/09/2024

The Fear They Can't Silence: Mahmudur Rahman Returns – One Man army.
Nightmare of The Delhi Star, Prothom Kalo, and Shahbagism.
দেশে ফিরেছেন সাহসী সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান। প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর নির্বাসিত জীবনের পর আজ শুক্রবার সকালে তিনি দেশে পা রাখেন। কাতার এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে তুরস্ক থেকে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর সহস্রাধিক ছাত্র-জনতা তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানায়।
বিমানবন্দরের বাইরে উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে মাহমুদুর রহমান বলেন, "যে দেশের তরুণ একসময় চে গুয়েভারাকে বিপ্লবের প্রতীক হিসেবে দেখত, সেই তরুণ আজ আবু সাঈদকে তাদের আদর্শ মানে।"
কে এই মাহমুদুর রহমান?

মাহমুদুর রহমান, কুমিল্লায় জন্ম নেওয়া এক অসাধারণ এবং ক্যারিশমাটিক ব্যক্তিত্ব। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন স্বপ্নবাজ এবং প্রভাবশালী। শিক্ষাজীবনে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে গ্র্যাজুয়েশন করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন । তিনি জাপানে গ্যাস কোম্পানিতে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে তার পেশাগত জীবন শুরু করেন এবং পরে বাংলাদেশের সিরামিক খাতে বিপ্লব আনেন, প্রথম সিরামিক কোম্পানি "আর্টিজান সিরামিকস লিমিটেড" প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে।
২০০২ সালে খালেদা জিয়ার সরকারের সময় তিনি "বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ" (National Investment Board) এর চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করেন। তার দায়িত্ব গ্রহণের সময় ফরেন ইনভেস্টমেন্ট ৫২ মিলিয়ন ডলার থেকে ১২১ মিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়। বিদ্যুৎ খাতেও তিনি অসামান্য ভূমিকা পালন করেন, যেখানে ৫০% বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা করেন।
মাহমুদুর রহমান কেবল সফল এক ব্যবসায়ীই ছিলেন না, বরং একজন সাহসী সম্পাদকও ছিলেন। ২০০৮ সালে তিনি "আমার দেশ" পত্রিকা চালু করেন, যা সেই সময়ের প্রচারমাধ্যমের বিপরীতে গিয়ে সত্যকে তুলে ধরত। ২০০৯ সালে তার বিরুদ্ধে টেলিকমিউনিকেশন মন্ত্রণালয়ে ইন্ডিয়ান লোক নিয়োগ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের কারণে সমস্যার সম্মুখীন হন।
২০১৩ সালে শাহবাগ আন্দোলনে ব্লগারদের বিরোধিতা করার জন্য তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়। তিনি ব্লগারদের ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ড উন্মোচন করেন, যা বাংলাদেশের ইসলামপ্রিয় জনগণের কাছে তাকে নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। এরই ফলশ্রুতিতে "হেফাজতে ইসলাম" শাপলা চত্বরে সমাবেশ করে এবং সেখানে সংঘটিত হয় শাপলা চত্বরের ম্যাসাকার।
সত্য কথা বলার অপরাধে তার বিরুদ্ধে সাইবার ক্রাইমের অভিযোগ এনে তাকে গ্রেফতার করা হয় এবং "আমার দেশ" পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই অমানবিক ঘটনার পরেও তিনি নত হননি। "South Asian Policy Initiative" (SAPI) নামে একটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক তৈরি করেন, যা মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে। এছাড়াও তিনি "The Political History of Muslim Bengal: An Unfinished Battle of Faith" নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ বই লেখেন, যা মুসলিম ইতিহাস এবং আদর্শকে নিয়ে আলোচনা করে।
এতদিন মাহমুদুর রহমান নির্বাসনে তুরস্কে বসবাস করছেন। তার জীবন ছিল অত্যন্ত গতিশীল এবং সংগ্রামী। এই বীরের মধ্যে জাতি তার জন্য গর্ববোধ করে এবং আশা করে, তিনি ভবিষ্যতেও সত্যের পথে অটল থেকে দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।
মাহমুদুর রহমান আমাদের জন্য এক জীবন্ত কিংবদন্তি, যার প্রতি জাতির দায়বদ্ধতা আছে তার সংগ্রামকে সম্মান জানানোর মাধ্যমে।

ভারতের পুরোহিত ও  নেতার হটকারি কাজের পরিপ্রেক্ষিতে।  তিনটা প্রশ্নের উত্তর খোজা জরুরি,১, ভারতে ডাক্তার মৌমিতাকে ধর্ষণ সহ ...
26/09/2024

ভারতের পুরোহিত ও নেতার হটকারি কাজের পরিপ্রেক্ষিতে।
তিনটা প্রশ্নের উত্তর খোজা জরুরি,
১, ভারতে ডাক্তার মৌমিতাকে ধর্ষণ সহ এখন মুসলিমদের প্রানের স্পন্দন হজরত মুহাম্মদ (সা) কে নিয়ে কটূক্তি করাটা ভারতের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবেশে কতটা প্রভাব ফেলবে? ভারতের পতন হওয়ার ক্ষেত্রে কি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যক্টর হিসেবে কাজ করবে?
আবার ভারতে যে মুসলিমরা নিজের কথা শক্তভাবে বলতে পারছে এটার সাথে বাংলাদেশের মানুষের সরকার পতনের আন্দোলনের প্রভাব আছে কিনা?
২, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে রাসুল (সা) এর বিরুদ্ধে কটূক্তি করার জন্য নিন্দা জানানো উচিত না?
৩, এখনো সময় হয়নি ভারতের সাথে চোখে চোখ রেখে কথা বলার? নাকি আমরা এখনো ভারত ‘গোলামী’ থেকে বের হতে পারি নাই?
আপনার মতামত দিয়ে যাবেন।

24/09/2024

is it tolerable???
ফিদাকা আবি ওয়া উম্মি ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ)!

ফল ভোগ চেতনাধারীরাই কেন করে? এরা গাছ লাগায় না, গাছের পরিচর্যাও  করে না, কিন্তু ফল খাওয়ার সময় সবার আগে। এদেরকে মাঠে, আন্দ...
22/09/2024

ফল ভোগ চেতনাধারীরাই কেন করে?
এরা গাছ লাগায় না, গাছের পরিচর্যাও করে না, কিন্তু ফল খাওয়ার সময় সবার আগে।
এদেরকে মাঠে, আন্দোলনে, বা শহীদ হতে দেখা না গেলেও, আন্দোলনের পর ঠিকই নিজে খুটি গেড়ে বসে।
কিন্তু যারা সত্যিকারের আন্দোলনকারী বা শহীদ তাদের আদর্শ, ও প্রতিনিধিদের জায়গা দেয় না।
এসব বাম, শাহাবাগি, সুশীল, তথাকথিত বুদ্ধিজীবী( আদতে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি) এর ক্ষমতার লোভকে সাধারন মানুষের সামনে আনতে হবে।
তাদেরকে প্রশ্ন করতে হবে।
এই উত্তর তাদের দিতেই হবে।

*** কেন আলেমদের পাঠ্যপুস্তক সমন্বয় কমিটিতে রাখা হলো না?জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ও ম...
21/09/2024

*** কেন আলেমদের পাঠ্যপুস্তক সমন্বয় কমিটিতে রাখা হলো না?

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত ও মুদ্রিত সকল পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন করার লক্ষ্যে সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।
পাঠ্যপুস্তক সমন্বয় কমিটির কাজের মধ্যে প্রধান কাজ হল,, ‘রাষ্ট্রীয় দর্শন, ইতিহাস ও ঐতিহ্য, সামাজিক মূল্যবোধ, ‘’ধর্মীয় মতাদর্শ ও নৈতিক মূল্যবোধ’’ যথাযথ আছে কিনা তা যাচাই করা’’।
ও পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তু এবং প্রদত্ত ছবি, চার্ট, ডায়াগ্রাম, তথ্য ইত্যাদি ‘’সামাজিক’’, রাজনৈতিক ও ‘’ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে স্পর্শকাতর’’ বলে প্রতীয়মান হলে সেগুলো চিহ্নিত করে তার বিপরীতে মতামত প্রদান করা।‘’ [১]
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সমন্বয় কমিটিতে আলেমদের সম্পৃক্ত না করাটা একদিকে যেমন অযৌক্তিক, তেমনই আমাদের ধর্মীয় ও মূল্যবোধের প্রতি একধরনের উপেক্ষা। তিন কোটি তিরিশ লাখের বেশি ছাত্রের মধ্যে নব্বই ভাগ মুসলিম, তাদের ধর্মীয় ও নৈতিক মানসিকতা গঠন করার জন্য ইসলামিক স্কলারদের অন্তর্ভুক্তি আবশ্যক ছিল।
কারন আলেমরাই ভালো জানেন কোন বিষয়গুলো মুসলিম ছাত্রদের জন্য স্পর্শকাতর হতে পারে, কোনটা তাদের নৈতিকতা ও আদর্শে আঘাত করতে পারে।
কিন্তু, কমিটিতে ইসলামি স্কলারদের বদলে পদার্থবিজ্ঞান, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য এবং তথাকথিত সুশীল সমাজের লোকদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কীভাবে এসব বামরা ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ বুঝবে ? এরা তো সমাজের সাধারন মানুষের প্রতিনিধিত্বও করে না, তারা কীভাবে আমাদের সন্তানদের শিক্ষা পদ্ধতির মান নির্ধারণ করবে? একটি ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধবর্জিত শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের সন্তানদের আদর্শ থেকে বিচ্যুত করবে, যা দেশের ভবিষ্যতের জন্য চরম ক্ষতিকর।
আমাদের সন্তানদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে এভাবে ছিনিমিনি খেলা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। সবাই নিজ নিজ জায়গা থেকে আওয়াজ তুলুন।
কেন সামিনা লুৎফাকে (Samina Luthfa) রাখা হলো?
পাঠ্যপুস্তক সমন্বয় কমিটিতে সামিনা লুৎফার অন্তর্ভুক্তি শিক্ষার নামে এক ধরনের তামাশা। প্রকাশ্যে এলজিবিটি/কিউ/এ+ সমর্থক এবং ট্রান্সজেন্ডার অধিকারকর্মী হওয়ার পরও তিনি কীভাবে এই কমিটির অংশ হলেন? এমন একজন ব্যক্তি, যার বিশ্বাস ও আদর্শ আমাদের সমাজের মূলধারার পরিপন্থী, তাকে শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানসিক গঠন প্রক্রিয়ায় নিয়োজিত করা মানেই দেশের ভবিষ্যৎকে বিপথে ঠেলে দেওয়া। আলেমদের বাদ দিয়ে সামিনা লুৎফার মতো ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্তি আমাদের সন্তানদের কোমল মনকে বিকৃত মতাদর্শে প্রভাবিত করারই পাঁয়তারা।
এরকম বৈষম্য কি নতুন বাংলাদেশে কাম্য?
সত্যি বলতে কি, এটা যেন আমাদের আত্মমর্যাদার বিরুদ্ধে এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্র। আমাদের সন্তানদের হাতে কী শিক্ষা তুলে দেওয়া হচ্ছে? এই বৈষম্যমূলক ও স্বৈরাচারী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এখনই আমাদের সোচ্চার হতে হবে।
আজ যদি চুপ থাকি, কাল আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে পড়বে। তাই আসুন, সোচ্চার হই।
[১] https://shorturl.at/HEtk5 ( তত্থসুত্র দা ডেইলি ক্যম্পাস)

𝗠𝘂𝘀𝗹𝗶𝗺 𝗼𝗿 𝗛𝘂𝗺𝗮𝗻?মুসলমান না মানুষ? যখন ওমর ফারুকের মতো নিরীহ মুসলিমকে হত্যা করা হয়, তখন কোথায় থাকেন এই তথাকথিত মানবতার দা...
20/09/2024

𝗠𝘂𝘀𝗹𝗶𝗺 𝗼𝗿 𝗛𝘂𝗺𝗮𝗻?
মুসলমান না মানুষ? যখন ওমর ফারুকের মতো নিরীহ মুসলিমকে হত্যা করা হয়, তখন কোথায় থাকেন এই তথাকথিত মানবতার দাবিদাররা? সত্যটা যত তাড়াতাড়ি বুঝবেন, ততই ভালো। সেকুলার বিশ্বে একজন মুসলিমের রক্তের কোনো মূল্য নেই। আপনি যতই নিজের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করুন না কেন, আপনার রক্তের চেয়ে পানির দামও বেশি।
আজ আমরা দেখি, যারা নিজেদের সংখ্যালঘু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বলে দাবি করে, তাদের কাছে তাদের কাছে, স্নাইপার, রিভলভার, এসাল্ট রাইফেল আছে। তারা সেগুলো নিয়ে প্রকাশ্যে হাঁটে। তারা দেশকে বিভক্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত—তা সত্ত্বেও তাদের সবকিছু মাফ। কারণ তারা সংখ্যালঘু। অথচ, সেই একই সংখ্যালঘু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী যদি মুসলিম হয় , তখন কোথায় থাকে আপনার চেতনা?
কেন একজন হাসিখুশি, তাবলীগ করা নিরীহ মুসলিম হত্যার সময় আপনাদের হৃদয় ব্যথিত হয় না? কিন্তু ঠিকই স্নাইপার রাখা, অস্ত্র হাতে নিয়ে ওপেনলি চলা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের হত্যায় মন কাঁদে। আপনি যদি মুসলিমদের ঘৃণা করেন, তবে সেটা সরাসরি বলুন। কিন্তু নিরপেক্ষতার মুখোশ পরে, পেছন থেকে ছুরি মারবেন না। আর কত দিন এই দ্বিচারিতা?
আর মুসলিম ভাইদের বলছি—এই সেকুলার সাজা, নিজের আদর্শের সাথে কম্প্রোমাইজ করার পরও আপনি কি তাদের খুশি করতে পারছেন? না, পারেন নাই। কারণ তারা আপনাকে কখনোই তাদের ভেতর অন্তর্ভুক্ত করবে না। মুসলিমদের তারা মানুষই ভাবে না—এটাই চূড়ান্ত সত্য।
আর যেসব মুসলিমদের ওরা সাপোর্ট করে সেসব মুসলিমরা হয় ইসলাম বিদ্বেষী, নাহয় স্পাইনলেস। আপনি এমন একজনকেও পাবেন না, যারা প্রেক্টীসিং, দ্বাই, ইসলামী আদর্শ ধারণ করা মুসলিমদের সাপোর্ট করে। নট এ সিঙ্গেল ওয়ান।
সেকুলার,সুশীল, শাহাবাগি, বাম, বুদ্ধিজীবিদের চিন্তাধারা এখনো না বুঝতে পারলে, মুসলিমদের ভবিষ্যৎ কপালে মরন আছে।
সুতরাং, সময় এসেছে চোখ খুলে তাকানোর। মুসলিম হিসেবে নিজের মর্যাদা রক্ষা করার। চুপ থাকার আর সুযোগ নেই!

15/09/2024

২৪-এর আন্দোলনের মূল স্পিরিট ছিল: তুমি যেই হও না কেন, যদি তুমি অন্যায়ের পক্ষে কথা বলো বা জুলুম করো, তবে তোমার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হবে—নির্ভীকভাবে, বিনা ভয়ে। পদমর্যাদা, ক্ষমতা, বা প্রভাব কোনো প্রতিবন্ধক নয়। আমাদের কাছে যা সত্য, আমরা তা বুক ফুলিয়ে বলব। সেই সাহসিকতার কারণে অনেকেই নিজেদের জীবন বিপন্ন করে দাঁড়িয়েছিলেন, যেমন আবু সাইদ ভাইসহ অনেকে।

কিন্তু আজ সেই স্পিরিট হারিয়ে গেছে। আমরা এখন ক্ষমতার পূজা করছি, একদল ডিগ্রিধারী লোকদের স্যার স্যার করছি, তাদের অন্যায়ের প্রতিবাদ করার বদলে। আমরা মানুষকে তাদের সততা দিয়ে বিচার করছি না, বরং তাদের পদমর্যাদা দিয়ে। সেই প্রতিবাদী ভাষা, সেই সাহসিকতার স্লোগান হারিয়ে গেছে, যা এক সময় আমাদের জাতিকে জাগিয়ে তুলেছিল।

সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে কিছু বলছি না, তবে তাদের মানসিকভাবে প্রভাবিত করা হচ্ছে। তাদের শেখানো হচ্ছে, "তোমরা এখনও বাচ্চা, তোমরা কিচ্ছু জানো না। মিথ্যা বললেও সমস্যা নেই, একটু অন্যায় করলেও কোনো ক্ষতি নেই। আমাদের ডিগ্রি আছে, আমাদের কথা শোনো।" কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে প্রতিবাদের স্পিরিট হারিয়ে যাবে।
এভাবে, প্রতিবাদের ভাষা পরিবর্তন করা, বা সেই সাহসিকতার স্লোগানগুলি বাদ দেওয়া, প্রতিবাদকেই ক্ষুদ্র করে ফেলছে।

স্লোগান:
"যেখানে অন্যায়, সেখানেই প্রতিবাদ। ক্ষমতার পূজা নয়, সত্যের পক্ষে দাঁড়াও!"

21/08/2024

ভারতের ত্রিপুরায় অবস্থিত ডুম্বুর হাইড্রইলেক্ট্রিক পাওয়ার প্রজেক্টের গেট সম্প্রতি মধ্যরাতে খুলে দেওয়া হয়েছে, যা শেষবার ১৯৯৩ সালে খোলা হয়েছিল। ত্রিপুরায় ব্যাপক বৃষ্টিপাতের কারণে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। কিন্তু এতে বাংলাদেশের ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালীসহ কয়েকটি জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

এই গেটটি দিনের বেলা বা পূর্ব ঘোষণা দিয়ে খোলা যেতে পারতো, কিন্তু মাঝরাতে হঠাৎ গেট খুলে দেওয়ার ফলে বাংলাদেশের মানুষের দুর্ভোগ বেড়ে গেছে। এতে পানি দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় এলাকার নিচু স্থানে বসবাসকারী মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। এই ধরনের সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ভারত-বিরোধী মনোভাবের জন্ম নেওয়া অস্বাভাবিক নয়।

ভারতকে বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করা হলেও, ভারত সবসময় নিজের লাভ দেখে কাজ করে কিন্তু বাংলাদেশের কোন ক্রাইসিসে ভারতকে খুজে পাওয়া যায় না। জনগণের নিরাপত্তা ও স্বার্থ রক্ষার বিষয়গুলো আরও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত। ভারতের এই ধরনের উচ্ছৃঙ্খল আচরন কতদিন সহ্য করে যাবে বাংলাদেশ?
ভারতকে হুশিয়ারি দেওয়ার সময় কি হয়নি?
THREAD !!!





#

04/08/2024

বাঁশের লাঠি তৈরী করো
বাংলাদেশ স্বাধীন করো✊

17/07/2024

পই পই করে মনে রাখবা মিডিয়া,প্রশাসন, সুশীল, চেতনাধাররী , নারীবাদী সহ মানবতার হাজারো ফেরিওয়ালাদের যারা তোমাদের পক্ষের না।

#কোটা_সংস্কার_চাই
#কোটা_আন্দোলন_২০২৪

আজকে যারা  ঢাবিতে নিজেদের ‘’রাজাকার’’ বলে স্লোগান দিচ্ছে এরা আপনার বই পরে বড় হয়েছে স্যার।এরা  টিফিনের টাকায় বই কিনে, রাত...
17/07/2024

আজকে যারা ঢাবিতে নিজেদের ‘’রাজাকার’’ বলে স্লোগান দিচ্ছে এরা আপনার বই পরে বড় হয়েছে স্যার।এরা টিফিনের টাকায় বই কিনে, রাত জেগে আপনার বই পরত। আপনার লেখা চরিত্রগুলোকে এরা নায়ক হিসেবে দেখেই নিজেদের শৈশব ও কৈশোর পার করেছে।কিন্তু আপনার সুন্দর হাসির আড়ালে যে আপনি একজন চাটুকার, পা চাটা ‘’দলের লোক’’ তা জানত না তারা। আপনাকে বিশ্বাস করেছিল স্যার।কিন্তু আপনিই তাদের সেই বিশ্বাস ভেঙ্গেছেন।
আপনি-ই তাদেরকে শিখাইসেন চেতনা আর রাজাকারের পার্থক্য কিন্তু জুলুমের বিরুদ্ধে কথা বলা শিখান নাই। আপনি-ই তো ২০১৩ তে এদের নিয়েই রাজাকারের স্লোগান দিসিলেন, ভুলে গেলেন?এরা তো আপনার কাছ থেকেই শিখসে। অন্য দেশের শিক্ষকরা ভার্সিটিতে ছাত্র-রাজনীতির বিরোধিতা করে। আপনিও চাইলে সেটা করতে পারতেন কিন্তু তা না করে আপনি চেতনা দিয়ে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের নেতা খেতাদের পা চাটা গোলাম বানায় রাখলেন। নিজের ভার্সিটির হলে সিট পাইতে হইলেও পা চাটা লাগত। হাও লেইম!তখন কি আপনার লজ্জা হইসিল ষ্যাড়? তখন তো কখনো এসবের বিরুদ্ধে কথা বলেন নাই।
আসলে আপনাদের জন্যই এতদিন এত্তগুলা মেধাবী ছাত্রদের পা চাটা গোলামী করতে হইসে।যেই ছাত্ররা আপনাকে মাথায় তুলে রাখসিল তাদের-ই ন্যায্য অধিকারের বিরুদ্ধে আপনি চলে গেলেন? এখন ছাত্ররা ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষে কথা বলতেসে। ভার্সিটি থেকে রাজনীতি বের করতে চাইতেসে। আপনি আসলে আবার চেতনা দিয়ে রাজনীতি ঢুকায় তাদেরকে পরাজিত করে দিবেন ষ্যাড়।তাদের আর গোলামী করায়েন না, স্বাধীনভাবে থাকতে দেন। আপনি আর ঢাবি ক্যাম্পাসে আইসেন না ষ্যাড়। এই ক্যাম্পাসে আসতে আপনার আসলেই লজ্জা পাওয়া উচিত।

15/07/2024

'তুমি কে আমি কে?
- রাজা'কার রাজা'কার'


#কোটা_সংস্কার_চাই
#কোটা_আন্দোলন_২০২৪

ইসলাম যে পূর্ণ জীবনবিধান এটা বুঝতে গেলে একটু গভীর চিন্তাই যথেষ্ট। উদাহরণ স্বরুপ যখন কোনো প্রতিষ্ঠানে মানুষ পড়াশোনা করে ব...
21/06/2024

ইসলাম যে পূর্ণ জীবনবিধান এটা বুঝতে গেলে একটু গভীর চিন্তাই যথেষ্ট।
উদাহরণ স্বরুপ যখন কোনো প্রতিষ্ঠানে মানুষ পড়াশোনা করে বা কাজ করে অনেকদিন ওই প্রতিষ্ঠানের সাথে যদি যুক্ত থাকে তাহলে কিন্তু সেই জায়গা ছেড়ে যেতে খুব কষ্ট হয়। একটা মেন্টাল এটাচমেন্ট তৈরী হয় ওই জায়গার সাথে।

মেন্টাল এটাচমেন্ট তৈরি হওয়ার কারন হচ্ছে ওই জায়গায় আমি অনেক টাইম স্পেন্ড করসি, ওই জায়গার হয়ে কাজ করসি বা ওই জায়গায় আমি অনেক ইফোরট দিসি, রাইট?

কিন্তু যদি এমন হইত যে, আমি একটা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত আছি, সে প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতেসি বা তার হয়ে কাজ করতেসি কিন্তু অবসর সময়ে আমি আল্লাহর ইবাদাত বেশি করতেসি, নামাযের সময় টাইমলি নামায পড়তেসি; আই মিন আমার চিন্তার বিষয় যদি আখিরাতমুখী হয়, তাহলে সেই জায়গা যদি ছেড়ে যেতে হয় কখনো তাহলে আমার এত খারাপ লাগবে না যতটা আগে লাগত কারণ আমার মেন্টাল এটাচমেন্ট তো আল্লাহর সাথে বেশি হইসে।

সো, পরে আমি যে জায়গায়ই যাই না কেন আমি আল্লাহর ইবাদাত এর সুযোগ পাইলেই আমার মন খারাপ হবে না কারণ মেন্টাল এটাচমেন্ট তো আল্লাহর সাথে হইসে বেশি আমার অন্য কিছুর চেয়ে।

এইজন্য সাহাবিদের কাছে কোনো কিছু আল্লহর জন্য ছাড়া সহজ ছিল কারণ তাদের দুনিয়ার কোনো কিছুর সাথে এটাচমেন্ট ছিল না তেমন যতটা আল্লাহর সাথে ছিল।

এইজন্য কোনো পছন্দের কিছু তারা না পাইলে বা কোনো কিছুর সাথে তাদের ভালো মেন্টাল এটাচমেন্ট আছে এমন কোনো কিছু হারায় ফেললেও তাদের এত খারাপ লাগত না কারণ বেশি মেন্টাল এটাচমেন্ট তো আল্লাহর সাথে ছিল। এইজন্য তাদের মনে প্রশান্তই বেশি থাকত। কারণ যাই করত তারা আল্লাহর জন্য করত। আর এই আল্লাহর জন্য কিছু করাটাই তাদের মেন্টাল স্যাটিসফ্যাকশনের কারণ ছিল। যেটা এখন আমাদের নাই।

কারণ এখন আমরা বেশিরভাগই জিনিস করি দুনিয়ার মানুষের জন্য বা নিজেদের জন্য বা দুনিয়ার কোনো কিছুর লোভে বাট আল্লাহর জন্য করি না। পরে ওই জিনিসটা না পাইলে তখন মেন্টালি অনেক ডিস্টার্বড হয়ে যাই আমরা। যেহেতু দুনিয়ার কোনো কিছুই চিরস্থায়ী না তাই হঠাৎ আমাদের কষ্টে করা কোনো জিনিস হারায় গেলে তখন আর মেন্টাল স্যাটিসফ্যাকশন থাকে না, ডিপ্রেসড হয়ে যাই।

এইজন্য ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় যাই করি সবকিছু আল্লাহর জন্য করতে তাহলে এই ডিপ্রেশনের ব্যাপার কখনো ই হবে না আমাদের সাথে কারণ আমাদের মেন্টাল এটাচমেন্ট বেশি তো আল্লাহর সাথে থাকবে।

যেহেতু আমাদের স্রষ্টা আল্লাহ সো তিনি তো জানেন আমাদের ব্রেইন আর মাইন্ড কিভাবে ফাংশন করে, সো তিনি বলেছেন সবসময়ই তার জিকিরে যেন রত থাকি আমরা তাহলে আমাদের অন্তর প্রশান্ত থাকবে। এখন এই যিকিরের সাথে অন্তরের প্রশান্তের সম্পর্ক কি? ওই যে মেন্টাল এটাচমেন্ট বাড়ানো। আমি একজনের কথা যত বলব, যত বেশি টাইম দিব তার সাথে আমার মেন্টাল এটাচমেন্ট বাড়বে।
আর আল্লাহর সাথে মেন্টাল এটাচমেন্ট বাড়লে আমার অন্তর আল্লাহ প্রশান্ত রাখবেন। কোনো কিছু হারানোর ভয় থাকবে না কারন যা করব সবই তো করব তার সন্তুষ্টির জন্য, শুধু তারই জন্য।

।। ১৪ই জিলহজ, ১৪৪৫ হিজরি ।।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Puzzle paradigm posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Digital creator in Dhaka

Show All