Slogaan BD

Slogaan BD First Bangla Online DESKNEWS Magazine.

19/04/2022

27/02/2022
22/01/2022

বরফের চাদরে ঢেকে গেছে আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি। যেখানে কদিন আগেই সর্বোচ্চ ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা .....

Release now!
28/09/2021

Release now!

Bochor Jodi | Shuvro DevAlbum: Shopnoloke TumiSubscribe channel

Start big earning campaign
07/05/2021

Start big earning campaign

The warm season is here! This is the best time to shake things up and try something new. We’re launching our seasonal promo with a prize fund of more than This is your chance to kill two birds with one stone—win some cash and get more referrals! Reap the benefits and enjoy carefree summer.

মিনিকেট চালের ভাতের রসনা তৃপ্তির জন্য ব্যাকুল মানুষ। অথচ দেশে ‘মিনিকেট’ নামে কোনো ধানের জাত না থাকলেও এই নামে প্রতারণার ...
23/04/2021

মিনিকেট চালের ভাতের রসনা তৃপ্তির জন্য ব্যাকুল মানুষ। অথচ দেশে ‘মিনিকেট’ নামে কোনো ধানের জাত না থাকলেও এই নামে প্রতারণার মাধ্যমে রমরমা বাণিজ্য চলছে দীর্ঘকাল ধরে। এক শ্রেণির চালকল মালিক মোটা চাল ছেঁটে সরু করে ‘মিনিকেট’ বলে বাজারজাত করে বিপুল পরিমাণ মুনাফা লুটে নিচ্ছে। প্রায় ১ মাস ধরে অনুসন্ধানে বের হয়েছে এমন তথ্য।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত জাতগুলোর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকার ভারতীয় জাতের ধান চাষ হয়। কিন্তু মিনিকেট নামে কোনো ধানের জাত বাংলাদেশ কিংবা ভারতেও নেই।

স্থানীয়ভাবে কৃষকরা এটাকে মিনিকেট বললেও বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট থেকে এই ধানের কোনো স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। ভারত থেকে আসা কথিত এই ধানই মিনিকেট বলে চাষ করেন স্থানীয় কৃষকরা। এ কারণে এই উপজেলায় সাড়ে ২২ হাজার হেক্টর আবাদি জমির মধ্যে বেশিরভাগই কথিত মিনিকেট ধান দিয়ে ভরা থাকে।

সম্প্রতি বাংলাদশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট ব্রি-৫৭ নামের একটি ধান অনুমোদন দিয়েছে। এই ধান কথিত মিনিকেটের মতোই চিকন। ফলনও হয় বেশি।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, অটোরাইস মিলে রয়েছে একটি অতি বেগুনি রশ্নির ডিজিটাল সেন্সর প্লান্ট। এরমধ্যে দিয়ে যেকোনো ধান বা চাল পার হলে সেটি থেকে প্রথমে কালো, ময়লা ও পাথর সরিয়ে ফেলা হয়। এরপর মোটা ধান চলে যায় অটোমিলের বয়লার ইউনিটে। সেখানে পর্যায়ক্রমে ৫টি ধাপ পার হওয়ার পর লাল কিংবা মোটা চাল সাদা রঙ ধারণ করে। এরপর আসে পলিশিং মেশিং। অতি সুক্ষ এই মেশিনে মোটা চালের চারিপাশ কেটে চালটিকে চিকন আকার দেয়া হয়। এরপর সেটি আবারও পলিশ ও স্টিম দিয়ে চকচকে শক্ত আকার দেয়া হয়। শেষে সেটি হয়ে যায় কথিত এবং আকর্ষণীয় মিনিকেট চাল।

কীভাবে এলো মিনিকেট

মিনিকেট নামের উৎপত্তি নিয়ে আরেক কৃষিবিদ সিরাজুল করিম চমৎকার তথ্য দেন। তিনি জানান, ১৯৯৫ সালের দিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভারতের কৃষকদের মাঝে সে দেশের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট নতুন জাতের চিকন ‘শতাব্দী’ ধানের বীজ বিতরণ করে। মাঠপর্যায়ে চাষের জন্য কৃষকদের এ ধান বীজের সাথে কিছু কৃষি উপকরণসহ একটি ‘মিনিপ্যাকেট’ দেয়া হয়। মিনিপ্যাকেটে করে দেয়ায় ভারতীয় কৃষকদের কাছে এ ধান শেষমেশ মিনিপ্যাকেট শব্দটির ‘প্যা’ বাদ দিয়ে মিনিকেট বলে পরিচিতি লাভ করে। এটিই পরে চলে আসে বাংলাদেশে।

কৃষি বিভাগের অন্য একটি সূত্র জানায়, ৯৫ পরবর্তী সময়ে বোরো মৌসুমে সেই মিনিপ্যাকেটের শতাব্দী ধানের বীজ সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশের কৃষকদের হাতে পৌঁছে যায়। ঝিনাইদহ জেলার সীমান্তবর্তী মহেশপুর উপজেলার চাষিরা এনে সর্বপ্রথম এ ধানের চাষ শুরু করেন। আমাদের দেশে আগে নাজিরশাইল, পাজাম ও বালাম ধানের চাষ হত। এসব দেশি সরু ধানের চালের ব্যাপক চাহিদা ছিল।

বরিশালের বালামের সুনাম ছিল ভারত উপমহাদেশব্যাপী। কালের বিবর্তনে সব সরু জাতের ধান চাষ উঠে যায়। সরু চালের সন্ধান করতে থাকেন ক্রেতারা। এ সময় বাজারে কথিত মিনিকেটের আবির্ভাব ঘটে। ক্রেতারা লুফে নেয় এ সরু জাতের চাল। সুযোগ বুঝে এক শ্রেণির মিল মালিক মাঝারি সরু বি আর-২৮, বিআর-২৯ ও বি আর-৩৯ জাতের ধান ছেঁটে ‘মিনিকেট’ বলে বাজারজাত করতে শুরু করেন। বর্তমানে সারা দেশে চিকন চাল বলতে এখন ‘মিনিকেট’ই বোঝায়, যার দামও চড়া। দেখতেও চকচকে, আকর্ষণীয়।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্যমতে, একমাত্র পশ্চিমের জেলা যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা ও চুয়াডাঙ্গাতে ভারত থেকে আসা কথিত সেই ‘মিনিকেট’ ধানের চাষ হয়। বিগত মৌসুমে যশোর জেলায় ৩০ হাজার হেক্টরে, ঝিনাইদহ জেলায় ১৮ হাজার হেক্টরে, চুয়াডাঙ্গা জেলায় তিন হাজার হেক্টরে ও মাগুরা জেলায় এক হাজার হেক্টর কথিত এ মিনিকেট ধানের চাষ হয়।

এর বাইরে যেসব জেলায় মিনিকেট ধান বা চালের কথা বলা হয় সেটি পুরোপুরি ভুয়া। মোটা চাল ছেঁটে তৈরি করা চালই মিনিকেট নামে সেখানে পরিচিত।

দেশব্যাপী মিনিকেট চালের নামে যে প্রতারণা চলছে তা কেবল ক্রেতাদের মাঝে সচেতনা বৃদ্ধি হলেই নিরসন সম্ভব।

বিষয়টি নিয়ে কৃষিবিদ ড. শমসের আলী জানান, মিনিকেট নামে কোনো জাতেরধান বাংলাদেশে নেই। এটা প্রতারণা। এই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে হলে সচেতনতার পাশাপাশি আমাদের সৎ হতে হবে। চাল ব্যবসায়ীরা আসল পরিচয়ে চাল বিক্রি করলে ক্রেতারা প্রতারিত হবেন না। আমাদের চাল বাজারগুলো ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে। এ কারণে তারা ইচ্ছামতো নাম দিয়ে বাজারে চাল বিক্রি করেন।

বগুড়ার তালোড়া, দুপচাঁচিয়া ও শেরপুর বাজারের একাধিক চালকল ব্যবসায়ী জানান, উত্তরের সীমান্তবর্তী জয়পুরহাট, নওগাঁ, বগুড়া, দিনাজপুর জেলায় ‘মিনিকেট’ ধান উৎপাদন হয় না। এখানকার এক শ্রেণির অসাধু চালকল মালিক বিআর-২৯ ও বিআর-৩৯ জাতের চাল ফিনিশিং করে মিনিকেট বলে বাজারজাত করছে।

04/03/2021

I am always enjoyed composing songs for other singers alongside singing my own. I enjoyed working wth T K Tareq as i felt this is a voice which is very power...

Choose the right place
15/01/2021

Choose the right place

Create beautiful business card mockups that help you showcase your print designs. This business card mockup generator will be your new best friend!

Slogaan BD wishes to all Happy New Year 2021!💚
02/01/2021

Slogaan BD wishes to all Happy New Year 2021!💚

Waiting for new day
28/12/2020

Waiting for new day

এনজিও নিবন্ধন এনজিও হিসেবে নিবন্ধন করার অবশ্যই কিছু সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। নিবন্ধন প্রক্রিয়ার ধাপগুলো আজকের লেখায় উল্লেখ কর...
04/12/2020

এনজিও নিবন্ধন

এনজিও হিসেবে নিবন্ধন করার অবশ্যই কিছু সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। নিবন্ধন প্রক্রিয়ার ধাপগুলো আজকের লেখায় উল্লেখ করা হলো। যথাযথ তথ্যের অভাবে বাংলাদেশে এনজিও নিবন্ধন করাটা বেশ কষ্টসাধ্য একটি ব্যাপার। বিভিন্ন সরকারি সংস্থাগুলো থেকে আপনার এনজিও নিবন্ধন করিয়ে নিতে পারেন। আপনার এনজিওর লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এই সংস্থাগুলোর নানান দিক তুলে ধরা হয়েছে।

১। বাংলাদেশ এনজিও ব্যুরোর মাধ্যমে নিবন্ধন- আপনার প্রতিষ্ঠানটি যদি আন্তর্জাতিক হয়ে থাকে (বাংলাদেশের বাইরে নিবন্ধিত), তাহলে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করার আগে এনজিও ব্যুরো থেকে নিবন্ধন করে নিতে হবে। দুর্ভাগ্যবশত, বিভিন্ন প্রকারের আর্থিক জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত এনজিওদের দমন করার উদ্দেশ্যে সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারের কঠোর পরীক্ষা-নিরীক্ষার পদ্ধতির কারণে প্রক্রিয়াটি বেশ দীর্ঘ হয়ে গিয়েছে।

আপনার নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান (বাংলাদেশের বাইরে) থেকে যদি আইনত টাকা পয়সা আনা নেয়ার পদ্ধতির ব্যাপার থাকে, তাহলে এনজিও ব্যুরোতে অবশ্যই নিবন্ধন করতে হবে। অন্য আরেকটি পদ্ধতি হলো, আন্তর্জাতিক যেসব সংস্থার ইতিমধ্যে এই পদ্ধতিটি রয়েছে তাদের সাথে অংশীদারিত্বে যাওয়া।

আপনার প্রতিষ্ঠানের সাথে এই চুক্তিতে আসতে চায়, এমন অনেক সংস্থাই পাবেন। তবে, বিভিন্ন বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। যেমন- সংযুক্ত সার্ভিস চার্জ (তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ফি এর বিষয়টি এড়িয়ে যাবে), প্রসিদ্ধ কোনো প্রতিষ্ঠানের নামের আদলে কাজ করা এবং অংশীদারি প্রতিষ্ঠানের নিয়মনীতি মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করা।

২। সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ডিপার্টমেন্ট অব সোশ্যাল সার্ভিসে নিবন্ধন-
অপেক্ষাকৃত সহজ আবেদন প্রক্রিয়া (অনলাইনে আবেদন করা যায়) এবং প্রক্রিয়াধীন সময় ছয় থেকে সাত মাস লম্বা হয়। তবে ডিএসএস এর নিবন্ধনের মাধ্যমে আপনি শুধুমাত্র বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুমতি পাবেন। এক্ষেত্রে বৈদেশিক কোন সংস্থা থেকে অর্থ গ্রহণের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

৩। বাংলাদেশ রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মসে নিবন্ধন-
রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মস্‌ বা সাধারণভাবে পরিচিত বাংলাদেশ জয়েন্ট স্টকের মাধ্যমে নিবন্ধন অনেকটা ডিপার্টমেন্ট অব সোশ্যাল সার্ভিসের মতোই। তবে যেসব কারণে আপনি এই দুটোর মধ্যে বাংলাদেশ জয়েন্ট স্টকের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারেন তা হলো-

আবেদন প্রক্রিয়ার সময়সীমা অপেক্ষাকৃত দ্রুত। আবেদন প্রক্রিয়া সহজতর। অনলাইনে বিভিন্ন সেবা যেমন- নাম খোঁজা, নাম অনুমোদন করার মতো কাজগুলো করা যায়। বাংলাদেশ জয়েন্ট স্টকের মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের প্রথম ধাপ হিসেবে আপনাকে নাম অনুমোদিত করার একটি আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।

নাম খোঁজার বা খালি আছে কিনা তা জানতে পারবেন এই অনলাইন সার্ভিস থেকে। এনটিটি টাইপে গিয়ে ‘সোসাইটি’ সিলেক্ট করতে হবে এবং আপনি প্রতিষ্ঠানের যে নাম খুঁজছেন তা সার্চ দিতে হবে। যদি দেখেন যে, সেই নামে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান নেই, তাহলে আপনি নাম অনুমোদনের আবেদনটি অনলাইনে করে নিতে পারেন (এক্ষেত্রে একটি ইউজার অ্যাকাউন্ট করে নিতে হবে)।

প্রতিটি নামের জন্য ফি বরাদ্দ করা রয়েছে ছয়শত টাকা যা বাংলাদেশের যেকোন স্থানীয় ব্যাংকে জমা দেয়া যায় (অনলাইনে টাকা জমা দেয়ার কোনো নিয়ম নেই)। প্রথমে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়াটি শেষ হওয়ার পর নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। ফি জমা করার চব্বিশ ঘণ্টা পর নামের অনুমোদন পাওয়া যাবে।

আর এই অবস্থানটি বোঝা যাবে নাম অনুমোদনের আবেদন করার সময় যে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয় সেখান থেকে। এর পরের ধাপটিই প্রকৃতপক্ষে প্রতিষ্ঠানটি নিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া। এই আবেদনপত্রটি হাতে লিখে প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।

ঢাকার কারওয়ান বাজার এলাকার ওয়াসা ভবনের পাশে বেশ কিছু কন্সাল্টিং ফার্ম আছে যেগুলো ৭০০০-১৫,০০০ টাকার বিনিময়ে পুরো আবেদন প্রক্রিয়াটি প্রস্তুত করতে সহায়তা করে। তাদের মাধ্যমে আবেদনপত্র এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিক করে নিতে পারেন। কারণ তারা সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার একেবারে সবকিছুই জানে (এমনকি আপনার হয়ে তারা সেগুলো জমাও দিতে পারে)।

আবেদনপত্রের ফর্ম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের লিস্ট দেখে আপনি আতঙ্কিত হয়ে যেতে পারেন। তাই প্রথমে চোখ বুলিয়ে নিন এবং বোঝার চেষ্টা করুন যে, আপনি বা আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ এই বিষয়টি সামাল দিতে পারবেন কিনা। যদি হাতে কম সময় থাকে, তবে এখানে উল্লেখিত কন্সাল্টিং ফার্মের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

এছাড়াও বাংলাদেশের এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর নিয়ম অনুযায়ী এনজিও সমূহের বাস্তবায়িত/ বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের জন্য যেসকল তথ্যের দরকার রয়েছে, তা ছক আকারে এখানে দেয়া আছে।

এছাড়াও ক্ষেত্রেভেদে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ফর্ম নিচে উল্লেখ করা হলো- দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরী ত্রাণ কার্যক্রম/ প্রকল্প এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বৈদেশিক অনুদানের ক্ষেত্রে নিয়মাবলি। ফরেন কন্ট্রিবিউশন (রেগুলেশন) অর্ডিন্যান্স ১৯৮২ (অর্ডিন্যান্স নং ৩১, ১৯৮২) এর অধীনে বৈদেশিক অনুদান গ্রহণের জন্য ব্যক্তি/সংস্থা কর্তৃক পূরণযোগ্য।

বৈদেশিক অনুদানের ৩(১) এর নিয়মের অধীনে (স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম), রেগুলেশন রুলস্‌ ১৯৭৮। বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম) রেগুলেশন রুলস্‌ ১৯৭৮ এর ৪(১) বিধি অনুযায়ী বাংলাদেশে স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনার উদ্দেশ্যে বৈদেশিক অনুদান গ্রহণ/ পরিচালনার অনুমতির জন্য আবেদন।

বৈদেশিক অনুদানের ৫(২) এর নিয়মের অধীনে (স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম), রেগুলেশন রুলস্‌ ১৯৭৮- বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প সমূহের নমুনা ছক। অডিটরদের কর্তৃক প্রদানকৃত সনদ। বাণিজ্যিক আমদানিকারক হিসাবে আমদানি রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট। বৈদেশিক নাগরিকের কর্মসংস্থানে নিয়োগের আবেদনপত্র।

মাথা ব্যথায় যে দোয়া পড়বেনযারা মাইগ্রেনসহ বিভিন্ন কারণে মাথায় আক্রান্ত হন। তাদের জন্য এ ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া অনেক জরুর...
03/12/2020

মাথা ব্যথায় যে দোয়া পড়বেন

যারা মাইগ্রেনসহ বিভিন্ন কারণে মাথায় আক্রান্ত হন। তাদের জন্য এ ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া অনেক জরুরি। কুরআনুল কারিমে মাথা ব্যথায় রয়েছে আমল ও দোয়া-
لَّا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ
উচ্চারণ : লা ইউসাদ্দাউনা আনহা ওয়া লা ইয়ুনযিফুন।’
(সুরা ওয়াকিয়া : আয়াত ১৯)

29/09/2020

Hey! You can stop paying monthly for software by using AppSumo and getting the best deals on tools to help you and your business grow. Here's $10 to get started. You can thank me later :)

12/09/2020

Address

Mohammadpur
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Slogaan BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Slogaan BD:

Videos

Share

Category

Slogaandesk

Slogaandesk non-profitable initiative and practising for making a difference in online.

Slogaandesk is a shade of strugglers. inviting you to join with me for creating future here.