Independent Bangla

Independent Bangla বাঙালির বৌদ্ধিক মুক্তির মুখপত্র Bangladeshi newspaper
(23)

07/05/2024

একটা বন্যায় কী ক্ষতি হয়? ক্ষেতের ফসল, ঘরের আসবাব, উঠোনের লাউগাছ, বাগানের ফুল__ শুধু এগুলোর ক্ষতিই কী একটা দুর্যোগের চূড়ান্ত অর্থনৈতিক ক্ষতি?

একটা পরিসংখ্যান দেই। ২০১৭ সালের বন্যায় সিরাজগঞ্জ জেলার কচিয়ার বিল অঞ্চলে বন্যার ফলে সম্পদ নষ্ট হওয়া বাবদ (যেমন, যেসব ক্ষেতের ফসল, ঘরের আসবাব, উঠোনের লাউগাছ, বাগানের ফুল ইত্যাদি ডিরেক্ট ড্যামাজ) যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিলো, তা ঐ এলাকার জনগণের বার্ষিক আয়ের মাত্র ২.৪৪%। অথচ, ঐবছর, উক্ত এলাকার মানুষের আয় কমে গিয়েছিলো আগের বছরের আয়ের ২১.৪৯%।

কী কারণে এমনটা হলো? মাত্র ২.৪৪% ড্যামেজ কী করে ২১.৪৯% আয় কমিয়ে দিলো? ড্যামেজের বাইরে এই বাড়তি আয় ঘাটতি (২১.৪৯%-২.৪৪%=১৯.০৫%), এটা কেন ঘটলো?

একটা বন্যা কীভাবে ঐ এলাকার মানুষের আয়ে এতো বড় প্রভাব ফেলতে পারলো? এই প্রশ্নটির উত্তর খুঁজতে গিয়ে কত রাত যে পার হলো নির্ঘুম! কত চিন্তা, কত বিতর্ক আর কত মানুষের সাথে কত কথা। অবশেষে পেলাম উত্তর।

২০১৭ সালের বন্যাটি ছিলো কিছুটা দীর্ঘমেয়াদি। বন্যায় দফায় দফায় পানি ওঠানামার কারণে বহু চাষী রোপা আমন ধান রোপনই করতে পারেন নাই। অল্পকজন সাহস করে লাগিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। স্বাভাবিক সময় যেসব জমিতে সড়িষা চাষ করা যায়, সেসব জমির অনেকগুলোতে সড়িষাও চাষ করা যায় নি। বন্যার পানি বিল থেকে চলে যেতে দেড়ি হওয়ায় জমিগুলোতে সড়িষা চাষের জো আসতে দেড়ি হয়েছে। ফলে, নাবি মৌসুম করে সড়িষা বোপন করেছিলেন অনেকে। নাবিতে ফলন কম। জানা কথা। তার সঙ্গে যোগ হয়েছিল শৈত্যপ্রবাহ। ফলে, সড়িষা আবাদের খরচ তুলতেই হিমশিম খেতে হয়েছে অনেক চাষীকে।

পাঠক, লক্ষ্য করুন। বন্যা চলে যাবার অনেক পরেও চাষীদেরকে মাশুল দিতে হচ্ছে বন্যার। আমরা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রস্তুতকৃত ‘ক্ষতি হিসাব ফর্ম’ দেখেছি। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রণীত ‘দুর্যোগের ক্ষতি হিসাব’ ফর্ম দেখেছি। সব ফর্মেই প্রায় একই ফর্মূলা_ কয়টা ঘর ডুবেছে. কয় বিঘা ফসলি জমি ডুবেছে, কয়টা গরু মরেছে, ছাগল মরেছে, এইসব। এইসবের কোনো ফর্ম দিয়েই যে কচিয়ার বিল এলাকার চাষীদের বন্যায় সৃষ্ট ক্ষতি হিসাব করা যাবে না, সে আমি অন্তর দিয়েই অনুভব করেছিলাম। এ নিয়ে আমার শিক্ষক মো. জুয়েল মিয়া স্যার (লেকচারার, আইডিএমভিএস, ঢাবি), ড. এ কে এম নজরুল ইসলাম স্যার (অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর, ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিকস, ঢাবি), শাহ কামাল স্যার (সিনিয়র সচিব দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় ও অ্যাডজাঙ্ক ফাকাল্টি, আইডিএমভিএস, ঢাবি) প্রমুখের সাথে কত কথা বলেছি, কত প্রশ্ন করেছি সহসাই মেলে নি উত্তর। দুর্যোগকে বোঝার চেষ্টা করেছি অর্থনীতির ভাষায়। মাস্টার্সে থিসিস করেছি, যে টপিকটি নিয়ে, তাও এই প্রশ্নটিকে ঘিরেই। এ উপলক্ষেও ক-ডজন অর্থনীতির বই, আর্টিকেল, জার্নাল।

এরমধ্যে, হঠাতই আমায় পেয়ে বসল নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. অমত্য সেনের লেখা ‘পোভার্টি এন্ড ফ্যামিন’ বইটি। লক্ষ্য করলাম, জনাব সেন ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের (৪৩’র মন্বন্তর) অর্থনৈতিক বিশ্লেষণী করতেও আমার জিগ্যাসিত প্রশ্নগুলো নিয়ে এসেছেন।

১৯৪৩ এর ফ্যামিনের আগে মাঝারি আকারের একটা খরা হয়েছিল। এ ক্ষরায় কৃষকের ফসলহানি হয়েছিল, বটে। কিন্তু দুর্যোগের ডিরেক্ট ড্যামেজ বলতে যা বোঝায় তার প্রায় কিছুই হয় নাই। তবু, বাংলার অর্থনীতিতে এমন একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিলো যে এদেশের প্রায় ৩৩% লোককে না খেয়ে মরতে হলো।

এটা হলো কেন? এর ব্যাখ্যায় তিনি ফুড এন্টাইটেলমেন্ট থিউরি বের করলেন। তিনি বললেন, কোনো ব্যক্তি কর্তৃক কোনো জিনিসের এন্টাইটেলমেন্ট থাকা মানে ঐ জিনিসটার উপর ঐ ব্যক্তির দুই ধরণের প্রবেশ্যতা (access) থাকতে হয়ঃ বস্তুগত প্রবেশ্যতা (Physical access) ও অর্থনৈতিক/আইনি প্রবেশ্যতা (Legal/ Economic access)। কোনো বস্তু/ সম্পদের উপর আপনার বস্তুগত প্রবেশ্যতা থাকা মানে, বস্তুটি অ্যাভেইলেবল থাকা, এবং সেটা আপনি ব্যবহার করতে গেলে কোনো বস্তুগত (Physical) বাঁধা না থাকা।

আর কোনো বস্তুর উপর আপনার আইনি/অর্থনৈতিক প্রবেশ্যতা থাকার মানে হলো, আইনীভাবে উক্ত বস্তুর উপর আপনার মালিকানা থাকা।

এবার বলছি, ৪৩’র মন্বন্তর ব্যাখ্যায় জনাব সেন কীভাবে এই প্রবেশ্যতা তত্ত্ব (Entitlement theory) ব্যবহার করেছেন।
১৯৪৩ সালের ক্ষরায় বাংলার কিছু কিছু এলাকায় (বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ, মালদা, রাজশাহী, দিনাজপুর, বগুড়া, বীরভূম, নদীয়া, যশোর, ফরিদপুর, বরিশাল, খুলনা, চব্বিশ পরগণা প্রভৃতি জেলায়) ফসলহানি হয়েছিল। কিন্তু, সামগ্রিকভাবে সমগ্র বাংলার লোকেদের খাবার মতো চাল বাংলায় তখন ছিলোই। কারণ, সিলেট-ময়মনসিংহ-কুমিল্লা অঞ্চলে ক্ষরা ততোটা প্রকট ছিলো না। কিন্তু, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান যাতে বাংলা আক্রমণ করতে না পারে, এই জন্য পূর্ব বাংলার অধিকাংশ নৌকা ধ্বংস করে দেওয়া হয়। আবার, এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় ধান/ চাল পরিবহনেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এমনকি, তৎকালীন সময় ফরিদপুর, বরিশাল, খুলনা, ২৪ পরগণা, যশোর, নদীয়া প্রভৃতি জেলার কৃষকরা সিলেট-ময়মনসিংহের ভাটি অঞ্চলে ধান কাটতে যেতো। ধান কেটে পারিশ্রমিক হিসেবে ধানই তারা নিয়ে আসতো নৌকায় করে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ২০১২)। মন্বন্তরের সময়, সেই ধানও আনতে বাঁধা দেওয়া হয়।

এইভাবে, সমগ্র বাংলায় দুর্ভিক্ষ মোকাবেলার মতো পর্যাপ্ত চাল বাংলার ভেতরে থাকলেও পরিবহনে প্রতিবন্ধকার কারণে মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, যশোর, ফরিদপুরের মানুষের মানুষের কাছে চালের বস্তুগত প্রবেশ্যতা কমে গিয়েছিলো।
জনাব সেন (১৯৮১) ব্যাখ্যা করেছেন, ১৯৪৩’র দুর্ভিক্ষের প্রধান কারণ “আইনি/অর্থনৈতিক প্রবেশতার অভাব”। কারণ, দুর্ভিক্ষ কবলিত এলাকাতেও অনেক চাল মজুদ করাই ছিলো যা দরিদ্র মানুষেরা কিনতে পারে নাই। কারণ, দ্রবমূল্য। অর্থাৎ, যেসব বাজারে চালের মজুদ ও বস্তুগত প্রবেশ্যতা থাকা সত্ত্বেও অনেক মানুষ না খেয়ে মরেছে, শুধুমাত্র “অর্থনৈতিক প্রবেশ্যতার অভাবে”।

বস্তুগত প্রবেশ্যতার আরেকটি ডাইমেনশন উল্লেখ করেছেন, জনাব সেন (১৯৮১)। তাঁর মতে, ১৯৪৩’র দুর্ভিক্ষে মহানগরী কলকাতার চেয়ে দূরের পল্লী এলাকার মানুষ বেশি মরেছে। কারণ, যারা কলকাতার নিকটবর্তী, তারা সহজে কলকাতায় আসতে পেরেছিলো, আর বিভিন্ন দাতাসংস্থার ত্রাণ তারা বেশি পেয়ে জীবন বাঁচাতে পেরেছিল, যা সুদূর পল্লী বাংলার গ্রামের মানুষ পারে নাই। এইভাবে, জনাব সেন (১৯৮১) খাদ্যের ওপর মানুষের বস্তুগত ও আইনী-অর্থনৈতিক প্রবেশ্যতা ব্যাখ্যার মাধ্যমে দুর্ভিক্ষ, ক্ষুধা ও দারিদ্রের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এই ব্যাখ্যার সূত্র ধরেই তিনি কল্যাণ অর্থনীতির আরো কিছু ধারণা দিয়েছেন।
যাহোক, জনাব সেনের দেওয়া এই প্রবেশ্যতা তত্ত্বের ধারণাটি আমাকে ২০১৭ সালের বন্যার অর্থনৈতিক প্রভাব বুঝতে অনেক সহায়তা করেছে।

আমি আমার গবেষণা এলাকায় দেখলাম, বন্যার কারণে কৃষিজমিগুলো কয়েকমাস ধরে অব্যবহৃত থাকে। ২০১৭ সালের বন্যায় এগুলো অব্যবহৃত ছিলো অনেক বেশি সময়। এর ফলে, অনেক তিন ফসলা জমি, এক ফসলা বা দো-ফসলা জমিতে পরিণত হয়েছিলো। প্রায় সবগুলো দো-ফসলা জমিতে ঐ বছর শুধুমাত্র একবারই ফসল ফলেছিলো। লক্ষ্য করলাম, বন্যাকালীন সময় জমিগুলোর মালিকানা কৃষকদের হাতেই ছিলো, কিন্তু জমিগুলো তাঁরা ব্যবহার করতে পারে নাই। অর্থাৎ, অমর্ত্য সেনের ভাষায় এই ক্ষেত্রে, বন্যার সময় কৃষকদের নিকট তাদের জমিতে ”আইনি-অর্থনৈতি প্রবেশ্যত “ থাকলেও (যেহেতু, তখনও তাঁরা ঐসময় জমিগুলোর আইনি মালিক, বর্গাদার, ইজারাদার, বন্ধকদার ছিলো, কাজেই উক্ত জমিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে তাদের আইনি প্রতিবন্ধকতা ছিলো না), তাদের নিজ জমিতেই তাদের “বস্তুগত প্রবেশ্যতা” (Physical access) ছিলো না।

এমতাবস্থায়, বিভিন্ন ধরণের ভূমিতে আমরাও অমর্ত্য সেনের তত্ত্ব থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এক সেট অনুকল্প বের করেছি। অনুকল্পের ভেরিয়েবলগুলো যাচাই করেছি উক্ত এলাকার ১৮১টি পরিবারের ওপর পরিচালিত জরিপের মাধ্যমে প্রাপ্ত ভূমি ব্যবহারগত, কৃষি বিষয়ক ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক আর্থ-সামাজিক তথ্যের মাধ্যমে।

আমরা খুঁজে পেয়েছি, ২০১৬ সালের তুলনায় ২০১৭ সালে কচিয়ার বিল এলাকার মানুষের আয় ২১.৪৯% কমে গেলো, তাঁর প্রধান কারণ, ২০১৭ সালের বন্যায় সৃষ্ট “ভূমিতে অপ্রবেশ্যতা”।

সুতরাং, আমরা অনুধাবন করতেই পারছি, বন্যার অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি কমানোর একটাই উপায়: যেসব কারণে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল, সেইসব কারণের গতিপথ বদলে দেওয়া? কীভাবে সেটি সম্ভব? ভূমি ব্যবহারের ধরণ বদলে ফেললেই বন্যার সময় সৃষ্ট ‘ভূমিতে অপ্রবেশ্যতা’ দূর করা যায়। সেইসাথে, বাস্তুতন্ত্রের গতিপ্রকৃতি বিশ্লেষণ, শ্রমিকদের কার্যাবলি বিশ্লেষণ ও অর্থায়নের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে ভূমি, শ্রম ও মূলধনের ব্যবহারের কাঠামো বদলে ফেললে বন্যার ক্ষয়ক্ষতি যেমন কমানো সম্ভব, তেমনি বন্যাকালীন পানিসম্পদ ও ভূমির সমন্বিত ব্যবহারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ সম্ভব, এই দেশে।

দুর্যোগ অর্থনীতির এই সূত্রটি কেবল বন্যার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য তা নয়, বরং নদীভাঙন, সাইক্লোন, ভূমিকম্প, প্রভৃতি নানা দুর্যোগে নানামাত্রিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে দুর্যোগকে সম্পদে রূপান্তর সম্ভব।

এজন্য প্রতিটি এলাকায় দুর্যোগের ধরণ ও কৃষি-বাস্তুতান্ত্রিক পরিবেশের ওপর ভিত্তি করে একটি সমন্বিত “ভূমি ব্যবহার ও দুর্যোগ রূপান্তর পরিকল্পপনা” তৈরি করা প্রয়োজন। এই পরিকল্পনা কেমন হবে, তার তাত্ত্বিক কাঠামোটি আমরা প্রস্তুত করেছি, আমাদের গবেষণাকালে।

এই কাঠামোটিসহ আমাদের গবেষণায় প্রাপ্ত মৌলিক তথ্যাবলি বিশদ প্রকাশিত হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত International Journal of Disaster Response and Emergency Management (IJDEM) এ। গবেষণাপ্রবন্ধটি পড়তে নিম্নে প্রদত্ত DOI নম্বরটি ব্যবহার করুন:

http://DOI: DOI: 10.4018/IJDREM.2020070101
এছাড়া, এই একই তত্ত্ব ব্যবহার করে কীভাবে করোনাসৃষ্ট অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলা করা যায়, সে নিয়েও কাজ করে যাচ্ছি, আমরা।
তথ্যসূত্র:

•Azad, M., A., K., Mia, M. J., and Islam, A. K. M. N. (2020). Disaster Economic Loss and Income: An Assessment in Entitlement Perspective. International Journal of Disaster Response and Emergency Management, Volume 3 • Issue 2 • Article 1, DOI: DOI: 10.4018/IJDREM.2020070101
• Rahman, S. M. (2012). Unfinished Memoirs. Dhaka: University Press Ltd
• Sen, A. (1981). Poverty and Famines: Essay on Entitlement and Deprivation. Clarendon Press.

07/05/2024

মুক্তাত্মা সমিতি কর্তৃক প্রকাশিত একটি অনলাইন সাময়িকী ‌'ইনডিপেনডেন্ট বাংলা’। এতে নিম্নোক্ত ধরণের লেখা প্রকাশিত হয়:

বিশ্লেষণী প্রবন্ধ: মুক্তাত্মা সমিতির সদস্যবৃন্দ কর্তৃক অধীত ও চর্চিত বিষয়াবলির ওপর সমিতির সদস্য ও শুভাকাঙ্খীগণ কর্তৃক রচিত বিভিন্ন প্রকার শাস্ত্রীয় ও বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধ।

গবেষণা প্রতিবেদন: মুক্তাত্মা সমিতির সদস্যবৃন্দের অংশগ্রহণে রচিত ও জাতীয়/ আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপসহ উক্ত প্রকাশনার প্রচারের লক্ষ্যে রচিত বিভিন্ন প্রকার প্রতিবেদন।

সাহিত্য: বাংলা ভাষায় রচিত কবিতা, ছোটগল্প, সমােলোচনা প্রভৃতি।

সচেতনতা প্রতিবেদন: বিভিন্ন প্রকার সামাজিক সমস্যা, পরিবেশগত বিষয়াবলি, দুর্যোগ মোকাবেলা প্রভৃতি বিষয়ে সচেতনতামূলক প্রতিবেদন ও ফিচার।

জরুরি সহায়তা প্রতিবেদন: মুক্তাত্মা সমিতির সদস্যসহ যেকোন রোগগ্রস্ত ও বিপদগ্রস্ত ব্যক্তিবর্গের সহায়তার লক্ষ্যে ‌রচিত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন।

ব্যবহারকারীর স্বাধীনতা ও অধিকারের জন্য ইনডিপেনডেন্ট বাংলা’র নীতি:ইনডিপেনডেন্ট বাংলা একটি দ্বি-ভাষী সাহিত্য সাময়িকী, যা ম...
07/05/2024

ব্যবহারকারীর স্বাধীনতা ও অধিকারের জন্য ইনডিপেনডেন্ট বাংলা’র নীতি:

ইনডিপেনডেন্ট বাংলা একটি দ্বি-ভাষী সাহিত্য সাময়িকী, যা মত প্রকাশের স্বাধীনতার পাশাপাশি মানুষের গোপনীয়তার অধিকার এবং মর্যাদা ও নিরাপত্তার সাথে বেঁচে থাকার অধিকার সম্পর্কিত সর্বজনীন অধিকারসমূহতে বিশ্বাস করে। এ সাময়িকীটি জাতিসংঘ-ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকার সনদের মূল্যবোধকে সম্মান করে এবং সমর্থন করে, বিশেষ করে এ সনদের ৩য় (জীবনের অধিকার, স্বাধীনতা এবং নিরাপত্তা), ১২তম (গোপনীয়তার অধিকার), ১৮তম (চিন্তার স্বাধীনতার অধিকার), ১৯তম ( মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার) এবং ৩০তম (শান্তি রক্ষার গুরুত্ব) অনুচ্ছেদকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে। এ সাময়িকীটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানকে (বিশেষ করে সংবিধানের ৩২তম, ৩৯তম এবং ৪৩তম অনুচ্ছেদকে) শ্রদ্ধার সঙ্গে মান্য করে।

এই সাময়িকীটি বৃহৎ পরিসরে জ্ঞানসৃষ্টি, জ্ঞানের বিকাশ ও মুক্ত চিন্তার প্রসারের মাধ্যমে পরিচালিত সাহিত্য আন্দোলনের বাংলাদেশের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক এজেন্ডা, যেমন, এসডিজি, রূপকল্প ২০৪১, ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০, দুর্যোগ হ্রাসের জন্য সেন্ডাই ফ্রেমওয়ার্ক, ২০৫০ সালের মধ্যে নেট জিরো নির্গমন ইত্যাদি অর্জনে অবদান রাখতে ইচ্ছা পোষণ করে।

এমন প্রেক্ষাপটে ইনডিপেনডেন্ট বাংলা নিম্নলিখিত নীতিগুলি গ্রহণ করেছে:

সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য স্বাধীন বাংলার স্বাধীনতা ও অধিকার নীতি:

১. ইনডিপেনডেন্ট বাংলা’র ওয়েবসাইটের লেখক ছাড়া অন্য ব্যবহারকারীদের আর্থিক/ গুরুতর গোপনীয় তথ্য সংগ্রহ করবে না।

২. ইনডিপেনডেন্ট বাংলা এমন কোনো সাধারণ পাঠকের দর্শকদের কোনো পরিচয়মূলক তথ্য সংগ্রহ করবে না, যারা (ক) কোনো মন্তব্য করেন না (খ) কোনো ভোটে অংশগ্রহণ করেন না (গ) কোনো প্ল্যাটফর্মে কিছু লেখেন না।

৩. ইনডিপেনডেন্ট বাংলা শুধু তখনই একজন ব্যবহারকারীর (যেমন_ নাম, ইমেল ঠিকানা, ইত্যাদি) সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে যখন (ক) সে একটি মন্তব্য করবে, (খ) একটি অনলাইন পোলের জন্য ভোট দেবে বা (গ) ইনডিপেনডেন্ট বাংলার যেকোনো প্ল্যাটফর্মে কিছু লিখবে। যাইহোক, ইন্ডিপেন্ডেন্ট বাংলার কোনো ব্যবহারকারী উক্ত ওয়েবসাইটে তার নাম এবং পরিচয় প্রকাশ করা / না-করার ব্যাপারে স্বাধীন থাকবে। ব্যবহারকারী তার পরিচয় প্রকাশ না করেও উপরে উল্লিখিত ক্রিয়াকলাপগুলি সম্পাদন করতে পারবে।

৪. ইনডিপেনডেন্ট বাংলা সাধারণ ব্যবহারকারীদের পরিচয় সর্বোচ্চ এক বছরের জন্য সংরক্ষণ করবে। সংগৃহীত তথ্য কোনো তৃতীয় পক্ষকে ইনডিপেনডেন্ট বাংলা সরবরাহ করবে না। তবে, যদি কোনো ব্যবহারকারী কোনো সাইবার অপরাধ, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, সন্ত্রাসবাদের অপরাধ বা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের আইনে সংজ্ঞায়িত অন্য কোনো অপরাধের জন্য ইনডিপেনডেন্ট বাংলার কোনো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেন, ইনডিপেনডেন্ট বাংলা শুধু সেই ক্ষেত্রে সেই নির্দিষ্ট ব্যবহারকারীর প্রয়োজনীয় তথ্য বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষকে প্রদান করে দেশের আইন-শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখতে সাহায্য করবে।

৫. ইনডিপেনডেন্ট বাংলা গবেষণার উদ্দেশ্যে ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহারের অধিকার সংরক্ষণ করে। তবে, ব্যবহারকারীর অনুমতি ব্যতীরেকে ইনডিপেনডেন্ট বাংলা কোনো ব্যক্তিগত তথ্য জনসমক্ষে উন্মোচন করবে না।

লেখকদের জন্য ইনডিপেনডেন্ট বাংলার স্বাধীনতা ও অধিকার নীতি:
১. ইনডিপেনডেন্ট বাংলা সম্পাদকীয় বোর্ড সকল লেখকের শনাক্তকারী তথ্য (যেমন- নাম, বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা, ই-মেইল ঠিকানা, ইত্যাদি) সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করবে । সম্পাদনা বোর্ড এসকল তথ্য কোনো তৃতীয় পক্ষকে না দেয়ার ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতি দেয়। তবে, বোর্ড গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের আইনে সংজ্ঞায়িত যেকোন অপরাধমূলক অপরাধের ক্ষেত্রে (নির্ভুল তদন্তের স্বার্থে দেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী) সেই তথ্য ব্যবহার করার অধিকার সংরক্ষণ করে।

২. প্রতিটি লেখক তার প্রবন্ধ, কবিতা, ছোটগল্প, ইত্যাদি রচিত রচনাগুলির কপিরাইট মুক্তাত্মা সমিতির সাথে যৌথভাবে সংরক্ষণ করেন। সুতরাং, যেসব লেখা লেখকের নিজের দ্বারা সংশ্লিষ্ট লেখকের নিজস্ব অ্যাকাউন্ট দ্বারা প্রকাশিত, সেইসব প্রকাশনার প্রতিটির দায়িত্ব অবশ্যই সংশ্লিষ্ট লেখকের। স্মর্তব্য যে, মুক্তাত্মা সমিতির পক্ষে ইনডিপেনডেন্ট বাংলা সম্পাদকীয় বোর্ড শুধু প্রকাশিত লেখার ব্যাকরণগত বিষয়গুলি দেখাশোনা করে।

৩. ইনডিপেনডেন্ট সম্পাদকীয় বোর্ডের অ্যাকাউন্ট থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের স্বত্ব ও দায়িত্ব মুক্তাত্মা সমিতির পক্ষে স্বাধীন বাংলা সম্পাদকীয় বোর্ড-এর ওপর বর্তায়।



The Independent Bangla Policy for the Freedom & Rights of the User:

The Independent Bangla, a bi-lingual literary magazine, believes in the universal norms regarding freedom of expression as well as people’s right to privacy and the right to live with dignity and safety. The magazine respects and upholds the values of the Universal Human Right Charter, especially emphasizing its 3rd (the right to live, liberty, and security), 12th (right to privacy), 18th (right to freedom of thought), 19th (right to freedom of expression) and 30th (the importance of protecting peace) articles; and the Constitution of the People’s Republic of Bangladesh, especially emphasizing its 32nd, 39th and 43rd articles.

The magazine aspires to contribute to earning international agendas, e.g., SDGs, Sendai Framework for Disaster Reduction, Net Zero GHG emission by 2050, etc. by promoting knowledge and awareness in the form of the literary movement.

Hence, the Independent Bangla adopts the following policies:

Independent Bangla’s Freedom and Rights Policy for General Users:
1. The Independent Bangla will not collect any identification of the general viewers who (a) do not make any comment (b) participate in any poll (c) write something on any platform.

2. The Independent Bangla will not collect any financial information of the users other than the authors of its website.

3. The Independent Bangla will collect information about a user (e.g., name, email address) only when he/she makes a comment, vote for an online poll or write something on any platform of the Independent Bangla. However, the Independent will allow a user to perform the above-mentioned activities without publishing the name and identities for the public.

4. The Independent Bangla will preserve the identity of the general users for not more than a year, and the Independent Bangla promises not to provide the information to any third party. However, if any user uses any platform of Independent Bangla for any cybercrime, crime against humanity, crime of terrorism, or any other crime defined in the laws of the People’s Republic of Bangladesh, the Independent Bangla will collect all necessary information of that particular user to help the law-enforcing agencies of Bangladesh.

5. The Independent Bangla preserves the right to use all kinds of users’ information for its research purpose.

Independent Bangla’s Freedom and Rights Policy for The Authors:
1. The Independent Bangla Editorial Board will collect and preserve all identical information (e.g., name, current address, permanent address, e-mail address, etc.) of all sorts of authors and the board promises not to provide the information to any third party. However, the board preserves its right to use that information in case of any cognizable criminal offenses as defined in the laws of the People’s Republic of Bangladesh.

2. Each author preserves the copyright of his/her essays, poems, short stories, etc. authored works, along with the Muktatma Samiti. Hence, these items are published by the respective author’s account by the author himself/ herself. Every responsibility of the items published by the author himself must be taken by the respective author, and not the Independent Bangla editorial board whose responsibility is to look after the grammatical issues only.

3. The Independent Bangla Editorial Board, on behalf of the Muktatma Samiti, preserves the copyright and takes all responsibility for the reports published from the Independent Bangla Editorial Board account.

14/08/2023

একটা বন্যায় কী ক্ষতি হয়? ক্ষেতের ফসল, ঘরের আসবাব, উঠোনের লাউগাছ, বাগানের ফুল_ শুধু এগুলোর ক্ষতিই কী একটা দুর্যোগের চূড়ান্ত অর্থনৈতিক ক্ষতি?

একটা পরিসংখ্যান দেই। ২০১৭ সালের বন্যায় সিরাজগঞ্জ জেলার কচিয়ার বিল অঞ্চলে বন্যার ফলে সম্পদ নষ্ট হওয়া বাবদ (যেমন, যেসব ক্ষেতের ফসল, ঘরের আসবাব, উঠোনের লাউগাছ, বাগানের ফুল ইত্যাদি ডিরেক্ট ড্যামাজ) যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিলো, তা ঐ এলাকার জনগণের বার্ষিক আয়ের মাত্র ২.৪৪%। অথচ, ঐবছর, উক্ত এলাকার মানুষের আয় কমে গিয়েছিলো আগের বছরের আয়ের ২১.৪৯%।

কী কারণে এমনটা হলো? মাত্র ২.৪৪% ড্যামেজ কী করে ২১.৪৯% আয় কমিয়ে দিলো? ড্যামেজের বাইরে এই বাড়তি আয় ঘাটতি (২১.৪৯%-২.৪৪%=১৯.০৫%), এটা কেন ঘটলো?

বিস্তারিত বুঝতে প্রথম কমেন্ট দেখুন।

এ মূহুর্তে Nazmul Hasan Rasel - এর চিকিৎসা-বাবদ দরকার আরো প্রায় ৩০-৪০ লক্ষ টাকা। আমার-আপনার এতোটুকু সাহায্য জীবন বাঁচাতে...
14/07/2023

এ মূহুর্তে Nazmul Hasan Rasel - এর চিকিৎসা-বাবদ দরকার আরো প্রায় ৩০-৪০ লক্ষ টাকা। আমার-আপনার এতোটুকু সাহায্য জীবন বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে নাজমুলকে।

প্রাণবন্ত-উচ্ছ্বল তরঙ্গের ঢেউয়ের মত প্রবহমান তাঁর জীবন। তিনি সুস্থ হয়ে উঠুন, তাঁর জীবনপ্রবাহ আবারো আগের মত উদ্বেল হয়ে উঠুক_ এই প্রার্থনা হোক আমাদের সকলের।

জরুরি সহায়তা প্রতিবেদনপ্রতিবেদন ও বিবৃতি ক্যান্সার থেকে বাঁচতে চায় ঢাবি ছাত্র নাজমুল By সম্পাদকীয় বিভাগ July 14, 2023July 14, ...

08/04/2023

জার্মানির এক নামকরা ব্যাংকে ব্যাংক ডাকাতির সময় ডাকাত দলের সর্দার বন্দুক হাতে নিয়ে সবার উদ্দেশ্যে বললো, "কেউ কোনো নড়াচড়া করবেন না, টাকা গেলে যাবে সরকারের, কিন্তু জীবন গেলে যাবে আপনার আর তাই ভাবনা চিন্তা করে আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করুন।"
এই কথা শোনার পর, সবাই শান্ত হয়ে চুপচাপ মাথা নিচু করে শুয়ে পড়েছিল। এই ব্যাপারটাকে বলে "Mind Changing Concept”, অর্থাৎ মানূষের ব্রেইনকে আপনার সুবিধা অনুযায়ী অন্যদিকে কনভার্ট করে ফেলা।
সবাই যখন শুয়ে পড়েছিল, তখন এক সুন্দরী মহিলার কাপড় অসাবধানতা বসত তার পা থেকে কিছুটা উপরে ঊঠে গিয়েছিল এমন সময় ডাকাত দলের সর্দার তার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে বলে উঠলো, "আপনার কাপড় ঠিক করুন! আমরা এখানে ব্যাংক ডাকাতি করতে এসেছি, রেপ করতে না।"
এই ব্যাপারটাকে বলে "Being Professional”, অর্থাৎ আপনি যেটা করতে এসেছেন, সেটাই করবেন। যতই প্রলোভন থাকুক অন্যদিকে মনোযোগ দেওয়া যাবে না।
যখন ডাকাতরা ডাকাতি করে তাদের আস্তানায় ফিরে এলো তখন এক ছোট ডাকাত(এমবিএ পাশ করা) ডাকাত দলের সর্দার(যে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে)কে বললো, "বস চলেন টাকাটা গুনে ফেলি"
ডাকাত দলের সর্দার মুচকি হেসে বললো, তার কোনোই প্রয়োজন নেই, কেনোনা একটু পরে টিভি ছাড়লে নিউজ চ্যানেলগুলোই বলে দেবে আমরা কতো টাকা নিয়ে এসেছি।
এই ব্যাপারটাকে বলে "Experience"। অভিজ্ঞতা যে গতানুগতিক সার্টিফিকেট এর বাইরে গিয়েও কাজ করতে পারে, ইহা তার একটি ঊৎকৃষ্ট প্রমাণ।
ডাকাতরা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই ব্যাংক এর এক কর্মচারি ব্যাংক ম্যানেজারের কাছে ছুটে এসে বললো, স্যার তাড়াতাড়ি চলেন পুলিশকে ফোন করি, এখনই ফোন করলে ওরা বেশিদূর যেতে পারবে না। ব্যাংক ম্যানেজার কর্মচারিকে থামিয়ে দিয়ে বললো, ওদেরকে আমাদের সুবিধার জন্যই এই ২০ মিলিয়ন টাকা নিয়ে যেতে দেওয়া উচিৎ, তাহলে আমরা যে ৭০ মিলিয়ন টাকার গরমিল করেছি, তা এই ডাকাতির ভিতর দিয়েই চালিয়ে দেওয়া যাবে।
এই ব্যাপারটাকে বলে, Swim with the tide, অর্থাৎ নিজের বিপদকেও বুদ্ধি দিয়ে নিজের সুবিধা হিসেবে ব্যবহার করা।
কিছু সময় পরেই, টিভিতে রিপোর্ট আসলো, ব্যাংক ডাকাতিতে ১০০ মিলিয়ন টাকা লোপাট। ডাকাতরা সেই রিপোর্ট দেখে বারবার টাকা গুনেও ২০ মিলিয়ন এর বেশি বাড়াতে পারলো না। ডাকাত দলের সর্দার রাগে ক্রুদ্ধ হয়ে বললো, "শালা আমরা আমাদের জীবনের ঝুকি নিয়ে, এতো কিছু ম্যানেজ করে মাত্র ২০ মিলিয়ন টাকা নিলাম আর ব্যাংক ম্যানেজার শুধুমাত্র এক কলমের খোঁচাতেই ৮০ মিলিয়ন টাকা সরিয়ে দিল। শালা চোর-ডাকাত না হয়ে পড়াশোনা করলেই তো বেশি লাভ হত।"
এই ব্যাপারটাকে বলে "Knowledge is worth as much as gold!" অর্থাৎ অসির চেয়ে মসী বড়।
ব্যাংক ম্যনেজার মন খুলে হাসছে, কেনোনা তার লাভ ৮০ মিলিয়ন টাকা। ৭০ মিলিয়ন টাকার গরমিল করেও সে আরও ১০ মিলিয়ন টাকা এই সুযোগে তার নিজের পকেটে ঢুকিয়ে ফেলেছে।
এই ব্যাপারটাকে বলে,
"Seizing the opportunity.” Daring to take risks!
অর্থাৎ সুযোগ থাকলে তাকে কাজে লাগানোই উচিৎ...!

(Don't take it seriously)

Address

Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Independent Bangla posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Independent Bangla:

Videos

Share

Category

About Independent Bangla

ইনডিপেনডেন্ট বাংলা কী?

ইনডিপেনডেন্ট বাংলা পত্রিকাটি ইনডিপেনডেন্ট বাংলা পাবলিকেশন্স লিমিটেড কর্তৃক প্রকাশিত সংবাদ মাধ্যম ।

‘তথ্য চিন্তা ও মুক্তির তাড়নায়’ ইনডিপেনডেন্ট বাংলার অভিযাত্রা । নির্ভরযোগ্য ও নির্ভুল তথ্যের অবাধ প্রবাহ; সমাজ, দেশ ও বিশ্ব জগত সম্পর্কে নিবিঘ্ন ও সুষ্ঠু সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নয়ন তথা প্রকৃত মুক্তি অর্জনের পথকে সুগম করার লক্ষ্যেই ইনডিপেনডেন্ট বাংলার প্রতিষ্ঠা।